শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সাংস্কৃতিক বিকাশই পারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে

জাকিয়া বারী মম
অনলাইন ভার্সন
সাংস্কৃতিক বিকাশই পারে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে

‘মানুষ জন্মাচ্ছে তাও রাজনীতি
মানুষ মরছে তাও রাজনীতি’

রাজনীতির পরিপূরকতায় মানুষকে এভাবেই দেখেছেন প্রিয় কবি আবুল হাসান। রাজনীতি নিয়ে অনেক মানুষের আগ্রহ না থাকলেও মানুষকে নিয়ে আগ্রহ আছে রাজনীতির। আর চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান গোটা বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে এসেছে একই পতাকার নিচে। নিজের কাজ নিয়ে মানুষ ছিল ভালো-মন্দ, যদিও পার হতে হয়েছে নানা প্রতিবন্ধকতা।

চব্বিশের ১৪ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক ইউটোপিয়ান গল্পের শুটিংয়ে সারা রাত জেগেছি, ক্লান্ত তবু অদ্ভুত অবিশ্রান্ত। এমন এক গল্পের চরিত্রে অবতীর্ণ হয়ে রাতভর খোলা কালো আকাশের নিচে নিজেকে মেলে ধরতে চেয়েছি। কিন্তু ভাঁজে ভাঁজে স্লোগানে উঠে আসা মশাল মিছিল এড়াতে পারিনি। সারা রাতের সেই ইউটোপিয়ান গল্পে নির্দেশক যে জাদুবাস্তবতা হাজির করতে চেয়েছিলেন, তা গল্প আর রাজনীতি মিলে তৈরি করেছিল এক পরাবাস্তবতা। ছাত্ররা জেগে উঠেছিল মশালে-মিছিলে-গানে- ‘তুমি কে আমি কে? রাজাকার রাজাকার! কে বলেছে কে বলেছে? স্বৈরাচার স্বৈরাচার।’

এই তো শুরু সেই গণ-অভ্যুথানের, যা বিপ্লব না হলেও বাংলাদেশের গণমানুষের চিৎকার হয়ে উঠেছিল। যে চিৎকার শোষণ, নিপীড়ন, দুর্নীতি আর বাকস্বাধীনতা হরণের বিপক্ষে এ দেশের মানুষের তীব্র প্রতিবাদ। সাতচল্লিশের দেশভাগের পর থেকে বায়ান্ন, উনসত্তর, একাত্তর, নব্বই পার করে চব্বিশ চোখে দেখার অভিজ্ঞতা তৈরি করল।

১৪ জুলাই ছাত্ররা এক হয়েছিল কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজু ভাস্কর্য ঘিরে, যা পরে শোষকগোষ্ঠীর নিপীড়নের মুখে এক দফায় পরিণত হয়েছিল। ১৪ জুলাই, ১৬ জুলাই, ১৮ জুলাই শহীদ আবু সাঈদ, ফাইয়াজ, প্রিয় থেকে শহীদ মুগ্ধরা দেশের মানুষের স্বার্থ সংরক্ষণে রক্তাক্ত হয়েছে, ঝরেছে সহস্রাধিক তরুণ প্রাণ। যাদের আমরা অনেকেই ভেবেছি প্রযুক্তিতে বুঁদ হয়ে থাকা প্রায় অকার্যকর প্রজন্ম, তারাই আমাদের শিখিয়েছে দেশকে নতুন করে ভালোবাসার মন্ত্র। উনসত্তর, একাত্তর, নব্বইয়ের গণজাগরণ দেখার সুযোগ হয়নি, কিন্তু স্মৃতিতে চব্বিশ থাকবে জনজাগরণের দগদগে প্রাণবন্ত চিত্র হয়ে। চব্বিশের স্বতঃস্ফূর্ত জনজোয়ার উঠে এসেছে স্লোগানে, গর্জে উঠেছে গান-কবিতায়, জ্বলে উঠেছে পোস্টারে, প্ল্যাকার্ড আর গ্রাফিতিতে।

এ দেশের মানুষের বুকের মাঝে স্বাধীনতার প্রশ্নে এমন আগুন জ্বলেছে বারবার, এ আমার দেশের সংস্কৃতি, আমার দেশের ঐতিহ্য। স্বাধীনতা থেকে গণ-অভ্যুত্থান—নজরুল ধরে আছে বাংলার হাত। সেই সংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় এবারেও নজরুল প্রাসঙ্গিক- ‘গাহি সাম্যের গান-/মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’ কিংবা ‘বল বীর বল চির উন্নত মম শির’-এর মতো মানুষের জয়গানে। যাত্রাপালা থেকে শুরু করে স্বাধীনতা-পরবর্তী বাহাত্তরে থিয়েটার আন্দোলনে শিল্পীরা যুক্ত হয়েছিলেন দেশের মানুষের অধিকার আদায়ে। সেই সংগ্রামে পথনাটক, থিয়েটার, সাহিত্য, গান নিয়ে লড়েছেন মমতাজউদদীন আহমদ, সেলিম আল দীন, ফেরদৌসী মজুমদার, নাসির উদ্দীন ইউসুফ, সৈয়দ শামসুল হক, সৈয়দ হাসান ইমাম, জ্যোত্স্না বিশ্বাস, অমিত সরকার, আবুল হাসান, হেলাল হাফিজ এবং আরো অনেক গুণী সাংস্কৃতিক ব্যক্তি।

এই চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানেও বাংলাদেশের শিল্পী, সাহিত্যিক, শিক্ষকদের একাংশ যুক্ত হয়েছিল। যুক্ত হয়েছিল সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ, অভিভাবক, শ্রমিক, সাংবাদিক, এমনকি পথশিশুও। এই সবই কমবেশি আমাদের জানা। কিন্তু এই গণঅভ্যুত্থানে এ দেশের মানুষ কী চেয়েছে, কেন এই গণপ্লাবন তা মুখ্য বিষয়।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বলা আছে বাংলাদেশের জনগণের সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কথা, যা একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও মুক্তচিন্তার বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার। স্বাধীনতা-পরবর্তী ৫৪ বছরেও সাধারণ মানুষ তা উদযাপন করতে পারেনি, বারবার স্বৈরাচারের দেখা মিলেছে এই বাংলায়। তাই চব্বিশে ছাত্রদের হাত ধরে, প্রযুক্তিকে নির্ভর করে এই গণ-অভ্যুত্থান। প্রযুক্তির এই জাগরণের সময়ে এসে তাই খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসাই কেবল মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না। শারীরিক নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, মুক্তচিন্তার বিকাশ, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকার প্রয়োগ, অসাম্প্রদায়িক সমাজব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক বিকাশও এখনকার বাংলাদেশের মৌলিক চাহিদা।

১০ ডিসেম্বর ২০২৪-এ প্রকাশিত দ্য পোস্টের এক জরিপে দেখা গেছে, স্বৈরাচারের শাসনামলে ২৮ লাখ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার হয়েছে, যা ফিরিয়ে এনে দেশের কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে আমূল পরিবর্তন বা সংস্কার করা সম্ভব, যাতে দেশের কৃষিসম্পদ দেশের মানুষের সব চাহিদা মেটাতে পারে, মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে আর পারে মেধাপাচার ঠেকাতে। মহানগরী ঢাকা এবং বাকি সাতটি বিভাগে পাবলিক লাইব্রেরি তৈরির মাধ্যমে মানুষের মেধা বিকাশের কাজ হাতে নেওয়া খুবই জরুরি, যেন আরো ২০ বছর পরে একটা শিক্ষিত জাতি হয়ে উঠতে পারি আমরা।

এর সঙ্গে সিনেমা হল স্থাপন এবং ফিল্ম ইনস্টিটিউট খুবই অসাধারণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষায় সংস্কারের মাধ্যমে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারি, যা আমাদের সুকান্তের দুর্মর বাংলাদেশে পরিণত করতে পারে। এমনই সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মাধ্যমে বিশ্বের বিস্ময় হতে পারে বাংলাদেশ। সুকান্তের ভাষায়-

‘সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী/অবাক তাকিয়ে রয়/
জ্বলে পুরে-মরে ছারখার/তবু মাথা নোয়াবার নয়’

এমন সব আশা নিয়ে আবু সাঈদরা বুক পেতে দিয়েছিল পুলিশের গুলির সামনে, দেশজুড়ে আঁকা হয়েছিল গ্রাফিতি, স্লোগানে মুখর হয়েছিল রাজপথ, আবেগে ভেসেছিল সোশ্যাল মিডিয়া। একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শেষ করছি, সেই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কী হবে তা না ভেবে ছাত্রদের মৃত্যুতে মুখে শুধু আন্দোলনে সক্রিয় হয়ে ওঠাই নয়; সে অভিজ্ঞতা নিজ পরিবারের এই প্রজন্মের বাচ্চা ছেলেটার পেটে গুলি লাগার সেই রাতের অভিজ্ঞতা।

৪ আগস্ট রাতে জানতে পারি, বোনের ছেলে দীপ্র মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে, যার বাবা লে. কর্নেল কাজী রবি পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের একজন শহীদ। মেডিক্যালে তাকে দেখতে যাই রাতেই, তখনো সে শঙ্কামুক্ত নয়। অপারেশন লাগবে, কারণ পেটের নিচে গুলি লেগে তা পেটের অন্য পাশ দিয়ে চিরে বেরিয়ে গেছে। ভয়াবহ সেই অনুভূতি। ছাত্র, শিশু, সাধারণ মানুষ মরছিল স্বৈরাচারী শাসকের গুলিতে। তার ওপর যখন সে আঘাত পরিবারের সদস্যের ওপর হয়, তা ব্যাখ্যার অতীত। পর পর একাধিকবার অস্ত্রোপচারের পর এখন সে মায়ের কোলে ফিরেছে; কিন্তু ফিরেছে রক্তাক্ত সেই বেদনা নিয়ে। জীবনের বাজি নিয়ে দীপ্র এবং দীপ্রর মতো হাজারো আহত ছাত্র, শ্রমিক, সাধারণ মানুষ এখনো লড়ছে বুলেটের স্প্লিন্টার নিয়ে, হাত-পা হারিয়ে, চোখ হারিয়ে। সেইসব বীর যোদ্ধার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা এই নতুন স্বপ্নের বাংলাদেশের পবিত্র দায়িত্ব। বায়ান্নর ভাষাসৈনিকরা, একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন দিয়ে বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশ ছিনিয়ে এনেছিল হায়েনার মুখ থেকে। আর চব্বিশের শহীদ আর বীর যোদ্ধারা সেই বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে লড়েছে, এখনো লড়ে যাচ্ছে। এই বীর সন্তানদের জানাই লাল সালাম।

কবি হেলাল হাফিজ বলেছিলেন- ‘নিউট্রন বোমা বুঝ, মানুষ বুঝ না’

যে মানুষই গণপ্রজাতান্ত্রিক বাংলাদেশের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী, সেই মানুষের চাওয়াকে বুঝতে হলে বুঝতে হবে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের মানবিক মূল্যবোধ, দিতে হবে নাগরিক ন্যায্য অধিকার। তবে এই হোক আমার শেষ কথা-আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্ম এই স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মেছি, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আজন্ম কৃতজ্ঞ থেকে যেন দেশের ভালোর স্বার্থে কাজ করি।

লেখক : অভিনেত্রী।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে