শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৭, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মানুষ ও নেতা শেখ হাসিনা

ইমদাদুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
মানুষ ও নেতা শেখ হাসিনা

মেয়েটির নাম রায়া। পুরো নাম মামিজা রহমান। সে একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু। রায়া সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়েছিল, তার ইচ্ছা ও স্বপ্ন সে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলতে চায়।

এই ভিডিও প্রকাশের এক দিনের মাথায় বিকেলবেলা প্রধানমন্ত্রী নিজে রায়াকে ভিডিও কল করেন। তার সঙ্গে কথা বলেন, গল্প করেন। রায়া তাঁকে কবিতা আবৃত্তি করে শোনায়। শোনায় আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।’ প্রধানমন্ত্রী নিজেও রায়ার সঙ্গে জাতীয় সংগীতে কণ্ঠ মেলান।

২০১৬ সালে ঝালকাঠির শীর্ষেন্দু বিশ্বাস মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখল। সে ক্লাস ফোরের ছাত্র। অনুরোধ করল মির্জাগঞ্জে পায়রা নদীর ওপর তিনি যেন একটা ব্রিজ নির্মাণ করে দেন। তাহলে এলাকার মানুষের কষ্ট অনেক কমে যাবে। নৌকাডুবি হয়ে মানুষ মারা যাবে না। বঙ্গবন্ধুকন্যা শীর্ষেন্দুর চিঠির জবাব দিলেন এবং মির্জাগঞ্জ উপজেলার পায়রা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ ও ১৭ কিলোমিটারের মতো রাস্তা তৈরির জন্য এক হাজার ৪২ কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেন।

২০১৯ সালে কলসিন্দুরের ফুটবলকন্যারা দেশের জন্য বড় রকমের সম্মান বয়ে এনেছিল। তারা কলসিন্দুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছিল, তাদের স্কুলটি যেন সরকারি করা হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা তা করে দিলেন। ওই গ্রামে ইলেকট্রিসিটি দিলেন। ফুটবলকন্যারা যেন আলো পায়, ঠিকমতো প্র্যাকটিস করতে পারে, পুষ্টিকর খাবার খেতে পারে সেই ব্যবস্থাও করে দিলেন।

২০১৮ সালে নেত্রকোনায় এক হাজার ৭৮৬টি পরিবারকে ঘর করে দিলেন শেখ হাসিনা। ঘর পেয়ে সেই এলাকার মানুষ বলল, ‘ঘর পাচ্ছি আমরা, বেহেশত পাবেন প্রধানমন্ত্রী।’ নওগাঁর বদলগাছিতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে মুজিববর্ষ উপলক্ষে ১৫টি পরিবারকে আধাপাকা ইটের বাড়ি উপহার দিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তাঁর এ রকম দান-অনুদানের কথা কত বলব। করোনাকালে মানবিক সহায়তার নতুন রেকর্ড গড়েছেন আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী। সারা দেশের ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ লাখ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন।

করোনাভাইরাস মহামারিতে কর্মহীন ও অসহায় হয়ে পড়া মানুষের সহায়তায় ১০ হাজার টাকা দান করেন ভিক্ষুক নাজিমউদ্দিন। এই ১০ হাজার টাকা তিনি জমিয়েছিলেন নিজের ঘর মেরামতের জন্য। নাজিমউদ্দিন ঝিনাইগাতীর কাংসাই ইউনিয়নের গান্ধিগাঁও গ্রামের মানুষ। বয়স ৮০ বছর। এই ঘটনা জেনে নাজিমউদ্দিনের বাড়িতে পাকা ঘর তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

গফরগাঁওয়ের হাসমত আলীর কথা বলি। তিনি ছিলেন দরিদ্র ভ্যানচালক। বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগের অন্ধ ভক্ত। আওয়ামী লীগের মিছিল-মিটিংয়ের কথা শুনলেই সেখানে ছুটে যেতেন। ওদিকে সংসার চলছে কি চলছে না খবরও রাখতেন না। স্ত্রী রমিজা খাতুনও স্বামীর মতোই বঙ্গবন্ধুভক্ত। পঁচাত্তরের নৃশংস ঘটনার পর স্ত্রী-পুত্র নিয়ে পাগলের মতো ঢাকায় ছুটে আসেন হাসমত আলী। গ্রামের বাড়িঘর বিক্রি করে দিয়ে আগারগাঁও বস্তিতে কাটিয়ে দেন ২৫ বছর। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসার পর তাঁর যেকোনো মিটিং-মিছিলে চলে যেতেন। বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে গিয়ে সর্বস্ব হারানো মানুষের ভঙ্গিতে বসে থাকতেন। একটাই ছেলে তাঁর। ছেলের চেয়ে বেশি ভালোবাসেন শেখ হাসিনাকে। প্রতিদিন নামাজ পড়ে শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করতেন। বলতেন, ‘শেখ হাসিনা আমার মেয়ে। এই মেয়েটার জন্য কিছু একটা করা দরকার।’ 

২০০৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি গফরগাঁওয়ের রাওনা ইউনিয়নের খারুয়া গ্রামে ২৪ হাজার টাকা দিয়ে ৭ শতাংশ জমি কেনেন। সেই জমি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নামে দলিল করে দেন। পরে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারেননি। স্ত্রী রমিজা খাতুন নিজের রক্ত বিক্রি করে স্বামীর যতটা পারেন চিকিৎসা করিয়েছেন। তাঁর ছেলে ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন বলেছে ওই জমি বিক্রি করে চিকিৎসা করাতে। হাসমত আলী ও রমিজা খাতুন দু’জনের একজনও কিছুতেই রাজি হননি। স্বামীর মৃত্যুর পর রমিজা খাতুন ফুটপাতে থাকেন আর ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন চালান। এই ঘটনা ‘কালের কণ্ঠ’ পত্রিকায় তুলে ধরেন সাংবাদিক হায়দার আলী। লেখার শিরোনাম ছিল ‘বিরল ভালোবাসা’। ঘটনাটি ২০১০ সালের। 

‘বিরল ভালোবাসা’ লেখাটি চোখে পড়ল প্রধানমন্ত্রীর। পরদিন হায়দার আলী আর রমিজা খাতুনকে ডেকে পাঠালেন। সাংবাদিক হায়দার আলীকে দিলেন এক লাখ টাকা পুরস্কার আর রমিজা খাতুনকে জড়িয়ে ধরে চোখের জলে ভাসলেন। দু’জনের কান্নায় এক আবেগঘন দৃশ্যের সৃষ্টি হলো। তিনি রমিজা খাতুনের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন। তাঁর ছেলেকে চাকরি দিলেন আর তাঁর নামে কেনা সেই জমি হাসমত আলীর পরিবারকে হস্তান্তর করে সেখানে পাকা বাড়ি তুলে দিলেন। নিজে গিয়ে উদ্বোধন করে এলেন সেই বাড়ি।

এই হলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। একেবারেই বাবার চরিত্র পাওয়া মেয়ে। সেই যে এক বৃদ্ধা মা বহু বছর আগে নিজের জমানো চার আনা পয়সা গভীর ভালোবাসায় বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দিয়েছিলেন, সেদিন যেমন আবেগে কেঁদে ফেলেছিলেন বঙ্গবন্ধু, ঠিক তেমন করেই হাসমত আলীর অসামান্য ভালোবাসায় কেঁদেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তাঁর যাবতীয় মমত্ববোধ দেশের মানুষের জন্য। বাংলার মানুষের কল্যাণ কামনা এবং দেশের উন্নয়ন ছাড়া আর কিছুই তিনি ভাবেন না। বঙ্গবন্ধুও এভাবেই মানুষকে ভালোবাসতেন। এভাবেই সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বাবার স্বপ্ন অনেকখানি পূরণ করেছেন কন্যা। ধীরে ধীরে বাংলাদেশ হয়ে উঠছে স্বপ্নের সোনার বাংলা। দেশের যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই দেখা যাচ্ছে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো স্বপ্ন সেতু নির্মাণের সাহস বঙ্গবন্ধুকন্যা ছাড়া আর কারো পক্ষেই সম্ভব ছিল না। তারপর একে একে মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল, ঢাকা ও চট্টগ্রামে এক্সপ্রেসওয়ে, হযরত শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টের থার্ড টার্মিনাল, একটার পর একটা ফ্লাইওভার, কালনা ব্রিজ, দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে। আর তৈরি করছেন শত শত গুচ্ছগ্রাম, লাখ লাখ মানুষকে দিচ্ছেন মাথা গোঁজার ঠাঁই। তারপরও কত ষড়যন্ত্র দেশ নিয়ে। কত রকমভাবে ব্যাহত করার চেষ্টা উন্নয়নের গতি। কোনো কিছুই দমিয়ে রাখতে পারেনি বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। ১৮ বার তাঁকে হত্যা করার চেষ্টা চালানো হয়েছে। প্রতিবারই পরম করুণাময় তাঁকে মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরিয়ে এনেছেন। মানুষ যাঁকে ভালোবাসে, আল্লাহও তাঁকে ভালোবাসেন। দেশের মানুষের অকুণ্ঠ ভালোবাসা পাচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী। মানুষের দোয়া পাচ্ছেন। মানুষের ভালোবাসায় আর নিজের বুদ্ধিমত্তা ও বিচক্ষণতায় বাংলাদেশকে তিনি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দুর্বার গতিতে। দিনে দিনে তিনি হয়ে উঠেছেন এশিয়ার শ্রেষ্ঠ নেতা, সারা বিশ্বের অগ্রগণ্য নেতা। তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা এখন বিশ্বজুড়ে। দেশের প্রতিটি দুর্যোগ ও দুর্ঘটনা তিনি সামাল দিয়েছেন। তাঁর লড়াকু মনোভাব করোনাকালেও দেশের মানুষকে সাহস জুগিয়েছে, আশ্বস্ত করেছে। কূটনীতির ক্ষেত্রে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন শেখ হাসিনা। বিশ্বের বড় বড় দেশ, বড় বড় নেতার কাছে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কদর অনেক, রাজনৈতিক বিচক্ষণতার মূল্য অনেক। তাঁর কথার গুরুত্ব অনেক। দেশের মানুষের কাছে শেখ হাসিনা এখন একমাত্র আস্থার প্রতীক। তিনি খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠেন। তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেই বসেন কোরআন তিলাওয়াতে। ফজরের নামাজ আদায় করে তিনি তাঁর কর্মময় দিন শুরু করেন। পুরো পরিবার হারানোর বেদনা বুকে চেপে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশ গড়ার কাজে। মায়াবী দুই হাতে আগলে রেখেছেন এ দেশের ১৭ কোটি মানুষকে। পিতার মতোই তিনি জনমানুষের নেতা। দেশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া আর দেশের মানুষের কল্যাণ করা ছাড়া আর কিছুই তাঁর চাওয়ার নেই।

দেশের গৌরবে কী যে গৌরবান্বিত বোধ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা তার অনেক প্রমাণ আমরা দেখেছি আমাদের ক্রিকেট টিমের অতি উচ্চ সাফল্যের সময়। ক্রিকেটে যতবার বাংলাদেশ বিশ্বের বাঘা বাঘা দলকে নাস্তানাবুদ করে দিয়েছে, ছিনিয়ে এনেছে দুর্দান্ত সব জয় তখন বঙ্গবন্ধুকন্যার মতো আনন্দিত হতে আমি কাউকে দেখিনি। আমাদের ক্রিকেট টিমকে উৎসাহিত করার জন্য তিনি স্টেডিয়ামে গিয়ে হাজির হয়েছেন। খেলোয়াড়দের কৃতিত্বে শিশুর মতো উচ্ছল ও উচ্ছ্বসিত হয়েছেন।

শিল্প-সাহিত্যের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুকন্যার সীমাহীন আগ্রহ। বিপদে পড়া বা অসুস্থ শিল্পী-সাহিত্যিক-সাংবাদিকদের পাশে সব সময় তাঁর হাতটি প্রসারিত থাকে। কত অভিনেতা, গায়ক-গায়িকা, পরিচালককে তিনি নগদ অর্থ সহায়তা দিয়েছেন, চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠিয়েছেন। এসব ক্ষেত্রে তিনি কখনোই দল বিচার করেননি। শিল্পীর যথার্থ মর্যাদাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। লাখ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছেন। এত এত রাষ্ট্রীয় কাজের মধ্যেও শিল্প-সাহিত্যের খোঁজখবর রাখেন। সাহিত্য পড়েন নিয়মিত।

আমার একটি অভিজ্ঞতার কথা বলি। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা নিয়ে প্রতিবাদ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। কৃষিবিদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠান। আমাকে ডাকা হয়েছে কথা বলার জন্য। প্রধান অতিথি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মাইকে কথা শেষ করে নিজের চেয়ারের দিকে হেঁটে যাচ্ছি। মঞ্চের মাঝখানে বসে আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। আমাকে ডেকে বললেন, “তোমার ‘সাড়ে তিন হাত ভূমি’ উপন্যাসটি আমি পড়েছি। উপন্যাসে তুমি ভাগীরথীর কথা লিখেছ। ভাগীরথীকে কোন রাজাকার পাকিস্তানিদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল, তা জানো?”

আমি বিনীতভাবে বললাম, ‘না আপা।’ তিনি বললেন, ‘সেই রাজাকারটির নাম দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী।’ আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়েছিলাম। তিনি আমার মতো সামান্য একজন লেখকের একটি উপন্যাস পড়েছেন এবং সেই উপন্যাসের না লেখা একটি তথ্য বলে দিয়েছেন। কতটা মেধাবী মানুষ হলে এটা সম্ভব!

বঙ্গবন্ধুকন্যা লেখেন। তাঁর বেশ কিছু বই আছে। যেমন- ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’, ‘ওরা টোকাই কেন?’, ‘বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম’, ‘দারিদ্র্য বিমোচন’, ‘কিছু ভাবনা’, ‘আমার স্বপ্ন, আমার সংগ্রাম’, ‘আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি’, ‘সামরিকতন্ত্র বনাম গণতন্ত্র’, ‘সাদা কালো, সবুজ মাঠ পেরিয়ে’। আর আছে ‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’। যে বই পড়ে চোখের জলে ভাসে মানুষ। এছাড়া অসামান্য তিনটি ভূমিকা তিনি লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর তিনটি বইয়ের। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, ‘কারাগারের রোজনামচা’ ও ‘আমার দেখা নয়াচীন’। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র ভূমিকা লিখেছিলেন এক-এগারোর সময় অন্তরিন থাকা অবস্থায়। ভাবতে অবাক লাগে, ও রকম মানসিক চাপে থাকা অবস্থায় একজন মানুষ কোন মন্ত্রবলে বাবার বইয়ের এ রকম একটি ভূমিকা লিখতে পারেন! তাঁর মনের জোর কোন পর্যায়ের! এই বইয়ের ভূমিকা পড়েই তো চোখের জলে ভাসবে মানুষ। খাতাগুলো উদ্ধারের পর একেকটি পৃষ্ঠা পড়তে পড়তে যেভাবে চোখের জলে ভেসেছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা, ভূমিকা পড়ে পাঠকও আক্রান্ত হন সেই আবেগে।

আমি একবার অত্যন্ত বিনয়ীভাবে তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, ‘আপা, আপনার বইগুলো আমি পড়েছি। টুকরোটাকরাভাবে জীবনের অনেক কথা আপনি লিখেছেন। অনেক স্মৃতির কথা লিখেছেন। আপনি কি কোনো পূর্ণাঙ্গ আত্মজীবনী লিখবেন?’ তিনি খুব সরল গলায় বললেন, ‘আত্মজীবনী লেখার মতো কী এমন বড় কাজ আমি করেছি, বলো?’ তাঁর ওটুকু কথায় আমি বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ’র অনুরণন শুনতে পেলাম। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র শুরুতেই বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, “বন্ধুবান্ধবরা বলে, ‘তোমার জীবনী লেখ।’ সহকর্মীরা বলে, ‘রাজনৈতিক জীবনের ঘটনাগুলো লিখে রাখ, ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।’ আমার সহধর্মিণী একদিন জেলগেটে বসে বলল, ‘বসেই তো আছ, লেখ তোমার জীবনের কাহিনী।’ বললাম, লিখতে যে পারি না; আর এমন কি করেছি যা লেখা যায়! আমার জীবনের ঘটনাগুলো জেনে জনসাধারণের কি কোনো কাজে লাগবে? কিছুই তো করতে পারলাম না। শুধু এইটুকু বলতে পারি, নীতি ও আদর্শের জন্য সামান্য একটু ত্যাগ স্বীকার করতে চেষ্টা করেছি।”

আত্মজীবনী লেখার ব্যাপারে বাবা ও মেয়ের যেন একই রকমের বিনয়। বঙ্গবন্ধুকন্যার জন্মদিনের এই শুভলগ্নে পরম করুণাময়ের কাছে প্রার্থনা করি, তিনি তাঁর নিজের ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সবটুকু বাস্তবায়ন যেন দেখে যেতে পারেন। পরম করুণাময় আমাদের এই প্রিয় নেতার জীবনের প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ মঙ্গলময় করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর