শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৩৭, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কেন ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে সাংবাদিক মানিক সাহা হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীরা?

মানিক লাল ঘোষ
অনলাইন ভার্সন
কেন ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে সাংবাদিক মানিক সাহা হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীরা?

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় উচ্চারিত এক অকুতোভয় সাংবাদিকের নাম মানিক সাহা। তিনি একাধারে মানবাধিকারকর্মী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে তার নাম জানেন না এমন লোকের সংখ্যা হাতেগোনা কয়েকজন। ২০০৪ সালের ১৫ জানুয়ারি দুপুরে খুলনা প্রেস ক্লাবের অদূরে ছোট মির্জাপুর এলাকায় অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তদের পৈশাচিক বোমা হামলায় ঘটনাস্থলেই জীবনপ্রদীপ নিভে যায় সময়ের এই সাহসী সন্তানের। তার মৃত্যুতে দেশবাসী হারায় একজন দেশপ্রেমিক নাগরিককে। যার চিন্তা-চেতনা আর ভাবনার পুরোটাই জুড়ে ছিল দেশ, মুক্তিযুদ্ধ আর সাধারণ জনগণের ভাগ্য উন্নয়ন। মানবিক মূল্যবোধে উজ্জীবিত মুক্তচিন্তার অধিকারী মানিক সাহার আন্তর্জাতিক সততা পুরস্কারে ভূষিত দেশের একমাত্র কলমসৈনিক ও কণ্ঠযোদ্ধা।

মৃত্যুকালে দৈনিক সংবাদ ও ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ পত্রিকার খুলনার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক এবং বিবিসি বাংলার খণ্ডকালীন সংবাদদাতা ছিলেন মানিক সাহা। শুধুমাত্র ভালো সাংবাদিকই নয়, সাংবাদিকদের নেতাও ছিলেন তিনি। খুলনা প্রেসক্লাব ও খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মানিক সাহা। ছিলেন দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল গণমাধ্যমকর্মীদের পিতৃতূল্য অভিভাবক। দেশের প্রথম বেসরকারি টেরিস্ট্রিয়াল সম্প্রচার মাধ্যম একুশে টেলিভিশনের যাত্রালগ্ন থেকে বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত এর খুলনা বিভাগীয় প্রধান ছিলেন মানিক সাহা।

মানিক সাহার পরিচয় শুধুমাত্র গণমাধ্যম জগতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তাকে নির্মমভাবে হত্যার পর দেশের সাংবাদিক সমাজ ও রাজনৈতিক অঙ্গনের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিন্দা ও প্রতিবাদের যে ঝড় উঠেছিল, তা দেখে তখন অনেক সাধারণ মানুষ নিশ্চিত হন তিনি শুধু একজন সাংবাদিক ছিলেন না; তার পরিধি ছিল অনেক বিস্তৃত। মৃত্যুকালে মানিক সাহা একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও দেশের দুটি শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিকের সাংবাদিক ছাড়াও বিশ্বখ্যাত মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, খুলনা চ্যাপ্টারের সভাপতিও ছিলেন।

মানিক সাহার সাহসিকতা ও নেতৃত্বের বিকাশ ঘটে ছাত্রজীবন থেকেই। ছাত্ররাজনীতি থেকে শ্রেণি বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দীক্ষিত মানিক সাহা নিজেকে বহুমুখী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত রেখেছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে ও ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যার পর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যখন ভূলন্ঠিত, বঙ্গবন্ধুর নাম মুখে নেওয়াও যখন ভয়ের, সেই  প্রতিকূল শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে জেনারেল জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন উপেক্ষা করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন এক দুঃসাহসিক কর্মসূচি হাতে নিয়েছিল।

রাষ্ট্রক্ষমতা দখলবাজদের অগণতান্ত্রিক শক্তির বিরূদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধুকে সাধারণ মানুষের মাঝে বাঁচিয়ে রাখার জন্য এক অভিনব কর্মসূচি গ্রহণ করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। সারাদেশে বঙ্গবন্ধুর ছবি সংবলিত পোস্টার লাগাতে শুরু করেছিল প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। এক রাতে খুলনার বিএল কলেজ চত্বরে সেই পোস্টার লাগানোর সময় জেনারেল জিয়ার অনুসারী ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছাত্র ইউনিয়ন নেতা মানিক সাহাকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিলেন। এরপর নির্মম দৈহিক নির্যাতন ছাড়াও সামরিক আদালতের বিচারে ২২ মাস কারাদণ্ড হয় তার। জেলখানায় বসেই স্নাতক পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হন মানিক সাহা। আশির দশকে সামরিক স্বৈরাচার এরশাদ আমলেও গ্রেফতার হয়ে আরেক দফা নির্মম নির্যাতন ও দীর্ঘ কারাবাসের শিকার হয়েছিলেন মানিক সাহা। শাসক ও শোষকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সাহসিকতার সাথে আদর্শের পথে অবিচল ছিলেন মানিক সাহা। 

অতি সাধারণ পরিবারে জন্ম নেওয়া মানিক সাহা দারিদ্র্যকে পায়ে মাড়িয়ে স্নাতকোত্তর এবং আইন শাস্ত্রে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। অর্জন করেন বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সনদ ও খুলনা আইনজীবী সমিতির সদস্যপদ। কিন্তু আইন ব্যবসায় না গিয়ে পেশা হিসেবে বেছে নেন সাধারণ মানুষের শোষণ-বঞ্চনা ও ন্যায্য অধিকারের কথা তুলে ধরতে সাংবাদিকতাকে। ওই অঞ্চলে সাংবাদিকতা পেশা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তারপরও পেশা নির্বাচনে সাংবাদিকতাকেই গুরুত্ব দেন তিনি। দীর্ঘ দুই দশকের পেশাগত জীবনে তার কলমে গণমানুষের অধিকারের কথাই বার বার ফুটিয়ে তুলেছেন মানিক সাহা তার অপ্রিয় ও সাহসী উচ্চারণে।

ফসলি জমিতে জোরপূর্বক বাঁধ দিয়ে লোনা পানি ঢুকিয়ে পরিবেশবিনাশী চিংড়ি চাষের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার ছিলেন এই নির্লোভ মানুষটি। বিত্তবান ও প্রভাবশালী চিংড়িঘের মালিকদের প্রলোভন ও রক্তচক্ষু তাকে আদর্শচ্যুত করতে পারেনি কখনো।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী ও আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের পৈশাচিক নির্যাতনের কাহিনি বিবিসি রেডিওতে মানিক সাহার কণ্ঠে শুনেছি কতবার!

খুলনায় জনশ্রুতি আছে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারের প্রচ্ছন্ন মদদে তাকে হত্যা করা হয়েছিল। খুলনার বিএনপি ও জামায়াতের তৎকালীন দুই সাংসদ, বাগেরহাটের বিএনপিদলীয় এক সাংসদ ও খুলনার জামায়াতপন্থী এক সাংবাদিক ছাড়াও খুলনা বিভাগের তৎকালীন এক মন্ত্রী এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল।

মানিক সাহা তার সতীর্থ সাংবাদিক ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রায়ই বলতেন, ‘মানুষ যখন নিপীড়িত ও অধিকার বঞ্চিত হয়ে পুলিশের কাছে গিয়ে ন্যায্য প্রতিকার পায় না, ন্যায়বিচারের আশায় বছরের পর বছর আদালতের বারান্দায় ঘুরে ব্যর্থ হয়, তখন সাংবাদিকরাই হয়ে ওঠেন তাদের একমাত্র ভরসাস্থল। তাই সাংবাদিকদের সেভাবেই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।’ সাংবাদিকতার মহান পেশায় যাত্রা শুরু থেকে আমৃত্যু সেই দায়িত্বশীলতার পরিচয়ই দিয়ে গেছেন সততার পথে, চেতনার পথে অবিচল শ্রদ্ধাভাজন মানিক সাহা।

বহু গুণে গুণান্বিত একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক মানিক সাহা বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও শিশু সংগঠনের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি কমরেড রতন সেন পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক, উদীচীর খুলনা জেলা সংসদের সহসভাপতি, খেলাঘর-খুলনা জেলা কমিটির উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন।

শিক্ষা অনুরাগী মানিক সাহা, শিশু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অরতীর্থ বিদ্যাপীঠের সহ-সভাপতি এবং খুলনার ঐতিহ্যবাহী ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাউথ হেরাল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের একাডেমিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্বে ছিলেন বেশ কয়েক বছর। প্রিয়ভাজন মানিক সাহার হাতেগড়া অনেক সুপ্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক আজ আলো ছড়াচ্ছন জাতীয় পর্যায়ে।

মানিক সাহা হত্যার ১২ বছর পর ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর খুলনা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং জেলা ও দায়রা জজ এম এ রব হাওলাদার এ চাঞ্চল্যকর মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ১১ জন আসামির ৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।

জনশ্রতি রয়েছে পুলিশের ত্রুটিপূর্ণ অভিযোগপত্রে হত্যার পরিকল্পনাকারী, অর্থের জোগানদাতা, তাদের পৃষ্ঠপোষক ও ভাড়াটিয়া খুনিদের নাম ছিল না। হত্যার সাথে জড়িত রাঘব বোয়ালরা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও গণমানুষের পক্ষে সবসময় সোচ্চার আমৃত্যু সংগ্রামী মানিক সাহার প্রকৃত হত্যাকারীরা খোলা আকাশে, মুক্ত বাতাসে ঘুরে বেড়াবে এটা ভাবাও অনেক কষ্টের! তাই তার ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আবারও দাবি উঠেছে পুনরায় তদন্ত করে মানিক সাহা হত্যার পৃষ্ঠপোষক ও পরিকল্পনাকারীদের বিচার করা হোক। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালনকারী আওয়ামী লীগ সরকার বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার যে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের ব্যক্তিস্বার্থে যেন জনবান্ধব সরকারের এই ভাবমূর্তি নষ্ট না হয় এমন প্রত্যাশা দেশবাসীর। 

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে