শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩

থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে  এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অ্যাম্বাসেডর অ্যাডাম এরেলি (বাহরাইনে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাউনহল সংবাদপত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য নিয়ে একটি কলাম লিখেছেন। এই কলামে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের আগে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের আগে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি দুই দেশের বর্তমানকার সামাজিক-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক চিত্র তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য কলামটি তুলে ধরা হলো- 

নির্বাচন আয়োজনে গত ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের অষ্টম অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নিয়েছে। কিন্তু ঠিক এর আগেই দেশটির অন্যতম সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থীকে কারারূদ্ধ করা হয়েছে। এটা যেন আগ্নেয়গিরির মুখে কাবুকি (কাবুকি জাপানের একধরনের নাটক) নাট্য পরিবেশন। বস্তুতপক্ষে, গত বছরের এপ্রিলে সেনাবাহিনীর নকশায় ইমরান খানকে অপসারণ এবং তারপর তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড প্রদানের মাধ্যমে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক সংকট বিরাজ করছে। পাকিস্তান রাষ্ট্রটি বেসামরিক আবরণে সামরিক একনায়কত্বের কবলে পড়ে অকার্যকর হয়েছে এই ঘটনা সেটিই প্রদর্শন করেছে। 

জুলাইয়ে আন্তর্জাতিক মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) পাকিস্তানকে বিগত ৬০ বছরে ২০তম বেইলআউট দিয়েছে। পাকিস্তানের এই ভয়ঙ্কর দশা ১৯৭১ সালে পৃথক হওয়া বাংলাদেশের থেকেও খারাপ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে ছিল। পাকিস্তান প্রায় সমস্ত সম্মিলিত প্রদেশের প্রধান একাডেমিক, শিল্প ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিভক্ত হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও চীনের মাও সেতুংয়ের মধ্যে ঐতিহাসিক সমঝোতার মধ্যস্থতা করছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে দেশটি বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি করে। পাকিস্তানের প্রতি ওই সময় পশ্চিমাদের পূর্ণ সমর্থন ছিল।

পাকিস্তানের থেকে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ ছিল ভঙ্গুর। ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৫ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল এরপর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছিল ৩০ লাখের বেশি মানুষ। বাকি থাকা দেশের ৮০ শতাংশ মানুষ অতি দরিদ্রতার মধ্যে ছিল। পরিস্থিতি এমন ছিল যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদশেকে ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। যদিও পরে তিনি তার ওই অবস্থান থেকে সরে এসেছেন।

সেই থেকে ৫২ বছর পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অবস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। বিশ্বে পাকিস্তানের মতো খুবই কম দেশই ‘ভঙ্গুর এবং ভীত সন্ত্রস্ত’ অবস্থায় আছে। পরমাণু অস্ত্র নিয়ে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতির হার প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি। সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে ঠিক এই ভয়েই পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা নির্বাচন বিলম্বিত করছে। কয়েক দশক ধরে সামরিক নেতারা ইসলামি চরমপন্থাকে উৎসাহিত করেছে এবং তাদেরকে ভারতমুখি করে ছেড়ে দিয়েছে। এখন সেই একই সন্ত্রাস পাকিস্তানের অংশে রয়েছে যা পরিচালনার অযোগ্য বিবেচিত হচ্ছে।

ইতোমধ্যে বাংলাদেশ এশিয়ার স্থিতিশীল সরকারের মধ্যে অন্যতম। দেশটিতে ইতিহাসের দীর্ঘ সময় শাসনকারী নারী নেতৃত্ব রয়েছে। পাকিস্তানের মতো ঢাকা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় চরমপন্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেনি। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল পাকিস্তানের অর্ধেক। কিন্তু এখন বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ এবং দ্রুত এটা বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের শিশু মৃত্যুর হার পাকিস্তানের এক তৃতীয়াংশ এবং নারী শিক্ষার হার ৫৮ শতাংশ বেশি। বহু আগে পোলিও বাংলাদেশ থেকে সমূলে উৎপাটিত হয়েছে কিন্তু এখনও পাকিস্তানে পোলিও রয়েছে। 

খুব সম্ভবত বলার মতো সবথেকে বড় পার্থক্য হলো- দুই দেশের জলবায়ু পরিবর্তনগত দুর্বলতা। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুযোর্গ ছিল ১৯৭০ সালের ভোলার ঘূর্ণিঝড়। দেশটির প্রায় এক চতুর্থাংশ সমুদ্র উপকূল থেকে ৭ ফুটেরও কম উঁচুতে অবস্থিত। সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাপক ঝুঁকিতে রয়েছে। কিন্তু বছরের পর বছর বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন স্থিতিশীলতার পেছনে বিনিয়োগ করছে। সমগ্র গ্রামকে তারা ক্ষতির বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। এর সঙ্গে তুলনায় পাকিস্তান ২০২২ সালে বন্যায় ব্যাপক আঘাত পেয়েছে। দুর্যোগের আবহাওয়ায় পাকিস্তানকে সবথেকে কম প্রস্তুত হিসেবে দেখা গেছে। পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে সংস্কৃতিগত, ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক মিল রয়েছে তাহলে কী ঘটলো? 

পার্থক্যের কিছু অংশ হলো রাজনৈতিক। বাংলাদেশে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা রয়েছে। আর এটাই টেকসই উন্নয়নের অবস্থা তৈরি করেছে। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হলে তার কন্যা শেখ হাসিনা রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার বিগত ১৫ বছরে দেশে দর্শনীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। দেশের জ্বালানি, সড়ক এবং অবকাঠামোতে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ হয়েছে।  শেখ হাসিনা দেশের গার্মেন্টস শিল্পে পূর্ণ মনোযোগ দেন যার ফলে গার্মেন্টস রপ্তানি ব্যাপক সম্প্রসারিত হয়। আর এটা লাখো মানুষকে বিশেষ করে নারীদের দরিদ্রতা থেকে বের করে এনেছে। লোকসংখ্যা তুলনামূলক কম হলেও বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি পাকিস্তানের দ্বিগুণ। 

পাকিস্তান-বাংলাদেশের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হলো- অঞ্চলের প্রভাবশালী খেলোয়াড় ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়নি বাংলাদেশ। ১৯৪৮ সালে দেশভাগের সময় ভারতের কাছে কাশ্মীরের পরাজয়ের ফলে পাকিস্তানের অভিজাতদের মধ্যে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল তা ধীরে ধীরে দেশটিকে বিষাক্ত করে তুলেছে। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে প্রতিরক্ষা ব্যয় পাকিস্তানের একক বৃহত্তম বাজেট আইটেম হিসাবে রয়ে গেছে। পাকিস্তান বর্তমানে সামরিক খাতে জিডিপির ৪ শতাংশ ব্যয় করে, যেখানে বাংলাদেশের ব্যয় ১.৯ শতাংশ। পাকিস্তানের চারটি বৃহত্তম ব্যবসা এবং শিল্প প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নির্মিত এবং নিয়ন্ত্রিত।

সীমিত সম্পদের সাথে একটি বিশাল নিরাপত্তা সরঞ্জাম বজায় রাখার জন্য ত্যাগের প্রয়োজন, যা অস্থিরতার কারণ হতে পারে। পাকিস্তান তার সামর্থ্যের বাইরে ব্যয় করে বিপ্লব উৎরে গেছে। দীর্ঘস্থায়ী রক্তাল্প অর্থনীতি সত্ত্বেও, গড় পাকিস্তানি পরিবার গড় বাংলাদেশি পরিবারের চেয়ে বেশি খরচ করে, যদিও জিডিপির শতাংশ হিসাবে পাকিস্তানের মোট মূলধন বাংলাদেশের ভগ্নাংশের সমান। একজন আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ সুন্দরভাবে পাকিস্তানের দুর্দশার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন এভাবে: প্রাকৃতিক সম্পদ ছাড়াই পাকিস্তান অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ রফতানিকারকদের মতো আচরণ করছে। মধ্যম আয়ের বা উচ্চ-আয়ের ভোগী সমাজের পরিবর্তে, এটি একটি নিম্ন-আয়ের ভোক্তা সমাজ। উপহার নিয়ে হলেও পাকিস্তানিরা তাদের বাইরের ঠাঁট বজায় রাখে। 

বাংলাদেশের দ্রুত উত্থান এবং পাকিস্তানের ক্রমাগত পতন মার্কিন নীতিনির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা বহন করে। প্রথমত, সামরিক বাহিনীর আধিপত্যের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলি ঋণপরিশোধ ক্ষমতা অর্জন করবে, এমন বিষয়ে কোনো ভ্রম থাকা উচিত নয়। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্র যারা সফলভাবে রাজনৈতিক ইসলামকে পরিচালনা করে, ইসলামকে কাজে লাগাতে চায়; তাদের চেয়ে বাংলাদেশ নিরাপদ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, হাক্কানি নেটওয়ার্কসহ অন্যদের ভারতীয় শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজে লাগিয়েছে পাকিস্তান। সবশেষে, যে সরকার ভোটারদের ফলাফল দেয় যেমন বাংলাদেশ সরকার, তারা সমর্থন পাওয়ার যোগ্য।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর