শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বহু জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনি তফসিল

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
বহু জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনি তফসিল

১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বহু প্রতীক্ষিত তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন তাদের ওপরে অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্বটি পালন করলেন। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষ নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গ সংগঠনগুলো ছাড়াও সাধুবাদ জানিয়েছে মহাজোটের অন্যান্য শরিক এবং জাতীয় পার্টির নেত্রী, যিনি সংসদে বিরোধী দলেরও প্রধান, রওশন এরশাদ। তৃণমূল বিএনপিও স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা বলেছে। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত এবং চরমোনাই পীরের নেতৃত্বে আরও একটি ধর্মান্ধ, ধর্ম ব্যবসায়ী দল তফসিল প্রত্যাখ্যান করে অবরোধ এবং হরতালের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব চালিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে।

তফসিল ঘোষণা সাংবিধানিক এবং আইনের আলোকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নির্বাচন প্রক্রিয়ার শুধু প্রারম্ভিক পদক্ষেপই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে সংবিধান এবং রিপ্রেজেন্টেশন অব পিপলস অ্যাক্টের বিধান মতে, রাষ্ট্রের প্রশাসনিক দায়িত্ব এবং ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের ওপর চলে যায়। তফসিল ঘোষণার পর থেকে সব কর্মচারী-কর্মকর্তার প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ চলে যায় নির্বাচন কমিশনের ওপর। এককথায় নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনকেই সরকার বলা যায়। সংবিধান এবং আইন কমিশনের হাতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা প্রদান করেছে সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার জন্য সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের। নির্বাচন বিধি এবং নীতিমালা ভঙ্গকারীদের, তারা যত উঁচুমাপের হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতাও থাকবে কমিশনের ওপর।

নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন তারা সংবিধান এবং আইন অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতার যোগ্য কি না, তা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে কাদের নিয়োগ করা হবে। তবে প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী জেলার ডিসিদের ওপরই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়, যার ব্যত্যয় এ নির্বাচনেও হবে না বলে নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে রিটার্নিং অফিসাররাই প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে উৎসুক ব্যক্তিদের যোগ্যতা নির্ধারণ করে থাকেন। তাদের দেখতে হয় উৎসাহী ব্যক্তি ঋণখেলাপি কি না, অপ্রকৃতিস্থ কি না, দেউলিয়া কি না, তিনি নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে দুই বছর বা ততোর্ধ্ব সময় কারাবাসের জন্য দণ্ডিত হওয়ার পর পাঁচ বছর সময় অতিবাহিত হয়েছে কি না, তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মে কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত আছেন কি না। এ ছাড়াও যেসব ব্যক্তি অতীতে সরকারি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন তাদের অবসর বা চাকরি শেষ হওয়ার পর নির্ধারিত সময় পার হয়েছে কি না। যেসব ব্যক্তি কোনো নিবন্ধিত দলের না হয়ে ব্যক্তিগতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, তাদের দালিলিকভাবে প্রমাণ করতে হয় যে, এলাকার নির্ধারিত সংখ্যক ভোটার তার প্রতিদ্বন্দ্বিতার দাবি সমর্থন করেন।

রিটার্নিং কমিশনার হিসেবে সংশ্লিষ্ট ডিসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ পক্ষ পূর্ণাঙ্গ কমিশনে আপিল করতে পারেন। কমিশনের আদেশে অসন্তুষ্ট পক্ষ কোনো কোনো অবস্থায় হাই কোর্টে রিট করতে পারেন, যদিও রিট করতে হলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এর ওপর সরকারের কোনো তদারকি, খবরদারি, নিয়ন্ত্রণ বা আধিপত্য থাকে না। প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের অপসারণের ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারও নেই। কোনো অভিযোগ থাকলে তাদের শুধু সেই পদ্ধতিতেই অপসারণ করা যায় যে পদ্ধতিতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা অপসারণযোগ্য। এ পদ্ধতি মোটেও সহজ নয়।

তফসিল ঘোষণার পর যে দল এবং ব্যক্তি ত্রাস সৃষ্টির লক্ষ্যে জ্বালাও-পোড়াও, খুন-জখমের কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে, নির্বাচন কমিশনের হাতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে কঠোর হাতে তাদের দমন করা এবং বিচারের জন্য সোপর্দ করার। গোটা সময়টা পুলিশ, র‌্যাব, বিজেবি এবং এমনকি সেনাবাহিনীও কমিশনের নিয়ন্ত্রণে থাকবেন বিধায় তারা কমিশনের নির্দেশে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ মানতে বাধ্য থাকেন। প্রয়োজনীয় পরিস্থিতিতে কমিশন সেনাবাহিনীও নামাতে পারেন।

এরই মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রধান হাবিবুর রহমান এবং ডিবি প্রধান হারুনুর রশিদ দ্বিধাহীন ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, যারা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করবে, আইন প্রয়োগকারীরা তাদের সহায়তা করবে। কিন্তু যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মানুষের জীবন এবং সম্পদ রক্ষা করা আইন প্রয়োগকারীদের দায়িত্ব। তাই তারা যে ঘোষণা দিয়েছেন তার মধ্যে তাদের আইন অর্পিত দায়িত্ব পালনের প্রতিফলন রয়েছে। ১৫ তারিখ সন্ধ্যায় ধর্মান্ধ চরমোনাই পীরের দল ঘোষণা দিয়েছিল তফসিল ঘোষণা হলে তারা নির্বাচন কমিশন আক্রমণ করবে। কিন্তু সেখানে প্রচুর সংখ্যক বিজেবি এবং পুলিশ মোতায়েন করায় তারা আর সে পথে অগ্রসর হওয়ার সাহস পায়নি।

আমাদের নির্বাচনে বিদেশি, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানো কোনো দেশপ্রেমিকই সহ্য করতে পারে না, কারণ প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন, ভিয়েনা কনভেনশন, জাতিসংঘ সনদ বলছে প্রতিটি রাষ্ট্র সমানভাবে সার্বভৌম, যে কথা আন্তর্জাতিক আদালতও বলেছেন তেহরানে মার্কিন দূতাবাসে হামলার বিষয়ে রায় প্রদানকালে। সেই নির্দেশনা যারা ভঙ্গ করছে, তাদের অপচেষ্টা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। এ কথাই সম্প্রতি ভারত সরকার স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছে। ঢাকায় কর্মরত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত কর্তৃক আমাদের নির্বাচনে নাক গলানো নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে। অপচেষ্টার সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে তিনি মার্কিন এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট ডোনাল্ড লুর চিঠি বিএনপি, আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির কাছে হস্তান্তর করেছেন, যেটিও আমাদের ঘরোয়া ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানোর শামিল। আমাদের নির্বাচনে ডোনাল্ড লুর মাথাব্যথা থাকার কথা মেনে নেওয়া যায় না। প্রশ্ন উঠেছে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে নেওয়া যায় কি না। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তিনি বিষয়টি নিয়ে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপ করবেন। বেশ কিছু সময় থেকে বিএনপির সঙ্গে আলাপ করার চেষ্টা করেছে আওয়ামী লীগ, নির্বাচন কমিশন এবং এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি। কিন্তু সে দলটি আলাপে রাজি নয়। আলাপে যারা রাজি নয়, তাদের তো আর জোর করে আলাপে বসানো যায় না। তারা চাইলে এখনো আলোচনায় বসতে পারে। যদিও হাতে সময় খুবই কম। বল এখন তাদের পালিয়ে থাকা নেতা তারেক জিয়ার হাতে। এটা কারও অজানা নয় যে, পলাতক তারেক জিয়ার কথা মতোই বিএনপি পরিচালিত। কিন্তু যেহেতু তিনি নিজে নির্বাচন করতে পারবেন না, তাই এ নির্বাচনে তার আগ্রহ নেই, আর তাই তিনি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে অসাংবিধানিক পন্থা এবং বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত, যে পন্থা তার পিতা জিয়াউর রহমান অবলম্বন করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক সবারই কাম্য। কিন্তু সুসম্পর্ক রক্ষায় তাদের রাষ্ট্রদূতের আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী ভূমিকা অন্তরায় হিসেবে কাজ করছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ওয়াশিংটন গমন করেছেন। কারণ জানা না গেলেও আঁচ করা যাচ্ছে মার্কিন সরকার তাকে নতুন নির্দেশনা দেওয়ার জন্যই ডেকে পাঠিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকার যদি ভারতের অনুসরণে তাকে নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশের ঘরোয়া ব্যাপারে নাক না গলাতে, তা হলে সেটি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য মঙ্গলকর হবে। মনে রাখতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশও একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে কম সার্বভৌম নয়। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, সেই আঠারো শতকে যুক্তরাষ্ট্র লর্ড সেকভিল নামক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করেছিল। পরবর্তীতে দেশটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য বহু কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। বাংলাদেশও একই কারণে পাকিস্তানের এক উপ-রাষ্ট্রদূতসহ তিন কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করেছে।

আন্তর্জাতিক আইন, বিশেষ করে ভিয়েনা কনভেনশন, প্রতিটি দেশকে সে ক্ষমতা দিয়েছে। পিটার হাস তার সরকারের কাছ থেকে কী নির্দেশনা নিয়ে আসেন, সেদিকে সবাই তাকিয়ে থাকবেন। একইভাবে তাকিয়ে থাকবেন এটি দেখার জন্য যে, অবশেষে বিএনপির শুভবুদ্ধির উদয় হয় কি না। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও জাতীয় পার্টির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ দলসহ অন্যান্য দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে, তেমন কোনো সংকট দেখা দেবে না। তবে যে কোনো অবস্থায় বিএনপি এবং অন্যান্য ধর্ম ব্যবসায়ী দলগুলোকে আইন মেনে চলতে হবে, নয়তো জনগণ আইন প্রয়োগকারীদের দিকে তাকিয়ে থাকবে তাদের ব্যক্তিগত এবং সম্পদের নিরাপত্তার জন্য। ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন এলাকায় সম্প্রতি বেশ কিছু উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিসিটিভি বসানো হয়েছে বিধায় ত্রাস সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিচারে সোপর্দ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।

বিএনপি যে ২৮ অক্টোবর নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য দায়ী, প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি শ্যামল দত্তের কাছে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বক্তব্যই তা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করে। বিএনপি এবং ধর্মান্ধ দলগুলোর কোনো অবস্থায়ই ভাবা উচিত নয় যে, তারা জ্বালাও-পোড়াওসহ অন্যান্য অপরাধ করে পার পেয়ে যাবে। সুতরাং সাধু সাবধান।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর