শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৮, মঙ্গলবার, ০৮ মার্চ, ২০২২

চূড়ান্ত নারীমুক্তির জন্য তৈরি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

চৌধুরী নাফিজ সরাফাত
অনলাইন ভার্সন
চূড়ান্ত নারীমুক্তির জন্য তৈরি শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশের পথে রয়েছে বাংলাদেশ। এক সময়ের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ দূর করে উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতি এখন অপ্রতিরোধ্য। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশের অর্থনীতির পাশাপাশি সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক প্রতিটি ক্ষেত্রে ঘটেছে অবিশ্বাস্য পরিবর্তন।

বদলে যাওয়া এই বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নও ঘটেছে প্রশ্নাতীতভাবে। কয়েক দশক আগেও বলতে গেলে ঘরবন্দি নারী এখন অর্থনীতি-রাজনীতির বলিষ্ঠ নিয়ন্ত্রক।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নভাবনার বড় অংশ জুড়ে রয়েছে নারীমুক্তি ও নারীর ক্ষমতায়ন। এ লক্ষ্যে শুরুতেই তিনি নারী শিক্ষার প্রসারের ওপর জোর দিয়েছেন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) গত বছরের আগস্টের মাসিক পরিসংখ্যান বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের স্বাক্ষরতার হার ৭৫ দশমিক ৬ শতাংশ। এই বয়সী নারীদের স্বাক্ষরতার হার ৭৩ শতাংশ। 

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সূচক বলছে, বাংলাদেশে লিঙ্গ সমতায় দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম স্থানে রয়েছে। অর্থনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ, শিক্ষা হার, স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে এই সূচক। এটি দেখাচ্ছে, সরকারের বাস্তবমুখী উদ্যোগ কীভাবে সারা দেশের নারীদের বহুমুখী দিক থেকে এগিয়ে রাখতে ভূমিকা রাখছে।

সবশেষ শ্রম জরিপের তথ্য বলছে, দেশের মোট কর্মজীবী নাগরিকের প্রায় ৩৮ শতাংশ নারী। শ্রমজীবী নারীর সিংহভাগ তৈরি পোশাক খাতে নিয়োজিত। এছাড়া বড় একটি অংশ নিয়োজিত আছে কৃষি খাতেও।

গ্রামীণ কৃষিকাজের প্রায় ৪৬ শতাংশই করছেন নারীরা এবং তারা কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত ২১টি ধাপের মধ্যে ১৭টি ধাপে কাজ করেন। শুধু কৃষিখাত নয়, গ্রামীণ পরিবেশে নারীরা উদ্যোক্তার ভূমিকা নিতেও শুরু করেছেন। আর এক্ষেত্রে বিভিন্ন সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সহায়তা দিচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। 

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নারীর ক্ষমতায়নের জন্য বহুমাত্রিক প্রকল্প গ্রহণ ও সেগুলো বাস্তবায়ন করছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন দূরদর্শী পদক্ষেপ তার আগের সরকারগুলোর জন্য ছিল অকল্পনীয়।

গ্রামীণ ও প্রান্তিক নারীদের উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকারের নেয়া কিছু পদক্ষেপ এখানে তুলে ধরা যেতে পারে- 

নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে গঠিত জয়িতা ফাউন্ডেশনের অধীন ১৮০টি সমিতির মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের ১৪ হাজার ৯৬০ জন নারী উদ্যোক্তার পণ্য বাজারজাত করা হচ্ছে। 

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীন নিবন্ধিত মহিলা সমিতিভুক্ত দরিদ্র, দুঃস্থ ও অসহায় নারীদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাদের তৈরি পোশাক/পণ্য সামগ্রী বিক্রির জন্য রাজস্ব বাজেটের আওতায় অধিদপ্তরের সদর কার্যালয়ে বিক্রয় ও প্রদর্শনী কেন্দ্র ‘অঙ্গনা’ পরিচালিত হচ্ছে।

আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রমের আওতায় ২০১৪-১৫ অর্থবছর হতে জুন/২০১৮ পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৬৫০জন নারীকে ৪৩ কোটি ৩৩ লাখ ২৭ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

মাতৃত্বকালীন ভাতাপ্রাপ্ত মায়েদের জন্য ‘স্বপ্ন প্যাকেজ’ কর্মসূচির আওতায় ৫৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০টি জেলার ১০টি উপজেলায় ৭০০ জন উপকারভোগী মায়ের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিনসহ আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

গ্রামীণ দরিদ্র নারীদের আয়বর্ধক কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করার জন্য অধিদপ্তরের আওতায় নিবন্ধিত মহিলা সমিতিগুলোতে ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে জুন/২০১৮ পর্যন্ত ৩৯ কোটি ৪৫ লাখ ১৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে বিতরণ করা হয়েছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে দুঃস্থ অসহায় নারীদের মধ্যে ১০ হাজার ৭৪৩টি সেলাই মেশিন বিতরণ হয়েছে। দুঃস্থ ও শিশু কল্যাণ তহবিল থেকে ৯৩৪ জনকে ১ কোটি ৫২ হাজার টাকা অনুদান দেয়া হয়েছে। 

তৃণমূল পর্যায়ে নারীদের স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণাদানের জন্য ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ কর্মসূচির মাধ্যমে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে উপজেলা, জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে নির্বাচিত ১৮৫জন নারীকে সম্মাননা দেয়া হচ্ছে। 

স্বল্প ব্যয়ে আবাসন সুবিধা প্রদানে কর্মজীবী নারীদের জন্য ঢাকা শহরে চারটি, রাজশাহী, খুলনা, যশোর এবং চট্টগ্রামে একটি করে মোট আটটি ১ হাজার ৬০৬ আসন বিশিষ্ট কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল পরিচালিত হচ্ছে। গার্মেন্টসে কর্মরত নারীদের স্বল্প ব্যয়ে আবাসন সুবিধা প্রদানের জন্য বড় আশুলিয়া, সাভার, ঢাকায় ৭৪৪ আসনের ১২তলা হোস্টেল নির্মাণ করা হয়েছে। একইসঙ্গে শিশুদের জন্য দিবাযত্ন কেন্দ্র সুবিধা রয়েছে।

কর্মজীবী মায়ের সন্তানদের জন্য ঢাকা শহরে ২৫টি, বিভাগীয় শহরে পাঁচটি এবং জেলা শহরে ১৩টিসহ মোট ৪৩টি ডে-কেয়ার সেন্টার চালু রয়েছে। গার্মেন্টসে কর্মরত নারীদের সন্তানের জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জের প্রতিটিতে ৩০ আসনের ১৫টি ডে-কেয়ার সেন্টার চালু রয়েছে।

নারীর উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ৩৩ লাখ ৪৩ হাজার নারীকে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দিয়েছে বর্তমান সরকার। 

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির উপকারভোগী ৪৮ লাখ ৮৬ হাজার ৪৮২ জন নারীকে পুষ্টি, মা ও শিশুর মৃত্যুহার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, ইপিআই, প্রসব ও প্রসবোত্তর সেবার গুরুত্ব ও পরিবার পরিকল্পনা এবং আয়বর্ধক ও সামাজিক সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। 

৮ হাজার দুঃস্থ ও অসহায় নারীকে ব্যবসা পরিচালনার জন্য এককালীন ১৫ হাজার টাকা অনুদানসহ প্রশিক্ষণ দিয়েছে সরকার। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের জাতীয় মহিলা প্রশিক্ষণ একাডেমি মোট ১ লাখ ৮৪ হাজার নারীকে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ এবং আবাসিক ও অনাবাসিক বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণসহ অধিদপ্তরের অধীন নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতির নেতাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দিয়েছে। 

এছাড়া অনগ্রসর, বেকার নারীদের আত্ম-কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সেলাই ও এমব্রয়ডারি, ব্লক- বাটিক, চামড়াজাত শিল্প এবং খাদ্য প্রস্তুত ও প্রক্রিয়াজাতকরণ ইত্যাদি বিষয়ে ২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫২ হাজার ১০৩ জন নারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

প্রান্তিক পর্যায় ছাড়াও সামগ্রিকভাবে নারীর উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। প্রশাসনসহ সরকারি বিভিন্ন দফতরে বেড়েছে নারীর অংশগ্রহণ। গত বছরের মার্চের একটি হিসাব অনুযায়ী, দেশে তখন সচিব ও সচিব পদমর্যাদার ৭৭ জন কর্মকর্তার মধ্যে নারী ছিলেন ১০ জন, ৫১১ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে নারী ৮৩ জন, ৬৩৬ জন যুগ্ম-সচিবের মধ্যে নারী ৮১ জন, ৬৯৫ উপসচিবের মধ্যে নারী ৩৪৯ জন, এক হাজার ৫৪৯ জন সিনিয়র সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ৪৫৪ জন এবং এক হাজার ৫২৮ জন সহকারী সচিবের মধ্যে নারী ছিলেন ৪৭২ জন। দেশের ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক পদে ছিলেন ১০ নারী।

১৯৭৪ সালে সাত জন নারী উপপরিদর্শক (এসআই) ও সাত জন নারী কনস্টেবল নিয়োগের মাধ্যমে পুলিশ বিভাগে নারীরা অন্তর্ভুক্ত হন। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত নারীর সংখ্যা ১৫ হাজারের বেশি। ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার পদেও নারীরা দায়িত্বপালন করছেন।

যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোতে গত বছর ‘উইমেনস ক্লাইমেট লিডারশিপ ইভেন্ট- কপ২৬: উইমেন অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের প্যানেল আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রধান ভুক্তভোগী হিসেবে নারীরা এই ঝুঁকি মোকাবিলায় বর্ধিত অংশীদারত্বের দাবিদার এবং তাদের ক্ষমতায়নের জন্য বিশেষ করে স্থিতিস্থাপকতা উন্নয়নে আরও সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে।’

বিশ্বে নারীরা সাধারণত সম্পদের সমান অধিকার পায় না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক সমাজে তাদের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা নেই এবং তারা প্রায়ই স্বল্প বেতনের বা অবৈতনিক চাকরি ও কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত থাকেন। এ সব কারণে নারীর ওপর পুরুষের তুলনায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বেশি পড়ে।’

ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারী নেতৃত্ব নিশ্চিত করার তথ্য তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাস্তবেই বাংলাদেশে সেটি ঘটে চলেছে। 

নারীর চূড়ান্ত স্বাধীনতা ও ক্ষমতায়নের আমাদের এখনও অনেক পথ যেতে হবে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সামনে যে রূপকল্প উপহার দিয়েছেন তাতে বাংলাদেশের হারার কোনো সুযোগ নেই। অর্থনৈতিক, সামজিক মুক্তির পাশাপাশি আমরা নারীমুক্তি; সর্বোপরি মানব মুক্তি ঘটানোর লড়াইয়ের জন্য এখন পুরোপুরি তৈরি। 
 

লেখক: সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি, নিউজবাংলা টোয়েন্টিফোর ডটকম 



বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর