শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দেশ রক্ষায় চাই নবজাগরণ

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
দেশ রক্ষায় চাই নবজাগরণ

নির্বাচন আসলেই আমরা দেখতে পাই নানা সমীকরণ। ক্ষমতা দখল কিংবা রক্ষায় কতরকম ঘটনা যে সাধারণ মানুষকে ফেস করতে হয় তার শেষ নেই। দেশ বিরোধী কথাবার্তা বলতে কিংবা কর্মসূচি দিতে দ্বিধা করেন না রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দ। নির্বাচন আসলেই প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কত রকমের মিথ্যাচার করা যায়- তার জন্য দেশে-বিদেশে যেন গবেষণা সেল খোলা হয় এবং এর প্রচারে নেমে পড়ে বিশাল প্রশিক্ষিত বাহিনী। এবারও তার ব্যত্যয় দেখছি না। 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। বিদেশিদের কাছে নালিশ জানাতে যেয়ে দেশকে কিভাবে ছোট করা যায়, দেশের অগ্রগতি কিভাবে থামানো যায় তার- পরিকল্পনায় ব্যস্ত এই গোষ্ঠী। শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করতে যেয়ে তারা যে দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন- জাতির মূল্যবোধ ও আত্মসম্মান বিকিয়ে দিচ্ছেন এ কথা সবাই স্বীকার করবেন। এত স্বল্প সময়ে শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন হয়েছে সেটি আজ পৃথিবীব্যাপী আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। কিন্তু সেই অভূতপূর্ব উন্নয়নকে অস্বীকার করে দেশের মানুষের সমর্থন পাওয়া কি বোকামি নয়! তবে আওয়ামী সরকারের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে; দুর্নীতি, অর্থপাচার, অযোগ্যদের দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা, ধর্মান্ধ মৌলবাদী শক্তির সাথে আপোষ- এইসব বিষয়কে এড্রেস করে কিভাবে সুশাসন কায়েম করা যায় সেই পরিকল্পনা দেখতে চায় দেশের সকল মানুষ। কিন্তু না, দেশবিরোধী চক্র সেই দিকে না যেয়ে বিদেশি অপশক্তির কাছে মাথা নত করে কিভাবে তাদের ইশারায় নেচে দেশকে ভূলুণ্ঠিত করে মসনদে বসা যায়- সেই ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত ওই রাজনৈতিক গোষ্ঠী।     

সম্প্রতি আমরা কী দেখলাম? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে শান্তিপূর্ণভাবে সভা, সমাবেশ এবং আন্দোলন করার অধিকার সবার আছে। কিন্তু মহাসমাবেশের নামে সন্ত্রাস করে, নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবন সংহার করে, গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নির্মম হামলা করে এবং দেশব্যাপী আতঙ্ক তৈরি করে অচলাবস্থা সৃষ্টি করা হলো। এমনকি বাংলাদেশের ইতিহাসে যে ঘটনাটি আর ঘটে নাই সেই লজ্জাজনক ঘটনাটি ঘটানো হলো। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করে সেই ঘৃণার কাজটি করলো বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। গণমাধ্যম কর্মীদের টার্গেট করে নির্মমভাবে পেটানো হল। নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হল এক পুলিশ সদস্যকে। মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাকে যেভাবে আঘাত করা হয়েছে, তা দেখে স্বাভাবিক মানুষমাত্রই আতঙ্কিত বোধ করবেন।
 
জ্বালাও-পোড়াও, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাসহ দেশ-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র, বাধা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে শেখ হাসিনার হাত ধরে দেশ এগিয়ে চলছে। বর্তমান সরকারের সময়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, পরিবেশ, কৃষি, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, সংস্কৃতি, সামাজিক নিরাপত্তা, মানবসম্পদ উন্নয়নসহ এমন কোনো খাত নেই যে খাতে অগ্রগতি সাধিত হয়নি। অথচ আজ বিদেশি অপশক্তির সাহায্যে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের যে পায়তারা চলছে, তা দেশের রাজনীতি সচেতন মানুষ পরিস্কার বুঝে গেছে। বিগত ১৫ বছরে শেখ হাসিনার উন্নয়নকেও তারা মেনে নিতে পারছে না। তাই অবরোধের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনমনে আতঙ্ক তৈরি করা ছাড়া কোন বিকল্প তাদের কাছে নেই। সেই সাথে তাদের বড় হাতিয়ার দেশ-বিদেশে ডুব দিয়ে থাকা গুজব ও অপপ্রচারে সিদ্ধহস্ত শক্তিশালী প্রশিক্ষিত বাহিনী এবং বিদেশি পেইড গ্রুপ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে তারা সরকার ও দেশ বিরোধী গুজবে আগ্রাসী ভূমিকা রাখছে, ফলে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এইসব গুজব ও অপপ্রচার ঠেকাতে সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। তারা কিভাবে গুজব ছড়িয়ে রামু, নাসিরনগর, রংপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও সুনামগঞ্জে সহিংস ঘটনা ঘটালো- অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক হামলার শিকার হলো। এইসব হামলায় রাষ্ট্র দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু পরিবারের নিরাপত্তা ও দোষীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক বিচার করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই এই প্রশিক্ষিত দেশবিরোধী গুজব বাহিনী আরো বেশি আগ্রাসী হয়ে রুটিনমাফিক কাজগুলো করে যাচ্ছে।      

আজ দেশ ও বিদেশি সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবারও একাট্টা হয়েছে। রাজনীতির মাঠে একদল রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। এমন রাজনৈতিক টানাপোড়েনের ভেতর দিয়ে সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো ফন্দি আঁটছে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা আদায়ের। কিন্তু আমরা নানা ভাগে বিভাজিত। অভিমানে, রাগে, ক্ষোভে, নিজের দলের নেতাদের দ্বারাই নির্যাতিত হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের তৃণমূল নেতাকর্মীরা। টানা ১৫ বছর ক্ষমতার চেয়ারে বসে আমাদের অনেকের এমন অহংবোধ জন্মেছে যে, অন্য কাউকে তারা পাত্তাই দিচ্ছেন না। অনেকে তো নিজেকে রাষ্ট্রের মালিক মনে করেন- যা তাদের আচার-আচরণে প্রকাশ পাচ্ছে। নাগরিক বা সুশীল সমাজ বলতে এখানে কিছু নেই। যারা আছে তারা ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে তোষামোদির ডালা সাজিয়ে বসে আছে। রাজনীতিবিদদের থেকে ক্ষমতা কেঁড়ে নিয়ে দেয়া হয়েছে একদল লোভী আমলাদের হাতে। তারই আজ রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণের মূল কলকাঠি নাড়ছে। তাদের মধ্যে অনেকেই স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সদস্য। নানাভাবে তারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে আছে। যারা তাদেরকে নানাভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করছে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। না হলে ত্রিশলাখ শহীদের রক্তে অর্জিত দেশ কোনভাবেই নিরাপদ থাকবে না। এ কথা মিথ্যে নয় দেশে অভূতপূর্ব অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও মানুষের মানবিক ঋদ্ধির দিকে খুব একটা নজর দেওয়া হয়নি। প্রতিবছর বাজেটে সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ ধারাবাহিকভাবে কমছে। ধর্মব্যবসা, মৌলবাদকে রুখতে হলে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষিত মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন তরুণ প্রজন্ম গড়তে হলে বাঙালির সাংস্কৃতিক নবজাগরণের কোন বিকল্প নেই।  
 
দেশ রক্ষায় দরকার নবজাগরণ। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ, জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে এখনি সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে নিয়ে দেশ বিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে নতুন জাগরণ দরকার। যেমনটি হয়েছিল ২০১৩ সালে শাহবাগ গণজাগরণে। একে অপরের হাতে-হাত, কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে গানে-কবিতায়- স্লোগানে স্লোগানে শাহবাগ হলো বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ হলো শাহবাগ। যে তরুণ প্রজন্মের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ, সেই প্রজন্ম এগিয়ে এলো মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লাখ শহিদের রক্তঋণ শোধাতে। জন্মযুদ্ধের পর দ্বিতীয়বারের মতো আশ্চর্য এক সূর্য হয়ে ফেটে পড়ল বাংলাদেশ তথা সমগ্র বাঙালি জাতি। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল প্রকম্পিত হলো মুক্তিযুদ্ধের ‘জয় বাংলা’ রণধ্বনিতে। বাঙালি জাতির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে ’৭১-এ জাতি-ধর্ম-বর্ণ-সম্প্রদায় ও শ্রেণিভেদ ভুলে যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে পরাধীন বাংলাকে মুক্ত করেছিল বাঙালি জাতি, ঠিক তেমনই। শাহবাগ চত্বরে যে আকস্মিক, স্বতঃস্ফূর্ত গণজমায়েত ঘটেছিল সেটি প্রজন্ম চত্বরের গণ্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র বাঙালির মধ্যে। প্রসারিত হয়েছিল দেশ থেকে দেশান্তরে। যার প্রধান ভূমিকায় ছিল জাতীয় প্রচারমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। নির্ভীক সাংবাদিকতা, দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ভাস্বর জাতীয়-স্থানীয় দৈনিক, অনলাইন গণমাধ্যম ও সাময়িকী প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের গুরুত্ব অনুধাবন করে দেশ-বিদেশে প্রচারের ব্যবস্থা করে তরুণদের উজ্জীবিত ও গণজাগরণকে তীব্র করে তুলেছিল।

এখনি সময় দেশি ও বিদেশি শত্রুদের হাত থেকে দেশকে রক্ষায় দরকার সমগ্র জাতির এক নবজাগরণ। স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পাশাপাশি দুর্নীতি ও অর্থপাচারের বিরুদ্ধে আমাদের জেগে উঠতে হবে। দেশের সকল স্তরে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের লড়াই অব্যাহত রাখতে হবে। জেগে উঠতে হবে বিদেশি অপশক্তির বিরুদ্ধে। মনে রাখতে হবে আমাদের দুর্বলতায় স্বাধীন দেশে যেন কেউ নগ্ন হস্তক্ষেপ করতে না পারে। উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আত্মমর্যাদা নিয়ে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে যে সম্মান অর্জন করেছে তা যেন কোন শক্তিই ভুলণ্ঠিত না করতে পারে। দেশ আমাদের তাই সিদ্ধান্তও আমাদের। 

লেখক: সংগঠক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে