শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৬, রবিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২১

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন অসম্ভব

খায়রুল কবীর খোকন
অনলাইন ভার্সন
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচন অসম্ভব

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী জি এম কাদের স্বৈরাচার এরশাদের ছোট ভাই। শুনেছি তাঁর বুয়েট ব্যাচমেট স্থপতি (এবং চলচ্চিত্র-পরিচালক) মসিহউদ্দীন শাকের সাহেবের এক সূত্রে- তিনি চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হিসেবে চাকরির দায়িত্ব পালনের সময় এক বদমায়েশ-ঠিকাদারের রোষানলে পড়ে ‘নিজের ন্যায়নিষ্ঠার কারণে’ জানমাল হারানোর সংকটে পড়েছিলেন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! সেই ‘সৎ ব্যক্তিটিকে’ (!) এখন স্বৈরাচার এরশাদের মতো দুর্নীতিবাজ এবং দানবতুল্য ব্যক্তির রাজনৈতিক দলের (তথাকথিত রাজনৈতিক দল/অনেকেই এটাকে ‘যাত্রা পার্টি’ বলে বিদ্রƒপ করতেন) ‘উত্তরাধিকারী নেতা’ হতে হয়েছে।

জি এম কাদের মানে গোলাম মোহাম্মদ কাদের ক্ষমতার লোভে (অর্থ বা অন্য কোনো কিছুর লোভ কতটা জানা যায়নি) এ দেশের সবচেয়ে বিতর্কিত একটি রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যান হয়েছেন রীতিমতো দলের কিছু নেতার সঙ্গে যুদ্ধ করে। তিনিই বলেছেন, সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে- এ দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আর প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন নির্বাচন কমিশন আইন শক্তিশালী করার মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন।

গোলাম মোহাম্মদ কাদের হয়তো ভুলে গেছেন তার পূর্বসূরি তারই সহোদর জ্যেষ্ঠ-ভ্রাতা (স্বৈরাচার নামেই যিনি বিখ্যাত!) সেই লে. জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলেই প্রমাণিত হয়ে গেছে- কর্তৃত্ববাদী শাসকদের সরকারের অধীনে কোনোভাবেই নির্বাচন সুষ্ঠু করা সম্ভব হয় না। কারণ স্বৈরতন্ত্রী বা কর্তৃত্ববাদী শাসক তিনি যিনিই হোন না কেন- তিনি ক্ষমতাশীর্ষে আরোহণের সময়ই ‘বাঘের-পিঠে চড়ে বসেন’। এই ব্যক্তিদের গণতন্ত্রসম্মত পন্থায় ক্ষমতা ত্যাগ করে জনগণের কাতারে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, এমনকি সংসদে প্রধান বিরোধী দলের নেতা হওয়ার সাহসও তারা হারিয়ে ফেলেন। কারণ তারা ক্ষমতার দর্পে-দাপটে অপরিসীম দুর্নীতি আর অনাচার করে বসেন, তাই তাদের সুষ্ঠু গণতন্ত্রের পন্থায় জনগণের আসল ভোটের নির্বাচনে ক্ষমতায় ফিরে আসা সম্ভব হয় না; আবার ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া মানে দাঁড়াচ্ছে- অবধারিতভাবে চৌদ্দ শিকের বেড়ার ভিতরে প্রবেশ, প্রবেশ মানে তো কিছুকালের মধ্যে আর বেরোনোর জন্য নয়, দশককাল কিংবা দশক দশক ধরে জেলে কাটানোর জন্যই তার প্রবেশ সেখানে। একেই বলে ‘স্বৈরতন্ত্রীর ক্ষমতায় আরোহণ হচ্ছে বাঘের পিঠে চড়ে বসা’। মানে নামতে গেলে বাঘটাকেই হত্যা করতে হবে, না হলে বাঘই তাকে খেয়ে ফেলবে।

জি এম কাদের সাহেব যে নির্বাচনী আইন শক্তপোক্ত করে শক্তিশালী ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চেয়েছেন তা চলে সত্যিকার গণতন্ত্রের চর্চা হয় যেসব দেশে সেসব জায়গায়। বাংলাদেশের মতো দেশে এ ধরনের আসল গণতন্ত্রের চর্চা আশা করাই ভুল। নব্বই সালের ডিসেম্বরে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পর নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনগুলো জনগণের অংশগ্রহণে মোটামুটি নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছিল। ২০০৭-২০০৮ (দুই বছরের) সময়ের ফখরুদ্দীন-মইন উ আহমেদের আরেক কর্তৃত্ববাদী সরকার প্রকৃত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের চরিত্র হারিয়ে ষড়যন্ত্রে মেতেছিল। তারপর তো স্বৈরতন্ত্রের ইতিহাস রচিত হলো- নতুন কর্তৃত্ববাদের ইতিহাস, আওয়ামী লীগের মাথায় ভূত চাপল- যে কোনোভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখতে হবে; তখন তারা জনসমর্থন হারিয়ে দিশাহারা হয়ে পড়ল। একের পর এক সংসদ নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখল তারা। গত ১৩ বছর ধরে তারা নির্বাচন কমিশনকে অর্থহীন একটা ‘পাপেট’ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে ছেড়েছে। জনগণ তাদের ভোটের অধিকার হারাল চিরতরে। এখন জাতীয় সংসদ থেকে ধরে নিচের পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ, সব সিটি করপোরেশন-পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলর এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান-মেম্বর নির্বাচন অবধি ভোটারদের কেন্দ্রে এসে ভোট দিতে হয় না, সব ভোট আগের রাতেই হয়ে যায়- সরকারি কর্মকর্তা আর পুলিশ মিলে ‘সিল মারো ভাই সিল মারো, নৌকা মার্কায় সিল মারো’ উৎসব চলে। ভোটের দিন সরকারি দলের মস্তানসদৃশ কিছু কর্মী অল্প ভোটার জড়ো করে (সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ) লাইন বানিয়ে প্রদর্শনী করে কিছু নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং ইলেকট্রনিক আর প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সামনে। তারপর সন্ধ্যায় বা রাতে ঘোষণা করতে থাকে ফলাফল। ৯০-৯৫ ভাগ ভোট সরকারি দলের প্রার্থীর সমর্থনে হিসাব দেখায়। দু-চারটি ব্যতিক্রম দেখায় সেটাও সাজানো নাটকের অংশ। ভোটার উপস্থিতি অবিশ্বাস্য রকমের- যা কল্পনা করাও কঠিন, কোথাও ৮০ ভাগ, কোথাও ৯০/৯৫ ভাগ, কোথাও কোথাও শতভাগ দেখিয়েও ছাড়ে তারা। আসলে সবটাই চমৎকার নাট্য প্রহসন। জি এম কাদের সাহেবরা কি এসব ঘটনা জানেন না! তাদের অবশ্য জানার প্রয়োজনও নেই, কারণ আপসে কয়েকবার সংসদে কিছু আসন লাভ করে বিরোধী দলের অবস্থান পেয়ে গেছেন, তাদের তো ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট ভোজন চলছেই। ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত পরপর যে তিনটি সংসদ নির্বাচন হয়েছে তাতে জাল-জালিয়াতি না ঘটলে জাতীয় পার্টির ক্ষমতার-উচ্ছিষ্ট ভোজন নিশ্চিত হতো না। তাই তো জি এম কাদের সাহেবরা কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী লীগের অনাচারের সমর্থনে এ রকম বক্তব্য দিয়ে ক্ষমতাসীন নেতাদের হাতকে শক্তিশালী করবেন সেটাই স্বাভাবিক। এটা জলের মতো সহজবোধ্য ঘটনা, বুঝতে হলে সাধারণ-জ্ঞান থাকলেই চলে, কোনো বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার পড়ে না।

এ নিবন্ধের মূল বক্তব্যে ফিরে আসি। জাতীয় পার্টি বা তার চেয়ারম্যান কী বললেন না বললেন তাতে জাতির কিছু যায়-আসে না। দেশবাসী আমরা প্রমাণ পেয়েছি দীর্ঘকালের অভিজ্ঞতায়- এ দেশে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সব অনাচারে অভ্যস্ত একটি রাজনৈতিক দল সব মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি বিসর্জনে মরিয়া। সেটা তারা বারবার প্রমাণ করেছে। ১৯৭৩ সালের নির্বাচনেই তারা তার চমৎকার নজির সৃষ্টি করেছিল! গায়ের জোরে সংসদের সব আসনে দলের লোকদের বসানোর লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ ২৯৩ আসন ‘নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমেই’ দখলে নিয়েছিল। মাত্র সাতটি আসন তারা বিরোধী দলের কয়েকজন নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ছেড়ে দিয়েছিল। স্রেফ দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও মিডিয়া- সাংবাদিকদের চোখে ধুলো দেওয়ার জন্যই সেই সাতটি আসনে আওয়ামী লীগের বাইরের লোকদের নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ দিয়েছিল। তখনকার ওয়াকিবহাল দেশবাসীর, এমনকি বিদেশিদেরও সবারই জানা ছিল- সুুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিরোধী দলগুলোর নেতারা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ আসন পেয়ে যেতেন। আওয়ামী লীগ নিশ্চিতভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন নিয়ে সরকার গঠন করতে পারত এবং মোটামুটিভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা তাদের অর্জিত হতো। সবারই জানার মধ্যে ছিল তা। বিরোধী দলের ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে এলাকাভিত্তিক সমর্থন প্রকাশ্য ছিল যা- তাতে ১০০-এর মতো আসন তাদের নিশ্চিত ছিল, তবে তার বেশিও নয়। তখনকার সাংবাদিকদের মধ্যে যারা কাছে থেকে আওয়ামী লীগের ‘ভোট-মস্তানি’ দেখেছিলেন তাদের কয়েকজনের কাছ থেকে জেনেছি সেসব কাহিনি। ১৯৭৩ সালের সেই নির্বাচনের পরে আওয়ামী লীগ সরকারকে তাদের নিজেদের লোকদের অনাচারের ফলে বিশেষভাবে ‘চাটার দল’-এর পাল্লায় পড়ে শেষাবধি একদলীয় বাকশাল সিস্টেমে যেতে হয়। বহুদলীয় গণতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে ও সরকারি-মালিকানায় চারটি সংবাদপত্র রেখে অন্য সব পত্র-পত্রিকা বন্ধ করে দিতে হয়েছিল। পরিণামে আওয়ামী লীগ নিজেকে নিজেই উচ্ছেদ করে ফেলে, ভাগ্যের এ-ও এক নির্মম পরিহাস! সে যাই হোক! আমাদের দেশে গণতন্ত্র অনুসরণের সংস্কৃতি ধসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন কেউ অন্যের কথা শুনতেই চান না, নিজের কথা অন্যকে ঘাড় ধরে হলেও শোনাতে ব্যস্ত। আমাদের সমাজে পরমতসহিষ্ণুতার সংস্কৃতি ‘শূন্য’ পর্যায়ে। এ অবস্থায় প্রমাণিত হয়ে গেছে আরও অন্তত পাঁচ-সাতটি সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে হতে হবে। নির্বাচনী আইন শক্তিশালী করে প্রকৃত শক্তিমান ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন অবশ্যই করতে হবে। তবে তাদের পেছনে কোনো দলীয় সরকার থাকলে নির্বাচন কমিশন ‘ঢাল-তলোয়ারবিহীন নিধিরাম সর্দার’ হয়ে যাবে। হতে হবে প্রকৃত নির্দলীয় সরকার, অন্তর্বর্তীকালীন এবং সার্বিকভাবে নিরপেক্ষ- যথার্থ ‘তত্ত্বাবধায়ক’।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ও সাবেক সংসদ সদস্য এবং ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২
দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪
সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস
তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক
দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব
নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন
লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন