শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’

আমার এক পাড়াতুতো ভাতিজার বয়স তিরিশ ছুঁই ছুঁই। ছোটবেলা থেকেই গুডবয় হিসেবে পাড়ায় তার সুনাম আছে। সেই প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সব ক্লাসেই ফার্স্ট-সেকেন্ড হয়ে পাশ করে বছর কয়েক আগে মাশাল্লাহ একটা হৃষ্টপুষ্ট ভদ্রসম্মত চাকরিও পেয়েছে নামকরা এক কম্পানিতে। কিছুদিন আগে বিয়ে করে ঘরে এনেছে লক্ষ্মীমন্ত বৌ।

সেদিন রাস্তায় তার সঙ্গে দেখা হতে কুশল বিনিময়ের পর ভাতিজা বেমক্কা জানতে চাইল, ‘চাচা, এবার কি ভোট হইব? ভোট দিবার পারুম? আমার ভোট দেওয়ার বয়স হওনের পর তিন-চারটা ভোট হইল, কিন্তু একবারও তো ভোট দিতে পারি নাই। পয়লাবার মহল্লার মাস্তানরা কইল ভোট দিতে যাওন লাগব না, হেরাই ভোটের বেবস্তা করব। এরপরের বার ভোট দিতে গিয়া দেহি আমার ভোট কেডা জানি দিয়া গেছে। তারপরের বার...।’ 

আমি ওকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, ‘এইবার ইনশাল্লাহ ওই রকম কিছু অইব না। তুমি আর বৌমা তোমার আব্বা-আম্মারে সঙ্গে কইরা গিয়া নিশ্চিন্ত মনে ভোট দিয়া আসবা।’...

সেদিন ভাতিজাকে তো খুব আশার বাণী শুনালাম কিন্তু বাসায় ফিরে আমার ময়ূরসিংহাসন ইজিচেয়ারে গা এলিয়ে দিতেই নানা রকম দুশ্চিন্তা মাথায় কিলবিল করে উঠল। বাপের তালুকদারি ছেড়ে ফুড়ুৎ করে উড়ে গিয়ে এক অঘটনঘটনপটীয়সী মহীয়সী নারী রিমোট কন্ট্রোলে নাকি নানা রকম ঘোঁট পাকানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন।

আর তাঁর মুরুব্বি তাঁকে শুধু ‘তু ক্যাম্চু’ (গুজরাতি ভাষায় ‘তুমি কেমন আছ?’) বলে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তাঁর খোঁজ-খবরই নিচ্ছেন না, ‘র’-ল-ব-শ ইত্যাদি যত সেবাইত আছে সবাইকে নাকি তাঁর ফুট-ফরমাশ খাটতে লাগিয়ে দিয়েছেন। আর তারা তিলকে তাল, তালকে কাঁঠাল বানিয়ে বাংলাদেশে যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ সংখ্যাগরিষ্ঠদের হাতে কচুকাটা হচ্ছে সেইসব কাল্পনিক কাহিনি ওই দেশের কিছু কিছু মতলবাজ গণমাধ্যমের সাহায্যে বিশ্ববাসীকে পরিবেশন করছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের বন্ধুর পোষ্য পত্র-পত্রিকা ছাড়া জাতীয় বা আন্তর্জাতিক আর কোনো গণমাধ্যমে এত বড় সংখ্যালঘু-নিধনের কোনো খবরই নেই। এমন কি বাংলাদেশের যেসব নেতৃস্থানীয় পত্র-পত্রিকা তাদের নিরপেক্ষতার জন্য সুপরিচিত তারাও এত বড় ঘটনার ব্যাপারে একেবারে ‘স্পিকটি নট্’। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে, বিশেষ করে বাংলাদেশের বর্তমান অরাজনৈতিক, নিরপেক্ষ, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার এই হীন প্রচেষ্টা কেবলমাত্র বোনকে তার হূত সাম্রাজ্য ফিরে পাওয়ার ব্যাপারে ভাইয়ের নানাবিধ অপকৌশলের একটি মাত্র।

আরেকটি বিষয় ভুললে চলবে না। শে. হা. সরকারের সময়ে দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে যেসব আমলা-কামলা মালাই-মাখন খেয়ে খেয়ে নিজেদের নধরকান্তির শ্রীবৃদ্ধি করেছেন, যেসব রাজনৈতিক লুটেরা জনগণের রক্ত চুষে চুষে পান করে আঙুল ফুলে কলাগাছ-বটগাছ হয়েছেন, তাদের প্রায় সবাই এখনো কেরানীগঞ্জ-গাজীপুরের রাষ্ট্রীয় মেহমানখানার বাইরে রয়ে গেছেন। এদের অনেকেই লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে অহর্নিশ

হূতরাজ্য ফিরে পাওয়ার নানাবিধ ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। এরা হাজার কোটি টাকা খরচ করে রাতারাতি ভোল পাল্টে বৈষম্যবিরোধী বা ইউনূসপন্থীও হয়ে যেতে পারেন। আর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে থেকে বড় রকমের ‘স্যাবোটাজ’ও করতে পারেন এরা।

জ্বী হ্যাঁ, এদেশে সবই সম্ভব। কাজেই এদের ব্যাপারে অনুরোধ-উপরোধ নয়, রীতিমত ১০ নম্বর বিপদসংকেত জানাচ্ছি : সাধু সাবধান! অপ্রিয় হলেও সত্য, ইন বাংলাদেশ অলমোস্ট এভরিথিং অ্যান্ড এভরিওয়ান হ্যাজ আ প্রাইস্। আমার চাকরিজীবনে আমি যখন বাংলাদেশ জুটমিলস্ কর্পোরেশনে (বিজেএমসি) বেশ কিছুদিন পাটজাত দ্রব্য বিপণনের দায়িত্বে ছিলাম, তখন আমার এক অনুজপ্রতিম চৌকশ সহকর্মীর কাছে মাড়োয়ারী ব্যবসায়ীদের সম্বন্ধে শুনেছিলাম, তারা নাকি তাদের ব্যবসার মূলনীতি হিসেবে ‘ফেলো কড়ি, মাখো তেল’ নীতি মেনে চলত একেবারে ধর্মীয় অনুশাসনের মতো। কোনো লোক ঘুষ খায় না শুনলে তারা নাকি বলত : ক্যায়া? পয়সা নাহি লেতা? কেতনা তক নাহি লেতা? (কী? পয়সা নেয় না? কতটুকু পর্যন্ত নেয় না?) অর্থাৎ, ঘুষ খায় না? কত টাকা পর্যন্ত খায় না? টাকার অঙ্ক বাড়াতে থাকো, এক পর্যায়ে নিশ্চয়ই ঘুষ খাওয়ার জন্য মুখ হা করবে।

জানি, এতক্ষণ কালোয়াতি শুনে শুনে আপনারা হাই তুলছিলেন। এবার তাহলে আসি আসল কথায়। আসল কথা আর কিছু না, সূচনা পর্বে উল্লিখিত আমার সেই পাড়াতুতো ভাতিজার ভোট দেওয়ার খায়েশের কথা। হ্যাঁ, এবার নিশ্চয়ই তার আশা পূর্ণ হবে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাকে তো আমরা সেই ষাটের দশক-সত্তরের দশক থেকে দেখে আসছি। তাঁর ভেতর কোনো দুই নম্বরি-আড়াই নম্বরি কিছু আমরা, বা যাঁরা তাঁকে নোবেল প্রাইজ দিয়ে বিশ্ববরেণ্য করেছেন তাঁরা, কখনো দেখিনি। রক্তরঞ্জিত জুলাই ৩৬-এর উৎসর্গীকৃতপ্রাণ দেশপ্রেমিক শিক্ষার্থীরা ১৭ কোটির মধ্য থেকে যোগ্যতম ব্যক্তিটিকেই বেছে নিয়েছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। দেশে-বিদেশে এক নামে বাংলাদেশের কোনো জীবিত ব্যক্তিকে যদি লোকে চেনে তবে তিনি প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস। আমি লন্ডনে বাংলাদেশের হাই কমিশনারের দায়িত্বে থাকার সময় রাজা চার্লস (ওই সময়ে প্রিন্স চার্লস) ২০০৪ সালে আমার সঙ্গে প্রথম পরিচয়েই করমর্দন করতে করতে বলেন, ‘ও, ইউ আর ফ্রম বাংলাদেশ?’ তারপরের বাক্যই ‘হাউ ইজ মাই গুড ফ্রেন্ড প্রফেসর ইউনূস?’ তারপর আরো বার তিনেক আমার দেখা হয়েছে তাঁর সঙ্গে। প্রত্যেকবারই কুশল বিনিময়ের পর এসেছে প্রফেসর ইউসূস প্রসঙ্গ।

আমাদের পরম সৌভাগ্য যে এমন একজনকে দেশের এই ক্রান্তিকালে আমরা সরকার প্রধান হিসেবে পেয়েছি। তিনি গত তিন মাসে বারবার এটা স্পষ্ট করেছেন বাংলাদেশ নামক লাইনচ্যুত রেলগাড়িটিকে যথাসম্ভব দ্রুত লাইনে তুলে দিয়ে তিনি তাঁর দলবল নিয়ে খোদা হাফেয জানাবেন। দেশবাসীও তাই মনে করে। তবে হ্যাঁ, গাড়িটি যাতে আবার বেলাইন না হয় সে ব্যবস্থা তিনি করে যাবেন বলেছেন। ভালো কথা। কিন্তু আমাদের তো আবার কোনো ব্যাপারেই তর সয় না। তা ছাড়া বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করার জন্য যারা আদাজল খেয়ে তলে তলে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা তো নানা প্রকার অকথা-কুকথা বলে বলে পাবলিককে খেপিয়ে তোলার ধান্ধায় থাকবে। তাই আমরা মনে করি, একেবারে আশু প্রয়োজনীয় বিষয়াদি—যা একটি সুষ্ঠু সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অপরিহার্য—ব্যতীত অন্যসব সংস্কারের কাজে কালক্ষেপণ করা ঠিক হবে না। তা ছাড়া সংস্কার তো একটি চলমান প্রক্রিয়া। পরবর্তী নির্বাচিত সরকার বা ভবিষ্যতের সরকাররা নিশ্চয়ই জনস্বার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন এসব ব্যাপারে।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি (১৭ নভেম্বর) জাতির উদ্দেশে তাঁর ভাষণে সরকারের ১০০ দিনের শাসনামলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন। সেখানে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে তা স্পষ্ট করে বলেননি। তবে নির্বাচনের আগে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যেসব সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলো সম্বন্ধে বলেছেন। তার মধ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্বাচনও এসে যায়। এতেই অনেক বিদূষক দু’য়ে দু’য়ে চার মিলিয়ে ধরে নিয়েছেন এই সরকার শিগগির যাচ্ছে না। (ওই দিন রাতেই এক টিভি চ্যানেলে আমার এক সহ-আলোচক প্রবীণ সাংবাদিক বন্ধু রবীন্দ্রনাথকে উদ্ধৃত করে বলেই বসলেন : ‘অনেক কথা যাও যে বলে কোনো কথা না বলি/তোমার ভাষা বোঝার আশা দিয়েছি জলাঞ্জলি’। জবাবে আমি বোধ হয় ‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’ জাতীয় কিছু বলেছিলাম।)

এখনো বলি, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি সুষ্ঠু সুন্দর অংশগ্রহণমূলক ও দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় ও যৌক্তিক সময় দিতে হবে। অবশ্য যৌক্তিক বলতে নিশ্চয়ই অনির্দিষ্টকাল বোঝায় না। সেই কারণে বিভিন্ন মহল থেকে একটি রোডম্যাপ বা আগামী দিনের কর্মপন্থা (আজকাল রোডম্যাপ বা পথনকশা কথাটাই বেশি চাউর) ঘোষণার যে অনুচ্চকণ্ঠে উচ্চারিত দাবি উঠেছে তা আমলে নিয়ে সরকারের উচিত একটা সুস্পষ্ট ধারণা জাতিকে দেওয়া—কবে নাগাদ তারা নির্বাচন করবেন। এটা না করলে বর্তমানের ধূমায়িত অসন্তোষ তাদের জন্য অদূর ভবিষ্যতে একটা বাজে ধরনের শিরঃপীড়ার কারণ হতে পারে।

তবে সব কথার শেষ কথা, ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আত্মত্যাগের ফলে বাংলাদেশ যে রাহুমুক্ত হয়েছে তার ফসল ঘরে তোলার কিন্তু একটা সুবর্ণ সুযোগ আমরা পেয়েছি, যা হেলায় হারানো হবে একটা জাতীয় বোকামি। এখন সর্বাগ্রে যা দরকার তা হলো জাতীয় ঐক্য। আর সেই ঐক্য অর্জনের জন্য ১৭ কোটির কিন্তু বিশাল কোনো চাহিদা নেই। তাদের দুই বেলা পেট পুরে দুটো খাবার ব্যবস্থা করে দিন, আর শান্তিতে ঘুমুতে দিন, দেখবেন তারা এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অন্তর থেকে ভালবাসছে, দু’আ করছে।

কিন্তু, কিছু মনে করবেন না, এই দুই ‘পেপারেই’—মূল্যস্ফীতি আর আইনশৃঙ্খলা—পরীক্ষক সাধারণ মানুষ সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আপনাদের পাশ মার্ক দিতে পারছে না। সদাশয় কর্তৃপক্ষ, জরুরি ভিত্তিতে এই দুই ‘পেপারের’ জন্য কিছু একটা করুন। নইলে—।

 
লেখক : সাবক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর