শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মন্ত্রীকে সিইসি-ইসি ‘স্যার’ কেন বলবেন না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রীকে সিইসি-ইসি ‘স্যার’ কেন বলবেন না?

কেন এভাবে বিতর্কে জড়াচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছেন সমালোচকদের? বিষয়টি কি শুধুই কাকতালীয়? না-কি এর পেছনেও আছে পরিকল্পিত কোনো মস্তিষ্ক? 

কেনই বা দু-একজন নির্বাচন কমিশনারের কণ্ঠেও শোনা যাচ্ছে ভিন্ন সুর? কেমন যেন তালগোল পাকানোর একটা আলামত পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের কথাবার্তা এমন বেসুরো কেন? তারা নিজেরাই তাদের কর্মকাণ্ডকে প্রশ্নবোধক করে তুলছেন না?

এই মুহূর্তে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পাখির চোখে দেখা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু বর্তমান কমিশন ফাইনাল পরীক্ষার আগেই কেমন যেন নার্ভাস! সত্যিই কি তাই!

হইহই কাণ্ড। রইরই ব্যাপার। ঢাকা টাইমসের নিউজরুমের মাধ্যমে যখন প্রথম খবরটা পেলাম তখন মনে হলো কানের কাছে বোমা ফাটালো কেউ। সিইসি সত্যিই কি এমন কিছু বলেছেন? কানখাড়া করে টেলিভিশন অন করলাম। পরিষ্কার শুনতে পেলাম সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলছেন, তলোয়ারের জবাব রাইফেলে দিতে। ধাক্কা খেলাম। এ কি শুনলাম! এ কেমন রসিকতা? ভ্যাবাচ্যাকাও খেলাম। এই মন্তব্যের তাৎপর্য যে গভীর তা-কি আসলে না বুঝেই বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? আমার অনুসন্ধিৎসু মন তা বিশ্বাস করতে চাইলো না। বরং এই নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে তৈরি হলো গভীর সংশয়।

সংশয়ের মাত্রাটা একটু বাড়লোও বৈ-কি। যখন সিইসি, ইসির সাম্প্রতিক কিছু কথাবার্তা নিয়ে অভিজ্ঞ কয়েকজন সরকারি আমলার মন্তব্য, প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলাম। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বললেন, একাধিক মাধ্যমে তিনি আভাস পেয়েছেন, এবার নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশনকে বিতর্কিত করে ফেলার সবরকম চেষ্টা হবে। ওই কর্মকর্তার সন্দেহ, নির্বাচন কমিশনে নেতিবাচক মানসিকতার কেউ কেউ ঢুকে পড়েছে। আঁতকে উঠি। এসব কি শুনছি। রীতিমতো গা হিম হিম করতে থাকে। একজন গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী বলেন অবাক হবেন না। বরং তৈরি থাকুন। দেখবেন, শেষ মুহূর্তে কেটে পড়তে পারেন দায়িত্বরত কেউ কেউ। তাহলে এসব কি সেই প্রেক্ষাপট তৈরিরই আলামত?

তাই যদি না হবে তাহলে সিইসি কি করে বলেন রাজনীতিতে পচন ধরেছে। এটা কি যেই সেই কথা? এটা তো তাদের কথা যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চান। ১/১১-তে দেশে সেনাসমর্থিত তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে রাজনীতি, রাজনীতিককে নিয়ে এমন কটাক্ষ আমরা অনেক শুনেছি। নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাতারাতি দল গঠন করলেন তখন। প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়ার নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হলো।

তথাকথিত সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল ভাঙার কত তৎপরতাই না আমরা দেখলাম। এক শ্রেণির অভিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পর্যন্ত সেই সময়কার অনির্বাচিত ক্ষমতাধরদের পাতা ফাঁদে পা দিলেন। সংস্কারপন্থীদের খাতায় নাম লিখিয়ে আম-ছালা দুইই হারালেন। যার জেরে এক ধরনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের দুর্বলতা আজও ভেতরে ভেতরে চলমান।

দু’বছরের ওপরে অনির্বাচিত সরকার দেশ শাসনও করলো তখন। রাজনীতিতে পচন ধরেছে, সেই পচন থেকে দেশকে, জাতিকে রক্ষা করার বুলি আউড়িয়ে সীমাহীন ক্ষমতা চর্চা করেছেন কেউ কেউ। এখন রাজনীতির পচনের কথা শুনলে কিছু ক্ষমতালিপ্সু জনগণের সঙ্গে সম্পর্কহীন, সুবিধাবাদী গোষ্ঠীর কথা মনে হয়।

তলে তলে কি তাহলে অনেক কিছু হচ্ছে? যতদূর মনে করতে পারি বর্তমান সিইসির সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে। ওষুধ শিল্পের একজন উদ্যোক্তার অফিসে। তখন তিনি সদ্য অবসরপ্রাপ্ত সচিব। মনে হয়েছিল পরিমিত একজন মানুষ। মেপে, মেপে কথা বলেন, তাঁর বন্ধু শিল্পপতিকে বলেছিলাম হাবিবুল আউয়ালসুলভ আমলাই আমাদের চাই। আসলেই কি তাই? এখন আমি কনফিউজড! সিইসি হওয়ার পর সেই হাবিবুল আউয়ালসুলভ কথাবার্তায় এত ঘাটতি! কিন্তু কেন?

সিইসি এবং কোনো কোনো ইসি বোধ হয় কখনো কখনো একটু বাড়তি কথাই বলছেন। যা তাদের কাছ থেকে আমরা কেউই আশা করছি না। ঢালাও মন্তব্য করা কি দায়িত্বশীল আচরণের মধ্যে পড়ে? দেশের মানুষ তো বটেই, আন্তর্জাতিক মহলও নির্বাচন কমিশনের কাছে আশা জাগানিয়া কথা শুনতে চায়। ইতিবাচক কাজ দেখতে চায়। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনার বা প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেন তাদেরকে অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচন কমিশনার করে দিতে বলবেন? এটা তো বাংলাদেশ, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থাকেই ছোট করার নামান্তর।

বাংলাদেশের ইসি যখন বলেন, ‘এখানে নির্বাচন করা অনেক কঠিন কাজ। এটা হচ্ছে আমাদের রাজনীতি। অর্থশক্তির কথা বলা হচ্ছে, অর্থশক্তিকে আমরা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবো? আমি জানি, ১২ কোটি টাকা, ১৫ কোটি টাকা নিয়ে আপনারা...’ কাজী হাবিবুল আউয়ালের এসব কথায় আমরা কিন্তু হতাশ। কথাগুলো নিঃসন্দেহে ইঙ্গিতপূর্ণ।

নির্বাচন কমিশনের কাছে দেশের সাধারণ মানুষ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট চায়। বক্তৃতা করা, কথার পৃষ্ঠে কথা বলে এগিয়ে থাকার চেষ্টা কি তাদের কাজ? কৌতুক আমরা কে না পছন্দ করি। কিন্তু সিইসির মতো একটি সংবেদনশীল পদে থেকে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌতুক কতটা মানানসই? এই প্রশ্ন এসেই যাচ্ছে। যদিও সিইসি দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তবুও অনেকের মধ্যে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হলো তা কি সহজে কাটবে?

নির্দিষ্ট মেয়াদ পূরণের আগে কেন বিদায় নিতে চান সিইসি? এখন যদি বিদায় নিতে পারতাম, এই হতাশাব্যঞ্জক কথা কিন্তু শুভ লক্ষণ নয়। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত সব পক্ষের মধ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি করাই নির্বাচন কমিশনের কাজ। সেই কমিশনের প্রধানকে আমরা আরও পরিমিত আরও দায়িত্বশীল আচরণ করতে অনুরোধ করবো।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের অভিজ্ঞতা কিন্তু আমাদের স্মৃতিতে দগদগে ঘা’এর মতোই গেঁথে আছে। আ. ক. ম. বাহাউদ্দীন বাহারকে এলাকা ছাড়তে বলেছিল নির্বাচন কমিশন। আবার নিজেরাই বলছে, এই সিদ্ধান্ত ছিল হঠকারী। আর এসব নিয়ে একের পর মিডিয়া কেন প্রশ্ন তুললো সেটাই নাকি দোষ! আমাদের দেশে গণমাধ্যমকে ধোলাই করতে পারা কখনো কখনো নিজের বাহাদুরি জাহির করার সবচেয়ে সহজ উপায় মনে করেন ক্ষমতাধরেরা। সিইসি’ইবা সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করবেন না কেন? আর সব বিচারেই তিনি তো মহা ক্ষমতাধর।

আর তাই যদি না হবে তাহলে একজন মন্ত্রীকে সিইসি কেন স্যার বলেছেন? এ নিয়ে আরেকজন ইসি তাঁর দিকে আঙুলই বা তুলবেন কেন? মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে স্যার সম্বোধন করে ভুল করেছিলাম, সিইসি’র এমন বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করছি। ‘স্যার’ সম্বোধন করে কাউকে সম্মান প্রদর্শন করলে এটি কখনোই নিজের ব্যক্তিত্বের দুর্বলতা প্রকাশ হয় না। মন্ত্রীকে ‘স্যার’ সম্বোধন করলে নিরপেক্ষতাও ক্ষুণ্ন হয় না। কেন আরেকজন নির্বাচন কমিশনার (মোহাম্মদ আলমগীর) এ নিয়ে সিইসিকে জ্ঞান দান করলেন তা আমার মাথায় আসছে না।

বরং ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসারে সিইসি, ইসি একজন মন্ত্রীকে স্যার ডাকবেন এটিই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের সর্বশেষ স্বীকৃত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বলছে, একজন পূর্ণমন্ত্রীর অবস্থান ৫ নম্বরে। আর সিইসির অবস্থান ৮ নম্বরে। নির্বাচন কমিশনারদের অবস্থান ৯ নম্বরে। তাহলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদার প্রশ্নে মন্ত্রী তো সিইসির বেশ ওপরেই। তাহলে ‘স্যার’ সম্বোধনে আপত্তি, বাধাটা কোথায়। 

ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এটা যেমন ঠিক তেমনি সরকারের একজন মন্ত্রী সেটা কি অস্বীকার করা যাবে?মর্যাদার প্রশ্নকে বড় করে না দেখে, অহংবোধকে পাশ কাটিয়ে নিরপেক্ষ আচরণ খুবই সম্ভব। আশাকরি আমাদের সিইসি, ইসি পরিমিতবোধকে আরও বাড়াবেন।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস২৪.কম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে