শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন

ড. ফজলে এলাহী মোহাম্মদ ফয়সাল
অনলাইন ভার্সন
দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন

বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমান্বয়ে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। গার্মেন্টসশিল্পের বিকাশ এবং প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ফলে উৎপাদন ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জীবনযাত্রার মান আাাগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭৫ সালে দেশের মাথাপিছু আয় মাত্র ২৭২ মার্কিন ডলার হলেও ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল দুই হাজার ৬৫১ মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালে প্রবাসীদের মাধ্যমে দেশে এসেছে ২১.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং তৈরি পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে ৪৬.৯৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সন্দেহ নেই, আগের তুলনায় জীবনযাত্রার মানের উন্নয়ন ঘটেছে। তবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২২ সালের সর্বশেষ তথ্য মতে, বাংলাদেশের ১৮.৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। এর মধ্যে অতিদারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে ৫.৬ শতাংশ মানুষ। দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি ১৮ লাখ।

বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে ধারণা করা যায়, দেশে ১৫ থেকে ১৮ লাখ স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষিত বেকার রয়েছেন। শিক্ষিত অথবা স্বল্প শিক্ষিত বেকার সমস্যা দেশের একটি অন্যতম প্রধান সমস্যা। দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ, প্রবাসীদের বিনিয়োগ অথবা বৈদেশিক বিনিয়োগ আমাদের জাতীয় উন্নয়নে একান্ত প্রয়োজন। প্রয়োজন উদ্যোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়া।

আমাদের দেশের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য অর্জনের জন্য স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্য ও পরিকল্পনা প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, বেকার সমস্যা দূর করা এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং জীবনযাত্রার মানের উন্নয়নের লক্ষ্যে দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশের কর্মপরিকল্পনা, কৌশল এবং সেসব দেশের উন্নয়নের জন্য মূল ফোকাসগুলো অত্যন্ত গুরুত্বসহ পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এসব দেশের কর্মকৌশল ও পরিকল্পনা এবং এর সফল বাস্তবায়নগুলো পর্যবেক্ষণ করলে আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও কৌশলগুলো ঠিক করতে পারি।

সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক-ইয়ং-সিক এবং দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মকর্তা বিক জিন হি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উপস্থিতিতে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাস, উন্নয়ন, দরিদ্র দেশ থেকে ধনী ও শিল্পে উন্নত দেশ হওয়ার ক্ষেত্রে কৌশল, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন সম্পর্কে আলোকপাত করেন। মানবসম্পদের উন্নয়ন, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বৃদ্ধি এবং রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে কিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া একটি উন্নত ও ধনী রাষ্ট্র হিসেবে সফলতার সঙ্গে আত্মপ্রকাশ করেছে সে বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন।

বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। প্রায় ৩০ মিনিটের আলোচনায় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক-ইয়ং-সিক একটি দেশ কিভাবে উন্নত হতে পারে সেসব বিষয়ে আলোকপাত করেন। স্বল্প সময়ের আলোচনায় উন্নয়নের দিকনির্দেশনা, দীর্ঘমেয়াদি রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য ও লক্ষ্য অর্জনের কৌশলগুলো আমাদের জানালেন। রাষ্ট্রদূতের আলোচনায় ছিল আমাদের জন্য অনুধাবন ও উপলব্ধির বিষয় এবং রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য ও লক্ষ্য অর্জনের কৌশল ও পরিকল্পনা সম্পর্কে দিকনির্দেশনা।

দক্ষিণ কোরিয়ার আয়তন এক লাখ ২৯৫ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি ১৬ লাখ। ১৯১০ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত দেশটি জাপান কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ছিল। পরবর্তী সময়ে কোরিয়া উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া নামক দুটি পৃথক রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়েছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়া ‘কোরিয়ান যুদ্ধে’ লিপ্ত ছিল। ১৯৫০ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ২৯০ মার্কিন ডলার, যা বর্তমানে ৩৪ হাজার ১২১ মার্কিন ডলার। ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৪.৯৩ বিলিয়ন ডলার ও ০.৫৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৫.৭৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৬৩২.২৩ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রাপ্ত বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৩.৪৮ বিলিয়ন ডলার ও ২৫.০৪ বিলিয়ন ডলার। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মোট উৎপাদন প্রায় কাছাকাছি থাকলেও ২০২২ সালে বাংলাদেশের জিডিপি ছিল ৪৬০.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দক্ষিণ কোরিয়ার জিডিপি ছিল এক লাখ ৬৬৫ হাজার ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা, রপ্তানি বৃদ্ধি, কেমিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস এবং ইলেকট্রিক্যাল শিল্পের উন্নয়ন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, উদার বাণিজ্য নীতি ইত্যাদির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া বিরাট সাফল্য অর্জন করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানি করা দ্রব্যগুলোর মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক পণ্য, যন্ত্রপাতি, বয়লার, গাড়ি, প্লাস্টিক ইত্যাদি প্রধান। দক্ষিণ কোরিয়া পারমাণবিক চুল্লি উৎপাদন করে প্রধানত ইতালিতে রপ্তানি করে। এ ছাড়া রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা ও কৌশল প্রণয়ন, বৈদেশিক ঋণের মাধ্যমে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ, সরকারি বিভিন্ন উন্নয়নমুখী পদক্ষেপ দেশটির উন্নয়নে অবদান রেখেছে। মানবসম্পদ উন্নয়নে দেশটি একসময়ে শিল্প খাতে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। প্রাথমিক পর্যায়ে দক্ষিণ কোরিয়ার জাহাজ নির্মাণ শিল্প বিকাশ লাভ করেছিল। ১৯৭০ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৫ লাখ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিক মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গিয়েছিলেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো খনি আহরণ ও নির্মাণশিল্পে উন্নতি করেছিল।

দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়নের পেছনে শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি, দেশীয় উদ্যোক্তা ও বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন শিল্পে প্রচুর বিনিয়োগের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, সরকারের কার্যকর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ, উচ্চশিক্ষিত মেধাবী প্রবাসীদের প্রচুর অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে আনা, মানসম্পন্ন গবেষণা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, সরকার ও জনগণের দেশীয় উন্নয়নের প্রবল স্পৃহা এবং কার্যকর পরিকল্পনা ও আন্তরিকতা অন্যতম। যেকোনো দেশের উন্নয়নে সে দেশের মেধাবীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া সে দেশের গবেষক, শিক্ষক, ডাক্তার ইত্যাদি মেধাবী প্রবাসী জনশক্তিকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য বেতন বৃদ্ধি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছিল এবং পুনরায় ফিরে আসা মেধাবী জনবল সামাজিক মর্যাদায় দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাস করছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সাফল্য পর্যালোচনা করে আমরা অনুধাবন করতে পারি দেশের বেকার সমস্যা সমাধানে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিকল্প নেই। বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য দেশের সব মহল থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন অথরিটি (বেপজা), বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটি (বেজা), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত লক্ষ্য ও পরিকল্পনা প্রণয়ন প্রয়োজন এবং বিডা, বেপজা ও বেজার স্বতন্ত্র লক্ষ্য ও কর্মপরিকল্পনা প্রয়োজন। বিভিন্ন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে আরো কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন। সম্ভাব্য খাতগুলো শনাক্ত করে বিদেশি বিনিয়োগকারী ও দেশীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে আমন্ত্রণ জানানো দরকার।

দেশীয় বাজার শক্তিশালী করার জন্য এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে অধিক মুনাফা অর্জনের সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও কিছু ক্ষেত্রে কিছু পণ্যের আমদানি বন্ধ অথবা অধিক কর আরোপ করা প্রয়োজন। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য এবং বৈশ্বিক বাজারে টিকে থেকে দেশীয় রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন। রেডিমেড গার্মেন্টসের পণ্যগুলোর দেশীয় চাহিদা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বাংলাদেশের রপ্তানি দ্রব্যগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশ এসে থাকে রেডিমেড গার্মেন্টস সেক্টরের মাধ্যমে। দেশে চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য, ওষুধশিল্প, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক দ্রব্য ইত্যাদিতে দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি করে রপ্তানি বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। রেডিমেড গার্মেন্টস দ্রব্য রপ্তানির ৭৫ শতাংশ হচ্ছে সুতি কাপড়ে তৈরি দ্রব্য। সিনথেটিক গার্মেন্টসের দিকে মনোযোগ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য দেশীয় শ্রমিকদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। দেশে আইটি সেক্টরের বিরাট সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন দেশ; যেমন—মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশ বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি করে উন্নতি লাভ করছে।

বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে অনুধাবন করা যায়, সরকারসহ সব মহলের আন্তরিক চেষ্টা থাকলে এবং সম্ভাব্য দেশি, বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ দেওয়া গেলে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সব মহল থেকে সহায়তা করা হলে কেমিক্যাল খাত, ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক খাত, অটোমোবাইল খাত ইত্যাদিতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।

দেশে নতুন নতুন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন তৈরি করা এবং মান বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ভোকেশনাল ও টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা করা দরকার। দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি দেশের কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন একান্ত প্রয়োজন। তবে আমাদের দেশের জনগণ অনেক ক্ষেত্রে মানবিক গুণসম্পন্ন এবং অন্যের উপকারে নিবেদিতপ্রাণ। এটি আমাদের দেশের জনগণের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে পরিকল্পনা ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে আমরাও আরো এগিয়ে যেতে পারব আশা করা যায়।

 
লেখক : অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট
[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা