শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৯:৫৮, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ড. আব্দুল মঈন খান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম কাজ ছিল বিগত সরকারের আমলে প্রশাসনের বিভিন্ন পদে আসীন থেকে যারা নির্বাচনকে কলুষিত করেছে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটি না করে তাদের শক্ত অবস্থান সম্পর্কে বার্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, প্রথমে সংস্কার, এরপর নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে আলোচনা চলছে, এটা কোনো বাস্তবসম্মত কথা নয়। সংস্কারের নামে অনির্দিষ্টকালের জন্য জনগণের ভোটাধিকার লঙ্ঘন করা অযৌক্তিক।

গতকাল গুলশানের নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে আপনাদের প্রত্যাশা কী? 

মঈন খান : অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের ভোটের অধিকার, কথা বলার অধিকার তথা মৌলিক অধিকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে ফিরিয়ে দেবে। এর মধ্য দিয়ে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। আমাদের প্রত্যাশা দেশে অবিলম্বে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিভিন্ন মহল থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি উঠছে, আপনি এটিকে কীভাবে দেখেন?

মঈন খান : আওয়ামী লীগ নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে দাবি করে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের নেতাদের অবদান কতটুকু সেটা প্রশ্নবিদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ১৯৭২ থেকে ৭৫ সালে আওয়ামী লীগ একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিল। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছিল। আমাদের এখন প্রশ্ন করতে হবে আওয়ামী লীগ একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে গণতন্ত্রে আদৌ বিশ্বাস করে কি করে না। বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন বলেছে আওয়ামী লীগ ২০০৯ থেকে ২০২৪ এই সময় বাকশাল টু কায়েম করেছিল। এই পর্যায়ে আওয়ামী লীগ মুখে বাকশাল বলেনি। কিন্তু বাস্তবে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল, এমন ব্যবস্থা করেছিল যে সবাইকে একই সুরে কথা বলতে হবে। এটা মানুষের বাক স্বাধীনতায় সরাসরি হস্তক্ষেপ। যেখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই সেখানে গণতন্ত্র নেই। আওয়ামী লীগের রাজনীতি বহাল থাকা কিংবা নির্বাচনে অংশগ্রহণ এসব পারিপার্শ্বিক বিষয়ের উপর নির্ভর করছে। তবে বিগত ১০০ দিনেও তারা তাদের ভুলের চোরাবালি থেকে বের হতে পারেনি। তাদের মধ্যে এখনও কোনো ধরনের অনুশোচনা নেই। আপনি কি একজনও আওয়ামী রাজনৈতিক অথবা তাদের সমর্থক তথাকথিত সুশীল সমাজ অথবা বুদ্ধিজীবীকে আত্মোপলব্ধি করে বলতে শুনেছেন যে তারা চরম অন্যায় করেছে, এজন্যে তারা জনগণের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রোডম্যাপ কতোটা জরুরি বলে মনে করেন?

মঈন খান : কবে কখন কিভাবে নির্বাচন হবে সেটা নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ার। সে কারণেই আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলেছি অতি দ্রুত নির্বাচনি সংস্কারগুলো সম্পন্ন করুন। আমরা জানি অনেক কিছু সংস্কার করতে হবে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। স্বাধীনতার পর থেকেই আমাদের সংস্কার কার্যক্রম চলছে। নিরবচ্ছিন্ন সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই মানব সভ্যতার অগ্রগতি হয়েছে ও হচ্ছে। সুতরাং আমি আগে সংস্কার করবো এরপর নির্বাচন দিব এটা কোনো বাস্তবসম্মত কথা হতে পারে না। সরকার এখন যেসব সংস্কারের কথা বলছে এগুলো কখনো শেষ হবে না। আজকে যে সংস্কার করা হবে সেটা আগামীকাল পুনরায় সংস্কারের প্রশ্ন উঠতে পারে। তাই সংস্কার এবং নির্বাচন প্রক্রিয়া সমানতালে চলতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি কোন কোন সংস্কারের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে?

মঈন খান : নির্বাচনি সংস্কার। আওয়ামী লীগের আমলে যেসব নির্বাচন হয়েছে, সেগুলোকে নির্বাচন বলে না। তাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যেসব সংস্কার অত্যাবশ্যকীয় সেগুলোর উপর বেশি গুরুত্বারোপ করতে হবে। এ লক্ষ্যে সরকারের প্রথম কাজ ছিল নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা, যেটি তারা করেছে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থা ওয়েস্ট মিনস্টার পদ্ধতির। এ ব্যবস্থায় সারাদেশে একদিনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ৩০০ আসনে একদিনে নির্বাচন অনুষ্ঠান বিশাল কর্মযজ্ঞের বিষয়। সেদিন নির্বাচন পরিচালনার জন্য লক্ষ লক্ষ লোকের প্রয়োজন হয়। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব লক্ষ লক্ষ কর্মী থাকতে পারে না, এটা যুক্তিসম্মত নয়। সরকার তখন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, পুলিশ, আনসার বাহিনী এমনকি সেনাবাহিনীকে যুক্ত করে কমিশন তৈরি করে নেয়। তাই প্রশাসনে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে সংস্কার আনাটা প্রথম অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার। নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা হচ্ছে চারজন। ডিসি, এসপি, টিএনও এবং ওসি। মাঠ পর্যায়ে এই চারজন নির্বাচনের সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার এই পদগুলোতে যেভাবে দলীয়করণ করে গিয়েছে তাতে করে এ প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ ছিল বিগত সরকারের আমলে এসব পদে থেকে যারা নির্বাচনকে কলুষিত করেছে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া। কিন্তু দুঃখের সাথে বলছি, তারা এ কাজটি সময়মতো করতে পারেনি। আমি আশা করি এই গাফিলতির খেসারত তাদের যেন দিতে না হয়। এখনো সময় রয়েছে। সরকার ধীর গতিতে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পুলিশ বাহিনীর সংস্কার প্রয়োজন রয়েছে। সংস্কার করতে হবে আনসার বাহিনীকেও। আজকের নতুন প্রজন্ম এখনো পর্যন্ত ভোট দিতে পারেনি। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব তাদের অবিলম্বে ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করে দেওয়া। সংস্কারের নামে অনির্দিষ্টকালের জন্য তাদের ভোটাধিকার লঙ্ঘন যুক্তিসঙ্গত হতে পারে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রশাসনিক বাহিনীর এসব সংস্কারের ক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

মঈন খান : অন্তর্বর্তী সরকারকে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকারি বাহিনীতে লক্ষ লক্ষ লোক রয়েছে। সবাইকে চাকরিচ্যুত করা সম্ভব নয়। এটি কোনো বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্তও নয়। এরকমটি হলে দেশ চালানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। ২০ লক্ষ সরকারি কর্মকর্তাকে বরখাস্ত না করে যদি দৃষ্টান্ত হিসেবে ২০ জনকে অথবা ২০০ জন অসৎ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়, তবে সেটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে। এতে করে বাকিরা সতর্ক হয়ে যাবে। জনগণ বুঝতে পারবে অন্তর্বর্তী সরকার সঠিক পথে এগোচ্ছে। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিগত ১০০ দিনে দেশবাসীকে এই বার্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংবিধান পরিবর্তনের ইস্যু নিয়ে আপনার বক্তব্য কী? 

মঈন খান : সংবিধান দশবার পরিবর্তন কিংবা পুনর্লিখন করা যেতে পারে, বিশবার সংস্কার করা যেতে পারে। এটা মুখ্য বিষয় নয়। যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন তাদের মন মানসিকতায় পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ আমাদের ভোট দেয় তাদের শাসন করার জন্য নয়, তাদের প্রতিনিধি হিসেবে দেশ পরিচালনা করার জন্য। এবং এটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য, চিরদিনের জন্য নয়। ঠিক এই জায়গাতে আওয়ামী লীগ ভুল করেছিল। তারা ভেবেছিল তারা চিরদিনের জন্য ক্ষমতায় এসেছে। এই ভুলের মাশুল আজকে আওয়ামী লীগ দিচ্ছে। আমাদের যে কোটি কোটি জনগণ রয়েছে, তাদের মানসিকতায় যদি পরিবর্তন এসে থাকে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন হবে নাকি সংস্কার হবে, সেটা আমার কাছে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নয়। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করার বিষয়টি ইতিমধ্যে সংবিধানে লিপিবদ্ধ রয়েছে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ থেকে ’৭৫ এবং ২০০৯ থেকে ২০২৪ এই সময়কালে কাগজে কলমে স্বৈরশাসন কায়েম করে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করেছে। এই যদি হয় পরিস্থিতি তাহলে সংবিধান সংস্কার, পরিবর্তন কিংবা পুনর্লিখন কোনো কিছুতেই কোনো ফায়দা হবে না। ক্ষমতা নয়, রাজনীতিকরা সত্যিকার অর্থে দেশ সেবার মনোভাব নিয়ে রাজনীতি করলে এসব তথাকথিত ‘তাত্ত্বিক বিষয়’-এর প্রবক্তারা হালে পানি পাবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র জনতার আন্দোলনকে আপনি কীভাবে দেখেন? বিএনপির অবদান কতটুকু?

মঈন খান : ছাত্র জনতার আন্দোলনের সফলতাকে সবাই একইভাবে দেখছে। ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন তারা বীরের মতো বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও তাদের সমমনা ৪৪টি রাজনৈতিক দল একসঙ্গে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে এসেছে বছরের পর বছর। বিজয় এসেছে ৫ আগস্ট। কিন্তু এটি শেষ কথা নয়। বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো এতকাল ধরে প্রতিবাদ করেছে এবং জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে তাদের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ফুটবল খেলায় গোল করে একজন। কিন্তু তাই বলে বাকি ১০ জনের অবদানকে অস্বীকার করার উপায় নেই। বিগত ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীরা যে জেল-জুলুম অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করেছে, তাকে ভুলে গেলে চলবে না। আমরা যদি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে এই বিজয়ের দাবিদার হিসেবে চিহ্নিত করি, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ হবে না। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী প্রতিটি মানুষ এই বিজয়ের অংশীদার। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫ আগস্টের পর বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দখল-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠছে। এ বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

মঈন খান : এখানে তিনটি বিষয় রয়েছে। প্রথমত, কিছু অসংগতি হয়েছে এবং বিষয়টি বিএনপি স্বীকার করে নিয়েছে। বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে কিংবা শোকজ করা হয়েছে। কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়, সেজন্য বিএনপি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। দ্বিতীয়ত, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার কতিপয় নেতা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মী সবাই তো আর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারেনি। তারা দেশেই রয়েছে। তারা এখন বিএনপির মধ্যে মিশে গিয়ে অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে আর তার দায় বিএনপির ঘাড়ে বর্তাচ্ছে।

তৃতীয়ত, ৫ আগস্ট ঐতিহাসিক পট পরিবর্তনের পর কিছু ঘটনা ঘটেছে। এগুলো ছিল তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। অনিবার্য এই ঘটনাগুলো অস্বাভাবিক কিছু ছিল না। বরং বলা যায়, এসব ঘটনা যদি না ঘটতো তবে সেটিই হতো অস্বাভাবিক। এখানে স্পষ্ট করা প্রয়োজন যে বিগত পনেরো বছরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যেভাবে জুলম-অত্যাচার ও বিচার ব্যবস্থা কুক্ষিগত করার মাধ্যমে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি-ঘর, জায়গা-জমি ও ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করে নিয়েছিল, সেগুলো উদ্ধারের ঘটনাগুলো আমাদের প্রগতিশীল মিডিয়াগুলো চমৎকার করে বিএনপির দখলবাজির ঘটনা হিসেবে সযত্নে প্রথম পৃষ্ঠায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে পরিবেশন করেছে। আমার এ বিষয়ে বোধহয় আর অধিক না বলাই উত্তম।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে বিএনপির ভাবনা কী?

মঈন খান : ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে অতীতে আমরা যেমন ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করেছি, তেমনি সামনের দিনগুলোতেও গণতন্ত্রকামী দলগুলো নিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করতে চাই। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলছে। এটা কীভাবে করা হবে?

মঈন খান : গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিরোধী দল অত্যাবশ্যকীয়। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা না গেলে ভয় থাকে যে, সরকার একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে পারে। এজন্যই যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে আমরা তাদের সাথে একসঙ্গে কাজ করছি। এর মধ্যেও মতবিরোধ থাকতে পারে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে, পদ্ধতিগত দিক নিয়ে, বাস্তবায়নের কৌশল নিয়ে। কিন্তু সবার আদর্শই এক-তা হলো বাংলাদেশে পুনরায় গণতন্ত্র কায়েম করা। এজন্যই আমরা বলছি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে অবিলম্বে জনগণের মতামত প্রকাশের ব্যবস্থা করতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্রদের নেতৃত্বে রাজনৈতিক দল গঠনে প্রক্রিয়াকে কীভাবে দেখছেন? 

মঈন খান : এটা তাদের রাজনৈতিক অধিকার। তাদের উদ্দেশ্য যদি সৎ হয় তবে তাদের স্বাগত জানাই। তবে তাদের নিয়ে বলা হচ্ছে যে, তারা সরকারে থেকে কিংস পার্টি গঠন করছে। সেটিও মুখ্য বিষয় নয়। তাদের বিএনপির কাছে পরীক্ষা দিতে হবে, এমনটিও নয়। তাদের পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশের জনগণের কাছে। রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখ্যান সেটির পরীক্ষক দেশের ১২ কোটি ভোটার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন? দেশে ফিরতে তার বাধা কোথায়?

মঈন খান : তারেক রহমান সঠিক সময়ে দেশে আসবেন এই নিশ্চয়তা আমি আপনাদের দিতে পারি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

মঈন খান : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর