শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০২, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বদলে যাওয়া বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনা

গুলশাহানা ঊর্মি
অনলাইন ভার্সন
বদলে যাওয়া বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনা

রাজধানী ঢাকার নাগরিকদের যাতায়াত সহজ করার জন্য মেট্রোরেলের মতো মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই মেগা প্রজেক্টের সিংহভাগ কাজ হয়ে গেছে, এ বছর ডিসেম্বরে মেট্রোরেলের উদ্বোধন হবে বলে সড়ক ও সেতুমন্ত্রী মহোদয় জানিয়েছেন।

চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের রামু হয়ে মিয়ানমারের সীমানায় ঘুমধুম পর্যন্ত প্রায় ১৮৮ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ কাজও প্রায় শেষের দিকে। ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ে করিডোরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন ও পর্যটন শহর কক্সবাজারকে রেল যোগাযোগের আওতায় আনার লক্ষ্য বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার এ উদ্যোগ গ্রহণ করে। প্রকল্পের অধীনে কক্সবাজারে আইকনিক স্টেশনসহ ৯টি স্টেশনের অবকাঠামো নির্মাণসহ ৩৯টি ব্রিজ, ১৪৫টি কালভার্ট, বিভিন্ন শ্রেণির ৯৬টি লেভেল ক্রসিং নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পর্যটন শিল্পের বিকাশের পাশাপাশি এখানকার এলাকাভিত্তিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও সচল হবে। সহজে ও কম খরচে মাছ, লবণ, রাবারসহ কাঁচামাল এবং বনজ ও কৃষি পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি কক্সবাজাররে যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন দিক সংযোজন হবে বলে এখানকার অধিবাসীরা মনে করছেন।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে ২.৪ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি পরিকল্পিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যা বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর নামক স্থানে নির্মিত হচ্ছে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে প্রাথমিকভাবে ১ লক্ষ ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচ ধরা হয়েছে। বাংলাদেশে একক প্রকল্প হিসেবে এটি সবচেয়ে বড় কোনো অবকাঠামো প্রকল্প। এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করবে। বিদ্যুৎ যেকোনো অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অপরিহার্য। এ কেন্দ্রটি চালু হলে দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ফলে কলকারখানা এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতিশীল হবে। মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটবে এবং দারিদ্র বিমোচনে সহায়ক হবে। এতে জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি বাড়বে।

জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা সংস্থা জাইকার অর্থায়নে মাতারবাড়ির এই বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে বাংলাদেশের অন্যতম বড় প্রকল্প। বিদ্যুৎ নিয়ে সরকারের মহাপরিকল্পনায় মাতারবাড়িকে ‘বিদ্যুৎ হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা রয়েছে। পাশাপাশি বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের আওতায় যে বন্দর নির্মাণ করা হবে, পরে তাকে গভীর সমুদ্র বন্দরে রূপান্তরিত করা হবে। বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ হলে মাতারবাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে উঠবে। মাতারবাড়ি ও ঢালঘাটা ইউনিয়নের ১৪১৪ একর জমিতে এই বিদ্যুৎ প্রকল্পের অবস্থান। চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এখানে বিপুল অঙ্কের বৈদেশিক বিনিয়োগ হবে, সারা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন গতি ফিরে আসবে। ভূ-অবস্থানগত সুবিধা এবং গভীর সমুদ্র বন্দরের সক্ষমতা থাকায় বন্দরটি দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হবে। এ বন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। বন্দরকে কেন্দ্র করে নিকটবর্তী এলাকায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে, উন্নয়ন হবে অবকাঠামো ও যোগাযোগ ব্যবস্থায়। ফলে কর্মস্থান বিপুলভাবে বাড়বে। আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধি পেলে রাজস্ব আয় বাড়বে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। দেশের ব্লু ইকোনমি তথা তেল-গ্যাস ও অন্যান্য সমুদ্রসম্পদ আহরণ ও ব্যবহারের সুযোগ সম্প্রসারিত হবে। মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্র বন্দরের উন্নয়নের পাশাপাশি আধুনিক কন্টেইনারবাহী জাহাজ, খোলাপণ্যবাহী জাহাজ ও তেলবাহী ট্যাঙ্কারকে জেটিতে ভেড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হবে। নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটি দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পথে মাইলফলক হবে নতুন এই সমুদ্র বন্দর।

গ্যাস সঙ্কট নিরসন ও জ্বালানি নিরাপত্তা তৈরিতে এলএনজি নির্ভরতার কোনো বিকল্প নেই। তরলীকৃত প্রাকৃতিক এই গ্যাস আমদানির জন্য একটি ভাসমান টার্মিনাল এবং তিনটি স্থল টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস ইংরেজি: liquefied natural gas বা এলএনজি হচ্ছে প্রাকৃতিক গ্যাস যাকে সংরক্ষণ ও পরিবহনের সুবিধার্থে অস্থায়ীভাবে তরলে রূপান্তর করা হয়েছে) টার্মিনালের ধারণ ক্ষমতা হবে এক লাখ ৩৮ হাজার ঘনমিটার তরল গ্যাস। এই টার্মিনাল থেকে দিনে ৫০ কোটি ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা যাবে। এজন্য মহেশখালী থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত প্রায় ৯০ কিলোমিটার পাইপলাইন তৈরিও প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নের ফলে সামগ্রিকভাবে একটি শক্তিশালী জ্বালানি নিরাপত্তাবলয় গড়ে উঠবে বলে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার রামপালে অবস্থিত কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। রামপালে ভারতের ন্যাশনাল থারমাল পাওয়ার কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড। ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।

বাস্তবায়নাধীন এই মেগা প্রকল্প বদলে দেবে বাংলাদেশের দৃশ্যপট ও গতিধারাকে। অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী অর্জন, আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ ও বিজ্ঞানভিত্তিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে মহাপরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে পারমাণবিক বিশ্বে, জায়গা করে নিয়েছে মহাকাশেও। ইতোমধ্যে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ২ উৎক্ষেপণের প্রস্তুতি চলছে। আজ প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছে গেছে ইন্টারনেট, কম্পিউটার। সবার হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন। ইন্টারনেটের জগতে বাংলাদেশ এখন পঞ্চম জেনারেশন বা ফাইভ জি’তে প্রবেশ করেছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে কৃষি ও শিল্প উৎপাদনের পাশাপাশি যোগাযোগ অবকাঠাম, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের উপর জোর দিয়েছেন তিনি। ব্যবসা-বাণিজ্যের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলোকে চিহ্নিত করে আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। নির্মাণাধীন মেগা প্রকল্পগুলোর দিকে লক্ষ্য করলেই এ কথার সত্যতা মিলে।

সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার আমাদের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। সেই তলাবিহীন ঝুড়ি এখন বিশ্বের বুকে ‘উন্নয়নের রোল মডেল’ বলে অভিহিত হচ্ছে। হেনরি কিসিঞ্জার তার জীবদ্দশায় দেখতে পাচ্ছেন তার সেই আখ্যা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। আর এটি সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। সততা, দৃঢ়তা, একাগ্রতা, উদ্যোম, সাহস ও প্রচেষ্টা থাকলে যে সব প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করা যায়, তা তিনি দেখিয়ে যাচ্ছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ দিয়েছিলেন, তাঁর সুযোগ্য কন্যা আমাদের দিয়েছেন সম্মান ও মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার প্রত্যয়। বদলে যাওয়া বাংলাদেশের প্রতিটি কোণায় লিখা আছে শেখ হাসিনার নাম। কারণ তিনি আজকের এই বাংলাদেশের নির্মাতা বা রূপকার।

লেখক : বিসিএস তথ্য, সংযুক্তিতে-প্রেস উইং, প্রধানমন্ত্রী’র কার্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
সর্বশেষ খবর
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

৪১ মিনিট আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম