শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০২, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২

কমিউনিটি ক্লিনিক : সুশাসন ও কল্যাণ রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
কমিউনিটি ক্লিনিক : সুশাসন ও কল্যাণ রাষ্ট্রের প্রতিচ্ছবি

আধুনিক বিশ্বে সুশাসন (good governance) বলতে বোঝায়, রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে শাসক ও শাসিতের মধ্যে দৃশ্যমান সেতুবন্ধন। একটু পরিস্কার করে বললে, ক্ষমতার সুষ্ঠু চর্চায় সুশীল সমাজ তথা সাধারণ মানুষের স্বাধীন অংশগ্রহণ। তবে এগুলো জবাবদিহিতা ও আইনের শাসনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। অন্যদিকে, কল্যাণ রাষ্ট্র  (welfare state) বলতে যেখানে জনগণের ন্যূনতম মৌলিক চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা বিদ্যমান। দরিদ্র অভাবগ্রস্ত সুবিধাবঞ্চিত বার্ধক্যপীড়িত বা দুস্থ নাগরিকের জীবনে সামান্য হাসি ফোটানোর সক্ষমতা সম্পন্ন রাষ্ট্র। 

২) বাংলাদেশে বিদ্যমান আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সূচকের প্রেক্ষাপটে নাগরিকের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি
খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এর দায় রাষ্ট্রকে বহন করতে হয়। সংবিধানের ভাষ্য মতে "রাস্ট্র নিশ্চিত করিবেন "। আমাদের সংবিধানেও এর ব্যতিক্রম
নেই। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক গণপরিষদে গৃহীত ও পাশকৃত মূল সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি অংশের অনুচ্ছেদ ১৫ (ক)তে বলা হয়েছে, "রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হবে অন্ন বস্ত্র আশ্রয় শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ জীবন ধারণের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা করা"। ১৮ (১) এ আরও স্পষ্ট করা হয়েছে, "জনগণের পুষ্টির স্তর উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন সাধনকে রাষ্ট্র অন্যতম প্রাথমিক কর্তব্য বলিয়া গন্য করিবেন"।  
সে সময় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, "যতদিন না এদেশের সকল মানুষের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান চিকিৎসা নিশ্চিত হবে ততদিন আমার মুখে হাসি ফুটবে না"। 

৩) বাংলাদেশের স্বাধীনতার পূর্বে ও পরে স্বাস্থ্যসেবার অবকাঠামোগুলো ছিল মূলতঃ শহরকেন্দ্রিক। অথচ সে সময় ৮৫% মানুষ গ্রামে
বাস করতেন। বঙ্গবন্ধুই স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় অর্থাৎ সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তিনিই প্রতিটি থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল চালু করেছিলেন। যা পরবর্তীতে যথাক্রমে ৩১, ৫০ ও ১০০ শয্যা হয়েছে। 
১৯৭২ সালের ৮ অক্টোবর তৎকালীন পিজি হাসপাতালে প্রথম রক্তসংরক্ষণাগার ও মহিলা ওয়ার্ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বলেছিলেন," ডাক্তারগন যখন তখন ছুটিতে যাবেন না। আপনাদের সকল সুবিধা, বড় বড় অফিস, বড় বড় ডিগ্রি সবই আমার গরীব মানুষের পয়সায় হয়েছে। তাদের দেখলে তাড়াইয়া দিবেন না, দরজা বন্ধ করবেন না। তাদেরকে কাছে টানুন, সবার মনোভাব পরিবর্তন করুন "।

৪) আজকের বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তৃণমূলে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়ার এমন অভূতপূর্ব ধারণার রূপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। এটি তাঁর একক অবদান। বলা যায়, স্ব মস্তিষ্কপ্রসূত (own brain child) যা এখন অনস্বীকার্য এবং দিবালোকের মতো সত্য। এর মাধ্যমে গ্রামীণ প্রান্তিক মানুষকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অধীনে আনাই প্রধান টার্গেট। জাতির পিতার মহাপ্রয়ানের ২১ বছর পরে ১৯৯৬ সালের মাঝামাঝি আওয়ামী লীগ যখন দলীয় সরকার গঠন করে তখনই তাঁর কন্যা পিতার আদর্শিক চেতনাকে অদৃশ্য প্রণোদনা ও শক্তির আধার হিসেবে গ্রহণ করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই দার্শনিক আইডিয়াকে সম্বল করেই তৎকালীন স্বাস্থ্য কর্মীগন মাঠে নামেন। যা গ্রামীণ জনপদের সুবিধাবঞ্চিত মানুষ বিশেষ করে নারীদের কাছে দেখা দেয়, উষর মরুভূমিতে আঁচলভর্তি শীতল জলের ফল্গুধারার মতন। যদিও পরবর্তীতে সরকারের আকস্মিক পরিবর্তনের কারণে বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো এমন জনবান্ধব ও গণহিতৈষী কার্যক্রম মুখথুবড়ে পড়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় প্রান্তিক মানুষের জন্য এমন অভিনব সৃষ্টি তথা কল্যাণকর এ অভিযাত্রা। হঠাৎ যেন হতাশার কালো মেঘে ছেয়ে যায় গ্রামবাংলার স্বচ্ছ নীলাকাশ। হাজার প্রশ্নের একটাও জবাব মিলেনি। তখন সাধারণ মানুষের জানার সুযোগ ছিলনা কেন ক্লিনিকগুলোর দরজায় তালা পড়ে।  

৫) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পুনরায় সরকার গঠিত হলে কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থাকে একটি আইনি কাঠামোতে ঢেলে সাজানো হয়। ২০১৮ সালে 'কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্ট' নামে একটি আইন করা হয়। যা ২০১৮ সালের ৮ অক্টোবর সংসদে পাশ হয়। এটা ছিল ৫২ নং আইন। অল্প সময়ের ব্যবধানে ট্রাস্টি বোর্ড গঠনের প্রজ্ঞাপন হয়। ২০১৮ সালেই ১৬ সদস্য বিশিষ্ট বোর্ড হয়। এতে একটি উপদেষ্টা পরিষদেরও বিধান রাখা হয়। যার সভাপতি স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। বর্তমানে দেশে ১৪,১২০টি ক্লিনিক চালু আছে। এ মুহূর্তে আরও ২০০টি নির্মাণাধীন রয়েছে। 
আগামী জুন ২০২৩ সালের মধ্যে ১৪,৮৯০টি চালু করার (অপারেশন প্ল্যানে) পরিকল্পনা আছে। প্রতি ৬০০০ মানুষের জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক তৈরি করা হচ্ছে। এ বিপুল সংখ্যক কমিউনিটি ক্লিনিকের বিপরীতে সরকার ইডিসিএল (EDCL) থেকে প্রতি বছর ২৫০ কোটি টাকার ঔষধ সরবরাহ করছে। ক্লিনিক প্রতি বছরে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার ঔষধ দেয়া হচ্ছে। বর্তমানে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ৩১ প্রকার ঔষধ বিতরণ করা হচ্ছে। উল্লেখ করা যায়, বিগত জুলাই ২০২১ থেকে জুন ২০২২ পর্যন্ত ক্লিনিকসমূহে মোট ভিজিট হয়েছে ১০৬,৩৫৩,৭২৯। গড়ে ৩৮ জনের বেশি ভিজিট করেছে। যার অধিকাংশই নারী ও শিশু। এ যাবৎ ৪০০ কমিউনিটি ক্লিনিকে ১০০০০০ (এক লক্ষের) কাছাকাছি মায়ের নিরাপদ ডেলিভারি সম্পন্ন হয়েছে। এতে কর্মরত সিএইচসিপি দের ৫৪% নারী আর ৪৬% পুরুষ। ভবিষ্যতে এ দায়িত্বে নারীদেরই অগ্রাধিকার দেয়া হবে। কেননা বেশির ভাগ সমস্যা মাতৃত্বের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো এখন ৮ শতক জমিতে নতুন অবয়বে সৃষ্টি করা হচ্ছে। যা দেখতে চার কক্ষবিশিষ্ট মিনি হাসপাতালের নমুনা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও উপদেষ্টা নিজেই এর নকশা অনুমোদন করে দেন। ক্লিনিক ভবনের সর্বশেষ স্থাপত্যশৈলী খুবই নান্দনিক এবং আকর্ষণীয়। পূর্বের তুলনায় সাধারণ মানুষকে অধিক পরিমাণে আকৃষ্ট করছে। 

৬) দৃষ্টান্ত হিসেবে - গ্রামীণ জনপদে কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বিনিময় করা যায়। ২০২০ সালের জুন মাসে প্রাণঘাতী করোনায় আক্রান্ত হয়ে আমার স্ত্রী অকাল প্রয়াত হন। তাঁর স্মৃতির স্মারক হিসেবে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের নিমিত্ত উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি থেকে ১০ শতক জমি সরকারের কাছে রেজিস্ট্রি মূলে হস্তান্তর করি। বলা বাহুল্য, এক্ষেত্রে ৮ শতক জমি প্রদান করলেই চলে। প্রাথমিক পর্যায়ে নানাবিধ বাধা ও সামাজিক জটিলতা অতিক্রম করে অবশেষে ক্লিনিকটি আলোর মুখ দেখে। খানিকটা বিলম্বের পরেও এটি কাঙ্খিত লক্ষে পৌঁছে যায়। গ্রামের পথ হিসেবে যোগাযোগের চমৎকার এক মোহনায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় শুরু থেকেই ক্লিনিকে স্থানীয় উপকার ভোগীদের উপচে পড়া আগমন ঘটে। তাছাড়া আধুনিক নকশায় চার কক্ষবিশিষ্ট সেন্টার বিধায় এটা সহজেই মানুষের নজর কাড়ে। স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এ কাজে অনন্য সাধারণ ভূমিকা পালন করে। আজ এখান থেকেই মা ও শিশুদের জন্য বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় ঔষধ পথ্যসহ করোনার টিকাও সরবরাহ করা হচ্ছে। নিয়মিত সিএইচসিপি'র উপস্থিতি এলাকার সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে যেন সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিয়েছে। 
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের হালনাগাদ তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা যায়, আলোচ্য কামরুন্নাহার জেবু কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে বিগত ১২-০৭-২০২১ খ্রিঃ থেকে 
০৮-০৯-২০২২ পর্যন্ত (মোট ১৩ মাসে) ২০,৪৪৬ জন নারী,পুরুষ ও শিশু বিনামূল্যে ঔষধ উত্তোলন করেছে। এতে ৭,১৬৩ জন পুরুষ, ১১,৫২৪ জন নারী, ১,১৫৩ জন শিশু এবং ৬০৬ জন গর্ভবতী নারী। তথ্য মতে, দিন দিন ভিজিটের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যা ইতোমধ্যে একটি মডেল কমিউনিটি ক্লিনিকে পরিণত হয়েছে। 

৭) উল্লেখ্য যে, কমিউনিটি ক্লিনিকসমূহ বিদ্যমান গ্রামীণ অবকাঠামোয় অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে টিকে আছে। এতে প্রান্তিক জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন থাকলেও স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিগন এখনো স্বয়ংক্রিয় ভাবে এর সঙ্গে জড়িত নন। আইনের আওতায় এনে এদের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্র তৈরি করা প্রয়োজন। পদ-পদবি সৃষ্টিসহ জনবলের সংকট নিরসনে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করা, বিদ্যুৎ সরবরাহ, দুর্গম এলাকা বিবেচনা, জমির অপ্রতুলতা, এনজিওদের সমর্থন ইত্যাদি বিষয়েও নজর দিতে হবে। তবেই এর স্থায়ীত্বতা (sustainability) নিশ্চিত হতে পারে। স্থায়ী প্রাতিষ্ঠানিক রূপান্তর ছাড়া এসবের ভবিষ্যৎ গন্তব্য এখনো অজানা বলেই মনে হয়। 
তবে এ কথা আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলা যায় যে, দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের অভূতপূর্ব সেবাদান পদ্ধতিতে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে গরীব অসহায় ছিন্নমূল নারীরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হচ্ছেন। এর পরই শিশুদের অবস্থান। তারা এখন বিনা খরচে, বিনা বাধায় হাতের নাগালেই বাঁচার এক টুকরো অবলম্বন পেয়েছেন। যার পরোক্ষ প্রভাব পড়েছে মাতৃ ও শিশু মৃত্যুর হারে। এই যুগান্তকারী ও মানবতাবাদী পরিষেবা খাতকে সবার ওপরে স্থান দেয়ার কোনো বিকল্প নেই। 


লেখক : সাবেক সচিব, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।
২৫ ভাদ্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ। 

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত
বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬
পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন
ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২
দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪
সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন