শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

একটি জীবন যখন সমাজজীবনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন নানা ধরনের সামাজিক প্রতিষ্ঠান, অ্যাসোসিয়েশন, ক্লাব ও গোষ্ঠীর ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এক ব্যক্তির যে সামাজিকীকরণ, ছোট থেকে বড় হওয়া, সেখানে দেখা যায় ছোটবেলায় ফুটবল বা ক্রিকেট ক্লাব থেকে শুরু করে জিমনেসিয়াম, বয়সকালে নানা ধরনের সংগঠন ও সংস্থা, তার সঙ্গে ব্যক্তি নাগরিক যুক্ত হয়। যেমন—বাংলাদেশে ঢাকা ক্লাব একটি অভিজাত ক্লাব। সাংবাদিকদের রয়েছে জাতীয় প্রেস ক্লাব।

ঠিক এমনটাই কিন্তু সার্বভৌম রাষ্ট্রের জীবনেও হয়। অনেক সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে যখন দুনিয়া তৈরি হয়, তখন সেই দুনিয়াকে কখনো বলা হয় পশ্চিমী দুনিয়া, কখনো বলা হয় উত্তরের দুনিয়া। এখন দক্ষিণের দুনিয়াও কিন্তু উত্তরের দুনিয়ার মতোই সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। নানা দেশ মিলে যেমন ইউনাইটেড নেশনস তৈরি হয়, নিউ ইয়র্কে হাডসন নদীর তীরে পৃথিবীর সব সার্বভৌম রাষ্ট্রের একটা ক্লাব লিগ অব নেশনস থেকে বিশ্বযুদ্ধের মাধ্যমে কিভাবে ইউনাইটেড নেশনসে রূপান্তর হলো, সে আরেক ইতিহাস।

এই বিভিন্ন ক্লাব বা বিভিন্ন সংস্থা, সেগুলোর মধ্য দিয়ে কিন্তু বিশ্বরাজনীতিতে একজন আরেকজনের ওপরে নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। একটা গোষ্ঠী আরেকটি গোষ্ঠীর ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। বিশ্বরাজনীতি ও কূটনীতির যে লীলাখেলা, সেই লীলাখেলার একটা বড় হাতিয়ার হয় এই ধরনের সংস্থা।

সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সংস্থাটি তৈরি করার পেছনে নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছিল চীন।

এই সাংহাই ক্লাবে প্রথমে ছিল পাঁচ সদস্য। তারপর সদস্যসংখ্যা বাড়ল। ১৯৯৬ সালে চীন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, রাশিয়া আর তাজিকিস্তান নিয়ে তৈরি হয়েছিল সাংহাই ক্লাব। একদিকে পশ্চিমী দুনিয়া জি২০ থেকে জি৭, এমনকি অধুনা অস্ট্রেলিয়া-ভারত-জাপান মিলেও আরেকটি চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী তৈরি করে ফেলেছে। অনেকে মনে করছে, চীনের সম্প্রসারণ নীতি কাউন্টার করার জন্যই এই সংস্থা তৈরি হয়েছে।

আবার ঠিক একইভাবে সাংহাই কো-অপারেশনের গুরুত্বটাও চীন ও রাশিয়া বাড়াতে চেয়েছে। ভারত, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান এসসিওর সদস্য হয়েছে। কেন্দ্রীয় এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার যে রাজনীতি, তাতে কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশন একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়ার উদ্দেশ্যে কার্যকর হয়েছে। 
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলনে এবারের প্রধান হোস্ট। তার আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টেট ভিজিট হলো। সেখানে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ আলাপচারিতা হয়েছে। জি২০ সম্মেলন উপলক্ষে সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাইডেন এবং চীন, রাশিয়াসহ সব দেশের রাষ্ট্রনায়করা ভারতে আসছেন। মোদি যখন আমেরিকা গেলেন, তার আগে আমেরিকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আবার চীনে এসে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। একদিকে সভ্যতার পরাকাষ্ঠা কথোপকথন চলছে, আবার অন্যদিকে চলছে এক নতুন ধরনের ঠাণ্ডা যুদ্ধ। সাবেকি ঠাণ্ডা যুদ্ধ বদলে তৈরি হচ্ছে আরেকটা নতুন ঠাণ্ডা যুদ্ধ কাহিনি।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে সাংহাই কো-অপারেশনের শেষ যে বৈঠক হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ায়, সেখানে ভারত গিয়েছিল। সেখানে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার পুতিনের বৈঠক হয়। ওখানে গিয়েই মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। তিনি যুদ্ধের পক্ষে নন। যুদ্ধ থামানোর পক্ষেই তিনি তাঁর বক্তব্য পেশ করেছিলেন। সে বক্তব্য প্রচারিতও হয়েছিল। আবার সম্প্রতি জি৭-এর যে বৈঠক জাপানে হয়, সেখানে মোদি গিয়েছিলেন, ইউক্রেন এসেছিল। হিরোশিমায় ইউক্রেনের সঙ্গে ভারতের বৈঠক হয়। ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের চেষ্টা করে। যুদ্ধ থামানোর ব্যাপারে ইউক্রেনের সঙ্গেও ভারতের কথাবার্তা হয়।

অনেকে মনে করছেন, জি২০ সম্মেলনেও এই যুদ্ধবিরোধী অবস্থান গ্রহণের একটা চেষ্টা করা হবে। এর মাঝখানে সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকটা ভারতে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কেন হলো না এই বৈঠক, তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে। বৈঠকটা হয়েছে ভার্চুয়াল। অর্থাৎ দিল্লিতে যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল ফিজিক্যাল, সেটা হয়ে গেল ভার্চুয়াল। কেন? এটা কি ভারত চাইল না বলে?

এককথায় যদি বলা হয় ভারত চায়নি, তাহলে একটু অতি সরলীকরণ হবে। চীন ও রাশিয়া ভারতকে জানায় যে তাদের পক্ষে বারবার আসা সম্ভব নয়। রাশিয়ার পুতিনও এসসিও বৈঠকে  আসতে রাজি হননি। জি২০-এ তিনি ভারতে আসতে চেয়েছেন। চীনের শি চিনপিংও বলেছিলেন, এবারে যদি ফিজিক্যালি বৈঠক করা হয়, তাহলে তাঁদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে যাবেন। ভারতের মনে হয়েছিল, তাতে বৈঠকটা লঘু হয়ে যাবে। আবার এখন ঘটা করে সদ্য মোদি জি৭ সেরে এসেছেন। এখন রাশিয়া ও চীনকে নিয়ে মাতামাতি করার কোনো মানে হয় না। তার চেয়ে বৈঠকটা ভার্চুয়াল হোক। তাতে রাষ্ট্রপ্রধানরাও থাকবেন, আবার বৈঠকটাও সেরে ফেলা যাবে। যে কারণে দুই দিন ধরে বৈঠক হয়নি, এমনকি একটা গোটা দিনও বৈঠক হয়নি। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বৈঠক সমাপ্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই বৈঠকে একেবারে সাংঘাতিক যুগান্তকারী নতুন কথা বেরিয়েছে, তা-ও নয়। মোটামুটি সবাই নিরাপত্তার কথা বলেছে, এমনকি ভারত ঠারেঠোরে পাকিস্তানের সন্ত্রাসের কথাও উল্লেখ করেছে। বাইডেনের সঙ্গে আলোচনায়ও সেই সন্ত্রাসবিরোধী বক্তব্য ভারত রেখেছিল।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে কিন্তু ভারত বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশকে জি২০-এর আমন্ত্রিত সদস্য করা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) সম্প্রতি ঢাকা গিয়েছিলেন। তিনি ঢাকায় গিয়ে এই মোদির সফরের পর এসসিও পর্যন্ত কার্যক্রমের একটা ব্রিফিং করেছেন। বেশি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে আসন্ন বিমসটেক নিয়ে।

বিমসটেক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা। সংস্থাটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। সদর দপ্তর বাংলাদেশে। ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা সেই দপ্তর উদ্বোধন করেন। বিমসটেক শব্দটার মানে হচ্ছে, বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন। এই সংস্থা এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এখানে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথভাবে অঙ্গীকার নেওয়া পররাষ্ট্রনীতি কার্যকর করার জন্য, বিশেষ করে চীন যখন তাদের যে দক্ষিণ চীন সমুদ্রনীতি নিয়ে আক্রমণাত্মক হচ্ছে, যখন সেটার মোকাবেলা করার জন্য জাপান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়ার মতো রাষ্ট্রের সঙ্গে সাহায্য নিতে চাইছে ভারত, তখন বিমসটেক নিয়েও অনেক রাজনীতি আছে। কেননা বিমসটেকের প্রথমে যারা সদস্য ছিল, তার থেকে সদস্যসংখ্যা অনেক বেড়েছে। প্রথমে ছিল ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশ। পরবর্তীকালে নেপাল, মিয়ানমার ঢুকল। এখন এই বিমসটেক নিয়ে পশ্চিমী দুনিয়ারও আগ্রহ কম। বিমসটেককে তুলে দিতে পারলেই যেন তারা খুশি হয়। কেননা তারা সম্পূর্ণ পশ্চিমী দুনিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জি২০-এর মাধ্যমে পৃথিবীটাকে চালানোর কথা ভাববে। জি৫ থেকে জি৭ হয়েছে। কিন্তু বিমসটেকের যে প্রাসঙ্গিকতা সেটা ভারত ও বাংলাদেশ—এই দুটি দেশের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোপের কয়েকটি দেশ, তারা বিমসটেক নিয়ে উৎসাহ দেখাচ্ছে। ফ্রান্স তো বিমসটেকের আমন্ত্রিত সদস্য হতে চেয়েছে এবং বৈঠকে যোগ দিতে চেয়েছে। আমেরিকা সেটা ভালো চোখে দেখেনি। ইউরোপ কেন বিমসটেক নিয়ে মাথা ঘামাবে, সেটা আমেরিকার একটা প্রশ্ন। ভারত মনে করে, বিমসটেকের যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক গুরুত্ব, সেটাকে  বজায় রাখতে পারলেই আমাদের পশ্চিমী দুনিয়ার সঙ্গেও একদিকে দর-কষাকষি করতে সুবিধা হবে। যে কারণে সাংহাই কো-অপারেশনটাকেও সম্পূর্ণ অবলুপ্ত করে দেওয়া, সেটাও ভারতের আকাঙ্ক্ষা নয়। আবার খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে এখন রাশিয়া, চীনকে মাথায় তুলে আসন্ন জি২০-এর যে যুদ্ধবিরোধী পথে এগোনোর প্রচেষ্টা, সেখানে ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেটাও আবার গড়বড় হয়ে যেতে পারে। সে কারণে খুব সাবধানে পা ফেলতে চাইছে ভারত। কাজেই বাংলাদেশে এবারে যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিবের যাওয়া এবং সেখানে যে বৈঠক, সেটাও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

বিমসটেকের পরবর্তী সভাপতি বাংলাদেশ এবং মহাসচিব ভারত—এটা মাথায় রেখে এগোচ্ছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব সচিব সৌরভ কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বিমসটেক সম্পর্কিত বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। আগামী ৩০ নভেম্বর থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে বিমসটেকের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন হবে। এটা সামনে রেখে এই মাসের ১৭ তারিখে সম্ভবত বিমসটেক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একটি রিট্রিট হবে। এটা প্রথমবারের মতো থাইল্যান্ড আয়োজন করতে যাচ্ছে।

সাংহাই কো-অপারেশনের চেয়েও এই মুহূর্তে বিমসটেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে সচিব পাঠিয়ে ভারত সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে। বিমসটেকের নেতৃত্বে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে নেপাল থাকলেও বাংলাদেশের ভূমিকা এখানে সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ এবং সদর দপ্তরও সেখানে। ভারত ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমসটেক নিয়ে জি২০-এর পথে এগোচ্ছে। একটা যুদ্ধবিরোধী শান্তি প্রচেষ্টা এই অঞ্চলে যাতে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, তার চেষ্টা বাংলাদেশ-ভারত যৌথভাবে করছে।

লেখক: ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে