শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন

ড. ফজলে এলাহী মোহাম্মদ ফয়সাল
অনলাইন ভার্সন
দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন

বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমান্বয়ে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। গার্মেন্টসশিল্পের বিকাশ এবং প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ফলে উৎপাদন ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জীবনযাত্রার মান আাাগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭৫ সালে দেশের মাথাপিছু আয় মাত্র ২৭২ মার্কিন ডলার হলেও ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল দুই হাজার ৬৫১ মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালে প্রবাসীদের মাধ্যমে দেশে এসেছে ২১.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং তৈরি পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে ৪৬.৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সন্দেহ নেই, আগের তুলনায় জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন ঘটেছে। তবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২২ সালের সর্বশেষ তথ্য মতে, বাংলাদেশের ১৮.৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। এর মধ্যে অতিদারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে ৫.৬ শতাংশ মানুষ। দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি ১৮ লাখ।

বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে ধারণা করা যায়, দেশে ১৫ থেকে ১৮ লাখ স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষিত বেকার রয়েছেন। শিক্ষিত অথবা স্বল্প শিক্ষিত বেকার সমস্যা দেশের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা। দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ, প্রবাসীদের বিনিয়োগ অথবা বৈদেশিক বিনিয়োগ আমাদের জাতীয় উন্নয়নে একান্ত প্রয়োজন। প্রয়োজন উদ্যোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়া।

আমাদের দেশের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য অর্জনের জন্য স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্য ও পরিকল্পনা প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, বেকার সমস্যা দূর করা এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং জীবনযাত্রার মানের উন্নয়নের লক্ষ্যে দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশের কর্মপরিকল্পনা, কৌশল এবং সেসব দেশের উন্নয়নের জন্য মূল ফোকাসগুলো অত্যন্ত গুরুত্বসহ পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এসব দেশের কর্মকৌশল ও পরিকল্পনা এবং এর সফল বাস্তবায়নগুলো পর্যবেক্ষণ করলে আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও কৌশলগুলো ঠিক করতে পারি।

সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক-ইয়ং-সিক এবং দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মকর্তা বিক জিন হি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উপস্থিতিতে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাস, উন্নয়ন, দরিদ্র দেশ থেকে ধনী ও শিল্পে উন্নত দেশ হওয়ার ক্ষেত্রে কৌশল, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন সম্পর্কে আলোকপাত করেন। মানবসম্পদের উন্নয়ন, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া একটি উন্নত ও ধনী রাষ্ট্র হিসেবে সফলতার সঙ্গে আত্মপ্রকাশ করেছে সে বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন।

বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। প্রায় ৩০ মিনিটের আলোচনায় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক-ইয়ং-সিক একটি দেশ কিভাবে উন্নত হতে পারে সেসব বিষয়ে আলোকপাত করেন। স্বল্প সময়ের আলোচনায় উন্নয়নের দিকনির্দেশনা, দীর্ঘমেয়াদি রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য ও লক্ষ্য অর্জনের কৌশলগুলো আমাদের জানালেন। রাষ্ট্রদূতের আলোচনায় ছিল আমাদের জন্য অনুধাবন ও উপলব্ধির বিষয় এবং রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ও লক্ষ্য অর্জনের কৌশল ও পরিকল্পনা সম্পর্কে দিকনির্দেশনা।

দক্ষিণ কোরিয়ার আয়তন এক লাখ ২৯৫ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি ১৬ লাখ। ১৯১০ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত দেশটি জাপান কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ছিল। পরবর্তী সময়ে কোরিয়া উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া নামক দুটি পৃথক রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়েছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়া ‘কোরিয়ান যুদ্ধে’ লিপ্ত ছিল। ১৯৫০ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ২৯০ মার্কিন ডলার, যা বর্তমানে ৩৪ হাজার ১২১ মার্কিন ডলার। ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৪.৯৩ বিলিয়ন ডলার ও ০.৫৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৫.৭৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৬৩২.২৩ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রাপ্ত বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৩.৪৮ বিলিয়ন ডলার ও ২৫.০৪ বিলিয়ন ডলার। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মোট উৎপাদন প্রায় কাছাকাছি থাকলেও ২০২২ সালে বাংলাদেশের জিডিপি ছিল ৪৬০.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার জিডিপি ছিল এক লাখ ৬৬৫ হাজার ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা, রপ্তানি বৃদ্ধি, কেমিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং ইলেকট্রিক্যাল শিল্পের উন্নয়ন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, উদার বাণিজ্য নীতি ইত্যাদির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া বিরাট সাফল্য অর্জন করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানি করা দ্রব্যগুলোর মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক পণ্য, যন্ত্রপাতি, বয়লার, গাড়ি, প্লাস্টিক ইত্যাদি প্রধান। দক্ষিণ কোরিয়া পারমাণবিক চুল্লি উৎপাদন করে প্রধানত ইতালিতে রপ্তানি করে। এ ছাড়া রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা ও কৌশল প্রণয়ন, বৈদেশিক ঋণের মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ, সরকারি বিভিন্ন উন্নয়নমুখী পদক্ষেপ দেশটির উন্নয়নে অবদান রেখেছে। মানবসম্পদ উন্নয়নে দেশটি একসময়ে শিল্প খাতে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ে দক্ষিণ কোরিয়ার জাহাজ নির্মাণ শিল্প বিকাশ লাভ করেছিল। ১৯৭০ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৫ লাখ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিক মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গিয়েছিলেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো খনি আহরণ ও নির্মাণশিল্পে উন্নতি করেছিল।

দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়নের পেছনে শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি, দেশীয় উদ্যোক্তা ও বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন শিল্পে প্রচুর বিনিয়োগের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, সরকারের কার্যকর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ, উচ্চশিক্ষিত মেধাবী প্রবাসীদের প্রচুর অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা, মানসম্পন্ন গবেষণা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, সরকার ও জনগণের দেশীয় উন্নয়নের প্রবল স্পৃহা এবং কার্যকর পরিকল্পনা ও আন্তরিকতা অন্যতম। যেকোনো দেশের উন্নয়নে সে দেশের মেধাবীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া সে দেশের গবেষক, শিক্ষক, ডাক্তার ইত্যাদি মেধাবী প্রবাসী জনশক্তিকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বেতন বৃদ্ধি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছিল এবং পুনরায় ফিরে আসা মেধাবী জনবল সামাজিক মর্যাদায় দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাস করছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সাফল্য পর্যালোচনা করে আমরা অনুধাবন করতে পারি দেশের বেকার সমস্যা সমাধানে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিকল্প নেই। বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য দেশের সব মহল থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন অথরিটি (বেপজা), বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটি (বেজা), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত লক্ষ্য ও পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রয়োজন এবং বিডা, বেপজা ও বেজার স্বতন্ত্র লক্ষ্য ও কর্মপরিকল্পনা প্রয়োজন। বিভিন্ন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে আরো কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন। সম্ভাব্য খাতগুলো শনাক্ত করে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে আমন্ত্রণ জানানো দরকার।

দেশীয় বাজার শক্তিশালী করার জন্য এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে অধিক মুনাফা অর্জনের সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও কিছু ক্ষেত্রে কিছু পণ্যের আমদানি বন্ধ অথবা অধিক কর আরোপ করা প্রয়োজন। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য এবং বৈশ্বিক বাজারে টিকে থেকে দেশীয় রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন। রেডিমেড গার্মেন্টসের পণ্যগুলোর দেশীয় চাহিদা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বাংলাদেশের রপ্তানি দ্রব্যগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশ এসে থাকে রেডিমেড গার্মেন্টস সেক্টরের মাধ্যমে। দেশে চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য, ওষুধশিল্প, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক দ্রব্য ইত্যাদিতে দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি করে রপ্তানি বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। রেডিমেড গার্মেন্টস দ্রব্য রপ্তানির ৭৫ শতাংশ হচ্ছে সুতি কাপড়ে তৈরি দ্রব্য। সিনথেটিক গার্মেন্টসের দিকে মনোযোগ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য দেশীয় শ্রমিকদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। দেশে আইটি সেক্টরের বিরাট সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন দেশ; যেমন—মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশ বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি করে উন্নতি লাভ করছে।

বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে অনুধাবন করা যায়, সরকারসহ সব মহলের আন্তরিক চেষ্টা থাকলে এবং সম্ভাব্য দেশি, বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ দেওয়া গেলে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সব মহল থেকে সহায়তা করা হলে কেমিক্যাল খাত, ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক খাত, অটোমোবাইল খাত ইত্যাদিতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।

দেশে নতুন নতুন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন তৈরি করা এবং মান বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ভোকেশনাল ও টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা করা দরকার। দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশের কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন একান্ত প্রয়োজন। তবে আমাদের দেশের জনগণ অনেক ক্ষেত্রে মানবিক গুণসম্পন্ন এবং অন্যের উপকারে নিবেদিতপ্রাণ। এটি আমাদের দেশের জনগণের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরিকল্পনা ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আমরাও আরো এগিয়ে যেতে পারব আশা করা যায়।

 
লেখক : অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে