শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রপ্তানি খাত বহুমুখী করতে হবে

আবদুল্লাহ হিল রাকিব
অনলাইন ভার্সন
রপ্তানি খাত বহুমুখী করতে হবে

রপ্তানি আয় বাড়ানোর জন্য আমরা তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পোশাক খাতের ওপর নির্ভরতা আরো বাড়ছে। বর্তমানে এই খাত থেকে মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশ আসে। একটি জাতীয় রপ্তানি কৌশল তৈরি করে সে অনুযায়ী এগোতে হবে, তা না হলে একক পণ্যের ওপর রপ্তাানিনির্ভরতা কাটবে না। অর্থনীতির স্বার্থে রপ্তানি খাত বহুমুখী করাও অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। বৈশ্বিক ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি র‌্যাংকিংয়ের দিক থেকে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে আছি, অর্থাৎ পণ্যে বৈচিত্র্যের সক্ষমতা আমাদের অনেক কম। আমাদের এই সক্ষমতা বাড়াতে সব দিক নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনআমাদের বেশ কিছু উদীয়মান খাত আছে; যেমন- চামড়াপণ্য, নন-লেদার ফুটওয়্যার, ফার্মাসিউটিক্যালস, আইসিটি, সিরামিকস ইত্যাদি। এগুলোর যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে। তবে এর জন্য জ্বালানি, আর্থিক, ব্যাংকিং সহায়তা এবং আমদানি-রপ্তানি ক্ষেত্রে আরো বেশি নীতি সহায়তা প্রয়োজন। ২০২৬-এর পরে কোন বাজারে কোন পণ্য কী ধরনের শুল্ক বাধার সম্মুখীন হবে সে বিষয়টি স্পষ্ট নয়।

চলতি বছর আমরা অনেক ধরনের বাধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের অভ্যন্তরীণ সংকট, বিশেষ করে গ্যাসসংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, শ্রম খাতে অস্থিরতা, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মতো বিষয় মোকাবেলা করতে হয়েছে। এর পাশপাশি সরবরাহ শৃঙ্খলে সংকট, ব্যাংকিং খাতে বিপর্যয়, বিনিয়োগ মন্থর হওয়া এবং অন্যদিকে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ ও অর্থনৈতিক সূচকগুলোতে অস্থিরতা চলছে। সব মিলিয়ে আমরা একটি অনিশ্চিত সময় পার করছি।

চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১১.৭ শতাংশ। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছর কোনো প্রবৃদ্ধি নেই। অর্থাৎ গত তিন বছরের বিচারে পোশাক খাতে প্রবৃদ্ধি শূন্য। আপেক্ষিক মানদণ্ডে প্রবৃদ্ধির পরিমাণ মাপলে হয়তো সঠিক চিত্র দেখা যাবে না। একটি বছরে কোনো কারণে কোনো দেশের রপ্তানি কম হতে পারে। সে ক্ষেত্রে পরের বছর রপ্তানি স্বাভাবিক হয়ে এলে প্রবৃদ্ধি বেশি দেখায়। ঠিক এর উল্টোটিও হতে পারে।

জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে আমাদের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.২৭ শতাংশ। ভারতের ৭.৭৫ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৯.৯৫ শতাংশ, পাকিস্তানের ১০.৩২ শতাংশ এবং কম্বোডিয়ার ২৩.৬৬ শতাংশ। অর্থাৎ এই সময়ের বিচারে আমরা পিছিয়ে আছি। আগে বলেছি, চলতি বছরে আমরা নজিরবিহীন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছি, বছরের শুরুতেই আমরা ৫৬ শতাংশ মজুরি বাড়ালাম, এরপর ফেব্রুয়ারি মাসেই আমাদের রপ্তানি প্রণোদনা ব্যাপক হারে কমানো হলো, সেই সঙ্গে চলছে গ্যাসসংকট ও বন্দর-কাস্টমসের জটিলতা। তারপর জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান। গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য এই শিল্পের ত্যাগ কম নয়। ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকা, কারখানা বন্ধ, সরবরাহ শৃঙ্খল বিপর্যস্ত হয়ে পড়া- এসব আমরা দেখেছি জুলাই মাসে। এর পর থেকে শ্রম খাতে অস্থিরতা শুরু হয়। সেপ্টেম্বর মাসজুড়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ থাকলেও তা শুধু আশুলিয়া ও গাজীপুরের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। শ্রমিক আন্দোলন সমগ্র শিল্পকে প্রতিনিধিত্ব করে না; বরং নির্দিষ্ট এলাকা এবং কিছু কারখানা এই অবস্থার শিকার হচ্ছে। শ্রমিকদের কিছু দাবি অযৌক্তিক ছিল। 

তবু সব কিছু বিবেচনা করে শিল্প ও শ্রমিকের স্বার্থে ১৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষর করেছি, যার মাধ্যমে শিল্পে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। এই চুক্তির অংশ হিসেবে সরকার শ্রমিকদের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধিকে ৫ থেকে ৯ শতাংশ করেছে, যা বাজার ও মুদ্রাস্ফীতির কথা বিবেচনা করে শ্রমিকের স্বার্থে আমরা মেনে নিয়েছি। যদিও আমাদের শিল্প বর্তমানে অর্ডার সংকট, মূল্যপতন, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও ব্যাংকিং সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কারখানা বন্ধও হয়ে গেছে, তার পরও যখন আমরা ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির মাত্র ১১ মাসের মধ্যে পুনরায় বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মেনে নিলাম, তখন এই ধরনের পরিস্থিতি শিল্প, শ্রমিক বা অর্থনীতির জন্য কোনো স্বস্তির বার্তা বহন করে না। ত্রিপক্ষীয় আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত বৃদ্ধির ঘোষণা সত্ত্বেও শ্রমিকরা আবারও অযৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করছে, এবং এটি বিশেষ করে আশুলিয়া ও সাভারে দেখা যাচ্ছে, যা অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত। ঠিক এই সময়ে প্রতিযোগী দেশগুলো তাদের সেক্টরকে আরো শক্তিশালী করতে কাজ করছে। ইউরোপের সঙ্গে এফটিএ করেছে ভিয়েতনাম। সেখানে আমরা এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রভাব মোকাবেলার প্রস্তুতি নেওয়ার সময়ে একটি নজিরবিহীন সংকট পার করছি। আমাদের শিল্পের প্রণোদনা কমানো হচ্ছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। এখন মোকাবেলা করছি ব্যাংকিং সংকট। সব মিলিয়ে প্রবৃদ্ধি সহায়ক কোনো পরিবেশ এ বছর আমরা পাইনি। শিল্পের নিরাপত্তা, গ্যাস সরবরাহ অবিচ্ছিন্ন রাখা, ব্যাংকিং খাতের সহায়তাসহ বেশ কিছু বিষয়ে আমাদের খুব দ্রুত উন্নতি দরকার।

আমরা আশা করি, এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিক ও ফেডারেশন নেতারা তাঁদের নেতৃত্বের পরিচয় দেবেন এবং শ্রমিকদের মধ্যে যে আস্থার সংকট আছে তা দূর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে। শিল্প বন্ধ হলে সেটি কারো জন্যই মঙ্গলজনক হবে না, এটি বোঝাতে হবে। সরল শ্রমিকদের ঘিরে কেউ পরিস্থিতি অশান্ত করছে কি না সে বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে নজরদারি চালাতে হবে। পোশাকশিল্পে সামাজিক সংলাপের গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিটি উদ্যোক্তাকে তাঁর কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে, যাতে কোনো পরিস্থিতিতে কেউ শিল্পের বিরুদ্ধে অবস্থান না নেয়।

রপ্তানি বাড়াতে বৈচিত্র্য জরুরি

বৈশ্বিক পোশাক বাজার অত্যন্ত বৈচিত্র্যময় হয়ে উঠছে, যেখানে শুধু ফ্যাশন বা ট্রেন্ড নয়, বরং পণ্য, কার্যকারিতা, টেকসইতা, ফাইবার এবং সম্প্রতি টেকসই ও পুনর্ব্যবহারযোগ্যতার মতো বিষয়গুলো ফ্যাশন বাজারে বৈচিত্র্য আনছে। আমরা এখন পর্যন্ত পিরামিডের নিচের ধাপেই রয়েছি, অর্থাৎ বেসিক কটন নির্ভর শিল্প এবং টি-শার্ট, ট্রাউজার, সোয়েটার ও ওভেন শার্টে আটকে আছি। তবে গত দশকে আউটার ওয়্যার, ফরমাল ওয়্যার, অ্যাকটিভ ওয়্যার, স্যুট এবং লঁজেরির পণ্যে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ এসেছে এবং এসব খাতে রপ্তানি বাড়ছে, নন-কটন পণ্যের অংশ আমাদের মোট রপ্তানি আয়ের ২৯ শতাংশ ছাড়িয়েছে, যা কয়েক বছর আগেও ২৫ শতাংশ ছিল। আমি মনে করি, উৎকর্ষের এই দিকগুলোতে সরকারের নীতি সহায়তা পেলে আরো বেশি উদ্যোক্তা এগিয়ে আসবেন। সেই সঙ্গে বন্দর ও কাস্টমস সম্পর্কিত জটিলতাগুলো কমানো গেলে এবং গ্যাস সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন করা গেলে এ ধরনের বৈচিত্র্যময় পণ্য তৈরিতে আমরা আরো এগিয়ে যেতে পারব। পাশাপাশি প্রযুক্তি ও দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতির বিষয়গুলোতে আমাদের শিল্পের আরো কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। বাংলাদেশ সব সময় তার সক্ষমতা ও সম্ভাবনা কাজে লাগানোর অদম্য শক্তি প্রদর্শন করেছে। তবে সব কিছু বিনিয়োগ পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল। অবশ্য পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটছে, সেপ্টেম্বর-নভেম্বর সময়ে প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক পর্যায় এসেছে। আশা করছি, সরকারের নেওয়া সব পদক্ষেপের সুফল পেতে শুরু করলে আমরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

লেখক : সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, বিজিএমইএ ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টিম গ্রুপ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
করের বোঝা অনেক বেশি
করের বোঝা অনেক বেশি
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
নতুন দল গণজাগরণের নয়া অধ্যায় রচনা করুক
নতুন দল গণজাগরণের নয়া অধ্যায় রচনা করুক
কর্মসংস্থান না বাড়লে দীর্ঘ মেয়াদে শঙ্কা তৈরি হতে পারে
কর্মসংস্থান না বাড়লে দীর্ঘ মেয়াদে শঙ্কা তৈরি হতে পারে
কারাগার থেকে হৃদয়ের মণিকোঠায় তারেক রহমান
কারাগার থেকে হৃদয়ের মণিকোঠায় তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আন্তর্জাতিক বন দিবস দিবস পালিত
আন্তর্জাতিক বন দিবস দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত চুল পড়লে করণীয়
অতিরিক্ত চুল পড়লে করণীয়

৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইসলামের সামাজিক সৌন্দর্য ও শিষ্টাচার
ইসলামের সামাজিক সৌন্দর্য ও শিষ্টাচার

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বগুড়ায় ট্রাকচাপায় নিহত ২, আহত ২১
বগুড়ায় ট্রাকচাপায় নিহত ২, আহত ২১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদে ঢাকাবাসীর জন্য ডিএমপির ১৪ নির্দেশনা
ঈদে ঢাকাবাসীর জন্য ডিএমপির ১৪ নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টায় যুবক গ্রেফতার
গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টায় যুবক গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার সোনাতলায় যুবদলের ইফতার মাহফিল
বগুড়ার সোনাতলায় যুবদলের ইফতার মাহফিল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
গাবতলী বাস টার্মিনাল পরিদর্শনে বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লাকেম্বা শাখা লিবারেল পার্টি অব অস্ট্রেলিয়ার ইফতার ও ডিনার অনুষ্ঠিত
লাকেম্বা শাখা লিবারেল পার্টি অব অস্ট্রেলিয়ার ইফতার ও ডিনার অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : রিজভী
আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেকৃবি প্রশাসনের উদ্যোগে ইফতার নিয়ে বিতর্কের ঝড়
শেকৃবি প্রশাসনের উদ্যোগে ইফতার নিয়ে বিতর্কের ঝড়

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বাংলাদেশই দেশবাসীর মূল আকাঙ্ক্ষা : নবীউল্লাহ নবী
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশই দেশবাসীর মূল আকাঙ্ক্ষা : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২
নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিলেন মার্ক কার্নি
সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিলেন মার্ক কার্নি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিআইইউর ইন্ডাস্ট্রি গেস্ট স্পিকার সেশন অনুষ্ঠিত
সিআইইউর ইন্ডাস্ট্রি গেস্ট স্পিকার সেশন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ
সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আওয়ামী লীগের সাথে কোন আপোষ হবে না'
'আওয়ামী লীগের সাথে কোন আপোষ হবে না'

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিন'
'প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৌসুম শেষ দিবালার, লাগবে অস্ত্রোপচার
মৌসুম শেষ দিবালার, লাগবে অস্ত্রোপচার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ দিন পরে ভেসে উঠলো লঞ্চের ধাক্কায় নিখোঁজ শিশুর মরদেহ
৩ দিন পরে ভেসে উঠলো লঞ্চের ধাক্কায় নিখোঁজ শিশুর মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ার বিপক্ষে যে কারণে ৭ জনকে বদলি নামিয়েছে ব্রাজিল
কলম্বিয়ার বিপক্ষে যে কারণে ৭ জনকে বদলি নামিয়েছে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির
আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষা বিভাগ বন্ধের নির্বাহী আদেশে সই করলেন ট্রাম্প
শিক্ষা বিভাগ বন্ধের নির্বাহী আদেশে সই করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন
আইপিএলের নিয়মে পরিবর্তন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলাফত মজলিস ফুলগাজী উপজেলা শাখার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
খেলাফত মজলিস ফুলগাজী উপজেলা শাখার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!
গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের বৃত্তে পাকিস্তান; যা বললেন আফ্রিদি
হারের বৃত্তে পাকিস্তান; যা বললেন আফ্রিদি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন
৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা
ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা
মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ কোনটি, বাংলাদেশ কোন অবস্থানে?
বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ কোনটি, বাংলাদেশ কোন অবস্থানে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবরুদ্ধের পর পুলিশি হেফাজতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক পিআরও শরীফ
অবরুদ্ধের পর পুলিশি হেফাজতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক পিআরও শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার
ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক
হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই
দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৬টি মামলা ছিলো গুলশানে গুলিতে নিহত যুবকের বিরুদ্ধে’
‘৬টি মামলা ছিলো গুলশানে গুলিতে নিহত যুবকের বিরুদ্ধে’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার হুমকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে ইউরোপ
রাশিয়ার হুমকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘তারা আমাকে হত্যা করতে চায়’
‘তারা আমাকে হত্যা করতে চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত ১টার মধ্যে যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
রাত ১টার মধ্যে যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত
গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন
বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা সর্বোচ্চ ৭ বছর রেখে আইন পাস
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা সর্বোচ্চ ৭ বছর রেখে আইন পাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২
নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!
গাজায় মৃত্যুর মিছিলের মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় ট্রাম্পের ‘পূর্ণ সমর্থন’!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নববর্ষের বার্তায় যা বললেন খামেনি
নববর্ষের বার্তায় যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে শতাধিক ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির ইফতার পার্টিতে এক টেবিলে সোনিয়া গান্ধী-জয়া বচ্চন-যাদবরা
দিল্লির ইফতার পার্টিতে এক টেবিলে সোনিয়া গান্ধী-জয়া বচ্চন-যাদবরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগ্ম সচিব পদে ১৯৬ কর্মকর্তার পদোন্নতি
যুগ্ম সচিব পদে ১৯৬ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকারদেরও বেতন হবে ২৩ মার্চ
ব্যাংকারদেরও বেতন হবে ২৩ মার্চ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে আসবেন খালেদা পরে তারেক
আগে আসবেন খালেদা পরে তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিক বৈঠক নয় হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ
আনুষ্ঠানিক বৈঠক নয় হবে সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতনের পর বন্ধ ৭৭ লাখ সিম
হাসিনার পতনের পর বন্ধ ৭৭ লাখ সিম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরসা এখন খালেদের হাতে
আরসা এখন খালেদের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট নিয়ে তেলেসমাতি
টিকিট নিয়ে তেলেসমাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
ইতিহাসের পাতায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

ভুয়া যোগ্যতায় ডব্লিউএইচওর পরিচালক পুতুল
ভুয়া যোগ্যতায় ডব্লিউএইচওর পরিচালক পুতুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে ইলিশ
সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে ইলিশ

নগর জীবন

খাদ্যে বিষ আগের মতোই
খাদ্যে বিষ আগের মতোই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাদের স্মৃতি বৃদ্ধাশ্রমে থাকা মায়েদের
বিষাদের স্মৃতি বৃদ্ধাশ্রমে থাকা মায়েদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবিতে বিদেশি শিল্পীর হিড়িক
ঢাকাই ছবিতে বিদেশি শিল্পীর হিড়িক

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলশানে প্রকাশ্যে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি
গুলশানে প্রকাশ্যে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত
জাতিসংঘ অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত

প্রথম পৃষ্ঠা

এত দিন বিভ্রান্তিকর উন্নয়নের বয়ান ছিল
এত দিন বিভ্রান্তিকর উন্নয়নের বয়ান ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবের বোলিংয়ে আর বাধা নেই
সাকিবের বোলিংয়ে আর বাধা নেই

মাঠে ময়দানে

পরীর মধুর সময়
পরীর মধুর সময়

শোবিজ

কণ্ঠশিল্পী সিয়াম-হিমি
কণ্ঠশিল্পী সিয়াম-হিমি

শোবিজ

সংখ্যালঘু নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের
সংখ্যালঘু নিয়ে সরকারের পদক্ষেপ স্বাগত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যান্সির চাওয়া
ন্যান্সির চাওয়া

শোবিজ

ঐক্যের সংলাপ শুরু ১২০ প্রশ্নে একমত এলডিপি
ঐক্যের সংলাপ শুরু ১২০ প্রশ্নে একমত এলডিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক গান নিয়ে কাজের চাপটা একটু বেশি
মৌলিক গান নিয়ে কাজের চাপটা একটু বেশি

শোবিজ

মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচনের দিকে
মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচনের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে শিলংয়ে বাংলাদেশ
স্বপ্ন নিয়ে শিলংয়ে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সকালের গানে রিজিয়া পারভীন
সকালের গানে রিজিয়া পারভীন

শোবিজ

জাহিদের কথায় লুৎফরের গান
জাহিদের কথায় লুৎফরের গান

শোবিজ

সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ
সিমিনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিলের নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট হবে ব্যবসাবান্ধব
বাজেট হবে ব্যবসাবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধকৌশলে আমরা এগিয়ে ছিলাম
যুদ্ধকৌশলে আমরা এগিয়ে ছিলাম

পেছনের পৃষ্ঠা