শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, শনিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভালোবাসা ও অশ্রুতে মাখা এসব স্মৃতি কি কখনো ভোলা যায়?

মারুফ কামাল খান
অনলাইন ভার্সন
ভালোবাসা ও অশ্রুতে মাখা এসব স্মৃতি কি কখনো ভোলা যায়?

আগের বছর গেলেন তরিকুল ভাই। তার পরের বছরেই খোকা ভাই। কী আশ্চর্য মিল! তরিকুল ইসলাম ও সাদেক হোসেন খোকা। ওই দু'জনে ঠিক একই তারিখে চিরবিদায় নিলেন এই দুনিয়া থেকে। চৌঠা নভেম্বর।

তাঁরা দু'জনেই প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সরকারে ছিলেন কেবিনেট মন্ত্রী হিসেবে। খোকা ভাই মন্ত্রীর মর্যাদায় অখণ্ড ঢাকার মেয়রও ছিলেন। তবে বয়সে তাঁরা সমান ছিলেন না। দু'জনে এক লেভেলের রাজনীতিবিদও ছিলেন না। তরিকুল ভাই ছিলেন অনেক সিনিয়র এবং খোকা ভাইয়েরও নেতা। দু'জনেই মওলনা ভাসানীর অনুসারী ছিলেন। ছাত্র ইউনিয়ন ও ন্যাপ করতেন। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। উভয়ই খুব সাদাসিধে জীবনযাপন করতেন। আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ ছিলেন দু'জনেই। বিএনপি গঠনের সময় ভাসানী ন্যাপ এই নতুন দলে মার্জ হয়ে যায়। তরিকুল ভাই সেই গঠনকাল থেকেই বিএনপিতে যুক্ত হন। খোকা ভাই তখন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও স্পোর্টিং ক্লাব নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তিনি বিএনপিতে যোগ দেন আরেকটু পরে।
কেন জানিনা এই দু'জনেই আমাকে দারুণ পছন্দ করতেন। মন খুলে কথা বলতেন। মাঝে মাঝেই ডেকে নানান বিষয়ে আলাপ করতেন। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের শুরুর দিক থেকেই আমাদের মধ্যে গড়ে উঠেছিল এক নিবিড় সম্পর্ক।

১৯৯১ সালে দু'জনেই মন্ত্রী হন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও মাঝে মাঝে তারা ডেকে নানান বিষয়ে কথা বলতেন। বিভিন্ন পার্টিতে এবং বাসার অনুষ্ঠানেও দাওয়াত দিতেন। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতের মিলিত আন্দোলন ভয়ঙ্কর নৈরাজ্যের দিকে মোড় নিলে এ যোগাযোগ আরো বাড়ে। প্রতি সপ্তাহেই অন্ততঃ ২/৩ দিন সন্ধ্যায় মন্ত্রী তরিকুল ভাই তাঁর মিন্টো রোডের সরকারি বাসায় ডেকে পাঠাতেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর প্রচার প্রচারণার নানান কাজে তারা আমার পরামর্শ চাইতেন।

আমি প্রধানমন্ত্রী অফিসে যোগ দিলে মন্ত্রী হিসেবে তরিকুল ভাই যেদিনই পিএমও-তে আসতেন সিগারেট খাবার ছলে আমার রুমে এসে অন্তত ঘণ্টাখানেক আড্ডা দিয়ে যেতেন। মাঝে মাঝে বাসায় এবং সচিবালয়ের অফিসেও ডেকে পাঠাতেন আমার হাতে কাজ না থাকলে।

খোকা ভাইও মাঝে মাঝে ছুটির দিনে তাঁর বাসায় দুপুরের খাবার দাওয়াত দিতেন। দু'জনেই রাজনৈতিক আলোচনা খুব পছন্দ করতেন। জরুরি অবস্থা জারি হলে খোকা ভাই এক দুপুরে তাঁর বাসায় আমাকে খেতে ডাকলেন। গিয়ে দেখি সেখানে হায়দার আকবর খান রনো ভাইও আছেন। খোকা ভাই আমাদেরকে বললেন, আপনাদের সঙ্গে তো মান্নান ভাইয়ের (আব্দুল মান্নান ভুঁইয়া)-র সম্পর্ক ভালো। উনার ভাবভঙ্গি বিশেষ সুবিধার মনে হয় না। একটু কথা বলে দেখেন। এখন খারাপ সময়। বাঁচার জন্য কিছু চালাকি টালাকি করতে হলে করুক। কিন্তু উনি যেন বিট্রে না করেন ম্যাডামের সঙ্গে।

আমি মান্নান ভাইয়ের সঙ্গে আমার সর্বশেষ আলাপ এবং ঝগড়া করে চলে আসার বিবরণ দিয়ে বললাম, "উনি অলরেডি বিট্রে করে ফেলেছেন। উনাকে ফেরাবার আর পথ নাই।" রনো ভাইও তাতে সায় দিয়ে বললেন, "আমিও সে রকমই মনে করি।" খোকা ভাই বললেন, "আচ্ছা আমিই তাহলে চেষ্টা করে দেখি। এতো সহজে হাল ছাড়বো না।" উনি সাবেক দু'জন প্রতিমন্ত্রীর নাম ধরে বললেন, "এই শয়তান দুটোই মান্নান ভাইয়ের পেছনে লেগে থেকে উনার মাথাটা খারাপ করে দিচ্ছে।"

ম্যাডামের সঙ্গে খোকা ভাই নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন বলেই জানতাম। কিন্তু এর কিছুদিন পর ম্যাডামের বাসা থেকে একজন আমাকে ফোন করে বললো, কোনো একটা কাজের ব্যাপারে খোকা ভাইকে বেশ ক'বার ফোন দিলেও তিনি ধরেননি। শুনে আমি ফোন করলাম খোকা ভাইকে। তিনি খুব স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন না বুঝতে পারলাম। নানা রকম গাঁইগুঁই করে বললেন, আইসেন একসময় বাসায়।

বাসায় গেলে খোকা ভাই তার চরম বিপন্নতার কথা জানালেন। বললেন, "ভীষণ চাপে আছি। সিটি কর্পোরেশনে আর্মি বসিয়েছে। পই পই করে খুঁজছে কোথায় কোন অনিয়ম করেছি। সম্পদের তল্লাশি চলছে। আমাকে চব্বিশ ঘণ্টা মনিটরিংয়ের আওতায় রেখেছে। নানান রকম শর্ত দিচ্ছে। বিদেশে যেতে চাইলাম তার পারমিশন দিচ্ছে না। নানান কায়দা করে এখন পর্যন্ত জেলের বাইরে আছি। ক'দিন থাকতে পারবো জানি না।"

বললাম, "বাইরে গুজব, আপনি নাকি একজনকে দশ কোটি টাকা দিয়ে রফা করেছেন যাতে গ্রেফতার না করে?" ম্লান হাসলেন খোকা ভাই। জবাব দিলেন, "যতো কয় ততো নয়।"

অনেক দিন এরপর আর খোকা ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ নাই। ম্যাডামের মা মারা যাবার পর তিনি কয়েক ঘণ্টার প্যারোলে বাসায় এলেন। খোকা ভাই ফোনে জানতে চাইলেন কোনো রকম সাহায্য লাগবে কিনা। আমি না বলে দিলাম। লাশের জানাজা হলো গুলশান আজাদ মসজিদে। সেখান থেকে ফিরে কয়েকজন নারী নেত্রী ম্যাডামকে সোৎসাহে জানালেন, খোকা ভাই এসেছিলেন জানাজায়। পার্টির ছেলেরা তারে খুব অপমান ও গালিগালাজ করেছে। ধাক্কাটাক্কাও দিয়েছে।

সবাইকে অবাক করে দিয়ে রাগতঃ স্বরে ম্যাডাম বললেন: এটা ঠিক হয় নাই। ওদেরকে কে বলেছে এসব করতে?

এক-এগারো যামানায় খোকা ভাই আরো এক সন্ধ্যায় লোক পাঠিয়ে আমাকে তার বাসায় নিলেন। বললেন, "ভারী বিপদে পড়েছি। ওরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিস দখল করবে।" সাইফুর রহমান ও মেজর হাফিজকে দিয়ে গোয়েন্দা সংস্থা তখন বিএনপির পালটা কমিটি করেছে। অফিস তাদের দখলে দেবে। খোকা ভাই বললেন, "আমাকে এ কুকর্মে সরাসরি থাকতে বলছে। মহানগরীর সালামকেও আনিয়েছে। আমি চেষ্টা করছি এটা বন্ধ করতে। পারবো কিনা জানি না।" আমি বললাম, "আপনি কোনো ক্রমেই এ অপকর্মের দোসর হবেন না। তাতে যা হবার হবে। এটুকু ঝুঁকি নিলে আপনার যা বদনাম হয়েছে তা দূর হবে। আপনি অনেক বেশি শ্রদ্ধার আসন পাবেন।" আমাকে একটা গোপন ফোন নম্বর দিয়ে খোকা ভাই বললেন, "দেখি চেষ্টা করে। পরে জানাবো।" রাত দু'টোর দিকে ফোন এলো ঐ নম্বর থেকে। একটা মাত্র বাক্য উচ্চারণ করে ফোন কেটে দিলেন খোকা ভাই: "পারলাম না, হেরে গেলাম, সকালেই হবে।"

ম্যাডাম জেল থেকে বেরুবার পর খোকা ভাই আমাকে ফোন করে বললেন, "একটু ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে চাই।" আমি বললাম, "এতো জলদি? কী করেছেন এতোদিন একটু ভেবে দেখেন তো।" এর তিন-চার দিন পর। ম্যাডামের বাসায় গিয়ে দেখি ড্রইং রুমে খোকা ভাই বসা। আমাকে দেখে একটু বিব্রতই হলেন। বললেন, "আপনি তো মানা করলেন। পরে বাসায় ফোন করে পিচ্চিকে বললাম, ম্যাডামকে বলো আমি খোকা দেখা করতে চাই। ম্যাডাম আজ আসতে বলে দিয়েছেন।"

এরমধ্যে ম্যাডাম ড্রইং রুমে এলেন। আমি বললাম, "খোকা ভাই আপনার মধ্যে কি একটু অপরাধবোধ কাজ করেনা? ম্যাডাম আপনাকে ঢাকার নেতৃত্ব দিয়েছেন। আপনি মেয়র। ম্যাডাম গ্রেফতার হলেন। ঢাকা শহরে গাছের একটা পাতাও নড়লো না।"
খোকা ভাই করুণ চোখে তাকিয়ে বললেন: "ম্যাডামের সামনে সত্যি কথাটা কই। ভয় পেয়ে গেছিলাম খুব। খালি নিজের জন্য না। এরা এতো খারাপ, বৌ-বাচ্চা পর্যন্ত ধরে নিয়ে যেতো। এখন ম্যাডাম মাফ করলে আছি। না করলে জীবনেও আর রাজনীতি করবো না।"

ম্যাডাম খোকা ভাইয়ের পক্ষ নিয়ে আমাকেই বুঝাতে লাগলেন, "দ্যাখেন ওরা তো প্রেসিডেন্ট জিয়ার পর আমার ওপর ভরসা করেই রাজনীতি করে আসছে। আমি নিজেই যেখানে বিপন্ন হয়েছি, সেখানে আর ওদের সাহস থাকে?"

বিএনপি সরকারের শেষের দিকে তরিকুল ভাই পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে আমার কাছে কিছু মন্তব্য করেছিলেন। অচিরেই তাঁর সব ভবিষ্যদ্বাণী 'প্রোফেটিক' হয়ে ফলে যায়। তাদের দু'জনকে নিয়েই আরো অনেক কথা আছে। সব কথা তো আর সব সময় বলা যায় না।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের অফিসে আমার একদিন বুকে ব্যথা হলো। ঘামছি আর বুক চেপে বসে আছি। বিভিন্ন জনে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন। রাত সাড়ে ন'টায় এলেন খোকা ভাই। এসে শুনেই হাত ধরে টেনে তুললেন। "এখনো বসে আছেন? চলেন আমার সঙ্গে।" গাড়িতে তুলে নিয়ে গেলেন সোজা ইউনাইটেড হাসপাতালে। ভর্তি, সিটি স্ক্যান ও ইটিটি সহ নানান টেস্ট এবং শেষ অব্দি এঞ্জিওগ্রাম পর্যন্ত করে তারপর ছাড়লো ওরা। পাঁচ-ছয় দিন থাকতে হলো হাসপাতালে। তাও আবার ভিআইপি কেবিনে। এক রাতে খোকা ভাই এলেন ডাক্তার মুমিনুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে। হাসিমুখে বললেন, "সব ঠিক আছে। কোনো অসুবিধা নাই। ছুটি এখন। চলেন বাসায়।" বিপন্ন মুখে জিজ্ঞেস করলাম, "সব মিলিয়ে বিল কতো হয়েছে?" খোকা ভাই বললেন, "বিল ক্লিয়ার। আপনাকে সেটা নিয়ে ভাবতে হবে না। আমার নিজের হলে চিকিৎসা করতে হতো না?"

একটা সার্জারির জন্য একবার সিঙ্গাপুর গিয়েছিলাম। আমি দেশেই করাতে চাইলাম। ম্যাডাম নিজে থেকে জোর করে কিছু টাকা আমাকে দিয়ে বললেন, না সিঙ্গাপুরেই যান। বাধ্য হয়ে তেমন কাউকে না জানিয়েই যাওয়ার আয়োজন করলাম। যাবার দিন পথে ফোন খোকা ভাইয়ের। "কোথায় আপনি?" বললাম, "ভাই এয়ারপোর্টের দিকে যাচ্ছি। এখন বুকওয়ার্মের সামনে।" তিনি একটু দাঁড়াতে বললেন। কাছাকাছিই আছেন। পাঁচ মিনিটেই এসে যাবেন। খোকা ভাই এসেই একটা খামে দুই হাজার সিঙ্গাপুরি ডলার ধরিয়ে দিলেন। বললেন: "কিছু তো জানানও না। এটা রাখেন। বিদেশে চিকিৎসার জন্য গোণা পয়সা নিয়ে যাওয়া যায় না। যদি আরো লাগে, হেসিটেড না করে ভাই হিসেবে জানাবেন অবশ্যই।"

সিঙ্গাপুরে যে সার্ভিস এপার্টমেন্টে উঠেছিলাম তার মালিক বাংলাদেশী। তার গণযোগাযোগ খুব ভালো। আমাদের দেশের অনেকেই সেখানে গিয়ে ওঠেন। উনি আমাকে বললেন যে, তরিকুল ভাই ফোন করে আমার খোঁজ-খবর নিয়েছেন। দু'দিন পরেই ভদ্রলোক আমার হাতে দু'হাজার ডলার তুলে দিয়ে জানালেন, তরিকুল ভাই এটা পাঠিয়েছেন। বলেছেন, আমার যেন কোনো অর্থকষ্ট না হয়। যদি সমস্যা হয় আমার বিল আপনি দিয়েন না। ওটা তরিকুল ভাই নিজেই দিয়ে দেবেন।

আমার এতো টাকা লাগেই নি। সব সেরে দেশে ফেরার পরও প্রায় তিন হাজার ডলার বেচে গিয়েছিল। আমি একদিন তরিকুল ভাইকে বললাম, "আপনি কেন টাকা পাঠাতে গেলেন?" উনি রেগে বললেন, তাতে তোমার কি? অ্যাহ্! তারজন্য কি তোমার কাছে আমার কৈফিয়ত দিতে হবে? তোমার অবস্থা আমি কিছু জানিনা মনে করো?"
রাজনীতিবিদের আড়ালে ব্যক্তি মানুষটি কিন্তু হারিয়ে যায়। আমরা রাজনীতির ইতিহাস লিখি। ব্যক্তিমানুষটির ভেতরকার মানবিকতা ও ভালোবাসার দ্যুতিগুলো সে ইতিহাসে ঠাঁই পায় না। আমি আজ তরিকুল ভাই ও খোকা ভাইয়ের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে তেমন কিছু লিখলাম না। কেবল আমার জীবনের ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতির কথাই লিখলাম। আমি ছাড়া আর তেমন কারো জানা নেই এসব গল্প। ভালোবাসা ও অশ্রুতে মাখা এসব স্মৃতি কি কখনো ভোলা যায়?

লেখক: বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক প্রেস সচিব।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা