শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:০৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের শ্রেষ্ঠ উপহার, ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার

তাপস হালদার :
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের শ্রেষ্ঠ উপহার, ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কিশোর বয়স থেকেই সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে অধ্যয়নকালেই তত্কালীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কারাবরণ করেন। সেই থেকে শুরু যেখানেই অন্যায়, সেখানেই শেখ মজুিব। ৪৭-এ দেশ ভাগের পরই তিনি বুঝে ছিলেন এদেশে বাঙালিদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে না। এজন্যই তিনি তার সহকর্মীদের নিয়ে ৪৮ সালে ছাত্রলীগ ও ৪৯ সালে আওয়ামী লীগ গঠন করেন। এরপর ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ছয়দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ মান্ডেট নিয়ে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন। তারপর তো ইতিহাস- ৭ মার্চের ভাষণ, ২৬ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা, নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ, একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জাতির পিতা।

বাঙালি জাতির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন। এই স্বল্প জীবনের বেশির ভাগ সময়ই এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে শাসক শ্রেণির রোষানলে পড়ে বারবার কারাবরণ করতে হয়েছে তাঁকে। যার কারণে প্রায় ১৩ বছরই কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জীবন কাটিয়েছেন তিনি। কারাগারে বসেই কেটেছে জীবনের আটটি জন্মদিন। বঙ্গবন্ধুকে সর্বপ্রথম ১৯৫০ সালে তাঁর ৩১তম জন্মদিন কারাগারে কাটাতে হয়। এরপর ১৯৫১ সালে ৩২তম, ১৯৫৯ সালে ৪০তম, ১৯৬০ সালে ৪১তম, ১৯৬১ সালে ৪২তম, ১৯৬২ সালে ৪৩তম, ১৯৬৭ সালে ৪৮তম এবং ১৯৬৮ সালে ৪৯তম জন্মদিন পাকিস্তানের বন্দিশালায় কাটাতে হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কখনো আনন্দ উচ্ছ্বাস নিয়ে নিজের জন্মদিন পালন করতেন না। ১৯৬৭ সালের ১৭ মার্চ ৪৮তম জন্মদিনে ‘কারাগারের রোজনামচা’য় তিনি লিখেছেন, ‘আমি একজন মানুষ, আর আমার আবার জন্মদিবস!’ জন্মবার্ষিকী তিনি কোনোদিনই নিজে পালন করেননি। বেশি হলে স্ত্রী (রেনু) ওই দিনটাতে একটি ছোট্ট উপহার দিতেন। বঙ্গবন্ধু জেলের বাইরে থাকলে চেষ্টা করতেন জন্মদিনের সময় পরিবারের সাথে থাকতে।

১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫২তম জন্মদিন। ১৬ মার্চ ঢাকায় মুজিব-ইয়াহিয়া দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা শুরু হয়। ১৭ মার্চও সকাল ১০ টায় প্রেসিডেন্ট ভবনে (বর্তমান রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন সুগন্ধা) দুই নেতা আবারও বৈঠকে বসেন। ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা শেষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে পৌঁছানোর পর দেশি-বিদেশি সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে আলোচনায় মিলিত হন। এক পর্যায়ে একজন বিদেশি সাংবাদিক জানতে চান, আপনার এই জন্মদিনে সবচেয়ে বড় কামনা কী? জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘জনগণের সার্বিক মুক্তি।’ এরপর তিনি আরও বলেন, ‘আমি জন্মদিন পালন করি না। আমার জন্মদিনে মোমবাতি জ্বালাই না, কেকও কাটি না। আমি জনগণেরই একজন। আমার জন্মদিনই কী, আর মৃত্যুদিনই কী!’ এটি ছিল তাঁর জীবনের অন্যতম তাৎপর্যপূর্ণ জন্মদিন।

১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর ৫৩তম জন্মদিন। স্বাধীন বাংলার মাটিতে জাতির পিতার প্রথম জন্মদিন। সঙ্গত কারণেই বাঙালি জাতির কাছে দিনটি ছিল আবেগ, উচ্ছ্বাস ও আনন্দে ভরপুর। জাতির পিতাও পেয়েছিলেন জন্মদিনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপহার। ঘটনার প্রেক্ষাপটে একটু পিছন ফিরে তাকাতে হবে। ১৯৭২ সালের ৬ ফ্রেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুর প্রথম বিদেশ সফর ছিল ভারতের কলকাতায়। মুক্তিযুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গসহ সমগ্র ভারতবাসী যে অবদান রেখেছিল তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোই ছিল এই সফরের প্রধান উদ্দেশ্য। কলকাতার বিগ্রেড ময়দানে ২০ লক্ষাধিক লোকের জনসমুদ্রে তিনি বক্তৃতা করেছিলেন। সভা শেষে রাজভবনে দ্বি-পাক্ষিক আলোচনায় শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে বঙ্গবন্ধু দু’টি অনুরোধ করেছিলেন। প্রথমত, আমার জন্মদিন ১৭ মার্চ আপনি বাংলাদেশে আসবেন, দ্বিতীয়ত আমি চাই আপনার সফরের আগেই আপনার দেশের সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নিবেন। বঙ্গবন্ধুর দু’টো অনুরোধেই শ্রীমতি গান্ধী রেখেছিলেন। তিনি ১৭ মার্চ বাংলার মাটি স্পর্শ করার আগেই ১২ মার্চ বিদায়ী কুচকাওয়াজের মধ্যদিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ ত্যাগ করে।

বিষয়টা মোটেও সহজ ছিল না। এটি একদিকে যেমন ছিল বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ কূটনৈতিক সফলতা, অন্যদিকে ভারত সরকার ও শ্রীমতি গান্ধীর উদারতা। ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখতে পাই, ১৯৪৫ সালে জার্মানিতে ঢুকে মিত্র বাহিনী ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত অবস্থান করেছিল, এই সময়কালে সেখানে লাখ লাখ মার্কিন, ব্রিটিশ ও রুশ সৈন্য ঘাঁটি গেড়েছিল। যার পরোক্ষ প্রভাব এখনও চলমান। রুশদের পূর্ব জার্মানি ছেড়ে যেতে সময় লেগেছিল ৫০ বছর, হাঙ্গেরিতে ছিল ৪৬ বছর এবং পোল্যান্ড ছিল ৪৮ বছর। আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের কয়েকটি দ্বীপে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ঘাঁটি গেড়েছিল তা আজও বিদ্যমান আছে। সেখানে স্বাধীনতার মাত্র ৯০ দিনের মধ্যে সদ্য স্বাধীন দেশ থেকে বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহারের ঘটনা ইতিহাসে বিরল।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ বাংলাদেশে উপস্থিত হন মুক্তিযুদ্ধের অকৃতিম বন্ধু ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী। তিনি সমগ্র ভারতবাসীর পক্ষ থেকে ফুল, ফল ও মিষ্টি উপহার দিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে এনেছিলেন ভিন্ন এক মাত্রা। শ্রীমতি গান্ধীর সম্মানে বাংলাদেশে সেদিন সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল জনসমাবেশে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী বক্তব্যে বলেন, ‘আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ এবং সুদিনও বটে। কারণ আজ শেখ মুজিবুরের জন্মদিন। তিনি হলেন এদেশের মুক্তিদাতা। আমি তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।’

স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু চারটি জন্মদিন পালনের সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ ৫৩তম জন্মদিনটি ছিল তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠতম জন্মদিন। প্রাণের চেয়ে প্রিয় স্বাধীন মাতৃভূমিতে প্রথম জন্মদিনে শ্রীমতি গান্ধীর কাছ থেকে তিনি সেরা উপহারটাই পেয়েছিলেন। বিজয় লাভের পর এত দ্রুত সম্পূর্ণ মিত্র বাহিনীকে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশ ছাড়া আর কোথাও ঘটেনি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৭ মার্চ শেষ জন্মদিনটি পালন করেন। সেদিন নেতাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে বাসভবনের দিকে ছিল জনতার স্রোত। ভোর হতেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে প্রিয় নেতার জন্য ফুল নিয়ে উপস্থিত হন হাজার হাজার জনতা। এদিন একটানা চার ঘণ্টা তিনি নেতাকর্মীদের সাক্ষাৎ দেন। বেলা ১১ টার দিকে তিনি বলেন, আমার জন্মদিনে কোন ছুটি ঘোষণা করা হয়নি। অল্প সময়ের জন্য হলেও আমি অফিসে যাব এবং কাজ করবো। আপনারাও সকলে কাজে যান। সেদিন সমগ্র জাতি দিবসটি গভীর শ্রদ্ধার সাথে পালন করে। সরকারি ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং দেশের বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডায় বিশেষ প্রার্থনার ব্যবস্থা করা হয়।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। এখানে নেই কোন দেনা-পাওনার হিসাব। একে অপরের সাহায্যে নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারত সরকারও বেশ কিছুপদক্ষেপ নিয়েছে। জন্মশতবার্ষিকীর মাহেন্দ্রক্ষণে ভারত সরকার কর্তৃক বঙ্গবন্ধুকে দেয়া হয় ‘মহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরস্কার’। ভারতীয় ডাক বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর স্মারক ডাকটিকিট এবং বঙ্গবন্ধু-বাপুজি(মহাত্মা গান্ধী) ডিজিটাল প্রদর্শনী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী যৌথভাবে উদ্বোধন করেন।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গত বছরের ২৬ মার্চ ঢাকায় আসেন ভারতের প্রধানমমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি আসার পূর্বেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণকে লাইফ সাপোর্ট সমদ্ধৃ ১০৯টি অ্যাম্বুলেন্স উপহার দেন। প্যারেড গ্রাউন্ডের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুরন রহমানকে শ্রদ্ধা জানাই, যিনি সোনার বাংলার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছেন। আমাদের ভারতীয়দের জন্য এটি গর্বের বিষয় যে, আমরা শেখ মুজিবুর রহমান-জীকে গান্ধী শান্তি পুরস্কারে সম্মানিত করার সুযোগ পেয়েছি। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে উপস্থিত থাকা এবং এমন একটি পুরস্কার তুলে দিতে পারা আমার জীবনের সেরা মুহূর্তগুলোর একটি।’ তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সাহস ও তাঁর নেতৃত্ব এটা নিশ্চিত করেছিল যে, কোনো শক্তিই বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না।’

বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে সশরীরে নেই, কিন্তু তিনি আছেন পুরো বাংলাদেশের অস্তিত্ব জুড়ে । বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু শিশুদের খুব ভালোবাসতেন, এজন্য তাঁর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। জন্মদিনের শুভলগ্নে সমগ্র জাতি বিনম্র চিত্তে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করছে। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, বাঙালি জাতি থাকবে, ততদিন প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকবেন। শুভ জন্মদিনে জাতির পিতাকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

লেখক : কলামিস্ট ও সাবেক ছাত্রনেতা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে