শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৯, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩

আন্দোলনের ফাঁদে বিএনপি

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
আন্দোলনের ফাঁদে বিএনপি

চাঁইকে বোধকরি কারও সঙ্গে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার দরকার পড়ে না। এটা আমাদের দেশে বহুল পরিচিত একটি বস্তু। মাছ ধরার কাজে ব্যবহারের জন্য এটি বাঁশের চটি দিয়ে তৈরি করা হয়। কোথাও কোথাও এটাকে বলে ‘দোয়ারি’। আমাদের বিক্রমপুরে অবশ্য চাঁই ছাড়াও ‘দোয়াইর’ নামে আরেকটি মাছ ধরার ফাঁদের প্রচলন আছে। আকার এবং নির্মাণ কৌশলে পার্থক্য থাকলেও কাজ করে একই। এটি এমনভাবে প্রস্তুত করা হয়, এর ভিতরে মাছ একবার প্রবেশ করলে আর বের হতে পারে না।  তখন এর পেছনের দিকের ঢাকনা খুলে মাছ বের করে আনতে হয়।

রাজনীতির এ সরগরম অবস্থায় হঠাৎ কেন চাঁই নিয়ে পড়লাম, সহৃদয় পাঠকের মনে এ প্রশ্ন দেখা দেওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে একেবারে কারণ ছাড়া চাঁইকে পানি থেকে লেখার টেবিলে টেনে আনিনি। এক দফা দাবি আদায়ের আন্দোলনে গলদঘর্ম বিএনপিকে পর্যবেক্ষণ করে আমার কেন যেন মনে হচ্ছে দলটি ‘আন্দোলনের চাঁইয়ে’ ঢুকে পড়েছে, এখান থেকে সহজে বের হয়ে আসা দুষ্কর। দলটি একই অবস্থায় পড়েছিল ২০১৫ সালে। সবারই মনে থাকার কথা, ২০১৪ সালের ‘ভেটারবিহীন’ নির্বাচনের এক বছর পূর্তিতে ৫ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। কিন্তু সরকারের বাধার মুখে সেই সমাবেশ হতে পারেনি। এমনকি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গুলশানের তাঁর কার্যালয়ে আটকে ছিলেন। কার্যালয়ের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড সৃষ্টি করে তার গতিরোধ করেছিল। বিএনপির ওই সমাবেশকে নিয়ে সরকারের পদক্ষেপকে আমার মতো অনেকের কাছেই যৌক্তিক মনে হয়নি। বেগম জিয়া ওই সমাবেশটি করতে পারলে নিশ্চয়ই সরকারের পতন হয়ে যেত না। তারপরও সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সমাবেশটি হতে দেয়নি; যা থেকে সৃষ্টি হয়েছিল পরবর্তী তিন মাসব্যাপী এক অস্বস্তিকর পরিবেশ। কোনোরকম পূর্ব সিদ্ধান্ত না থাকা সত্ত্বেও উপস্থিত জনৈক সাংবাদিকের ‘ম্যাডাম তাহলে কি অবরোধ চলবে’- প্রশ্নের জবাবে বেগম জিয়া বলেছিলেন, ‘অবরোধ চলবে’। অথচ বিএনপি তখনো কোনো অবরোধ ডাকেনি। ওই সাংবাদিকের ‘প্রভোকেটিভ’ অর্থাৎ প্ররোচনামূলক প্রশ্নের জবাবে খালেদা জিয়া ‘অবরোধ চলবে’ বলে এক মারাত্মক রাজনৈতিক জালে জড়িয়ে ফেলেছিলেন দলকে। তার পরের ইতিহাস সবার জানা। প্রায় তিন মাস অকার্যকর কথিত অবরোধ চলার পর এক দিন বেগম খালেদা জিয়া আদালতে হাজিরা দিয়ে ফিরে গেলেন নিজ বাসায়। মাঝখান থেকে পেট্রল বোমার আগুনে পুড়ে প্রাণ হারাল শতাধিক মানুষ, ধ্বংস হলো সরকারি-বেসরকারি সম্পদ। অসংখ্য মামলায় আসামি হলো দলটির লাখ লাখ নেতা-কর্মী।

সে সময় বিএনপিকে ওই ত্রিশঙ্কু অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে ত্রাণকর্তার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ। মে মাসে অনুষ্ঠিতব্য তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপিকে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে তিনি হরতাল-অবরোধের মতো নেতিবাচক রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। যদিও বিএনপি আজ অবধি সেই কার্যকারিতা হারানো অবরোধ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহার করেনি। অনেকটা ‘তামাদি’ হয়ে গেছে।

রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তিরা ২০২৩-এ এসে ২০১৫-এর প্রতিচ্ছবি দেখতে পাচ্ছেন। তারা বুঝে উঠতে পারছেন না, চলমান কথিত অবরোধের কোথায় কীভাবে সমাপ্তি টানবে বিএনপি। ২০১৫-তে অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন এবার  সেরকম কোনো উদ্যোগ এখনো পর্যন্ত পরিলক্ষিত হচ্ছে না। লক্ষ্য করার বিষয় হলো- দিন দিন অবরোধ তার কার্যকারিতা হারাচ্ছে, মানুষ বিরক্ত হচ্ছে। অথচ বিএনপি নেতারা নির্বিকার। তারা দুই দিন পরপর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে যাচ্ছেন। ঘোষিত কর্মসূচি পালিত হলো কি না, জনগণ সমর্থন করল কি না, সে ব্যাপারে তাদের যেন মাথাব্যথা নেই। সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের নেতার মতো আত্মগোপনে থেকে একজন নেতা ভিডিও বার্তার মাধ্যমে কর্মসূচি ঘোষণা করে যাচ্ছেন। জনগণ তো দূরের কথা, দলটির নেতা-কর্মীরাও এখন আর এ কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মবোধ করে না। কর্মীরা আছে লুকিয়ে। গ্রেফতারের ভয়ে তারা প্রকাশ্যে আসতে পারছে না। দলটির যারা সাধারণ কর্মী, তারা কেউ ছোটখাটো ব্যবসায়ী, কেউ চাকরিজীবী। গ্রেফতারের ভয়ে এরা দোকান খুলে বসতে পারছে না, চাকরিস্থলে যেতে পারছে না। কারও কারও চাকরি এরই মধ্যে চলে গেছে। কেউ কেউ গ্রেফতার হয়ে জেলহাজতে কষ্টকর জীবনযাপন করছে। কয়েকদিন আগে আমি আমার এলাকা বিক্রমপুরের শ্রীনগরে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে বিএনপির কাউকে খুঁজে পেলাম না। একদম সুনসান নীরবতা। হরতাল-অবরোধের চিহ্নমাত্র নেই। একজন বিএনপি সমর্থকের সঙ্গে কথা হলো। জিজ্ঞেস করলাম, কী অবস্থা আন্দোলনের? বললেন, কীসের আন্দোলন, কোথায় আন্দোলন? ২৮ অক্টোবরের পর এলাকায় বিএনপির কোনো নেতাকে দেখা যায়নি। আর পুলিশি অভিযান শুরু হওয়ার পর এখন আর ‘একটা পোনাও নাই’। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করলেন, যে কর্মসূচি সফল করতে পারবে না, সে কর্মসূচি এরা দেয় কেন? ভদ্রলোকের প্রশ্নের জবাব আমার কাছে নেই। কেন বিএনপি বারবার এ ধরনের হঠকারী কর্মসূচি দেয় তা আমারও বোধে আসে না। এরা কি জনগণের মনের কথা বুঝতে পারে না? জনগণের একটি বড় অংশ বিএনপিকে সমর্থন করে এটা ঠিক। কিন্তু এ ধরনের অপরিণামদর্শী কর্মসূচি যে তারা সমর্থন করে না, তার প্রমাণ তো ২০১৫ সালেই পাওয়া গেছে। তারপরও কোন আক্কেলে দলটি একই কর্মসূচির ফাঁদে পা দিল? বর্তমানে আমাদের এলাকা বিএনপি নেতা-কর্মীশূন্য। এ চিত্র শুধু আমার এলাকার নয়, সারা বাংলাদেশের। বিভিন্ন জেলা-উপজেলা পর্যায়ের যাদের সঙ্গে পরিচয় আছে তাদের কাছ থেকেও একই চিত্র পাই। জেলা পর্যায়ের অনেক নেতা ফোন করেন। জিজ্ঞেস করি কোথায় আছেন? বলেন ঢাকায়। তাহলে আন্দোলন? বলেন, আগে নিজে বাঁচি, তারপর আন্দোলন। একটি দলের নেতা-কর্মীরা যখন নিজেকে বাঁচাতে তৎপর হন তখন সে দলের কর্মসূচির মাঠে মারা যাওয়া ছাড়া উপায় কী? কথায় আছে, ‘ভাবিতে উচিত ছিল প্রতিজ্ঞা যখন’। বিএনপি লাগাতার অবরোধ কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে তাদের নিজেদের শক্তি-সামর্থ্যরে হিসাব করা দরকার ছিল। জনসভার লোকসমাগম আর আন্দোলন কর্মসূচিতে কর্মীদের মাঠে থাকা এক কথা নয়।

যুদ্ধের ময়দানে কুশলী সেনানায়করা অবস্থা বুঝে কৌশল পরিবর্তন করেন। কখনো সৈন্য নিয়ে আগুয়ান হন আবার কখনো পশ্চাদপসরণ করেন। কখনোবা তলোয়ার খাপে ভরে বসেন আলোচনায়। রক্তপাত এড়াতে করেন সন্ধি। এগুলো চিরাচরিত সমরনীতিরই অংশ। রাজনীতির ক্ষেত্রেও একই ফর্র্মুলা প্রযোজ্য। একটি পয়েন্টে ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে কাক্সিক্ষত সাফল্য অর্জন সম্ভব না-ও হতে পারে। এ জন্য জ্ঞানী ব্যক্তিরা বলেছেন, একাধিক পথ খোলা রাখতে হয়, যাতে প্রয়োজনে বিকল্প পথে সমাধান খোঁজা যায়।

কিন্তু বিএনপি তাদের দাবিতে অনড়, অটল। দাবি আদায় না হলে তারা নির্বাচনে যাবে না। এদিকে নির্বাচনি দামামা বেজে উঠেছে। সরকারও তার অবস্থানে থেকে একচুলও না নড়ার ঘোষণা দিয়ে বসে আছে। এ অবস্থায় বিশিষ্টজনেরা অনেক আগে থেকেই বলে আসছিলেন দুই পক্ষকে আলোচনার টেবিলে বসতে। এক সময় সরকার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সংলাপে বসতে তাদের আপত্তি নেই, তবে তা হতে হবে শর্তহীন। কিন্তু বিএনপি তখন এ কথাকে এক ফুঁৎকারে উড়িয়ে দিয়েছিল এই বলে যে, সরকার পদত্যাগ না করলে কোনো সংলাপ হবে না। এখন বিএনপি সংলাপের ব্যাপারে আগ্রহী হয়েছে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর চিঠি পাওয়ার পর। কিন্তু সরকার বেঁকে বসেছে। সুতরাং সংলাপের সম্ভাবনা সুদূর পরাহত বলেই মনে হচ্ছে।

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বললে এখনো বিদেশি শক্তির ওপর তাদের ভরসার বিষয়টি চাপা থাকে না। ১৯ নভেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনেও সে কথা তুলে ধরা হয়েছে। ‘বিএনপির চোখ বিদেশিদের দিকে’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- দলটি আন্তর্জাতিক বিশ্বের দিকে তাকিয়ে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংলাপের উদ্যোগকে তারা স্বাগত জানিয়েছে। তারা মনে করছে বর্তমান রাজনৈতিক বিরোধ মেটাতে সংলাপই একমাত্র পন্থা। প্রয়োজনে নির্বাচনের তফসিল পিছিয়ে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের মুক্তি দিয়ে সংলাপের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করা সম্ভব। তা না হলে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই পরিস্থিতি পাল্টে দিতে সর্বশক্তি নিয়ে তারা মাঠে নামবে। হরতাল-অবরোধের পাশাপাশি ‘অসহযোগ’ কর্মসূচি দেওয়ারও কথাও ভাবছে বিএনপি। তাছাড়া খুব শিগগিরই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অত্যন্ত প্রভাবশালী একটি দেশের পক্ষ থেকে কিছু পদক্ষেপ আসতে পারে বলে এখনো আশায় আছেন বিএনপি নেতারা। বিএনপির এসব চিন্তাভাবনা থেকে বোঝা যায় আন্দোলন এবং বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের কুহেলিকায় আচ্ছন্ন হয়ে আছে দলটি। কিন্তু হরতাল-অবরোধের যে লেজেগোবরে অবস্থা, তাতে অনুমান করা কষ্টকর নয় অসহযোগের কী অবস্থা হবে। আমার ধারণা, বিএনপির যেসব নেতা অসহযোগের কথা ভাবছেন তারা ‘অসহযোগ’ আন্দোলনের স্বরূপ সম্পর্কে পুরোপুরি অজ্ঞ। উপমহাদেশের ইতিহাসে দুটি অসহযোগ আন্দোলনে জনগণ ব্যাপক সাড়া দিয়েছিল। একটি ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে ১৯২০ সালে মোহনদাশ করমচাঁদ গান্ধী আহূত ‘সত্যাগ্রহ’ ও কংগ্রেস-মুসলিম লীগের ‘অসহযোগ’, আরেকটি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকা অসহযোগ। অসহযোগ আন্দোলনের অর্থ হলো- জনগণ সরকারকে কোনো বিষয়ে সহযোগিতা করবে না। খাজনা-ট্যাক্স দেবে না, সরকারি-বেসরকারি কর্মচারীরা অফিসে কাজ করবে না, শ্রমিকরা মিল-কারখানার চাকা বন্ধ করে দেবে, শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যাবে না ইত্যাদি। বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণকে এ ধরনের কর্মসূচিতে সম্পৃক্ত করার সামর্থ্য কি বিএনপির আছে? রাজনীতি, আন্দোলন এসব হলো বাস্তবভিত্তিক কর্মকান্ড। শীতের রাতে লেপের নিচে শুয়ে দাদি-নানির কাছে রূপকথার গল্প শুনে নিজেকে অচিন দেশের রাজকুমার ভাবা রাজনীতি নয়। রাজনৈতিক নেতাদের বাস্তবমুখী হতে হয়, কল্পনাবিলাসী নয়।

অনেকেই মনে করেন, আওয়ামী লীগ যখন নিঃশর্ত সংলাপের কথা বলেছিল, বিএনপির তাতে সাড়া দেওয়া উচিত ছিল। তারপর সংলাপে বসে তারা চারটি দাবি উত্থাপন করতে পারত। এক. খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে হবে। দুই. বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দিতে হবে। তিন. নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। চার. ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন তার আলোকে নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির পক্ষ থেকে টেকনোক্র্যাট কোটায় হলেও অন্তত তিনজন মন্ত্রী করতে হবে। তারা মনে করেন, সংলাপে বসে এসব প্রস্তাব দিলে হয়তো সমাধানের একটি পথ বেরিয়ে আসতে পারত। কিন্তু নির্মম সত্য হলো- এ সময়ে বিএনপি চালিত হচ্ছে রিমোট কন্ট্রোলে।  আর এর সুইচ যার হাতে তিনি দেশের বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্যক অবগত নন। ফলে অপরিণামদর্শী লাগাতার আন্দোলনের চাঁইয়ে ঢুকে পড়েছে বিএনপি। ২০১৫ সালে এমাজউদ্দীন আহমদ বিএনপিকে আন্দোলনের চাঁই থেকে উদ্ধার করেছিলেন। কিন্তু এবার কে হবেন উদ্ধারকারী?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন