শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৪, বুধবার, ২২ জুন, ২০২২

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জোরদারে মাইলস্টোন হবে পদ্মা সেতু

তাপস হালদার
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জোরদারে মাইলস্টোন হবে পদ্মা সেতু

পদ্মা সেতু উদ্বোধন হতে যাচ্ছে ২৫ জুন। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মনে আনন্দের জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কয়েকদিন ধরে ভারতের গণমাধ্যমগুলোতেও পদ্মা সেতু নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখতে পাচ্ছি, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে তো পদ্মা সেতু নিয়ে প্রবল আগ্রহ ও খুশির ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বাংলাদেশে পদ্মা সেতু চালু হলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের খুশি হওয়ার কারণ কি? বিষয়টি প্রথম মাথায় না আসলেও গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন দেখে কারণটা বুঝতে পেরেছি। আসলেই তো পদ্মা সেতু দু'দেশের মানুষের কাছেই আবেগ, উচ্ছাস ও আনন্দেরই হওয়ার কথা। শুধুমাত্র দুই দেশেরই নয়, পদ্মা সেতু এই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় আনবে গতি, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে হবে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। 

বাংলাদেশ-ভারত শুধুমাত্র বন্ধুপ্রতীম দুটি রাষ্ট্রই নয়, দু'দেশের আছে দীর্ঘ সীমান্ত সীমানা। যা বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ভূমি সীমানা। ৪১৫৬ কিমি দীর্ঘ সীমানার মধ্যে আছে পশ্চিমবঙ্গ ২২১৭ কিমি, আসাম ২৬২ কিমি, ত্রিপুরা ৮৫৬ কিমি, মিজোরাম ১৮০ কিমি, মেঘালয় ৪৪৩ কিমি। 

বাংলাদেশের মোট সীমান্তবর্তী ৩২টি জেলার মধ্যে ৩০ টি জেলার সাথে রয়েছে ভারতের সীমান্ত সীমানা। বাংলাদেশের তিন দিকেই ভারতের অবস্থান। ভৌগোলিক দিক বিবেচনা করলে দু'টি দেশের সুসম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পর ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যিক সম্পর্ক শুরু হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর দু'দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্কের দ্রুত অবনতি ঘটে। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর সম্পর্ক ভালো হতে শুরু করে। বন্ধুত্বের নির্দশন হিসেবে স্বাক্ষরিত হয় ঐতিহাসিক গঙ্গার পানি চুক্তি। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসলে সম্পর্কে আবার ছন্দপতন ঘটে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুনভাবে শুরু হয়। বিশেষ করে ২০১৫ সালে ভারতে নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন এক মাত্রা যোগ হয়। একে একে অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিষ্পত্তি হতে শুরু করে। দু'দেশের ছিটমহল সমস্যা, সমুদ্র বিরোধ নিষ্পত্তিসহ জটিল বিষয়গুলোরও সমাধান হয়। 

বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সুদৃঢ় করতে দুই দেশের মধ্যে অতীতে বিদ্যমান সকল রেল ও সড়ক সংযোগগুলো পুনরায় চালু করা হয়েছে, আরো নতুন নতুন পথে যোগাযোগ বাড়ানো হচ্ছে। ঢাকা-কলকাতা, ঢাকা-আগরতলা, ঢাকা-শিলং, ঢাকা-শিলিগুড়ি-দার্জিলিং, খুলনা-কলকাতা রুটে বাস ও রেল যোগাযোগ চালু হয়েছে। ফেনী নদীতে মৈত্রী ব্রিজ চালু করে বাংলাদেশ ও ত্রিপুরাকে সংযুক্ত করা হয়েছে। শুধুমাত্র সড়ক ও রেলই নয়, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরকে ব্যবহার করে নৌপথেও যোগাযোগ স্থাপন করা হয়েছে। দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যকার আঞ্চলিক সহযোগিতা বদ্ধিৃর ক্ষেত্রে এই দুটি দেশের সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতির মতো নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক দিন দিন আরো বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশ-ভারত দুইটি দেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ‘ব্যবসায়িক পাটনার’। গত এক দশকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ধারাবাহিকভাবে বেড়েই চলছে। 

২০১৮-১৯ সালে বাংলাদেশের রফতানি আয় তিনগুণ বেড়ে ১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। ২০১৯-২০ অর্থ বছরে বাংলাদেশের এই রফতানির পরিমাণ বেড়ে দাড়ায় ১.২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মতে, বাংলাদেশের ইতিহাসে বিগত তিন বছর ধরে ধারাবাহিক ভাবে ভারতে পণ্য রপ্তানী ১ বিলিয়ন (১০০ কোটি ) ডলারের বেশিও মূল্যের পণ্য রপ্তানী হয়েছে। প্রতিবছরই জ্যামিতিক হারে
রপ্তানী বেড়েই চলছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানীর পরিমান ছিল মাত্র ২৭ কোটি ৬৬ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য, আমদানির পরিমান ছিল ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য। সেখানে ২০২০-২১ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানীর পরিমান গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১২৮ কোটি ডলার। 

আমদানির পরিমান ৮৫৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলারের পণ্য। আর চলতি বছরের জানুয়ারী মাস পর্যন্ত সাত মাসে ১২১ কোটি ২৪ লাখ ১০ হাজার ডলারের পন্য রপ্তানী হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বছর শেষে ২ বিলিয়ন (২০০কোটি) ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় এই দুটি দেশের বানিজ্য দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। 

২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপাল মোটরযান চুক্তির মাধ্যমে পণ্য বহনকারী যানবাহনগুলোকে সীমান্ত ধরে চলাচলের অনুমতি দেয়ার ফলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে পরিবহন খরচ কম হচ্ছে। ভারতের পশ্চিমাঞ্চল থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশ তার স্থলভাগ ব্যবহারের অনমুতি দিয়েছে। ভৌগোলিকভাবে ভারত, নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর সহ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর গেটওয়ে হবে বাংলাদেশ। আঞ্চলিক বাণিজ্য, ট্রানজিট ও ট্রানশিপমেন্ট নেটওয়ার্ক উন্নয়ন ও সহজীকরণের মাধ্যমে এ অঞ্চলের সুপার পাওয়ার হাউজ হওয়ার সম্ভাবনা আছে বাংলাদেশের। 

গত এক দশকে বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে ব্যাপক বাণিজ্য বাড়লেও যোগাযোগ ব্যবস্থার কারনে সম্ভাবনার চেয়ে কম বাণিজ্য হয়েছে। 

বিশেষজ্ঞদের মতে, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হলে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানী ২৯৭ শতাংশ এবং বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানী ১৭২ শতাংশ বাড়ার সম্ভাবনা আছে । বিশ্ব ব্যাংকের মতে, নির্বিঘ্ন পরিবহন যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হলে বাংলাদেশের ১৭ শতাংশ অন্যদিকে ভারতের ৮ শতাংশ জাতীয় আয় বাড়বে। পদ্মা সেতুর কারনে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হয়ে উঠবে। গার্মেন্টসসহ রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা এর সুফল পাবে। দিনের পণ্য দিনের মধ্যেই পৌঁছানোর কারনেই শিল্প ক্ষেত্রে আসবে বৈপ্লবিক পরিবর্তন।

দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের প্রায় অর্ধেকটাই দুই দেশের স্থলবন্দরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বেনাপোল ও ভোমরা বন্দরে প্রথম বছরেই দ্বিগুন রাজস্ব বাড়বে। এছাড়া ভারত মংলা সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করে তাদের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোতে পণ্য পরিবহনের সুযোগ পাবে। তাতে ভারতের যেমন পন্য পরিবহন সহজ হবে, অন্যদিকে বাংলাদেশের রাজস্ব আয় বদ্ধিৃ পাবে। সেই সঙ্গে সমদ্ধৃ হবে জাতীয় অর্থনীতির চাকা। 

বাংলাদেশে থেকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় সাত হাজারেরও বেশি পর্যটক ভারতে প্রবেশ করে। যাদের অধিকাংশই চিকিৎসা কিংবা ভ্রমণে যান। পদ্মাসেতুর কারনে ঢাকা-কলকাতার সময় বাঁচবে কমপক্ষে ৪-৫ ঘণ্টা। স্বাভাবিকভাবে দু'দেশেরই পর্যটকের সংখ্যাও বেড়ে যাবে। ভারতের পর্যটকেরা বাংলাদেশের জাতির সমাধিস্থল টুংগীপাড়া, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, কুয়াকাটা, সুন্দরবন, রাঙ্গামাটি, বান্দরবন সহ অনেক দর্শনীয় স্থানে ঘুরতে আসার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে পদ্মাসেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

বিশ্বায়নের এই যুগে কোনো দেশ অন্য দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে না। আর বাংলাদেশের তিন দিকেই ভারতের অবস্থান থাকার কারনে এমন প্রতিবেশীকে এড়িয়ে চলাও সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে পারস্পারিক স্বার্থ অক্ষুণ্ণ রেখে দুদেশের মধ্যে যোগাযোগ সম্প্রসারিত করতে পারলে দইু দেশই উপকৃত হবে। পদ্মা সেতু দুই বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্রের মানুষদের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরো সহজ করে দিবে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জোরদারেও মাইলস্টোন হবে পদ্মাসেতু। 

লেখক: কলামিস্ট ও সাবেক ছাত্রনেতা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
সর্বশেষ খবর
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান
ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির
৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়
৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়

নগর জীবন