শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২১, বুধবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৩

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

ঢাকা মহানগর পুলিশের কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম পারভেজকে যে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করল বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা, টেলিভিশনের পর্দায় সে দৃশ্য দেখে চোখের পানি আটকাতে পেরেছে, এমন লোক কমই আছে। খুনিদের উন্মাদনা এতটাই পৈশাচিক ছিল যে আশপাশের বহু প্রত্যক্ষদর্শীও তাদের আবেগ চেপে রাখতে পারেনি। গণতন্ত্রে এমন পৈশাচিকতার স্থান কোথায়? গণতন্ত্রে অগ্নিসন্ত্রাস কিংবা মানুষ হত্যার কোনো সুযোগ আছে কি?

আমিরুল ইসলাম পারভেজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের হাতে শহীদ হয়েছেন। একাত্তরে ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়ে আমাদের দিয়েছিলেন এক স্বাধীন-সার্বভৌম ভূখণ্ড।

স্বাধীনতার পরও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর উপর্যুপরি আক্রমণ হয়েছে দফায় দফায়। দেশকে পুনরায় পাকিস্তান বানানোর অনেক অপচেষ্টা হয়েছে। সে সময়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিকে রুখে দেওয়ার জন্যও অনেক দেশপ্রেমিককে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের হাতে। একাত্তরে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন ৩০ লাখ বাঙালি শহীদ হয়ে আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের স্বর্ণময় অধ্যায়ে স্থান পেয়েছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য যাঁরা স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে নিহত হয়েছেন, তাঁরাও শহীদ হিসেবেই শ্রদ্ধাভরে বেঁচে থাকবেন ইতিহাসের অম্লান পাতায়।

পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজও তেমনি একজন, যিনি ২৮ অক্টোবর শহীদ হলেন স্বাধীনতাবিরোধী পিশাচদের হাতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে দেশে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া নস্যাতের জন্য।

অতীতেও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসীদের হত্যা করেছে সেই অসুর গোষ্ঠী, যারা স্বাধীন ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে কখনো মেনে নিতে পারেনি। জিয়াউর রহমান আগ্নেয়াস্ত্রের বলে ক্ষমতা দখলের পর যে শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন, তাঁরাও পেয়েছেন শহীদের মর্যাদা। যুদ্ধাপরাধী, খুনি, ধর্ষক সাঈদীকে দণ্ডাদেশ দেওয়ার দিন এমন উদ্ভট কথা ছড়ানো হয় যে তাঁকে চাঁদে দেখা গেছে।

সঙ্গে সঙ্গে ধর্মান্ধ স্বাধীনতাবিরোধীরা রাস্তায় নেমে পুলিশ সদস্যসহ অনেক দেশপ্রেমিককে হত্যা করে। তারা সবাই শহীদের মর্যাদায় রয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধকালের ৩০ লাখ শহীদের রক্ত যেমন বৃথা যায়নি, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশকে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া থেকে রক্ষার জন্য যাঁরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের রক্তদানও বৃথা যাবে না। বীর মুক্তিযোদ্ধা সিকান্দার মোল্লা যেমন বঙ্গবন্ধুর ডাকে জাগ্রত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের জীবন বাজি রেখে, তাঁর দেশপ্রেমী পুত্র শহীদ আমিরুল ইসলাম পারভেজও একাত্তরের পরাজিতদের বংশধরদের প্রতিহত করার প্রত্যয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তাদের ঠেকাতে। তিনি মানুষরূপী দৈত্যদের আক্রমণে মৃত্যুর শীতল কোলে পতিত হয়েছিলেন বটে, কিন্তু পরাস্ত হননি।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মানুষ কখনো পরাজিত হয় না। তাঁর রক্ত দেখে উজ্জীবিত হবে লাখ লাখ দেশপ্রেমী। সেই রক্তই বহু দেশপ্রেমীর উদ্দীপনার উৎস হয়ে থাকবে যুগ যুগ ধরে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপরে হামলা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শহীদ পারভেজের পদাঙ্ক অনুসরণ করে ঝাঁপিয়ে পড়বে স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিরোধ করতে।

এরই মধ্যে জানা গেছে যে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। এই কৃতিত্বের জন্য ঢাকা মহানগর এবং বাংলাদেশ পুলিশ নিশ্চয়ই সাধুবাদের দাবিদার। ২৮ অক্টোবর ঢাকা শহরের সব এলাকায় চালু রাখা হয়েছিল শক্তিশালী সিসিটিভি। তাই ভুল লোকদের চিহ্নিত করার কোনো সুযোগ নেই। এমনকি আমরা অর্থাৎ টেলিভিশনের দর্শকরাও প্রত্যক্ষ খুনিদের মুখ পরিষ্কারভাবেই দেখতে পেয়েছি। দেখা গেল যে প্রাথমিক আক্রমণের পর শহীদ পারভেজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাঁর ওপর আক্রমণ চালানো হলো মারাত্মক অস্ত্র দিয়ে। সে দৃশ্য দেখার মতো ছিল না। এ ধরনের নিষ্ঠুর মানুষ কমই দেখা যায়। তারা দীক্ষা পেয়েছে তাদের গুরু জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে, যিনি কথায় কথায় মানুষ হত্যা করতে অভ্যস্ত ছিলেন। প্রত্যক্ষ খুনিরা ছাড়াও আইনের দৃষ্টিতে সেসব ব্যক্তি দায় এড়াতে পারে না, যারা হুকুমের আসামি,  উসকানিদাতা বা অপরাধের সহায়ক হিসেবে চিহ্নিত। যারা সেদিন পরিকল্পনামাফিক ঢাকা শহরে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টির উদ্দেশ্যে তাণ্ডবের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল, মাস্তানদের আহ্বান করেছিল ঢাকা শহরে এসে তাণ্ডব চালাতে, আইনের দৃষ্টিতে তারাও অপরাধের দায় থেকে বাঁচতে পারে না। জানা গেছে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ আরো কয়েকজনকেও আসামির তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য দেশের মতো বাংলাদেশের ফৌজদারি আইনে সেসব ব্যক্তিও সমানভাবে দায়ী, যারা অপরাধের পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, হুকুম দেয়, মৌখিক বা শারীরিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে উসকানি দেয় বা অন্য কোনোভাবে প্রত্যক্ষ অপরাধীদের সহায়তা করে। সে অর্থে ২৮ অক্টোবর যারা শহীদ পারভেজের হত্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তার হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছিল, তাদের আসামির তালিকাভুক্ত করা আইনেরই নির্দেশ। আইনমন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, শহীদ পারভেজ হত্যা মামলার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশপ্রধান হাবিবুর রহমান বলেছেন, দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই করা হবে। মামলা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ আর এসব সাক্ষ্য-প্রমাণ, বিশেষ করে সিসিটিভিতে ধারণ করা চিত্রগুলোর এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যের বিশেষ প্রয়োজন হবে, যেগুলোর ব্যবস্থা করার জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশ এবং বিভিন্ন শাখার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ভূমিকা অপরিহার্য। জামিন প্রদান আদালতের এখতিয়ারের বিষয় হলেও জামিন ঠেকাতে প্রসিকিউশনপক্ষের আইনজীবীদের দায়িত্ব অনস্বীকার্য। এই দানবীয় হত্যাকাণ্ডের আসামিরা এবং তাদের উসকানিদাতারা যেন আইনের ফাঁকফোকর বের করে জামিনে মুক্তি না পায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য আইনমন্ত্রী মহোদয়কে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে প্রসিকিউশনের আইনজ্ঞদের সতর্ক রাখার জন্য। একটি আদালত জামিন দিলে যেন তাৎক্ষণিকভাবে উচ্চতর আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য পিপি, এপিপি এবং অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিতে হবে। তিনি সেই দায়িত্ব পালন করবেন বলে আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।

এটি কারোরই অজানা নয় যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নেজামে ইসলাম, মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামীর মতো ধর্মান্ধ দলের নেতাকর্মীরা জিয়াউর রহমানকে তাঁদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁর ছত্রচ্ছায়ায় এক হয়েছিলেন। জিয়া কুখ্যাত রাজাকারদের স্থান দিয়েছিলেন তাঁর অবৈধ মন্ত্রিসভায়। আর তাঁদের সমন্বয়েই সৃষ্টি হয়েছে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল। এই দলের বেশির ভাগ নেতাকর্মীই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অথবা বিরোধীদের বংশধর। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় তথ্যের ভিত্তিতে বলেছেন, প্রত্যক্ষ দুই খুনিই বিএনপির ছাত্রদলের বিভিন্ন পদাধিকারী। আরো তদন্তে এটিও জানা যেতে পারে যে তারা রাজাকারদেরই বংশধর। তাই তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অঙ্গীকারবদ্ধ এক পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেইশহীদ পারভেজের বাড়িতে শোকের যে ছায়া নেমেছে, সেটিই স্বাভাবিক। সেই পরিবারের কর্ণধার সেকান্দার আলি মোল্লা পাকিস্তানি হানাদার এবং তাদের রাজাকার দোসরদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্ত্র হাতে নিয়েছিলেন। সে সময়ে তিনিও শহীদ হতে পারতেন, তবে তিনি বেঁচে এসেছেন। আজ তাঁর শহীদ পুত্র একইভাবে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিদের দমাতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন বটে, কিন্তু তিনি অনাদিকাল চিরঞ্জীব হয়ে বেঁচে থাকবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের অনুপ্রেরণার শক্তিদাতা হিসেবে। তাঁর সাত বছর বয়সের শিশুকন্যা পিতৃহারা হিসেবেই বড় হবে। তবে আজীবন গৌরবের সঙ্গে বলতে পারবে তার বাবা স্বাধীনতাবিরোধীদের দমন করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন, যেমন শহীদ হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধকালে ৩০ লাখ বাঙালি।

২৮ অক্টোবর এই পাকিস্তানপন্থীরা যে অভিলাষ নিয়ে এগিয়েছিল, তাদের সেই গুড়ে বালি পড়েছে। তারা ভেবেছিল, এক মহাপ্রলয় ঘটিয়ে তারা অবৈধ, অসাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা দখল করবে, যে পন্থায় তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়া ক্ষমতা দখল করেছিলেন। কিন্তু মহাপ্রলয়ের বদলে ২৮ অক্টোবর তাদের মহাপ্রয়াণই ঘটেছে। সেদিনের উন্মাদনা, জ্বালাও-পোড়াও, পুলিশ হাসপাতালে আগুন দেওয়া, রোগী বহনকারী অ্যাম্বুল্যান্স জ্বালিয়ে দেওয়া, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে আক্রমণ, আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে কর্মরত বহু পুলিশ-র‌্যাব সদস্যকে আক্রমণ, সংবাদ সংগ্রহের জন্য কর্মরত বহু সাংবাদিকের ওপর ন্যক্কারজনক দৈহিক আক্রমণের সব ঘটনাই দেশের  জনগণ টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছে। আগে কিছু মানুষের মধ্যে বিএনপির প্রতি যেটুকু সমর্থন ছিল, ২৮ অক্টোবর সব কিছু দেখার পর তা-ও শেষ হয়েছে। জ্বালাও-পোড়াও এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা বিএনপি-জামায়াতের নতুন কিছু নয়। ২৮ অক্টোবরের ঘটনা নতুন করে প্রমাণ করল দল দুটি তাদের সেই পন্থা মোটেও পরিত্যাগ করেনি। বিএনপি-জামায়াত যে এখনো এক এবং অভিন্ন তারও প্রমাণ পাওয়া গেল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জামায়াত নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে না। সে কারণেই ঢাকা মহানগর পুলিশ যৌক্তিকভাবেই জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। কিন্তু তার পরও জামায়াত গায়ের জোরে ব্যারিকেড ভঙ্গ করে সমাবেশ করেছে, যার জন্য তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেদিনের সেই অরাজকতা, ধ্বংসযজ্ঞ এবং দৈহিক আক্রমণগুলোতে জামায়াতের প্রত্যক্ষ ভূমিকা কারো নজর এড়ায়নি।

কবিগুরুর ভাষায় এরা সব কালনাগিনি, যারা চারিদিকে ছড়াচ্ছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস। এদের বিষদাঁত চূড়ান্তভাবে ভেঙে দেওয়ার এটাই সময়। ভবিষ্যতে যেন আর কাউকে শহীদ পারভেজের মতো হত্যা করতে না পারে সে ব্যবস্থাই করতে হবে। শহীদ পারভেজের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ খুনিদের বিচার দেখার জন্য গোটা জাতি তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম