শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতির সেই 'কিং মেকার' আমির হোসেন আমুর জন্মদিন

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির সেই 'কিং মেকার' আমির হোসেন আমুর জন্মদিন

আমির হোসেন আমু রাজনীতির অন্দরমহলেও লড়তেন ব্যাঘ্রের মতন। আমির হোসেন আমু দীর্ঘদেহী এক অগ্নিপুরুষ। রাজনীতির কিংবদন্তী। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। পঁচাত্তর উত্তর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে হয়ে উঠেছিলেন 'কিং মেকার'। তিনি বর্তমানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক। ১৯৪১ সালের ১৫ নভেম্বর ঝালকাঠির এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণকারী আমির হোসেন আমু

ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদের ভাষায় এক আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ। 

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সর্বাপেক্ষা বিশ্বস্ত সহচর হিসেবে দলের অভ্যন্তরে নিরঙ্কুশ প্রাধান্য বিস্তারকারী এ নেতার ইস্কাটনের ৪২ নম্বর বাড়িটিও হয়ে উঠতো একটি উপদলীয় কার্যালয়। তিনি ছিলেন নেতা বানানোর কারিগর। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শুধু নয়, শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের নেতৃত্ব নির্বাচনেও আমির হোসেন আমুর পছন্দকেই অধিকতর গুরুত্ব দিতেন। সত্যিকার অর্থে তিনি যতটা না 'কর্মীবান্ধব' নেতা তার অধিক 'নেতাবান্ধব'। তাকে বাইরের রূপে রুক্ষ ও অহংবাদী মনে হলেও ভেতরটা দারুণ আন্তরিকতায় পরিপূর্ণ। দলীয় নীতিনির্ধারণে যখন কর্তৃত্ববাদী প্রবীণ নেতারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেন কিংবা নিজেদের কর্তৃত্ব জাহির করতে চাইতেন তখন আমির হোসেন আমু রাজনীতির অন্দরমহলে লড়েছেন ব্যাঘ্রের মতন। কিন্তু শেখ হাসিনার প্রশ্নে কাজ করতেন জান কবুল দাসের মতন। 

প্রসঙ্গত, বহুল আলোচিত ওয়ান ইলেভেনের খড়গ অনেকটা তার মাথার ওপরও পড়ে। "আমু-রাজ্জাক-তোফায়েল-সুরঞ্জিত-জলিল"- এ পাঁচ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদের জন্য রচিত হয় এক ট্রাজেডি। পাঁচ নেতাকেই ছিঁটকে পড়তে হয় প্রেসিডিয়াম থেকে। অবস্থান হয় উপদেষ্টা পরিষদে। ২০০৯ সালে গঠিত মন্ত্রিসভা থেকেও রাখা হয় বাইরে। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত মন্ত্রী হলেও এপিএস এর দুর্নীতির কারণে তা হাতছাড়া হয়। তার মহাপ্রয়াণ ঘটেছে। ২০১৩ নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়ে আবারও প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ। আওয়ামী লীগ নির্বাচনী বিজয়ের পর সরকার গঠন করলে আমির হোসেন আমু শিল্পমন্ত্রী ও তোফায়েল আহমেদ বাণিজ্যমন্ত্রী হন। অবশ্য সর্বশেষ নির্বাচনে বিজয়ী হলেও মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাননি তারা। এরই মধ্যে চির অচেনার দেশে চলে গেছেন আব্দুর রাজ্জাক ও আব্দুল জলিল। 

আওয়ামী লীগের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী নেতা ছিলেন আমির হোসেন আমু। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের একাধিক জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে অধিষ্ঠিত ছিলেন। অর্থাৎ বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকাকালীন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান পদে আসীন ছিলেন। আওয়ামী যুবলীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। ১৯৫৮-১৯৬১ বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক এবং ১৯৬২-১৯৬৪ পর্যন্ত বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালীনই পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৬৩ ও ১৯৬৪ সালে পরপর দু'বার বরিশাল বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হওয়া আমু কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের রাজনীতিতে উঠে আসেন। ১৯৬৫ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও ১৯৬৭ সালে কেন্দ্রীয় কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হন। 

যখন ছয় দফা ভিত্তিক আন্দোলন চাঙ্গা হয়ে উঠছিল। বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি ছাত্রলীগেরও সাবেক অনেক নেতা কারাগারে। ১৯৬৮ সালে ছাত্রলীগের সম্মেলনকে ঘিরে শেখ মনি-সিরাজুল আলম খান গ্রুপ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে মুখোমুখি অবস্থান গ্রহণ করলে সরাসরি নেতৃত্ব নির্বাচনের বিষয়টি ভোটে দেয়া হয়। ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাকের ভাষ্যমতে, আমির হোসেন আমুই সভাপতি পদে জয়ী হতো যদি তিনি এবং মনি ভাই (শেখ ফজলুল হক মনি কারাগারে না থাকতেন। আব্দুর রউফের কাছে মাত্র তিন ভোটে হেরে যান আমু। তাতে মোটেও দমে যাননি। তিনি যে অতিমাত্রায় আবেগপ্রবণ নন। বিচারবোধসম্পন্ন গভীর চিন্তাশীল। দলীয় কর্মপরিকল্পনা নিয়ে ভাবতেন দীর্ঘ সময়। উৎকর্ষ অর্জনই ছিল তার লক্ষ্য। প্রতিটি বিষয়ের খুঁটিনাটি দিকে তার ছিল গভীর পর্যবেক্ষণ। চলনে-বলনে স্বতঃস্ফূর্ত। রাজনীতি সচেতন, ধীর, সর্তক, চিন্তাশীল। আমির হোসেন আমুর পরবর্তী রাজনীতিতে সেটাই ফুটে উঠে।
 
আমু ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বরিশাল কোতোয়ালি আসনে প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। মুজিব বাহিনীর আঞ্চলিক প্রধান হিসাবে দায়িত্বে ছিলেন বৃহত্তর বরিশাল, খুলনা, যশোর ও ফরিদপুর জেলার। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এ সংগঠক ১৯৭৩ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের নির্বাচনে বরিশাল কোতোয়ালির আসনের স্থলে ঝালকাঠি-রাজাপুর আসনে থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে ঝালকাঠি জেলার গর্ভনর ও ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর আমির হোসেন আমুকেও গ্রেফতার করা হয়। তিনি ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত কারাগারে কাটান। কারামুক্ত হয়েই আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান এবং আওয়ামী লীগের যুব সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮০ সালে যখন তিনি বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তখন তিনি ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগেরও সভাপতি। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের যুব সম্পাদক ও যুবলীগের চেয়ারম্যান তো ছিলেনই। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে হন যুগ্ম সম্পাদক। ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত আমু যুবলীগেরও চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর শেখ ফজলুল হক মনির নেতৃত্বে আওয়ামী যুবলীগের আত্মপ্রকাশ ঘটে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মনি স্ত্রীসহ নিহত হন ঘাতকের বুলেটে। স্বভাবতই যুবলীগ বাধাপ্রাপ্ত হয়। 
যুবলীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা আমির হোসেন আমু যুবলীগকে সারাদেশে একটি শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করেন। সত্যিকার অর্থেই সহযোদ্ধাদের জন্য প্রকৃত সৃষ্ট নেতা তিনি। নেতাকর্মীরা বিশ্বাস করতো যে, আমির হোসেন আমু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জন্য প্রচণ্ডরকমের আত্মোৎসর্গী প্রাণ এবং যে কোন ধরনের ত্যাগ স্বীকারের জন্য ছিলেন প্রস্তুত। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের রূপকার বলা হয় তাকে। তিনি ১৯৮১ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত যুগ্ম সম্পাদক এবং এরপর ২০০৯ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৯৯ সালে আওয়ামী লীগের ৫০ বছর - সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে যখন দায়িত্বপালন করেন। তখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বপালন করেন আমির হোসেন আমু। তিনি ১৯৯৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে ঝালকাঠি-২ আসনের উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী উদযাপন কমিটিরও চেয়ারম্যানের পদ অলংকৃত করে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে স্থান করেন আমির হোসেন আমু। রজতজয়ন্তী উৎসবে তৎকালীন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট নোবেল বিজয়ী নেলসন ম্যান্ডেলাসহ বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রপ্রধান যোগ দেন। ১৯৯৮ সালে শতাব্দীর ভয়াবহ বন্যা মোকাবিলার জন্য গঠিত কেন্দ্রীয় ত্রাণ কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবেও অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি আওয়ামী লীগ সংসদীয় বোর্ডের অন্যতম সদস্য। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে ঝালকাঠি-২ আসন থেকে বিজয়ী হওয়া আমুকে ২০১৩ সালের ২৮ নভেম্বর নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমি ও ত্রাণমন্ত্রী করা হয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ফের সংসদ সদস্য হওয়ার পর ১২ জানুয়ারি শিল্পমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সর্বশেষ নির্বাচনে বিজয়ী হলেও অবস্থান পাননি মন্ত্রিসভায়। ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুকে আগামী নির্বাচনের আগে মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ হলে দেখা যেতে পারে বলে মনে করেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।
উল্লেখ্য, আমির হোসেন আমু ১৯৩৯ সালের ১৫ নভেম্বর ঝালকাঠির শেখের হাটে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি কিশোর বয়সে বাবা মোয়াজ্জেম হোসেন ও মাতা আকলিমা খাতুনকে হারান। নিঃসন্তান আমির হোসেন আমু স্ত্রী শেখ ফিরোজা হোসেনকে হারিয়ে অনেকটাই নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েন। 

লেখক: সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে