শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২১, বুধবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৩

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

ঢাকা মহানগর পুলিশের কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম পারভেজকে যে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করল বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা, টেলিভিশনের পর্দায় সে দৃশ্য দেখে চোখের পানি আটকাতে পেরেছে, এমন লোক কমই আছে। খুনিদের উন্মাদনা এতটাই পৈশাচিক ছিল যে আশপাশের বহু প্রত্যক্ষদর্শীও তাদের আবেগ চেপে রাখতে পারেনি। গণতন্ত্রে এমন পৈশাচিকতার স্থান কোথায়? গণতন্ত্রে অগ্নিসন্ত্রাস কিংবা মানুষ হত্যার কোনো সুযোগ আছে কি?

আমিরুল ইসলাম পারভেজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের হাতে শহীদ হয়েছেন। একাত্তরে ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়ে আমাদের দিয়েছিলেন এক স্বাধীন-সার্বভৌম ভূখণ্ড।

স্বাধীনতার পরও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর উপর্যুপরি আক্রমণ হয়েছে দফায় দফায়। দেশকে পুনরায় পাকিস্তান বানানোর অনেক অপচেষ্টা হয়েছে। সে সময়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিকে রুখে দেওয়ার জন্যও অনেক দেশপ্রেমিককে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের হাতে। একাত্তরে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন ৩০ লাখ বাঙালি শহীদ হয়ে আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের স্বর্ণময় অধ্যায়ে স্থান পেয়েছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য যাঁরা স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে নিহত হয়েছেন, তাঁরাও শহীদ হিসেবেই শ্রদ্ধাভরে বেঁচে থাকবেন ইতিহাসের অম্লান পাতায়।

পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজও তেমনি একজন, যিনি ২৮ অক্টোবর শহীদ হলেন স্বাধীনতাবিরোধী পিশাচদের হাতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে দেশে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া নস্যাতের জন্য।

অতীতেও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসীদের হত্যা করেছে সেই অসুর গোষ্ঠী, যারা স্বাধীন ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে কখনো মেনে নিতে পারেনি। জিয়াউর রহমান আগ্নেয়াস্ত্রের বলে ক্ষমতা দখলের পর যে শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন, তাঁরাও পেয়েছেন শহীদের মর্যাদা। যুদ্ধাপরাধী, খুনি, ধর্ষক সাঈদীকে দণ্ডাদেশ দেওয়ার দিন এমন উদ্ভট কথা ছড়ানো হয় যে তাঁকে চাঁদে দেখা গেছে।

সঙ্গে সঙ্গে ধর্মান্ধ স্বাধীনতাবিরোধীরা রাস্তায় নেমে পুলিশ সদস্যসহ অনেক দেশপ্রেমিককে হত্যা করে। তারা সবাই শহীদের মর্যাদায় রয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধকালের ৩০ লাখ শহীদের রক্ত যেমন বৃথা যায়নি, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশকে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া থেকে রক্ষার জন্য যাঁরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের রক্তদানও বৃথা যাবে না। বীর মুক্তিযোদ্ধা সিকান্দার মোল্লা যেমন বঙ্গবন্ধুর ডাকে জাগ্রত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের জীবন বাজি রেখে, তাঁর দেশপ্রেমী পুত্র শহীদ আমিরুল ইসলাম পারভেজও একাত্তরের পরাজিতদের বংশধরদের প্রতিহত করার প্রত্যয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তাদের ঠেকাতে। তিনি মানুষরূপী দৈত্যদের আক্রমণে মৃত্যুর শীতল কোলে পতিত হয়েছিলেন বটে, কিন্তু পরাস্ত হননি।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মানুষ কখনো পরাজিত হয় না। তাঁর রক্ত দেখে উজ্জীবিত হবে লাখ লাখ দেশপ্রেমী। সেই রক্তই বহু দেশপ্রেমীর উদ্দীপনার উৎস হয়ে থাকবে যুগ যুগ ধরে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপরে হামলা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শহীদ পারভেজের পদাঙ্ক অনুসরণ করে ঝাঁপিয়ে পড়বে স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিরোধ করতে।

এরই মধ্যে জানা গেছে যে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। এই কৃতিত্বের জন্য ঢাকা মহানগর এবং বাংলাদেশ পুলিশ নিশ্চয়ই সাধুবাদের দাবিদার। ২৮ অক্টোবর ঢাকা শহরের সব এলাকায় চালু রাখা হয়েছিল শক্তিশালী সিসিটিভি। তাই ভুল লোকদের চিহ্নিত করার কোনো সুযোগ নেই। এমনকি আমরা অর্থাৎ টেলিভিশনের দর্শকরাও প্রত্যক্ষ খুনিদের মুখ পরিষ্কারভাবেই দেখতে পেয়েছি। দেখা গেল যে প্রাথমিক আক্রমণের পর শহীদ পারভেজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাঁর ওপর আক্রমণ চালানো হলো মারাত্মক অস্ত্র দিয়ে। সে দৃশ্য দেখার মতো ছিল না। এ ধরনের নিষ্ঠুর মানুষ কমই দেখা যায়। তারা দীক্ষা পেয়েছে তাদের গুরু জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে, যিনি কথায় কথায় মানুষ হত্যা করতে অভ্যস্ত ছিলেন। প্রত্যক্ষ খুনিরা ছাড়াও আইনের দৃষ্টিতে সেসব ব্যক্তি দায় এড়াতে পারে না, যারা হুকুমের আসামি,  উসকানিদাতা বা অপরাধের সহায়ক হিসেবে চিহ্নিত। যারা সেদিন পরিকল্পনামাফিক ঢাকা শহরে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টির উদ্দেশ্যে তাণ্ডবের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল, মাস্তানদের আহ্বান করেছিল ঢাকা শহরে এসে তাণ্ডব চালাতে, আইনের দৃষ্টিতে তারাও অপরাধের দায় থেকে বাঁচতে পারে না। জানা গেছে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ আরো কয়েকজনকেও আসামির তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য দেশের মতো বাংলাদেশের ফৌজদারি আইনে সেসব ব্যক্তিও সমানভাবে দায়ী, যারা অপরাধের পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, হুকুম দেয়, মৌখিক বা শারীরিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে উসকানি দেয় বা অন্য কোনোভাবে প্রত্যক্ষ অপরাধীদের সহায়তা করে। সে অর্থে ২৮ অক্টোবর যারা শহীদ পারভেজের হত্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তার হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছিল, তাদের আসামির তালিকাভুক্ত করা আইনেরই নির্দেশ। আইনমন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, শহীদ পারভেজ হত্যা মামলার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশপ্রধান হাবিবুর রহমান বলেছেন, দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই করা হবে। মামলা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ আর এসব সাক্ষ্য-প্রমাণ, বিশেষ করে সিসিটিভিতে ধারণ করা চিত্রগুলোর এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যের বিশেষ প্রয়োজন হবে, যেগুলোর ব্যবস্থা করার জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশ এবং বিভিন্ন শাখার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ভূমিকা অপরিহার্য। জামিন প্রদান আদালতের এখতিয়ারের বিষয় হলেও জামিন ঠেকাতে প্রসিকিউশনপক্ষের আইনজীবীদের দায়িত্ব অনস্বীকার্য। এই দানবীয় হত্যাকাণ্ডের আসামিরা এবং তাদের উসকানিদাতারা যেন আইনের ফাঁকফোকর বের করে জামিনে মুক্তি না পায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য আইনমন্ত্রী মহোদয়কে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে প্রসিকিউশনের আইনজ্ঞদের সতর্ক রাখার জন্য। একটি আদালত জামিন দিলে যেন তাৎক্ষণিকভাবে উচ্চতর আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য পিপি, এপিপি এবং অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিতে হবে। তিনি সেই দায়িত্ব পালন করবেন বলে আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।

এটি কারোরই অজানা নয় যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নেজামে ইসলাম, মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামীর মতো ধর্মান্ধ দলের নেতাকর্মীরা জিয়াউর রহমানকে তাঁদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁর ছত্রচ্ছায়ায় এক হয়েছিলেন। জিয়া কুখ্যাত রাজাকারদের স্থান দিয়েছিলেন তাঁর অবৈধ মন্ত্রিসভায়। আর তাঁদের সমন্বয়েই সৃষ্টি হয়েছে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল। এই দলের বেশির ভাগ নেতাকর্মীই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অথবা বিরোধীদের বংশধর। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় তথ্যের ভিত্তিতে বলেছেন, প্রত্যক্ষ দুই খুনিই বিএনপির ছাত্রদলের বিভিন্ন পদাধিকারী। আরো তদন্তে এটিও জানা যেতে পারে যে তারা রাজাকারদেরই বংশধর। তাই তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অঙ্গীকারবদ্ধ এক পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেইশহীদ পারভেজের বাড়িতে শোকের যে ছায়া নেমেছে, সেটিই স্বাভাবিক। সেই পরিবারের কর্ণধার সেকান্দার আলি মোল্লা পাকিস্তানি হানাদার এবং তাদের রাজাকার দোসরদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্ত্র হাতে নিয়েছিলেন। সে সময়ে তিনিও শহীদ হতে পারতেন, তবে তিনি বেঁচে এসেছেন। আজ তাঁর শহীদ পুত্র একইভাবে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিদের দমাতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন বটে, কিন্তু তিনি অনাদিকাল চিরঞ্জীব হয়ে বেঁচে থাকবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের অনুপ্রেরণার শক্তিদাতা হিসেবে। তাঁর সাত বছর বয়সের শিশুকন্যা পিতৃহারা হিসেবেই বড় হবে। তবে আজীবন গৌরবের সঙ্গে বলতে পারবে তার বাবা স্বাধীনতাবিরোধীদের দমন করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন, যেমন শহীদ হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধকালে ৩০ লাখ বাঙালি।

২৮ অক্টোবর এই পাকিস্তানপন্থীরা যে অভিলাষ নিয়ে এগিয়েছিল, তাদের সেই গুড়ে বালি পড়েছে। তারা ভেবেছিল, এক মহাপ্রলয় ঘটিয়ে তারা অবৈধ, অসাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা দখল করবে, যে পন্থায় তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়া ক্ষমতা দখল করেছিলেন। কিন্তু মহাপ্রলয়ের বদলে ২৮ অক্টোবর তাদের মহাপ্রয়াণই ঘটেছে। সেদিনের উন্মাদনা, জ্বালাও-পোড়াও, পুলিশ হাসপাতালে আগুন দেওয়া, রোগী বহনকারী অ্যাম্বুল্যান্স জ্বালিয়ে দেওয়া, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে আক্রমণ, আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে কর্মরত বহু পুলিশ-র‌্যাব সদস্যকে আক্রমণ, সংবাদ সংগ্রহের জন্য কর্মরত বহু সাংবাদিকের ওপর ন্যক্কারজনক দৈহিক আক্রমণের সব ঘটনাই দেশের  জনগণ টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছে। আগে কিছু মানুষের মধ্যে বিএনপির প্রতি যেটুকু সমর্থন ছিল, ২৮ অক্টোবর সব কিছু দেখার পর তা-ও শেষ হয়েছে। জ্বালাও-পোড়াও এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা বিএনপি-জামায়াতের নতুন কিছু নয়। ২৮ অক্টোবরের ঘটনা নতুন করে প্রমাণ করল দল দুটি তাদের সেই পন্থা মোটেও পরিত্যাগ করেনি। বিএনপি-জামায়াত যে এখনো এক এবং অভিন্ন তারও প্রমাণ পাওয়া গেল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জামায়াত নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে না। সে কারণেই ঢাকা মহানগর পুলিশ যৌক্তিকভাবেই জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। কিন্তু তার পরও জামায়াত গায়ের জোরে ব্যারিকেড ভঙ্গ করে সমাবেশ করেছে, যার জন্য তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেদিনের সেই অরাজকতা, ধ্বংসযজ্ঞ এবং দৈহিক আক্রমণগুলোতে জামায়াতের প্রত্যক্ষ ভূমিকা কারো নজর এড়ায়নি।

কবিগুরুর ভাষায় এরা সব কালনাগিনি, যারা চারিদিকে ছড়াচ্ছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস। এদের বিষদাঁত চূড়ান্তভাবে ভেঙে দেওয়ার এটাই সময়। ভবিষ্যতে যেন আর কাউকে শহীদ পারভেজের মতো হত্যা করতে না পারে সে ব্যবস্থাই করতে হবে। শহীদ পারভেজের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ খুনিদের বিচার দেখার জন্য গোটা জাতি তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ২০০ কোটি টাকার খেজুর গুড় বিক্রির সম্ভাবনা
রাজশাহীতে ২০০ কোটি টাকার খেজুর গুড় বিক্রির সম্ভাবনা

দেশগ্রাম

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা