শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিশেষ লেখা

বৈশ্বিক প্রতিবন্ধকতার মধ্যে অন্তর্ভুক্তিতে মনোযোগ ভারতের

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা
অনলাইন ভার্সন
বৈশ্বিক প্রতিবন্ধকতার মধ্যে অন্তর্ভুক্তিতে মনোযোগ ভারতের

ভারত একটি জটিল ও প্রতিবন্ধকতাপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে মর্যাদাপূর্ণ জি২০ প্রেসিডেন্সি গ্রহণ করেছে। আজকের সংকটগুলো বিভিন্ন মাত্রার ও ধরনের। সংকটগুলো জলবায়ুবিষয়ক হোক বা ভূ-রাজনৈতিক হোক; একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, মানবকেন্দ্রিক বিশ্বব্যবস্থার দিকে জি২০ প্রেসিডেন্ট হিসেবে নেতৃত্ব দেওয়ার অনন্য সুযোগ আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছে।

ভারত জি৭-এর অংশীদার, ব্রিকস ও কোয়াডের সদস্য।

এসসিও ও জি২০-এর বর্তমান সভাপতি এবং ‘ভয়েস অব দ্য গ্লোবাল সাউথ’ হিসেবে ভারত উন্নয়নশীল দেশ ও উন্নত অর্থনীতির মধ্যে সেতু হিসেবে কাজ করছে। এর মাধ্যমে বৈশ্বিক উদ্বেগগুলো সম্মিলিতভাবে মোকাবেলা করার জন্য দীর্ঘস্থায়ী ও অর্থপূর্ণ সমাধান এবং দৃষ্টিভঙ্গি দেওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের স্বতন্ত্র সম্মান রয়েছে।


বৃহৎ প্রত্যাশাগুলো

একটি বৃহৎ উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে, শাসনব্যবস্থা ও ১০০ কোটিরও বেশি জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য উদ্ভাবনী ও সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে ভারত বর্তমান বৈশ্বিক প্রতিবন্ধকতাগুলোর সমাধান দিতে পারবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের কাছে আছে। ভারতের এই দায়িত্ব ক্রমবর্ধমানভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

কারণ আট দশক ধরে বর্তমান বৈশ্বিক শাসন কাঠামো গত কয়েক বছরের সংকট সমাধানে ব্যর্থ হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘আমাদের এটিও স্বীকার করতে হবে যে এই ব্যর্থতার করুণ পরিণতি সবচেয়ে বেশি ভোগ করছে উন্নয়নশীল দেশগুলো। বছরের পর বছর ধরে অগ্রগতির পর, আমরা আজ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছি।’

তাই ভারতের জি২০ সভাপতিত্বের অগ্রাধিকার হলো একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই বৈশ্বিক ভবিষ্যৎ গঠন করা এবং বিভিন্ন খাতে ভারতের সেরা অনুশীলনগুলো ভাগ করে নেওয়া।

এই উচ্চাকাঙ্ক্ষাটি গত বছর বালিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি তুলে ধরেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ভারতের জি২০ সভাপতিত্ব হবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক, উচ্চাভিলাষী, সিদ্ধান্তমূলক ও কর্মমুখী।’

অন্তর্ভুক্তির এই অনুশীলনটি রাজধানীতে সীমাবদ্ধ না রেখে ভারতের প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে জি২০ বৈঠক আয়োজন করার সিদ্ধান্ত দিয়ে শুরু হয়। এখন পর্যন্ত ভারতের ৪৮টি স্থানে ১৩১টি জি২০ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির মূলসুর ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ বা ‘এক পৃথিবী এক পরিবার এক ভবিষ্যৎ—মহা উপনিষদের প্রাচীন সংস্কৃত পাঠ থেকে গৃহীত হয়েছে।

এই মূলসুরটি মূলত জীবনের সমস্ত মূল্য-মনুষ্য, প্রাণী, উদ্ভিদ ও অণুজীব এবং এই পৃথিবী ও বৃহত্তর মহাবিশ্বে তাদের আন্ত সংযুক্তিকে নিশ্চিতভাবে সমর্থন করে।

মূলসুরটি ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির একটি শক্তিশালী বার্তা প্রদান করছে। এটি হলো ভারত বিশ্বের সবার জন্য ন্যায়সংগত ও যথার্থ উন্নয়নের জন্য প্রয়াস চালাচ্ছে। আমরা, ভারত এই অস্থির সময়ে, একটি টেকসই, সামগ্রিক, দায়িত্বশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতিতে চলছি। আশপাশের বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপনের জন্য তারা আমাদের জি২০ সভাপতিত্বে একটি অনন্য ভারতীয় পদ্ধতির প্রতিনিধিত্ব করছি।


দিগন্ত বিস্তৃতকরণ

ভারতের সভাপতিত্বে জি২০-তে অংশগ্রহণ শুধু জি২০ সদস্য বা আমন্ত্রিত দেশগুলোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আলোচনার ভিত্তিকে সমৃদ্ধ ও বিস্তৃত করতে অন্যান্য দেশ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকেও নির্দিষ্ট জি২০ বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।


দেশীয় ও বৈশ্বিক সমন্বয়

জি২০ সভাপতিত্বের অধীনে অনুসৃত ভারতের অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি উন্নয়ন ও অগ্রগতির লক্ষ্যে তার বিদ্যমান অভ্যন্তরীণ পদ্ধতির একটি সম্প্রসারণ। এটি সমাজের সব অংশকে, বিশেষ করে দুর্বল অংশগুলোকে যুক্ত করার ওপর দৃষ্টি দেয়। উদাহরণ হিসেবে ‘ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের’ কথা বিবেচনা করুন। এটি দেশের সব অংশে সরাসরি নাগরিকদের কাছে উন্নয়নের সুফল পৌঁছে দিতে সরকারকে সক্ষম করেছে স্বচ্ছ, মসৃণ ও দুর্নীতিমুক্ত উপায়ে এই লক্ষ্যটি অর্জন করেছে।


বৈশ্বিক জনগণের পণ্য

অন্তর্ভুক্তির প্রতিবন্ধকতাটি মোকাবেলা করার মধ্যে রয়েছে যে একটি দেশের প্রত্যেক নাগরিককে জীবনের মৌলিক প্রয়োজনীয়তাগুলো সরবরাহ করা এবং তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত সামাজিক সুরক্ষা সহায়তা নিশ্চিত করা, যে দিকটিতে ভারত ধারাবাহিকভাবে বিশাল অগ্রগতি করছে। বিশ্বব্যাপী জনকল্যাণের জন্য কাজ করা ভারতের বিদেশ নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য ছিল, যা কভিড-১৯ অতিমারির সময়ও স্পষ্ট ছিল। ভারত বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইনের মতো ওষুধ সরবরাহ করেছে এবং ‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ কর্মসূচির মাধ্যমে ১৫০টিরও বেশি দেশে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ (ভারতে তৈরি) টিকাগুলো বিতরণ করেছে।

গত প্রায় এক দশকে ভারতের উন্নয়ন সহায়তার পরিমাণ দ্বিগুণ হয়েছে এবং লাইন অব ক্রেডিটের পরিমাণ ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে সম্প্রসারিত হয়েছে। অধিকন্তু, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের মধ্যে, ভারত, তার কিছু অংশীদারদের সঙ্গে, মানবিক পদক্ষেপ ও দুর্যোগ ত্রাণ সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম সাড়া দেওয়া দেশ হিসেবে কাজ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, ভারত তার সহযাত্রী উন্নয়নশীল দেশগুলোকে তাদের উন্নয়ন যাত্রায় যেকোনো উপায়ে সাহায্য করতে প্রস্তুত ও ইচ্ছুক। আমাদের ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানোর এবং আমাদের জনগণকে ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে, আমাদের অভিজ্ঞতা, জানার উপায় এবং সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো বিশ্বের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পেরে ভারত আনন্দিত।


লেখক : ভারতের জি২০ সভাপতিত্বের প্রধান সমন্বয়কারী, সাবেক পররাষ্ট্রসচিব এবং বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে