শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৪, বুধবার, ০২ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

কাকডাকা ভোরে মিছিলে নেতৃত্ব দেন তিন আওয়ামী লীগ নেতা

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
কাকডাকা ভোরে মিছিলে নেতৃত্ব দেন তিন আওয়ামী লীগ নেতা

ঢাকায় আমার সাংবাদিকতা জীবনের শুরু ১৯৮০ সালে সাপ্তাহিক জনকথা দিয়ে। রাজনৈতিক রিপোর্টিং শুরু এই পত্রিকা দিয়েই। এর আগে রাজনীতির সঙ্গে পরিচয় ছাত্র রাজনীতির সুবাধে। জাসদ ছাত্রলীগ। পরে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পেশাগত পথ চলার অভিজ্ঞতা। সংবাদপত্র জীবন শুরু হয়েছিলো পলিটিক্যাল ও ক্রাইম বিট দিয়ে অন্তত তিনটি পত্রিকায় শুরুতে আমাকে ক্রাইম বিট দেয়া হয়েছে। এ বিষয়টি ছিলো আমার জন্য বিরক্তিকর। তবুও সে সময়ের রেওয়াজে ‘না’ বলার উপায় ছিলো না। তবে রাজনৈতিক বিট শুরুতেই ভালো লেগেছিলো। এ নিয়ে আমার ইনবিল্ড প্রবণতাও ছিলো। এই প্রবণতা প্রকাশ করার সুযোগ হয়েছিলো সাপ্তাহিক জনকথার মাধ্যমে। এবং নেতাদের ম্যানেজ করার দীক্ষার সূচনা এই পত্রিকা দিয়েই। 

সাপ্তাহিক জনকথা দিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠার সূচনা হয়। আতাউর রহমান খান, খন্দকার মোশতাক, অলি আহাদ, কাজী কাদের, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মোহাম্মদ তোহা, সাইফুদ্দিন মানিক, মালেক উকিল, আবদুল মান্নান, কে এম ওবায়দুর রহমান, কাজী জাফর, ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ, শাহ মোয়জ্জম, আবদুর রাজ্জাক, সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসের আমু, তোফায়েল আহমেদ, কর্নেল আকবর, মেজর জলিল, এডভোকেড মাহবুবুর রহমানসহ সেই সময় অনেক রাজনীতিকদের সঙ্গে সম্পর্ক হয়েছিলো, চার পৃষ্ঠার সাপ্তাহিক জনকথার বদৌলতে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ইরানের রাষ্ট্রদূতসহ অনেক কূটনীতিকের সঙ্গে পেশাগত ঘনিষ্ঠতাও হয়েছিলো চার পৃষ্ঠার সাপ্তাহিক জনকথায় থাকাকালেই। পরে রাজনীতিকদের সাথে পেশাগত এই সম্পর্কের আরও ব্যাপ্তি ঘটে সাপ্তাহিক রিপোর্টার ও সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ দিয়ে। সম্পর্কের এই ধারা আরও প্রসারিত হয়েছে দৈনিক ও টেলিভিশনে কাজ করার সময়ে।

ছাত্র জীবনে আমি ছিলাম জাসদের ছাত্র সংগঠনের বরিশাল জেলা শাখার প্রচার সম্পাদক। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের নামে ইউটোপিয়ান ও রহস্যজনক রাজনীতির ধারক ছিলো জাসদ। অলীক স্বপ্নের এই ধারায় যুক্ত হয়ে কতো যুবকের জীবন নষ্ট হয়েছে তার হিসেব মিলানো কঠিন। সঙ্গে প্রাণ গেছে অসংখ্য মানুষের! আর সদ্য স্বাধীন দেশের যে সর্বনাশ হয়েছে তা হয়তো পরিমাপযোগ্যই নয়। কেবল তাই নয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মতো হিমালয়সম নেতার উপর আঘাত হানার ক্ষেত্র প্রস্তুত করার জন্য যেসব শক্তিকেন্দ্র কাজ করেছে তার মধ্যে জাসদ অন্যতম। নেপথ্যের খেলার বিষয়টি জাসদ শীর্ষ নেতাদের হয়তো কারো কারো জানা ছিলো। তবে জাসদের মাঠ পর্যায়ের নেতারা তা জানতেন না। ১৯৭৪ থেকে ৭৯ সাল পর্যন্ত আমার অর্জিত অভিজ্ঞতা এরকমই।

বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সরকার এবং বাংলাদেশের প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়ার আমলে, ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত। আমাদের বিরোধিতার কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ থাকলেও, বঙ্গবন্ধু ছিলেন না। এ অন্তত বরিশালের বাস্তবতা। বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায়, আমাদের বলা হতো, বঙ্গবন্ধু এক সময় সমাজতন্ত্রের পতাকা তুলবেন। এ জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে, চাপ প্রয়োগ করা প্রয়োজন। এ কথা কেন্দ্রে বলা হতো কিনা তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন। তবে বরিশালে বলা হতো। একই কথা ’৭৪ সালে বরিশাল এসে বিএম কলেজের ক্যান্টিনে বৈঠকে প্রকারান্তরে বলেছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা শরীফ নুরুল আম্বিয়া। তখন তো মাঠের আমরা জানি না, নানান কেন্দ্র থেকে আসলে কোন ক্ষেত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। কে বাড়ছে গোকুলে। হয়তো কেন্দ্রে কেউ কেউ জানতেন। অথবা জানতেন না। যেমন, তখনও আমরা জানতাম না, জাসদের নিউক্লিয়াস সৃষ্টি হয়েছিলো ভারতে, মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্বে। উদ্দেশ্য ছিলো বঙ্গবন্ধু সরকারকে চাপে রাখা। পরে এই উদ্দেশ্যকে আরও জটিল রূপ দেয়া হয়েছিলো কিনা তা গভীর গবেষণার বিষয়।

জাসদের জন্ম, অকল্পনীয় দ্রুততায় উত্থান, স্বাধীনতা বিরোধীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হওয়া এবং বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর দলটির বিনাশ- পুরো বিষয়টি অনেকের মতোই আমার ধারণায়ও বেশ ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। আর একটি বিষয় এখনো আমার কাছে বড় একটি প্রশ্নবোধক হয়েই আছে। বিএম কলেজের জাসদের নেতা নজরুল-সদরুল-সমরেশ গুম হয়েছিলো। তাদের লাশও পাওয়া যায়নি। সে সময় কেউ এ নিয়ে টুঁ’শব্দটি করার সাহস পায়নি। কেবল বিএম কলেজের তৎকালীন প্রিন্সিপাল এমদাদুল হক মজুমদার বারবার বলেছেন, ‘আমার ছেলেদের ফেরত দাও।’ এ সময় তিনি অঝোরে কেঁদেছেন। অধ্যাপক গোলাম রব্বানীর কাছে এ তথ্য জেনেছি সম্প্রতি। তিনি ছিলেন বিএম কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান (সম্মান)-এর ছাত্র। তখন বিএম কলেজের অবস্থা ছিলো অনেকটা মৃত্যুপুরী। সেই বিএম কলেজ ক্যান্টিনে কোন ভরসায় শরীফ নূরুল আম্বিয়া আমাদের নিয়ে ‘গোপন’ বৈঠক করলেন, তা বলা কঠিন!

শরিফ নুরুল আম্বিয়াকে কে বা কারা ভরসা দিয়েছিলো জানা যায়নি। তবে আমরা কয়েকজন মোটেই ভরসা পাচ্ছিলাম না। আরো পরিষ্কার করে বলা চলে, চরম আতঙ্কে ছিলাম। এই আতঙ্ক বহুগুণ বেড়ে যায় আ স ম ফিরোজ ক্যান্টিনে প্রবেশ করায়। তিনি ছিলেন সর্বোচ্চ মিনিট খানেক। আমাদের দিকে সরাসরি তাকিয়েছেন বলেও মনে হলো না। কারো সাথে কোন কথাও বলেননি। কেবল সুজির হালুয়ার মান নিয়ে টেবিল বয়ের সঙ্গে মৃদু উষ্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘এতো রোগীর খাবার।’

এরপরই আ স ম ফিরোজ দ্রুত ক্যান্টিন ত্যাগ করেন। তাহলে তিনি কি আমাদের নিয়ে এক ধরনের ভয়ে ছিলেন, নাকি অভয় দিতে এসেছিলেন। এটি জানা যায়নি। তবে এটি সবাই জানেন, ১৫ আগস্ট কাকডাকা ভোরে বরিশালে যে বিশাল ‘আনন্দ মিছিল’ বের হয়েছিলো তার নেতৃত্বে ছিলেন নুরুল ইসলাম মঞ্জু। 

আমাদের একটি ফিলিপস রেডিও ছিলো। কিন্তু এটি ব্যবহারের একমাত্র স্বীকৃত অধিকার ছিলো বাবার। তিনি বাড়ি থাকলে খেয়াল বা এই জাতীয় গান শুনতেন। আমাদের রেডিও শোনা বারণ ছিলো। বলা হতো, রেডিও শুনলে ছোটরা বখে যায়! বলাটা হয়তো ছিলো জুজুর ভয় দেখানো। বাবা বাইরে গেলে আমি সুযোগ নিতাম। বেশ ভালো লাগতো গান শুনতে। কিন্তু সতর্ক থাকতাম কখন বাবা বাড়িতে এসে পড়ে। এই লুকোচুরি নিয়ে আমাদের কোন ক্ষোভ ছিলো না। কিন্তু বিরক্ত লাগতো যখন বাবা ভোরবেলা রাগপ্রধান গান শুনতেন। কারণ খেয়ালের সুর খুব জোরালো, ঘুমে ব্যাঘাত হতো। তবু প্রতিবাদ করার উপায় ছিলো না। মৃদুও না। এ রকম ভাবতামও না। এটি ভাবার বিষয়টি ছিলো তখনকার প্রবণতার বাইরে। পরে রাগ প্রধান গানের জন্যই আমার এক ধরণের শ্রবণ প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছিলো। এধারায় প্রথম দিকে ভক্ত হই রবীন্দ্র সঙ্গীতে, পরে নজরুল সঙ্গীতে।

খুব ভোরে বাবার খেয়াল শোনার অভ্যাসের কারণেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভয়ংকর দুঃসংবাদ শুনেছিলাম সম্ভবত শুরুর দিকেই। এক ঝটকায় বিছানা ছাড়লাম। আমাদের বাড়ি থেকে খানিকটা পূর্ব দিকে ছিলো মোল্লার দোকান। সেটি এখন মোল্লার বাজার হিসেবে পরিচিত। এখন অনেক দোকান, তখন ছিলো একটি মাত্র দোকান। দেখলাম দোকানটি বন্ধ। সে সময় আসলে বন্ধ থাকারই কথা। নামাজ পড়ে কেউ কেউ বাড়ির দিকে যাচ্ছেন। মনে হলো, কেউ কিছু জানেন না। বাড়ি ফিরে গেলাম। ঢুকতেই পড়লাম বাবার সামনে। তার চোখ লাল। বললেন, খবরদার বাড়ির বাইরে যাবি না। কিন্তু আমি ঠিকই বাড়ির বাইরে গিয়েছি। শহরে। নতুল্লাহবাদ হয়ে সোজা সদর রোডে। লক্ষ্য ছিলো টাউন হল সংলগ্ন বিপ্লবী বাংলাদেশ অফিস। এ পত্রিকার মালিক সম্পাদক নূরুল আলম ফরিদ ছিলেন জাসদ ছাত্রলীগ নেতাদের একজন। তিনি নূরুল ইসলাম মঞ্জুর ছোট ভাই।

শহরের সদর রোডের গুলবাগ হোটেলের উল্টো দিকে ছিলো আওয়ামী লীগ অফিস। পাশে শান্তিশাল রিপেয়ারিং হাউজ। এ দোকানের সামনে দাঁড়ানো ছিলেন মহিউদ্দিন আহমেদ। সেখানে তিনটি ট্রাক ছিলো। ট্রাকে মূলত ছিলো ঘাট-শ্রমিকরা। সবাই উল্লাস করছিলো। কিছুক্ষণের মধ্যে আ স ম ফিরোজ এসে একটি ট্রাকে উঠে গেলেন। তিনি তখন উল্টো দিকের একটি টিনের ঘরে থাকতেন। এর আগে মহিউদ্দিন বক্তৃতায় বললেন, ‘চিন্তার কিছু নেই, এখনো আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায়।’

খুনিচক্রের দোসর হিসেবে বরিশাল আওয়ামী লীগের বিশাল এই উল্লাসের বিপরীত অবস্থানে বরিশালের আওয়ামী লীগের কিছু নেতা ছিলেন। তবে তাদের মধ্যে যারা সদর রোড পর্যন্ত আসার সাহস দেখিয়েছিলেন তাদের সংখ্যা ১০/১২ জনের বেশি নয়। এদের মধ্যে ছিলেন খান আলতাফ হোসের ভুলু, ডা. পিযুসসহ আরও কয়েকজন। এই ১০/১২ জনই মৃগয়া ত্রস্ত প্রতিবাদ মিছিল বের করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু বিবির পুকুর পাড়ে খুনিচক্রের বিশাল মিছিলের সামনে পড়ে তারা বাটার গলিতে আশ্রয় নিয়েছেন। অবশ্য মিছিল বের করার এই দৃশ্য আমি দেখিনি। খান আলতাফ হোসেন ভুলুর কাছে শুনেছি। যদিও নূরুল আলম ফরিদ দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগের পক্ষে বরিশালে কোনো মিছিল বের হয়নি। এ রকম কথা আরও কয়েকজন বলেছেন।
তবে এটি অনেকেই বলেছেন, ইতিহাসের জঘন্যতম দিনে বরিশাল শহরের বগুড়া রোডের পেশকার বাড়িতে খিচুড়ি রান্না করা হয়েছে। আনন্দ-উল্লাসের আতিশয্যে উলঙ্গ নৃত্য করেছেন কেউকেউ। এরা সবাই ছিলো আওয়ামী লীগের। শুধু শহরে নয়। দুপুরের দিকে এই রকম বীভৎস উল্লাস দেখেছি আমাদের গ্রাম ধর্মাদীতেও। এরাও ছিলো আওয়ামী লীগের। এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন বিহারী হুজুর নামে পরিচিত একজন মাওলানা। ৭০ এর নির্বাচনের সময় রাস্তা জুড়ে নৌকার প্রতীক থাকায় তোরণের নীচ থেকে না গিয়ে রাস্তার কিনার দিয়ে যেতেন। তিনি হয়ে উঠলেন, ১৫ আগস্টের বীভৎস উল্লাসের মধ্যমণি। আমি সোজা বাড়ি চলে গেলাম। ঢুকতেই আবার বাবার সামনে পড়লাম। তিনি আবার বললেন সেই সকালের কথা, ‘খবরদার বাড়ির বাইরে যাবি না!’ আমি পরবর্তী অন্তত এক সপ্তাহ বাড়ির বাইরে যাইনি, আতঙ্কে অথবা হতাশায়। এমনকি খুব কাছের মোল্লার দোকানেও না।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনায় বরিশাল আওয়ামী লীগের বিশাল অংশ যখন উল্লাসিত তখন জাসদের অবস্থা ছিলো ভিন্ন। এতো দিন বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরোধী শক্তি জাসদের নেতা-কর্মীরা ৭৫-এর ১৫ আগস্ট ছিলেন আতঙ্কে। আবার বলি, এ দৃশ্যপট বরিশালের। সে সময় বরিশালে জাসদের প্রধান নেতা ছিলেন আবদুল বারেক। অনেকের মতো তিনিও মহা অঘটনের খবর পেয়ে সদর রোডে এসেছিলেন। তিনি তাঁর মালিকানার গুলবাগ হোটেলের দোতলার ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ পর তিনি নিঃশব্দে ভিতরে চলে গেলেন। হয়তো প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উল্লাস দেখে ব্যথিত বা বিরক্ত হয়েছিলেন। আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে থাকতে পারেন। অথবা অন্য কোন কারণ থাকতে পারে। এ নিয়ে বারেক ভাইর সঙ্গে কখনো কথা হয়নি। কোন মিটিং-এ বিষয়ে তাকে কোন বক্তব্য দিতে শুনিনি। তবে এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন জেড আই খান পান্না। তিনি ছিলেন বরিশাল জাসদের প্রধান তাত্ত্বিক। পান্না ভাইকে আমরা বলতাম, বরিশালের সিরাজুল আলম খান।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর