শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মন্ত্রীকে সিইসি-ইসি ‘স্যার’ কেন বলবেন না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রীকে সিইসি-ইসি ‘স্যার’ কেন বলবেন না?

কেন এভাবে বিতর্কে জড়াচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছেন সমালোচকদের? বিষয়টি কি শুধুই কাকতালীয়? না-কি এর পেছনেও আছে পরিকল্পিত কোনো মস্তিষ্ক? 

কেনই বা দু-একজন নির্বাচন কমিশনারের কণ্ঠেও শোনা যাচ্ছে ভিন্ন সুর? কেমন যেন তালগোল পাকানোর একটা আলামত পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের কথাবার্তা এমন বেসুরো কেন? তারা নিজেরাই তাদের কর্মকাণ্ডকে প্রশ্নবোধক করে তুলছেন না?

এই মুহূর্তে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পাখির চোখে দেখা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু বর্তমান কমিশন ফাইনাল পরীক্ষার আগেই কেমন যেন নার্ভাস! সত্যিই কি তাই!

হইহই কাণ্ড। রইরই ব্যাপার। ঢাকা টাইমসের নিউজরুমের মাধ্যমে যখন প্রথম খবরটা পেলাম তখন মনে হলো কানের কাছে বোমা ফাটালো কেউ। সিইসি সত্যিই কি এমন কিছু বলেছেন? কানখাড়া করে টেলিভিশন অন করলাম। পরিষ্কার শুনতে পেলাম সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলছেন, তলোয়ারের জবাব রাইফেলে দিতে। ধাক্কা খেলাম। এ কি শুনলাম! এ কেমন রসিকতা? ভ্যাবাচ্যাকাও খেলাম। এই মন্তব্যের তাৎপর্য যে গভীর তা-কি আসলে না বুঝেই বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? আমার অনুসন্ধিৎসু মন তা বিশ্বাস করতে চাইলো না। বরং এই নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে তৈরি হলো গভীর সংশয়।

সংশয়ের মাত্রাটা একটু বাড়লোও বৈ-কি। যখন সিইসি, ইসির সাম্প্রতিক কিছু কথাবার্তা নিয়ে অভিজ্ঞ কয়েকজন সরকারি আমলার মন্তব্য, প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলাম। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বললেন, একাধিক মাধ্যমে তিনি আভাস পেয়েছেন, এবার নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশনকে বিতর্কিত করে ফেলার সবরকম চেষ্টা হবে। ওই কর্মকর্তার সন্দেহ, নির্বাচন কমিশনে নেতিবাচক মানসিকতার কেউ কেউ ঢুকে পড়েছে। আঁতকে উঠি। এসব কি শুনছি। রীতিমতো গা হিম হিম করতে থাকে। একজন গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী বলেন অবাক হবেন না। বরং তৈরি থাকুন। দেখবেন, শেষ মুহূর্তে কেটে পড়তে পারেন দায়িত্বরত কেউ কেউ। তাহলে এসব কি সেই প্রেক্ষাপট তৈরিরই আলামত?

তাই যদি না হবে তাহলে সিইসি কি করে বলেন রাজনীতিতে পচন ধরেছে। এটা কি যেই সেই কথা? এটা তো তাদের কথা যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চান। ১/১১-তে দেশে সেনাসমর্থিত তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে রাজনীতি, রাজনীতিককে নিয়ে এমন কটাক্ষ আমরা অনেক শুনেছি। নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাতারাতি দল গঠন করলেন তখন। প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়ার নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হলো।

তথাকথিত সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল ভাঙার কত তৎপরতাই না আমরা দেখলাম। এক শ্রেণির অভিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পর্যন্ত সেই সময়কার অনির্বাচিত ক্ষমতাধরদের পাতা ফাঁদে পা দিলেন। সংস্কারপন্থীদের খাতায় নাম লিখিয়ে আম-ছালা দুইই হারালেন। যার জেরে এক ধরনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের দুর্বলতা আজও ভেতরে ভেতরে চলমান।

দু’বছরের ওপরে অনির্বাচিত সরকার দেশ শাসনও করলো তখন। রাজনীতিতে পচন ধরেছে, সেই পচন থেকে দেশকে, জাতিকে রক্ষা করার বুলি আউড়িয়ে সীমাহীন ক্ষমতা চর্চা করেছেন কেউ কেউ। এখন রাজনীতির পচনের কথা শুনলে কিছু ক্ষমতালিপ্সু জনগণের সঙ্গে সম্পর্কহীন, সুবিধাবাদী গোষ্ঠীর কথা মনে হয়।

তলে তলে কি তাহলে অনেক কিছু হচ্ছে? যতদূর মনে করতে পারি বর্তমান সিইসির সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে। ওষুধ শিল্পের একজন উদ্যোক্তার অফিসে। তখন তিনি সদ্য অবসরপ্রাপ্ত সচিব। মনে হয়েছিল পরিমিত একজন মানুষ। মেপে, মেপে কথা বলেন, তাঁর বন্ধু শিল্পপতিকে বলেছিলাম হাবিবুল আউয়ালসুলভ আমলাই আমাদের চাই। আসলেই কি তাই? এখন আমি কনফিউজড! সিইসি হওয়ার পর সেই হাবিবুল আউয়ালসুলভ কথাবার্তায় এত ঘাটতি! কিন্তু কেন?

সিইসি এবং কোনো কোনো ইসি বোধ হয় কখনো কখনো একটু বাড়তি কথাই বলছেন। যা তাদের কাছ থেকে আমরা কেউই আশা করছি না। ঢালাও মন্তব্য করা কি দায়িত্বশীল আচরণের মধ্যে পড়ে? দেশের মানুষ তো বটেই, আন্তর্জাতিক মহলও নির্বাচন কমিশনের কাছে আশা জাগানিয়া কথা শুনতে চায়। ইতিবাচক কাজ দেখতে চায়। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনার বা প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেন তাদেরকে অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচন কমিশনার করে দিতে বলবেন? এটা তো বাংলাদেশ, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থাকেই ছোট করার নামান্তর।

বাংলাদেশের ইসি যখন বলেন, ‘এখানে নির্বাচন করা অনেক কঠিন কাজ। এটা হচ্ছে আমাদের রাজনীতি। অর্থশক্তির কথা বলা হচ্ছে, অর্থশক্তিকে আমরা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবো? আমি জানি, ১২ কোটি টাকা, ১৫ কোটি টাকা নিয়ে আপনারা...’ কাজী হাবিবুল আউয়ালের এসব কথায় আমরা কিন্তু হতাশ। কথাগুলো নিঃসন্দেহে ইঙ্গিতপূর্ণ।

নির্বাচন কমিশনের কাছে দেশের সাধারণ মানুষ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট চায়। বক্তৃতা করা, কথার পৃষ্ঠে কথা বলে এগিয়ে থাকার চেষ্টা কি তাদের কাজ? কৌতুক আমরা কে না পছন্দ করি। কিন্তু সিইসির মতো একটি সংবেদনশীল পদে থেকে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌতুক কতটা মানানসই? এই প্রশ্ন এসেই যাচ্ছে। যদিও সিইসি দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তবুও অনেকের মধ্যে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হলো তা কি সহজে কাটবে?

নির্দিষ্ট মেয়াদ পূরণের আগে কেন বিদায় নিতে চান সিইসি? এখন যদি বিদায় নিতে পারতাম, এই হতাশাব্যঞ্জক কথা কিন্তু শুভ লক্ষণ নয়। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত সব পক্ষের মধ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি করাই নির্বাচন কমিশনের কাজ। সেই কমিশনের প্রধানকে আমরা আরও পরিমিত আরও দায়িত্বশীল আচরণ করতে অনুরোধ করবো।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের অভিজ্ঞতা কিন্তু আমাদের স্মৃতিতে দগদগে ঘা’এর মতোই গেঁথে আছে। আ. ক. ম. বাহাউদ্দীন বাহারকে এলাকা ছাড়তে বলেছিল নির্বাচন কমিশন। আবার নিজেরাই বলছে, এই সিদ্ধান্ত ছিল হঠকারী। আর এসব নিয়ে একের পর মিডিয়া কেন প্রশ্ন তুললো সেটাই নাকি দোষ! আমাদের দেশে গণমাধ্যমকে ধোলাই করতে পারা কখনো কখনো নিজের বাহাদুরি জাহির করার সবচেয়ে সহজ উপায় মনে করেন ক্ষমতাধরেরা। সিইসি’ইবা সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করবেন না কেন? আর সব বিচারেই তিনি তো মহা ক্ষমতাধর।

আর তাই যদি না হবে তাহলে একজন মন্ত্রীকে সিইসি কেন স্যার বলেছেন? এ নিয়ে আরেকজন ইসি তাঁর দিকে আঙুলই বা তুলবেন কেন? মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে স্যার সম্বোধন করে ভুল করেছিলাম, সিইসি’র এমন বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করছি। ‘স্যার’ সম্বোধন করে কাউকে সম্মান প্রদর্শন করলে এটি কখনোই নিজের ব্যক্তিত্বের দুর্বলতা প্রকাশ হয় না। মন্ত্রীকে ‘স্যার’ সম্বোধন করলে নিরপেক্ষতাও ক্ষুণ্ন হয় না। কেন আরেকজন নির্বাচন কমিশনার (মোহাম্মদ আলমগীর) এ নিয়ে সিইসিকে জ্ঞান দান করলেন তা আমার মাথায় আসছে না।

বরং ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসারে সিইসি, ইসি একজন মন্ত্রীকে স্যার ডাকবেন এটিই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের সর্বশেষ স্বীকৃত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বলছে, একজন পূর্ণমন্ত্রীর অবস্থান ৫ নম্বরে। আর সিইসির অবস্থান ৮ নম্বরে। নির্বাচন কমিশনারদের অবস্থান ৯ নম্বরে। তাহলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদার প্রশ্নে মন্ত্রী তো সিইসির বেশ ওপরেই। তাহলে ‘স্যার’ সম্বোধনে আপত্তি, বাধাটা কোথায়। 

ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এটা যেমন ঠিক তেমনি সরকারের একজন মন্ত্রী সেটা কি অস্বীকার করা যাবে?মর্যাদার প্রশ্নকে বড় করে না দেখে, অহংবোধকে পাশ কাটিয়ে নিরপেক্ষ আচরণ খুবই সম্ভব। আশাকরি আমাদের সিইসি, ইসি পরিমিতবোধকে আরও বাড়াবেন।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস২৪.কম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা