শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৯, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ রাসেল : একটি বিয়োগান্তক অধ্যায়

ড. মো. মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
শেখ রাসেল : একটি বিয়োগান্তক অধ্যায়

শেখ রাসেল একটি নিষ্পাপ শিশুর নাম। ব্যক্তিগত জীবনে সে ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র। মাত্র দশ বছরের এই শিশু রাজনীতির আশেপাশে না থাকলেও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে ঘাতকরা তাকে রেহাই দেয়নি। মায়ের কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তাকে খুন করে। এ যেন চৌদ্দশ বছর আগে সংঘটিত কারবালার পুনরাবৃত্তি। সে সময় হযরত মুহাম্মদ (সা.) -এর দৌহিত্র ইমাম হোসেন (রা.) -এর সঙ্গে খুনিরা তাঁর শিশুপুত্র আসগরকে যেমন খুন করেছিল, পঁচাত্তরের সীমাররা তেমনই শিশু রাসেলকেও হত্যা করে। আসগরের মতোই শিশুর রাসেলও পরিবার সকল সদস্যের সঙ্গে শাহাদতবরণ করেন। ইতিহাসের এই বর্বরোচিত দুটি হত্যাকান্ডের একটি সংঘটিত হয়েছিল কারবালার ফোরাত নদীর তীরে, আরেকটি হয়েছে ঢাকার ধানমন্ডি লেকের তীরে। এ ধরনের হত্যা একাধারে অমানবিক এবং পবিত্র ধর্ম ইসলামে পুরোপুরি নিষিদ্ধ।

শেখ রাসেল হত্যা কতটা স্পর্শকাতর তা আমরা সাম্প্রতিককালে প্রত্যক্ষ করেছি। প্রয়াত কথাশিল্পী  হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর কিছুদিন আগে ‘দেয়াল’ নামে একটি উপন্যাস লিখে গেছেন। দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত অবস্থায় ১৯৭৫ -এ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও অন্যান্য রাজনৈতিক ঘটনার পটভ‚মিতে রচিত এ উপন্যাসে বর্ণিত শেখ রাসেল হত্যা নিয়ে শুধু বিতর্ক নয়, বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমির বইমেলায় ‘দেয়াল’ বই আকারে পাঠকের হাতে পৌঁছে। কিন্তু তার আগেই হুমায়ূন আহমেদ মারা যান। তার মৃত্যুর আগে উপন্যাসের তিনটি অধ্যায় তিনি একটি জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোতে ছাপাতে দেন। আমেরিকায় ক্যান্সারের চিকিৎসা নেওয়ার ফাঁকে লেখক যখন দেশে আসেন তখন উপন্যাসের দুটি অধ্যায়, ওই পত্রিকায় ১১ মে ২০১২ তারিখে প্রকাশিত হয়। তবে উপন্যাসের দুটি অধ্যায় পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার মাত্র তিন দিনের মাথায় হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ওই উপন্যাস প্রকাশের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ উপন্যাস সংক্রান্ত একটি সুয়োমোটো রুল জারি করে। তাতে বলা হয় বঙ্গবন্ধুর ছোটছেলে রাসেল হত্যা সম্পর্কে উপন্যাসে যে কথা বলা হয়েছে সেটা সঠিক নয়। এই ভূল সংশোধন না করা পর্যন্ত লেখক উপন্যাসটি প্রকাশ করবেন না বলে হাইকোর্ট আশা করে। একই সঙ্গে আদালত রাসেল হত্যা সম্পর্কিত সব দলিলপত্র হুমায়ূন আহমেদকে দেওয়ার নির্দেশ দেয় যাতে লেখক সেগুলোর মাধ্যমে তার ভুল সংশোধন করতে পারেন।

দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত ‘দেয়াল’ উপন্যাসে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিতে গিয়ে এক পর্যায়ে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু দুই পুত্রবধূ তাদের মাঝখানে শিশুর রাসেলকে নিয়ে বিছানায় জড়াজড়ি করে শুয়ে থরথর করে কাঁপছিল। ঘাতক বাহিনী দরজা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকল। ছোট রাসেল দৌড়ে আশ্রয় নিল আলনার পিছনে। সেখান থেকে শিশু করুণ গলায় বলল, তোমরা আমাকে গুলি করো না। কিন্তু শিশুটিকে তার লুকানো জায়গা থেকে ধরে নিয়ে গুলিতে ঝাঝরা করে দেওয়া হল।

বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র রাসেল হত্যা সংক্রান্ত ‘দেয়াল’ উপন্যাসে বর্ণিত এই অংশের বিরোধিতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে জানান, দলিলপত্র এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারে রায়ে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে খুনিরা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ১৩ জন সদস্যকে হত্যা করে। তারা শেখ রাসেলকে বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী এএফএম মোহিতুল ইসলামের কাছ থেকে এই বলে ছিনিয়ে নেয়, তারা তাকে মায়ের কাছে নিয়ে যাবে। সেই সময় রাসেল মোহিতুল ইসলামকে জিজ্ঞেস করে তারা তাকে মেরে ফেলবে কিনা। মোহিতুল তাকে বলেন, ওরা সেটা  করবে না। কিন্তু ঘাতকরা রাসেলকে নিচেরতলা থেকে দোতলায় নিয়ে হত্যা করে। ‘দেয়াল’ প্রকাশের ক্ষেত্রে আদালতের নিষেধাজ্ঞা আরোপের সময় হুমায়ূন আহমেদ দেশেই ছিলেন, তবে এ নিয়ে তাকে তেমন উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়নি। 

তবে জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই উপন্যাস প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, “দেশের উচ্চ আদালত আমাকে কিছু জিনিস পরিবর্তন করতে বলেছে। তাদের প্রতি সম্মান রেখে আমি অবশ্য সেটা করব। আগস্ট খুব পুরনো ঘটনা নয়। আমি বাদশা নামদার লিখতে পারি কারণ ওগুলো অনেক পুরনো কোন ঘটনা। কিন্তু অল্প পুরনো বিষয় নিয়ে লিখলে সেটা শতভাগ নিখুঁত হওয়া উচিত” অন্যদিকে প্রায় একই সময় দৈনিক যায়যায়দিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, “হুমায়ূন আহমেদের (তখনও জীবিত) উপর আমার আস্থা আছে। তার কাছে এটাই প্রত্যাশা তিনি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে বিয়োগান্তক ঘটনাটিকে এমনভাবে তুলে ধরবেন যাতে জাতির চেতনা জাগ্রত হয়।” 

একই সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, হুমায়ূন আহমেদকে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পেপার বুক দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ১৯৯৮ সাল থেকে। দীর্ঘ সময় ধরে চলা মামলার প্রক্রিয়ায় জেলা জজ পর্যায় ৬১ দিন, হাইকোর্টে ৬৩ দিন, তৃতীয় বিচারক বেঞ্চে ২৩ দিন ও মহাজোট সরকার গঠনের পর আরো ২৫ দিন শুনানি চলে। এই শুনানিতে বাদী ও স্বাক্ষীদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত চিত্র উঠে এসেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে হৃদয় বিদারক ছিল শিশু রাসেল হত্যার ঘটনাটি। যা শুনে মামলার শুনানির একপর্যায়ে তিনি নিজেও বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। 

সে ঘটনা প্রসঙ্গে মাহবুবে আলম বলেন, “বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী মোহিতুল ইসলামের বক্তব্যে জানা যায় রাসেলকে যখন নিচে নামিয়ে এনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় তখন সে বার বার মায়ের কাছে যেতে চেয়েছিল। এক পর্যায়ে তাকে ভেতরে পাঠানো হয়। এর পরক্ষণেই শোনা যায় গুলির শব্দ। পরে ভেতরে গিয়ে দেখা যায় রাসেলের মরদেহ। একটি চোখ বের হয়ে এসেছে, মস্তিষ্ক ছিন্নভিন্ন।” মাহবুবে আলম আরো বলেন, “সেদিন আমি আদালতে কেঁদেছিলাম। একজন অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতে কাঁদছেন এমন দৃশ্য হয়তো অনেককে অবাক করেছে কিন্তু আমি আমার আবেগ ধরে রাখতে পারিনি। এই রাসেল হত্যার অংশটুকু হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের যেভাবে এসেছে তা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়, সেকারণেই আমি তা আদালতের গোচরে এনেছি।”

বলাবাহুল্য, শেখ রাসেল হত্যার বিষয়ে যথাযথ সংশোধনীর পর ‘দেয়াল’ উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছিল। তবে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের বক্তব্য থেকে আমরা উপলব্ধি করতে পারি, শেখ রাসেল হত্যা কতটা স্পর্শকাতর। যে কোনো শিশু হত্যা আমাদের কাম্য নয়। উপরন্ত শেখ রাসেল ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র। বঙ্গবন্ধু তাঁর ছোট ছেলের নাম রেখেছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ লেখক-দার্শনিক বাট্রান্ড রাসেলের অনুসারে। যিনি বিশ শতকের বিশিষ্ট মনীষী হিসেবে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। ছোট ছেলের প্রতি বঙ্গবন্ধুর কতটা টানছিল সেটা আমরা আঁচ করতে পারি বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ রেহানার স্মৃতিচারণ থেকে, “আব্বা খুব আদর করতেন ওকে। বাইরে থেকে ঘরে ফিরেই প্রথম রাসেলকে খুঁজতেন। ওকে কোলে বসিয়ে কত কথা বলতেন। রাসেলও কত কথা জিজ্ঞেস করত।” শেখ রেহানা বলেন, “আব্বা তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দি। যেদিন সবাই মিলে মায়ের সাথে কেন্দ্রীয় কারাগারে আব্বাকে দেখতে যেতাম সেদিন রাসেল ফেরার সময় খুব কাঁদত। একবার খুব মন খারাপ করে ঘরে ফিরল। জিজ্ঞেস করতে বলল আব্বা আসলো না। বলল ওটা তার বাসা এটা আমার বাসা। এখানে পরে আসবে। (শেখ রেহানা- রাসেল আমার ভালোবাসা- ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ‘রাসেল : হারিয়ে যাওয়া প্রজাপতি’ জাতীয় শিশু দিবস ১৭ই মার্চ ২০১২) বঙ্গবন্ধু নিজেও রাসেল সম্পর্কে অত্যন্ত দুর্বল ছিলেন। জেলখানায়  বন্দি অবস্থায় লেখা ‘কারাগারের রোজ নামচা’ বইতে আমরা দেখেছি তিনি অনেকবার রাসেলের কথা বলেছেন। ছোট্ট ছেলেটি তাঁর অত্যন্ত প্রিয় ছিল। পিতা হিসেবে তাকে সময় দিতে না পারার জন্য মাঝে মধ্যে বঙ্গবন্ধু নিজেকে বিবেকের কাঠগড়ার দাঁড় করাতেন। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনে কখনো বিশ্বাস করতে পারেননি যাদের জন্য বছরের পর বছর জেল-জুলুম সহ্য করেছেন, ফাঁসির ঝুঁকি নিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন সেই বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে। যে কারণে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি নিজের নিরাপত্তা নিয়ে কখনো মাথা ঘামাননি। বঙ্গবন্ধু কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি যে বাঙালিদের মধ্যে ঘাপটি মারা মোনাফেক শুধু তাঁকেই নয়, তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যের সঙ্গে অতি প্রিয় ছোট্ট শিশু রাসেলকেও হত্যা করবে! আসলে এটা যেকোন বিবেকবান মানুষের পক্ষে কখনো কল্পনা করাও দূরহ ছিল। শেখ রাসেলের বর্বরোচিত হত্যা আমাদের কাছে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক হয়ে ওঠে যখন তারই বড়বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠে শুনতে পাই, “১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেট কেড়ে নিল ছোট্ট রাসেলকে। মা, বাবা, দুই ভাই, দুই ভাবী, চাচা সকলের লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে ঘাতকরা সকলের শেষে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করল রাসেলকে। ঐ ছোট্ট বুকটা কি কষ্টে বেদনায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল? যাদের সান্নিধ্যে ¯েœহ আদরে হেসেখেলে বড় হয়েছে নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের মধ্যে কি অবস্থা হয়েছিল, কী কষ্টই না ও পেয়েছিল। কেন কেন কেন আমার রাসেলকে এত কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল ঘাতকরা? আমি কি কোনদিন এই কেনোর উত্তর পাবো?” (শেখ হাসিনা, আমাদের ছোট্ট রাসেল সোনা, ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ‘রাসেল : হারিয়ে যাওয়া প্রজাপতি, প্রাগুক্ত)

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই প্রশ্নের মুখে আমরা সত্যিই নির্বাক, জবাব দেওয়ার কোনো ভাষা আমাদের নেই। তবে সান্তনা এই যে দেশরত্ন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আমরা খুনিদের রক্ষাকবচ কুখ্যাত ইনডেমনিটি অ্যাক্ট বাতিল করে যথাযথ বিচারের মাধ্যমে জাতিকে অভিশাপমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি। শেখ রাসেলের ঘাতকদের ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছি।

লেখক : সিনিয়র কমিশনার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
              সদস্য, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর