শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন

ড. ফজলে এলাহী মোহাম্মদ ফয়সাল
অনলাইন ভার্সন
দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন

বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমান্বয়ে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। গার্মেন্টসশিল্পের বিকাশ এবং প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ফলে উৎপাদন ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জীবনযাত্রার মান আাাগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭৫ সালে দেশের মাথাপিছু আয় মাত্র ২৭২ মার্কিন ডলার হলেও ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল দুই হাজার ৬৫১ মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালে প্রবাসীদের মাধ্যমে দেশে এসেছে ২১.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং তৈরি পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে ৪৬.৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সন্দেহ নেই, আগের তুলনায় জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন ঘটেছে। তবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২২ সালের সর্বশেষ তথ্য মতে, বাংলাদেশের ১৮.৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। এর মধ্যে অতিদারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে ৫.৬ শতাংশ মানুষ। দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি ১৮ লাখ।

বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে ধারণা করা যায়, দেশে ১৫ থেকে ১৮ লাখ স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষিত বেকার রয়েছেন। শিক্ষিত অথবা স্বল্প শিক্ষিত বেকার সমস্যা দেশের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা। দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ, প্রবাসীদের বিনিয়োগ অথবা বৈদেশিক বিনিয়োগ আমাদের জাতীয় উন্নয়নে একান্ত প্রয়োজন। প্রয়োজন উদ্যোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়া।

আমাদের দেশের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য অর্জনের জন্য স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্য ও পরিকল্পনা প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, বেকার সমস্যা দূর করা এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং জীবনযাত্রার মানের উন্নয়নের লক্ষ্যে দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশের কর্মপরিকল্পনা, কৌশল এবং সেসব দেশের উন্নয়নের জন্য মূল ফোকাসগুলো অত্যন্ত গুরুত্বসহ পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এসব দেশের কর্মকৌশল ও পরিকল্পনা এবং এর সফল বাস্তবায়নগুলো পর্যবেক্ষণ করলে আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও কৌশলগুলো ঠিক করতে পারি।

সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক-ইয়ং-সিক এবং দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মকর্তা বিক জিন হি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উপস্থিতিতে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাস, উন্নয়ন, দরিদ্র দেশ থেকে ধনী ও শিল্পে উন্নত দেশ হওয়ার ক্ষেত্রে কৌশল, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন সম্পর্কে আলোকপাত করেন। মানবসম্পদের উন্নয়ন, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া একটি উন্নত ও ধনী রাষ্ট্র হিসেবে সফলতার সঙ্গে আত্মপ্রকাশ করেছে সে বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন।

বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। প্রায় ৩০ মিনিটের আলোচনায় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক-ইয়ং-সিক একটি দেশ কিভাবে উন্নত হতে পারে সেসব বিষয়ে আলোকপাত করেন। স্বল্প সময়ের আলোচনায় উন্নয়নের দিকনির্দেশনা, দীর্ঘমেয়াদি রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য ও লক্ষ্য অর্জনের কৌশলগুলো আমাদের জানালেন। রাষ্ট্রদূতের আলোচনায় ছিল আমাদের জন্য অনুধাবন ও উপলব্ধির বিষয় এবং রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ও লক্ষ্য অর্জনের কৌশল ও পরিকল্পনা সম্পর্কে দিকনির্দেশনা।

দক্ষিণ কোরিয়ার আয়তন এক লাখ ২৯৫ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি ১৬ লাখ। ১৯১০ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত দেশটি জাপান কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ছিল। পরবর্তী সময়ে কোরিয়া উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া নামক দুটি পৃথক রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়েছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়া ‘কোরিয়ান যুদ্ধে’ লিপ্ত ছিল। ১৯৫০ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ২৯০ মার্কিন ডলার, যা বর্তমানে ৩৪ হাজার ১২১ মার্কিন ডলার। ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৪.৯৩ বিলিয়ন ডলার ও ০.৫৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৫.৭৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৬৩২.২৩ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রাপ্ত বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৩.৪৮ বিলিয়ন ডলার ও ২৫.০৪ বিলিয়ন ডলার। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মোট উৎপাদন প্রায় কাছাকাছি থাকলেও ২০২২ সালে বাংলাদেশের জিডিপি ছিল ৪৬০.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার জিডিপি ছিল এক লাখ ৬৬৫ হাজার ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা, রপ্তানি বৃদ্ধি, কেমিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং ইলেকট্রিক্যাল শিল্পের উন্নয়ন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, উদার বাণিজ্য নীতি ইত্যাদির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া বিরাট সাফল্য অর্জন করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানি করা দ্রব্যগুলোর মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক পণ্য, যন্ত্রপাতি, বয়লার, গাড়ি, প্লাস্টিক ইত্যাদি প্রধান। দক্ষিণ কোরিয়া পারমাণবিক চুল্লি উৎপাদন করে প্রধানত ইতালিতে রপ্তানি করে। এ ছাড়া রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা ও কৌশল প্রণয়ন, বৈদেশিক ঋণের মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ, সরকারি বিভিন্ন উন্নয়নমুখী পদক্ষেপ দেশটির উন্নয়নে অবদান রেখেছে। মানবসম্পদ উন্নয়নে দেশটি একসময়ে শিল্প খাতে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ে দক্ষিণ কোরিয়ার জাহাজ নির্মাণ শিল্প বিকাশ লাভ করেছিল। ১৯৭০ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৫ লাখ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিক মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গিয়েছিলেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো খনি আহরণ ও নির্মাণশিল্পে উন্নতি করেছিল।

দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়নের পেছনে শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি, দেশীয় উদ্যোক্তা ও বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন শিল্পে প্রচুর বিনিয়োগের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, সরকারের কার্যকর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ, উচ্চশিক্ষিত মেধাবী প্রবাসীদের প্রচুর অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা, মানসম্পন্ন গবেষণা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, সরকার ও জনগণের দেশীয় উন্নয়নের প্রবল স্পৃহা এবং কার্যকর পরিকল্পনা ও আন্তরিকতা অন্যতম। যেকোনো দেশের উন্নয়নে সে দেশের মেধাবীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া সে দেশের গবেষক, শিক্ষক, ডাক্তার ইত্যাদি মেধাবী প্রবাসী জনশক্তিকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বেতন বৃদ্ধি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছিল এবং পুনরায় ফিরে আসা মেধাবী জনবল সামাজিক মর্যাদায় দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাস করছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সাফল্য পর্যালোচনা করে আমরা অনুধাবন করতে পারি দেশের বেকার সমস্যা সমাধানে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিকল্প নেই। বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য দেশের সব মহল থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন অথরিটি (বেপজা), বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটি (বেজা), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত লক্ষ্য ও পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রয়োজন এবং বিডা, বেপজা ও বেজার স্বতন্ত্র লক্ষ্য ও কর্মপরিকল্পনা প্রয়োজন। বিভিন্ন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে আরো কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন। সম্ভাব্য খাতগুলো শনাক্ত করে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে আমন্ত্রণ জানানো দরকার।

দেশীয় বাজার শক্তিশালী করার জন্য এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে অধিক মুনাফা অর্জনের সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও কিছু ক্ষেত্রে কিছু পণ্যের আমদানি বন্ধ অথবা অধিক কর আরোপ করা প্রয়োজন। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য এবং বৈশ্বিক বাজারে টিকে থেকে দেশীয় রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন। রেডিমেড গার্মেন্টসের পণ্যগুলোর দেশীয় চাহিদা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বাংলাদেশের রপ্তানি দ্রব্যগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশ এসে থাকে রেডিমেড গার্মেন্টস সেক্টরের মাধ্যমে। দেশে চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য, ওষুধশিল্প, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক দ্রব্য ইত্যাদিতে দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি করে রপ্তানি বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। রেডিমেড গার্মেন্টস দ্রব্য রপ্তানির ৭৫ শতাংশ হচ্ছে সুতি কাপড়ে তৈরি দ্রব্য। সিনথেটিক গার্মেন্টসের দিকে মনোযোগ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য দেশীয় শ্রমিকদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। দেশে আইটি সেক্টরের বিরাট সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন দেশ; যেমন—মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশ বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি করে উন্নতি লাভ করছে।

বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে অনুধাবন করা যায়, সরকারসহ সব মহলের আন্তরিক চেষ্টা থাকলে এবং সম্ভাব্য দেশি, বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ দেওয়া গেলে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সব মহল থেকে সহায়তা করা হলে কেমিক্যাল খাত, ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক খাত, অটোমোবাইল খাত ইত্যাদিতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।

দেশে নতুন নতুন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন তৈরি করা এবং মান বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ভোকেশনাল ও টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা করা দরকার। দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশের কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন একান্ত প্রয়োজন। তবে আমাদের দেশের জনগণ অনেক ক্ষেত্রে মানবিক গুণসম্পন্ন এবং অন্যের উপকারে নিবেদিতপ্রাণ। এটি আমাদের দেশের জনগণের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরিকল্পনা ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আমরাও আরো এগিয়ে যেতে পারব আশা করা যায়।

 
লেখক : অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর