শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ মে, ২০২২ আপডেট:

‘ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা’

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
‘ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা’

"সঠিক কাজটি সঠিকভাবে করা" - (তৃতীয় কিস্তি)

(...দ্বিতীয় পর্বের পর) McKinsey 7-S ফ্রেমওয়ার্ক এর তৃতীয় "S" টি হচ্ছে 'পদ্ধতি' (System)। 'পদ্ধতি' শব্দটি বহুমাত্রিক। বিভিন্ন অর্থে এর ব্যবহার আছে। কম্পিউটার দুনিয়ায় 'সিস্টেম' শব্দটিকে ব্যবহারের কারণে এর বৈচিত্র আরও বেড়েছে। সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার, সিস্টেম এনালিস্ট, সিস্টেম ডিজাইনার, সিস্টেম এক্সপার্ট  ইত্যাদি অনেক কর্মক্ষেত্র তৈরি হয়েছে সিস্টেমকে কেন্দ্র করে। অভিধানে সিস্টেম শব্দটির ৯০টির মত সমার্থক শব্দ (synonyms) পাওয়া যায়। নমুনা হিসেবে কয়েকটি এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, যেমন- arrangement, blueprint, design, game, game plan, ground plan, master plan, plan, program, project, road map, scheme, strategy, procedure ইত্যাদি। সাধারণ ব্যবস্থাপনার প্রেক্ষিত আমার বিবেচনায় 'totality' বা 'whole' এই শব্দ দু'টিই যথোপযুক্ত। সিস্টেমের তিনটি ডাইমেনশন আছে। প্রথমত, কতগুলো পরস্পর নির্ভরশীল বা সম্পর্কযুক্ত অংশ নিয়ে সিস্টেম তৈরি হয়। দ্বিতীয়ত, এটি কোন লক্ষ্য অর্জন করার জন্য পূর্বনির্ধারিত একটি কর্মপন্থা। তৃতীয়ত, এটি হচ্ছে কোন কাজ করার একটা নির্দিষ্ট কর্মধারা বা কার্যপ্রণালী (procedure)। 

অতএব, যখন পরস্পর নির্ভরশীল বা সম্পর্কযুক্ত কতগুলো অংশ বা খন্ডাংশ সম্মিলিতভাবে যখন একটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাবিত হয় বা কাজ করে তাকে পদ্ধতি বলে (interdependent parts or components work together to achieve an objective)। যেমন- গাড়ি একটি মেকানিক্যাল সিস্টেম। ইদানিং কালের নতুন মডেলের একটি গাড়িতে প্রায় ৩০০০ পার্টস থাকে, সবগুলো নিয়েই গাড়ি। অতি ক্ষুদ্র একটি পার্টস যেমন ফ্ল্যাগ, তিন কোটি টাকা দামের গাড়িতে একটি ফ্ল্যাগের দাম মাত্র কয়েক শত টাকা মাত্র। ওই ফ্ল্যাগ পয়েন্টের মাথায় কার্বন জমে গেলে তিন কোটি টাকা দামের গাড়িটি স্টার্ট নেবে না। মানবদেহ একটি বায়োলজিক্যাল সিস্টেম। প্রায় এক ডজনেরও বেশি সাব-সিস্টেম আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ ৭৮টি অর্গান নিয়ন্ত্রণ করে। এরমধ্যে কতগুলো মানুষের বেঁচে থাকার জন্যই অত্যাবশ্যকীয়, যেমন- হৃদপিণ্ড, মস্তিষ্ক, কিডনি, লিভার এবং ফুসফুস। আমাদের মস্তিষ্ক কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অংশবিশেষ। এতে নিউরনের সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন, প্রত্যেকটি নিউরন এই বায়োলজিক্যাল সিস্টেমের  অংশ। মানব শরীরের দাঁত একটা পৃথক সাব-সিস্টেম, বেশ জটিলও বটে । একবার উপ্রে গিয়ে গিয়ে আবার উঠে, অনেকটা টিকটিকির লেজ খসে গিয়ে আবার লেজ গজানোর মতন । টিকটিকির লেজ একাধিকবার গজায় কিনা আমার জানা নেই। এমবিবিএস ডাক্তাররা পুরো দেহ নিয়ে পাঁচ বছর পড়াশোনা করে। অপরদিকে বিডিএস ডাক্তাররা শুধু দাঁত নিয়েই পাঁচ বছর পড়াশোনা করে। দাঁতের ব্যথা যাদের হয়েছে তারা সিস্টেমের গুরুত্বটা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। শরীরের একটি ক্ষুদ্র দাঁত কিভাবে পুরো সিস্টেমকে অকার্যকর করে দিতে পারে দাঁতের ব্যথা হলেই বুঝতে পারবেন। ‌

(মনোবিজ্ঞানীরা বলে মানুষ নাকি সহজে কষ্ট ভুলে যায়, কেবল সুখ বেশি মনে রাখে। এক্ষেত্রে বোধহয় দাঁতের ব্যথার বিষয়টি ব্যতিক্রম। আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগের ঘটনা। আমার দাঁতের ব্যথা হয়েছিল। প্রতিটা মুহূর্তের যন্ত্রণার কথা আমার এখনও স্পষ্ট মনে আছে। আমার বন্ধুরা আমাকে নিয়ে গিয়েছিল মালিবাগের 'পাইওনিয়ার ডেন্টাল কলেজে'। কলেজের অধ্যক্ষ রুমি ভাই আমাদের খুবই ঘনিষ্ঠ। প্রচণ্ড দাঁতের ব্যথা নিয়ে মালিবাগে রুমি ভাইয়ের চেম্বারের হাজির হলাম। রুমি ভাই ভীষণ ব্যস্ত। আমাদের বসতে বললেন। ব্যস্ততার ফাঁকে একবার জিজ্ঞেস করলেন, "কেমন আছেন?" বললাম, "আছি মোটামুটি", যদিও দাঁতে অসহনীয় ব্যথা হচ্ছিল। এটাই বাংলাদেশের রেওয়াজ, ভালো-মন্দ যাই থাকুক না কেন বলতে হবে, "ভালো আছি, আল্লাহ ভালো রাখছে"। সম্পূর্ন ফ্রি হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে অধ্যক্ষ সাহেব বললেন, "ভাবি কেমন আছে? অনিন্দ্য কেমন আছে?" আমি অনেক কষ্টে ব্যথাযুক্ত দাঁতের গাল চেপে ধরে ক্ষীণকণ্ঠে বললাম, "ওরা আছে, ভালো আছে"‌। এরপর বললেন, "কি খাবেন বলেন?" আমি ধৈর্য হারিয়ে ফেললাম; বললাম, "রুমি ভাই, প্রচণ্ড দাঁতের ব্যথা নিয়ে আমি আপনার কাছে এসেছি । আপনি আমার দাঁতের চিকিৎসা না করে এগুলো কি প্রশ্ন করছেন- "ভাবি কেমন আছে? কি খাবেন?" রুমি ভাই বললেন, "আপনার দাঁতে তেমন কোনো ব্যথা নেই, যা আছে তা একটু ফিলিং করে ওষুধ দিলেই সেরে যাবে"। আমি বললাম, "আপনি কি করে বুঝলেন?  আপনি তো আমার দাঁত দেখলেনও না"। উনি বললেন, "আপনি এতক্ষণ স্থির হয়ে এক জায়গায় বসে আছেন, এতে প্রমাণ হয় আপনার দাঁতের ব্যথাটা তেমন একটা কিছু না। সিরিয়াস দাঁতের ব্যথার রোগী এক জায়গায় বসে থাকতে পারে না।" জিজ্ঞেস করলাম, কি করে? "একবার বসে, একবার উঠে, অনবরত উঠবস করতে থাকে")

প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে নিজস্ব প্রক্রিয়া এবং ওই প্রতিষ্ঠানের অনুসরণকৃত যথাযথ কর্মধারা মেনেই দৈনিক কার্যাবলী সম্পাদন করা হয় ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সিস্টেম বুঝতে হলে একটা কোম্পানির অভ্যন্তরীণ বিভাগগুলোর মধ্যে যে আন্তঃবিভাগীয় কর্ম বিভাজন এবং প্রবাহ আছে তা বুঝতে হবে। কোন বিভাগ এককভাবে কোম্পানির পুরো লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না ।  প্রত্যেকটি বিভাগকে যথাযথ গুরুত্ব না দিলে সহযোগিতা দূরের কথা প্রতিবন্ধকতাও তৈরি করতে পারে। ধরা যাক, একটি প্রতিষ্ঠান ছয়টি বিভাগ আছে- টপ মানেজমেন্ট, উৎপাদন, মার্কেটিং, ফাইন্যান্স অ্যান্ড একাউন্টস, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এবং এইচ আর এম । এরমধ্যে কেবলমাত্র মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টই কোম্পানির জন্য সরাসরি টাকা উপার্জন করে, যা দৃশ্যমান। অন্যরা সবাই টাকার হিসাব রাখে অথবা খরচ করে। এই বিবেচনায় যদি মার্কেটিং ম্যানেজার মনে করে যেহেতু প্রতিষ্ঠানের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি সে, অতএব সবাইকে সে দাবড়িয়ে বেড়াবে বা দাপট দেখাবে, তাহলে একটি ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হবে। (পুরনো দিনের কলকাতার বাংলা সিনেমায় একান্নবর্তী পরিবারের মধ্যে যে ভাইটির উপার্জন বেশি তাঁর স্ত্রীকে অন্যান্য যাদের উপর দাপট দেখাতে দেখেছি) । 

মনে রাখতে হবে অন্যান্য বিভাগের প্রধানরাও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ ডিগ্রিধারী, হয়তো ফাইন্যান্স অ্যান্ড একাউন্টসে এমবিএ অথবা এফ সি এম এ, কেউ হয়তো কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, অথবা এইচ আর এম -এ এমবিএ ইত্যাদি।  ধরা যাক, আলোচিত একটা সল্ট কোম্পানি। লবণের বেচাকেনা ভালো, মার্কেটিং ম্যানেজার খুবই তৃপ্ত। তার উৎপাদন ক্ষমতার পুরোটাই বাজারে বিক্রি হয়ে যায়(full demand), এবং কোন বিজ্ঞাপন দেয়ার প্রয়োজন হয় না। ব্যবসা খুবই ভালো চলছে, "আল্লাহ ভালো রাখছে"। এই মুহূর্তে বিজ্ঞাপনের কোন প্রয়োজনও নেই। কিন্তু হঠাৎ করে যে ঘটনাটি ঘটে গেল তা হল, প্রতিযোগী কোম্পানি, ধরা যাক, আলোচিত নয় এমন সল্ট কোম্পানি রাতের বেলায় একটি বিজ্ঞাপন দিয়ে বসলো। যে বিজ্ঞাপনের মডেল ঐশ্বরিয়া রাই। ওমুক সল্ট কম্পানির ঐশ্বরিয়া লবণ কিনুন। লবনের প্যাকেটে ঐশ্বরিয়ার একটি খোলামেলা ছবি। এই দেখে এতদিন যারা অন্য সল্ট খেত তারা সকালে গিয়ে দোকানে খোঁজ করতে লাগলো নতুন ওই কোম্পানির ঐশ্বরিয়া লবণের। সকলে ঐশ্বরিয়ার পিছনে ছুটল। যদিও আগের আলোচিত সল্ট কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেয়ার কোন ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু এখন আর বসে থাকার সুযোগ নেই। ক্রেতাদের ঐশ্বরিয়া প্রবণতা ঠেকাতে আগের আলোচিত সল্টকেও অতি দ্রুত একটি বিজ্ঞাপন দিতে হবে। আর সেই বিজ্ঞাপন নিশ্চয়ই আমাদের তেজগাঁও (এফডিসি) থেকে কাউকে দিয়ে দিলে হবে না। ঐশ্বরিয়াকে কাউন্টার করার জন্য ক্যাটরিনা কাইফ বা বিপাশা বসু এমন মডেলই লাগবে। সল্ট কোম্পানিটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করলো। ক্যাটরিনা কাইফ মডেল হতে রাজি হলো এবং বলল, লবনের প্যাকেটের গায়ে ব্যবহারের জন্য সে আরো খোলামেলা একটি ছবি দিবে। বুকিং মানি হিসেবে আজকেই ২৫ লক্ষ টাকা বোম্বেতে পাঠাতে হবে। মার্কেটিং ম্যানেজার বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে ফাইন্যান্স ম্যানেজারকে বলল, "Mr. Finance Manager, please disburse Taka 25 lakh immediately, because we have to booked Katrina Kaif"।  এই কথা শুনে ফাইন্যান্স ম্যানেজার বলল, "না ভাই, এই মুহূর্তে বিজ্ঞাপনের জন্য ২৫ লক্ষ টাকা দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। "  মার্কেটিং ম্যানেজার বলল, "কেন ? এ মাসেইতো আমরা  সরবরাহকৃত লবণের বিল পাওয়ার পরে এক কোটি টাকা জমা দিয়েছি । টাকা দিবেন না কেন?"  ফাইন্যান্স ম্যানেজার বলল, "টাকা আছে ঠিকই ।  কিন্তু এই টাকা এখন বিজ্ঞাপন খরচ করা যাবে না। আগামী সপ্তাহে নদীর ওই পারে আমাদের দুই নম্বর লবণ ফ্যাক্টরির ছাদ ঢালাই হবে সেখানে অনেক টাকা লাগবে।" এরকম একটি অবস্থায় মার্কেটিং ম্যানেজারকেই ফাইন্যান্স ম্যানেজারকে বুঝাতে হবে, "ফ্যাক্টরির ছাদের চেয়ে কাস্টমার উত্তম।" এটাই ইন্টার্নাল মার্কেটিং। ফাইন্যান্স ম্যানেজারকে বুঝাতে হবে 'কাস্টমার চলে গেলে ফ্যাক্টরির ছাদ তো দূরের কথা, দেয়ালও থাকবে না'।

এই গল্পটি বললাম "টোটালিটি" বা whole জিনিসটি অনুধাবনের জন্য। ফাইনান্স ম্যানেজারতো কোম্পানির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের একজন, এমনকি অতি একটি ক্ষুদ্র বা নগণ্য অংশ বেঁকে বসলেও লক্ষ্য অর্জন বিঘ্নিত হতে পারে। জনৈক মন্ত্রীর এপিএস-২ লিফট অপারেটরকে একটি থাপ্পর দেয়ায় একবার সচিবালয় তিনদিন বন্ধ ছিল। অতএব ব্যবস্থাপককে প্রতিষ্ঠানের সবকটি অংশকে সম্মিলিতভাবে লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাবিত করতে হবে। (চলবে...)

লেখক : অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়