শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধান

অনলাইন ভার্সন
নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধান

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের ২০৩০ সালের মধ্যে ৬.৭৩ শতাংশ (বহিঃসাহায্য ছাড়াই) থেকে ২১.৮৫ শতাংশ (বহিঃসাহায্য সাপেক্ষে) গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। জ্বালানি রূপান্তর শুধু একটি আকাঙ্ক্ষা নয়, এটি একটি প্রয়োজন। নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর শুধু একটি আন্তর্জাতিক চাহিদা নয়, বরং ক্রমবর্ধমান কার্বন নিঃসরণ হার এবং বায়ুদূষণ হ্রাসে বাংলাদেশের জন্য বাধ্যবাধকতা। একই সঙ্গে আমদানিনির্ভর জীবাশ্ম জ্বালানি ভিত্তিক অর্থনীতির ওপর চাপ কমাতে এবং ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রয়োজনীয় শক্তি চাহিদা মেটাতে এই রূপান্তর অপরিহার্য।

নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধাননবায়নযোগ্য জ্বালানি এই চাপ কমিয়ে দেশের দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। বর্তমানে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র ৪.৬৫ শতাংশ নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে আসে। এই পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি চুক্তি বাতিল করেছে, দুর্নীতির ঝুকি কমাতে প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে। এর পাশাপাশি বেসরকারি খাতের সৌরবিদ্যুৎ উতপাদনে ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১০টি গ্রিড সংযুক্ত করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ভূমির ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নিয়েছে।

তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের মতো নবীন এবং অধিক ঝুকিপূর্ণ খাতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে নেতিবাচক বার্তা যাচ্ছে। জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগের প্রতিদান নিশ্চিত হলেও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে প্রণোদনা কম থাকায় তা অনেক কম। তাই স্বচ্ছতা বজায় রেখেই কিভাবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে অধিক প্রণোদনা দেওয়া যায়, যা যৌক্তিক বটে, তা ভাবা দরকার। প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো লক্ষ্য নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় তহবিলের জোগান।

নবায়নযোগ্য জ্বালানি নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধানচেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৬ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে ৬.৭১ বিলিয়ন ডলার অর্থায়ন পেয়েছে। ২০২১-২২ নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তর, প্রতিকূলতা ও সমাধানজলবায়ু বাজেটে গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড এবং ক্লাইমেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের সহায়তায় প্রায় ১৯৮ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ প্রদান করা হলেও যথাসময়ে তা ছাড় না দেওয়ায় অর্থের সংকট থেকেই যাচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র নবায়নযোগ্য শক্তি এবং গবেষণার জন্য এক বিলিয়ন ডলার বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দিলেও তা কখন, কোন খাতে, কিভাবে বরাদ্দ প্রদান করা হবে তা সুনিশ্চিত নয়।
চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের গবেষণা অনুযায়ী, নবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোর জন্য ২০৩০ সালের মধ্যে ৩৭.২ বিলিয়ন এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। অথচ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে নবায়নযোগ্য প্রকল্পে জাতীয় জলবায়ু বাজেটের মাত্র ৩.২ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়।

এ ছাড়া উচ্চ আমদানি শুল্ক, যেমন—সোলার প্যানেলের জন্য ২৭ শতাংশ এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩৮ শতাংশ শুল্ক আরোপের কারণে প্রকল্পগুলোর খরচ বেড়ে যায়। তদুপরি জীবাশ্ম জ্বালানি আমদানিতে ব্যাপক ভর্তুকি প্রদান এবং স্থানীয় ব্যাংকগুলো থেকে সাশ্রয়ী মূলধনের অভাবও বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করে।
এই উদ্যোগগুলো দেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানির রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হলেও এর বাস্তবায়নে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তি নীতিমালায় অর্থায়নের যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হয়নি, যা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় ঘাটতি সৃষ্টি করেছে। অনেক উন্নয়ন লক্ষ্য এবং প্রণোদনা, যা নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পে সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগকে উত্সাহিত করার উদ্দেশ্য অস্পষ্ট এবং তাতে আন্তর্জাতিক অর্থায়নকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। যার ফলে এখন পর্যন্ত বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিদেশি বিনিয়োগের সম্ভাবনা থাকলেও কেন্দ্রীয়ভাবে জাতীয় নবায়নযোগ্য জ্বালানি তহবিল গঠন করা হয়নি। আইএমএফ-আরএসএফ ও ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংকের প্রতিশ্রুত প্রায় এক বিলিয়ন ডলার দিয়ে তা শুরু করা যেতে পারে।

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অর্থায়নে যুক্তরাষ্ট্র নতুন প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১১ বিলিয়ন ডলার প্রদান করবে। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিবছর প্রায় ২৫ বিলিয়ন (প্রায় ২৯.৩ বিলিয়ন ডলার) প্রদান করছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে। জলবায়ু ঋণ না নিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে অনুদান এবং বিদেশি বিনিয়োগ পেতে দ্বিপক্ষীয়ভাবে অগ্রাধিকার প্রদান করতে পারে।

আন্তর্জাতিক তহবিল ব্যবহারের পাশাপাশি ডেট-ফর-ক্লাইমেট সুয়াপ এবং গ্রিন বন্ড ইস্যু করে অর্থ সংগ্রহ করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ভারতের ১০ বিলিয়ন ডলার গ্রিন বন্ড প্রগ্রাম, যা নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পগুলোতে সফলভাবে অর্থায়ন করেছে, ইন্দোনেশিয়া বর্তমানে তাদের ঋণের একটি অংশ মওকুফের বিনিময়ে জলবায়ু প্রকল্পে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে। জাস্ট এনার্জি ট্রানজিশন পার্টনারশিপস (জেইটিপি) একটি বৈশ্বিক উদ্যোগ, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ আফ্রিকায় ৮.৫ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করা হয়েছে, যা তাদের জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য শক্তিতে রূপান্তর ত্বরান্বিত করেছে এবং শক্তি খাতে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেছে।

এ ছাড়া বিদ্যুেকন্দ্রগুলোর জন্য কোনো নির্দিষ্ট মানসম্পন্ন চুক্তির কপি (standardized contract) নেই। প্রতিটি সিদ্ধান্ত পৃথকভাবে গ্রহণ করা হয়, যা বিভিন্ন বিনিয়োগকারীর চাহিদা এবং পরিস্থিতিতে জটিলতা সৃষ্টি করে। যেমন—টাকা-ডলার বিনিময় হার, জ্বালানির মূল্য এবং মুদ্রাস্ফীতি হারের পরিবর্তন সাপেক্ষে ট্যারিফ সমন্বয়ের ব্যবস্থা সব প্রকল্পে দেওয়া হয় না। বায়ুশক্তি খাতে বিনিয়োগ এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রায় কোনো অগ্রগতি হয়নি। এই খাতে অর্থায়ন এবং নীতিগত পৃষ্ঠপোষকতার অভাবই এর প্রধান কারণ। এর পাশাপাশি বাংলাদেশে জীবাশ্ম জ্বালানি ভর্তুকি ধীরে ধীরে কমিয়ে ২০৩৫ সালের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত করা জরুরি। এই প্রক্রিয়ায় ৪.৩৫৮ বিলিয়ন ডলার সঞ্চয় হবে, যা জীবাশ্ম জ্বালানিতে ভর্তুকি প্রত্যাহার করে তা নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনে বিনিয়োগ করা যেতে পারে।

এর পাশাপাশি জলবায়ু, পরিবেশ, দুর্যোগ এবং জনস্বাস্থ্য অর্থায়নে কার্বন কর এবং পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ফি/দূষণ করারোপের মাধ্যমে বছরে সর্বোচ্চ ৩.৪ বিলিয়ন ডলার সবুজ অর্থায়ন সম্ভব, যা দিয়ে প্রায় ৩০০০ মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য শক্তি (বিশেষ করে সৌর) উৎপাদন করা সম্ভব। ২০৪১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনের মাধ্যমে ক্যাপাসিটি চার্জ ধীরে ধীরে কমালে আনুমানিক মোট সঞ্চয় হবে প্রায় ১.৮৭২ বিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া নবায়নযোগ্য প্রকল্পের জন্য একটি মানসম্মত পাওয়ার পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (PPA) প্রণয়ন করা প্রয়োজন, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য ট্যারিফের ন্যায্য সমন্ব্বয় নিশ্চিত করবে।

বিকেন্দ্রীভূত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি প্রণয়ন, কমিউনিটি গ্রিডের মাধ্যমে গ্রামীণ বিদ্যুতায়ন এবং জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের জন্য সৌর মিনিগ্রিড ও অফ গ্রিড সৌর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। এ ছাড়া স্মার্ট গ্রিড ও মিনিগ্রিড প্রযুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুৎ গ্রিড উন্নত করা জরুরি। জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া সহজ করতে সৌরবিদ্যুতের সরবরাহ বেশি, এ রকম জায়গায় জমি নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে যথাযথ সেবা প্রদানে দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে প্রতিবছর ১০ হাজার প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ান তৈরি করা প্রয়োজন। সর্বোপরি, যথাযথ নীতিমালা, কার্যকর অর্থায়ন প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে এই রূপান্তর ত্বরান্বিত করা সম্ভব। বাংলাদেশের উচিত এই সুযোগগুলো কাজে লাগিয়ে টেকসই শক্তির একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা।

তথ্যসূত্র :

1. Advancing Bangladesh’s Green Energy Transition, Change Initiative, 2024

2. Renewable Energy Finance- A Critical Analysis, Change Initiative, 2023

3. How Legal and Policy Regime can be Conductive for Promoting Re-finance in Bangladesh, Change Initiative, 2023.

4. Renewable Energy Finance Risk Factors and De-risking Mechanisms, Change Initiative, 2023.

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে