শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩

ছিটমহল : ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে চুক্তি শেখ হাসিনায় মুক্তি’

এস এম আব্রাহাম লিংকন
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহল : ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে চুক্তি শেখ হাসিনায় মুক্তি’

বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশ মিলে ১৬২টি ছিটমহলের মোট জমি ২৪ হাজার ২৭০.৮৩ একর। এর মধ্যে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের আয়তন সাত হাজার ১১০.২০ একর এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ১১১টি ছিটমহলের আয়তন ১৭ হাজার ১৫৮.৫ একর। রাজনীতির মারপ্যাঁচে এসব ভূমিতে বসবাসকারীরা নিজেদের অজান্তেই ছিটমহল নামের কারাগারে বন্দি হয়ে পড়েন। এখানকার মানবগোষ্ঠীকে বিনা বিচারে ৬৮ বছর কাটাতে হয়েছে।

১৯৭৪ সালের ‘ল্যান্ডবাউন্ডারি অ্যাগ্রিমেন্ট’-এর মধ্যেই ছিল ছিটমহল সমস্যার সমাধানের কথা। এই চুক্তির বাস্তবায়নেই ছিটমহলবাসীর মুক্তি নিহিত ছিল। ১৯৭৪ সালে চুক্তিটি বিধিমতো আমাদের সংসদে রেটিফায়েড করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ফলে আমাদের দিক থেকে এর সমাধানে আইনি বাধা আর থাকেনি।

কিন্তু চুক্তির বিরুদ্ধে বাংলাদেশে একটি মহল বেশ সোচ্চার হয়। তারা জোরেশোরে প্রচারে নামে ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি দেশবিরোধী ও দেশ বিক্রির। তারা গোলামির চুক্তিও বলতে থাকল। এই চুক্তিকে ধরে বিশেষ মহলটি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ঘুঁটি চালতে থাকল।

এদের পেছনে স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত শক্তির শক্ত সহযোগিতা ছিল। এরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে। রাষ্ট্রক্ষমতায় টিকে থাকতে এরা মৃত বঙ্গবন্ধু এবং চুক্তির অপর পক্ষ ভারতের বিরুদ্ধে মাঠে নামে। মাঠে-ময়দানে সভা-সমাবেশে সমানতালে চুক্তিটির বিরোধিতা করে বক্তব্য দিতে থাকে। তারা ভারতকে বন্ধুর পর্যায় থেকে নামিয়ে শত্রুর খাতায় তালিকাভুক্ত করে।

পাকিস্তান, চীন, সৌদি আরবসহ অনেক রাষ্ট্রই এ কাজে তাদের পরানের বন্ধু হয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শগত লক্ষ্যগুলোও হাতছাড়া হতে থাকে ক্রমান্বয়ে।

পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ২১ বছর বিটিভিতে বঙ্গবন্ধু নিষিদ্ধ ছিলেন। সেখানে ভারতকে আগ্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা ছিল। ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত  মুক্তিযুদ্ধের শত্রু পাকিস্তানের নাম উল্লেখ না করে বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসগুলোতে তাঁরা বড়জোর বলতেন হানাদার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধে কোন রাষ্ট্র হানাদার ছিল সেটি তাঁরা বলতেন না। এর ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছিল। একটি সমাধানযোগ্য মানবিক ইস্যু ছিটমহল আটকে যায়। প্রতিবেশী রাষ্ট্র আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। তারা আর বিষয়টি তাদের সংসদে তোলেনি। যার ফলে বিনিময় বিষয়টি একেবারে থমকে যায়। ফলে ছিটমহলে বন্দিজীবন প্রলম্বিত হয়। যে জীবন থেকে মুক্তি মেলে ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই রাত ১২টা ১ মিনিটে। তারিখ হিসেবে ১ আগস্ট ২০১৫।

এই আগস্টেই বঙ্গবন্ধু ছিটমহল বিনিময়ে বিরুদ্ধে থাকা শক্তির হাতে শাহাদাত বরণ করেন। সে মাসের সূচনায় ছিটমহল বিনিময় করে মানুষের মুক্তি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সরকার। ছিটমহল বিলুপ্তির পর মুক্ত নিঃশ্বাসের যেমন সুযোগ হয়েছে, তেমনি সূচিত হয়েছে মানুষ হিসেবে আত্মমর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকার। ছিটমহলে মানুষের বেদনার কথা আমরা কমবেশি অবগত, কিন্তু মুক্তির পর তাদের অগ্রগতির বিষয়গুলো তেমনভাবে আলোচিত হচ্ছে না। বেদনার কথা যেভাবে গণমাধ্যমে প্রাধান্য পায় সে পরিমাণে আনন্দ ও উন্নয়নের কথাগুলো প্রচারে আসে না। গত আট বছরে বিলুপ্ত ছিটমহলে যে উন্নয়ন হয়েছে তা নজরকাড়া। মূল ভূখণ্ডের মানুষের কাছেও ঈর্ষণীয়। আজ সেখানকার নাগরিকরা যাবতীয় নাগরিক অধিকারের আওতায় এসেছে।

অথচ ছিটমহল বিনিময়ের আগে নাগরিক অধিকার দূরে থাক, মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার স্বাধীনতাটুকুও ছিল না। সেখানে মসজিদ, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা পরিষেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ছিল না। না ছিল পাকা রাস্তা, না ছিল বিদ্যুৎ। পাকা পায়খানায় মলত্যাগ করা যায় এমনটিও কল্পনার বাইরে ছিল।

ছিটমহল ছিল অন্ধকার জগৎ। রাষ্ট্রের প্রতি ইঞ্চি জমিতে সার্বভৌমত্ব থাকে, নাগরিকরা নিয়ন্ত্রণে থাকে রাষ্ট্রের। তেমনটি ছিটমহলে ছিল না। সেখানে প্রকৃতির আলো-বাতাস ছাড়া নাগরিক জীবনে রাষ্ট্রের কোনো প্রবেশাধিকার ছিল না। ফলে এগুলো অপরাধীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়। স্থলভাগের এমন কোনো মানব অপরাধ ছিল না, যেগুলো ছিটমহলে হয়নি। নাগরিকরা অপরাধ না করলে বাইরের রাষ্ট্র থেকে আসা অপরাধীরা জোর করে সেগুলো করত। নিরীহ ছিটমহলবাসীর প্রতিরোধের সুযোগ ছিল না। প্রতিবাদ করলেই বিপদ ছিল। ফলে তাদের আপস করে চলতে হয়েছে।

ছিটমহলগুলো বাংলাদেশ-ভারত কোনো রাষ্ট্রীয় প্রশাসন দ্বারা শাসিত না হওয়ায় সেখানে নানা রকম অপরাধপ্রবণতা ছিল অনেক বেশি। সেখানে জুয়া, মাদক বেচাকেনা ছাড়াও মানবপাচার, সোনা, মোটরসাইকেল স্মাগলিংয়ের ল্যান্ডিং স্টেশন হিসেবে ব্যবহার হয়েছে। দিনদুপুরে নেশাগ্রস্তরা ফেনসিডিলসহ নানা মাদকের খোঁজে সেখানে আসত। সেখানে খুন হয়েছে বিচার হয়নি। মেয়েকে তুলে নিয়ে গেছে বিচার হয়নি। জমি বেদখল হয়েছে বিচার হয়নি। নিজেদের সন্তানদের প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে বাংলাদেশ বা ভারতের কারো নামে পিতৃপরিচয় দিয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা করেছে। বিয়ে দিয়েছে। যাঁর নাম স্কুলের খাতায় তিনি তার পিতা নন। এ ধরনের উদাহরণ অজস্র।

আজ সেই ছিটমহলের মানুষ বিচার পাচ্ছে। নিজ মা-বাবার নামে স্কুলে ভর্তি হতে পারছে। বড় হতে পারছে। জমিজিরাত কেনাবেচা করতে পারছে। জমির রেকর্ড হয়েছে, প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নিজের নাম। ছিটমহলে শিক্ষা বিকাশে বাংলাদেশ সরকার অনেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করেছে। নতুন পাকা ভবন হয়েছে। বিলুপ্ত গারাতি ছিটমহলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রাজমহল উচ্চ বিদ্যালয়। সরকারি বরাদ্দে চারতলা ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। সেখানে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজম বিদ্যালয়। এরই মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আলিম মাদরাসাকে সরকারি করা হয়েছে।

পঞ্চগড়ের বালাপাড়া খাগড়াবাড়ি, বেওলাডাঙা ও দহলা খাগড়াবাড়ি ছিটমহলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সেখানে দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সরকারিও করা হয়েছে—বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা উচ্চ বিদ্যালয় এবং শেখ রাসেল উচ্চ বিদ্যালয়। ছিটমহল আন্দোলনের নেতারা শিক্ষা বিস্তারে কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠিত করেছেন, যার মধ্যে গারাতিতে মফিজার রহমান কলেজ ও দাছিয়ারছড়ায় মইনুল-মোস্তফা কলেজ অন্যতম। এর পাশাপাশি মাদরাসাসহ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গঠিত হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন মসজিদ, মন্দির, শহীদ মিনার তৈরি হয়েছে। গারাতিতে নতুন করে দুটি বিষ্ণু মন্দির নির্মিত হয়েছে। শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা হয়েছে। সেখানেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহহীনদের আধাপাকা বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছেন। এক গারাতিতেই ৯৮টি বাড়ি হস্তান্তর করা হয়েছে। সেখানে আরো ৪০টি বাড়ি বরাদ্দ আছে। আইটি সেন্টার, ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠান, পুলিশ ফাঁড়ি চালু হয়েছে। ২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী শুধু পঞ্চগড়ের ছিটমহলগুলো থেকেই ২২ জন নাগরিক বিজিবির চাকরিতে যোগ দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা ভর্তির জন্য কোটাও পাচ্ছেন। ছিটমহল আন্দোলনের নেতা দাশিয়ারছড়ার গোলাম মোস্তফার পুত্র মাহমুদুল হাসান রংপুর ক্যাডেট কলেজে পড়া শেষ করে এবার ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন। ঢাকায় ভর্তি না হয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনে ভর্তি হয়েছেন। পরিচয় লুকিয়ে বাংলাদেশ থেকে ডিগ্রি অর্জন করাদের চাকরিতে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। বিলুপ্ত ছিটমহলবাসীও যেন অভিন্ন সুবিধা লাভ করে সে জন্য অনেক ছিটমহলে আইসিটি ভবন স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে প্রযুক্তিবিষয়ক জনবল সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। রংপুর বিভাগে দুটি আইসিটি ভবন স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি পঞ্চগড়ের গারাতিতে, অন্যটি কুড়িগ্রামের দাশিয়ারছড়ায়। যোগাযোগব্যবস্থায় হয়েছে বিপুল পরিবর্তন। এতটাই পরিবর্তন হয়েছে যে শুধু পঞ্চগড়ের বিলুপ্ত ছিটমহলে ২৭ কিলোমিটার সড়ক পাকা করা হয়েছে। সেই সড়কগুলোতে ১২টি বড় ব্রিজ হয়েছে। ছোট ছোট অসংখ্য কালভার্টও হয়েছে। দাশিয়ারছড়ায় একই চিত্র। সেখানে নীলকমল নদের ওপর বড় সেতু হয়েছে। দাশিয়ারছড়ায় এখন প্রবেশ করলে মনে হবে আপনি একটি মডেল শহরে প্রবেশ করেছেন।

স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে ছিটমহলগুলোতে অনেক কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা হয়েছে। তারা সারা দেশেই চিকিৎসা নিতে পারে। ছিটমহলবাসী রাষ্ট্রের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় এসেছে। গর্ভবতী নারীর পুষ্টি ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, শিশু ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ যাবতীয় ভাতাই এখন ছিটমহলগুলোতে চালু হয়েছে। বরং অনেক স্থানের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ছিটমহলে এসব কর্মসূচি চলছে। প্রায় শতভাগ পরিবার কোনো না কোনো সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আছে।

পঞ্চগড়ের ছিটমহলগুলোতে পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা আছেন, যাঁরা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা পেলেও ছিটমহল বিনিময় হওয়ার আগে তাঁরা কোনো ভাতা পেতেন না। এখন তাঁরাও মুক্তিযোদ্ধা ভাতার আওতায় এসেছেন। নিজেদের ভূমির স্বাধীনতা না থাকলেও তাঁরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে সক্রিয় যোদ্ধা ছিলেন। ছিটমহলের মুক্তির আন্দোলনকেও সংশ্লিষ্টদের বিবেচনার অনুরোধ করি। ছিটমহলের নাগরিকদের ডায়াগনসিস সঠিক ছিল। তাঁরা সত্য উপলব্ধি করে মিছিলের স্লোগান রচনা করেছিলেন ‘বঙ্গবন্ধুর হাতে চুক্তি শেখ হাসিনায় মুক্তি’।  আমি এখনকার পরিবর্তনগুলো দেখে বলি ছিটমহল : নরক থেকে স্বর্গে ফেরা। নোবেলদাতাদের চোখে ছানি না থাকলে ছিটমহলের শান্তিপূর্ণ সমাধানের কারণে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি শান্তিতে নোবেল পেতেন।

লেখক : রাজনীতিক ও মানবাধিকারকর্মী, একুশে পদকপ্রাপ্ত

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ২৮ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ২৮ হাজার টাকা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ১৭ বছরে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার’
‘আওয়ামী লীগের ১৭ বছরে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবননগর সীমান্তে ২৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
জীবননগর সীমান্তে ২৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজও ২৫ জেলায় থাকবে মৃদু তাপপ্রবাহ
আজও ২৫ জেলায় থাকবে মৃদু তাপপ্রবাহ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের
হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!
আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী
লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের
জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার
টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ
ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ
‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা
নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা
৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি
নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি
পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন
কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!
কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইমরানের সংগীতায়োজনে প্রথমবার একসঙ্গে হাবিব-ন্যান্সি
ইমরানের সংগীতায়োজনে প্রথমবার একসঙ্গে হাবিব-ন্যান্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাতিন আমেরিকার তৃতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপে ইকুয়েডর
লাতিন আমেরিকার তৃতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপে ইকুয়েডর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা