শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিনের একটা উক্তি দিয়েই আজকের লেখাটি শুরু করছি। ২৪ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভিযান শুরুর প্রাক্কালে ৫৫ মিনিটের একটি দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছেন পুতিন। ভাষণ প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ মনে হয়েছে। ভাষণের এক পর্যায়ে ন্যাটো বাহিনীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, বাইরের থেকে কেউ হস্তক্ষেপ করলে তাকে এমন পরিণতি ভোগ করতে হবে যা এর আগে কেউ কোনো দিন দেখেনি। ২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও নোভায়া গেজেটা পত্রিকার এডিটর ইন চিফ দিমিত্রি মারাটভ মন্তব্য করেছেন, ভাষণের শব্দচয়নে মনে হয়েছে পারমাণবিক যুদ্ধের সরাসরি হুমকি দিয়েছেন পুতিন। মারাটভের কথার কিছুটা যথার্থতা পাওয়া গেল যখন ২৭ ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ভান্ডার কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকতে নির্দেশ দিলেন পুতিন। যুদ্ধ একবার শুরু হয়ে গেলে অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, কে কখন কী রকম অস্থিরতায় কী করে বসে বলা মুশকিল। রাশিয়া বিগত মাসাধিককাল ধরে ইউক্রেনের সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাচ্ছিল। ২৪ ফেব্রুয়ারির পূর্ব পর্যন্ত ন্যাটো নেতৃবৃন্দ যুদ্ধের অবশ্যম্ভাবিতা সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশ্লেষকের ধারণা ছিল শেষ পর্যন্ত পুতিন যুদ্ধে যাবেন না। কিন্তু ২২ বছর রাশিয়ার সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তির চিন্তা-চেতনা ও গতিবিধি যারা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন পুতিন এবার অবশ্যই যুদ্ধে যাবেন। তবে সেটা কি সর্বাত্মক নাকি সীমিত হবে তা নিয়ে মতদ্বৈততা ছিল। সব জল্পনা-কল্পনা ভেদ করে ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করেছে। এর পরিণতি দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। প্রেসিডেন্ট পুতিন ভাষণে বলেছেন, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে ইউক্রেন রাশিয়ার অংশ। তাই তিনি সামরিকবাদ ও ফ্যাসিবাদের কবল থেকে ইউক্রেনকে মুক্ত করবেন। তার অর্থ ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে আসবে এবং বর্তমান সরকারকে সরিয়ে নতুন সরকারকে কিয়েভের ক্ষমতায় বসানো হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে যুদ্ধে অংশ নেবে না। এই ঘোষণা বহাল থাকলে একটা সময়ের মধ্যে রাশিয়া তার লক্ষ্য অর্জনে হয়তো সফল হবে। তবে এর পরিণতি হবে সুদূরপ্রসারী এবং ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদের মধ্যে পড়বে বিশ্ববাসী। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের দীর্ঘ ২২ বছর ক্ষমতায় থাকা, তা আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার সম্ভাবনা, ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত পুতিনের বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং চীনের সঙ্গে নিবিড় ঘনিষ্ঠতার ফলে যে চিত্র ফুটে ওঠে তার বিপরীতে পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি বিচার-বিশ্লেষণ করলে যে চিত্রটি পাওয়া যায় তাতে আরেকটি মহাযুদ্ধের পূর্বাভাসই যেন বারবার সামনে আসে। পুরস্কারপ্রাপ্ত অর্থনীতির অধ্যাপক মাইকেল চোসুডোভস্কি ২০১২ সালে একটি তথ্যসমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ বই প্রকাশ করেছেন, যার শিরোনাম বাংলায় করলে হবে-তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চিত্র এবং বিপজ্জনক পারমাণবিক যুদ্ধ। বইতে উল্লেখ আছে বিশ্বব্যাপী যে পরিমাণ পারমাণবিক অস্ত্র এবং কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল মারণাস্ত্র মজুদ আছে তার দ্বারা বর্তমান পৃথিবীকে শুধু একবার নয়, একাধিকবার ধ্বংস করা যাবে। ২০০৮ সালে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে রাশিয়া সামরিক অভিযান চালায় এবং দুটি ছোট অঞ্চল দক্ষিণ ওসিটিয়া ও আবখাজিয়া জর্জিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়। এখনো সে অবস্থায়ই আছে। কৃষ্ণসাগরের উপকূলে স্ট্যাটেজিক্যালি গুরুত্বপূর্ণ ক্রিমিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল এবং পরে সংযুক্ত করে নেয়। বেলারুশ ও কাজাখস্তানে মস্কোপন্থি সরকারকে রক্ষার জন্য সম্প্রতি রাশিয়া সেখানে সেনাবাহিনী পাঠিয়েছে। বৈশ্বিক শক্তি বলয়ের বিপরীতমুখী মেরুকরণ এবং বিভিন্ন সময়ে একেকটি ঘটনার ফলে যে প্রেক্ষাপটটি ক্রমশ তৈরি হচ্ছে তার সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ব প্রেক্ষাপটের অনেকটাই মিল খুঁজে পাওয়া যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর একটু নজর বোলাই। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে ইউরোপে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সাম্রাজ্য। প্রুশিয়া বা জার্মানিও তখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে অনেক শক্তিশালী। এর বিপরীতে বড় শক্তি ছিল জার শাসিত রাশিয়া। বলকান অঞ্চল, অর্থাৎ সার্বিয়া, ক্রোশিয়া ও স্লোভেনিয়া অঞ্চলের ওপর প্রভাব বিস্তার ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা নিয়ে রাশিয়া ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরির মধ্যে সব সময় দ্বন্দ্ব-সংঘাত লেগেছিল। অনেক ঘটনা প্রবাহের একপর্যায়ে সার্বিয়ার কাছ থেকে বসনিয়া-হারজেগোভিনা ১৮৭৮ সালে প্রথমে দখল এবং ১৯০৮ সালে তা নিজেদের সাম্রাজ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয় অস্ট্রো-হাঙ্গেরি। ১৯১৪ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি যুবরাজ আর্ক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিন্যান্ড বসনিয়ার রাজধানী সারাজেভো সফরের সময় সার্ব আঁততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এর পিছনে সার্বিয়ার হাত আছে এ অভিযোগে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। সার্বিয়ার পক্ষে যুদ্ধে নামে রাশিয়া, তার সঙ্গে প্রথমে যোগ দেয় ফ্রান্স এবং পরে ইংল্যান্ড, আমেরিকা যোগ দেয় ১৯১৭ সালের এপ্রিল মাসে। অন্যদিকে জার্মানি ও অটোম্যান অস্ট্রো-হাঙ্গেরির পক্ষ নেয়। এবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপট দেখি। ভার্সাই চুক্তি এবং হিটলার মুসোলিনির উত্থান ও জোটবদ্ধতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বড় কারণ হলেও প্রেক্ষাপটটি ধাপে ধাপে তৈরি হতে থাকে ১৯৩১ সালে জাপানের মাঞ্চেরিয়া ও ১৯৩৫ সালে ইতালির আবিসিনিয়া (বর্তমান ইথোপিয়া) দখলের মধ্য দিয়ে। এই অন্যায় আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়। তার কারণেই ১৯৩৮ সালের মার্চ মাসে হিটলার অস্ট্রিয়া দখল করে নেয়। তখন প্রতিবাদ তো হলোই না, বরং ১৯৩৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মিউনিক চুক্তির মাধ্যমে ফ্রান্স, ইংল্যান্ডসহ সবাই এই অন্যায় দখলদারিত্ব মেনে নেয়। চুক্তিতে হিটলার অঙ্গীকার করে তিনি আর কোনো আগ্রাসন চালাবেন না। কিন্তু মাত্র এক বছরের মাথায় চুক্তি ভঙ্গ করে হিটলার ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পোলান্ডের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূত্রেই যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেমনি আজকের সংঘাত ও যুদ্ধের বীজ রোপিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে। একটু পিছনে তাকাই। ১৯৪৫ সালের ৮ মে হিটলারের চূড়ান্ত পরাজয়ের পর ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী এটলি, স্তালিন ও আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান জুলাই মাসে জার্মানির পোটসডাম শহরে আলোচনায় বসেন। মূল বিষয় ইউরোপের নতুন মানচিত্রের বিন্যাস প্রসঙ্গে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত। জার্মানিকে দুই ভাগ করতে তিনজনই রাজি হলেন। কিন্তু স্তালিন পোলান্ডের কর্তৃত্ব দাবি করলে ট্রুম্যান প্রচন্ড বেঁকে বসেন। তীব্র আলোচনার একপর্যায়ে ট্রুম্যান তুরুপের তাসটি বের করেন। পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার ও তার সফল পরীক্ষার খবর প্রকাশ করে দেন সভার মাঝখানে। আগস্টের ৬ ও ৯ তারিখে জাপানের দুটি শহরে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করে ট্রুম্যান বুঝিয়ে দেন কোনো ছাড়ই আর দেওয়া হবে না। কয়েক বছরের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নও পারমাণবিক বোমার অধিকারী হয়। শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধের কাল। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মধ্য দিয়ে একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে। কিন্তু শেষ হয়েও যে শেষ হয়নি, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে হিটলার শ্রেষ্ঠত্বের অহঙ্কারে ক্ষুব্ধ হয়ে বিশ্বকে যেমন তছনছ করে দিয়েছিল তেমনি স্নায়ু যুদ্ধোত্তর সময়ে রচিত প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে পুতিন ক্ষুব্ধতার উত্তেজনায় আজ যা করলেন তাতে বিশ্ব ব্যবস্থা আবার তছনছের মধ্যে পতিত হলো। রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক পন্থায় প্রতিপক্ষকে মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে পুতিন সামরিক পন্থাকে বেছে নিয়েছেন, যাকে বলা হয় রেডলাইন অতিক্রম করা। সামরিক পন্থা কোনো সমাধান দিবে না। বড় শক্তি বলয়ের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের ফলে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র আজ যেভাবে রাশিয়ার আগ্রাসনের শিকার হলো তা এশিয়া-আফ্রিকার ছোট ও কম শক্তির রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত একটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। কোনো অজুহাতেই আগ্রাসন সমর্থনযোগ্য নয়। এর জন্য হয়তো রাশিয়াকে চরম মূল্য দিতে হবে। এবার যুদ্ধের গতি-প্রকৃতির ওপর আলোকপাত করি। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর কোনো তুলনা হয় না। সেই বিচারে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের গতি অনেক কম। হতে পারে কোলেট্যারেল ড্যামেজ অর্থাৎ বেসামরিক লোকজনে হতাহতের সংখ্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ যথাসম্ভব কম রাখার চেষ্টা করছে রাশিয়া। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী শক্ত প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা যদি হাল না ছেড়ে বড় শহরগুলোর অভ্যন্তরে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে রাজধানী কিয়েভ দখলে নিতে রাশিয়াকে অনেক রক্ত ঝরাতে হবে এবং প্রতিটি শহর একেকটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে এসে যুদ্ধ করবে না, এই ঘোষণায় বহাল থাকলে শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে চলে আসবে। তবে সেখানেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবে তা ভাবার কোনো কারণ নেই। ক্রিমিয়া দখল করে সহজে যেভাবে হজম করে ফেলেছে, সমগ্র ইউক্রেনকে তত সহজে রাশিয়া হজম করতে পারবে না। ন্যাটো বাহিনীর কাছে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ইউক্রেনের আকাশসীমাকে নো-ফ্লাই জোন ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। ন্যাটো কর্তৃপক্ষ সেটা করলে রাশিয়ার সব রকম আকাশ যানসহ যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ইউক্রেনের আকাশে উড়লেই ন্যাটো বাহিনীকে তা প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধবিমান বা মিসাইল ব্যবহার করতে হবে। আর তার অর্থ হলো ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া। আর যুদ্ধ একবার আকাশপথে শুরু হলে তা সংগত কারণেই স্থল ও নৌপথেও শুরু হয়ে যাবে। যার অর্থ হবে আরেকটি মহাযুদ্ধ। সে রকম হলে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আমরা শান্তিকামী মানুষ হিসেবে প্রত্যাশা করি যুদ্ধের পরিধি আর বাড়বে না, সব পক্ষই সংযত হবেন। তারপরও যদি ধরে নিই রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিবে, সে ক্ষেত্রে দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সেই গেরিলা যুদ্ধের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন দিবে ন্যাটো কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন আশির দশকে আফগানিস্তানে যেভাবে হেনস্তা হয়েছে সে রকমই পরিণতি হতে পারে পুতিনের নেতৃত্বাধীন রাশিয়ার। প্রাগ ঐতিহাসিক যুগ থেকে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় অনেক যুদ্ধবিগ্রহ ও ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা ঘটেছে। তাতে কোনো দেশেরই সাধারণ বৃহত্তর মানুষের কোনো লাভ হয়নি। বরং সাধারণ মানুষেরই জীবন গেছে, সহায় সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। আর লাভবান হয়েছে ক্ষমতবান গোষ্ঠী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী করপোরেট হাউস। ইতিহাসের পাতা খুললে দেখা যাবে বিগত সময়ে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে, যা সমর্থনযোগ্য নয় এবং সেটি না ঘটলে অবশ্যই ভালো হতো। কিন্তু শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পন্থা পরিহার করে যখনই কোনো শক্তিশালী পক্ষ সামরিক পন্থায় ইতিহাসকে রোলব্যাক করার চেষ্টা করেছে তখনই আবার নতুনভাবে ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং ইউক্রেন সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে রাশিয়ার অংশ এই অজুহাতে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে সামরিক অভিযান শুরু করেছেন তা আরেকটি ঐতিহাসিক ভুল এবং আরেকটি মহাযুদ্ধের দিকে বিশ্বকে নিয়ে যেতে পারে, যা মোটেই আকাঙ্ক্ষিত নয়?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর