শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৯:৫৮, শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ড. আব্দুল মঈন খান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রথম কাজ ছিল বিগত সরকারের আমলে প্রশাসনের বিভিন্ন পদে আসীন থেকে যারা নির্বাচনকে কলুষিত করেছে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটি না করে তাদের শক্ত অবস্থান সম্পর্কে বার্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, প্রথমে সংস্কার, এরপর নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে আলোচনা চলছে, এটা কোনো বাস্তবসম্মত কথা নয়। সংস্কারের নামে অনির্দিষ্টকালের জন্য জনগণের ভোটাধিকার লঙ্ঘন করা অযৌক্তিক।

গতকাল গুলশানের নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সরকারের কাছে আপনাদের প্রত্যাশা কী? 

মঈন খান : অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের ভোটের অধিকার, কথা বলার অধিকার তথা মৌলিক অধিকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে ফিরিয়ে দেবে। এর মধ্য দিয়ে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। আমাদের প্রত্যাশা দেশে অবিলম্বে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিভিন্ন মহল থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি উঠছে, আপনি এটিকে কীভাবে দেখেন?

মঈন খান : আওয়ামী লীগ নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে দাবি করে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগের নেতাদের অবদান কতটুকু সেটা প্রশ্নবিদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী ১৯৭২ থেকে ৭৫ সালে আওয়ামী লীগ একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিল। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছিল। আমাদের এখন প্রশ্ন করতে হবে আওয়ামী লীগ একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে গণতন্ত্রে আদৌ বিশ্বাস করে কি করে না। বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন বলেছে আওয়ামী লীগ ২০০৯ থেকে ২০২৪ এই সময় বাকশাল টু কায়েম করেছিল। এই পর্যায়ে আওয়ামী লীগ মুখে বাকশাল বলেনি। কিন্তু বাস্তবে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল, এমন ব্যবস্থা করেছিল যে সবাইকে একই সুরে কথা বলতে হবে। এটা মানুষের বাক স্বাধীনতায় সরাসরি হস্তক্ষেপ। যেখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই সেখানে গণতন্ত্র নেই। আওয়ামী লীগের রাজনীতি বহাল থাকা কিংবা নির্বাচনে অংশগ্রহণ এসব পারিপার্শ্বিক বিষয়ের উপর নির্ভর করছে। তবে বিগত ১০০ দিনেও তারা তাদের ভুলের চোরাবালি থেকে বের হতে পারেনি। তাদের মধ্যে এখনও কোনো ধরনের অনুশোচনা নেই। আপনি কি একজনও আওয়ামী রাজনৈতিক অথবা তাদের সমর্থক তথাকথিত সুশীল সমাজ অথবা বুদ্ধিজীবীকে আত্মোপলব্ধি করে বলতে শুনেছেন যে তারা চরম অন্যায় করেছে, এজন্যে তারা জনগণের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রোডম্যাপ কতোটা জরুরি বলে মনে করেন?

মঈন খান : কবে কখন কিভাবে নির্বাচন হবে সেটা নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ার। সে কারণেই আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে বারবার বলেছি অতি দ্রুত নির্বাচনি সংস্কারগুলো সম্পন্ন করুন। আমরা জানি অনেক কিছু সংস্কার করতে হবে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। স্বাধীনতার পর থেকেই আমাদের সংস্কার কার্যক্রম চলছে। নিরবচ্ছিন্ন সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই মানব সভ্যতার অগ্রগতি হয়েছে ও হচ্ছে। সুতরাং আমি আগে সংস্কার করবো এরপর নির্বাচন দিব এটা কোনো বাস্তবসম্মত কথা হতে পারে না। সরকার এখন যেসব সংস্কারের কথা বলছে এগুলো কখনো শেষ হবে না। আজকে যে সংস্কার করা হবে সেটা আগামীকাল পুনরায় সংস্কারের প্রশ্ন উঠতে পারে। তাই সংস্কার এবং নির্বাচন প্রক্রিয়া সমানতালে চলতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি কোন কোন সংস্কারের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে?

মঈন খান : নির্বাচনি সংস্কার। আওয়ামী লীগের আমলে যেসব নির্বাচন হয়েছে, সেগুলোকে নির্বাচন বলে না। তাই একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যেসব সংস্কার অত্যাবশ্যকীয় সেগুলোর উপর বেশি গুরুত্বারোপ করতে হবে। এ লক্ষ্যে সরকারের প্রথম কাজ ছিল নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা, যেটি তারা করেছে। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থা ওয়েস্ট মিনস্টার পদ্ধতির। এ ব্যবস্থায় সারাদেশে একদিনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ৩০০ আসনে একদিনে নির্বাচন অনুষ্ঠান বিশাল কর্মযজ্ঞের বিষয়। সেদিন নির্বাচন পরিচালনার জন্য লক্ষ লক্ষ লোকের প্রয়োজন হয়। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব লক্ষ লক্ষ কর্মী থাকতে পারে না, এটা যুক্তিসম্মত নয়। সরকার তখন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, পুলিশ, আনসার বাহিনী এমনকি সেনাবাহিনীকে যুক্ত করে কমিশন তৈরি করে নেয়। তাই প্রশাসনে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে সংস্কার আনাটা প্রথম অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার। নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা হচ্ছে চারজন। ডিসি, এসপি, টিএনও এবং ওসি। মাঠ পর্যায়ে এই চারজন নির্বাচনের সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার এই পদগুলোতে যেভাবে দলীয়করণ করে গিয়েছে তাতে করে এ প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ ছিল বিগত সরকারের আমলে এসব পদে থেকে যারা নির্বাচনকে কলুষিত করেছে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া। কিন্তু দুঃখের সাথে বলছি, তারা এ কাজটি সময়মতো করতে পারেনি। আমি আশা করি এই গাফিলতির খেসারত তাদের যেন দিতে না হয়। এখনো সময় রয়েছে। সরকার ধীর গতিতে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পুলিশ বাহিনীর সংস্কার প্রয়োজন রয়েছে। সংস্কার করতে হবে আনসার বাহিনীকেও। আজকের নতুন প্রজন্ম এখনো পর্যন্ত ভোট দিতে পারেনি। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব তাদের অবিলম্বে ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করে দেওয়া। সংস্কারের নামে অনির্দিষ্টকালের জন্য তাদের ভোটাধিকার লঙ্ঘন যুক্তিসঙ্গত হতে পারে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রশাসনিক বাহিনীর এসব সংস্কারের ক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

মঈন খান : অন্তর্বর্তী সরকারকে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকারি বাহিনীতে লক্ষ লক্ষ লোক রয়েছে। সবাইকে চাকরিচ্যুত করা সম্ভব নয়। এটি কোনো বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্তও নয়। এরকমটি হলে দেশ চালানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। ২০ লক্ষ সরকারি কর্মকর্তাকে বরখাস্ত না করে যদি দৃষ্টান্ত হিসেবে ২০ জনকে অথবা ২০০ জন অসৎ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়, তবে সেটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে। এতে করে বাকিরা সতর্ক হয়ে যাবে। জনগণ বুঝতে পারবে অন্তর্বর্তী সরকার সঠিক পথে এগোচ্ছে। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিগত ১০০ দিনে দেশবাসীকে এই বার্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংবিধান পরিবর্তনের ইস্যু নিয়ে আপনার বক্তব্য কী? 

মঈন খান : সংবিধান দশবার পরিবর্তন কিংবা পুনর্লিখন করা যেতে পারে, বিশবার সংস্কার করা যেতে পারে। এটা মুখ্য বিষয় নয়। যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন তাদের মন মানসিকতায় পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ আমাদের ভোট দেয় তাদের শাসন করার জন্য নয়, তাদের প্রতিনিধি হিসেবে দেশ পরিচালনা করার জন্য। এবং এটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য, চিরদিনের জন্য নয়। ঠিক এই জায়গাতে আওয়ামী লীগ ভুল করেছিল। তারা ভেবেছিল তারা চিরদিনের জন্য ক্ষমতায় এসেছে। এই ভুলের মাশুল আজকে আওয়ামী লীগ দিচ্ছে। আমাদের যে কোটি কোটি জনগণ রয়েছে, তাদের মানসিকতায় যদি পরিবর্তন এসে থাকে তাহলে সংবিধান পরিবর্তন হবে নাকি সংস্কার হবে, সেটা আমার কাছে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নয়। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করার বিষয়টি ইতিমধ্যে সংবিধানে লিপিবদ্ধ রয়েছে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ থেকে ’৭৫ এবং ২০০৯ থেকে ২০২৪ এই সময়কালে কাগজে কলমে স্বৈরশাসন কায়েম করে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করেছে। এই যদি হয় পরিস্থিতি তাহলে সংবিধান সংস্কার, পরিবর্তন কিংবা পুনর্লিখন কোনো কিছুতেই কোনো ফায়দা হবে না। ক্ষমতা নয়, রাজনীতিকরা সত্যিকার অর্থে দেশ সেবার মনোভাব নিয়ে রাজনীতি করলে এসব তথাকথিত ‘তাত্ত্বিক বিষয়’-এর প্রবক্তারা হালে পানি পাবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্র জনতার আন্দোলনকে আপনি কীভাবে দেখেন? বিএনপির অবদান কতটুকু?

মঈন খান : ছাত্র জনতার আন্দোলনের সফলতাকে সবাই একইভাবে দেখছে। ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন তারা বীরের মতো বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি ও তাদের সমমনা ৪৪টি রাজনৈতিক দল একসঙ্গে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করে এসেছে বছরের পর বছর। বিজয় এসেছে ৫ আগস্ট। কিন্তু এটি শেষ কথা নয়। বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো এতকাল ধরে প্রতিবাদ করেছে এবং জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে তাদের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ফুটবল খেলায় গোল করে একজন। কিন্তু তাই বলে বাকি ১০ জনের অবদানকে অস্বীকার করার উপায় নেই। বিগত ১৫ বছরে বিএনপির নেতাকর্মীরা যে জেল-জুলুম অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করেছে, তাকে ভুলে গেলে চলবে না। আমরা যদি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে এই বিজয়ের দাবিদার হিসেবে চিহ্নিত করি, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ হবে না। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী প্রতিটি মানুষ এই বিজয়ের অংশীদার। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫ আগস্টের পর বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দখল-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠছে। এ বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী?

মঈন খান : এখানে তিনটি বিষয় রয়েছে। প্রথমত, কিছু অসংগতি হয়েছে এবং বিষয়টি বিএনপি স্বীকার করে নিয়েছে। বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে কিংবা শোকজ করা হয়েছে। কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়, সেজন্য বিএনপি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। দ্বিতীয়ত, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার কতিপয় নেতা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মী সবাই তো আর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারেনি। তারা দেশেই রয়েছে। তারা এখন বিএনপির মধ্যে মিশে গিয়ে অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে আর তার দায় বিএনপির ঘাড়ে বর্তাচ্ছে।

তৃতীয়ত, ৫ আগস্ট ঐতিহাসিক পট পরিবর্তনের পর কিছু ঘটনা ঘটেছে। এগুলো ছিল তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। অনিবার্য এই ঘটনাগুলো অস্বাভাবিক কিছু ছিল না। বরং বলা যায়, এসব ঘটনা যদি না ঘটতো তবে সেটিই হতো অস্বাভাবিক। এখানে স্পষ্ট করা প্রয়োজন যে বিগত পনেরো বছরে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যেভাবে জুলম-অত্যাচার ও বিচার ব্যবস্থা কুক্ষিগত করার মাধ্যমে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি-ঘর, জায়গা-জমি ও ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করে নিয়েছিল, সেগুলো উদ্ধারের ঘটনাগুলো আমাদের প্রগতিশীল মিডিয়াগুলো চমৎকার করে বিএনপির দখলবাজির ঘটনা হিসেবে সযত্নে প্রথম পৃষ্ঠায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে পরিবেশন করেছে। আমার এ বিষয়ে বোধহয় আর অধিক না বলাই উত্তম।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে বিএনপির ভাবনা কী?

মঈন খান : ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে অতীতে আমরা যেমন ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করেছি, তেমনি সামনের দিনগুলোতেও গণতন্ত্রকামী দলগুলো নিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করতে চাই। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি নির্বাচনের পর জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলছে। এটা কীভাবে করা হবে?

মঈন খান : গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিরোধী দল অত্যাবশ্যকীয়। জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা না গেলে ভয় থাকে যে, সরকার একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে পারে। এজন্যই যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে আমরা তাদের সাথে একসঙ্গে কাজ করছি। এর মধ্যেও মতবিরোধ থাকতে পারে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে, পদ্ধতিগত দিক নিয়ে, বাস্তবায়নের কৌশল নিয়ে। কিন্তু সবার আদর্শই এক-তা হলো বাংলাদেশে পুনরায় গণতন্ত্র কায়েম করা। এজন্যই আমরা বলছি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে অবিলম্বে জনগণের মতামত প্রকাশের ব্যবস্থা করতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্রদের নেতৃত্বে রাজনৈতিক দল গঠনে প্রক্রিয়াকে কীভাবে দেখছেন? 

মঈন খান : এটা তাদের রাজনৈতিক অধিকার। তাদের উদ্দেশ্য যদি সৎ হয় তবে তাদের স্বাগত জানাই। তবে তাদের নিয়ে বলা হচ্ছে যে, তারা সরকারে থেকে কিংস পার্টি গঠন করছে। সেটিও মুখ্য বিষয় নয়। তাদের বিএনপির কাছে পরীক্ষা দিতে হবে, এমনটিও নয়। তাদের পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশের জনগণের কাছে। রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখ্যান সেটির পরীক্ষক দেশের ১২ কোটি ভোটার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন? দেশে ফিরতে তার বাধা কোথায়?

মঈন খান : তারেক রহমান সঠিক সময়ে দেশে আসবেন এই নিশ্চয়তা আমি আপনাদের দিতে পারি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

মঈন খান : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

বিডি প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে