শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৪

খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম

দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে ফুটবল সংস্কৃতির অভিভাবক হলো ক্লাব। সেই প্রথম থেকেই ফুটবলকে লালন-পালন, নতুন প্রতিভার বিকাশ, ধারাবাহিকতার সঙ্গে খেলোয়াড় সৃষ্টি এবং খেলাকে জনপ্রিয় করার পেছনে ফুটবলের প্রাণভোমরা ক্লাবগুলোর অবদান সব সময় স্মরণীয়। খেলোয়াড় তৈরি করে ক্লাবগুলো তাদের ‘সার্ভিস’ নেয়, পাশাপাশি প্রয়োজনে জাতীয় দলকে খেলোয়াড় জোগান দিয়ে সাহায্য করে। 

খেলোয়াড় জন্মগ্রহণ করে না। খেলোয়াড় তৈরি করতে হয়। আর এই কাজটি করে ক্লাব তাদের একাডেমির আওতায় পরিকল্পনামাফিক প্রশিক্ষণের (আবাসিক/অনাবাসিক) মাধ্যমে। পেশাদার ফুটবলে এই কর্মসূচি ক্লাবগুলোর দায়বদ্ধতার মধ্যেই পড়ে। বাংলাদেশে এবারই প্রথম বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বয়সভিত্তিক তিনটি গ্রুপে ভাগ করে ৬-১১, ১১-১৫ ও ১৫-১৮ অনুশীলন শুরু করতে যাচ্ছে।

আজ ৪ সেপ্টেম্বর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। প্রতিটি সেশন হবে ছয় মাসের। অনুশীলন হবে সপ্তাহে তিন দিন। কিংসের একাডেমির স্লোগান হলো ‘আজকের ফুটবল আগামীকালের পেশা’।

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, চেলসি, রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা, আর্সেনাল, ম্যানসিটি প্রভৃতি একাডেমির কার্যক্রম তো ফুটবল দুনিয়ার আলোচিত এবং অনুকরণীয়।

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ক্লাবগুলো কখনো পরিকল্পনামাফিক একদম ‘এন্ট্রি লেবেল’ থেকে খেলোয়াড় সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়নি। স্থানীয় রেডিমেট এবং বাফুফের অনুমোদিত খেলোয়াড়রাই ভরসা। এতে দেশের ফুটবল স্বাবলম্বী হতে পারেনি। গত ৫৩ বছরের ফুটবল মাঠের ছবি দেশের ফুটবলের সঙ্গে প্রতারণা করার দলিল।

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে বসুন্ধরা গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলে আগমন সময়ের প্রয়োজনে। সময়ের সঙ্গে বিকশিত হতে পেরেছে বলেই ক্লাবটি দেশের ফুটবলের প্রেক্ষাপট এবং রং পাল্টে দিয়েছে। প্রথম থেকেই হেঁটেছে ফুটবলে সংস্কারের পথ ধরে। নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, আকাঙ্ক্ষা এবং স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নেমে ক্লাবটি দেশের মানচিত্রে সীমাবদ্ধ থাকেনি, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো এবং এর বাইরে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশে একমাত্র ‘সত্যিকারের পেশাজীবী’ ক্লাব হিসেবে আলোচনার জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছে। ঘরোয়া পেশাদার ফুটবল লড়াইয়ে সাফল্যের ক্ষেত্রে অতীতের সব ধরনের রেকর্ড ভঙ্গ করে নতুন ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে। আধুনিক চিন্তা-ভাবনায় উজ্জীবিত ক্লাবটি প্রথম থেকেই দেশের ক্লাব ফুটবলে নতুন ধারার জন্ম দিয়েছে। ক্লাবটি হতে পেরেছে অন্যান্য ক্লাবের কাছে আদর্শ এবং অনুকরণীয়। ক্লাবটি শুধু দেশের ফুটবলে সেরা আসনে অধিষ্ঠিত হয়নি, খেলারজগতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য ‘ব্র্যান্ড’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর এই ‘ব্র্যান্ডিং’ অর্থের অঙ্কে মাপা যায় না।

বসুন্ধরা কিংসের জন্ম ২০১৬ সালে। ক্লাবটি প্রথম বছর পাইওনিয়ার লীগ খেলতে নেমেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এর পরের বছর বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন (২০১৭) লীগে অংশগ্রহণের সব শর্ত পূরণের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন লীগে অংশ নিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রিমিয়ার লীগে অংশগ্রহণ (২০১৮-২০১৯)  নিশ্চিত করে। এদিকে ২০১৭ সাল থেকে গ্রুপ ফুটবল অন্তপ্রাণ মো. ইমরুল হাসানকে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনীত করে সব দায়দায়িত্ব অর্পণ করে। সেই থেকে এই স্বপ্নচারী মানুষটি দেশের সেরা দল বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন দায়বদ্ধতা, জবাবদিহি, সুশাসন এবং শতভাগ পেশাদারির মোড়কে নিজে এবং তাঁর সহকর্মীদের মুড়িয়ে।

দেশের ক্রীড়াঙ্গনের মানোন্নয়ন, ক্রীড়াচর্চাকে পৃষ্ঠপোষকতা এবং আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার লক্ষ্যে বসুন্ধরা গ্রুপের হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের পেছনে আছে গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের খেলাধুলার প্রতি গভীর অনুরাগ এবং ভালোবাসা। নিজে একসময় হকি খেলেছেন। আহমেদ আকবর সোবহানের পরিবারের সদস্যরাও ক্রীড়ানুরাগী। দেশের ক্রীড়াঙ্গন ঘিরে তাঁদের নির্দিষ্ট লক্ষ্য ‘ভিশন’ এবং স্বপ্ন আছে। প্রথম থেকেই আহমেদ আকবর সোবহান বলেছেন, ‘জাতির অগ্রগতির অংশীদার হিসেবে দেশের খেলাধুলার পরিধি ও পরিসরের বৃদ্ধি এবং সম্প্রসারণে সহায়তা করতে বসুন্ধরা গ্রুপ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

মো. ইমরুল হাসানের সঙ্গে একদিন ফুটবল নিয়ে কথা হচ্ছিল। বললেন, “আমরা চ্যাম্পিয়নশিপ লীগে তখন চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছি। পেশাদার লীগের জন্য দল গঠনের চিন্তা-ভাবনা করছি। একদিন চেয়ারম্যান স্যার জানতে চাইলেন আমরা দল নামালে কি মানুষ খেলা দেখতে আসবে। বললাম, নতুন কিছু করতে হবে। বিশ্বকাপে খেলা ফুটবলার, দেশের ভালো খেলোয়াড় নিয়ে দল গঠন করতে পারলে আবার মানুষ ফুটবল মাঠে ফিরে আসবে। চেয়ারম্যান স্যার এগিয়ে যাওয়ার সবুজ সংকেত দিলেন। এরপরের ইতিহাস তো সবার সামনেই ঘটেছে। আরেকটি ঘটনা বলি, প্রিমিয়ার লীগে খেলতে নামব। একদিন ভয়ে ভয়ে গিয়ে চেয়ারম্যান স্যারের কাছে বললাম, প্র্যাকটিস মাঠের জন্য সাত-আট বিঘা জমি হলেই চলবে। তাঁর আগ্রহ এবং উৎসাহে এটা হয়েছিল ৫০ বিঘা। শেষে তো ৩০০ বিঘার বিশাল ‘মাল্টি স্পোর্টস কমপ্লেক্স’। বিভিন্ন খেলা একই জায়গায়। সত্যি ‘আগামী এখানেই।’”

২০২২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি দেশে প্রথম পেশাদার ক্লাব হিসেবে বসুন্ধরা কিংসের ভেন্যুতে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনার উদ্বোধন করেন গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। আধুনিক এই ফুটবল অ্যারেনা শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরে  দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে এটিই প্রথম। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের জন্য এটি অনেক প্রাপ্তি এবং গর্বের বিষয়। আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যারেনা উদ্বোধনের পর গ্রুপের চেয়ারম্যান গণমাধ্যমের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমরা যে ইনডোর একাডেমি করতে যাচ্ছি, সেখানে চেষ্টা করব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাব থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে। ইউরোপের অনেক ক্লাব ফ্র্যাঞ্চাইজি হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।’ তিনি আরো বলেছেন, “আশা করি এক বছরের মধ্যে কিংস অ্যারেনায় আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া আশা করছি ২০২৪ সালের ‘থার্ড কোয়ার্টারে’ সম্ভব হবে কিংস একাডেমির কার্যক্রম যদি আবাসিক না হয় অনাবাসিকভাবে বয়সভিত্তিক গ্রুপের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে।”

প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২৩ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যে। ২০২৪ সালের ৬ জুন পর্যন্ত এই অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। আর বয়সভিত্তিক তিনটি গ্রুপকে নিয়ে অনুশীলন শুরু হতে যাচ্ছে আজ ৪ অক্টোবর থেকে।

একাডেমির গুরুত্ব এবং প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সব সময় কথা বলেছেন কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান। সম্প্রতি মিডিয়াকে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দেশে ফুটবলের জনপ্রিয়তা অনেক, কিন্তু আমরা বাফুফে বা ক্লাব সেই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে পারিনি। ফুটবলের নতুন করে জাগরণের জন্য জাতীয় দলের সাফল্য অপরিহার্য। সেখানে আমরা পিছিয়ে পড়েছি আমাদের পাইপলাইন সমৃদ্ধ না হওয়ায়। সেই চিন্তা থেকেই এই একাডেমির চেষ্টা, যদিও এখনই এটিকে পূর্ণাঙ্গ একাডেমি বলছি না অনাবাসিকভাবে শুরু করায়। ভবিষ্যতে ডরমিটরিও হবে। কিংসের ক্লাব ভবন সম্পন্ন হওয়ার পর তা আবাসিক করার পাশাপাশি বাইরের কোনো একাডেমির সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে সেখানকার কোচদের আনার পরিকল্পনা আমাদের আছে।’

লেখক :  কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে