শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৩

প্রবাসীদের ভাবনায় বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি ও নির্বাচন

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসীদের ভাবনায় বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি ও নির্বাচন

বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা আর বাংলা মায়ের মাটির টান কতটা প্রবল- তা বোধ করি প্রতিটা বাঙালি প্রবাসী বুঝেন প্রতিনিয়ত। উন্নত দেশের পরিবেশ পরিস্থিতি যতই চাকচিক্যময় হোক না কেন, নিজের দেশের হাজারো সমস্যার কাছে তা অনেক সময় ম্লান হয়ে যায়। কারণ নিজের দেশ নিজেরই। এ ভাবনা বিদেশে অবস্থানকারী শুধু বাঙালি নয় অন্যদেশের নাগরিকদের মাঝেও দেখা যায়। পরিবার পরিজনের পরেও দেশের জন্য যে ভালোবাসা তার পরিধি কতটা বিস্তৃত তা বোধ করি কোন ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। উন্নত দেশের জীবন ব্যবস্থা একটা নিয়মের ছকে বাঁধা। এখানে সামাজিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এতটাই নিয়মতান্ত্রিক সুনিশ্চিত যে তার কারণে মানুষ দেশের প্রতি ভালোবাসাকে অবদমিত করে বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে বছরের পর বছর কাটিয়ে দেয় প্রবাসী হয়ে। প্রবাসে বেড়ে ওঠা সন্তানদের নিশ্চয়তার জীবনকে শ্রেয় মনে করে তাদের আইন ও সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনীর জন্য। অন্যদিকে, বিদেশে বসে দেশের রাজনীতি পরিবেশ পরিস্থিতি, সামাজিক নিরাপত্তা, অনিয়ম, দুর্নীতি  নিয়ে মিডিয়া বা আত্মীয়-স্বজন থেকে যতটা জানে তাতে স্বস্তিবোধ করে না। তারা দেশের এসব অনিয়ম, রাজনৈতিক অস্বাভাবিকতাকে কল্পনাও করতে পারে না তাদের বিদেশের জন্ম নেয়া ছেলে-মেয়েদের ক্ষেত্রে। এখানকার ছেলে-মেয়েরা একটা নিয়মতান্ত্রিক পরিবেশে বড় হয়। রাজনৈতিক পরিবেশের ভারসাম্যহীনতা এখানে নেই। যা বাংলাদেশ দেখা দিয়েছে বিশেষভাবে। 

বর্তমানে এ সমস্যাটা প্রকট হবার কারণ হল, দীর্ঘ সময় ধরে যারা বিদেশে থাকেন তারা কিংবা তাদের সন্তানদের কাছে বাংলাদেশের  চিত্রটা বরাবরই আশাহীন অনিশ্চিত জীবন হিসেবে তুলে ধরা হয়। দেশের খবর জানতে চাইলে আত্মীয় পরিজন বা বন্ধুদের মুখে হাতাশা আর শঙ্কার কথাই শোনা যায়। তার উপরে বিদেশের যারা আওয়ামী লীগ বা বিএনপি করেন তাদের সাম্প্রতিক সময়ের কিছু কর্মকাণ্ডকে কোনো যুক্তি দিয়ে বিচার করা যায় না। অন্যের দেশে বসে যখন নিজের দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আগমনে বা অবস্থানকালীন সময়ে প্রতিবাদের নামে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে তা বিশ্বের কাছে জাতিকে লজ্জিত করে। তারা ভুলে যায় বাংলাদেশের রাজনীতি ও আগামী নির্বাচন নিয়ে বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশসমূহের দৃষ্টি রয়েছে। এসব প্রবাসীরা নিজেরদের সহবত থাকার শিষ্টাচারও মনে রাখে না।  

আর এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সাধারণ প্রবাসীদের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে ভাবনাটা তথৈবচ। আওয়ামী সরকারের দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতা থাকার কারণে দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এখন অনেকটাই দৃশ্যত। তবে করোনার আপদকালীন সময় আর রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় অর্থনৈতিক বাজারে সারা বিশ্বে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তার প্রভাব বাংলাদেশেও চলমান তা শতভাগ সত্য। তবে উন্নত বিশ্বের সরকার এ সমস্যার সমাধানের জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তাদের  জনগণ যেন স্বাভাবিকভাবে জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করতে পারে তার জন্য। যার ফলে এসব দেশের সাধারণ জনগণ রাজনীতির নানা মেরুকরণ নিয়ে ততটা ভাবেন না- কারণ তারা জানে সংকটকালীন সময়কে সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে। যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

কারণ বাংলাদেশে বাজার সিন্ডিকেটের কাছে সরকার জিম্মী। এতে করে নিয়ন্ত্রণহীন বাজার ব্যবস্থা যে সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলছে তা মানুষের ক্ষোভ প্রকাশের মাধ্যমেই বোধগম্য হয়। সরকার থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হলেও তা দিয়ে বাজার সিন্ডিকেটকারীদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এর অন্তরালের কারণ হল অনিয়ম ও দুর্নীতি। প্রাত্যহিক জীবনের মৌলিক চাহিদা মেটাতে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ফলশ্রুতিতে এখন মানুষের কাছে জীবন ও জীবিকাই বেশি  প্রাধান্য পায়। সরকার, ভোট বা  রাজনীতি নয়। তারা নির্বাচন, ভোট নিয়ে কথা বলতে নারাজ। কোন সরকারই জনগণের কথা শুনতে চায় না বলে তার ভোট দিতে পারবে কিনা তা নিয়ে ভাবে না। তারা জানে তারা ভোট না দিলেও ভোট দেওয়া হয়ে যায়। আর যার পেশিশক্তিসহ নানা কারিশমা আছে সে সরকার হবে। এটা এখন কোন আজব বিষয় নয়।

জনগণের রাজনৈতিক চিন্তা ধারণাতে এ উন্নাসিকতা ভাব দেশের উন্নয়নে যে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে তা দৃশ্যত না হলেও এর ক্ষতিকর দিকটা বুঝতে পারে রাজনৈতিক দলগুলো সময়ের প্রবাহে। এর পাশাপাশি জনগণের ভোট বিমুখ হবার কারণ হলো ভোট প্রদান যে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার তা ছিনিয়ে নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো ১/১১  নির্বাচনের পরবর্তী সময় থেকে। অন্যদিকে, দীর্ঘ সময় ধরে এক দলের ক্ষমতায় থাকাতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে বটে তবে সে উন্নয়নকে মানবিক উন্নয়নে উত্তরণ করা সম্ভব হয়নি সরকারের নাম ব্যবহারকারী আমলা, ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজদের কারণে।  

প্রবাসীদের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতির গণতান্ত্রিক চর্চাটা অনেকটা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিক চিন্তা বলে প্রতীয়মান হয়। যা তারা এদেশের রাজনৈতিক চিন্তার সাথে মেলাতে পারেন না। উন্নত দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আইনগতভাবে জনগণের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ শতভাগ নিশ্চিত। এখানে কেউ কারো ভোট দিয়ে দেবে এমন চিন্তা করা অকল্পনীয়। রাতের ভোট তো হাস্যকর বিষয়। একজন বা একটি দল বছরের পর বছর ক্ষমতা থাকার বিধানও নেই এখানে। সংবিধানকে তারা অনুসরণ করে প্রতিটি পর্যায়ে। প্রতিটি দেশে উন্নয়ন একটি প্রক্রিয়াগত কার্যক্রম। এক সরকার চলে গেলে উন্নয়ন হবে না তা ভাবার কোন অবকাশ নেই। বাংলাদেশের মত এখানে এক সরকার চলে গেলে তার নেয়া প্রকল্প বন্ধ হয়ে যায় না। এমন কাজ জনগণের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। আসলে গণতন্ত্র আর উন্নয়নের নামে রাজনৈতিকভাবে সরকারের আসনকে কুক্ষিগত করার চিন্তা কোন রাজনৈতিক দলের জন্য সুফল বয়ে আনে না।

বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। নির্বাচনকালীন সময়ে প্রবাসীদের অনেকেই দেশে বেড়াতে যেতেও ভয় পায়। কারণ স্বাভাবিক নির্বাচন হবে কিনা তা নিয়ে তারা শংকিত। বাংলাদেশের নির্বাচন মানে মামলা-হামলা। জীবনের নিরাপত্তা খুঁজে পায় না সাধারণ প্রবাসীরা। আর আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখন বর্হিবিশ্বে নানা ধরনের স্যাংশন দিয়ে আরও বেশি ভীতকর পরিবেশ তৈরি করেছে প্রবাসীদের মনে। তারা দেশে থাকা আপনজনদের নিয়ে চিন্তিত। নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে হবে কিনা কিংবা জনগণ ভোট দিতে আগ্রহী হবে কিনা তা নিয়ে  বাঙালিদের চিন্তা নয়। বরং তারা ভাবছে বিনা কারণে কোন ধরনের হামলা-মামলা শিকার হয়ে পড়ে কিনা তাদের আত্মীয়-পরিজন। প্রকৃত পক্ষে একটি দেশে কেবল কাগজে কলমে গণতন্ত্র থাকা আর বাস্তবে গণতন্ত্রের চর্চা না থাকার ফল কি হতে পারে তা বর্তমান বাংলাদেশ বুঝতে পারছে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বহির্বিশ্বের নানামুখি কার্যকলাপের মাধ্যম।

বর্তমান সরকার প্রধান তার এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘দেশে এখন ১৯৭৫ সালের পূর্ববতী অবস্থা চলছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নির্বাচনে আসুক তা অনেকে চায় না। এ অবস্থায় এখন দল যাকে মনোনয়ন দিবে সে যেন নিজের যোগ্যতায় জয়ী হয় তা চেষ্টা করতে হবে।" এ কথার প্রতি উত্তরে বলা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য নেতা-নেত্রী ও মন্ত্রীদের সাথে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা নেই বললে চলে। এ কথার প্রমাণ মিলে বিভিন্ন এলাকার জনগণের কথায়। অন্যদিকে, বিএনপি মামলা-হামলায় জর্জরিত একটা দল। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে তারা নিজেদের অবস্থান তৈরি করার চেষ্টা করছে বহির্বিশ্বের নজরদারির কারণে। তাদের নেতাকর্মীদের নামে যে হারে মামলা রয়েছে তা নির্বাচনের পথে যে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

মোট কথায় বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচন এখন বহির্বিশ্ব নির্ভর হয়ে পড়েছে অনেকটাই। এর কারণ হলো গণতন্ত্রের নামে দীর্ঘকালীন একদলীয় শাসন ব্যবস্থা ও শক্তিশালী  বিরোধ দলের অনুপস্থিতি। একই সাথে বাংলাদেশে রাজনীতির অপচর্চার কারণে বেড়েছে অন্যায়, দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা। আর এ কারণে বহির্বিশ্ব তাদের নিজস্ব এজেন্ডা নিয়ে হস্তক্ষেপ করছে বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচনে। এসব কারণে সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যমের সংবাদ দেখে প্রবাসীদের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতি ও সামগ্রিক অবস্থা হতাশাজনক। সব কিছু বিবেচনা করে তারা দেশপ্রেমের আবেগের কাছে পরাজিত। তারা মনে করে নিজের বুকে লালন করা লাল-সবুজ পতাকাটি প্রকৃত স্বাধীনতা পায়নি বলে তারা তাদের সন্তানদের বলতে পারে না ‘চলো বাংলাদেশে যাই’।

লেখক : কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর