শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৯, শনিবার, ০৭ মে, ২০২২

স্বপ্ন সারথি হয়ে তিনি ফিরেছিলেন

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
স্বপ্ন সারথি হয়ে তিনি ফিরেছিলেন

৭ মে, ২০০৭। সময়টা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসের কলঙ্কিত এক সময়ের। তখন সারাদেশে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা মঈন ইউ আহমেদ এবং ফখরুদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যায়ের নাগপাশ চারিদিকে। ২০০৭ সালের আজকের এই দিন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার বাংলাদেশে ফিরে আসার দিন। ২০০৭ সালের এ দিনে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ঘোষিত জরুরি অবস্থা চলাকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা শেষে শত প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে অমিত সাহস দেখিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।

সেই থেকে পথ চলা শুরু। সেদিন তিনি ফিরে এসেছিলেন বলেই, বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা জননেত্রী ও বিশ্বনেত্রীতে পরিণত হয়েছেন। জাতির পিতার রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজগুলোকে নিরবচ্ছিন্নভাবে শেষ করে স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। 

একটু অতীতে ফিরে গেলেই দেখতে পাই, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার আগে, আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে তদানীন্তন তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করে। কিন্তু তিনি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে দেশে ফেরার ঘোষণা দেন। এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে বিশ্বব্যাপী। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে তার ঐকান্তিক দৃঢ়তা, সাহস ও গণতন্ত্রকামী দেশবাসীর চাপে তদানীন্তন তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে বাধ্য হন।

পরবর্তী সময় ৭ মে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকায় ফিরে এলে লাখো জনতা তাঁকে সাদর অভ্যর্থনা জানায়। ঢাকা বিমানবন্দর থেকে মিছিল শোভাযাত্রা সহকারে বঙ্গবন্ধু কন্যাকে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে নিয়ে আসে। দেশে ফিরে জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় শুরু করেন নবতর সংগ্রাম।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই শেখ হাসিনাকে সাজানো মামলায় গ্রেফতার করে। ২০০৮ সালের ১১ জুন প্যারোলে মুক্তি পাওয়ার আগ পর্যন্ত তাকে কারান্তরীণ রাখা হয়। প্যারোলে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ গমন এবং চিকিৎসা শেষে ৪ ডিসেম্বর দেশে ফিরে আসেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। অতঃপর তার সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে ব্যাপক আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। আন্দোলনের মুখে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে বাধ্য হয় জোরপূর্বক রাষ্ট্র ক্ষমতায় চেপে বসা তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট।

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিন ৭ মে উপলক্ষে প্রতিবছর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। কিন্তু এবছর বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে সৃষ্ট সংকটে শেখ হাসিনার নির্দেশে সব ধরনের জনসমাগমপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিহার করে আসছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

দিনটি উপলক্ষে বাঙালির চিরঞ্জীব আশা ও অনন্ত অনুপ্রেরণার উৎস জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে ঘরে বসেই পরম করুণাময়ের নিকট বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা করার জন্য দলের ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী এবং দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। একই সাথে শেখ হাসিনার নির্দেশনা প্রতিপালনের মধ্য দিয়ে করোনা সংকট মোকাবিলায় চলমান কর্মোদ্যোগকে আরও গতিশীল করে প্রিয় নেত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ।

বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে আজকের দিনটির গুরুত্ব একেবারেই আলাদা। করোনার অভিঘাত বাদ দিলে আজকের বদলে যাওয়া বাংলাদেশের যোগসূত্র আছে এই দিনটির সঙ্গে। আমরা একটু আজকের বাংলাদেশের দিকে তাকাই। অর্জনগুলো দেখি। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন তো কম নয়।

মধ্যমআয়ের দেশটি পোশাকশিল্পে বিপ্লব ঘটিয়েছে। শিক্ষা, জন্ম নিয়ন্ত্রণ ও শিশু-মাতৃ মৃত্যুর হার নিয়ন্ত্রণ, নারীর ক্ষমতায়ন, চিকিৎসা, খেলা, তথ্য-প্রযুক্তি, পাটের জিনতত্ত্ব আবিষ্কার ও কৃষি-মৎস্য উৎপাদনে পেয়েছে অনন্য সাফল্য। জন্মের ৫০ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে দ্রুতগতিসম্পন্ন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের সফলতা দেখিয়েছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ এখন নিতে পারে মেগা প্রকল্পের দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা। অর্জন করেছে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য। এসডিজি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ সমতা, কৃষি, দারিদ্র্যসীমা হ্রাস-ইত্যাদি বিষয়ে কাজ হচ্ছে। বৃদ্ধি পেয়েছে আয়ু। রফতানিমুখী শিল্পায়ন বেড়েছে। ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়নে কাজ হচ্ছে। 

পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, ঢাকা মেট্রোরেলসহ দেশের মেগা প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়িত হলে বদলে যাবে দেশের চেহারা। ক্ষুদ্র আয়তনের একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও বাংলাদেশ এরই মধ্যে সারা বিশ্বের কাছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহার এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে তার ভূমিকা, জনবহুল দেশে নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন, বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তন প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দিতে বাংলাদেশ সরকার নিয়েছে যুগান্তকারী সব পদক্ষেপ। 

দেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি সেবা পৌঁছে দেওয়ার অভিপ্রায়ে দেশের ৪৫৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হয়েছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার। তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের অন্যতম বিশাল ন্যাশনাল ওয়েব পোর্টাল। কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এ পোর্টালের সংখ্যা প্রায় ২৫০০০। দেশের সব উপজেলাকে আনা হয়েছে ইন্টারনেটের আওতায়।

১৯৯০-৯১ অর্থবছরে যেখানে প্রবৃদ্ধির হার ছিল মাত্র ৩.৪ শতাংশ, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে তা এসে দাঁড়িয়েছিল ৫.৭ শতাংশে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সেটি দাঁড়িয়েছে ৮.১ শতাংশে। করোনাকালীন সময়েও বিশ্বের অনেক ধনী রাষ্ট্র যেখানে প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক ধরে রাখতে পারেনি। সেখানে শেখ হাসিনার সরকার এখনো প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক ধারায় রেখেছে। করোনাকালীন জীবন-জীবিকা একসাথে চালিয়ে নিয়ে জনবসতিপূর্ণ এই বাংলাদেশের সক্ষমতা বিশ্বকেও অবাক করেছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের প্রবাসী আয় ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। এসব অর্জনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

আজ আমাদের কৃষিচিত্র হয়ে উঠেছে ঐশ্বর্যমণ্ডিত, গ্রামীণ জীবন হয়ে উঠেছে নানা বর্ণ-রেখায় উজ্জ্বল। মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ও অঙ্গীকার বাস্তবায়নে স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের প্রচেষ্টায় আজ আমরা এই স্তরে উঠে এসেছি। এখন আমাদের মাথাপিছু চাষযোগ্য জমি কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র দশমিক ৮ হেক্টরে। জনসংখ্যা হয়েছে ১৭ কোটির কাছাকাছি।

এই অবস্থা সত্ত্বেও আমরা গত বছর প্রায় চার কোটি ৪৬ লাখ টন দানাজাতীয় খাদ্য উৎপাদন করেছি, যা পঞ্চাশ বছর আগের তুলনায় প্রায় সাড়ে তিনগুণ। আমাদের মোট জাতীয় আয় ১৯৭২ সালের তিন বিলিয়ন ডলার থেকে এ বছর ৩৩ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে, যার শতকরা ১৫ ভাগ এসেছে কৃষি থেকে। কৃষিতে বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়।

কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। জীবন-জীবিকার পাশাপাশি আমাদের সার্বিক উন্নয়নে কৃষি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। তাই কৃষির উন্নয়ন মানে দেশের সার্বিক উন্নয়ন। টেকসই কৃষি উন্নয়নে সরকারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী পদক্ষেপ এবং দিক-নির্দেশনায় খোরপোষের কৃষি আজ বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরিত হয়েছে।

খাদ্য-শস্য উৎপাদন, টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, কর্মসংসস্থান ও রফতানি বাণিজ্যে কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কৃষিজমি কমতে থাকাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বন্যা, খরা, লবণাক্ততা ও বৈরী প্রকৃতিতেও খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উদাহরণ। 

ধান, গম ও ভুট্টা বিশ্বের গড় উৎপাদনকে পেছনে ফেলে ক্রমেই এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। সবজি উৎপাদনে তৃতীয় আর মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে। মোট দেশজ উৎপাদন তথা জিডিপি’তে কৃষি খাতের অবদান ১৩ দশমিক ৬ শতাংশ। বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের পাটের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচনের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মিলেছে।

আর এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে যাঁর নেতৃত্বে, তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ২০০৭ সালের এই দিনে তিনি ফিরে এসেছিলেন প্রিয় পিতৃভূমিতে ওয়ান ইলেভেনের কুশীলবদের রক্তচুক্ষুকে উপক্ষো করেই। আর সেই থেকে তিনি অসহায় মানুষের ত্রাতা। তিনিই দিক-নির্দেশক, অর্থনৈতিক মুক্তির অগ্রযাত্রায় বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। ভয়কে জয় করে সেদিন তিনি ফিরে এসেছিলেন বলেই বাংলাদেশ আজ এই করোনা সংকটেও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের অগ্রনায়ক তিনি। তাঁকে ঘিরেই সুন্দর আগামীর স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশ। 

আমাদের অভিবাদন গ্রহণ করুন প্রিয় নেত্রী। তবে পরিশেষে একটি কথা বলতেই চাই, ওয়ান ইলেভনের দুঃসময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গুটি কয়েক নেতা বিপথে চলে গিয়েছিল। তাদের বিষয়েও আপনি হয়তো ক্ষমা করে দিয়েছেন। তবে তাদের ইতিহাস মনে রেখেছেন। দুঃসময়ে যারা আপনার পাশে ছিল তাদের মূল্যায়ণ জরুরি। এটাই প্রত্যাশা করি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, সদস্য, কেন্দ্রীয় শিল্প-বাণিজ্য উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও পরিচালক, এফবিসিসিআই।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে