শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
অবস্থা কি ক্রমশই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে?

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিনের একটা উক্তি দিয়েই আজকের লেখাটি শুরু করছি। ২৪ ফেব্রুয়ারি সামরিক অভিযান শুরুর প্রাক্কালে ৫৫ মিনিটের একটি দীর্ঘ ভাষণ দিয়েছেন পুতিন। ভাষণ প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ মনে হয়েছে। ভাষণের এক পর্যায়ে ন্যাটো বাহিনীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, বাইরের থেকে কেউ হস্তক্ষেপ করলে তাকে এমন পরিণতি ভোগ করতে হবে যা এর আগে কেউ কোনো দিন দেখেনি। ২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও নোভায়া গেজেটা পত্রিকার এডিটর ইন চিফ দিমিত্রি মারাটভ মন্তব্য করেছেন, ভাষণের শব্দচয়নে মনে হয়েছে পারমাণবিক যুদ্ধের সরাসরি হুমকি দিয়েছেন পুতিন। মারাটভের কথার কিছুটা যথার্থতা পাওয়া গেল যখন ২৭ ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ভান্ডার কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকতে নির্দেশ দিলেন পুতিন। যুদ্ধ একবার শুরু হয়ে গেলে অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, কে কখন কী রকম অস্থিরতায় কী করে বসে বলা মুশকিল। রাশিয়া বিগত মাসাধিককাল ধরে ইউক্রেনের সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাচ্ছিল। ২৪ ফেব্রুয়ারির পূর্ব পর্যন্ত ন্যাটো নেতৃবৃন্দ যুদ্ধের অবশ্যম্ভাবিতা সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেও সংখ্যাগরিষ্ঠ বিশ্লেষকের ধারণা ছিল শেষ পর্যন্ত পুতিন যুদ্ধে যাবেন না। কিন্তু ২২ বছর রাশিয়ার সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তির চিন্তা-চেতনা ও গতিবিধি যারা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন পুতিন এবার অবশ্যই যুদ্ধে যাবেন। তবে সেটা কি সর্বাত্মক নাকি সীমিত হবে তা নিয়ে মতদ্বৈততা ছিল। সব জল্পনা-কল্পনা ভেদ করে ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করেছে। এর পরিণতি দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। প্রেসিডেন্ট পুতিন ভাষণে বলেছেন, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে ইউক্রেন রাশিয়ার অংশ। তাই তিনি সামরিকবাদ ও ফ্যাসিবাদের কবল থেকে ইউক্রেনকে মুক্ত করবেন। তার অর্থ ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে আসবে এবং বর্তমান সরকারকে সরিয়ে নতুন সরকারকে কিয়েভের ক্ষমতায় বসানো হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে যুদ্ধে অংশ নেবে না। এই ঘোষণা বহাল থাকলে একটা সময়ের মধ্যে রাশিয়া তার লক্ষ্য অর্জনে হয়তো সফল হবে। তবে এর পরিণতি হবে সুদূরপ্রসারী এবং ভবিষ্যতে আরও বড় বিপদের মধ্যে পড়বে বিশ্ববাসী। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের দীর্ঘ ২২ বছর ক্ষমতায় থাকা, তা আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার সম্ভাবনা, ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত পুতিনের বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং চীনের সঙ্গে নিবিড় ঘনিষ্ঠতার ফলে যে চিত্র ফুটে ওঠে তার বিপরীতে পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি বিচার-বিশ্লেষণ করলে যে চিত্রটি পাওয়া যায় তাতে আরেকটি মহাযুদ্ধের পূর্বাভাসই যেন বারবার সামনে আসে। পুরস্কারপ্রাপ্ত অর্থনীতির অধ্যাপক মাইকেল চোসুডোভস্কি ২০১২ সালে একটি তথ্যসমৃদ্ধ ও গুরুত্বপূর্ণ বই প্রকাশ করেছেন, যার শিরোনাম বাংলায় করলে হবে-তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চিত্র এবং বিপজ্জনক পারমাণবিক যুদ্ধ। বইতে উল্লেখ আছে বিশ্বব্যাপী যে পরিমাণ পারমাণবিক অস্ত্র এবং কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল মারণাস্ত্র মজুদ আছে তার দ্বারা বর্তমান পৃথিবীকে শুধু একবার নয়, একাধিকবার ধ্বংস করা যাবে। ২০০৮ সালে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে রাশিয়া সামরিক অভিযান চালায় এবং দুটি ছোট অঞ্চল দক্ষিণ ওসিটিয়া ও আবখাজিয়া জর্জিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয়। এখনো সে অবস্থায়ই আছে। কৃষ্ণসাগরের উপকূলে স্ট্যাটেজিক্যালি গুরুত্বপূর্ণ ক্রিমিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল এবং পরে সংযুক্ত করে নেয়। বেলারুশ ও কাজাখস্তানে মস্কোপন্থি সরকারকে রক্ষার জন্য সম্প্রতি রাশিয়া সেখানে সেনাবাহিনী পাঠিয়েছে। বৈশ্বিক শক্তি বলয়ের বিপরীতমুখী মেরুকরণ এবং বিভিন্ন সময়ে একেকটি ঘটনার ফলে যে প্রেক্ষাপটটি ক্রমশ তৈরি হচ্ছে তার সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ব প্রেক্ষাপটের অনেকটাই মিল খুঁজে পাওয়া যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর একটু নজর বোলাই। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে ইউরোপে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সাম্রাজ্য। প্রুশিয়া বা জার্মানিও তখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে অনেক শক্তিশালী। এর বিপরীতে বড় শক্তি ছিল জার শাসিত রাশিয়া। বলকান অঞ্চল, অর্থাৎ সার্বিয়া, ক্রোশিয়া ও স্লোভেনিয়া অঞ্চলের ওপর প্রভাব বিস্তার ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা নিয়ে রাশিয়া ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরির মধ্যে সব সময় দ্বন্দ্ব-সংঘাত লেগেছিল। অনেক ঘটনা প্রবাহের একপর্যায়ে সার্বিয়ার কাছ থেকে বসনিয়া-হারজেগোভিনা ১৮৭৮ সালে প্রথমে দখল এবং ১৯০৮ সালে তা নিজেদের সাম্রাজ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয় অস্ট্রো-হাঙ্গেরি। ১৯১৪ সালে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি যুবরাজ আর্ক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিন্যান্ড বসনিয়ার রাজধানী সারাজেভো সফরের সময় সার্ব আঁততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এর পিছনে সার্বিয়ার হাত আছে এ অভিযোগে অস্ট্রো-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। সার্বিয়ার পক্ষে যুদ্ধে নামে রাশিয়া, তার সঙ্গে প্রথমে যোগ দেয় ফ্রান্স এবং পরে ইংল্যান্ড, আমেরিকা যোগ দেয় ১৯১৭ সালের এপ্রিল মাসে। অন্যদিকে জার্মানি ও অটোম্যান অস্ট্রো-হাঙ্গেরির পক্ষ নেয়। এবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপট দেখি। ভার্সাই চুক্তি এবং হিটলার মুসোলিনির উত্থান ও জোটবদ্ধতা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বড় কারণ হলেও প্রেক্ষাপটটি ধাপে ধাপে তৈরি হতে থাকে ১৯৩১ সালে জাপানের মাঞ্চেরিয়া ও ১৯৩৫ সালে ইতালির আবিসিনিয়া (বর্তমান ইথোপিয়া) দখলের মধ্য দিয়ে। এই অন্যায় আগ্রাসন ও দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়। তার কারণেই ১৯৩৮ সালের মার্চ মাসে হিটলার অস্ট্রিয়া দখল করে নেয়। তখন প্রতিবাদ তো হলোই না, বরং ১৯৩৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মিউনিক চুক্তির মাধ্যমে ফ্রান্স, ইংল্যান্ডসহ সবাই এই অন্যায় দখলদারিত্ব মেনে নেয়। চুক্তিতে হিটলার অঙ্গীকার করে তিনি আর কোনো আগ্রাসন চালাবেন না। কিন্তু মাত্র এক বছরের মাথায় চুক্তি ভঙ্গ করে হিটলার ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পোলান্ডের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূত্রেই যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেমনি আজকের সংঘাত ও যুদ্ধের বীজ রোপিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে। একটু পিছনে তাকাই। ১৯৪৫ সালের ৮ মে হিটলারের চূড়ান্ত পরাজয়ের পর ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী এটলি, স্তালিন ও আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যান জুলাই মাসে জার্মানির পোটসডাম শহরে আলোচনায় বসেন। মূল বিষয় ইউরোপের নতুন মানচিত্রের বিন্যাস প্রসঙ্গে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত। জার্মানিকে দুই ভাগ করতে তিনজনই রাজি হলেন। কিন্তু স্তালিন পোলান্ডের কর্তৃত্ব দাবি করলে ট্রুম্যান প্রচন্ড বেঁকে বসেন। তীব্র আলোচনার একপর্যায়ে ট্রুম্যান তুরুপের তাসটি বের করেন। পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার ও তার সফল পরীক্ষার খবর প্রকাশ করে দেন সভার মাঝখানে। আগস্টের ৬ ও ৯ তারিখে জাপানের দুটি শহরে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করে ট্রুম্যান বুঝিয়ে দেন কোনো ছাড়ই আর দেওয়া হবে না। কয়েক বছরের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়নও পারমাণবিক বোমার অধিকারী হয়। শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধের কাল। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মধ্য দিয়ে একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে। কিন্তু শেষ হয়েও যে শেষ হয়নি, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে হিটলার শ্রেষ্ঠত্বের অহঙ্কারে ক্ষুব্ধ হয়ে বিশ্বকে যেমন তছনছ করে দিয়েছিল তেমনি স্নায়ু যুদ্ধোত্তর সময়ে রচিত প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে পুতিন ক্ষুব্ধতার উত্তেজনায় আজ যা করলেন তাতে বিশ্ব ব্যবস্থা আবার তছনছের মধ্যে পতিত হলো। রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক পন্থায় প্রতিপক্ষকে মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে পুতিন সামরিক পন্থাকে বেছে নিয়েছেন, যাকে বলা হয় রেডলাইন অতিক্রম করা। সামরিক পন্থা কোনো সমাধান দিবে না। বড় শক্তি বলয়ের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের ফলে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র আজ যেভাবে রাশিয়ার আগ্রাসনের শিকার হলো তা এশিয়া-আফ্রিকার ছোট ও কম শক্তির রাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত একটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। কোনো অজুহাতেই আগ্রাসন সমর্থনযোগ্য নয়। এর জন্য হয়তো রাশিয়াকে চরম মূল্য দিতে হবে। এবার যুদ্ধের গতি-প্রকৃতির ওপর আলোকপাত করি। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ইউক্রেন সেনাবাহিনীর কোনো তুলনা হয় না। সেই বিচারে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের গতি অনেক কম। হতে পারে কোলেট্যারেল ড্যামেজ অর্থাৎ বেসামরিক লোকজনে হতাহতের সংখ্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ যথাসম্ভব কম রাখার চেষ্টা করছে রাশিয়া। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী শক্ত প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা যদি হাল না ছেড়ে বড় শহরগুলোর অভ্যন্তরে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে তাহলে রাজধানী কিয়েভ দখলে নিতে রাশিয়াকে অনেক রক্ত ঝরাতে হবে এবং প্রতিটি শহর একেকটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। ন্যাটো বাহিনী ইউক্রেনের অভ্যন্তরে এসে যুদ্ধ করবে না, এই ঘোষণায় বহাল থাকলে শেষ পর্যন্ত ইউক্রেন রাশিয়ার দখলে চলে আসবে। তবে সেখানেই যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবে তা ভাবার কোনো কারণ নেই। ক্রিমিয়া দখল করে সহজে যেভাবে হজম করে ফেলেছে, সমগ্র ইউক্রেনকে তত সহজে রাশিয়া হজম করতে পারবে না। ন্যাটো বাহিনীর কাছে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ইউক্রেনের আকাশসীমাকে নো-ফ্লাই জোন ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। ন্যাটো কর্তৃপক্ষ সেটা করলে রাশিয়ার সব রকম আকাশ যানসহ যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ইউক্রেনের আকাশে উড়লেই ন্যাটো বাহিনীকে তা প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধবিমান বা মিসাইল ব্যবহার করতে হবে। আর তার অর্থ হলো ন্যাটো বাহিনীর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া। আর যুদ্ধ একবার আকাশপথে শুরু হলে তা সংগত কারণেই স্থল ও নৌপথেও শুরু হয়ে যাবে। যার অর্থ হবে আরেকটি মহাযুদ্ধ। সে রকম হলে চীনের অবস্থান কী হবে সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আমরা শান্তিকামী মানুষ হিসেবে প্রত্যাশা করি যুদ্ধের পরিধি আর বাড়বে না, সব পক্ষই সংযত হবেন। তারপরও যদি ধরে নিই রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিবে, সে ক্ষেত্রে দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রবল আশঙ্কা রয়েছে। সেই গেরিলা যুদ্ধের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন দিবে ন্যাটো কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন আশির দশকে আফগানিস্তানে যেভাবে হেনস্তা হয়েছে সে রকমই পরিণতি হতে পারে পুতিনের নেতৃত্বাধীন রাশিয়ার। প্রাগ ঐতিহাসিক যুগ থেকে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় অনেক যুদ্ধবিগ্রহ ও ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা ঘটেছে। তাতে কোনো দেশেরই সাধারণ বৃহত্তর মানুষের কোনো লাভ হয়নি। বরং সাধারণ মানুষেরই জীবন গেছে, সহায় সম্পদ ধ্বংস হয়েছে। আর লাভবান হয়েছে ক্ষমতবান গোষ্ঠী ও অস্ত্র ব্যবসায়ী করপোরেট হাউস। ইতিহাসের পাতা খুললে দেখা যাবে বিগত সময়ে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে, যা সমর্থনযোগ্য নয় এবং সেটি না ঘটলে অবশ্যই ভালো হতো। কিন্তু শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পন্থা পরিহার করে যখনই কোনো শক্তিশালী পক্ষ সামরিক পন্থায় ইতিহাসকে রোলব্যাক করার চেষ্টা করেছে তখনই আবার নতুনভাবে ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং ইউক্রেন সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিকভাবে রাশিয়ার অংশ এই অজুহাতে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে সামরিক অভিযান শুরু করেছেন তা আরেকটি ঐতিহাসিক ভুল এবং আরেকটি মহাযুদ্ধের দিকে বিশ্বকে নিয়ে যেতে পারে, যা মোটেই আকাঙ্ক্ষিত নয়?

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'
'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান
পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'
'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ
কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে জনসাধারণের চলাচল
সিংড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে জনসাধারণের চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ৫০০ টাকার জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
মাত্র ৫০০ টাকার জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার
কুমিল্লায় বাসের সিটের জন্য যাত্রীদের হাহাকার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে এনসিপির সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এনসিপির সাংগঠনিক প্রস্তুতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে এনসিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এনসিপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১
মাদক ব্যবসার পাওনা ঘিরে দুই ভাইয়ের উপর হামলা, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক
যৌতুকের দাবিতে পুত্রবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ, শ্বশুর আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির
ক্রিকেটের আইনে বড়সড় পরিবর্তন আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ
শ্রীপুরে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'
'আগামী নির্বাচনে সৎ নেতৃত্বের প্রতি মানুষের আকাঙ্খা ফুটে উঠবে'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন
গাইবান্ধায় তিন ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণঅনশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন
জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

আট সীমান্তে পুশইন চার ভারতীয়সহ আটক ৫৬
আট সীমান্তে পুশইন চার ভারতীয়সহ আটক ৫৬

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

ছাঁটাই প্রতিবাদে কর্মকর্তাদের মারধর ভাঙচুর, আটক ৪৩
ছাঁটাই প্রতিবাদে কর্মকর্তাদের মারধর ভাঙচুর, আটক ৪৩

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের শুরু হচ্ছে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
ফের শুরু হচ্ছে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরিঘাটে ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার অভিযোগ
ফেরিঘাটে ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার অভিযোগ

দেশগ্রাম

ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণ অনশন
ফসলি জমিতে ইপিজেড নির্মাণের প্রতিবাদে গণ অনশন

দেশগ্রাম

ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা নিহত ৫
ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা নিহত ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রীর বিরোধ থামাতে গিয়ে মারধরের শিকার স্টেশনমাস্টার
যাত্রীর বিরোধ থামাতে গিয়ে মারধরের শিকার স্টেশনমাস্টার

দেশগ্রাম

ট্যুর এক্সপার্ট গ্রুপের প্রধান গ্রেপ্তার
ট্যুর এক্সপার্ট গ্রুপের প্রধান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বরিশালে মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
বরিশালে মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রীদের অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত
যাত্রীদের অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ১৭ দিন পর মিলল অর্ধগলিত লাশ
নিখোঁজের ১৭ দিন পর মিলল অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ১২
জমির বিরোধে সংঘর্ষে নারীসহ আহত ১২

দেশগ্রাম