শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৪, বুধবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৩

আমরা কেমন এমপি চাই?

আব্দুল্লাহ আল নোমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন এমপি চাই?

এক পুরাতন ঐতিহ্যবাহী জনপদ আদি বিক্রমপুর। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মাথার তাজ এই বিক্রমপুর। অধুনা মুন্সীগঞ্জ জেলা হিসেবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে কাছের এলাকা মুন্সীগঞ্জ। তার ওপর সংসদীয় আসন মুন্সীগঞ্জ-১ ঢাকার আরও কাছে। কাজেই, গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় আসন হিসেবে এর আলাদা মর্যাদা আছে, আছে হাজার বছরের ইতিহাস, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান। তবে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে এই গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ক্রমেই তার মর্যাদা হারায়। ঐতিহাসিকভাবে সিরাজদীখান উপজেলা কেন্দ্রিক সংসদীয় আসনটি প্রার এক যুগ আগে পাশের শ্রীনগরের সঙ্গে একীভূত হয়। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর এই এলাকায় ব্যক্তি নেতৃত্ব ও আধিপত্যের যে প্রতিযোগিতা ছিল তা প্রকাশ্য হয়ে পড়ে। এলাকা কেন্দ্রিক রাজনীতির বাইরে ব্যক্তি কেন্দ্রিক রাজনীতি অত্র এলাকার উন্নয়ন ও প্রতাশিত অগ্রগতি ব্যাহত করে। মূলত আওয়ামী আদর্শের বাইরের রাজনৈতিক বলয়ে নেতৃত্ব চলে আসায় মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত রাজনীতিবিদরা মূলধারার বাইরে চলে যান, আওয়ামী রাজনীতি ক্রমশ তৃণমূল কেন্দ্রিক হয়ে পড়ে। এমন না যে এই এলাকায় বড় নেতা ছিলেন না, তবে জাতীয় রাজনীতিতে বেশি ব্যস্ত নেতারা নিজ এলাকার কথা ভুলে যেতে বসেন। ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদকই বলেন বা সাবেক রাষ্ট্রপতি, সবার জাতীয় রাজনীতি কেন্দ্রিক ব্যস্ততায় হারিয়ে যেতে বসে মুন্সীগঞ্জ-১ এলাকার জনপদের ভাগ্য ও তার ঐতিহ্যের প্রতি সম্মানপূর্বক উন্নয়ন। 

তৃণমূলে আওয়ামী রাজনীতির শক্তিশালী প্রবাহ থাকা সত্ত্বেও আওয়ামী ধারার এমপি না থাকার কারণে এলাকায় ঐতিহ্যবাহী কর্মকাণ্ড ও উন্নয়ন ধারা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সার্বিক স্থবিরতা নেমে আসে। ধর্মীয় উগ্রতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সিরাজদিখান, সংসদীয় আসনের বেশির ভাগ ভোটার হওয়ার পরেও পিছিয়ে পড়তে থাকে সিরাজদিখান, ব্যবস্যা-বাণিজ্যের প্রাণ হওয়ার পরেও আধুনিক রূপ পায়নি শ্রীনগর। এর মূল কারণ, এই আসনে সাবেক এমপি সুকুমার রঞ্জন ছাড়া মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত নেতৃত্বের অনুপস্থিতি। বেশির ভাগ এমপিই ঢাকা কেন্দ্রিক বা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে সম্পর্কহীন ছিলেন-আছেন, এটি একটি বড় কারণ। 

সাবেক জনপ্রিয় এমপি সুকুমার রঞ্জন ঘোষ থাকার সময়ে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক বাড়তে থাকলেও তা জাতীয় রাজনীতির কারণে পরবর্তীতে বাধাগ্রস্ত হয়। কেবল, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সর্বব্যাপী উন্নয়নের ছোঁয়ায় মুন্সীগঞ্জ ১-এর সামনের দিকের চেহারা পাল্টে যায়। তবে এলাকার ভেতরের অবস্থা এখন সঙ্গীণ। মুন্সীগঞ্জ-১ এই সরকারের ব্যাপক উন্নয়নের সঙ্গে তাল মেলাতে পারেনি শুধু এলাকার সর্বোচ্চ নেতৃত্বের দুর্বলতায়। এর উত্তরণে এলাকার মানুষ যেকোনো শর্তে নৌকার প্রার্থী চান, তারা বলছেন, একমাত্র নৌকার প্রার্থীই পারবে এ এলাকার চেহারা পাল্টে দিতে। তারা বলেছেন, আমরা কেমন এমপি চাই? আমি দীর্ঘদিন মুন্সীগঞ্জ-১ এর মাটি ও মানুষের সঙ্গে মিশেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি তাঁদের চিন্তা ও ভাবনাকে। করোনা মহামারির সময়ে দেখেছি অসহায় এক জনগোষ্ঠীকে। এমপির প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, এলাকার এমপির অনুপস্থিতি ছিল অবাক করার মতো, অভিভাবকহীন মুন্সীগঞ্জ ১-এর মানুষ ছিল এতিমের মতো, দুর্ভাগ্যজনক হলেও, এখনো তাই। এলাকার জনসাধারণ বলছেন, আমরা এমন এমপি চাই, যিনি বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়াবেন, মৃত্যুকে মেনে নেবেন, কিন্তু মানুষের হাত ছাড়বেন না। যিনি সপ্তাহের অন্তত তিন-চার দিন এলাকায় থাকবেন। দুই-দুইটি উপজেলা সমন্বয়ে তৈরি এই সুবিশাল সংসদীয় আসনের জন্য যোগ্য প্রার্থী দরকার। 
আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই এমন এমপি যিনি এলাকার প্রতিটি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতি মাসে মতবিনিময় করবেন, শিক্ষকদের উৎসাহিত করবেন, বোঝার চেষ্টা করবেন ছেলেমেয়েরা কেন ভালো রেজাল্ট করছে না! জানার চেষ্টা করবেন, মাদ্রাসা বা কলেজের যে ছেলেটি বিদেশে কাজের জন্য গেল, সে কোনো ধরনের কারিগরি শিক্ষা পেল কিনা যা দিয়ে সে বেশি রোজগার করতে পারবে। তিনি চেষ্টা করবেন, স্কুল-কলেজ থেকে যেন শিক্ষার্থীরা ঝরে না পড়ে, তারা যেন অন্তত উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাটা সাফল্যের সঙ্গে শেষ করে। তিনি চেষ্টা করবেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেন দেশসেরা খেলোয়াড় তৈরি করতে পারে। তিনি সরকারকে দোষ দেবেন না, তিনি এলাকার অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই, আমাদের এমপি এ এলাকার অন্তত দুইটি পাইকারি বাজার তৈরি করুন। পদ্মা সেতুর সুবিধা নিতে এই পাইকারি বাজারে পাঁচ হাজার থেকে ১৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হবে, যা সরকারকে দেবে বিপুল অঙ্কের কর। অত্র এলাকার ব্যবসায়ীরা আবারও বিক্রমপুরের আদি ব্যবসায়ীদের মতো সারা দেশে প্রভাব বিস্তার করতে পারবেন। মালয়েশিয়ায় বা অন্য দেশে সস্তা শ্রমের জন্য মুন্সীগঞ্জের তারুণ্যের দেশ ত্যাগ আমাকে ব্যথিত করে, অথচ তারা ওই দেশের সেই সব বেতনের চেয়েও বেশি দেশেই আয় করতে পারে। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি অসংখ্য চর-এর সুবিধা নিয়ে ব্যাপক আকারে সোলার বিদ্যুৎ তৈরির ব্যবস্থা করবেন এবং এই বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে বিক্রি করে, সোলার বিদ্যুৎ তৈরির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে এলাকার মানুষের মধ্যে শেয়ার ব্যবস্থার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে ৩০ থেকে ৫০ বছরের স্থায়ী আয়ের সুযোগ তৈরি করে দেবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি গত ৪৮ বছরের মতো বারে বারে তদবির করার ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠে সত্যি সত্যি মানুষের অতীব প্রয়োজনীয় সরকারি হাসপাতালটি এনে দেবেন। কথা বা ওয়াদা বা ছলচাতুরির আশ্রয় নেওয়া নিয়ে সম্মানিত এমপি হিসেবে এলাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করবেন বা সক্ষমতা দেখাবেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয় আনতে না পারেন, তাহলে শ্রীনগর সরকারি কলেজ ও কুচিয়ামোরা কলেজে অনার্স লেভেলে কোর্স চালু করতে পারেন। বিশেষ করে, সারা বিশ্বের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে উচ্চমানের নার্সিং ইনস্টিটিউট বাস্তবায়ন করা আজ অতি দরকার, এবং তা মুন্সীগঞ্জেই সম্ভব। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি মহোদয় যেই হোন, তিনি পুরো এলাকার রাস্তাঘাট এমনভাবে করবেন, যাতে তা আগামী ৫০ বা ১০০ বছরের উপযোগী হয়, সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের আদলে নির্মিত এই যাতায়াত ব্যবস্থা সারা দেশের মানুষের কাছে প্রশংসার কারণ হয়। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই শ্রীনগর-সিরাজদিখানের উৎপাদিত ফসল সুরক্ষার জন্য সরকারি ব্যবস্থা বাড়ুক, বেসরকারি খাতে হিমঘর তৈরিতে সহজ শর্তে ও এমপির বিশেষ ব্যবস্থায় ব্যাংক লোনের ব্যবস্থা হোক। আগামী ১০ বছরের মধ্যে রাজধানীর উপকণ্ঠে এই হিমঘর ব্যবস্থার ব্যাপকতার মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জ ১-এর ব্যবসা বাড়াবেন এমপি।

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি সারা দুনিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে আইটি-র ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য এই এলাকায় আইটিতে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মুন্সীগঞ্জ-১ এলাকাকে বাংলাদেশের মধ্যে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে সেরা পাঁচ-এ নিয়ে আসবেন। আমরা চাই শ্রীনগর ও সিরাজদিখান এলাকায় আইটির ওপর বিশেষায়িত আইটি ট্রেনিং সেন্টার তৈরি হবে। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি জলাভূমি বাঁচাবেন, ভূমি আইন কার্যকর করে জনগণের মধ্যে হানাহানি-সংঘাতের অবসান ঘটাবেন, বালুচরসহ অন্যান্য চরাঞ্চলে শান্তি নেমে আসবে। আমরা এমন এমপি চাই যিনি এলাকাকে ডাকাতির হাত থেকে বাঁচাবেন আর আমাদের বাঁচাবেন লজ্জার হাত থেকে। নদীগুলো খনন করাবেন, অবৈধ মাটিকাটা থেকে নদীকে বাঁচিয়ে মুন্সীগঞ্জ-১-কে ভয়াবহ অবস্থা থেকে টেনে তুলে আনবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা এমন এমপি চাই যিনি আমাদের প্রবাসীদের দিকে নজর দেবেন। অনেক মানুষ দীর্ঘদিন প্রবাসে কাজ করে দেশে ফিরে আসেন, তাঁদের জন্য বিশেষ ব্যাংক লোনের মাধ্যমে কৃষি খামার ও ক্ষুদ্র ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পে তাঁদের প্রবাসের জ্ঞান কাজে লাগানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। 

আমরা এমন এমপি চাই, যিনি কথা ফুলঝুরি না, সস্তা রাজনীতি না, যিনি হবেন মাটি ও মানুষের নেতা, মানুষকে যিনি ভালোবাসবেন, মানুষের জন্য যিনি জীবন উৎসর্গ করবেন, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নাই, যার বিরুদ্ধে হানাহানিতে উসকানির অভিযোগ নেই, যার বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক ওয়াদার অভিযোগ নেই, যার বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্যের সস্তা অভিযোগ নেই, যিনি অর্থের কাছে বিক্রি হন না, যিনি ভাই লীগ নয়; জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের কমিটি করেন। ত্যাগীদের মূল্যায়ন করেন, যিনি সৎ, যিনি সত্যবাদী, যিনি মুরব্বিদের শ্রদ্ধা করেন, তাঁদের ওপর হাত ওঠান না, যিনি সমবয়সীদের সম্মান করেন, ছোটদের স্নেহ করেন, যিনি তার এলাকার আপামর মানুষের, দল-মত-নির্বিশেষে সবার এমপি হবেন আমরা সেরকম এমপি চাই। আমরা চাই এবার আমাদের এমপি নৌকার হোক, যিনি আবার সমগ্র মুন্সীগঞ্জ-১-এর আওয়ামী রাজনীতিকে এক সুতায় বাঁধবেন, যিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের নেতৃত্ব ও কর্মীদের মূল্যায়ন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কাজের সঙ্গে সমগ্র এলাকার মানুষকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধবেন, যিনি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপদ আশ্রয় হবেন, যিনি সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করবেন। 
আমি এই এলাকার অন্তত ৫ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি, সবাই একটি কথাই বলেছেন, আমাদের প্রিয় আপা, আমাদের আশার দিশারী, আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকেই প্রার্থী দিন, একজন নৌকার মাঝিকে যেন দেন! বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বহুদিন আওয়ামী লীগের এমপি বিহীন এই এলাকায় তৃণমূলে আওয়ামী শক্তিশালী থাকলেও সবাইকে এক সুতায় গেঁথে আগামী ৫০ বছরের জন্য মুন্সীগঞ্জ-১ আসনকে আওয়ামী লীগের প্রমাণিত ঘাঁটি করা খুবই সম্ভব এবং সেটা এখন সবার দাবি। 

মাটি ও মানুষের একজন, সবাইকে ভালোবাসার একজন, দূরদর্শী পরিকল্পনার আধুনিক সক্ষম একজন আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জন্য মুন্সীগঞ্জ-১ এর সবাই মুখিয়ে আছেন। সবাই তাকিয়ে আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনার দিক-নির্দেশনার দিকে। আমাদের এমন একজন এমপি হবেন, যার সঙ্গে তার এলাকার আর এলাকার মানুষের থাকবে উন্নয়নের সম্পর্ক, শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধের সম্পর্ক, থাকবে ভরসা আর সাহসিকতার সম্পর্ক। 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে