শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, শনিবার, ০৫ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বরিশাল জাসদের তাত্ত্বিক ছিলেন জেড আই খান পান্না

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
বরিশাল জাসদের তাত্ত্বিক ছিলেন জেড আই খান পান্না

বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে ছাত্রলীগের ভেতর যে নিউক্লিয়াস কাজ করছিলো ১৯৬২ সাল থেকে সেই নিউক্লিয়াসের কেন্দ্রে ছিলেন সিরাজুল আলম খান। এই নিউক্লিয়াস-এর বরিশাল জেলার দায়িত্বে ছিলেন জেড আই খান পান্না। সে সময় বরিশাল জেলাই এখন ছয় জেলা বিশিষ্ট বরিশাল বিভাগ। আওয়ামী লীগ শাসনামলের শেষ দিকে জেড আই খান পান্না জাসদের সমাজতান্ত্রিক ধারায় যুক্ত হন। এক পর্যায়ে আবদুর বারেক হন বরিশালের জাসদের প্রধান নেতা এবং জেড আই খান পান্না প্রধান তাত্ত্বিক।

জেড আই খান পান্নার রাজনীতিতে পথ চলা শুরু হয় ক্লাস সিক্স-এর ছাত্র থাকাকালে মিছিলে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এ সময় সমাবেশ শুরুর দিকে তাকে দিয়ে বক্তৃতা দেওয়ানো হতো। তার কণ্ঠ  ছিলো অনেকটা মেয়েদের মতো। ফলে সহজেই দর্শক-শ্রোতা জড়ো হতো। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে জাসদে সম্পৃক্ত হন। একপর্যায়ে তিনি হয়ে ওঠেন বরিশাল জাসদ-এর তাত্ত্বিক। এর আগে ৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী, মিছিলে ও সমাবেশে অংশ নেওযার মধ্য দিয়ে তিনি বরিশালে পরিচিত মুখে পরিণত হন।

ছয় দফার আন্দোলন দানা বাঁধলে সমান গতিতে মারমুখী হয় পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। সে সময় বরিশালের রাজপথে পুরোধা নেতা ছিলেন আমির হোসেন আমু, গোলাম রূপম, সর্দার জালাল, এবিএম সিদ্দিক, নিজাম উদ্দিন তালুকদার। তারা সবাই ছিলেন বিএম কলেজের ছাত্র। এদিকে তখনও স্কুলের গণ্ডি না পেরোনো ছাত্রদের মধ্যে সক্রিয় ছিলেন খান আলতাফ হোসেন ভুলু, জেড আই খান পান্না, সৈয়দ গোলাম মাহবুব প্রমুখ। ছয় দফার বিষয়ে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন নিষিদ্ধ লিফলেটসহ বরিশালে গ্রেফতার হন খান আলতাফ হোসেন ভুলু ও সৈয়দ গোলাম মাহবুব। এই দুই স্কুল ছাত্রকে কারাগারে রাখা হয়েছিলো প্রায় ৭ মাস। ১৯৬২ সালে এ কে স্কুলের ছাত্র থাকা কালে খান আলতাফ  হোসেন ভুলু ও জেড আই খান পান্নাকে রাজনীতিকে রিক্রুট করেন আমির হোসেন আমু। তখন আমু ও বারেক ছিলেন বরিশালে দাপটের ছাত্র নেতা। জনপ্রিয় মুখ। তাদের অতি আদরের ছিলেন জেড আই খান পান্না।

বনেদী পরিবারের সন্তান জেড আই খান পান্না, নূরুল ইসলাম খানের পুত্র, খান বাহাদুর হাশেম আলী খানের দৌহিত্র। তাদের পরিবার বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিলেন। নূরুল ইসলাম খান ছিলেন আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বন্ধু। দুজনেই এক সময় ন্যাপ করতেন। ঢাকা গেলে মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় থাকতেন জেড আই খান পান্না। জাসদে সম্পৃক্ত থাকার খবর দৈনিক বাংলার বাণীতে যেদিন প্রকাশিত হয় সেদিন জেড আই খান পান্না ছিলেন আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়। খবরটি দেখে তার সাথে কথা বললেন রব সেরনিয়াবাত। বিষয়টি পছন্দ না করলেও কোন ধরনের উষ্মা প্রকাশ করেননি। এদিকে জেড আই খান পান্না ছিলের তাঁর অবস্থানে অনঢ়। এর পর জেড আই খান পান্না বরিশালে চলে যান এবং চলে যান আন্ডার গ্রাউন্ডে। সেই দিনগুলোতে তিনি কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরের এলাকায় থাকতেন।

আন্ডার গ্রাউন্ডে থাকাকালেই জেড আই খান পান্না ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট সন্ধ্যায় বরিশাল থেকে লঞ্চে ঢাকায় রওয়ানা হন। ১৫ আগস্ট ভোরে সদর ঘাটে নেমেই পেয়ে যান মহা অঘটনের সংবাদ। প্রথমে তিন হতভম্ভ হয়ে যান। কিছুটা সামলে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন সেরনিয়াবাত পরিবারের সদস্যদের দেখতে গিয়েছিলেন। তার মন্তব্য, ‘সে এক বীভৎস দৃশ্য।’ হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে জাসদের কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে দেখা করে ওইদিনই সন্ধ্যায় তিনি লঞ্চে ওঠেন। ১৬ আগস্ট বরিশালের পৌঁছে দেখেন, সে এক অচেনা শহর! পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। একদিন আগেও যাদেরকে দেখেছেন আওয়ামী লীগের জন্য জান কোরবান এবং জেহাদি চেতনায় আওয়ামী বিরোধীদের সংহারে রণচন্ডি- তারাই হয়ে গেছেন আওয়ামী বিরোধী। তাদের মধ্যে একধরনের উল্লাস-উম্মাদনা, ‘হৈ হৈ রই রই, আওয়ামী লীগ গেলো কই।’

আওয়ামী লীগারদের এই জার্সি বদলের দক্ষতা দেখে অনেকের মতো বিস্মিত হয়ে ছিলেন জেড আই খান পান্না। নীরবে দেখেছেন, এতো দিনের মহা আওয়ামী লীগারদের কর্মকাণ্ড। কিন্তু জার্সি বদলকারীরা আবদুর রব সেরনিয়াবাত ও আমির হোসেন আমুর বাড়িতে হামলার জন্য মুখিয়ে উঠলে আর নীরব থাকেননি তিনি। বাধা দিলেন। নব্য আওয়ামী বিরোধী সাবেক আওয়ামী লীগাররা আগের মতোই তাঁকে তখনো ভয় করতো। অনেকেই মনে করেন, সেদিন জেড আই খান পান্নার বাধার কারণেই আবদুর রব সেরিনিয়াবাত ও আমির হোসেন আমুর বাড়িয়ে হামলা হয়নি। হয়তো এই ‘অপরাধেই’ ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর তাকে গ্রেফতার করা হয়। সেবার তিনি জেল খেটেছের টানা দুই বছর এক মাস। আর সেই সময় জেল খাটা মানে কেবল অন্তরীণ থাকা নয়, সাথে ছিলো নানান ধরনের নির্যাতন। তবু তিনি নত হননি।

দৃঢ়চেতা জেড আই খান পান্না চিরকালই তার বিশ্বাসের প্রতি অটল থেকেছেন। লেখাপড়া ও নানান বিষয়ে খোঁজ খবর রাখার ক্ষেত্রে তিনি অসাধারণ। তিনি তাত্ত্বিক আলোচনা করতে পারতেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আমাদের কাছে পরিচিত ছিলেন ‘বরিশালের সিরাজুল আলম খান’ হিসেবে। নীতি নির্ধারণী বিষয়ের বৈঠকে মূলত তিনিই বক্তব্য রাখতেন। তার প্রধান চাই ছিলেন তিমির দত্ত। এসব বৈঠক হতো গোপনে। কর্নেল তাহেরের মাধ্যমে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানের সঙ্গে জাসদ নেতাদের রাজনীতির আত্মহননের প্রেম, শিয়ালের সঙ্গে মুরগীর সখ্যতা হবার আগ পর্যন্ত রাজদণ্ডের রোষাণল মোকাবিলা করেই টিকে থাকতে হয়েছে জাসদের নেতা-কর্মীদেরকে। ফলে সকল কাজই করতে হয়েছে গোপনে। এ গোপনীয়তা জেলা পর্যায়ে ছিলো আরও বেশি।

বরিশালে মিটিং হতো ঘনঘন। কিছু মিটিং হতো সাদামাটা গোপনীয়তায়। আবার কিছু মিটিং হতো কঠোর গোপনীয়তায়। এর বেশিরভাগই হতো বরিশার শহরের জাইল্যাবাড়ির পোলের কাছে বিএম কলেজের ইন্দোবাংলা হোস্টেলে এবং উল্টো দিকে খালের ওপারে বোমাকুটির নামে পরিচিত একটি বাড়িতে। আরও অনেক স্থানে মিটিং হতো। কিন্তু কোন মিটিংয়েরই স্থান আগে থেকে জানানো হতো না। কেবল তারিখ ও সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হতো। মিটিংয়ে অংশ গ্রহণকারীদের বিভিন্ন স্থানে থাকতে বলা হতো। আমার জানা মতে এ বিষয়ে সমন্বয় করতের তিমির দত্ত। আমার জন্য নির্ধারিত এলাকা ছিলো বরিশাল সদর ঘাট।  আজকের ঘাট থেকে কিছুটা উত্তর দিকে। সে সময়ের বিউটি হল সোজা ঠিক পূর্বদিকে।

প্রথম দিকে অপেক্ষার বিষয়টি বিরক্তিকর হলেও পরে সময় ভালো কাটতো। লঞ্চে নানান রকমের মানুষের আসা-যাওয়া দেখতাম। তাদের বেশিরভাগই ছিলো দরিদ্র শ্রেণির। আর সবাই থাকতেন এক ধরনের আতঙ্কে। লঞ্চযাত্রীদের উপর ঘাট শ্রমিক নামে একদল মানুষের জুলুম চলতো। এই সব দৃশ্য আমার ভালো লাগতো না। তবে নদী বেশ ভালো লাগতো। তখন স্বচ্ছ পানির কীর্তনখোলা ছিলো বেশ প্রাণবন্ত। কিন্তু সে নদীর প্রাণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিলো এক পর্যায়ে। দখল-দূষণে এখন সেই নদী মৃত প্রায়।

সদর ঘাটে অপেক্ষার সময় একদিন দেখলাম আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ টার্মিনালের কাঠের পাটাতনে দাঁড়ানো। সফেদ পাঞ্জাবি-পাজামা পরা। নিজের অবস্থান ভুলে তার দিকে বারবার তাকাচ্ছিলাম। মনে হচ্ছিলো, কাছ থেকে হুবহু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখছি। যাঁকে জীবনে একবারই দেখেছি ভোলার চরফ্যাশনের কলেজের মাঠে, চরফ্যাশন স্কুলে পড়ার সময়।

আমার বারবার তাকানোর বিষয়টি এক পর্যায়ে হয়তো চোখে পড়েছিলো আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর। তিনি হাতের ইশারায় ডাকলেন। আমার ভিতরটা ধক করে উঠলো। খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। মনে হলো সর্বনাশ হয়ে গেছে। ভাবলাম, ধরা পড়েছি। চাইলেও পালাতে পারবো না- এমনটা ভেবে ভয়ে ভয়ে কাছে গেলাম। ধরেই নিয়েছিলাম, কাউকে দিয়ে তিনি আমাকে পুলিশের হাতে তুলে দেবেন। অথবা স্পটেই ‘বিচার’ করাবেন কাউকে দিয়ে। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে বললেন, আগে লেখাপড়া শেষ করো। রাজনীতি করার অনেক সময় পাবা।

বাঘের খাঁচা থেকে বের হবার স্বস্তি নিয়ে দ্রুত সদরঘাট এলাকা ছাড়লাম। সেদিন আর মিটিং-এ যাওয়া হলো না। পরদিন ঘটনাটি তিমির দত্তকে জানালাম। তিনি বললেন, সর্বনাশ! বেঁচে গেছো। বললেন, তোমাকে ফলো করতে পারে। গ্রামের বাড়ি চলে যাও। ১৫ দিনে আর শহরে আসবা না। তখন আমি শহরের বটতলায় থাকি। ১৯৭২ সালে নির্মিত সেই ঘরটি এখনো আছে। কিন্তু পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সেই খালটি আর নেই। প্রথমে এই খাল দখল করে দোতলা মার্কেট বানিয়েছে বরিশাল জেলা পরিষদ। পরে খালের বাকি অংশ ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের নামে কাভার্ড ড্রেন বানিয়ে সর্বনাশ করা হয়েছে বিদেশি অর্থায়নে। এর ফলাফল হয়েছে, দিনের বেশিরভাগ সময়ে বটতলা মোড়ে তীব্র যানজট এবং সামান্য বৃষ্টিতেই অন্তত এক কিলোমিটার এলাকার সড়ক জলমগ্ন হয়ে যাওয়া। তখন রাস্তার অবস্থাই হয়ে যায় জেলা পরিষদের ‘মার্কেট আগ্রাসনে’ হারিয়ে যাওয়া বটতলা খালের মতো।

তিমির দত্ত ১৫ দিন শহরের বাইরে থাকতে বললেও, গ্রামের বাড়িতে দিন দশেক কাটাবার পর আবার শহরে আসি। বসবাস বটতলায়ই। কিন্তু মিটিং-এর জন্য আমার অপেক্ষার স্থান বদল করে দেয়া হলো। নির্ধারিত হলো বিবির পুকুরের পূর্বপাড়ে পাবলিক লাইব্রেরি। যেটি এখন রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়। নদী থেকে দূরে এসে প্রথম দিকে খারাপ লাগছিলো। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই অন্য রকম ভালো লাগতে শুরু করলো। বই পড়ার নেশায় পেয়ে বসলো। সে সময় অনেক বই ছিলো বরিশাল পাবলিক লাইব্রেরিতে। এখন স্থানান্তরিত পাবলিক লাইব্রেরি ভবনের তালাই খোলা হয় না বলে শুনেছি।

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে পরপর দুই সরকারের আমলেই বরিশালে আমাদেরকে গোপনে বৈঠক করতে হয়েছে। একাধিকবার বৈঠক স্থলে পুলিশ রেড করেছে। তবে তা করেছে বৈঠক শেষ হবার পর। এমনকি বৈঠক চলাকালে কেউ খবর দিতো, রেড হবে। ফলে বরিশালের জাসদের গোপন বৈঠকে যতবারই পুলিশ রেড করেছে, তার কোনবারই কাউকে পাওয়া যায়নি। তখনই এটি আমার কাছে এক গোলক ধাঁধা মনে হয়েছে।

এর প্রধান কারণ হতে পারে দুটি। এক. প্রশাসনের ভিতরের বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্র সরকারি সিদ্ধান্তের বিপক্ষে কাজ করতো। এ রকম শক্তি সক্রিয় থাকে সকল সরকারের সময়ই। যেটি বঙ্গবন্ধু সরকারের সময় প্রকট ছিলো। এখনো আছে। দুই. সেই সময়ে জাসদের মুখোমুখি হবার বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চেয়েছে পুলিশ। অথবা তাদের সক্ষমতা ছিলো না। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গী আস্তানায় অভিযান চালাবার যে সক্ষমতা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অর্জন করেছে, নিশ্চয়ই সেটি বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে ছিলো না। আর জিয়া সরকারের সময় রাতারাতি এই সক্ষমতা অর্জিত না হলেও পুলিশ ছিলো খুবই মারমুখী। তখন জেলখানাগুলো ভরে ফেলা হয়েছিলো আওয়ামী লীগ ও জাসদের নেতা-কর্মীতে। জেলে নেওয়ার আগে নানানভাবে নির্যাতন চালানো হতো। জেলখানায় সদ্য নেয়া নেতা-কর্মীদেরকে সতীর্থদের চিনতেও খানিকটা সময় লাগতো।

জেলখানায় আওয়ামী লীগ ও জাসদ নেতা-কর্মীরা পরস্পরের প্রতি খুবই সহানুভূতিশীল ছিলেন। অথচ এর আগে ছিলেন মুখোমুখি, ছিলো চরম বৈরিতা। মুখিয়ে থাকতেন একে অপরকে বিনাশ করার জন্য। এই দুই বিপরীতমুখী রাজনীতির নেতা-কর্মী দিয়ে জেনারেল জিয়া সরকারের আমলে জেলখানাগুলো ভরে ফেলা হয়েছিলো। এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও পান্না ভাই কখনো কখনো তাঁর পৈত্রিক বাড়িতেও বৈঠক করেছেন। এমনই এক বৈঠকে, তিনি বলেছিলেন ‘আমাদের রাজনীতির সাথে ১৫ আগস্ট সমান্তরালে যায় না। এর ফল শুভ হবে না।’ এর উদাহরণ দিতে গিয়ে পিলারের সাইজ অনুসারে নির্দিষ্ট মাপের রড ব্যবহারের অনিবার্জতা উল্লেখ করে জেড আই খান পান্না বলেছিলেন, ‘বেশি-কম হলে বিল্ডিং টেকে না!’

জেড আই খান পান্নার মতো জাসদের শীর্ষ নেতারা ক’জন ভাবতেন তাতো বরিশাল থেকে সে সময় আমাদের জানার উপায় ছিলো না। তবে শুনেছি, শুরুতে জাসদের অবস্থান এরকমই ছিলো। কিন্তু পরে শীর্ষ নেতাদের অনেকেই উল্টোটা ভাবতে শুরু করলেন। জেড আই খান পান্নার মূল্যায়ন, এ হচ্ছে রাজনীতি থেকে সরে আসার ফল।

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সর্বশেষ খবর
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩
কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা

সাহিত্য

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলা দিনে
বাদলা দিনে

ডাংগুলি

বাংলাচাষী
বাংলাচাষী

সাহিত্য

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক দূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিক দূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে কুপিয়ে হত্যা যুবককে
বনানীতে কুপিয়ে হত্যা যুবককে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

সারা দেশেই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু হওয়া উচিত
সারা দেশেই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু হওয়া উচিত

নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

‘মব’ সৃষ্টি করে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা
‘মব’ সৃষ্টি করে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা

নগর জীবন

মল্লার
মল্লার

সাহিত্য

মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি

সাহিত্য

সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা

সাহিত্য

মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার

সম্পাদকীয়