শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩

থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে  এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অ্যাম্বাসেডর অ্যাডাম এরেলি (বাহরাইনে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাউনহল সংবাদপত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য নিয়ে একটি কলাম লিখেছেন। এই কলামে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের আগে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের আগে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি দুই দেশের বর্তমানকার সামাজিক-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক চিত্র তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য কলামটি তুলে ধরা হলো- 

নির্বাচন আয়োজনে গত ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের অষ্টম অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নিয়েছে। কিন্তু ঠিক এর আগেই দেশটির অন্যতম সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থীকে কারারূদ্ধ করা হয়েছে। এটা যেন আগ্নেয়গিরির মুখে কাবুকি (কাবুকি জাপানের একধরনের নাটক) নাট্য পরিবেশন। বস্তুতপক্ষে, গত বছরের এপ্রিলে সেনাবাহিনীর নকশায় ইমরান খানকে অপসারণ এবং তারপর তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড প্রদানের মাধ্যমে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক সংকট বিরাজ করছে। পাকিস্তান রাষ্ট্রটি বেসামরিক আবরণে সামরিক একনায়কত্বের কবলে পড়ে অকার্যকর হয়েছে এই ঘটনা সেটিই প্রদর্শন করেছে। 

জুলাইয়ে আন্তর্জাতিক মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) পাকিস্তানকে বিগত ৬০ বছরে ২০তম বেইলআউট দিয়েছে। পাকিস্তানের এই ভয়ঙ্কর দশা ১৯৭১ সালে পৃথক হওয়া বাংলাদেশের থেকেও খারাপ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে ছিল। পাকিস্তান প্রায় সমস্ত সম্মিলিত প্রদেশের প্রধান একাডেমিক, শিল্প ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিভক্ত হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও চীনের মাও সেতুংয়ের মধ্যে ঐতিহাসিক সমঝোতার মধ্যস্থতা করছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে দেশটি বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি করে। পাকিস্তানের প্রতি ওই সময় পশ্চিমাদের পূর্ণ সমর্থন ছিল।

পাকিস্তানের থেকে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ ছিল ভঙ্গুর। ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৫ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল এরপর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছিল ৩০ লাখের বেশি মানুষ। বাকি থাকা দেশের ৮০ শতাংশ মানুষ অতি দরিদ্রতার মধ্যে ছিল। পরিস্থিতি এমন ছিল যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদশেকে ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। যদিও পরে তিনি তার ওই অবস্থান থেকে সরে এসেছেন।

সেই থেকে ৫২ বছর পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অবস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। বিশ্বে পাকিস্তানের মতো খুবই কম দেশই ‘ভঙ্গুর এবং ভীত সন্ত্রস্ত’ অবস্থায় আছে। পরমাণু অস্ত্র নিয়ে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতির হার প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি। সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে ঠিক এই ভয়েই পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা নির্বাচন বিলম্বিত করছে। কয়েক দশক ধরে সামরিক নেতারা ইসলামি চরমপন্থাকে উৎসাহিত করেছে এবং তাদেরকে ভারতমুখি করে ছেড়ে দিয়েছে। এখন সেই একই সন্ত্রাস পাকিস্তানের অংশে রয়েছে যা পরিচালনার অযোগ্য বিবেচিত হচ্ছে।

ইতোমধ্যে বাংলাদেশ এশিয়ার স্থিতিশীল সরকারের মধ্যে অন্যতম। দেশটিতে ইতিহাসের দীর্ঘ সময় শাসনকারী নারী নেতৃত্ব রয়েছে। পাকিস্তানের মতো ঢাকা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় চরমপন্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেনি। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল পাকিস্তানের অর্ধেক। কিন্তু এখন বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ এবং দ্রুত এটা বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের শিশু মৃত্যুর হার পাকিস্তানের এক তৃতীয়াংশ এবং নারী শিক্ষার হার ৫৮ শতাংশ বেশি। বহু আগে পোলিও বাংলাদেশ থেকে সমূলে উৎপাটিত হয়েছে কিন্তু এখনও পাকিস্তানে পোলিও রয়েছে। 

খুব সম্ভবত বলার মতো সবথেকে বড় পার্থক্য হলো- দুই দেশের জলবায়ু পরিবর্তনগত দুর্বলতা। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুযোর্গ ছিল ১৯৭০ সালের ভোলার ঘূর্ণিঝড়। দেশটির প্রায় এক চতুর্থাংশ সমুদ্র উপকূল থেকে ৭ ফুটেরও কম উঁচুতে অবস্থিত। সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাপক ঝুঁকিতে রয়েছে। কিন্তু বছরের পর বছর বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন স্থিতিশীলতার পেছনে বিনিয়োগ করছে। সমগ্র গ্রামকে তারা ক্ষতির বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। এর সঙ্গে তুলনায় পাকিস্তান ২০২২ সালে বন্যায় ব্যাপক আঘাত পেয়েছে। দুর্যোগের আবহাওয়ায় পাকিস্তানকে সবথেকে কম প্রস্তুত হিসেবে দেখা গেছে। পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে সংস্কৃতিগত, ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক মিল রয়েছে তাহলে কী ঘটলো? 

পার্থক্যের কিছু অংশ হলো রাজনৈতিক। বাংলাদেশে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা রয়েছে। আর এটাই টেকসই উন্নয়নের অবস্থা তৈরি করেছে। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হলে তার কন্যা শেখ হাসিনা রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার বিগত ১৫ বছরে দেশে দর্শনীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। দেশের জ্বালানি, সড়ক এবং অবকাঠামোতে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ হয়েছে।  শেখ হাসিনা দেশের গার্মেন্টস শিল্পে পূর্ণ মনোযোগ দেন যার ফলে গার্মেন্টস রপ্তানি ব্যাপক সম্প্রসারিত হয়। আর এটা লাখো মানুষকে বিশেষ করে নারীদের দরিদ্রতা থেকে বের করে এনেছে। লোকসংখ্যা তুলনামূলক কম হলেও বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি পাকিস্তানের দ্বিগুণ। 

পাকিস্তান-বাংলাদেশের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হলো- অঞ্চলের প্রভাবশালী খেলোয়াড় ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়নি বাংলাদেশ। ১৯৪৮ সালে দেশভাগের সময় ভারতের কাছে কাশ্মীরের পরাজয়ের ফলে পাকিস্তানের অভিজাতদের মধ্যে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল তা ধীরে ধীরে দেশটিকে বিষাক্ত করে তুলেছে। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে প্রতিরক্ষা ব্যয় পাকিস্তানের একক বৃহত্তম বাজেট আইটেম হিসাবে রয়ে গেছে। পাকিস্তান বর্তমানে সামরিক খাতে জিডিপির ৪ শতাংশ ব্যয় করে, যেখানে বাংলাদেশের ব্যয় ১.৯ শতাংশ। পাকিস্তানের চারটি বৃহত্তম ব্যবসা এবং শিল্প প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নির্মিত এবং নিয়ন্ত্রিত।

সীমিত সম্পদের সাথে একটি বিশাল নিরাপত্তা সরঞ্জাম বজায় রাখার জন্য ত্যাগের প্রয়োজন, যা অস্থিরতার কারণ হতে পারে। পাকিস্তান তার সামর্থ্যের বাইরে ব্যয় করে বিপ্লব উৎরে গেছে। দীর্ঘস্থায়ী রক্তাল্প অর্থনীতি সত্ত্বেও, গড় পাকিস্তানি পরিবার গড় বাংলাদেশি পরিবারের চেয়ে বেশি খরচ করে, যদিও জিডিপির শতাংশ হিসাবে পাকিস্তানের মোট মূলধন বাংলাদেশের ভগ্নাংশের সমান। একজন আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ সুন্দরভাবে পাকিস্তানের দুর্দশার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন এভাবে: প্রাকৃতিক সম্পদ ছাড়াই পাকিস্তান অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ রফতানিকারকদের মতো আচরণ করছে। মধ্যম আয়ের বা উচ্চ-আয়ের ভোগী সমাজের পরিবর্তে, এটি একটি নিম্ন-আয়ের ভোক্তা সমাজ। উপহার নিয়ে হলেও পাকিস্তানিরা তাদের বাইরের ঠাঁট বজায় রাখে। 

বাংলাদেশের দ্রুত উত্থান এবং পাকিস্তানের ক্রমাগত পতন মার্কিন নীতিনির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা বহন করে। প্রথমত, সামরিক বাহিনীর আধিপত্যের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলি ঋণপরিশোধ ক্ষমতা অর্জন করবে, এমন বিষয়ে কোনো ভ্রম থাকা উচিত নয়। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্র যারা সফলভাবে রাজনৈতিক ইসলামকে পরিচালনা করে, ইসলামকে কাজে লাগাতে চায়; তাদের চেয়ে বাংলাদেশ নিরাপদ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, হাক্কানি নেটওয়ার্কসহ অন্যদের ভারতীয় শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজে লাগিয়েছে পাকিস্তান। সবশেষে, যে সরকার ভোটারদের ফলাফল দেয় যেমন বাংলাদেশ সরকার, তারা সমর্থন পাওয়ার যোগ্য।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবল খেলা নিয়ে বেলাবোতে সংঘর্ষে নিহত ১, পুলিশসহ আহত ২০
ফুটবল খেলা নিয়ে বেলাবোতে সংঘর্ষে নিহত ১, পুলিশসহ আহত ২০

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে মাতামুহুরী নদীতে মিলল পর্যটকের মরদেহ, নিখোঁজ ২
বান্দরবানে মাতামুহুরী নদীতে মিলল পর্যটকের মরদেহ, নিখোঁজ ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স
ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি
রাজশাহীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনা রোধকল্পে যাত্রী কল্যাণ সমিতির ১০ সুপারিশ
সড়ক দুর্ঘটনা রোধকল্পে যাত্রী কল্যাণ সমিতির ১০ সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা
ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন
মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন
প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু
সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর
অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার
টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!
কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা