শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, শনিবার, ০৫ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বরিশাল জাসদের তাত্ত্বিক ছিলেন জেড আই খান পান্না

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
বরিশাল জাসদের তাত্ত্বিক ছিলেন জেড আই খান পান্না

বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে ছাত্রলীগের ভেতর যে নিউক্লিয়াস কাজ করছিলো ১৯৬২ সাল থেকে সেই নিউক্লিয়াসের কেন্দ্রে ছিলেন সিরাজুল আলম খান। এই নিউক্লিয়াস-এর বরিশাল জেলার দায়িত্বে ছিলেন জেড আই খান পান্না। সে সময় বরিশাল জেলাই এখন ছয় জেলা বিশিষ্ট বরিশাল বিভাগ। আওয়ামী লীগ শাসনামলের শেষ দিকে জেড আই খান পান্না জাসদের সমাজতান্ত্রিক ধারায় যুক্ত হন। এক পর্যায়ে আবদুর বারেক হন বরিশালের জাসদের প্রধান নেতা এবং জেড আই খান পান্না প্রধান তাত্ত্বিক।

জেড আই খান পান্নার রাজনীতিতে পথ চলা শুরু হয় ক্লাস সিক্স-এর ছাত্র থাকাকালে মিছিলে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এ সময় সমাবেশ শুরুর দিকে তাকে দিয়ে বক্তৃতা দেওয়ানো হতো। তার কণ্ঠ  ছিলো অনেকটা মেয়েদের মতো। ফলে সহজেই দর্শক-শ্রোতা জড়ো হতো। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে জাসদে সম্পৃক্ত হন। একপর্যায়ে তিনি হয়ে ওঠেন বরিশাল জাসদ-এর তাত্ত্বিক। এর আগে ৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী, মিছিলে ও সমাবেশে অংশ নেওযার মধ্য দিয়ে তিনি বরিশালে পরিচিত মুখে পরিণত হন।

ছয় দফার আন্দোলন দানা বাঁধলে সমান গতিতে মারমুখী হয় পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। সে সময় বরিশালের রাজপথে পুরোধা নেতা ছিলেন আমির হোসেন আমু, গোলাম রূপম, সর্দার জালাল, এবিএম সিদ্দিক, নিজাম উদ্দিন তালুকদার। তারা সবাই ছিলেন বিএম কলেজের ছাত্র। এদিকে তখনও স্কুলের গণ্ডি না পেরোনো ছাত্রদের মধ্যে সক্রিয় ছিলেন খান আলতাফ হোসেন ভুলু, জেড আই খান পান্না, সৈয়দ গোলাম মাহবুব প্রমুখ। ছয় দফার বিষয়ে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন নিষিদ্ধ লিফলেটসহ বরিশালে গ্রেফতার হন খান আলতাফ হোসেন ভুলু ও সৈয়দ গোলাম মাহবুব। এই দুই স্কুল ছাত্রকে কারাগারে রাখা হয়েছিলো প্রায় ৭ মাস। ১৯৬২ সালে এ কে স্কুলের ছাত্র থাকা কালে খান আলতাফ  হোসেন ভুলু ও জেড আই খান পান্নাকে রাজনীতিকে রিক্রুট করেন আমির হোসেন আমু। তখন আমু ও বারেক ছিলেন বরিশালে দাপটের ছাত্র নেতা। জনপ্রিয় মুখ। তাদের অতি আদরের ছিলেন জেড আই খান পান্না।

বনেদী পরিবারের সন্তান জেড আই খান পান্না, নূরুল ইসলাম খানের পুত্র, খান বাহাদুর হাশেম আলী খানের দৌহিত্র। তাদের পরিবার বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিলেন। নূরুল ইসলাম খান ছিলেন আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বন্ধু। দুজনেই এক সময় ন্যাপ করতেন। ঢাকা গেলে মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় থাকতেন জেড আই খান পান্না। জাসদে সম্পৃক্ত থাকার খবর দৈনিক বাংলার বাণীতে যেদিন প্রকাশিত হয় সেদিন জেড আই খান পান্না ছিলেন আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়। খবরটি দেখে তার সাথে কথা বললেন রব সেরনিয়াবাত। বিষয়টি পছন্দ না করলেও কোন ধরনের উষ্মা প্রকাশ করেননি। এদিকে জেড আই খান পান্না ছিলের তাঁর অবস্থানে অনঢ়। এর পর জেড আই খান পান্না বরিশালে চলে যান এবং চলে যান আন্ডার গ্রাউন্ডে। সেই দিনগুলোতে তিনি কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরের এলাকায় থাকতেন।

আন্ডার গ্রাউন্ডে থাকাকালেই জেড আই খান পান্না ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট সন্ধ্যায় বরিশাল থেকে লঞ্চে ঢাকায় রওয়ানা হন। ১৫ আগস্ট ভোরে সদর ঘাটে নেমেই পেয়ে যান মহা অঘটনের সংবাদ। প্রথমে তিন হতভম্ভ হয়ে যান। কিছুটা সামলে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন সেরনিয়াবাত পরিবারের সদস্যদের দেখতে গিয়েছিলেন। তার মন্তব্য, ‘সে এক বীভৎস দৃশ্য।’ হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে জাসদের কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে দেখা করে ওইদিনই সন্ধ্যায় তিনি লঞ্চে ওঠেন। ১৬ আগস্ট বরিশালের পৌঁছে দেখেন, সে এক অচেনা শহর! পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। একদিন আগেও যাদেরকে দেখেছেন আওয়ামী লীগের জন্য জান কোরবান এবং জেহাদি চেতনায় আওয়ামী বিরোধীদের সংহারে রণচন্ডি- তারাই হয়ে গেছেন আওয়ামী বিরোধী। তাদের মধ্যে একধরনের উল্লাস-উম্মাদনা, ‘হৈ হৈ রই রই, আওয়ামী লীগ গেলো কই।’

আওয়ামী লীগারদের এই জার্সি বদলের দক্ষতা দেখে অনেকের মতো বিস্মিত হয়ে ছিলেন জেড আই খান পান্না। নীরবে দেখেছেন, এতো দিনের মহা আওয়ামী লীগারদের কর্মকাণ্ড। কিন্তু জার্সি বদলকারীরা আবদুর রব সেরনিয়াবাত ও আমির হোসেন আমুর বাড়িতে হামলার জন্য মুখিয়ে উঠলে আর নীরব থাকেননি তিনি। বাধা দিলেন। নব্য আওয়ামী বিরোধী সাবেক আওয়ামী লীগাররা আগের মতোই তাঁকে তখনো ভয় করতো। অনেকেই মনে করেন, সেদিন জেড আই খান পান্নার বাধার কারণেই আবদুর রব সেরিনিয়াবাত ও আমির হোসেন আমুর বাড়িয়ে হামলা হয়নি। হয়তো এই ‘অপরাধেই’ ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর তাকে গ্রেফতার করা হয়। সেবার তিনি জেল খেটেছের টানা দুই বছর এক মাস। আর সেই সময় জেল খাটা মানে কেবল অন্তরীণ থাকা নয়, সাথে ছিলো নানান ধরনের নির্যাতন। তবু তিনি নত হননি।

দৃঢ়চেতা জেড আই খান পান্না চিরকালই তার বিশ্বাসের প্রতি অটল থেকেছেন। লেখাপড়া ও নানান বিষয়ে খোঁজ খবর রাখার ক্ষেত্রে তিনি অসাধারণ। তিনি তাত্ত্বিক আলোচনা করতে পারতেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আমাদের কাছে পরিচিত ছিলেন ‘বরিশালের সিরাজুল আলম খান’ হিসেবে। নীতি নির্ধারণী বিষয়ের বৈঠকে মূলত তিনিই বক্তব্য রাখতেন। তার প্রধান চাই ছিলেন তিমির দত্ত। এসব বৈঠক হতো গোপনে। কর্নেল তাহেরের মাধ্যমে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানের সঙ্গে জাসদ নেতাদের রাজনীতির আত্মহননের প্রেম, শিয়ালের সঙ্গে মুরগীর সখ্যতা হবার আগ পর্যন্ত রাজদণ্ডের রোষাণল মোকাবিলা করেই টিকে থাকতে হয়েছে জাসদের নেতা-কর্মীদেরকে। ফলে সকল কাজই করতে হয়েছে গোপনে। এ গোপনীয়তা জেলা পর্যায়ে ছিলো আরও বেশি।

বরিশালে মিটিং হতো ঘনঘন। কিছু মিটিং হতো সাদামাটা গোপনীয়তায়। আবার কিছু মিটিং হতো কঠোর গোপনীয়তায়। এর বেশিরভাগই হতো বরিশার শহরের জাইল্যাবাড়ির পোলের কাছে বিএম কলেজের ইন্দোবাংলা হোস্টেলে এবং উল্টো দিকে খালের ওপারে বোমাকুটির নামে পরিচিত একটি বাড়িতে। আরও অনেক স্থানে মিটিং হতো। কিন্তু কোন মিটিংয়েরই স্থান আগে থেকে জানানো হতো না। কেবল তারিখ ও সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হতো। মিটিংয়ে অংশ গ্রহণকারীদের বিভিন্ন স্থানে থাকতে বলা হতো। আমার জানা মতে এ বিষয়ে সমন্বয় করতের তিমির দত্ত। আমার জন্য নির্ধারিত এলাকা ছিলো বরিশাল সদর ঘাট।  আজকের ঘাট থেকে কিছুটা উত্তর দিকে। সে সময়ের বিউটি হল সোজা ঠিক পূর্বদিকে।

প্রথম দিকে অপেক্ষার বিষয়টি বিরক্তিকর হলেও পরে সময় ভালো কাটতো। লঞ্চে নানান রকমের মানুষের আসা-যাওয়া দেখতাম। তাদের বেশিরভাগই ছিলো দরিদ্র শ্রেণির। আর সবাই থাকতেন এক ধরনের আতঙ্কে। লঞ্চযাত্রীদের উপর ঘাট শ্রমিক নামে একদল মানুষের জুলুম চলতো। এই সব দৃশ্য আমার ভালো লাগতো না। তবে নদী বেশ ভালো লাগতো। তখন স্বচ্ছ পানির কীর্তনখোলা ছিলো বেশ প্রাণবন্ত। কিন্তু সে নদীর প্রাণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিলো এক পর্যায়ে। দখল-দূষণে এখন সেই নদী মৃত প্রায়।

সদর ঘাটে অপেক্ষার সময় একদিন দেখলাম আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ টার্মিনালের কাঠের পাটাতনে দাঁড়ানো। সফেদ পাঞ্জাবি-পাজামা পরা। নিজের অবস্থান ভুলে তার দিকে বারবার তাকাচ্ছিলাম। মনে হচ্ছিলো, কাছ থেকে হুবহু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখছি। যাঁকে জীবনে একবারই দেখেছি ভোলার চরফ্যাশনের কলেজের মাঠে, চরফ্যাশন স্কুলে পড়ার সময়।

আমার বারবার তাকানোর বিষয়টি এক পর্যায়ে হয়তো চোখে পড়েছিলো আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর। তিনি হাতের ইশারায় ডাকলেন। আমার ভিতরটা ধক করে উঠলো। খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। মনে হলো সর্বনাশ হয়ে গেছে। ভাবলাম, ধরা পড়েছি। চাইলেও পালাতে পারবো না- এমনটা ভেবে ভয়ে ভয়ে কাছে গেলাম। ধরেই নিয়েছিলাম, কাউকে দিয়ে তিনি আমাকে পুলিশের হাতে তুলে দেবেন। অথবা স্পটেই ‘বিচার’ করাবেন কাউকে দিয়ে। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে বললেন, আগে লেখাপড়া শেষ করো। রাজনীতি করার অনেক সময় পাবা।

বাঘের খাঁচা থেকে বের হবার স্বস্তি নিয়ে দ্রুত সদরঘাট এলাকা ছাড়লাম। সেদিন আর মিটিং-এ যাওয়া হলো না। পরদিন ঘটনাটি তিমির দত্তকে জানালাম। তিনি বললেন, সর্বনাশ! বেঁচে গেছো। বললেন, তোমাকে ফলো করতে পারে। গ্রামের বাড়ি চলে যাও। ১৫ দিনে আর শহরে আসবা না। তখন আমি শহরের বটতলায় থাকি। ১৯৭২ সালে নির্মিত সেই ঘরটি এখনো আছে। কিন্তু পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সেই খালটি আর নেই। প্রথমে এই খাল দখল করে দোতলা মার্কেট বানিয়েছে বরিশাল জেলা পরিষদ। পরে খালের বাকি অংশ ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের নামে কাভার্ড ড্রেন বানিয়ে সর্বনাশ করা হয়েছে বিদেশি অর্থায়নে। এর ফলাফল হয়েছে, দিনের বেশিরভাগ সময়ে বটতলা মোড়ে তীব্র যানজট এবং সামান্য বৃষ্টিতেই অন্তত এক কিলোমিটার এলাকার সড়ক জলমগ্ন হয়ে যাওয়া। তখন রাস্তার অবস্থাই হয়ে যায় জেলা পরিষদের ‘মার্কেট আগ্রাসনে’ হারিয়ে যাওয়া বটতলা খালের মতো।

তিমির দত্ত ১৫ দিন শহরের বাইরে থাকতে বললেও, গ্রামের বাড়িতে দিন দশেক কাটাবার পর আবার শহরে আসি। বসবাস বটতলায়ই। কিন্তু মিটিং-এর জন্য আমার অপেক্ষার স্থান বদল করে দেয়া হলো। নির্ধারিত হলো বিবির পুকুরের পূর্বপাড়ে পাবলিক লাইব্রেরি। যেটি এখন রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়। নদী থেকে দূরে এসে প্রথম দিকে খারাপ লাগছিলো। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই অন্য রকম ভালো লাগতে শুরু করলো। বই পড়ার নেশায় পেয়ে বসলো। সে সময় অনেক বই ছিলো বরিশাল পাবলিক লাইব্রেরিতে। এখন স্থানান্তরিত পাবলিক লাইব্রেরি ভবনের তালাই খোলা হয় না বলে শুনেছি।

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে পরপর দুই সরকারের আমলেই বরিশালে আমাদেরকে গোপনে বৈঠক করতে হয়েছে। একাধিকবার বৈঠক স্থলে পুলিশ রেড করেছে। তবে তা করেছে বৈঠক শেষ হবার পর। এমনকি বৈঠক চলাকালে কেউ খবর দিতো, রেড হবে। ফলে বরিশালের জাসদের গোপন বৈঠকে যতবারই পুলিশ রেড করেছে, তার কোনবারই কাউকে পাওয়া যায়নি। তখনই এটি আমার কাছে এক গোলক ধাঁধা মনে হয়েছে।

এর প্রধান কারণ হতে পারে দুটি। এক. প্রশাসনের ভিতরের বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্র সরকারি সিদ্ধান্তের বিপক্ষে কাজ করতো। এ রকম শক্তি সক্রিয় থাকে সকল সরকারের সময়ই। যেটি বঙ্গবন্ধু সরকারের সময় প্রকট ছিলো। এখনো আছে। দুই. সেই সময়ে জাসদের মুখোমুখি হবার বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চেয়েছে পুলিশ। অথবা তাদের সক্ষমতা ছিলো না। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গী আস্তানায় অভিযান চালাবার যে সক্ষমতা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অর্জন করেছে, নিশ্চয়ই সেটি বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে ছিলো না। আর জিয়া সরকারের সময় রাতারাতি এই সক্ষমতা অর্জিত না হলেও পুলিশ ছিলো খুবই মারমুখী। তখন জেলখানাগুলো ভরে ফেলা হয়েছিলো আওয়ামী লীগ ও জাসদের নেতা-কর্মীতে। জেলে নেওয়ার আগে নানানভাবে নির্যাতন চালানো হতো। জেলখানায় সদ্য নেয়া নেতা-কর্মীদেরকে সতীর্থদের চিনতেও খানিকটা সময় লাগতো।

জেলখানায় আওয়ামী লীগ ও জাসদ নেতা-কর্মীরা পরস্পরের প্রতি খুবই সহানুভূতিশীল ছিলেন। অথচ এর আগে ছিলেন মুখোমুখি, ছিলো চরম বৈরিতা। মুখিয়ে থাকতেন একে অপরকে বিনাশ করার জন্য। এই দুই বিপরীতমুখী রাজনীতির নেতা-কর্মী দিয়ে জেনারেল জিয়া সরকারের আমলে জেলখানাগুলো ভরে ফেলা হয়েছিলো। এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও পান্না ভাই কখনো কখনো তাঁর পৈত্রিক বাড়িতেও বৈঠক করেছেন। এমনই এক বৈঠকে, তিনি বলেছিলেন ‘আমাদের রাজনীতির সাথে ১৫ আগস্ট সমান্তরালে যায় না। এর ফল শুভ হবে না।’ এর উদাহরণ দিতে গিয়ে পিলারের সাইজ অনুসারে নির্দিষ্ট মাপের রড ব্যবহারের অনিবার্জতা উল্লেখ করে জেড আই খান পান্না বলেছিলেন, ‘বেশি-কম হলে বিল্ডিং টেকে না!’

জেড আই খান পান্নার মতো জাসদের শীর্ষ নেতারা ক’জন ভাবতেন তাতো বরিশাল থেকে সে সময় আমাদের জানার উপায় ছিলো না। তবে শুনেছি, শুরুতে জাসদের অবস্থান এরকমই ছিলো। কিন্তু পরে শীর্ষ নেতাদের অনেকেই উল্টোটা ভাবতে শুরু করলেন। জেড আই খান পান্নার মূল্যায়ন, এ হচ্ছে রাজনীতি থেকে সরে আসার ফল।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর