শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি

ড. এম জি নিয়োগী
অনলাইন ভার্সন
উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি

বাংলাদেশের তিন ভাগের এক ভাগই উপকূল অঞ্চল। উপকূলের চার লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর (প্রায় ১১ লাখ একর) জমি বছরের শুষ্ক মৌসুমে অনাবাদি থাকছে। শুধু বৃষ্টির মৌসুমে এসব অঞ্চলে আমন ধান হয়। ডিসেম্বর মাসে আমন ধান কেটে নেওয়ার পর শুষ্ক মৌসুমে বছরের প্রায় ছয়-সাত মাস জমি পতিত থাকে। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে শুষ্ক মৌসুমে উপকূলে ক্রমবর্ধমান লবণাক্ততা, সেচযোগ্য পানির অভাব এবং উপকূলের বেশ কিছু অঞ্চলে পানি নেমে যেতে না পারার কারণে জলাবদ্ধতার জন্যই এই বিশাল পরিমাণ জমি পতিত থাকছে।

উপকূলের এই বিস্তীর্ণ লবণাক্ত পতিত জমিতে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী লাভজনক উপায়ে ফসল ফলানোর লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চের (এসিআইএআর) সহায়তায় ২০১৭ সাল থেকে উপকূলের দুর্গম অঞ্চলে গবেষণা করে আসছি। এই গবেষণায় আমার নেতৃত্বে পোভার্টি ইরাডিকেশন প্রগ্রাম সরাসরি সম্পৃক্ত। গবেষণায় সহযোগিতা করছে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট।

যেহেতু উপকূলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শুষ্ক মৌসুমে লবণাক্ততা বৃদ্ধি এবং সেচযোগ্য পানির অভাবের কারণে ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে না, সে কারণে এইসব জমিতে শুষ্ক মৌসুমে গম উৎপাদনের জন্য গবেষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কেন উপকূলে গম

গম প্রকৃতিগতভাবেই কিছুটা লবণাক্ততাসহিষ্ণু। তা ছাড়া উপকূলে প্রচুর অনাবাদি জমি। এ ছাড়া এই ফসল চাষাবাদে খুব কম পরিমাণ পানির প্রয়োজন হয়। গম নিয়ে গবেষণার আরেকটি কারণ হলো—বাংলাদেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের কারণে দেশে গমের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু গম চাষের জমি বাড়ছে না। বাংলাদেশে এখন প্রতিবছর ৭৫ লাখ টন গমের চাহিদা। দেশে উৎপন্ন হচ্ছে মাত্র ১১-১২ লাখ টন। বাকি ৬০-৬৫ লাখ টন গম বাইরে থেকে আনতে হচ্ছে। এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ শুধু গম আমদানিতেই চলে যাচ্ছে। সে জন্য গমের এই বিপুল পরিমাণ চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে উপকূলের লবণাক্ত পতিত জমিতে গম উৎপাদনের জন্য গবেষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

রিলে প্রযুক্তি কী

রিলে প্রযুক্তি হচ্ছে জমিতে একটি ফসল আধাপাকা অবস্থায় থাকতেই ওই জমিতে আরেকটি ফসলের চাষ। বাংলাদেশে গম বোনার প্রকৃত সময় নভেম্বর মাস। কিন্তু ওই সময় জমিতে আমন ধান আধাপাকা অবস্থায় থাকে। তা ছাড়া গম ঠাণ্ডা আবহাওয়া পছন্দ করে। ১৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচের তাপমাত্রায় গম ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে এবং ভালো মানের গমের ছড়া বের হতে সহায়ক হয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে শীতকালের সময় কমে গেছে। উপকূল অঞ্চলে শীতকাল আরো কম। সে জন্য মধ্য নভেম্বরে বাংলাদেশের উপকূলের জমিতে গমবীজ বুনলে জানুয়ারি মাসের অনুকূল ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় ভালো মানের গমের ছড়া বের হবে এবং গম ভালো ফলন দিতে পারবে। কিন্তু নভেম্বর মাসে উপকূলের জমিতে আমন ধান আধাপাকা অবস্থায় থাকে, যা কৃষকরা ডিসেম্বর মাসে কেটে থাকেন। তাই সঠিক সময়ে গমবীজ বোনার লক্ষ্যে জমিতে ধান ফসল আধাপাকা অবস্থায় থাকতেই মধ্য নভেম্বরে ধানের জমিতে গমবীজ ছিটানো হয়েছে। এটিই রিলে পদ্ধতিতে গম চাষ প্রযুক্তি।

ফলে সঠিক সময়ে অর্থাৎ মধ্য নভেম্বরে গমবীজ বোনার কারণে জানুয়ারি মাসে গমের জন্য অনুকূল আবহাওয়ায় প্রচুর ভালো মানের গমের ছড়া বের হয়েছে। এতে ভালো ফলন পাওয়া যাচ্ছে। নভেম্বর মাসে জমিতে লবণাক্ততা কম থাকে বা অনেক সময় থাকেই না। সে জন্য জমিতে গমবীজ উপযুক্ত পরিবেশে ভালোভাবে গজাতে পারছে।  নভেম্বর মাসে বেশির ভাগ জমিতে আর্দ্রতা থাকে বিধায় গম জমি থেকে প্রয়োজনীয় রস পাচ্ছে। মূলত এই তিনটি কারণেই উপকূলের লবণাক্ত পতিত জমিতে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষে অসামান্য সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে।

রিলে প্রযুক্তিতে জমিতে চাষের প্রয়োজন হয় না বিধায় উৎপাদন খরচও অনেক কম, যা পরিবেশ সহায়ক। আবার রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদে পানির প্রয়োজন আরো কম। গমে মাত্র তিনবার হালকা সেচ দিলেই যথেষ্ট। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে এখন প্রায় প্রতিবছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে কোনো না কোনো সময় বৃষ্টি হচ্ছে, যা গমের জন্য ভালো। এ সময় হালকা বৃষ্টি হলে গমে সেচের প্রয়োজন আরো কমে যায়। রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদের জন্য অবশ্যই স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাতকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ জন্য ব্রি এবং বিনা উদ্ভাবিত স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাত নির্বাচন করা যেতে পারে। স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাতগুলো কৃষকরা ডিসেম্বরের প্রথম দিকেই কাটতে পারবেন। এর ফলে আমন ধানের জমিতে গমের চারা ছোট থাকতেই ধান কাটা হয়ে যাবে। ধান কাটার পর জমিতে রিলে গমের চারাগুলো আলো-বাতাস পেয়ে তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠার সুযোগ পাবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শীতের সময়কাল কমে যাওয়ায় এবং বাংলাদেশের উপকূলে গম বোনার উপযুক্ত সময় মধ্য নভেম্বর। মধ্য নভেম্বরে গমবীজ বুনলে জানুয়ারির উপযুক্ত ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় গমে ভালো ছড়া হবে এবং ভালো ফলন নিশ্চিত হবে।

শুষ্ক মৌসুমে উপকূলের জমিতে লবণাক্ততা মার্চ মাসে অনেকটাই বেড়ে যায়। সে কারণে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষে স্বল্পমেয়াদি গমের জাতকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ জন্য বারি গম ৩০ স্বল্পমেয়াদি জাতকে উপকূলে চাষাবাদের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। তবে স্বল্পমেয়াদি লবণাক্ততাসহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল গমের জাত পাওয়া গেলে উপকূলে রিলে প্রযুক্তিতে গমের ফলন আরো বেশি হবে। স্বল্পমেয়াদি গমের বীজ মধ্য নভেম্বরে রিলে পদ্ধতিতে বুনলে ফেব্রুিয়ারি শেষে এই ফসল ঘরে তোলা সম্ভব। অর্থাৎ মার্চের অতিরিক্ত লবণাক্ততার আগেই ফসল কাটা সম্ভব হচ্ছে। জমিতে লবণাক্ততা বাড়ার আগেই ফসল ঘরে আসবে। এতে গমের ওপর লবণাক্ততার প্রভাব পড়ার আশঙ্কা একেবারেই থাকছে না।


উপকূলে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদে সেচের পানি প্রাপ্তির উপায়

রিলে প্রযুক্তিতে গমে মাত্র তিনবার হালকা সেচ দিলেই যথেষ্ট। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মতে, উপকূল অঞ্চলে তিন লাখ ৪৭ হাজার ৬৭১টি পুকুর বা জলাধার আছে, যার আয়তন ৩৭ হাজার ৫৩০ হেক্টর। এই পুকুরগুলো সংস্কার করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করলে তিন লাখ ৭৫ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষ সম্ভব। শুধু তিন লাখ ৪৭ হাজার ৬৭১টি পুকুর বা জলাধার সংস্কার করেই উপকূলের চার লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর পতিত জমির মধ্যে তিন লাখ ৭৫ হাজার ৩০০ হেক্টর পতিত জমিতে কৃষক রিলে প্রযুক্তিতে গম আবাদ করে একটি অতিরিক্ত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন এবং সেই পুকুরগুলোতে ছয় মাস মাছ চাষ করতে পারবেন। অর্থাৎ উপকূলের ৮৫ শতাংশ পতিত জমিতে শুষ্ক মৌসুমে পুকুর বা জলাধার সংস্কার করেই একটি অতিরিক্ত ফসল ফলানো সম্ভব। ওই পুকুরের পানি যাতে চুইয়ে নিচে চলে না যায়, সে জন্য পুকুরের তলদেশে একটি মোটা পলিথিন বিছিয়ে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করবেন। তাহলে ওই বৃষ্টির পানিতে ছয় মাস মাছ চাষ সম্ভব এবং ওই পানি দিয়ে বাকি ৯০ শতাংশ জমিতে রিলে পদ্ধতিতে গম উৎপাদন সম্ভব।

এ ছাড়া আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, উপকূলের লবণাক্ত জমির ঠিক নিচেই যে পানির স্তর আছে, তা লবণাক্ত এবং কোনোভাবেই সেচযোগ্য নয়। কিন্তু এইসব জমির ১১০০ থেকে ১২০০ ফুট গভীরের পানি লবণাক্ততামুক্ত এবং সেচযোগ্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই পানির লবণাক্ততা ০.৫ ডিএস/মিটারের কম, যা শুধু ফসল চাষাবাদেই নয়, খাওয়ারও যোগ্য। সাবমার্সিবল পাম্পের সাহায্যে ১১০০ ফুট বা তারও নিচের পানি উত্তোলন করা সম্ভব। সম্পূর্ণ পাম্পটি কিনতে এবং বসাতে এক লাখ ৫০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। এ ধরনের একটি পাম্প দিয়ে ৫০ বিঘা জমিতে অনায়াসে রিলে প্রযুক্তিতে গমের চাষাবাদ করা যাবে। এর থেকে নিরাপদ খাওয়ার পানিও পাওয়া যাবে। রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে কৃষক একদিকে যেমন আমন ধানের পরে একটি অতিরিক্ত ফসল ঘরে তুলতে পারছেন, অন্যদিকে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের কারণে ওই জমির লবণাক্ততাও কমে যাচ্ছে—যা উপকূলের লবণাক্ত জমিতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে!

আমন ধান কাটার পর জমিতে চাষাবাদ না হওয়ার কারণে অর্থাৎ জমি পতিত থাকার কারণে শুষ্ক মৌসুমে জমি শুকিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপকূলের মাটিস্থ লবণ ইভাপোট্রান্সপিরেশনের মাধ্যমে (capillary movement of salt) জমির ওপরের দিকে চলে আসে এবং মাটিকে অনেক বেশি লবণাক্ত করে দেয়। কিন্তু রিলে গম প্রযুক্তিতে জমিতে আমন ধান থাকতে থাকতেই রিলে গম চাষের ফলে জমি শুকিয়ে যাওয়ার অবকাশ থাকে না বিধায় মাটিস্থ লবণও জমির ওপরের দিকে আসার সুযোগ পায় না। ফলে জমিকে বেশি লবণাক্ত করতে পারে না।

রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে জমির লবণাক্ততা ক্রমহ্রাসমান হওয়ার কারণে উপকূলের কৃষক গমের পরে আরো একটি ফসল বোরো ধানও করতে পারবে। আমন ধানের পরে রিলে গম চাষের ফলে জমির লবণাক্ততা কমে যাওয়ার কারণে কৃষক গম কাটার সঙ্গে সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি বোরো ধানও করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বোরো ধানের জমিতে সেচযোগ্য পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে।

আমরা আশা করছি, উপকূলের কৃষক রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে ক্রমহ্রাসমান লবণাক্ততার কারণে এই বোরো ধান থেকেও ভালো ফলন ঘরে তুলতে পারবেন। অর্থাৎ রিলে পদ্ধতিতে গম উৎপাদনের ফলে উপকূলের জমিতে লবণাক্ততা কমে যাওয়ার কারণে উপকূলের কৃষক তিনটি ফসল, অর্থাৎ আমন ধান-রিলে গম-বোরো ধান করতে পারবেন এবং ভালো ফলন ঘরে তুলতে পারবেন। বিগত সব সরকারের আমলেই উপকূলের মানুষ সীমাহীন বৈষম্যের শিকার। উপকূলের কৃষক আশা করে, বর্তমান বৈষম্যবিরোধী অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি জাতীয় কার্যক্রমে গ্রহণ করে উপকূলের কৃষকদের একফসলি জমিকে দুইফসলি জমিতে রূপান্তর করতে সহায়তা করবে এবং সেই সঙ্গে উপকূলের খাদ্য নিরাপত্তায় ব্যাপক অবদান রাখবে।

লেখক: ডেপুটি প্রজেক্ট লিডার, অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ (এসিআইএআর), ইউনির্ভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে