শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৯, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ রাসেল : একটি বিয়োগান্তক অধ্যায়

ড. মো. মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
শেখ রাসেল : একটি বিয়োগান্তক অধ্যায়

শেখ রাসেল একটি নিষ্পাপ শিশুর নাম। ব্যক্তিগত জীবনে সে ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র। মাত্র দশ বছরের এই শিশু রাজনীতির আশেপাশে না থাকলেও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে ঘাতকরা তাকে রেহাই দেয়নি। মায়ের কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তাকে খুন করে। এ যেন চৌদ্দশ বছর আগে সংঘটিত কারবালার পুনরাবৃত্তি। সে সময় হযরত মুহাম্মদ (সা.) -এর দৌহিত্র ইমাম হোসেন (রা.) -এর সঙ্গে খুনিরা তাঁর শিশুপুত্র আসগরকে যেমন খুন করেছিল, পঁচাত্তরের সীমাররা তেমনই শিশু রাসেলকেও হত্যা করে। আসগরের মতোই শিশুর রাসেলও পরিবার সকল সদস্যের সঙ্গে শাহাদতবরণ করেন। ইতিহাসের এই বর্বরোচিত দুটি হত্যাকান্ডের একটি সংঘটিত হয়েছিল কারবালার ফোরাত নদীর তীরে, আরেকটি হয়েছে ঢাকার ধানমন্ডি লেকের তীরে। এ ধরনের হত্যা একাধারে অমানবিক এবং পবিত্র ধর্ম ইসলামে পুরোপুরি নিষিদ্ধ।

শেখ রাসেল হত্যা কতটা স্পর্শকাতর তা আমরা সাম্প্রতিককালে প্রত্যক্ষ করেছি। প্রয়াত কথাশিল্পী  হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর কিছুদিন আগে ‘দেয়াল’ নামে একটি উপন্যাস লিখে গেছেন। দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত অবস্থায় ১৯৭৫ -এ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও অন্যান্য রাজনৈতিক ঘটনার পটভ‚মিতে রচিত এ উপন্যাসে বর্ণিত শেখ রাসেল হত্যা নিয়ে শুধু বিতর্ক নয়, বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমির বইমেলায় ‘দেয়াল’ বই আকারে পাঠকের হাতে পৌঁছে। কিন্তু তার আগেই হুমায়ূন আহমেদ মারা যান। তার মৃত্যুর আগে উপন্যাসের তিনটি অধ্যায় তিনি একটি জাতীয় দৈনিক প্রথম আলোতে ছাপাতে দেন। আমেরিকায় ক্যান্সারের চিকিৎসা নেওয়ার ফাঁকে লেখক যখন দেশে আসেন তখন উপন্যাসের দুটি অধ্যায়, ওই পত্রিকায় ১১ মে ২০১২ তারিখে প্রকাশিত হয়। তবে উপন্যাসের দুটি অধ্যায় পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার মাত্র তিন দিনের মাথায় হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ওই উপন্যাস প্রকাশের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ উপন্যাস সংক্রান্ত একটি সুয়োমোটো রুল জারি করে। তাতে বলা হয় বঙ্গবন্ধুর ছোটছেলে রাসেল হত্যা সম্পর্কে উপন্যাসে যে কথা বলা হয়েছে সেটা সঠিক নয়। এই ভূল সংশোধন না করা পর্যন্ত লেখক উপন্যাসটি প্রকাশ করবেন না বলে হাইকোর্ট আশা করে। একই সঙ্গে আদালত রাসেল হত্যা সম্পর্কিত সব দলিলপত্র হুমায়ূন আহমেদকে দেওয়ার নির্দেশ দেয় যাতে লেখক সেগুলোর মাধ্যমে তার ভুল সংশোধন করতে পারেন।

দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত ‘দেয়াল’ উপন্যাসে ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিতে গিয়ে এক পর্যায়ে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু দুই পুত্রবধূ তাদের মাঝখানে শিশুর রাসেলকে নিয়ে বিছানায় জড়াজড়ি করে শুয়ে থরথর করে কাঁপছিল। ঘাতক বাহিনী দরজা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকল। ছোট রাসেল দৌড়ে আশ্রয় নিল আলনার পিছনে। সেখান থেকে শিশু করুণ গলায় বলল, তোমরা আমাকে গুলি করো না। কিন্তু শিশুটিকে তার লুকানো জায়গা থেকে ধরে নিয়ে গুলিতে ঝাঝরা করে দেওয়া হল।

বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র রাসেল হত্যা সংক্রান্ত ‘দেয়াল’ উপন্যাসে বর্ণিত এই অংশের বিরোধিতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে জানান, দলিলপত্র এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারে রায়ে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে খুনিরা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের ১৩ জন সদস্যকে হত্যা করে। তারা শেখ রাসেলকে বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী এএফএম মোহিতুল ইসলামের কাছ থেকে এই বলে ছিনিয়ে নেয়, তারা তাকে মায়ের কাছে নিয়ে যাবে। সেই সময় রাসেল মোহিতুল ইসলামকে জিজ্ঞেস করে তারা তাকে মেরে ফেলবে কিনা। মোহিতুল তাকে বলেন, ওরা সেটা  করবে না। কিন্তু ঘাতকরা রাসেলকে নিচেরতলা থেকে দোতলায় নিয়ে হত্যা করে। ‘দেয়াল’ প্রকাশের ক্ষেত্রে আদালতের নিষেধাজ্ঞা আরোপের সময় হুমায়ূন আহমেদ দেশেই ছিলেন, তবে এ নিয়ে তাকে তেমন উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়নি। 

তবে জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই উপন্যাস প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, “দেশের উচ্চ আদালত আমাকে কিছু জিনিস পরিবর্তন করতে বলেছে। তাদের প্রতি সম্মান রেখে আমি অবশ্য সেটা করব। আগস্ট খুব পুরনো ঘটনা নয়। আমি বাদশা নামদার লিখতে পারি কারণ ওগুলো অনেক পুরনো কোন ঘটনা। কিন্তু অল্প পুরনো বিষয় নিয়ে লিখলে সেটা শতভাগ নিখুঁত হওয়া উচিত” অন্যদিকে প্রায় একই সময় দৈনিক যায়যায়দিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, “হুমায়ূন আহমেদের (তখনও জীবিত) উপর আমার আস্থা আছে। তার কাছে এটাই প্রত্যাশা তিনি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে বিয়োগান্তক ঘটনাটিকে এমনভাবে তুলে ধরবেন যাতে জাতির চেতনা জাগ্রত হয়।” 

একই সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, হুমায়ূন আহমেদকে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পেপার বুক দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ১৯৯৮ সাল থেকে। দীর্ঘ সময় ধরে চলা মামলার প্রক্রিয়ায় জেলা জজ পর্যায় ৬১ দিন, হাইকোর্টে ৬৩ দিন, তৃতীয় বিচারক বেঞ্চে ২৩ দিন ও মহাজোট সরকার গঠনের পর আরো ২৫ দিন শুনানি চলে। এই শুনানিতে বাদী ও স্বাক্ষীদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত চিত্র উঠে এসেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে হৃদয় বিদারক ছিল শিশু রাসেল হত্যার ঘটনাটি। যা শুনে মামলার শুনানির একপর্যায়ে তিনি নিজেও বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। 

সে ঘটনা প্রসঙ্গে মাহবুবে আলম বলেন, “বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী মোহিতুল ইসলামের বক্তব্যে জানা যায় রাসেলকে যখন নিচে নামিয়ে এনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় তখন সে বার বার মায়ের কাছে যেতে চেয়েছিল। এক পর্যায়ে তাকে ভেতরে পাঠানো হয়। এর পরক্ষণেই শোনা যায় গুলির শব্দ। পরে ভেতরে গিয়ে দেখা যায় রাসেলের মরদেহ। একটি চোখ বের হয়ে এসেছে, মস্তিষ্ক ছিন্নভিন্ন।” মাহবুবে আলম আরো বলেন, “সেদিন আমি আদালতে কেঁদেছিলাম। একজন অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতে কাঁদছেন এমন দৃশ্য হয়তো অনেককে অবাক করেছে কিন্তু আমি আমার আবেগ ধরে রাখতে পারিনি। এই রাসেল হত্যার অংশটুকু হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের যেভাবে এসেছে তা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়, সেকারণেই আমি তা আদালতের গোচরে এনেছি।”

বলাবাহুল্য, শেখ রাসেল হত্যার বিষয়ে যথাযথ সংশোধনীর পর ‘দেয়াল’ উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছিল। তবে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের বক্তব্য থেকে আমরা উপলব্ধি করতে পারি, শেখ রাসেল হত্যা কতটা স্পর্শকাতর। যে কোনো শিশু হত্যা আমাদের কাম্য নয়। উপরন্ত শেখ রাসেল ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র। বঙ্গবন্ধু তাঁর ছোট ছেলের নাম রেখেছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ লেখক-দার্শনিক বাট্রান্ড রাসেলের অনুসারে। যিনি বিশ শতকের বিশিষ্ট মনীষী হিসেবে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। ছোট ছেলের প্রতি বঙ্গবন্ধুর কতটা টানছিল সেটা আমরা আঁচ করতে পারি বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ রেহানার স্মৃতিচারণ থেকে, “আব্বা খুব আদর করতেন ওকে। বাইরে থেকে ঘরে ফিরেই প্রথম রাসেলকে খুঁজতেন। ওকে কোলে বসিয়ে কত কথা বলতেন। রাসেলও কত কথা জিজ্ঞেস করত।” শেখ রেহানা বলেন, “আব্বা তখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দি। যেদিন সবাই মিলে মায়ের সাথে কেন্দ্রীয় কারাগারে আব্বাকে দেখতে যেতাম সেদিন রাসেল ফেরার সময় খুব কাঁদত। একবার খুব মন খারাপ করে ঘরে ফিরল। জিজ্ঞেস করতে বলল আব্বা আসলো না। বলল ওটা তার বাসা এটা আমার বাসা। এখানে পরে আসবে। (শেখ রেহানা- রাসেল আমার ভালোবাসা- ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ‘রাসেল : হারিয়ে যাওয়া প্রজাপতি’ জাতীয় শিশু দিবস ১৭ই মার্চ ২০১২) বঙ্গবন্ধু নিজেও রাসেল সম্পর্কে অত্যন্ত দুর্বল ছিলেন। জেলখানায়  বন্দি অবস্থায় লেখা ‘কারাগারের রোজ নামচা’ বইতে আমরা দেখেছি তিনি অনেকবার রাসেলের কথা বলেছেন। ছোট্ট ছেলেটি তাঁর অত্যন্ত প্রিয় ছিল। পিতা হিসেবে তাকে সময় দিতে না পারার জন্য মাঝে মধ্যে বঙ্গবন্ধু নিজেকে বিবেকের কাঠগড়ার দাঁড় করাতেন। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনে কখনো বিশ্বাস করতে পারেননি যাদের জন্য বছরের পর বছর জেল-জুলুম সহ্য করেছেন, ফাঁসির ঝুঁকি নিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন সেই বাঙালি তাঁকে হত্যা করতে পারে। যে কারণে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি নিজের নিরাপত্তা নিয়ে কখনো মাথা ঘামাননি। বঙ্গবন্ধু কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি যে বাঙালিদের মধ্যে ঘাপটি মারা মোনাফেক শুধু তাঁকেই নয়, তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যের সঙ্গে অতি প্রিয় ছোট্ট শিশু রাসেলকেও হত্যা করবে! আসলে এটা যেকোন বিবেকবান মানুষের পক্ষে কখনো কল্পনা করাও দূরহ ছিল। শেখ রাসেলের বর্বরোচিত হত্যা আমাদের কাছে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক হয়ে ওঠে যখন তারই বড়বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠে শুনতে পাই, “১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেট কেড়ে নিল ছোট্ট রাসেলকে। মা, বাবা, দুই ভাই, দুই ভাবী, চাচা সকলের লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে ঘাতকরা সকলের শেষে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করল রাসেলকে। ঐ ছোট্ট বুকটা কি কষ্টে বেদনায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল? যাদের সান্নিধ্যে ¯েœহ আদরে হেসেখেলে বড় হয়েছে নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের মধ্যে কি অবস্থা হয়েছিল, কী কষ্টই না ও পেয়েছিল। কেন কেন কেন আমার রাসেলকে এত কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল ঘাতকরা? আমি কি কোনদিন এই কেনোর উত্তর পাবো?” (শেখ হাসিনা, আমাদের ছোট্ট রাসেল সোনা, ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ‘রাসেল : হারিয়ে যাওয়া প্রজাপতি, প্রাগুক্ত)

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই প্রশ্নের মুখে আমরা সত্যিই নির্বাক, জবাব দেওয়ার কোনো ভাষা আমাদের নেই। তবে সান্তনা এই যে দেশরত্ন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আমরা খুনিদের রক্ষাকবচ কুখ্যাত ইনডেমনিটি অ্যাক্ট বাতিল করে যথাযথ বিচারের মাধ্যমে জাতিকে অভিশাপমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি। শেখ রাসেলের ঘাতকদের ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছি।

লেখক : সিনিয়র কমিশনার, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
              সদস্য, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদ

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত
অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা
কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ
উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর
জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের
লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের
মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার
৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯
লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট
টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের
হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার
আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট
ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি
ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা
২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা