শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৮, শনিবার, ০৫ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

বরিশাল জাসদের তাত্ত্বিক ছিলেন জেড আই খান পান্না

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
বরিশাল জাসদের তাত্ত্বিক ছিলেন জেড আই খান পান্না

বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে ছাত্রলীগের ভেতর যে নিউক্লিয়াস কাজ করছিলো ১৯৬২ সাল থেকে সেই নিউক্লিয়াসের কেন্দ্রে ছিলেন সিরাজুল আলম খান। এই নিউক্লিয়াস-এর বরিশাল জেলার দায়িত্বে ছিলেন জেড আই খান পান্না। সে সময় বরিশাল জেলাই এখন ছয় জেলা বিশিষ্ট বরিশাল বিভাগ। আওয়ামী লীগ শাসনামলের শেষ দিকে জেড আই খান পান্না জাসদের সমাজতান্ত্রিক ধারায় যুক্ত হন। এক পর্যায়ে আবদুর বারেক হন বরিশালের জাসদের প্রধান নেতা এবং জেড আই খান পান্না প্রধান তাত্ত্বিক।

জেড আই খান পান্নার রাজনীতিতে পথ চলা শুরু হয় ক্লাস সিক্স-এর ছাত্র থাকাকালে মিছিলে যোগদানের মধ্য দিয়ে। এ সময় সমাবেশ শুরুর দিকে তাকে দিয়ে বক্তৃতা দেওয়ানো হতো। তার কণ্ঠ  ছিলো অনেকটা মেয়েদের মতো। ফলে সহজেই দর্শক-শ্রোতা জড়ো হতো। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে জাসদে সম্পৃক্ত হন। একপর্যায়ে তিনি হয়ে ওঠেন বরিশাল জাসদ-এর তাত্ত্বিক। এর আগে ৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী, মিছিলে ও সমাবেশে অংশ নেওযার মধ্য দিয়ে তিনি বরিশালে পরিচিত মুখে পরিণত হন।

ছয় দফার আন্দোলন দানা বাঁধলে সমান গতিতে মারমুখী হয় পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। সে সময় বরিশালের রাজপথে পুরোধা নেতা ছিলেন আমির হোসেন আমু, গোলাম রূপম, সর্দার জালাল, এবিএম সিদ্দিক, নিজাম উদ্দিন তালুকদার। তারা সবাই ছিলেন বিএম কলেজের ছাত্র। এদিকে তখনও স্কুলের গণ্ডি না পেরোনো ছাত্রদের মধ্যে সক্রিয় ছিলেন খান আলতাফ হোসেন ভুলু, জেড আই খান পান্না, সৈয়দ গোলাম মাহবুব প্রমুখ। ছয় দফার বিষয়ে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন নিষিদ্ধ লিফলেটসহ বরিশালে গ্রেফতার হন খান আলতাফ হোসেন ভুলু ও সৈয়দ গোলাম মাহবুব। এই দুই স্কুল ছাত্রকে কারাগারে রাখা হয়েছিলো প্রায় ৭ মাস। ১৯৬২ সালে এ কে স্কুলের ছাত্র থাকা কালে খান আলতাফ  হোসেন ভুলু ও জেড আই খান পান্নাকে রাজনীতিকে রিক্রুট করেন আমির হোসেন আমু। তখন আমু ও বারেক ছিলেন বরিশালে দাপটের ছাত্র নেতা। জনপ্রিয় মুখ। তাদের অতি আদরের ছিলেন জেড আই খান পান্না।

বনেদী পরিবারের সন্তান জেড আই খান পান্না, নূরুল ইসলাম খানের পুত্র, খান বাহাদুর হাশেম আলী খানের দৌহিত্র। তাদের পরিবার বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিলেন। নূরুল ইসলাম খান ছিলেন আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বন্ধু। দুজনেই এক সময় ন্যাপ করতেন। ঢাকা গেলে মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায় থাকতেন জেড আই খান পান্না। জাসদে সম্পৃক্ত থাকার খবর দৈনিক বাংলার বাণীতে যেদিন প্রকাশিত হয় সেদিন জেড আই খান পান্না ছিলেন আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাসায়। খবরটি দেখে তার সাথে কথা বললেন রব সেরনিয়াবাত। বিষয়টি পছন্দ না করলেও কোন ধরনের উষ্মা প্রকাশ করেননি। এদিকে জেড আই খান পান্না ছিলের তাঁর অবস্থানে অনঢ়। এর পর জেড আই খান পান্না বরিশালে চলে যান এবং চলে যান আন্ডার গ্রাউন্ডে। সেই দিনগুলোতে তিনি কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরের এলাকায় থাকতেন।

আন্ডার গ্রাউন্ডে থাকাকালেই জেড আই খান পান্না ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট সন্ধ্যায় বরিশাল থেকে লঞ্চে ঢাকায় রওয়ানা হন। ১৫ আগস্ট ভোরে সদর ঘাটে নেমেই পেয়ে যান মহা অঘটনের সংবাদ। প্রথমে তিন হতভম্ভ হয়ে যান। কিছুটা সামলে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন সেরনিয়াবাত পরিবারের সদস্যদের দেখতে গিয়েছিলেন। তার মন্তব্য, ‘সে এক বীভৎস দৃশ্য।’ হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে জাসদের কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে দেখা করে ওইদিনই সন্ধ্যায় তিনি লঞ্চে ওঠেন। ১৬ আগস্ট বরিশালের পৌঁছে দেখেন, সে এক অচেনা শহর! পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। একদিন আগেও যাদেরকে দেখেছেন আওয়ামী লীগের জন্য জান কোরবান এবং জেহাদি চেতনায় আওয়ামী বিরোধীদের সংহারে রণচন্ডি- তারাই হয়ে গেছেন আওয়ামী বিরোধী। তাদের মধ্যে একধরনের উল্লাস-উম্মাদনা, ‘হৈ হৈ রই রই, আওয়ামী লীগ গেলো কই।’

আওয়ামী লীগারদের এই জার্সি বদলের দক্ষতা দেখে অনেকের মতো বিস্মিত হয়ে ছিলেন জেড আই খান পান্না। নীরবে দেখেছেন, এতো দিনের মহা আওয়ামী লীগারদের কর্মকাণ্ড। কিন্তু জার্সি বদলকারীরা আবদুর রব সেরনিয়াবাত ও আমির হোসেন আমুর বাড়িতে হামলার জন্য মুখিয়ে উঠলে আর নীরব থাকেননি তিনি। বাধা দিলেন। নব্য আওয়ামী বিরোধী সাবেক আওয়ামী লীগাররা আগের মতোই তাঁকে তখনো ভয় করতো। অনেকেই মনে করেন, সেদিন জেড আই খান পান্নার বাধার কারণেই আবদুর রব সেরিনিয়াবাত ও আমির হোসেন আমুর বাড়িয়ে হামলা হয়নি। হয়তো এই ‘অপরাধেই’ ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর তাকে গ্রেফতার করা হয়। সেবার তিনি জেল খেটেছের টানা দুই বছর এক মাস। আর সেই সময় জেল খাটা মানে কেবল অন্তরীণ থাকা নয়, সাথে ছিলো নানান ধরনের নির্যাতন। তবু তিনি নত হননি।

দৃঢ়চেতা জেড আই খান পান্না চিরকালই তার বিশ্বাসের প্রতি অটল থেকেছেন। লেখাপড়া ও নানান বিষয়ে খোঁজ খবর রাখার ক্ষেত্রে তিনি অসাধারণ। তিনি তাত্ত্বিক আলোচনা করতে পারতেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আমাদের কাছে পরিচিত ছিলেন ‘বরিশালের সিরাজুল আলম খান’ হিসেবে। নীতি নির্ধারণী বিষয়ের বৈঠকে মূলত তিনিই বক্তব্য রাখতেন। তার প্রধান চাই ছিলেন তিমির দত্ত। এসব বৈঠক হতো গোপনে। কর্নেল তাহেরের মাধ্যমে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানের সঙ্গে জাসদ নেতাদের রাজনীতির আত্মহননের প্রেম, শিয়ালের সঙ্গে মুরগীর সখ্যতা হবার আগ পর্যন্ত রাজদণ্ডের রোষাণল মোকাবিলা করেই টিকে থাকতে হয়েছে জাসদের নেতা-কর্মীদেরকে। ফলে সকল কাজই করতে হয়েছে গোপনে। এ গোপনীয়তা জেলা পর্যায়ে ছিলো আরও বেশি।

বরিশালে মিটিং হতো ঘনঘন। কিছু মিটিং হতো সাদামাটা গোপনীয়তায়। আবার কিছু মিটিং হতো কঠোর গোপনীয়তায়। এর বেশিরভাগই হতো বরিশার শহরের জাইল্যাবাড়ির পোলের কাছে বিএম কলেজের ইন্দোবাংলা হোস্টেলে এবং উল্টো দিকে খালের ওপারে বোমাকুটির নামে পরিচিত একটি বাড়িতে। আরও অনেক স্থানে মিটিং হতো। কিন্তু কোন মিটিংয়েরই স্থান আগে থেকে জানানো হতো না। কেবল তারিখ ও সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হতো। মিটিংয়ে অংশ গ্রহণকারীদের বিভিন্ন স্থানে থাকতে বলা হতো। আমার জানা মতে এ বিষয়ে সমন্বয় করতের তিমির দত্ত। আমার জন্য নির্ধারিত এলাকা ছিলো বরিশাল সদর ঘাট।  আজকের ঘাট থেকে কিছুটা উত্তর দিকে। সে সময়ের বিউটি হল সোজা ঠিক পূর্বদিকে।

প্রথম দিকে অপেক্ষার বিষয়টি বিরক্তিকর হলেও পরে সময় ভালো কাটতো। লঞ্চে নানান রকমের মানুষের আসা-যাওয়া দেখতাম। তাদের বেশিরভাগই ছিলো দরিদ্র শ্রেণির। আর সবাই থাকতেন এক ধরনের আতঙ্কে। লঞ্চযাত্রীদের উপর ঘাট শ্রমিক নামে একদল মানুষের জুলুম চলতো। এই সব দৃশ্য আমার ভালো লাগতো না। তবে নদী বেশ ভালো লাগতো। তখন স্বচ্ছ পানির কীর্তনখোলা ছিলো বেশ প্রাণবন্ত। কিন্তু সে নদীর প্রাণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিলো এক পর্যায়ে। দখল-দূষণে এখন সেই নদী মৃত প্রায়।

সদর ঘাটে অপেক্ষার সময় একদিন দেখলাম আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ টার্মিনালের কাঠের পাটাতনে দাঁড়ানো। সফেদ পাঞ্জাবি-পাজামা পরা। নিজের অবস্থান ভুলে তার দিকে বারবার তাকাচ্ছিলাম। মনে হচ্ছিলো, কাছ থেকে হুবহু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখছি। যাঁকে জীবনে একবারই দেখেছি ভোলার চরফ্যাশনের কলেজের মাঠে, চরফ্যাশন স্কুলে পড়ার সময়।

আমার বারবার তাকানোর বিষয়টি এক পর্যায়ে হয়তো চোখে পড়েছিলো আবুল হাসনাত আবদুল্লাহর। তিনি হাতের ইশারায় ডাকলেন। আমার ভিতরটা ধক করে উঠলো। খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। মনে হলো সর্বনাশ হয়ে গেছে। ভাবলাম, ধরা পড়েছি। চাইলেও পালাতে পারবো না- এমনটা ভেবে ভয়ে ভয়ে কাছে গেলাম। ধরেই নিয়েছিলাম, কাউকে দিয়ে তিনি আমাকে পুলিশের হাতে তুলে দেবেন। অথবা স্পটেই ‘বিচার’ করাবেন কাউকে দিয়ে। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে বললেন, আগে লেখাপড়া শেষ করো। রাজনীতি করার অনেক সময় পাবা।

বাঘের খাঁচা থেকে বের হবার স্বস্তি নিয়ে দ্রুত সদরঘাট এলাকা ছাড়লাম। সেদিন আর মিটিং-এ যাওয়া হলো না। পরদিন ঘটনাটি তিমির দত্তকে জানালাম। তিনি বললেন, সর্বনাশ! বেঁচে গেছো। বললেন, তোমাকে ফলো করতে পারে। গ্রামের বাড়ি চলে যাও। ১৫ দিনে আর শহরে আসবা না। তখন আমি শহরের বটতলায় থাকি। ১৯৭২ সালে নির্মিত সেই ঘরটি এখনো আছে। কিন্তু পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সেই খালটি আর নেই। প্রথমে এই খাল দখল করে দোতলা মার্কেট বানিয়েছে বরিশাল জেলা পরিষদ। পরে খালের বাকি অংশ ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের নামে কাভার্ড ড্রেন বানিয়ে সর্বনাশ করা হয়েছে বিদেশি অর্থায়নে। এর ফলাফল হয়েছে, দিনের বেশিরভাগ সময়ে বটতলা মোড়ে তীব্র যানজট এবং সামান্য বৃষ্টিতেই অন্তত এক কিলোমিটার এলাকার সড়ক জলমগ্ন হয়ে যাওয়া। তখন রাস্তার অবস্থাই হয়ে যায় জেলা পরিষদের ‘মার্কেট আগ্রাসনে’ হারিয়ে যাওয়া বটতলা খালের মতো।

তিমির দত্ত ১৫ দিন শহরের বাইরে থাকতে বললেও, গ্রামের বাড়িতে দিন দশেক কাটাবার পর আবার শহরে আসি। বসবাস বটতলায়ই। কিন্তু মিটিং-এর জন্য আমার অপেক্ষার স্থান বদল করে দেয়া হলো। নির্ধারিত হলো বিবির পুকুরের পূর্বপাড়ে পাবলিক লাইব্রেরি। যেটি এখন রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয়। নদী থেকে দূরে এসে প্রথম দিকে খারাপ লাগছিলো। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই অন্য রকম ভালো লাগতে শুরু করলো। বই পড়ার নেশায় পেয়ে বসলো। সে সময় অনেক বই ছিলো বরিশাল পাবলিক লাইব্রেরিতে। এখন স্থানান্তরিত পাবলিক লাইব্রেরি ভবনের তালাই খোলা হয় না বলে শুনেছি।

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে পরপর দুই সরকারের আমলেই বরিশালে আমাদেরকে গোপনে বৈঠক করতে হয়েছে। একাধিকবার বৈঠক স্থলে পুলিশ রেড করেছে। তবে তা করেছে বৈঠক শেষ হবার পর। এমনকি বৈঠক চলাকালে কেউ খবর দিতো, রেড হবে। ফলে বরিশালের জাসদের গোপন বৈঠকে যতবারই পুলিশ রেড করেছে, তার কোনবারই কাউকে পাওয়া যায়নি। তখনই এটি আমার কাছে এক গোলক ধাঁধা মনে হয়েছে।

এর প্রধান কারণ হতে পারে দুটি। এক. প্রশাসনের ভিতরের বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্র সরকারি সিদ্ধান্তের বিপক্ষে কাজ করতো। এ রকম শক্তি সক্রিয় থাকে সকল সরকারের সময়ই। যেটি বঙ্গবন্ধু সরকারের সময় প্রকট ছিলো। এখনো আছে। দুই. সেই সময়ে জাসদের মুখোমুখি হবার বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চেয়েছে পুলিশ। অথবা তাদের সক্ষমতা ছিলো না। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গী আস্তানায় অভিযান চালাবার যে সক্ষমতা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অর্জন করেছে, নিশ্চয়ই সেটি বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে ছিলো না। আর জিয়া সরকারের সময় রাতারাতি এই সক্ষমতা অর্জিত না হলেও পুলিশ ছিলো খুবই মারমুখী। তখন জেলখানাগুলো ভরে ফেলা হয়েছিলো আওয়ামী লীগ ও জাসদের নেতা-কর্মীতে। জেলে নেওয়ার আগে নানানভাবে নির্যাতন চালানো হতো। জেলখানায় সদ্য নেয়া নেতা-কর্মীদেরকে সতীর্থদের চিনতেও খানিকটা সময় লাগতো।

জেলখানায় আওয়ামী লীগ ও জাসদ নেতা-কর্মীরা পরস্পরের প্রতি খুবই সহানুভূতিশীল ছিলেন। অথচ এর আগে ছিলেন মুখোমুখি, ছিলো চরম বৈরিতা। মুখিয়ে থাকতেন একে অপরকে বিনাশ করার জন্য। এই দুই বিপরীতমুখী রাজনীতির নেতা-কর্মী দিয়ে জেনারেল জিয়া সরকারের আমলে জেলখানাগুলো ভরে ফেলা হয়েছিলো। এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও পান্না ভাই কখনো কখনো তাঁর পৈত্রিক বাড়িতেও বৈঠক করেছেন। এমনই এক বৈঠকে, তিনি বলেছিলেন ‘আমাদের রাজনীতির সাথে ১৫ আগস্ট সমান্তরালে যায় না। এর ফল শুভ হবে না।’ এর উদাহরণ দিতে গিয়ে পিলারের সাইজ অনুসারে নির্দিষ্ট মাপের রড ব্যবহারের অনিবার্জতা উল্লেখ করে জেড আই খান পান্না বলেছিলেন, ‘বেশি-কম হলে বিল্ডিং টেকে না!’

জেড আই খান পান্নার মতো জাসদের শীর্ষ নেতারা ক’জন ভাবতেন তাতো বরিশাল থেকে সে সময় আমাদের জানার উপায় ছিলো না। তবে শুনেছি, শুরুতে জাসদের অবস্থান এরকমই ছিলো। কিন্তু পরে শীর্ষ নেতাদের অনেকেই উল্টোটা ভাবতে শুরু করলেন। জেড আই খান পান্নার মূল্যায়ন, এ হচ্ছে রাজনীতি থেকে সরে আসার ফল।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়