শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৪, বুধবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৩

আমরা কেমন এমপি চাই?

আব্দুল্লাহ আল নোমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন এমপি চাই?

এক পুরাতন ঐতিহ্যবাহী জনপদ আদি বিক্রমপুর। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মাথার তাজ এই বিক্রমপুর। অধুনা মুন্সীগঞ্জ জেলা হিসেবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে কাছের এলাকা মুন্সীগঞ্জ। তার ওপর সংসদীয় আসন মুন্সীগঞ্জ-১ ঢাকার আরও কাছে। কাজেই, গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় আসন হিসেবে এর আলাদা মর্যাদা আছে, আছে হাজার বছরের ইতিহাস, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান। তবে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে এই গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ক্রমেই তার মর্যাদা হারায়। ঐতিহাসিকভাবে সিরাজদীখান উপজেলা কেন্দ্রিক সংসদীয় আসনটি প্রার এক যুগ আগে পাশের শ্রীনগরের সঙ্গে একীভূত হয়। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর এই এলাকায় ব্যক্তি নেতৃত্ব ও আধিপত্যের যে প্রতিযোগিতা ছিল তা প্রকাশ্য হয়ে পড়ে। এলাকা কেন্দ্রিক রাজনীতির বাইরে ব্যক্তি কেন্দ্রিক রাজনীতি অত্র এলাকার উন্নয়ন ও প্রতাশিত অগ্রগতি ব্যাহত করে। মূলত আওয়ামী আদর্শের বাইরের রাজনৈতিক বলয়ে নেতৃত্ব চলে আসায় মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত রাজনীতিবিদরা মূলধারার বাইরে চলে যান, আওয়ামী রাজনীতি ক্রমশ তৃণমূল কেন্দ্রিক হয়ে পড়ে। এমন না যে এই এলাকায় বড় নেতা ছিলেন না, তবে জাতীয় রাজনীতিতে বেশি ব্যস্ত নেতারা নিজ এলাকার কথা ভুলে যেতে বসেন। ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদকই বলেন বা সাবেক রাষ্ট্রপতি, সবার জাতীয় রাজনীতি কেন্দ্রিক ব্যস্ততায় হারিয়ে যেতে বসে মুন্সীগঞ্জ-১ এলাকার জনপদের ভাগ্য ও তার ঐতিহ্যের প্রতি সম্মানপূর্বক উন্নয়ন। 

তৃণমূলে আওয়ামী রাজনীতির শক্তিশালী প্রবাহ থাকা সত্ত্বেও আওয়ামী ধারার এমপি না থাকার কারণে এলাকায় ঐতিহ্যবাহী কর্মকাণ্ড ও উন্নয়ন ধারা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সার্বিক স্থবিরতা নেমে আসে। ধর্মীয় উগ্রতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সিরাজদিখান, সংসদীয় আসনের বেশির ভাগ ভোটার হওয়ার পরেও পিছিয়ে পড়তে থাকে সিরাজদিখান, ব্যবস্যা-বাণিজ্যের প্রাণ হওয়ার পরেও আধুনিক রূপ পায়নি শ্রীনগর। এর মূল কারণ, এই আসনে সাবেক এমপি সুকুমার রঞ্জন ছাড়া মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত নেতৃত্বের অনুপস্থিতি। বেশির ভাগ এমপিই ঢাকা কেন্দ্রিক বা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে সম্পর্কহীন ছিলেন-আছেন, এটি একটি বড় কারণ। 

সাবেক জনপ্রিয় এমপি সুকুমার রঞ্জন ঘোষ থাকার সময়ে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক বাড়তে থাকলেও তা জাতীয় রাজনীতির কারণে পরবর্তীতে বাধাগ্রস্ত হয়। কেবল, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সর্বব্যাপী উন্নয়নের ছোঁয়ায় মুন্সীগঞ্জ ১-এর সামনের দিকের চেহারা পাল্টে যায়। তবে এলাকার ভেতরের অবস্থা এখন সঙ্গীণ। মুন্সীগঞ্জ-১ এই সরকারের ব্যাপক উন্নয়নের সঙ্গে তাল মেলাতে পারেনি শুধু এলাকার সর্বোচ্চ নেতৃত্বের দুর্বলতায়। এর উত্তরণে এলাকার মানুষ যেকোনো শর্তে নৌকার প্রার্থী চান, তারা বলছেন, একমাত্র নৌকার প্রার্থীই পারবে এ এলাকার চেহারা পাল্টে দিতে। তারা বলেছেন, আমরা কেমন এমপি চাই? আমি দীর্ঘদিন মুন্সীগঞ্জ-১ এর মাটি ও মানুষের সঙ্গে মিশেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি তাঁদের চিন্তা ও ভাবনাকে। করোনা মহামারির সময়ে দেখেছি অসহায় এক জনগোষ্ঠীকে। এমপির প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, এলাকার এমপির অনুপস্থিতি ছিল অবাক করার মতো, অভিভাবকহীন মুন্সীগঞ্জ ১-এর মানুষ ছিল এতিমের মতো, দুর্ভাগ্যজনক হলেও, এখনো তাই। এলাকার জনসাধারণ বলছেন, আমরা এমন এমপি চাই, যিনি বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়াবেন, মৃত্যুকে মেনে নেবেন, কিন্তু মানুষের হাত ছাড়বেন না। যিনি সপ্তাহের অন্তত তিন-চার দিন এলাকায় থাকবেন। দুই-দুইটি উপজেলা সমন্বয়ে তৈরি এই সুবিশাল সংসদীয় আসনের জন্য যোগ্য প্রার্থী দরকার। 
আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই এমন এমপি যিনি এলাকার প্রতিটি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতি মাসে মতবিনিময় করবেন, শিক্ষকদের উৎসাহিত করবেন, বোঝার চেষ্টা করবেন ছেলেমেয়েরা কেন ভালো রেজাল্ট করছে না! জানার চেষ্টা করবেন, মাদ্রাসা বা কলেজের যে ছেলেটি বিদেশে কাজের জন্য গেল, সে কোনো ধরনের কারিগরি শিক্ষা পেল কিনা যা দিয়ে সে বেশি রোজগার করতে পারবে। তিনি চেষ্টা করবেন, স্কুল-কলেজ থেকে যেন শিক্ষার্থীরা ঝরে না পড়ে, তারা যেন অন্তত উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাটা সাফল্যের সঙ্গে শেষ করে। তিনি চেষ্টা করবেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেন দেশসেরা খেলোয়াড় তৈরি করতে পারে। তিনি সরকারকে দোষ দেবেন না, তিনি এলাকার অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই, আমাদের এমপি এ এলাকার অন্তত দুইটি পাইকারি বাজার তৈরি করুন। পদ্মা সেতুর সুবিধা নিতে এই পাইকারি বাজারে পাঁচ হাজার থেকে ১৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হবে, যা সরকারকে দেবে বিপুল অঙ্কের কর। অত্র এলাকার ব্যবসায়ীরা আবারও বিক্রমপুরের আদি ব্যবসায়ীদের মতো সারা দেশে প্রভাব বিস্তার করতে পারবেন। মালয়েশিয়ায় বা অন্য দেশে সস্তা শ্রমের জন্য মুন্সীগঞ্জের তারুণ্যের দেশ ত্যাগ আমাকে ব্যথিত করে, অথচ তারা ওই দেশের সেই সব বেতনের চেয়েও বেশি দেশেই আয় করতে পারে। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি অসংখ্য চর-এর সুবিধা নিয়ে ব্যাপক আকারে সোলার বিদ্যুৎ তৈরির ব্যবস্থা করবেন এবং এই বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে বিক্রি করে, সোলার বিদ্যুৎ তৈরির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে এলাকার মানুষের মধ্যে শেয়ার ব্যবস্থার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে ৩০ থেকে ৫০ বছরের স্থায়ী আয়ের সুযোগ তৈরি করে দেবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি গত ৪৮ বছরের মতো বারে বারে তদবির করার ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠে সত্যি সত্যি মানুষের অতীব প্রয়োজনীয় সরকারি হাসপাতালটি এনে দেবেন। কথা বা ওয়াদা বা ছলচাতুরির আশ্রয় নেওয়া নিয়ে সম্মানিত এমপি হিসেবে এলাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করবেন বা সক্ষমতা দেখাবেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয় আনতে না পারেন, তাহলে শ্রীনগর সরকারি কলেজ ও কুচিয়ামোরা কলেজে অনার্স লেভেলে কোর্স চালু করতে পারেন। বিশেষ করে, সারা বিশ্বের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে উচ্চমানের নার্সিং ইনস্টিটিউট বাস্তবায়ন করা আজ অতি দরকার, এবং তা মুন্সীগঞ্জেই সম্ভব। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি মহোদয় যেই হোন, তিনি পুরো এলাকার রাস্তাঘাট এমনভাবে করবেন, যাতে তা আগামী ৫০ বা ১০০ বছরের উপযোগী হয়, সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের আদলে নির্মিত এই যাতায়াত ব্যবস্থা সারা দেশের মানুষের কাছে প্রশংসার কারণ হয়। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই শ্রীনগর-সিরাজদিখানের উৎপাদিত ফসল সুরক্ষার জন্য সরকারি ব্যবস্থা বাড়ুক, বেসরকারি খাতে হিমঘর তৈরিতে সহজ শর্তে ও এমপির বিশেষ ব্যবস্থায় ব্যাংক লোনের ব্যবস্থা হোক। আগামী ১০ বছরের মধ্যে রাজধানীর উপকণ্ঠে এই হিমঘর ব্যবস্থার ব্যাপকতার মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জ ১-এর ব্যবসা বাড়াবেন এমপি।

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি সারা দুনিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে আইটি-র ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য এই এলাকায় আইটিতে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মুন্সীগঞ্জ-১ এলাকাকে বাংলাদেশের মধ্যে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে সেরা পাঁচ-এ নিয়ে আসবেন। আমরা চাই শ্রীনগর ও সিরাজদিখান এলাকায় আইটির ওপর বিশেষায়িত আইটি ট্রেনিং সেন্টার তৈরি হবে। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি জলাভূমি বাঁচাবেন, ভূমি আইন কার্যকর করে জনগণের মধ্যে হানাহানি-সংঘাতের অবসান ঘটাবেন, বালুচরসহ অন্যান্য চরাঞ্চলে শান্তি নেমে আসবে। আমরা এমন এমপি চাই যিনি এলাকাকে ডাকাতির হাত থেকে বাঁচাবেন আর আমাদের বাঁচাবেন লজ্জার হাত থেকে। নদীগুলো খনন করাবেন, অবৈধ মাটিকাটা থেকে নদীকে বাঁচিয়ে মুন্সীগঞ্জ-১-কে ভয়াবহ অবস্থা থেকে টেনে তুলে আনবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা এমন এমপি চাই যিনি আমাদের প্রবাসীদের দিকে নজর দেবেন। অনেক মানুষ দীর্ঘদিন প্রবাসে কাজ করে দেশে ফিরে আসেন, তাঁদের জন্য বিশেষ ব্যাংক লোনের মাধ্যমে কৃষি খামার ও ক্ষুদ্র ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পে তাঁদের প্রবাসের জ্ঞান কাজে লাগানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। 

আমরা এমন এমপি চাই, যিনি কথা ফুলঝুরি না, সস্তা রাজনীতি না, যিনি হবেন মাটি ও মানুষের নেতা, মানুষকে যিনি ভালোবাসবেন, মানুষের জন্য যিনি জীবন উৎসর্গ করবেন, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নাই, যার বিরুদ্ধে হানাহানিতে উসকানির অভিযোগ নেই, যার বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক ওয়াদার অভিযোগ নেই, যার বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্যের সস্তা অভিযোগ নেই, যিনি অর্থের কাছে বিক্রি হন না, যিনি ভাই লীগ নয়; জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের কমিটি করেন। ত্যাগীদের মূল্যায়ন করেন, যিনি সৎ, যিনি সত্যবাদী, যিনি মুরব্বিদের শ্রদ্ধা করেন, তাঁদের ওপর হাত ওঠান না, যিনি সমবয়সীদের সম্মান করেন, ছোটদের স্নেহ করেন, যিনি তার এলাকার আপামর মানুষের, দল-মত-নির্বিশেষে সবার এমপি হবেন আমরা সেরকম এমপি চাই। আমরা চাই এবার আমাদের এমপি নৌকার হোক, যিনি আবার সমগ্র মুন্সীগঞ্জ-১-এর আওয়ামী রাজনীতিকে এক সুতায় বাঁধবেন, যিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের নেতৃত্ব ও কর্মীদের মূল্যায়ন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কাজের সঙ্গে সমগ্র এলাকার মানুষকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধবেন, যিনি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপদ আশ্রয় হবেন, যিনি সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করবেন। 
আমি এই এলাকার অন্তত ৫ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি, সবাই একটি কথাই বলেছেন, আমাদের প্রিয় আপা, আমাদের আশার দিশারী, আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকেই প্রার্থী দিন, একজন নৌকার মাঝিকে যেন দেন! বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বহুদিন আওয়ামী লীগের এমপি বিহীন এই এলাকায় তৃণমূলে আওয়ামী শক্তিশালী থাকলেও সবাইকে এক সুতায় গেঁথে আগামী ৫০ বছরের জন্য মুন্সীগঞ্জ-১ আসনকে আওয়ামী লীগের প্রমাণিত ঘাঁটি করা খুবই সম্ভব এবং সেটা এখন সবার দাবি। 

মাটি ও মানুষের একজন, সবাইকে ভালোবাসার একজন, দূরদর্শী পরিকল্পনার আধুনিক সক্ষম একজন আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জন্য মুন্সীগঞ্জ-১ এর সবাই মুখিয়ে আছেন। সবাই তাকিয়ে আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনার দিক-নির্দেশনার দিকে। আমাদের এমন একজন এমপি হবেন, যার সঙ্গে তার এলাকার আর এলাকার মানুষের থাকবে উন্নয়নের সম্পর্ক, শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধের সম্পর্ক, থাকবে ভরসা আর সাহসিকতার সম্পর্ক। 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর