শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সাংস্কৃতিক বিকাশই পারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে

জাকিয়া বারী মম
অনলাইন ভার্সন
সাংস্কৃতিক বিকাশই পারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে

‘মানুষ জন্মাচ্ছে তাও রাজনীতি
মানুষ মরছে তাও রাজনীতি’

রাজনীতির পরিপূরকতায় মানুষকে এভাবেই দেখেছেন প্রিয় কবি আবুল হাসান। রাজনীতি নিয়ে অনেক মানুষের আগ্রহ না থাকলেও মানুষকে নিয়ে আগ্রহ আছে রাজনীতির। আর চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান গোটা বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে এসেছে একই পতাকার নিচে। নিজের কাজ নিয়ে মানুষ ছিল ভালো-মন্দ, যদিও পার হতে হয়েছে নানা প্রতিবন্ধকতা।

চব্বিশের ১৪ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক ইউটোপিয়ান গল্পের শুটিংয়ে সারা রাত জেগেছি, ক্লান্ত তবু অদ্ভুত অবিশ্রান্ত। এমন এক গল্পের চরিত্রে অবতীর্ণ হয়ে রাতভর খোলা কালো আকাশের নিচে নিজেকে মেলে ধরতে চেয়েছি। কিন্তু ভাঁজে ভাঁজে স্লোগানে উঠে আসা মশাল মিছিল এড়াতে পারিনি। সারা রাতের সেই ইউটোপিয়ান গল্পে নির্দেশক যে জাদুবাস্তবতা হাজির করতে চেয়েছিলেন, তা গল্প আর রাজনীতি মিলে তৈরি করেছিল এক পরাবাস্তবতা। ছাত্ররা জেগে উঠেছিল মশালে-মিছিলে-গানে- ‘তুমি কে আমি কে? রাজাকার রাজাকার! কে বলেছে কে বলেছে? স্বৈরাচার স্বৈরাচার।’

এই তো শুরু সেই গণ-অভ্যুথানের, যা বিপ্লব না হলেও বাংলাদেশের গণমানুষের চিৎকার হয়ে উঠেছিল। যে চিৎকার শোষণ, নিপীড়ন, দুর্নীতি আর বাকস্বাধীনতা হরণের বিপক্ষে এ দেশের মানুষের তীব্র প্রতিবাদ। সাতচল্লিশের দেশভাগের পর থেকে বায়ান্ন, উনসত্তর, একাত্তর, নব্বই পার করে চব্বিশ চোখে দেখার অভিজ্ঞতা তৈরি করল।

১৪ জুলাই ছাত্ররা এক হয়েছিল কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজু ভাস্কর্য ঘিরে, যা পরে শোষকগোষ্ঠীর নিপীড়নের মুখে এক দফায় পরিণত হয়েছিল। ১৪ জুলাই, ১৬ জুলাই, ১৮ জুলাই শহীদ আবু সাঈদ, ফাইয়াজ, প্রিয় থেকে শহীদ মুগ্ধরা দেশের মানুষের স্বার্থ সংরক্ষণে রক্তাক্ত হয়েছে, ঝরেছে সহস্রাধিক তরুণ প্রাণ। যাদের আমরা অনেকেই ভেবেছি প্রযুক্তিতে বুঁদ হয়ে থাকা প্রায় অকার্যকর প্রজন্ম, তারাই আমাদের শিখিয়েছে দেশকে নতুন করে ভালোবাসার মন্ত্র। উনসত্তর, একাত্তর, নব্বইয়ের গণজাগরণ দেখার সুযোগ হয়নি, কিন্তু স্মৃতিতে চব্বিশ থাকবে জনজাগরণের দগদগে প্রাণবন্ত চিত্র হয়ে। চব্বিশের স্বতঃস্ফূর্ত জনজোয়ার উঠে এসেছে স্লোগানে, গর্জে উঠেছে গান-কবিতায়, জ্বলে উঠেছে পোস্টারে, প্ল্যাকার্ড আর গ্রাফিতিতে।

এ দেশের মানুষের বুকের মাঝে স্বাধীনতার প্রশ্নে এমন আগুন জ্বলেছে বারবার, এ আমার দেশের সংস্কৃতি, আমার দেশের ঐতিহ্য। স্বাধীনতা থেকে গণ-অভ্যুত্থান—নজরুল ধরে আছে বাংলার হাত। সেই সংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় এবারেও নজরুল প্রাসঙ্গিক- ‘গাহি সাম্যের গান-/মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’ কিংবা ‘বল বীর বল চির উন্নত মম শির’-এর মতো মানুষের জয়গানে। যাত্রাপালা থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-পরবর্তী বাহাত্তরে থিয়েটার আন্দোলনে শিল্পীরা যুক্ত হয়েছিলেন দেশের মানুষের অধিকার আদায়ে। সেই সংগ্রামে পথনাটক, থিয়েটার, সাহিত্য, গান নিয়ে লড়েছেন মমতাজউদদীন আহমদ, সেলিম আল দীন, ফেরদৌসী মজুমদার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ হাসান ইমাম, জ্যোত্স্না বিশ্বাস, অমিত সরকার, আবুল হাসান, হেলাল হাফিজ এবং আরো অনেক গুণী সাংস্কৃতিক ব্যক্তি।

এই চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানেও বাংলাদেশের শিল্পী, সাহিত্যিক, শিক্ষকদের একাংশ যুক্ত হয়েছিল। যুক্ত হয়েছিল সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ, অভিভাবক, শ্রমিক, সাংবাদিক, এমনকি পথশিশুও। এই সবই কমবেশি আমাদের জানা। কিন্তু এই গণঅভ্যুত্থানে এ দেশের মানুষ কী চেয়েছে, কেন এই গণপ্লাবন তা মুখ্য বিষয়।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা আছে বাংলাদেশের জনগণের সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কথা, যা একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও মুক্তচিন্তার বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫৪ বছরেও সাধারণ মানুষ তা উদযাপন করতে পারেনি, বারবার স্বৈরাচারের দেখা মিলেছে এই বাংলায়। তাই চব্বিশে ছাত্রদের হাত ধরে, প্রযুক্তিকে নির্ভর করে এই গণ-অভ্যুত্থান। প্রযুক্তির এই জাগরণের সময়ে এসে তাই খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসাই কেবল মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না। শারীরিক নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, মুক্তচিন্তার বিকাশ, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকার প্রয়োগ, অসাম্প্রদায়িক সমাজব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক বিকাশও এখনকার বাংলাদেশের মৌলিক চাহিদা।

১০ ডিসেম্বর ২০২৪-এ প্রকাশিত দ্য পোস্টের এক জরিপে দেখা গেছে, স্বৈরাচারের শাসনামলে ২৮ লাখ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার হয়েছে, যা ফিরিয়ে এনে দেশের কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে আমূল পরিবর্তন বা সংস্কার করা সম্ভব, যাতে দেশের কৃষিসম্পদ দেশের মানুষের সব চাহিদা মেটাতে পারে, মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে আর পারে মেধাপাচার ঠেকাতে। মহানগরী ঢাকা এবং বাকি সাতটি বিভাগে পাবলিক লাইব্রেরি তৈরির মাধ্যমে মানুষের মেধা বিকাশের কাজ হাতে নেওয়া খুবই জরুরি, যেন আরো ২০ বছর পরে একটা শিক্ষিত জাতি হয়ে উঠতে পারি আমরা।

এর সঙ্গে সিনেমা হল স্থাপন এবং ফিল্ম ইনস্টিটিউট খুবই অসাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষায় সংস্কারের মাধ্যমে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারি, যা আমাদের সুকান্তের দুর্মর বাংলাদেশে পরিণত করতে পারে। এমনই সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মাধ্যমে বিশ্বের বিস্ময় হতে পারে বাংলাদেশ। সুকান্তের ভাষায়-

‘সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী/অবাক তাকিয়ে রয়/
জ্বলে পুরে-মরে ছারখার/তবু মাথা নোয়াবার নয়’

এমন সব আশা নিয়ে আবু সাঈদরা বুক পেতে দিয়েছিল পুলিশের গুলির সামনে, দেশজুড়ে আঁকা হয়েছিল গ্রাফিতি, স্লোগানে মুখর হয়েছিল রাজপথ, আবেগে ভেসেছিল সোশ্যাল মিডিয়া। একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শেষ করছি, সেই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কী হবে তা না ভেবে ছাত্রদের মৃত্যুতে মুখে শুধু আন্দোলনে সক্রিয় হয়ে ওঠাই নয়; সে অভিজ্ঞতা নিজ পরিবারের এই প্রজন্মের বাচ্চা ছেলেটার পেটে গুলি লাগার সেই রাতের অভিজ্ঞতা।

৪ আগস্ট রাতে জানতে পারি, বোনের ছেলে দীপ্র মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে, যার বাবা লে. কর্নেল কাজী রবি পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের একজন শহীদ। মেডিক্যালে তাকে দেখতে যাই রাতেই, তখনো সে শঙ্কামুক্ত নয়। অপারেশন লাগবে, কারণ পেটের নিচে গুলি লেগে তা পেটের অন্য পাশ দিয়ে চিরে বেরিয়ে গেছে। ভয়াবহ সেই অনুভূতি। ছাত্র, শিশু, সাধারণ মানুষ মরছিল স্বৈরাচারী শাসকের গুলিতে। তার ওপর যখন সে আঘাত পরিবারের সদস্যের ওপর হয়, তা ব্যাখ্যার অতীত। পর পর একাধিকবার অস্ত্রোপচারের পর এখন সে মায়ের কোলে ফিরেছে; কিন্তু ফিরেছে রক্তাক্ত সেই বেদনা নিয়ে। জীবনের বাজি নিয়ে দীপ্র এবং দীপ্রর মতো হাজারো আহত ছাত্র, শ্রমিক, সাধারণ মানুষ এখনো লড়ছে বুলেটের স্প্লিন্টার নিয়ে, হাত-পা হারিয়ে, চোখ হারিয়ে। সেইসব বীর যোদ্ধার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা এই নতুন স্বপ্নের বাংলাদেশের পবিত্র দায়িত্ব। বায়ান্নর ভাষাসৈনিকরা, একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন দিয়ে বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশ ছিনিয়ে এনেছিল হায়েনার মুখ থেকে। আর চব্বিশের শহীদ আর বীর যোদ্ধারা সেই বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে লড়েছে, এখনো লড়ে যাচ্ছে। এই বীর সন্তানদের জানাই লাল সালাম।

কবি হেলাল হাফিজ বলেছিলেন- ‘নিউট্রন বোমা বুঝ, মানুষ বুঝ না’

যে মানুষই গণপ্রজাতান্ত্রিক বাংলাদেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী, সেই মানুষের চাওয়াকে বুঝতে হলে বুঝতে হবে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের মানবিক মূল্যবোধ, দিতে হবে নাগরিক ন্যায্য অধিকার। তবে এই হোক আমার শেষ কথা-আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্ম এই স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মেছি, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আজন্ম কৃতজ্ঞ থেকে যেন দেশের ভালোর স্বার্থে কাজ করি।

লেখক : অভিনেত্রী।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা