শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২

শ্রীলঙ্কায় আগুন জ্বলছে, চীনা লাড্ডু খেয়ে উদরাময়

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
শ্রীলঙ্কায় আগুন জ্বলছে, চীনা লাড্ডু খেয়ে উদরাময়

চীনের এক অতি মহাপরিকল্পনার নাম ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্ট’, যার দ্বারা চীন বিশ্বজুড়ে তার প্রভাব বলয় সৃষ্টি এবং ঋণের ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন দেশের ভূমি দখলের পাঁয়তারায় ব্যস্ত। এ প্রকল্পে আগ্রহী দেশগুলোকে উচ্চসুদে, উঁচু অঙ্কের ঋণ দিয়ে চীন ঋণগ্রহীতা দেশগুলোর উন্নয়নের চেয়ে দেশগুলোকে ঋণের জালে জর্জরিত করছে বলে অনেক দেশই এ প্রকল্প থেকে পিছু হটছে, যার একটি বড় প্রমাণ মিলল সম্প্রতি চীনের প্রকল্পের প্রতি নেপালের দৃঢ় ‘না’ সূচক সিদ্ধান্ত থেকে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে চীনের এ বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্টে আকৃষ্ট করে চীন থেকে অঢেল ঋণ নেওয়ার জন্য সম্প্রতি চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ে তাঁর সফরের অংশ হিসেবে নেপাল গমন করলে এবং এ প্রকল্প ও ঋণ নেওয়ার জন্য নেপালকে চুক্তিবদ্ধ হতে প্ররোচিত করার উদ্যোগ নিলে নেপাল চীনা মন্ত্রীর মুখের ওপর বলে দেয় তারা এ চুক্তি করবে না।

বর্তমান পরিস্থিতিতে চীনের ঋণের ফাঁদে না জড়াতে নেপালের শীর্ষ অর্থনীতিবিদরা তাঁদের সরকারকে এ পরামর্শ দেওয়ার কারণে নেপাল এহেন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তাঁরা বলেছেন উন্নয়নের নামে ঋণের পসরা সাজিয়ে বসেছে চীন। তাঁরা উপলব্ধি করেছেন, বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রজেক্টের আওতায় চীনের ঘনিষ্ঠতম বন্ধু পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাসহ এশিয়ার দেশগুলোয় ‘ডেট ট্র্যাপ’ বা ‘ঋণের ফাঁদ’ বিস্তার করে চীন সেসব দেশের সর্বনাশের কারণ হয়েছে। ইতোমধ্যে চীনের এ প্রকল্প নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বেশ কটি দেশ। চীন-পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোর নিয়ে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে পাকিস্তানেই। চীনের মদদে একটি উচ্চাকাক্সক্ষী পরিকাঠামোর প্রকল্প ইতোমধ্যে মালয়েশিয়া সরকার বাতিল করে দিয়েছে। চীনের ঋণ গ্রহণ করে কোনো গ্রহীতা দেশই উপকার পাচ্ছে না, বরং এর ফলে দেশগুলো বাণিজ্যিক ঘাটতির মুখে পড়ছে, যার সবচেয়ে বড় উদাহরণ শ্রীলঙ্কা। চীনের ঋণের অভিশাপগ্রস্ত দেশটির অর্থনীতি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে, দেশটি দেউলিয়া হয়ে গেছে। আর তারই স্বাভাবিক পরিণতিতে দেশটিতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। রয়টার্স জানিয়েছে, হাজারো মানুষ শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি ভবন আক্রমণ করলে দেশটি জরুরি অবস্থা জারি করে। বহু লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে, দাবি উঠেছে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের।

ভারতের প্রখ্যাত দৈনিক আনন্দবাজারের খবরে প্রকাশ, হাজার হাজার মানুষ দেশটির রাষ্ট্রপ্রধানের ভবন আক্রমণ করে সেখানে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করেছে। পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর বেশ কয়েকটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে, কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তাকে আহত করেছে। পুলিশ ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হওয়ার পর একটি বিশেষ বাহিনীকে নামানো হয়েছে এবং সেখানে সান্ধ্য আইন জারি করা হয়েছে। অনেক দিন থেকেই এ ধরনের কিছু ঘটার কথা নিয়ে সবাই শঙ্কিত ছিল। কেননা অভাবের তাড়নায় মানুষের পীঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায় তখন এমনটিই হয়। আনন্দবাজার ছাড়াও পৃথিবীর বেশ কয়েকটি নামিদামি পত্রিকায়ও এ খবর ছাপা হয়েছে। দেশটির বিদেশ থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ বিপুল, যার অর্ধেকই চীনের। চীনা ঋণ নিয়ে শ্রীলঙ্কা শুধু তাদের একটি বন্দরই চীনকে দিতে বাধ্য হয়নি, বরং নিক্ষিপ্ত হয়েছে অর্থনীতির সংকটে এবং দারিদ্র্যের অতল সাগরে। অতীতে একটি সুন্দর দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা এখন ধ্বংসের মুখোমুখি, যে দেশে শিক্ষার হার ছিল অতি উঁচুতে, চিকিৎসাব্যবস্থা ছিল খুবই সন্তোষজনক, সে দেশে এখন বিরাজ করছে চরম দুর্ভিক্ষ, খাবার এবং ওষুধ হয়ে গেছে দুষ্প্রাপ্য। বিদ্যুতের অভাবে প্রতিনিয়ত চলছে ‘ব্ল্যাক আউট’। মিলছে না রান্নার গ্যাস, এমনকি কাগজের অভাবে অনেক পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে, পাঠ্যবই প্রকাশ করাও দুষ্কর হয়ে গেছে, ছাত্রদের পরীক্ষা বন্ধ হয়ে গেছে। পেট্রোল স্টেশনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন দিতে হচ্ছে গাড়িচালকদের। ওষুধের অভাবে, চিকিৎসার অভাবে, হাসপাতালে ভর্তি না হতে পেরে বহু লোক মৃত্যুর মুখোমুখি। বিদ্যুতের অভাবে হাসপাতালে অপারেশন ও রোগ নির্ণয় বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই শ্রীলঙ্কা ছেড়ে পাশের রাষ্ট্রগুলোয় পাড়ি দিচ্ছে নেহাতই বেঁচে থাকার জন্য।

দেশটি গত সাত দশকে সবচেয়ে কঠিন অর্থ সংকটে নিমজ্জিত, আর এর জন্য দায়ী মূলত চীনা ঋণ। চীনের টাকার বস্তা দেখে লোভ সামলাতে না পেরে যত ইচ্ছা তত ঋণ নেওয়ার সময় দেশের সরকার ভেবে দেখেনি চীনা ঋণ তারা পরিশোধ করতে পারবে কি না। আর চীনও গ্রামের মহাজনদের মতো নিজ দেশের স্বার্থ চিন্তা করে শ্রীলঙ্কা যত চেয়েছে ততই ঋণ দিয়েছে, বলেছে আরও নাও। শ্রীলঙ্কার ভবিষ্যতের কথা ভাবেনি। শ্রীলঙ্কা এখন ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে দেশে দেশে ঘুরছে। কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ থেকে ঋণ নেওয়ার পর আবার নতুন করে ২৫ কোটি ডলার ঋণের জন্য হাত পেতেছে। হাত পেতেছে ভারতের কাছেও। এ ছাড়া দেশটি বাঁচতে পারবে না। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার-সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া ন্যুল্যান্ড শ্রীলঙ্কার অবস্থার কথা মনে করিয়ে দিয়ে চীনের ঋণের বিষয়ে বাংলাদেশকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় ধরনের ঘাটতি ও বিপুল ঋণের বোঝায় বেসামাল শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি। শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ভারতের কাছে ১৫০ কোটি ডলারের ঋণ চেয়েছেন। তদুপরি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এক বৈঠকে ঋণ পুনর্গঠনের জন্য অনুরোধ করেছেন। মুদ্রাস্ফীতি, উচ্চ বেকারত্ব ও খাদ্য থেকে ওষুধ পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসেরই ঘাটতি। অনেক লোক অনাহারে বা অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে।

শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় ইংরেজি দৈনিক ‘দ্য আইল্যান্ড’ জানিয়েছে ঠিকমতো বিদ্যুৎ না পাওয়ায় সেখানকার মানুষ কাপড় ইস্ত্রি করছে পুরনো পদ্ধতির কাঠ-কয়লার ইস্ত্রি দিয়ে, অন্ধকার দূর করতে ব্যবহার করছে কেরোসিনের হ্যারিকেন বাতি। পত্রিকাটি আরও লিখেছে জ্বালানি সংকটের কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাট, গ্যাস ও পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কেরোসিন বাতি ও কয়লার ইস্ত্রির দামও বহুগুণ বেড়েছে। এসবের কারণ চীন থেকে প্রচুর ঋণ নিয়ে কয়েকটি মেগা প্রকল্প হাতে নেওয়া। কলম্বো বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক শ্রীমাল আবিরত্নে বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কিছু বিশাল প্রকল্প ছিল শ্রীলঙ্কার জন্য সাদা হাতি, যার মধ্যে রয়েছে হাম্বানটোটা সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দর। শ্রীলঙ্কার অন্য গণমাধ্যমগুলো একই কথা বলে যাচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সে দেশের ক্রমবর্ধমান আর্থিক ও খাদ্য সংকটের কারণে একসময় জনগণের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যেতে পারে, আর সে আশঙ্কাই এখন বাস্তব রূপ নিয়েছে। লন্ডনভিত্তিক থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন বলছে, ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে শ্রীলঙ্কা ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দায় পড়েছে। বৈদেশিক ঋণের ভারে জর্জরিত শ্রীলঙ্কায় খাদ্যের দাম আকাশ ছুঁয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের মতে ২০২০ সালে আনুমানিক ৫ লাখের বেশি লোক দারিদ্র্যের মধ্যে পড়েছে। বহু অর্থনীতিবিদ আশঙ্কা করছেন দেশটি ঋণখেলাপি হওয়ার পথে। গত এক দশক ধরে সড়কপথ, সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দরসহ শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিশাল অঙ্কের ঋণ দিয়েছে চীন। সমালোচকরা বলছেন, ঋণের অর্থ অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে খরচ করা হয়েছে যেখান থেকে নেহাতই সামান্য পরিমাণ আয় হচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সমালোচিত চীনা ডেট ট্র্যাপ ডিপ্লোম্যাসি বা চীনের ঋণের ফাঁদ কথাটির বাস্তব উদাহরণ দিতে অনেকেই শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গ টানেন। চীনা বিনিয়োগে শ্রীলঙ্কা হাম্বানটোটায় বৃহদাকারের বন্দর নির্মাণের প্রকল্প শুরু করে। কয়েক শ কোটি ডলারের ওই প্রকল্পে চীনা ঋণ ও চীনা ঠিকাদারদের ব্যবহার করা হচ্ছে। সারা বিশ্বেই এ প্রকল্প কতটা বাস্তবায়নযোগ্য তা ঘিরে বহু বিতর্ক তৈরি হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছিল এর ফলে শ্রীলঙ্কা ক্রমবর্ধমান ঋণের চাপে জর্জরিত হয়ে পড়বে। সে আশঙ্কা যে অমূলক নয় তা প্রমাণ করতেই যেন বছর পাঁচেক আগে শ্রীলঙ্কা আরও চীনা বিনিয়োগের বিনিময়ে বন্দরটির ৭০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চায়না মার্চেন্ট কোম্পানির কাছে ৯৯ বছরের জন্য ইজারা মালিকানায় ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। চীনের ঋণ শোধ করতে না পারার কারণে শ্রীলঙ্কা এমন অবস্থায় পড়ে যায় যখন চীনের নির্দেশনা ছাড়া শ্রীলঙ্কার পক্ষে এক পা এগোনো সম্ভব হয়নি, সোজা কথায় দেশটি চীনের বাহুবলে আবদ্ধ হয়ে যায়। চীনা নির্দেশনা অনুযায়ী শ্রীলঙ্কা চীন থেকে বহু টাকা দিয়ে জৈব সার আমদানি করতে বাধ্য হয়, কিন্তু পরে যখন দেখা গেল সেই সার শ্রীলঙ্কার ভূমির জন্য অনুপযুক্ত, তখন শ্রীলঙ্কার অনুরোধ উপেক্ষা করে চীন সারগুলোও ফেরত নেয়নি, টাকাও ফেরত দেয়নি। এর ফলে শ্রীলঙ্কায় শস্য উৎপাদন বিঘ্নিত হয়। এর বাইরেও আর্থিক বিপর্যয় মোকাবিলা করতে চীনের কাছ থেকে আরও ১ বিলিয়ন ডলার ধার করে শ্রীলঙ্কা। কলম্বো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক উমেস মুরা মুদালি উল্লেখ করেছেন, ‘আমরা বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম করছি। আমাদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলার জন্য (তাদের) কখনই ক্ষমা করব না। বিদ্যুৎ নেই, গ্যাস নেই, পানি নেই, জ্বালানি নেই।’

বাংলাদেশের সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের এক গবেষক বলেছেন, শ্রীলঙ্কায় যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে সপ্তাহ-খানেকের পেমেন্ট মেটাতে পারবে। এমন দুর্বল রিজার্ভ দিয়ে জ্বালানি আমদানি করতে হিমশিম খাচ্ছে দেশটি। বাংলাদেশের সাবেক এক সচিব ও অর্থনীতিবিদ বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা পারিপার্শ্বিক বিষয়গুলো খেয়াল না করে দ্রুত এগোতে চেয়েছে আর সেজন্যই আজকের এ ফল। না ভেবে-চিন্তে তারা প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। আমাদের দেশেও এমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।’ সিপিডির এক গবেষক বলেছেন, শ্রীলঙ্কায় বেশ কিছু বড় বড় প্রকল্প দেশটির জন্য সাদা হাতিতে রূপান্তরিত হয়েছে। বিদেশি ঋণে সেসব বড় বড় অবকাঠামো করতে গিয়ে যেমন ঋণের বোঝায় পড়েছে তেমনি সেগুলো থেকে আশানুরূপ কোনো অর্থনৈতিক লাভও হয়নি। আমাদের দেশেও ঋণের টাকায় বিভিন্ন বড় প্রজেক্ট হাতে নেওয়া হয়েছে যেগুলোয় অপচয়ের খবর এসেছে। অনেক প্রজেক্টের ঋণের টাকা শোধের সময় হয়ে গেছে। অপ্রয়োজনীয় প্রজেক্ট যাতে না হয় কিংবা প্রজেক্টের অতিরিক্ত বা অযাচিত খরচ যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শ্রীলঙ্কার গণমাধ্যমগুলো বলছে, চীনের মেগা প্রকল্প আর ঋণ তাদের ভিক্ষার ঝুলি হাতে নিতে বাধ্য করেছে।

সম্প্রতি আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে পাঠানো এক বার্তায় চীনের স্বৈরশাসক শি জিন পিং বলেছেন, ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রকল্প বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ককে আরও উন্নত করবে। চীন এমনই ধরনের মিষ্টি কথা দিয়ে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, জিবুতি প্রভৃতি দেশকে ঋণের ফাঁদে ফেলে ফায়দা লুটেছে। তাদের মিষ্টি কথায় ভুলে যাওয়ার আগে সবকিছু গভীরভাবে পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে বইকি, যাতে আমরা শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থায় না পড়ি। নেপাল ও মালয়েশিয়া এটা উপলব্ধি করে তাদের দেশকে চীনা ঋণের ফাঁদ থেকে বাঁচিয়ে যে দূরদৃষ্টির পরিচয় দিয়েছে, সেটাই বাঞ্ছনীয়। অন্যান্য দেশকেও বিশেষ করে দরিদ্র, স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে চীনের ঋণের ফাঁদ থেকে সাবধান হতে হবে, নইলে তাদের অবস্থাও শ্রীলঙ্কার মতোই হবে। একটি প্রবাদ আছে- ‘ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি’। চীন তাদের টাকার বস্তা দেখিয়ে ঘুঘুই দেখাচ্ছে, সে বস্তার পেছনে যে ফাঁদ রয়েছে তা দেখাচ্ছে না। এখন অন্তত শ্রীলঙ্কার অবস্থা দেখে প্রতিটি দেশেরই উচিত ঘুঘুর পেছনের সে ফাঁদ দেখা।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে