শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২১, বুধবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৩

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

ঢাকা মহানগর পুলিশের কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম পারভেজকে যে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করল বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা, টেলিভিশনের পর্দায় সে দৃশ্য দেখে চোখের পানি আটকাতে পেরেছে, এমন লোক কমই আছে। খুনিদের উন্মাদনা এতটাই পৈশাচিক ছিল যে আশপাশের বহু প্রত্যক্ষদর্শীও তাদের আবেগ চেপে রাখতে পারেনি। গণতন্ত্রে এমন পৈশাচিকতার স্থান কোথায়? গণতন্ত্রে অগ্নিসন্ত্রাস কিংবা মানুষ হত্যার কোনো সুযোগ আছে কি?

আমিরুল ইসলাম পারভেজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের হাতে শহীদ হয়েছেন। একাত্তরে ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়ে আমাদের দিয়েছিলেন এক স্বাধীন-সার্বভৌম ভূখণ্ড।

স্বাধীনতার পরও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর উপর্যুপরি আক্রমণ হয়েছে দফায় দফায়। দেশকে পুনরায় পাকিস্তান বানানোর অনেক অপচেষ্টা হয়েছে। সে সময়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিকে রুখে দেওয়ার জন্যও অনেক দেশপ্রেমিককে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের হাতে। একাত্তরে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন ৩০ লাখ বাঙালি শহীদ হয়ে আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের স্বর্ণময় অধ্যায়ে স্থান পেয়েছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য যাঁরা স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে নিহত হয়েছেন, তাঁরাও শহীদ হিসেবেই শ্রদ্ধাভরে বেঁচে থাকবেন ইতিহাসের অম্লান পাতায়।

পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজও তেমনি একজন, যিনি ২৮ অক্টোবর শহীদ হলেন স্বাধীনতাবিরোধী পিশাচদের হাতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে দেশে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া নস্যাতের জন্য।

অতীতেও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসীদের হত্যা করেছে সেই অসুর গোষ্ঠী, যারা স্বাধীন ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে কখনো মেনে নিতে পারেনি। জিয়াউর রহমান আগ্নেয়াস্ত্রের বলে ক্ষমতা দখলের পর যে শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন, তাঁরাও পেয়েছেন শহীদের মর্যাদা। যুদ্ধাপরাধী, খুনি, ধর্ষক সাঈদীকে দণ্ডাদেশ দেওয়ার দিন এমন উদ্ভট কথা ছড়ানো হয় যে তাঁকে চাঁদে দেখা গেছে।

সঙ্গে সঙ্গে ধর্মান্ধ স্বাধীনতাবিরোধীরা রাস্তায় নেমে পুলিশ সদস্যসহ অনেক দেশপ্রেমিককে হত্যা করে। তারা সবাই শহীদের মর্যাদায় রয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধকালের ৩০ লাখ শহীদের রক্ত যেমন বৃথা যায়নি, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশকে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া থেকে রক্ষার জন্য যাঁরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের রক্তদানও বৃথা যাবে না। বীর মুক্তিযোদ্ধা সিকান্দার মোল্লা যেমন বঙ্গবন্ধুর ডাকে জাগ্রত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের জীবন বাজি রেখে, তাঁর দেশপ্রেমী পুত্র শহীদ আমিরুল ইসলাম পারভেজও একাত্তরের পরাজিতদের বংশধরদের প্রতিহত করার প্রত্যয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তাদের ঠেকাতে। তিনি মানুষরূপী দৈত্যদের আক্রমণে মৃত্যুর শীতল কোলে পতিত হয়েছিলেন বটে, কিন্তু পরাস্ত হননি।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মানুষ কখনো পরাজিত হয় না। তাঁর রক্ত দেখে উজ্জীবিত হবে লাখ লাখ দেশপ্রেমী। সেই রক্তই বহু দেশপ্রেমীর উদ্দীপনার উৎস হয়ে থাকবে যুগ যুগ ধরে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপরে হামলা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শহীদ পারভেজের পদাঙ্ক অনুসরণ করে ঝাঁপিয়ে পড়বে স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিরোধ করতে।

এরই মধ্যে জানা গেছে যে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। এই কৃতিত্বের জন্য ঢাকা মহানগর এবং বাংলাদেশ পুলিশ নিশ্চয়ই সাধুবাদের দাবিদার। ২৮ অক্টোবর ঢাকা শহরের সব এলাকায় চালু রাখা হয়েছিল শক্তিশালী সিসিটিভি। তাই ভুল লোকদের চিহ্নিত করার কোনো সুযোগ নেই। এমনকি আমরা অর্থাৎ টেলিভিশনের দর্শকরাও প্রত্যক্ষ খুনিদের মুখ পরিষ্কারভাবেই দেখতে পেয়েছি। দেখা গেল যে প্রাথমিক আক্রমণের পর শহীদ পারভেজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাঁর ওপর আক্রমণ চালানো হলো মারাত্মক অস্ত্র দিয়ে। সে দৃশ্য দেখার মতো ছিল না। এ ধরনের নিষ্ঠুর মানুষ কমই দেখা যায়। তারা দীক্ষা পেয়েছে তাদের গুরু জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে, যিনি কথায় কথায় মানুষ হত্যা করতে অভ্যস্ত ছিলেন। প্রত্যক্ষ খুনিরা ছাড়াও আইনের দৃষ্টিতে সেসব ব্যক্তি দায় এড়াতে পারে না, যারা হুকুমের আসামি,  উসকানিদাতা বা অপরাধের সহায়ক হিসেবে চিহ্নিত। যারা সেদিন পরিকল্পনামাফিক ঢাকা শহরে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টির উদ্দেশ্যে তাণ্ডবের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল, মাস্তানদের আহ্বান করেছিল ঢাকা শহরে এসে তাণ্ডব চালাতে, আইনের দৃষ্টিতে তারাও অপরাধের দায় থেকে বাঁচতে পারে না। জানা গেছে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ আরো কয়েকজনকেও আসামির তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য দেশের মতো বাংলাদেশের ফৌজদারি আইনে সেসব ব্যক্তিও সমানভাবে দায়ী, যারা অপরাধের পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, হুকুম দেয়, মৌখিক বা শারীরিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে উসকানি দেয় বা অন্য কোনোভাবে প্রত্যক্ষ অপরাধীদের সহায়তা করে। সে অর্থে ২৮ অক্টোবর যারা শহীদ পারভেজের হত্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তার হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছিল, তাদের আসামির তালিকাভুক্ত করা আইনেরই নির্দেশ। আইনমন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, শহীদ পারভেজ হত্যা মামলার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশপ্রধান হাবিবুর রহমান বলেছেন, দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই করা হবে। মামলা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ আর এসব সাক্ষ্য-প্রমাণ, বিশেষ করে সিসিটিভিতে ধারণ করা চিত্রগুলোর এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যের বিশেষ প্রয়োজন হবে, যেগুলোর ব্যবস্থা করার জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশ এবং বিভিন্ন শাখার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ভূমিকা অপরিহার্য। জামিন প্রদান আদালতের এখতিয়ারের বিষয় হলেও জামিন ঠেকাতে প্রসিকিউশনপক্ষের আইনজীবীদের দায়িত্ব অনস্বীকার্য। এই দানবীয় হত্যাকাণ্ডের আসামিরা এবং তাদের উসকানিদাতারা যেন আইনের ফাঁকফোকর বের করে জামিনে মুক্তি না পায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য আইনমন্ত্রী মহোদয়কে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে প্রসিকিউশনের আইনজ্ঞদের সতর্ক রাখার জন্য। একটি আদালত জামিন দিলে যেন তাৎক্ষণিকভাবে উচ্চতর আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য পিপি, এপিপি এবং অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিতে হবে। তিনি সেই দায়িত্ব পালন করবেন বলে আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।

এটি কারোরই অজানা নয় যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নেজামে ইসলাম, মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামীর মতো ধর্মান্ধ দলের নেতাকর্মীরা জিয়াউর রহমানকে তাঁদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁর ছত্রচ্ছায়ায় এক হয়েছিলেন। জিয়া কুখ্যাত রাজাকারদের স্থান দিয়েছিলেন তাঁর অবৈধ মন্ত্রিসভায়। আর তাঁদের সমন্বয়েই সৃষ্টি হয়েছে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল। এই দলের বেশির ভাগ নেতাকর্মীই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অথবা বিরোধীদের বংশধর। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় তথ্যের ভিত্তিতে বলেছেন, প্রত্যক্ষ দুই খুনিই বিএনপির ছাত্রদলের বিভিন্ন পদাধিকারী। আরো তদন্তে এটিও জানা যেতে পারে যে তারা রাজাকারদেরই বংশধর। তাই তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অঙ্গীকারবদ্ধ এক পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেইশহীদ পারভেজের বাড়িতে শোকের যে ছায়া নেমেছে, সেটিই স্বাভাবিক। সেই পরিবারের কর্ণধার সেকান্দার আলি মোল্লা পাকিস্তানি হানাদার এবং তাদের রাজাকার দোসরদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্ত্র হাতে নিয়েছিলেন। সে সময়ে তিনিও শহীদ হতে পারতেন, তবে তিনি বেঁচে এসেছেন। আজ তাঁর শহীদ পুত্র একইভাবে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিদের দমাতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন বটে, কিন্তু তিনি অনাদিকাল চিরঞ্জীব হয়ে বেঁচে থাকবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের অনুপ্রেরণার শক্তিদাতা হিসেবে। তাঁর সাত বছর বয়সের শিশুকন্যা পিতৃহারা হিসেবেই বড় হবে। তবে আজীবন গৌরবের সঙ্গে বলতে পারবে তার বাবা স্বাধীনতাবিরোধীদের দমন করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন, যেমন শহীদ হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধকালে ৩০ লাখ বাঙালি।

২৮ অক্টোবর এই পাকিস্তানপন্থীরা যে অভিলাষ নিয়ে এগিয়েছিল, তাদের সেই গুড়ে বালি পড়েছে। তারা ভেবেছিল, এক মহাপ্রলয় ঘটিয়ে তারা অবৈধ, অসাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা দখল করবে, যে পন্থায় তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়া ক্ষমতা দখল করেছিলেন। কিন্তু মহাপ্রলয়ের বদলে ২৮ অক্টোবর তাদের মহাপ্রয়াণই ঘটেছে। সেদিনের উন্মাদনা, জ্বালাও-পোড়াও, পুলিশ হাসপাতালে আগুন দেওয়া, রোগী বহনকারী অ্যাম্বুল্যান্স জ্বালিয়ে দেওয়া, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে আক্রমণ, আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে কর্মরত বহু পুলিশ-র‌্যাব সদস্যকে আক্রমণ, সংবাদ সংগ্রহের জন্য কর্মরত বহু সাংবাদিকের ওপর ন্যক্কারজনক দৈহিক আক্রমণের সব ঘটনাই দেশের  জনগণ টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছে। আগে কিছু মানুষের মধ্যে বিএনপির প্রতি যেটুকু সমর্থন ছিল, ২৮ অক্টোবর সব কিছু দেখার পর তা-ও শেষ হয়েছে। জ্বালাও-পোড়াও এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা বিএনপি-জামায়াতের নতুন কিছু নয়। ২৮ অক্টোবরের ঘটনা নতুন করে প্রমাণ করল দল দুটি তাদের সেই পন্থা মোটেও পরিত্যাগ করেনি। বিএনপি-জামায়াত যে এখনো এক এবং অভিন্ন তারও প্রমাণ পাওয়া গেল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জামায়াত নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে না। সে কারণেই ঢাকা মহানগর পুলিশ যৌক্তিকভাবেই জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। কিন্তু তার পরও জামায়াত গায়ের জোরে ব্যারিকেড ভঙ্গ করে সমাবেশ করেছে, যার জন্য তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেদিনের সেই অরাজকতা, ধ্বংসযজ্ঞ এবং দৈহিক আক্রমণগুলোতে জামায়াতের প্রত্যক্ষ ভূমিকা কারো নজর এড়ায়নি।

কবিগুরুর ভাষায় এরা সব কালনাগিনি, যারা চারিদিকে ছড়াচ্ছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস। এদের বিষদাঁত চূড়ান্তভাবে ভেঙে দেওয়ার এটাই সময়। ভবিষ্যতে যেন আর কাউকে শহীদ পারভেজের মতো হত্যা করতে না পারে সে ব্যবস্থাই করতে হবে। শহীদ পারভেজের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ খুনিদের বিচার দেখার জন্য গোটা জাতি তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সর্বশেষ খবর
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা