শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ শ্রমিক প্রস্তুত করুন

আল-আমিন নয়ন
অনলাইন ভার্সন
চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ শ্রমিক প্রস্তুত করুন

অভিবাসনপ্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও শ্রমিকদের দক্ষতার অভাবে বাংলাদেশের প্রবাসী কর্মীদের জন্য বেশ কিছু শ্রমবাজার বন্ধ রয়েছে। বন্ধ থাকা শ্রমবাজারগুলো পুনরায় চালু করতে সরকারকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এর পাশাপাশি নতুন শ্রমবাজার চালু করতে হবে। নতুন শ্রমবাজারের জন্য প্রথমে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি ও উন্নয়ন করা প্রয়োজন। এর জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার ও শ্রম চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ শ্রমিক প্রস্তুত করুনমন্ত্রণালয়ের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়ন ও নতুন শ্রমবাজারের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ ও প্রশিক্ষিত শ্রমিক প্রন্তুত করতে হবে। তাহলেই আগামী দিনে শ্রমবাজার হবে দক্ষ, ন্যায্য, টেকসই ও নিরাপদ। এটি অর্জনের ফলে শ্রমবাজারে যেমন দক্ষ শ্রমিকদের চাহিদা পূরণ হবে, তেমনি শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে।

দক্ষ শ্রমিক প্রস্তুতে পেশাগত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। এর জন্য বাজারের চাহিদা অনুযায়ী বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ অর্থাৎ নির্মাণ, নার্সিং, কৃষি ও তথ্য-প্রযুক্তি খাতে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। একই সঙ্গে গন্তব্য দেশের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। প্রশিক্ষণের পর কর্মীদের আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য মানের প্রশিক্ষণ সনদ প্রদান করতে হবে। শুধু প্রশিক্ষণেই থেমে থাকলে চলবে না, নতুন বাজারের জন্য চাই গবেষণা। বিশ্বজুড়ে নতুন শ্রমবাজার চিহ্নিত করার জন্য একটি গবেষণাদল তৈরি করা প্রয়োজন। এই দলটি কোন দেশে শ্রমিকের চাহিদা বেশি তা নির্ধারণ করবে। যেসব দেশে ভবিষ্যতে শ্রম চাহিদা বাড়বে, সেগুলোর দিকে দলটি নজর রাখবে। যেসব দেশে উৎপাদনশীল শিল্প ও নির্মাণ খাতে চাহিদা বেশি সেগুলোতে যোগাযোগ বৃদ্ধি করবে।

প্রশিক্ষণ ও গবেষণাদলের পাশাপাশি নতুন শ্রমবাজারে কর্মী পাঠানোর জন্য নিয়োগপ্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও সহজ করতে হবে। প্রবাসী শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ শ্রমিক প্রস্তুত করুনহবে। নতুন শ্রমবাজার খুলতে হলে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারকে শ্রমিকদের অধিকার ও সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়ে আশ্বস্ত করতে হবে। শ্রমিকদের ন্যায্য বেতন ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে চুক্তি বাধ্যতামূলক করতে হবে। প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য দেশে ও বিদেশে আইনগত সুরক্ষা ব্যবস্থা চালু রাখতে হবে। নতুন বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে শ্রমিক পাচারের ঘটনা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। এর জন্য অনিবন্ধিত বা ভুয়া এজেন্সিগুলোর কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। পাশাপাশি মানবপাচারবিরোধী আইন কার্যকর করতে হবে। নতুন বাজারের সম্ভাব্য নিয়োগদাতাদের বাংলাদেশি শ্রমিকদের দক্ষতা ও যোগ্যতার বিষয়ে অবহিত করতে হবে।

দ্বিপক্ষীয় চুক্তি পুনরুদ্ধার ও বন্ধ বাজারগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য উচ্চ পর্যায়ের সরকারি বৈঠক আয়োজন করা প্রয়োজন। নিয়োগসংক্রান্ত দ্বিপক্ষীয় চুক্তিগুলো পুনর্বিবেচনা করা এবং সংশোধনের মাধ্যমে উভয় পক্ষের স্বার্থ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা দরকার। এর জন্য অভিবাসনপ্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি কর্মী নিয়োগে মধ্যস্বত্বভোগী ও অবৈধ দালালচক্র নির্মূল করতে হবে। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এর অনলাইনভিত্তিক স্বচ্ছ রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা চালু করতে হবে। দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বৈদেশিক শ্রমবাজারের চাহিদা অনুযায়ী কর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণকেন্দ্র স্থাপন এবং সুনির্দিষ্ট দক্ষতা উন্নয়ন প্রগ্রাম চালু করতে হবে। বিদেশি নিয়োগদাতাদের চাহিদা অনুযায়ী ভাষা, প্রযুক্তি ও পেশাগত দক্ষতা প্রদান করতে হবে। 

বিদেশে পাঠানোর আগে কর্মীদের কাজের শর্ত, বেতন এবং সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। বিদেশে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য একটি সুরক্ষা ব্যবস্থা চালু করতে হবে, যাতে কর্মীরা তাঁদের অধিকার রক্ষা করতে পারেন। বৈদেশিক শ্রমবাজারে কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে। শ্রমবাজারগুলোতে বাংলাদেশের কর্মীদের ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রভাবশালী কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। যাঁরা সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন, তাঁদের উদাহরণ দিয়ে বাজারগুলোতে বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্যতা পুনঃস্থাপন করা সম্ভব। সরকার যদি উল্লেখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করে, তাহলে বন্ধ থাকা শ্রমবাজার পুনরায় চালু করার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। একই সঙ্গে নতুন শ্রমবাজার খোঁজার মাধ্যমে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স বৃদ্ধি এবং প্রবাসী শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হবে। এর ফলে আমাদের রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৃদ্ধি পাবে।

বর্তমানে বাংলাদেশের রেমিট্যান্সপ্রবাহ সাম্প্রতিক সময়ের তুলনায় স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। ২০২৩ সালের শেষের দিকে এবং ২০২৪ সালের শুরুর পূর্বাভাস অনুসারে, বার্ষিক রেমিট্যান্সপ্রবাহ ২৩ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারের আড়াই শতাংশ প্রণোদনা, ডলারের বিনিময় হার সমন্বয় এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের কার্যক্রম উন্নত হওয়ার ফলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ছে। বিশেষত মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ পাঠানোর অনুপ্রেরণায় এই প্রবাহ ইতিবাচক দিক দেখাচ্ছে। তবে কিছু চ্যালেঞ্জও বিদ্যমান; যেমন- হুন্ডি চ্যানেলের প্রতিযোগিতা এবং আনুষ্ঠানিক চ্যানেলের কার্যকারিতার সীমাবদ্ধতা। ফলে রেমিট্যান্সপ্রবাহে উল্লেখযোগ্য উন্নতি নিশ্চিত করতে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় হুন্ডি ব্যবসা (অবৈধ অর্থ লেনদেনের একটি প্রথাগত পদ্ধতি) বন্ধ করতে হবে।

হুন্ডি ব্যবসা এখনো জনপ্রিয় থাকার পেছনে কয়কটি কারণ রয়েছে। সরকার বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য প্রণোদনা দিলেও অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানোকে সহজ ও সুবিধাজনক মনে করেন। এর কারণ হচ্ছে, সহজ ও দ্রুত প্রক্রিয়ায় হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়; এবং অনেক ক্ষেত্রেই তা তাৎক্ষণিক। ব্যাংক বা মানি এক্সচেঞ্জের মতো প্রক্রিয়ায় অনেক সময় প্রয়োজন হয় এবং নথিপত্র জমা দিতে হয়, যা অনেকের জন্য ঝামেলার মনে হয়। বৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলের তুলনায় হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীরা অনেক সময় বেশি বিনিময় হার পান। সরকার নির্ধারিত রেটের তুলনায় বাজারের কালো রেট প্রায়ই বেশি থাকে, যা প্রবাসীদের আকর্ষণ করে। অনেক প্রবাসীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই বা তাঁরা ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে পরিচিত নন। হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠাতে কোনো আনুষ্ঠানিক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হয় না। হুন্ডি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ওপর আঞ্চলিক বা ব্যক্তিগতভাবে আস্থা থাকায় প্রবাসীরা এই পদ্ধতি বেছে নেন। এটি প্রায়ই পরিবারের সদস্য বা পরিচিতদের মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যা বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ায়।

সরকার বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রণোদনা দিলেও তা অনেক ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত নয়। প্রবাসীদের বড় অংশ মনে করেন, হুন্ডির মাধ্যমে তাঁরা দ্রুত এবং অধিক লাভজনক সুবিধা পান। অনেক প্রবাসী জানেন না যে হুন্ডি অবৈধ এবং অর্থনীতি ও দেশের ওপর এর কী ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। সচেতনতার অভাবে তাঁরা এই পদ্ধতিকে স্বাভাবিক মনে করেন। এর জন্য প্রবাসীদের বৈধ উপায়ে অর্থ পাঠানোর উপকারিতা এবং হুন্ডির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানাতে হবে। ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকার বিনিময় হার আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। কাগজপত্র বা সময়ের জটিলতা কমিয়ে সহজ ও দ্রুত লেনদেন ব্যবস্থা চালু করতে হবে। রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য সহজ অ্যাপ এবং সেবাগুলো চালু করতে হবে। এটি একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, যা সমাধানের জন্য সরকারের পাশাপাশি প্রবাসী কর্মী এবং সাধারণ জনগণেরও সচেতন ভূমিকা প্রয়োজন।

আগামীর শ্রমবাজার শক্তিশালী করতে হলে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট স্থাপন করতে হবে। নতুন প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং অটোমেশনের ওপর ভিত্তি করে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। অনলাইনে ভিসা আবেদন, বৈধ কাগজপত্র যাচাই এবং শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রবাসীদের একটি ডিজিটাল ডেটাবেইস তৈরি করতে হবে। শ্রমিকদের অভিযোগ দ্রুত সমাধান করতে দূতাবাসের কার্যক্রম আরো গতিশীল করতে হবে। নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র, আইনি সহায়তা এবং মানসিক সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। ইউরোপ, পূর্ব এশিয়া, ও আফ্রিকায় নতুন শ্রমবাজার তৈরি করতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা বাড়াতে হবে। এর সঙ্গে প্রতিটি দেশের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ শ্রমিক প্রস্তুত করতে হবে।

লেখক : ম্যানেজার, ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টার।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

এই মাত্র | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১২ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে