শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

একটি জীবন যখন সমাজজীবনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন নানা ধরনের সামাজিক প্রতিষ্ঠান, অ্যাসোসিয়েশন, ক্লাব ও গোষ্ঠীর ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এক ব্যক্তির যে সামাজিকীকরণ, ছোট থেকে বড় হওয়া, সেখানে দেখা যায় ছোটবেলায় ফুটবল বা ক্রিকেট ক্লাব থেকে শুরু করে জিমনেসিয়াম, বয়সকালে নানা ধরনের সংগঠন ও সংস্থা, তার সঙ্গে ব্যক্তি নাগরিক যুক্ত হয়। যেমন—বাংলাদেশে ঢাকা ক্লাব একটি অভিজাত ক্লাব। সাংবাদিকদের রয়েছে জাতীয় প্রেস ক্লাব।

ঠিক এমনটাই কিন্তু সার্বভৌম রাষ্ট্রের জীবনেও হয়। অনেক সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে যখন দুনিয়া তৈরি হয়, তখন সেই দুনিয়াকে কখনো বলা হয় পশ্চিমী দুনিয়া, কখনো বলা হয় উত্তরের দুনিয়া। এখন দক্ষিণের দুনিয়াও কিন্তু উত্তরের দুনিয়ার মতোই সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। নানা দেশ মিলে যেমন ইউনাইটেড নেশনস তৈরি হয়, নিউ ইয়র্কে হাডসন নদীর তীরে পৃথিবীর সব সার্বভৌম রাষ্ট্রের একটা ক্লাব লিগ অব নেশনস থেকে বিশ্বযুদ্ধের মাধ্যমে কিভাবে ইউনাইটেড নেশনসে রূপান্তর হলো, সে আরেক ইতিহাস।

এই বিভিন্ন ক্লাব বা বিভিন্ন সংস্থা, সেগুলোর মধ্য দিয়ে কিন্তু বিশ্বরাজনীতিতে একজন আরেকজনের ওপরে নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। একটা গোষ্ঠী আরেকটি গোষ্ঠীর ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। বিশ্বরাজনীতি ও কূটনীতির যে লীলাখেলা, সেই লীলাখেলার একটা বড় হাতিয়ার হয় এই ধরনের সংস্থা।

সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সংস্থাটি তৈরি করার পেছনে নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছিল চীন।

এই সাংহাই ক্লাবে প্রথমে ছিল পাঁচ সদস্য। তারপর সদস্যসংখ্যা বাড়ল। ১৯৯৬ সালে চীন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, রাশিয়া আর তাজিকিস্তান নিয়ে তৈরি হয়েছিল সাংহাই ক্লাব। একদিকে পশ্চিমী দুনিয়া জি২০ থেকে জি৭, এমনকি অধুনা অস্ট্রেলিয়া-ভারত-জাপান মিলেও আরেকটি চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী তৈরি করে ফেলেছে। অনেকে মনে করছে, চীনের সম্প্রসারণ নীতি কাউন্টার করার জন্যই এই সংস্থা তৈরি হয়েছে।

আবার ঠিক একইভাবে সাংহাই কো-অপারেশনের গুরুত্বটাও চীন ও রাশিয়া বাড়াতে চেয়েছে। ভারত, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান এসসিওর সদস্য হয়েছে। কেন্দ্রীয় এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার যে রাজনীতি, তাতে কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশন একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়ার উদ্দেশ্যে কার্যকর হয়েছে। 
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলনে এবারের প্রধান হোস্ট। তার আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টেট ভিজিট হলো। সেখানে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ আলাপচারিতা হয়েছে। জি২০ সম্মেলন উপলক্ষে সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাইডেন এবং চীন, রাশিয়াসহ সব দেশের রাষ্ট্রনায়করা ভারতে আসছেন। মোদি যখন আমেরিকা গেলেন, তার আগে আমেরিকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আবার চীনে এসে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। একদিকে সভ্যতার পরাকাষ্ঠা কথোপকথন চলছে, আবার অন্যদিকে চলছে এক নতুন ধরনের ঠাণ্ডা যুদ্ধ। সাবেকি ঠাণ্ডা যুদ্ধ বদলে তৈরি হচ্ছে আরেকটা নতুন ঠাণ্ডা যুদ্ধ কাহিনি।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে সাংহাই কো-অপারেশনের শেষ যে বৈঠক হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ায়, সেখানে ভারত গিয়েছিল। সেখানে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার পুতিনের বৈঠক হয়। ওখানে গিয়েই মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। তিনি যুদ্ধের পক্ষে নন। যুদ্ধ থামানোর পক্ষেই তিনি তাঁর বক্তব্য পেশ করেছিলেন। সে বক্তব্য প্রচারিতও হয়েছিল। আবার সম্প্রতি জি৭-এর যে বৈঠক জাপানে হয়, সেখানে মোদি গিয়েছিলেন, ইউক্রেন এসেছিল। হিরোশিমায় ইউক্রেনের সঙ্গে ভারতের বৈঠক হয়। ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের চেষ্টা করে। যুদ্ধ থামানোর ব্যাপারে ইউক্রেনের সঙ্গেও ভারতের কথাবার্তা হয়।

অনেকে মনে করছেন, জি২০ সম্মেলনেও এই যুদ্ধবিরোধী অবস্থান গ্রহণের একটা চেষ্টা করা হবে। এর মাঝখানে সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকটা ভারতে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কেন হলো না এই বৈঠক, তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে। বৈঠকটা হয়েছে ভার্চুয়াল। অর্থাৎ দিল্লিতে যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল ফিজিক্যাল, সেটা হয়ে গেল ভার্চুয়াল। কেন? এটা কি ভারত চাইল না বলে?

এককথায় যদি বলা হয় ভারত চায়নি, তাহলে একটু অতি সরলীকরণ হবে। চীন ও রাশিয়া ভারতকে জানায় যে তাদের পক্ষে বারবার আসা সম্ভব নয়। রাশিয়ার পুতিনও এসসিও বৈঠকে  আসতে রাজি হননি। জি২০-এ তিনি ভারতে আসতে চেয়েছেন। চীনের শি চিনপিংও বলেছিলেন, এবারে যদি ফিজিক্যালি বৈঠক করা হয়, তাহলে তাঁদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে যাবেন। ভারতের মনে হয়েছিল, তাতে বৈঠকটা লঘু হয়ে যাবে। আবার এখন ঘটা করে সদ্য মোদি জি৭ সেরে এসেছেন। এখন রাশিয়া ও চীনকে নিয়ে মাতামাতি করার কোনো মানে হয় না। তার চেয়ে বৈঠকটা ভার্চুয়াল হোক। তাতে রাষ্ট্রপ্রধানরাও থাকবেন, আবার বৈঠকটাও সেরে ফেলা যাবে। যে কারণে দুই দিন ধরে বৈঠক হয়নি, এমনকি একটা গোটা দিনও বৈঠক হয়নি। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বৈঠক সমাপ্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই বৈঠকে একেবারে সাংঘাতিক যুগান্তকারী নতুন কথা বেরিয়েছে, তা-ও নয়। মোটামুটি সবাই নিরাপত্তার কথা বলেছে, এমনকি ভারত ঠারেঠোরে পাকিস্তানের সন্ত্রাসের কথাও উল্লেখ করেছে। বাইডেনের সঙ্গে আলোচনায়ও সেই সন্ত্রাসবিরোধী বক্তব্য ভারত রেখেছিল।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে কিন্তু ভারত বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশকে জি২০-এর আমন্ত্রিত সদস্য করা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) সম্প্রতি ঢাকা গিয়েছিলেন। তিনি ঢাকায় গিয়ে এই মোদির সফরের পর এসসিও পর্যন্ত কার্যক্রমের একটা ব্রিফিং করেছেন। বেশি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে আসন্ন বিমসটেক নিয়ে।

বিমসটেক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা। সংস্থাটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। সদর দপ্তর বাংলাদেশে। ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা সেই দপ্তর উদ্বোধন করেন। বিমসটেক শব্দটার মানে হচ্ছে, বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন। এই সংস্থা এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এখানে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথভাবে অঙ্গীকার নেওয়া পররাষ্ট্রনীতি কার্যকর করার জন্য, বিশেষ করে চীন যখন তাদের যে দক্ষিণ চীন সমুদ্রনীতি নিয়ে আক্রমণাত্মক হচ্ছে, যখন সেটার মোকাবেলা করার জন্য জাপান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়ার মতো রাষ্ট্রের সঙ্গে সাহায্য নিতে চাইছে ভারত, তখন বিমসটেক নিয়েও অনেক রাজনীতি আছে। কেননা বিমসটেকের প্রথমে যারা সদস্য ছিল, তার থেকে সদস্যসংখ্যা অনেক বেড়েছে। প্রথমে ছিল ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশ। পরবর্তীকালে নেপাল, মিয়ানমার ঢুকল। এখন এই বিমসটেক নিয়ে পশ্চিমী দুনিয়ারও আগ্রহ কম। বিমসটেককে তুলে দিতে পারলেই যেন তারা খুশি হয়। কেননা তারা সম্পূর্ণ পশ্চিমী দুনিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জি২০-এর মাধ্যমে পৃথিবীটাকে চালানোর কথা ভাববে। জি৫ থেকে জি৭ হয়েছে। কিন্তু বিমসটেকের যে প্রাসঙ্গিকতা সেটা ভারত ও বাংলাদেশ—এই দুটি দেশের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোপের কয়েকটি দেশ, তারা বিমসটেক নিয়ে উৎসাহ দেখাচ্ছে। ফ্রান্স তো বিমসটেকের আমন্ত্রিত সদস্য হতে চেয়েছে এবং বৈঠকে যোগ দিতে চেয়েছে। আমেরিকা সেটা ভালো চোখে দেখেনি। ইউরোপ কেন বিমসটেক নিয়ে মাথা ঘামাবে, সেটা আমেরিকার একটা প্রশ্ন। ভারত মনে করে, বিমসটেকের যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক গুরুত্ব, সেটাকে  বজায় রাখতে পারলেই আমাদের পশ্চিমী দুনিয়ার সঙ্গেও একদিকে দর-কষাকষি করতে সুবিধা হবে। যে কারণে সাংহাই কো-অপারেশনটাকেও সম্পূর্ণ অবলুপ্ত করে দেওয়া, সেটাও ভারতের আকাঙ্ক্ষা নয়। আবার খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে এখন রাশিয়া, চীনকে মাথায় তুলে আসন্ন জি২০-এর যে যুদ্ধবিরোধী পথে এগোনোর প্রচেষ্টা, সেখানে ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেটাও আবার গড়বড় হয়ে যেতে পারে। সে কারণে খুব সাবধানে পা ফেলতে চাইছে ভারত। কাজেই বাংলাদেশে এবারে যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিবের যাওয়া এবং সেখানে যে বৈঠক, সেটাও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

বিমসটেকের পরবর্তী সভাপতি বাংলাদেশ এবং মহাসচিব ভারত—এটা মাথায় রেখে এগোচ্ছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব সচিব সৌরভ কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বিমসটেক সম্পর্কিত বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। আগামী ৩০ নভেম্বর থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে বিমসটেকের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন হবে। এটা সামনে রেখে এই মাসের ১৭ তারিখে সম্ভবত বিমসটেক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একটি রিট্রিট হবে। এটা প্রথমবারের মতো থাইল্যান্ড আয়োজন করতে যাচ্ছে।

সাংহাই কো-অপারেশনের চেয়েও এই মুহূর্তে বিমসটেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে সচিব পাঠিয়ে ভারত সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে। বিমসটেকের নেতৃত্বে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে নেপাল থাকলেও বাংলাদেশের ভূমিকা এখানে সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ এবং সদর দপ্তরও সেখানে। ভারত ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমসটেক নিয়ে জি২০-এর পথে এগোচ্ছে। একটা যুদ্ধবিরোধী শান্তি প্রচেষ্টা এই অঞ্চলে যাতে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, তার চেষ্টা বাংলাদেশ-ভারত যৌথভাবে করছে।

লেখক: ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর