শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’

আমার এক পাড়াতুতো ভাতিজার বয়স তিরিশ ছুঁই ছুঁই। ছোটবেলা থেকেই গুডবয় হিসেবে পাড়ায় তার সুনাম আছে। সেই প্রাইমারি স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সব ক্লাসেই ফার্স্ট-সেকেন্ড হয়ে পাশ করে বছর কয়েক আগে মাশাল্লাহ একটা হৃষ্টপুষ্ট ভদ্রসম্মত চাকরিও পেয়েছে নামকরা এক কম্পানিতে। কিছুদিন আগে বিয়ে করে ঘরে এনেছে লক্ষ্মীমন্ত বৌ।

সেদিন রাস্তায় তার সঙ্গে দেখা হতে কুশল বিনিময়ের পর ভাতিজা বেমক্কা জানতে চাইল, ‘চাচা, এবার কি ভোট হইব? ভোট দিবার পারুম? আমার ভোট দেওয়ার বয়স হওনের পর তিন-চারটা ভোট হইল, কিন্তু একবারও তো ভোট দিতে পারি নাই। পয়লাবার মহল্লার মাস্তানরা কইল ভোট দিতে যাওন লাগব না, হেরাই ভোটের বেবস্তা করব। এরপরের বার ভোট দিতে গিয়া দেহি আমার ভোট কেডা জানি দিয়া গেছে। তারপরের বার...।’ 

আমি ওকে থামিয়ে দিয়ে বললাম, ‘এইবার ইনশাল্লাহ ওই রকম কিছু অইব না। তুমি আর বৌমা তোমার আব্বা-আম্মারে সঙ্গে কইরা গিয়া নিশ্চিন্ত মনে ভোট দিয়া আসবা।’...

সেদিন ভাতিজাকে তো খুব আশার বাণী শুনালাম কিন্তু বাসায় ফিরে আমার ময়ূরসিংহাসন ইজিচেয়ারে গা এলিয়ে দিতেই নানা রকম দুশ্চিন্তা মাথায় কিলবিল করে উঠল। বাপের তালুকদারি ছেড়ে ফুড়ুৎ করে উড়ে গিয়ে এক অঘটনঘটনপটীয়সী মহীয়সী নারী রিমোট কন্ট্রোলে নাকি নানা রকম ঘোঁট পাকানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন।

আর তাঁর মুরুব্বি তাঁকে শুধু ‘তু ক্যাম্চু’ (গুজরাতি ভাষায় ‘তুমি কেমন আছ?’) বলে রাতদিন ২৪ ঘণ্টা তাঁর খোঁজ-খবরই নিচ্ছেন না, ‘র’-ল-ব-শ ইত্যাদি যত সেবাইত আছে সবাইকে নাকি তাঁর ফুট-ফরমাশ খাটতে লাগিয়ে দিয়েছেন। আর তারা তিলকে তাল, তালকে কাঁঠাল বানিয়ে বাংলাদেশে যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ সংখ্যাগরিষ্ঠদের হাতে কচুকাটা হচ্ছে সেইসব কাল্পনিক কাহিনি ওই দেশের কিছু কিছু মতলবাজ গণমাধ্যমের সাহায্যে বিশ্ববাসীকে পরিবেশন করছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের বন্ধুর পোষ্য পত্র-পত্রিকা ছাড়া জাতীয় বা আন্তর্জাতিক আর কোনো গণমাধ্যমে এত বড় সংখ্যালঘু-নিধনের কোনো খবরই নেই। এমন কি বাংলাদেশের যেসব নেতৃস্থানীয় পত্র-পত্রিকা তাদের নিরপেক্ষতার জন্য সুপরিচিত তারাও এত বড় ঘটনার ব্যাপারে একেবারে ‘স্পিকটি নট্’। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে, বিশেষ করে বাংলাদেশের বর্তমান অরাজনৈতিক, নিরপেক্ষ, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার এই হীন প্রচেষ্টা কেবলমাত্র বোনকে তার হূত সাম্রাজ্য ফিরে পাওয়ার ব্যাপারে ভাইয়ের নানাবিধ অপকৌশলের একটি মাত্র।

আরেকটি বিষয় ভুললে চলবে না। শে. হা. সরকারের সময়ে দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে যেসব আমলা-কামলা মালাই-মাখন খেয়ে খেয়ে নিজেদের নধরকান্তির শ্রীবৃদ্ধি করেছেন, যেসব রাজনৈতিক লুটেরা জনগণের রক্ত চুষে চুষে পান করে আঙুল ফুলে কলাগাছ-বটগাছ হয়েছেন, তাদের প্রায় সবাই এখনো কেরানীগঞ্জ-গাজীপুরের রাষ্ট্রীয় মেহমানখানার বাইরে রয়ে গেছেন। এদের অনেকেই লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে অহর্নিশ

হূতরাজ্য ফিরে পাওয়ার নানাবিধ ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত। এরা হাজার কোটি টাকা খরচ করে রাতারাতি ভোল পাল্টে বৈষম্যবিরোধী বা ইউনূসপন্থীও হয়ে যেতে পারেন। আর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে থেকে বড় রকমের ‘স্যাবোটাজ’ও করতে পারেন এরা।

জ্বী হ্যাঁ, এদেশে সবই সম্ভব। কাজেই এদের ব্যাপারে অনুরোধ-উপরোধ নয়, রীতিমত ১০ নম্বর বিপদসংকেত জানাচ্ছি : সাধু সাবধান! অপ্রিয় হলেও সত্য, ইন বাংলাদেশ অলমোস্ট এভরিথিং অ্যান্ড এভরিওয়ান হ্যাজ আ প্রাইস্। আমার চাকরিজীবনে আমি যখন বাংলাদেশ জুটমিলস্ কর্পোরেশনে (বিজেএমসি) বেশ কিছুদিন পাটজাত দ্রব্য বিপণনের দায়িত্বে ছিলাম, তখন আমার এক অনুজপ্রতিম চৌকশ সহকর্মীর কাছে মাড়োয়ারী ব্যবসায়ীদের সম্বন্ধে শুনেছিলাম, তারা নাকি তাদের ব্যবসার মূলনীতি হিসেবে ‘ফেলো কড়ি, মাখো তেল’ নীতি মেনে চলত একেবারে ধর্মীয় অনুশাসনের মতো। কোনো লোক ঘুষ খায় না শুনলে তারা নাকি বলত : ক্যায়া? পয়সা নাহি লেতা? কেতনা তক নাহি লেতা? (কী? পয়সা নেয় না? কতটুকু পর্যন্ত নেয় না?) অর্থাৎ, ঘুষ খায় না? কত টাকা পর্যন্ত খায় না? টাকার অঙ্ক বাড়াতে থাকো, এক পর্যায়ে নিশ্চয়ই ঘুষ খাওয়ার জন্য মুখ হা করবে।

জানি, এতক্ষণ কালোয়াতি শুনে শুনে আপনারা হাই তুলছিলেন। এবার তাহলে আসি আসল কথায়। আসল কথা আর কিছু না, সূচনা পর্বে উল্লিখিত আমার সেই পাড়াতুতো ভাতিজার ভোট দেওয়ার খায়েশের কথা। হ্যাঁ, এবার নিশ্চয়ই তার আশা পূর্ণ হবে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাকে তো আমরা সেই ষাটের দশক-সত্তরের দশক থেকে দেখে আসছি। তাঁর ভেতর কোনো দুই নম্বরি-আড়াই নম্বরি কিছু আমরা, বা যাঁরা তাঁকে নোবেল প্রাইজ দিয়ে বিশ্ববরেণ্য করেছেন তাঁরা, কখনো দেখিনি। রক্তরঞ্জিত জুলাই ৩৬-এর উৎসর্গীকৃতপ্রাণ দেশপ্রেমিক শিক্ষার্থীরা ১৭ কোটির মধ্য থেকে যোগ্যতম ব্যক্তিটিকেই বেছে নিয়েছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। দেশে-বিদেশে এক নামে বাংলাদেশের কোনো জীবিত ব্যক্তিকে যদি লোকে চেনে তবে তিনি প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস। আমি লন্ডনে বাংলাদেশের হাই কমিশনারের দায়িত্বে থাকার সময় রাজা চার্লস (ওই সময়ে প্রিন্স চার্লস) ২০০৪ সালে আমার সঙ্গে প্রথম পরিচয়েই করমর্দন করতে করতে বলেন, ‘ও, ইউ আর ফ্রম বাংলাদেশ?’ তারপরের বাক্যই ‘হাউ ইজ মাই গুড ফ্রেন্ড প্রফেসর ইউনূস?’ তারপর আরো বার তিনেক আমার দেখা হয়েছে তাঁর সঙ্গে। প্রত্যেকবারই কুশল বিনিময়ের পর এসেছে প্রফেসর ইউসূস প্রসঙ্গ।

আমাদের পরম সৌভাগ্য যে এমন একজনকে দেশের এই ক্রান্তিকালে আমরা সরকার প্রধান হিসেবে পেয়েছি। তিনি গত তিন মাসে বারবার এটা স্পষ্ট করেছেন বাংলাদেশ নামক লাইনচ্যুত রেলগাড়িটিকে যথাসম্ভব দ্রুত লাইনে তুলে দিয়ে তিনি তাঁর দলবল নিয়ে খোদা হাফেয জানাবেন। দেশবাসীও তাই মনে করে। তবে হ্যাঁ, গাড়িটি যাতে আবার বেলাইন না হয় সে ব্যবস্থা তিনি করে যাবেন বলেছেন। ভালো কথা। কিন্তু আমাদের তো আবার কোনো ব্যাপারেই তর সয় না। তা ছাড়া বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করার জন্য যারা আদাজল খেয়ে তলে তলে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা তো নানা প্রকার অকথা-কুকথা বলে বলে পাবলিককে খেপিয়ে তোলার ধান্ধায় থাকবে। তাই আমরা মনে করি, একেবারে আশু প্রয়োজনীয় বিষয়াদি—যা একটি সুষ্ঠু সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অপরিহার্য—ব্যতীত অন্যসব সংস্কারের কাজে কালক্ষেপণ করা ঠিক হবে না। তা ছাড়া সংস্কার তো একটি চলমান প্রক্রিয়া। পরবর্তী নির্বাচিত সরকার বা ভবিষ্যতের সরকাররা নিশ্চয়ই জনস্বার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন এসব ব্যাপারে।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি (১৭ নভেম্বর) জাতির উদ্দেশে তাঁর ভাষণে সরকারের ১০০ দিনের শাসনামলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন। সেখানে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে তা স্পষ্ট করে বলেননি। তবে নির্বাচনের আগে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যেসব সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলো সম্বন্ধে বলেছেন। তার মধ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্বাচনও এসে যায়। এতেই অনেক বিদূষক দু’য়ে দু’য়ে চার মিলিয়ে ধরে নিয়েছেন এই সরকার শিগগির যাচ্ছে না। (ওই দিন রাতেই এক টিভি চ্যানেলে আমার এক সহ-আলোচক প্রবীণ সাংবাদিক বন্ধু রবীন্দ্রনাথকে উদ্ধৃত করে বলেই বসলেন : ‘অনেক কথা যাও যে বলে কোনো কথা না বলি/তোমার ভাষা বোঝার আশা দিয়েছি জলাঞ্জলি’। জবাবে আমি বোধ হয় ‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’ জাতীয় কিছু বলেছিলাম।)

এখনো বলি, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি সুষ্ঠু সুন্দর অংশগ্রহণমূলক ও দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় ও যৌক্তিক সময় দিতে হবে। অবশ্য যৌক্তিক বলতে নিশ্চয়ই অনির্দিষ্টকাল বোঝায় না। সেই কারণে বিভিন্ন মহল থেকে একটি রোডম্যাপ বা আগামী দিনের কর্মপন্থা (আজকাল রোডম্যাপ বা পথনকশা কথাটাই বেশি চাউর) ঘোষণার যে অনুচ্চকণ্ঠে উচ্চারিত দাবি উঠেছে তা আমলে নিয়ে সরকারের উচিত একটা সুস্পষ্ট ধারণা জাতিকে দেওয়া—কবে নাগাদ তারা নির্বাচন করবেন। এটা না করলে বর্তমানের ধূমায়িত অসন্তোষ তাদের জন্য অদূর ভবিষ্যতে একটা বাজে ধরনের শিরঃপীড়ার কারণ হতে পারে।

তবে সব কথার শেষ কথা, ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আত্মত্যাগের ফলে বাংলাদেশ যে রাহুমুক্ত হয়েছে তার ফসল ঘরে তোলার কিন্তু একটা সুবর্ণ সুযোগ আমরা পেয়েছি, যা হেলায় হারানো হবে একটা জাতীয় বোকামি। এখন সর্বাগ্রে যা দরকার তা হলো জাতীয় ঐক্য। আর সেই ঐক্য অর্জনের জন্য ১৭ কোটির কিন্তু বিশাল কোনো চাহিদা নেই। তাদের দুই বেলা পেট পুরে দুটো খাবার ব্যবস্থা করে দিন, আর শান্তিতে ঘুমুতে দিন, দেখবেন তারা এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অন্তর থেকে ভালবাসছে, দু’আ করছে।

কিন্তু, কিছু মনে করবেন না, এই দুই ‘পেপারেই’—মূল্যস্ফীতি আর আইনশৃঙ্খলা—পরীক্ষক সাধারণ মানুষ সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আপনাদের পাশ মার্ক দিতে পারছে না। সদাশয় কর্তৃপক্ষ, জরুরি ভিত্তিতে এই দুই ‘পেপারের’ জন্য কিছু একটা করুন। নইলে—।

 
লেখক : সাবক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা