শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রপ্তানি খাত বহুমুখী করতে হবে

আবদুল্লাহ হিল রাকিব
অনলাইন ভার্সন
রপ্তানি খাত বহুমুখী করতে হবে

রপ্তানি আয় বাড়ানোর জন্য আমরা তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পোশাক খাতের ওপর নির্ভরতা আরো বাড়ছে। বর্তমানে এই খাত থেকে মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশ আসে। একটি জাতীয় রপ্তানি কৌশল তৈরি করে সে অনুযায়ী এগোতে হবে, তা না হলে একক পণ্যের ওপর রপ্তাানিনির্ভরতা কাটবে না। অর্থনীতির স্বার্থে রপ্তানি খাত বহুমুখী করাও অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। বৈশ্বিক ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি র‌্যাংকিংয়ের দিক থেকে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে আছি, অর্থাৎ পণ্যে বৈচিত্র্যের সক্ষমতা আমাদের অনেক কম। আমাদের এই সক্ষমতা বাড়াতে সব দিক নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনআমাদের বেশ কিছু উদীয়মান খাত আছে; যেমন- চামড়াপণ্য, নন-লেদার ফুটওয়্যার, ফার্মাসিউটিক্যালস, আইসিটি, সিরামিকস ইত্যাদি। এগুলোর যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে। তবে এর জন্য জ্বালানি, আর্থিক, ব্যাংকিং সহায়তা এবং আমদানি-রপ্তানি ক্ষেত্রে আরো বেশি নীতি সহায়তা প্রয়োজন। ২০২৬-এর পরে কোন বাজারে কোন পণ্য কী ধরনের শুল্ক বাধার সম্মুখীন হবে সে বিষয়টি স্পষ্ট নয়।

চলতি বছর আমরা অনেক ধরনের বাধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের অভ্যন্তরীণ সংকট, বিশেষ করে গ্যাসসংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, শ্রম খাতে অস্থিরতা, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মতো বিষয় মোকাবেলা করতে হয়েছে। এর পাশপাশি সরবরাহ শৃঙ্খলে সংকট, ব্যাংকিং খাতে বিপর্যয়, বিনিয়োগ মন্থর হওয়া এবং অন্যদিকে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ ও অর্থনৈতিক সূচকগুলোতে অস্থিরতা চলছে। সব মিলিয়ে আমরা একটি অনিশ্চিত সময় পার করছি।

চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১১.৭ শতাংশ। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছর কোনো প্রবৃদ্ধি নেই। অর্থাৎ গত তিন বছরের বিচারে পোশাক খাতে প্রবৃদ্ধি শূন্য। আপেক্ষিক মানদণ্ডে প্রবৃদ্ধির পরিমাণ মাপলে হয়তো সঠিক চিত্র দেখা যাবে না। একটি বছরে কোনো কারণে কোনো দেশের রপ্তানি কম হতে পারে। সে ক্ষেত্রে পরের বছর রপ্তানি স্বাভাবিক হয়ে এলে প্রবৃদ্ধি বেশি দেখায়। ঠিক এর উল্টোটিও হতে পারে।

জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে আমাদের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.২৭ শতাংশ। ভারতের ৭.৭৫ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৯.৯৫ শতাংশ, পাকিস্তানের ১০.৩২ শতাংশ এবং কম্বোডিয়ার ২৩.৬৬ শতাংশ। অর্থাৎ এই সময়ের বিচারে আমরা পিছিয়ে আছি। আগে বলেছি, চলতি বছরে আমরা নজিরবিহীন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছি, বছরের শুরুতেই আমরা ৫৬ শতাংশ মজুরি বাড়ালাম, এরপর ফেব্রুয়ারি মাসেই আমাদের রপ্তানি প্রণোদনা ব্যাপক হারে কমানো হলো, সেই সঙ্গে চলছে গ্যাসসংকট ও বন্দর-কাস্টমসের জটিলতা। তারপর জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান। গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য এই শিল্পের ত্যাগ কম নয়। ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকা, কারখানা বন্ধ, সরবরাহ শৃঙ্খল বিপর্যস্ত হয়ে পড়া- এসব আমরা দেখেছি জুলাই মাসে। এর পর থেকে শ্রম খাতে অস্থিরতা শুরু হয়। সেপ্টেম্বর মাসজুড়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ থাকলেও তা শুধু আশুলিয়া ও গাজীপুরের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। শ্রমিক আন্দোলন সমগ্র শিল্পকে প্রতিনিধিত্ব করে না; বরং নির্দিষ্ট এলাকা এবং কিছু কারখানা এই অবস্থার শিকার হচ্ছে। শ্রমিকদের কিছু দাবি অযৌক্তিক ছিল। 

তবু সব কিছু বিবেচনা করে শিল্প ও শ্রমিকের স্বার্থে ১৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষর করেছি, যার মাধ্যমে শিল্পে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। এই চুক্তির অংশ হিসেবে সরকার শ্রমিকদের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধিকে ৫ থেকে ৯ শতাংশ করেছে, যা বাজার ও মুদ্রাস্ফীতির কথা বিবেচনা করে শ্রমিকের স্বার্থে আমরা মেনে নিয়েছি। যদিও আমাদের শিল্প বর্তমানে অর্ডার সংকট, মূল্যপতন, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও ব্যাংকিং সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কারখানা বন্ধও হয়ে গেছে, তার পরও যখন আমরা ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির মাত্র ১১ মাসের মধ্যে পুনরায় বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মেনে নিলাম, তখন এই ধরনের পরিস্থিতি শিল্প, শ্রমিক বা অর্থনীতির জন্য কোনো স্বস্তির বার্তা বহন করে না। ত্রিপক্ষীয় আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত বৃদ্ধির ঘোষণা সত্ত্বেও শ্রমিকরা আবারও অযৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করছে, এবং এটি বিশেষ করে আশুলিয়া ও সাভারে দেখা যাচ্ছে, যা অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত। ঠিক এই সময়ে প্রতিযোগী দেশগুলো তাদের সেক্টরকে আরো শক্তিশালী করতে কাজ করছে। ইউরোপের সঙ্গে এফটিএ করেছে ভিয়েতনাম। সেখানে আমরা এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রভাব মোকাবেলার প্রস্তুতি নেওয়ার সময়ে একটি নজিরবিহীন সংকট পার করছি। আমাদের শিল্পের প্রণোদনা কমানো হচ্ছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। এখন মোকাবেলা করছি ব্যাংকিং সংকট। সব মিলিয়ে প্রবৃদ্ধি সহায়ক কোনো পরিবেশ এ বছর আমরা পাইনি। শিল্পের নিরাপত্তা, গ্যাস সরবরাহ অবিচ্ছিন্ন রাখা, ব্যাংকিং খাতের সহায়তাসহ বেশ কিছু বিষয়ে আমাদের খুব দ্রুত উন্নতি দরকার।

আমরা আশা করি, এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিক ও ফেডারেশন নেতারা তাঁদের নেতৃত্বের পরিচয় দেবেন এবং শ্রমিকদের মধ্যে যে আস্থার সংকট আছে তা দূর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে। শিল্প বন্ধ হলে সেটি কারো জন্যই মঙ্গলজনক হবে না, এটি বোঝাতে হবে। সরল শ্রমিকদের ঘিরে কেউ পরিস্থিতি অশান্ত করছে কি না সে বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে নজরদারি চালাতে হবে। পোশাকশিল্পে সামাজিক সংলাপের গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিটি উদ্যোক্তাকে তাঁর কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে, যাতে কোনো পরিস্থিতিতে কেউ শিল্পের বিরুদ্ধে অবস্থান না নেয়।

রপ্তানি বাড়াতে বৈচিত্র্য জরুরি

বৈশ্বিক পোশাক বাজার অত্যন্ত বৈচিত্র্যময় হয়ে উঠছে, যেখানে শুধু ফ্যাশন বা ট্রেন্ড নয়, বরং পণ্য, কার্যকারিতা, টেকসইতা, ফাইবার এবং সম্প্রতি টেকসই ও পুনর্ব্যবহারযোগ্যতার মতো বিষয়গুলো ফ্যাশন বাজারে বৈচিত্র্য আনছে। আমরা এখন পর্যন্ত পিরামিডের নিচের ধাপেই রয়েছি, অর্থাৎ বেসিক কটন নির্ভর শিল্প এবং টি-শার্ট, ট্রাউজার, সোয়েটার ও ওভেন শার্টে আটকে আছি। তবে গত দশকে আউটার ওয়্যার, ফরমাল ওয়্যার, অ্যাকটিভ ওয়্যার, স্যুট এবং লঁজেরির পণ্যে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ এসেছে এবং এসব খাতে রপ্তানি বাড়ছে, নন-কটন পণ্যের অংশ আমাদের মোট রপ্তানি আয়ের ২৯ শতাংশ ছাড়িয়েছে, যা কয়েক বছর আগেও ২৫ শতাংশ ছিল। আমি মনে করি, উৎকর্ষের এই দিকগুলোতে সরকারের নীতি সহায়তা পেলে আরো বেশি উদ্যোক্তা এগিয়ে আসবেন। সেই সঙ্গে বন্দর ও কাস্টমস সম্পর্কিত জটিলতাগুলো কমানো গেলে এবং গ্যাস সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন করা গেলে এ ধরনের বৈচিত্র্যময় পণ্য তৈরিতে আমরা আরো এগিয়ে যেতে পারব। পাশাপাশি প্রযুক্তি ও দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতির বিষয়গুলোতে আমাদের শিল্পের আরো কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। বাংলাদেশ সব সময় তার সক্ষমতা ও সম্ভাবনা কাজে লাগানোর অদম্য শক্তি প্রদর্শন করেছে। তবে সব কিছু বিনিয়োগ পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল। অবশ্য পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটছে, সেপ্টেম্বর-নভেম্বর সময়ে প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক পর্যায় এসেছে। আশা করছি, সরকারের নেওয়া সব পদক্ষেপের সুফল পেতে শুরু করলে আমরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারব।

লেখক : সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, বিজিএমইএ ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টিম গ্রুপ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে