শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শিল্পবিপ্লবের ইতিহাসে তিনটি বিপ্লবের কথা বলা হয়। ১৭৬০ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রথম শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল। ১৮৭০ সালে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের ফলে দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়। বিদ্যুতের উৎপাদন ও ব্যবহার মানুষকে এনে দেয় সহস্র বছরের গতি। ফলে উৎপাদন শিল্পে আসে আমূল পরিবর্তন। তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয় ১৯৬০ সালে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্ভবের ফলে। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্প খাতে আনে অভাবনীয় পরিবর্তন। শিল্পের বিকাশে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষি। কিন্তু যন্ত্র কি কৃষিতেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেনি? ইতিহাস বলে লাঙলই ছিল কৃষির প্রথম যন্ত্র। পরে ধীরে ধীরে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হয়েছে কৃষিযন্ত্র। এখন উন্নত কৃষি মানেই যন্ত্রনির্ভর কৃষি। জমি তৈরি থেকে ফসল বপন, ফসল তোলা, সংরক্ষণ এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে যন্ত্রের ব্যবহার নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধরন ও ধারণ। শুধু যন্ত্রই এখন শেষ কথা নয়, এ যন্ত্রের ব্যবহার স্বয়ংক্রিয় করে তোলাই বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক প্রয়াস। গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি দেখে বিস্মিত হয়েছি। মেলার মূল কেন্দ্রে বিশেষ প্যাভিলিয়নে ছিল আগত দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ।

প্যাভিলিয়নের একেকটি স্টলে বিস্ময়কর সব যন্ত্রপাতি। দেখার চেয়েও বোঝার আছে অনেক কিছু। দর্শনার্থীরা মনোযোগ দিয়ে জানার চেষ্টা করছেন কোন যন্ত্রে কতটুকু সুবিধা। যেন বিকশিত সময়ের গল্প। যেখানে কল্পনাকে দেওয়া হয়েছে বাস্তবের রূপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে যন্ত্রকে যন্ত্রের চেয়েও আধুনিক করার যে চেষ্টা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সূচনা করেছে, কৃষি কাজে সেসব যন্ত্রের ব্যবহার কেমন হতে পারে তার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার যন্ত্রকে করেছে অটোমেটেড। কৃষিতে খরচের শতকরা ৫০ ভাগই চলে যায় শ্রমিক খাতে। তাই মানুষ ছাড়াই সব কাজ করার মতো সক্ষম করা হচ্ছে যন্ত্রকে। ২০১৯ সালে চীনের উয়েফাং-এ কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির খ্যাতনামা কোম্পানি লোভেলের মাঠ প্রদর্শনীতে অটোমেটেড অনেক যন্ত্র দেখেছিলাম। তবে এই সময়ে এসে যন্ত্রগুলো আরও বেশি নিখুঁত হয়েছে। যন্ত্র কত নির্ভুলভাবে আর কতটা সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর মাপে সারতে পারে নিজেদের কাজ সেই হিসাবের কথাই বলছিলেন বিক্রয় প্রতিনিধিরা।

লিয়ানশি অ্যাগ্রো টেকের বিক্রয় প্রতিনিধি শিন জিয়াং তাদের অটোমেটেড ট্রাক্টর দেখিয়ে বললেন, ‘দেখুন যন্ত্র চালাতে কৃষকের নানা সমস্যা থাকে। লাইন আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। আবার আলাদা লোক নিতে হয়। সে কথা চিন্তা করেই অটোমেটেড যন্ত্র তৈরি করেছি। এতে যন্ত্র নিজেই নিজেকে চালাতে পারে। কোনো লাইনও আঁকাবাঁকা হয় না। সব প্রোগ্রাম করে দেওয়া আছে।’ হুদাই টেকের স্টলেও বেশ ভিড়। বিক্রয় প্রতিনিধি সিজার তাদের যন্ত্রগুলো দেখাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, কৃষি কাজ করতে রোদ বৃষ্টিতে ভেজার কোনো প্রয়োজনই নেই আর। আপনি ঘরে রাখা এ চেয়ারটিতে বসে পড়ুন, আর এখান থেকেই সবকিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন। এ মনিটরে সব দেখতে পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ইনস্টল করা আছে। ইংলিশ, টার্কিশ, রাশান কিংবা স্প্যানিশ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সব সহজ করে দিয়েছে।

একেক যন্ত্রের একেক ফিচার। সব ফিচারই কৃষিকে স্মার্ট করার। কৃষক যেখানেই থাকুন না কেন যন্ত্রই উৎপাদন থেকে শুরু করে ফসল উত্তোলন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ সবই যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব। এখানেই দেখতে পেলাম স্বয়ংক্রিয় সেচব্যবস্থাপনার একটি মডেল। চীনের বহুল পরিচিত হুইদা টেক কোম্পানি নির্মাণ করেছে। সেলস ডিরেক্টর ফেয়ে লিং যন্ত্রটির কার্যক্রম বিস্তারিত দেখালেন। বললেন, আমরা সেচ সমস্যার একটি সুন্দর সমাধান বের করেছি। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন হাতের ফোনটি ব্যবহার করেই সেচ চালু অথবা বন্ধ করে দিতে পারবেন। এতে আপনার সময় বাঁচবে, অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে না, খরচ কমবে, পানিও বাঁচবে। আমরা দেখেছি ৩০% পানির অপচয় কমিয়ে আনা যায়। ফার্ম ছোট বা বড় যে আকারেরই হোক না কেন অটো স্মার্ট সেচব্যবস্থার জন্য আমরা প্রযুক্তি সহায়তা দিতে পারব। সবচেয়ে বড় কথা এটা সোলার এনার্জিতে চলবে, অন্য কোনো বিদ্যুৎ বা তারের জটিলতা নেই। কৃষিই আমাদের সভ্যতার সূচনাকারী। তারপর কৃষির ক্রমবিকাশে ধাপে ধাপে এগিয়েছি আমরা। কিন্তু বর্তমান সময়টি সংগত কারণেই আগের থেকে অনেক কঠিন। কারণ অধিক উৎপাদনের জন্য আমরা বহুভাবে নষ্ট করেছি প্রকৃতির স্বাভাবিক ভারসাম্য। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নানামুখী অভিঘাত প্রভাব ফেলছে কৃষি উৎপাদনে। গবেষকরা বলছেন, যে হারে পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে করে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১ হাজার কোটিতে। এ বর্ধিত মানুষের পুষ্টিচাহিদা নিশ্চিত করতে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে বর্তমান সময় থেকে শতকরা ৭০ ভাগ বেশি। অন্যদিকে গ্রামকে ক্রমেই দখল করে নিচ্ছে শহর। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কৃষি নিয়ে বিশেষভাবে ভাবছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো। প্রচলিত গ্রামীণ কৃষিকে আধুনিকায়নের পাশাপাশি নগর কৃষির প্রতিও জোর দিচ্ছে তারা। তারই একটি প্রতিফলন যেন দেখা মেলে মেলার একটি স্টলে। স্টল প্রতিনিধি ডামি মডেলটি দেখালেন। বললেন, এটা শুধু উপস্থাপনের জন্য তৈরি মডেল নয়। এটি পুরোপুরি বাস্তব। চীনের উত্তর-পশ্চিমের প্রদেশ শিনজিয়াংয়ে এমনটি আমরা করেছি। তার হুবহু উপস্থাপন এটি। আগামীর কৃষি অর্থনীতির গতিপথ ধরতে এভাবেই সাজাতে হবে। এশিয়ার অনেক দেশেই এমনটি করার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে।

কৃষকের খণ্ড খণ্ড বাড়িগুলোকে না রেখে কৃষকের থাকার জন্য তৈরি করা হয়েছে বহুতল ভবন। আছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ সব সুবিধাদি। কৃষিখামারে আধুনিক স্মার্ট যন্ত্রপাতি। জমি তৈরি, সেচ, ফসল উৎপাদন থেকে শুরু করে উত্তোলন ও প্রক্রিয়াকরণ সবই হচ্ছে স্মার্ট প্রযুক্তির সাহায্যে। পাশের স্টলেই বিশাল এক ড্রোন। ড্রোনের সাহায্যে জমি নির্দিষ্ট করে দিয়ে ঘরে বসে থেকেই কৃষক জমিতে কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করতে পারবেন। ২০১৭ সালে চীনের আন্তর্জাতিক মেলার এ রকম আয়োজনে মাঠে ড্রোনের ব্যবহার দেখেছিলাম। এ ড্রোনটি আকারে বড় আর ফিচারও অনেক বেশি।

প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে যন্ত্রকে সচল রাখতে নবায়নযোগ্য সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে সারা পৃথিবীতেই। এখানে অন্যরকম সোলার প্যানেল চোখে পড়ল। এমনিতে সোলার প্যানেলের একদিকে আলো পড়ে, একদিকেই সৌরশক্তি বিদ্যুতে রূপান্তর হয়। এটি বিশেষায়িত একটি সৌরপ্যানেল। এর উভয় দিক কার্যকর। সকাল কিংবা বিকাল যে কোনো সময়ই সূর্যের আলোকে ব্যবহার করতে পারে। আর হরাইজন্টাল সৌর প্যানেলে জায়গা প্রয়োজন হয় অনেক বেশি, এভাবে ভার্টিক্যাল স্থাপন করা গেলে কম জায়গায় বেশি প্যানেল স্থাপন করা যাবে। সেন্টনেট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এ স্টলে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও ইতালির নাগরিক জো ফাসানো। তিনি বললেন, ইতালিতে এ নিয়ে গবেষণা হয়েছে। এমনিতে প্রচলিত সৌরপ্যানেলে সকালে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু বারোটার পর একেবারেই কমে যায়। আবার বিকেলে উৎপাদন বাড়ে। আর ভার্টিক্যাল সোলার প্যানেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সারা দিনই সুষম রেখায়। আর একটি বিষয়, সোলার প্যানেল সম্পূর্ণ জমিকে ঢেকে ফেলে না। ফলে জমিটাকে কৃষি কাজে ব্যবহার করা যায়। সোলার প্যানেলে একটি চ্যানেল আছে, যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে পারে। একেকটি ৬০০-৭০০ স্কয়ার মিটারের প্যানেল লম্বালম্বি বসানো হয়। স্ক্রিনে দেখানো একটি জমি দেখিয়ে বললেন, এখানে চারটি লাইন প্রত্যেকটি ২০ মিটার করে দৈর্ঘ্যে সোলার প্যানেল সাজানো আছে। আধাবেলাও যদি স্বাভাবিক বৃষ্টি হয় আপনি ১৫ টন পানি ধরে রাখতে পারবেন। সেই পানি সেচ কাজে ব্যবহার করা যায়। এ সিস্টেমটাও ইতালির। তবে চীনে ম্যানুফেকচার হয়। চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতিমেলা নানাভাবেই ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি যন্ত্রপাতির বিকাশে। চিংদাও-এ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনী মেলায় কিশোর শিক্ষার্থীরা স্মার্ট কৃষির যে যন্ত্রের প্রটোটাইপ তৈরি করেছিল, এবার এ মেলায় সেই যন্ত্রের উপস্থিতি প্রমাণ করে চীন স্মার্ট কৃষিযন্ত্রকে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং শ্রমিকের সংকট কৃষির এ বড় দুই চ্যালেঞ্জকে অতিক্রম করতে চীন স্মার্ট কৃষির যন্ত্র উদ্ভাবনে খুব মনোযোগী। তারা বলছে, স্মার্ট কৃষিই হবে আগামীর কৃষি অর্থনীতির মূল চালিকা। এ মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নানান কৃষিযন্ত্র আগামীর কৃষির একটি রূপরেখা এঁকে দেয়। কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে বিশ্ব বাজারে দাঁড়াতে হলে আমাদেরও হাঁটতে হবে স্মার্ট কৃষির পথে। এ সময়ে এসে প্রযুক্তি কৃষির বিকল্প নেই। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের সরকার ও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাদের কৃষি ও কৃষককে সে পথেই নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর