শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৭, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

স্বর্ণশিল্পের সম্ভাবনা ও বিকল্প বিনিয়োগ

আবু আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
স্বর্ণশিল্পের সম্ভাবনা ও বিকল্প বিনিয়োগ

বাংলাদেশে কয়েক বছর আগে স্বর্ণ নীতিমালা করা হয়েছে। এর সুফল এখনো পাওয়া যাচ্ছে না।

আমরা আশা করেছিলাম, বড় বড় শিল্প বা ব্যাবসায়িক গ্রুপ এখানে বিনিয়োগ করবে এবং আমাদের একটি সত্যিকারের স্বর্ণশিল্প গড়ে উঠবে। গণমাধ্যমের সূত্রে জানতে পেরেছি, বসুন্ধরা গ্রুপ দেশে গোল্ড রিফাইনারি স্থাপন করতে যাচ্ছে। এ উদ্যোগ অবশ্যই দেশের স্বর্ণশিল্পের একটি ব্রেক থ্রু হবে।

দেশে স্বর্ণশিল্প কেন গড়ে ওঠা দরকার, সে বিষয়গুলো নীতিনির্ধারকদের অনুধাবন করতে হবে। এরমধ্য দিয়ে অলংকার রপ্তানির একটি বিরাট সুযোগ আসবে এবং অনেক বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যাবে।

তবে এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, দেশে ‘অল্টারনেটিভ অ্যাসেট হোল্ডিং’ হিসেবে স্বর্ণে বিনিয়োগের চাহিদা তৈরি হয়েছে। সেই চাহিদা পূরণে স্বর্ণশিল্পের বিকাশ দরকার। অনেক মানুষ ইকুইটি, বন্ড বা এফডিআরে স্বস্তি না পেলে বিকল্প হিসেবে গোল্ড কয়েন বা গোল্ড বার ধারণ করতে চায়, কিন্তু পায় না।

আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত স্বর্ণশিল্প বলতে যা বোঝায়, সেটি হচ্ছে স্বর্ণের দোকানদারি, যা অলংকার বিক্রয়ে সীমাবদ্ধ। এটিকে ঠিক গোল্ড ইন্ডাস্ট্রি বা স্বর্ণশিল্প বলা যায় না। ছোট-বড় হাজার হাজার স্বর্ণের দোকান রাজধানী থেকে উপজেলা পর্যন্ত গড়ে উঠেছে। কিন্তু এদের মান নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। থাকলেও সেটি কার্যকর নয়। ফলে স্বর্ণ বিক্রয়ের নামে এক ধরনের ঠকাঠকির ব্যবসা এখানে হয় বলে বহুকাল ধরে মানুষ মনে করে। তাদের মধ্যে স্বর্ণের অলংকার কেনা নিয়ে অবিশ্বাস কাজ করে। এখানে স্বর্ণ কেনা যায়, কিন্তু বিক্রয় করলে উপযুক্ত দাম পাওয়া যায় না। মানে, আমাদের এখানে স্বর্ণের ট্রান্সফার্জাবিলিটি বা বিনিময়যোগ্যতা নেই। বিদেশে যত্রতত্র স্বর্ণ বিক্রয়ের দোকান বহু আগেই বন্ধ হয়ে গেছে। এই পটভূমিতে আমাদের নীতিনির্ধারকদের দেশে গোল্ড রিফাইনারি বা স্বর্ণ পরিশোধন কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগকারীদের উৎসাহ দিতে হবে।

আমাদের এখানে কেউ স্বর্ণ বিক্রয় করতে গেলে দোকানদারের মাধ্যমে করতে হয়। এভাবে স্বর্ণ বেচাকেনার পদ্ধতিটি প্রাচীন। এটি দিয়ে গোল্ড ইন্ডাস্ট্রি হবে না। বিদেশে ধনী লোকজন সাধারণত ডলার, গোল্ড, ইকুইটি ও ফরওয়ার্ড মার্কেটে বিনিয়োগ করে। কিন্তু এখানে গোল্ড মার্কেটে বিনিয়োগের ব্যবস্থা নেই। আবার কেউ যদি ২০০ বা ৫০০ গোল্ড কয়েন ক্রয় করতে চায়, তাহলে সে এটি রাখবে কোথায়? এখানে কাস্টডিয়ান সার্ভিস নেই। আমাদের গোল্ড মার্কেট তৈরি করতে হলে স্বর্ণের কাঁচামাল আমদানি করা লাগবে এবং তা পরিশোধনের জন্য রিফাইনারি লাগবে। এসব করতে গেলে বড় আকারের বিনিয়োগ প্রয়োজন। দেশে যাঁদের বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তাঁদের এগিয়ে আসতে হবে।

দেশে ৩০ থেকে ৪০টি বড় বিজনেস হাউস রয়েছে। স্বর্ণ নীতিমালা হওয়ার পর আমাদের প্রত্যাশা ছিল এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকেই এখানে বিনিয়োগ করবেন এবং তাঁরা এই খাতটিকে এগিয়ে নেবেন। এর মধ্যে বসুন্ধরার উদ্যোগটি খুবই ভালো। তারা এ খাতে পাইওনিয়ার হতে যাচ্ছে। স্বর্ণ নীতিমালায় বলা হয়েছে, স্বর্ণ আমদানি করবে ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক এভাবেই বলে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের এখানে স্বর্ণের আমদানি শুল্ক প্রতি ভরিতে দুই হাজার টাকা। এর সঙ্গে আনুষঙ্গিক চার্জ যোগ হয়ে দাঁড়ায় সাড়ে তিন হাজার টাকা। বছরখানেক আগে এনবিআরের চেয়ারম্যান আক্ষেপ করে বলেছিলেন যে আমদানি শুল্ক কমানোর পরও স্বর্ণ চোরাচালান কমছে না। কিন্তু কেন চোরাচালান কমছে না বা নীতিমালা ফলপ্রসূ হচ্ছে না, তা পর্যালোচনা করা দরকার।

প্রকৃতপক্ষে দেশে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ চোরাচালান হচ্ছে। আর বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ চোরাচালান হওয়া মানে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাওয়া। চোরাচালানের স্বর্ণ প্রধানত অবৈধ কাজে ব্যবহার করা হয়। যেমন—মাদক আমদানিতে ব্যবহৃত হয়। আবার যেসব ক্ষেত্রে আমদানিতে শুল্ক বেশি রাখা হয়েছে, সেখানে অবৈধ স্বর্ণ ব্যবহার করা হয়। আমাদের ব্যাগেজ রুলেও স্বর্ণ আনা সহজ। কিন্তু স্বর্ণ নীতিমালা করার পরও দেখা যায়, কয়েক বছর ধরে দেশে এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ অবৈধ স্বর্ণ উদ্ধার করে যাচ্ছে। স্বর্ণ নীতিমালা হওয়ার পর এটি হওয়ার কথা ছিল না। এয়ারপোর্ট থেকে এয়ারপোর্টে অবৈধ স্বর্ণ জব্দ, চোরাকারবারি ধরা—এসব বেশির ভাগ দেশেই নেই।

আমার মনে হয়, ব্যাংকের মাধ্যমে আমদানির যে ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেটি কাস্টডিয়ান ব্যবস্থা হিসেবে হয়তো ঠিক আছে। কিন্তু এর আরো বিকল্প থাকা উচিত। আমি মনে করি, সরকারের পক্ষ থেকে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসে আলোচনা করা উচিত দেশে স্বর্ণশিল্প গড়ে উঠতে আর কী কী করা প্রয়োজন কিংবা এ ক্ষেত্রে কী কী প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

ভারত প্রতিবছর ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অলংকার রপ্তানি করে। তৈরি পোশাকসহ আমাদের মোট রপ্তানির পারিমাণও তাই। আমাদের অর্থনীতির যে অগ্রগতি তার সঙ্গে এটি যায় না। দেশে রপ্তানিমুখী স্বর্ণশিল্প গড়ে উঠলে এ খাতে বিশেষায়িত কারিগর শ্রেণিও তৈরি হবে, যা কর্মসংস্থানেও অবদান রাখবে।

এবার আসি স্বর্ণে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে। আমরা যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করি, বিদেশে ধনীদের অনেকেই এই বিনিয়োগ করেন গোল্ড মার্কেটে। বিশ্ববাজার বিশ্লেষকদের অনেকে বলছেন, সামনের দিনগুলোতে কাগজের মুদ্রার দাম কমে যাবে এবং স্বর্ণ ও হীরার দাম বাড়বে। কারণ হচ্ছে এগুলো সলিড অ্যাসেট। সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশের মানুষকে স্বর্ণে বিনিয়োগ বা গোল্ড ধারণ করার সুযোগটা দেওয়া হচ্ছে না। ভারতের লোকজন, চীনের লোকজন স্বর্ণ ধারণ করতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ তো গোল্ড কয়েন খুঁজেও পাবে না। আবার বাজারে তা চালু হলে দেখা যাবে রাখার জায়গা গড়ে ওঠেনি। কারণ স্বর্ণের বার ঘরে নিয়ে কোনো লাভ নেই। এগুলো ঘরে নেওয়ার বিষয়ও নয় এবং বাইরের দেশে কেউ ঘরে রাখেও না। আমরা যেমন শেয়ার ক্রয় করে ঘরে নিই না, গোল্ড কয়েনের বেলায়ও তাই। এটি কাস্টডিয়ানের অ্যাকাউন্টে থাকতে হয়। শেয়ারের মতোই অর্ডার দিলে ট্রান্সফার হয়ে যাবে। দাম কমা-বাড়ার ওপর নির্ভর করে এর বিনিময় হবে। তাই কাস্টডিয়ান সার্ভিসকে অনেক বেশি উন্নত করতে হবে।

গোল্ড হোল্ডিং হচ্ছে অল্টারনেটিভ অ্যাসেট হোল্ডিং। এটিকে যদি সহজ করে দেওয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশে যাঁরা ধনী মানুষ, বিশেষ করে যাঁরা সুপার রিচ, তাঁরা এদিকে ঝুঁকবেন। মনে রাখতে হবে, অলংকারের জন্য মানুষ স্বর্ণ ধারণ করার দিকে ঝুঁকবে না। কারণ অলংকারের জন্য খুব বেশি স্বর্ণের প্রয়োজনও হয় না। এই সময়ের শিক্ষিত নারীরা অলংকার খুব একটা পরতেও চান না। এখন বৈশ্বিক পদ্ধতিটাই হলো ইকুইটি, বন্ড, গোল্ড, কমোডিটি মার্কেট ও রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করা। আমাদেরও সেভাবেই এগোতে হবে।

এ দেশে অর্থপাচার নিয়ে অনেক কথা হয়। প্রকৃতপক্ষে অর্থ আটকানো সম্ভব নয়। আইনের বেড়া তৈরি করে দেশে অর্থ ধরে রাখা যায় না, বরং বিনিয়োগ সুবিধা বাড়িয়ে অর্থ ধরে রাখার ব্যবস্থা করতে হয়। এ জন্য সামগ্রিক বিনিয়োগ সুবিধা বাড়ানোর পাশাপাশি স্বর্ণে বিনিয়োগের ক্ষেত্রও তৈরি করতে হবে।

স্বর্ণশিল্প বিকাশে বসুন্ধরা গ্রুপের এগিয়ে আসার খবরটি আশা-জাগানিয়া। আমি চাই বসুন্ধরা গ্রুপ দ্রুত বাজারে আসুক। তারা তাদের উৎপাদিত অলংকার, বার ও কয়েন দিয়ে বিশাল শোরুম স্থাপন করুক। সেখানে অলংকার থাকবে, গোল্ড বার থাকবে। বিদেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতাও থাকবে। একবার যদি এর সুফল কেউ পায়, দেখা যাবে অন্যরাও আসবে। আমার পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, দেশের উচ্চমধ্যবিত্তের মধ্যে বিকল্প বিনিয়োগের চাহিদা তৈরি হয়েছে, যেটি স্বর্ণশিল্প মেটাতে পারবে। এর পাশাপাশি চোরাচালানও কমে আসবে।

অবৈধ স্বর্ণকে বেআইনি কাজে ব্যবহার কিভাবে বন্ধ করা যায়, সেটি আরেকটি ইস্যু। কিন্তু যারা এসব করবে না, বরং বিশুদ্ধ উপায়ে বিকল্প বিনিয়োগ হিসেবে গোল্ড অ্যাসেট হোল্ড করতে চায়, তাদের জন্য সুযোগটি তৈরি করা হোক। ইকুইটি, বন্ড বা এফডিআর মার্কেট সারা পৃথিবীতেই প্রতিযোগিতামূলক। একটিতে আমার ভালো না লাগলে আরেকটিতে যাব, যাকে শেল্টার বলে। যেমন—এখন বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ঘটছে। মূল্যস্ফীতির আশ্রয় হচ্ছে গোল্ড হোল্ড করা। সারা পৃথিবীতে সবাই তা-ই করে। কারণ মূল্যস্ফীতি হলে কাগজের টাকার মূল্য কমে যায়। তখন লোকে সলিড কোনো অ্যাসেটের দিকে যায়। সলিড অ্যাসেটের মধ্যে স্বর্ণ হচ্ছে প্রথম পছন্দ। বিনিয়োগের জন্য এই ক্ষেত্রটি তৈরি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে স্বর্ণ নীতিমালাটি আরো পর্যালোচনা করা যেতে পারে।

লেখক: অর্থনীতিবিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে