শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, শনিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভালোবাসা ও অশ্রুতে মাখা এসব স্মৃতি কি কখনো ভোলা যায়?

মারুফ কামাল খান
অনলাইন ভার্সন
ভালোবাসা ও অশ্রুতে মাখা এসব স্মৃতি কি কখনো ভোলা যায়?

আগের বছর গেলেন তরিকুল ভাই। তার পরের বছরেই খোকা ভাই। কী আশ্চর্য মিল! তরিকুল ইসলাম ও সাদেক হোসেন খোকা। ওই দু'জনে ঠিক একই তারিখে চিরবিদায় নিলেন এই দুনিয়া থেকে। চৌঠা নভেম্বর।

তাঁরা দু'জনেই প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সরকারে ছিলেন কেবিনেট মন্ত্রী হিসেবে। খোকা ভাই মন্ত্রীর মর্যাদায় অখণ্ড ঢাকার মেয়রও ছিলেন। তবে বয়সে তাঁরা সমান ছিলেন না। দু'জনে এক লেভেলের রাজনীতিবিদও ছিলেন না। তরিকুল ভাই ছিলেন অনেক সিনিয়র এবং খোকা ভাইয়েরও নেতা। দু'জনেই মওলনা ভাসানীর অনুসারী ছিলেন। ছাত্র ইউনিয়ন ও ন্যাপ করতেন। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। উভয়ই খুব সাদাসিধে জীবনযাপন করতেন। আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ ছিলেন দু'জনেই। বিএনপি গঠনের সময় ভাসানী ন্যাপ এই নতুন দলে মার্জ হয়ে যায়। তরিকুল ভাই সেই গঠনকাল থেকেই বিএনপিতে যুক্ত হন। খোকা ভাই তখন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও স্পোর্টিং ক্লাব নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি বিএনপিতে যোগ দেন আরেকটু পরে।
কেন জানিনা এই দু'জনেই আমাকে দারুণ পছন্দ করতেন। মন খুলে কথা বলতেন। মাঝে মাঝেই ডেকে নানান বিষয়ে আলাপ করতেন। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের শুরুর দিক থেকেই আমাদের মধ্যে গড়ে উঠেছিল এক নিবিড় সম্পর্ক।

১৯৯১ সালে দু'জনেই মন্ত্রী হন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও মাঝে মাঝে তারা ডেকে নানান বিষয়ে কথা বলতেন। বিভিন্ন পার্টিতে এবং বাসার অনুষ্ঠানেও দাওয়াত দিতেন। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতের মিলিত আন্দোলন ভয়ঙ্কর নৈরাজ্যের দিকে মোড় নিলে এ যোগাযোগ আরো বাড়ে। প্রতি সপ্তাহেই অন্ততঃ ২/৩ দিন সন্ধ্যায় মন্ত্রী তরিকুল ভাই তাঁর মিন্টো রোডের সরকারি বাসায় ডেকে পাঠাতেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর প্রচার প্রচারণার নানান কাজে তারা আমার পরামর্শ চাইতেন।

আমি প্রধানমন্ত্রী অফিসে যোগ দিলে মন্ত্রী হিসেবে তরিকুল ভাই যেদিনই পিএমও-তে আসতেন সিগারেট খাবার ছলে আমার রুমে এসে অন্তত ঘণ্টাখানেক আড্ডা দিয়ে যেতেন। মাঝে মাঝে বাসায় এবং সচিবালয়ের অফিসেও ডেকে পাঠাতেন আমার হাতে কাজ না থাকলে।

খোকা ভাইও মাঝে মাঝে ছুটির দিনে তাঁর বাসায় দুপুরের খাবার দাওয়াত দিতেন। দু'জনেই রাজনৈতিক আলোচনা খুব পছন্দ করতেন। জরুরি অবস্থা জারি হলে খোকা ভাই এক দুপুরে তাঁর বাসায় আমাকে খেতে ডাকলেন। গিয়ে দেখি সেখানে হায়দার আকবর খান রনো ভাইও আছেন। খোকা ভাই আমাদেরকে বললেন, আপনাদের সঙ্গে তো মান্নান ভাইয়ের (আব্দুল মান্নান ভুঁইয়া)-র সম্পর্ক ভালো। উনার ভাবভঙ্গি বিশেষ সুবিধার মনে হয় না। একটু কথা বলে দেখেন। এখন খারাপ সময়। বাঁচার জন্য কিছু চালাকি টালাকি করতে হলে করুক। কিন্তু উনি যেন বিট্রে না করেন ম্যাডামের সঙ্গে।

আমি মান্নান ভাইয়ের সঙ্গে আমার সর্বশেষ আলাপ এবং ঝগড়া করে চলে আসার বিবরণ দিয়ে বললাম, "উনি অলরেডি বিট্রে করে ফেলেছেন। উনাকে ফেরাবার আর পথ নাই।" রনো ভাইও তাতে সায় দিয়ে বললেন, "আমিও সে রকমই মনে করি।" খোকা ভাই বললেন, "আচ্ছা আমিই তাহলে চেষ্টা করে দেখি। এতো সহজে হাল ছাড়বো না।" উনি সাবেক দু'জন প্রতিমন্ত্রীর নাম ধরে বললেন, "এই শয়তান দুটোই মান্নান ভাইয়ের পেছনে লেগে থেকে উনার মাথাটা খারাপ করে দিচ্ছে।"

ম্যাডামের সঙ্গে খোকা ভাই নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন বলেই জানতাম। কিন্তু এর কিছুদিন পর ম্যাডামের বাসা থেকে একজন আমাকে ফোন করে বললো, কোনো একটা কাজের ব্যাপারে খোকা ভাইকে বেশ ক'বার ফোন দিলেও তিনি ধরেননি। শুনে আমি ফোন করলাম খোকা ভাইকে। তিনি খুব স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন না বুঝতে পারলাম। নানা রকম গাঁইগুঁই করে বললেন, আইসেন একসময় বাসায়।

বাসায় গেলে খোকা ভাই তার চরম বিপন্নতার কথা জানালেন। বললেন, "ভীষণ চাপে আছি। সিটি কর্পোরেশনে আর্মি বসিয়েছে। পই পই করে খুঁজছে কোথায় কোন অনিয়ম করেছি। সম্পদের তল্লাশি চলছে। আমাকে চব্বিশ ঘণ্টা মনিটরিংয়ের আওতায় রেখেছে। নানান রকম শর্ত দিচ্ছে। বিদেশে যেতে চাইলাম তার পারমিশন দিচ্ছে না। নানান কায়দা করে এখন পর্যন্ত জেলের বাইরে আছি। ক'দিন থাকতে পারবো জানি না।"

বললাম, "বাইরে গুজব, আপনি নাকি একজনকে দশ কোটি টাকা দিয়ে রফা করেছেন যাতে গ্রেফতার না করে?" ম্লান হাসলেন খোকা ভাই। জবাব দিলেন, "যতো কয় ততো নয়।"

অনেক দিন এরপর আর খোকা ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ নাই। ম্যাডামের মা মারা যাবার পর তিনি কয়েক ঘণ্টার প্যারোলে বাসায় এলেন। খোকা ভাই ফোনে জানতে চাইলেন কোনো রকম সাহায্য লাগবে কিনা। আমি না বলে দিলাম। লাশের জানাজা হলো গুলশান আজাদ মসজিদে। সেখান থেকে ফিরে কয়েকজন নারী নেত্রী ম্যাডামকে সোৎসাহে জানালেন, খোকা ভাই এসেছিলেন জানাজায়। পার্টির ছেলেরা তারে খুব অপমান ও গালিগালাজ করেছে। ধাক্কাটাক্কাও দিয়েছে।

সবাইকে অবাক করে দিয়ে রাগতঃ স্বরে ম্যাডাম বললেন: এটা ঠিক হয় নাই। ওদেরকে কে বলেছে এসব করতে?

এক-এগারো যামানায় খোকা ভাই আরো এক সন্ধ্যায় লোক পাঠিয়ে আমাকে তার বাসায় নিলেন। বললেন, "ভারী বিপদে পড়েছি। ওরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিস দখল করবে।" সাইফুর রহমান ও মেজর হাফিজকে দিয়ে গোয়েন্দা সংস্থা তখন বিএনপির পালটা কমিটি করেছে। অফিস তাদের দখলে দেবে। খোকা ভাই বললেন, "আমাকে এ কুকর্মে সরাসরি থাকতে বলছে। মহানগরীর সালামকেও আনিয়েছে। আমি চেষ্টা করছি এটা বন্ধ করতে। পারবো কিনা জানি না।" আমি বললাম, "আপনি কোনো ক্রমেই এ অপকর্মের দোসর হবেন না। তাতে যা হবার হবে। এটুকু ঝুঁকি নিলে আপনার যা বদনাম হয়েছে তা দূর হবে। আপনি অনেক বেশি শ্রদ্ধার আসন পাবেন।" আমাকে একটা গোপন ফোন নম্বর দিয়ে খোকা ভাই বললেন, "দেখি চেষ্টা করে। পরে জানাবো।" রাত দু'টোর দিকে ফোন এলো ঐ নম্বর থেকে। একটা মাত্র বাক্য উচ্চারণ করে ফোন কেটে দিলেন খোকা ভাই: "পারলাম না, হেরে গেলাম, সকালেই হবে।"

ম্যাডাম জেল থেকে বেরুবার পর খোকা ভাই আমাকে ফোন করে বললেন, "একটু ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে চাই।" আমি বললাম, "এতো জলদি? কী করেছেন এতোদিন একটু ভেবে দেখেন তো।" এর তিন-চার দিন পর। ম্যাডামের বাসায় গিয়ে দেখি ড্রইং রুমে খোকা ভাই বসা। আমাকে দেখে একটু বিব্রতই হলেন। বললেন, "আপনি তো মানা করলেন। পরে বাসায় ফোন করে পিচ্চিকে বললাম, ম্যাডামকে বলো আমি খোকা দেখা করতে চাই। ম্যাডাম আজ আসতে বলে দিয়েছেন।"

এরমধ্যে ম্যাডাম ড্রইং রুমে এলেন। আমি বললাম, "খোকা ভাই আপনার মধ্যে কি একটু অপরাধবোধ কাজ করেনা? ম্যাডাম আপনাকে ঢাকার নেতৃত্ব দিয়েছেন। আপনি মেয়র। ম্যাডাম গ্রেফতার হলেন। ঢাকা শহরে গাছের একটা পাতাও নড়লো না।"
খোকা ভাই করুণ চোখে তাকিয়ে বললেন: "ম্যাডামের সামনে সত্যি কথাটা কই। ভয় পেয়ে গেছিলাম খুব। খালি নিজের জন্য না। এরা এতো খারাপ, বৌ-বাচ্চা পর্যন্ত ধরে নিয়ে যেতো। এখন ম্যাডাম মাফ করলে আছি। না করলে জীবনেও আর রাজনীতি করবো না।"

ম্যাডাম খোকা ভাইয়ের পক্ষ নিয়ে আমাকেই বুঝাতে লাগলেন, "দ্যাখেন ওরা তো প্রেসিডেন্ট জিয়ার পর আমার ওপর ভরসা করেই রাজনীতি করে আসছে। আমি নিজেই যেখানে বিপন্ন হয়েছি, সেখানে আর ওদের সাহস থাকে?"

বিএনপি সরকারের শেষের দিকে তরিকুল ভাই পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে আমার কাছে কিছু মন্তব্য করেছিলেন। অচিরেই তাঁর সব ভবিষ্যদ্বাণী 'প্রোফেটিক' হয়ে ফলে যায়। তাদের দু'জনকে নিয়েই আরো অনেক কথা আছে। সব কথা তো আর সব সময় বলা যায় না।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের অফিসে আমার একদিন বুকে ব্যথা হলো। ঘামছি আর বুক চেপে বসে আছি। বিভিন্ন জনে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। রাত সাড়ে ন'টায় এলেন খোকা ভাই। এসে শুনেই হাত ধরে টেনে তুললেন। "এখনো বসে আছেন? চলেন আমার সঙ্গে।" গাড়িতে তুলে নিয়ে গেলেন সোজা ইউনাইটেড হাসপাতালে। ভর্তি, সিটি স্ক্যান ও ইটিটি সহ নানান টেস্ট এবং শেষ অব্দি এঞ্জিওগ্রাম পর্যন্ত করে তারপর ছাড়লো ওরা। পাঁচ-ছয় দিন থাকতে হলো হাসপাতালে। তাও আবার ভিআইপি কেবিনে। এক রাতে খোকা ভাই এলেন ডাক্তার মুমিনুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে। হাসিমুখে বললেন, "সব ঠিক আছে। কোনো অসুবিধা নাই। ছুটি এখন। চলেন বাসায়।" বিপন্ন মুখে জিজ্ঞেস করলাম, "সব মিলিয়ে বিল কতো হয়েছে?" খোকা ভাই বললেন, "বিল ক্লিয়ার। আপনাকে সেটা নিয়ে ভাবতে হবে না। আমার নিজের হলে চিকিৎসা করতে হতো না?"

একটা সার্জারির জন্য একবার সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম। আমি দেশেই করাতে চাইলাম। ম্যাডাম নিজে থেকে জোর করে কিছু টাকা আমাকে দিয়ে বললেন, না সিঙ্গাপুরেই যান। বাধ্য হয়ে তেমন কাউকে না জানিয়েই যাওয়ার আয়োজন করলাম। যাবার দিন পথে ফোন খোকা ভাইয়ের। "কোথায় আপনি?" বললাম, "ভাই এয়ারপোর্টের দিকে যাচ্ছি। এখন বুকওয়ার্মের সামনে।" তিনি একটু দাঁড়াতে বললেন। কাছাকাছিই আছেন। পাঁচ মিনিটেই এসে যাবেন। খোকা ভাই এসেই একটা খামে দুই হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার ধরিয়ে দিলেন। বললেন: "কিছু তো জানানও না। এটা রাখেন। বিদেশে চিকিৎসার জন্য গোণা পয়সা নিয়ে যাওয়া যায় না। যদি আরো লাগে, হেসিটেড না করে ভাই হিসেবে জানাবেন অবশ্যই।"

সিঙ্গাপুরে যে সার্ভিস এপার্টমেন্টে উঠেছিলাম তার মালিক বাংলাদেশী। তার গণযোগাযোগ খুব ভালো। আমাদের দেশের অনেকেই সেখানে গিয়ে ওঠেন। উনি আমাকে বললেন যে, তরিকুল ভাই ফোন করে আমার খোঁজ-খবর নিয়েছেন। দু'দিন পরেই ভদ্রলোক আমার হাতে দু'হাজার ডলার তুলে দিয়ে জানালেন, তরিকুল ভাই এটা পাঠিয়েছেন। বলেছেন, আমার যেন কোনো অর্থকষ্ট না হয়। যদি সমস্যা হয় আমার বিল আপনি দিয়েন না। ওটা তরিকুল ভাই নিজেই দিয়ে দেবেন।

আমার এতো টাকা লাগেই নি। সব সেরে দেশে ফেরার পরও প্রায় তিন হাজার ডলার বেচে গিয়েছিল। আমি একদিন তরিকুল ভাইকে বললাম, "আপনি কেন টাকা পাঠাতে গেলেন?" উনি রেগে বললেন, তাতে তোমার কি? অ্যাহ্! তারজন্য কি তোমার কাছে আমার কৈফিয়ত দিতে হবে? তোমার অবস্থা আমি কিছু জানিনা মনে করো?"
রাজনীতিবিদের আড়ালে ব্যক্তি মানুষটি কিন্তু হারিয়ে যায়। আমরা রাজনীতির ইতিহাস লিখি। ব্যক্তিমানুষটির ভেতরকার মানবিকতা ও ভালোবাসার দ্যুতিগুলো সে ইতিহাসে ঠাঁই পায় না। আমি আজ তরিকুল ভাই ও খোকা ভাইয়ের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে তেমন কিছু লিখলাম না। কেবল আমার জীবনের ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতির কথাই লিখলাম। আমি ছাড়া আর তেমন কারো জানা নেই এসব গল্প। ভালোবাসা ও অশ্রুতে মাখা এসব স্মৃতি কি কখনো ভোলা যায়?

লেখক: বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক প্রেস সচিব।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর