শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি

ড. এম জি নিয়োগী
অনলাইন ভার্সন
উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি

বাংলাদেশের তিন ভাগের এক ভাগই উপকূল অঞ্চল। উপকূলের চার লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর (প্রায় ১১ লাখ একর) জমি বছরের শুষ্ক মৌসুমে অনাবাদি থাকছে। শুধু বৃষ্টির মৌসুমে এসব অঞ্চলে আমন ধান হয়। ডিসেম্বর মাসে আমন ধান কেটে নেওয়ার পর শুষ্ক মৌসুমে বছরের প্রায় ছয়-সাত মাস জমি পতিত থাকে। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে শুষ্ক মৌসুমে উপকূলে ক্রমবর্ধমান লবণাক্ততা, সেচযোগ্য পানির অভাব এবং উপকূলের বেশ কিছু অঞ্চলে পানি নেমে যেতে না পারার কারণে জলাবদ্ধতার জন্যই এই বিশাল পরিমাণ জমি পতিত থাকছে।

উপকূলের এই বিস্তীর্ণ লবণাক্ত পতিত জমিতে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী লাভজনক উপায়ে ফসল ফলানোর লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চের (এসিআইএআর) সহায়তায় ২০১৭ সাল থেকে উপকূলের দুর্গম অঞ্চলে গবেষণা করে আসছি। এই গবেষণায় আমার নেতৃত্বে পোভার্টি ইরাডিকেশন প্রগ্রাম সরাসরি সম্পৃক্ত। গবেষণায় সহযোগিতা করছে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট।

যেহেতু উপকূলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শুষ্ক মৌসুমে লবণাক্ততা বৃদ্ধি এবং সেচযোগ্য পানির অভাবের কারণে ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে না, সে কারণে এইসব জমিতে শুষ্ক মৌসুমে গম উৎপাদনের জন্য গবেষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কেন উপকূলে গম

গম প্রকৃতিগতভাবেই কিছুটা লবণাক্ততাসহিষ্ণু। তা ছাড়া উপকূলে প্রচুর অনাবাদি জমি। এ ছাড়া এই ফসল চাষাবাদে খুব কম পরিমাণ পানির প্রয়োজন হয়। গম নিয়ে গবেষণার আরেকটি কারণ হলো—বাংলাদেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের কারণে দেশে গমের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু গম চাষের জমি বাড়ছে না। বাংলাদেশে এখন প্রতিবছর ৭৫ লাখ টন গমের চাহিদা। দেশে উৎপন্ন হচ্ছে মাত্র ১১-১২ লাখ টন। বাকি ৬০-৬৫ লাখ টন গম বাইরে থেকে আনতে হচ্ছে। এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ শুধু গম আমদানিতেই চলে যাচ্ছে। সে জন্য গমের এই বিপুল পরিমাণ চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে উপকূলের লবণাক্ত পতিত জমিতে গম উৎপাদনের জন্য গবেষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

রিলে প্রযুক্তি কী

রিলে প্রযুক্তি হচ্ছে জমিতে একটি ফসল আধাপাকা অবস্থায় থাকতেই ওই জমিতে আরেকটি ফসলের চাষ। বাংলাদেশে গম বোনার প্রকৃত সময় নভেম্বর মাস। কিন্তু ওই সময় জমিতে আমন ধান আধাপাকা অবস্থায় থাকে। তা ছাড়া গম ঠাণ্ডা আবহাওয়া পছন্দ করে। ১৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচের তাপমাত্রায় গম ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে এবং ভালো মানের গমের ছড়া বের হতে সহায়ক হয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে শীতকালের সময় কমে গেছে। উপকূল অঞ্চলে শীতকাল আরো কম। সে জন্য মধ্য নভেম্বরে বাংলাদেশের উপকূলের জমিতে গমবীজ বুনলে জানুয়ারি মাসের অনুকূল ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় ভালো মানের গমের ছড়া বের হবে এবং গম ভালো ফলন দিতে পারবে। কিন্তু নভেম্বর মাসে উপকূলের জমিতে আমন ধান আধাপাকা অবস্থায় থাকে, যা কৃষকরা ডিসেম্বর মাসে কেটে থাকেন। তাই সঠিক সময়ে গমবীজ বোনার লক্ষ্যে জমিতে ধান ফসল আধাপাকা অবস্থায় থাকতেই মধ্য নভেম্বরে ধানের জমিতে গমবীজ ছিটানো হয়েছে। এটিই রিলে পদ্ধতিতে গম চাষ প্রযুক্তি।

ফলে সঠিক সময়ে অর্থাৎ মধ্য নভেম্বরে গমবীজ বোনার কারণে জানুয়ারি মাসে গমের জন্য অনুকূল আবহাওয়ায় প্রচুর ভালো মানের গমের ছড়া বের হয়েছে। এতে ভালো ফলন পাওয়া যাচ্ছে। নভেম্বর মাসে জমিতে লবণাক্ততা কম থাকে বা অনেক সময় থাকেই না। সে জন্য জমিতে গমবীজ উপযুক্ত পরিবেশে ভালোভাবে গজাতে পারছে।  নভেম্বর মাসে বেশির ভাগ জমিতে আর্দ্রতা থাকে বিধায় গম জমি থেকে প্রয়োজনীয় রস পাচ্ছে। মূলত এই তিনটি কারণেই উপকূলের লবণাক্ত পতিত জমিতে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষে অসামান্য সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে।

রিলে প্রযুক্তিতে জমিতে চাষের প্রয়োজন হয় না বিধায় উৎপাদন খরচও অনেক কম, যা পরিবেশ সহায়ক। আবার রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদে পানির প্রয়োজন আরো কম। গমে মাত্র তিনবার হালকা সেচ দিলেই যথেষ্ট। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে এখন প্রায় প্রতিবছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে কোনো না কোনো সময় বৃষ্টি হচ্ছে, যা গমের জন্য ভালো। এ সময় হালকা বৃষ্টি হলে গমে সেচের প্রয়োজন আরো কমে যায়। রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদের জন্য অবশ্যই স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাতকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ জন্য ব্রি এবং বিনা উদ্ভাবিত স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাত নির্বাচন করা যেতে পারে। স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাতগুলো কৃষকরা ডিসেম্বরের প্রথম দিকেই কাটতে পারবেন। এর ফলে আমন ধানের জমিতে গমের চারা ছোট থাকতেই ধান কাটা হয়ে যাবে। ধান কাটার পর জমিতে রিলে গমের চারাগুলো আলো-বাতাস পেয়ে তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠার সুযোগ পাবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শীতের সময়কাল কমে যাওয়ায় এবং বাংলাদেশের উপকূলে গম বোনার উপযুক্ত সময় মধ্য নভেম্বর। মধ্য নভেম্বরে গমবীজ বুনলে জানুয়ারির উপযুক্ত ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় গমে ভালো ছড়া হবে এবং ভালো ফলন নিশ্চিত হবে।

শুষ্ক মৌসুমে উপকূলের জমিতে লবণাক্ততা মার্চ মাসে অনেকটাই বেড়ে যায়। সে কারণে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষে স্বল্পমেয়াদি গমের জাতকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ জন্য বারি গম ৩০ স্বল্পমেয়াদি জাতকে উপকূলে চাষাবাদের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। তবে স্বল্পমেয়াদি লবণাক্ততাসহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল গমের জাত পাওয়া গেলে উপকূলে রিলে প্রযুক্তিতে গমের ফলন আরো বেশি হবে। স্বল্পমেয়াদি গমের বীজ মধ্য নভেম্বরে রিলে পদ্ধতিতে বুনলে ফেব্রুিয়ারি শেষে এই ফসল ঘরে তোলা সম্ভব। অর্থাৎ মার্চের অতিরিক্ত লবণাক্ততার আগেই ফসল কাটা সম্ভব হচ্ছে। জমিতে লবণাক্ততা বাড়ার আগেই ফসল ঘরে আসবে। এতে গমের ওপর লবণাক্ততার প্রভাব পড়ার আশঙ্কা একেবারেই থাকছে না।


উপকূলে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদে সেচের পানি প্রাপ্তির উপায়

রিলে প্রযুক্তিতে গমে মাত্র তিনবার হালকা সেচ দিলেই যথেষ্ট। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মতে, উপকূল অঞ্চলে তিন লাখ ৪৭ হাজার ৬৭১টি পুকুর বা জলাধার আছে, যার আয়তন ৩৭ হাজার ৫৩০ হেক্টর। এই পুকুরগুলো সংস্কার করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করলে তিন লাখ ৭৫ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষ সম্ভব। শুধু তিন লাখ ৪৭ হাজার ৬৭১টি পুকুর বা জলাধার সংস্কার করেই উপকূলের চার লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর পতিত জমির মধ্যে তিন লাখ ৭৫ হাজার ৩০০ হেক্টর পতিত জমিতে কৃষক রিলে প্রযুক্তিতে গম আবাদ করে একটি অতিরিক্ত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন এবং সেই পুকুরগুলোতে ছয় মাস মাছ চাষ করতে পারবেন। অর্থাৎ উপকূলের ৮৫ শতাংশ পতিত জমিতে শুষ্ক মৌসুমে পুকুর বা জলাধার সংস্কার করেই একটি অতিরিক্ত ফসল ফলানো সম্ভব। ওই পুকুরের পানি যাতে চুইয়ে নিচে চলে না যায়, সে জন্য পুকুরের তলদেশে একটি মোটা পলিথিন বিছিয়ে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করবেন। তাহলে ওই বৃষ্টির পানিতে ছয় মাস মাছ চাষ সম্ভব এবং ওই পানি দিয়ে বাকি ৯০ শতাংশ জমিতে রিলে পদ্ধতিতে গম উৎপাদন সম্ভব।

এ ছাড়া আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, উপকূলের লবণাক্ত জমির ঠিক নিচেই যে পানির স্তর আছে, তা লবণাক্ত এবং কোনোভাবেই সেচযোগ্য নয়। কিন্তু এইসব জমির ১১০০ থেকে ১২০০ ফুট গভীরের পানি লবণাক্ততামুক্ত এবং সেচযোগ্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই পানির লবণাক্ততা ০.৫ ডিএস/মিটারের কম, যা শুধু ফসল চাষাবাদেই নয়, খাওয়ারও যোগ্য। সাবমার্সিবল পাম্পের সাহায্যে ১১০০ ফুট বা তারও নিচের পানি উত্তোলন করা সম্ভব। সম্পূর্ণ পাম্পটি কিনতে এবং বসাতে এক লাখ ৫০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। এ ধরনের একটি পাম্প দিয়ে ৫০ বিঘা জমিতে অনায়াসে রিলে প্রযুক্তিতে গমের চাষাবাদ করা যাবে। এর থেকে নিরাপদ খাওয়ার পানিও পাওয়া যাবে। রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে কৃষক একদিকে যেমন আমন ধানের পরে একটি অতিরিক্ত ফসল ঘরে তুলতে পারছেন, অন্যদিকে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের কারণে ওই জমির লবণাক্ততাও কমে যাচ্ছে—যা উপকূলের লবণাক্ত জমিতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে!

আমন ধান কাটার পর জমিতে চাষাবাদ না হওয়ার কারণে অর্থাৎ জমি পতিত থাকার কারণে শুষ্ক মৌসুমে জমি শুকিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপকূলের মাটিস্থ লবণ ইভাপোট্রান্সপিরেশনের মাধ্যমে (capillary movement of salt) জমির ওপরের দিকে চলে আসে এবং মাটিকে অনেক বেশি লবণাক্ত করে দেয়। কিন্তু রিলে গম প্রযুক্তিতে জমিতে আমন ধান থাকতে থাকতেই রিলে গম চাষের ফলে জমি শুকিয়ে যাওয়ার অবকাশ থাকে না বিধায় মাটিস্থ লবণও জমির ওপরের দিকে আসার সুযোগ পায় না। ফলে জমিকে বেশি লবণাক্ত করতে পারে না।

রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে জমির লবণাক্ততা ক্রমহ্রাসমান হওয়ার কারণে উপকূলের কৃষক গমের পরে আরো একটি ফসল বোরো ধানও করতে পারবে। আমন ধানের পরে রিলে গম চাষের ফলে জমির লবণাক্ততা কমে যাওয়ার কারণে কৃষক গম কাটার সঙ্গে সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি বোরো ধানও করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বোরো ধানের জমিতে সেচযোগ্য পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে।

আমরা আশা করছি, উপকূলের কৃষক রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে ক্রমহ্রাসমান লবণাক্ততার কারণে এই বোরো ধান থেকেও ভালো ফলন ঘরে তুলতে পারবেন। অর্থাৎ রিলে পদ্ধতিতে গম উৎপাদনের ফলে উপকূলের জমিতে লবণাক্ততা কমে যাওয়ার কারণে উপকূলের কৃষক তিনটি ফসল, অর্থাৎ আমন ধান-রিলে গম-বোরো ধান করতে পারবেন এবং ভালো ফলন ঘরে তুলতে পারবেন। বিগত সব সরকারের আমলেই উপকূলের মানুষ সীমাহীন বৈষম্যের শিকার। উপকূলের কৃষক আশা করে, বর্তমান বৈষম্যবিরোধী অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি জাতীয় কার্যক্রমে গ্রহণ করে উপকূলের কৃষকদের একফসলি জমিকে দুইফসলি জমিতে রূপান্তর করতে সহায়তা করবে এবং সেই সঙ্গে উপকূলের খাদ্য নিরাপত্তায় ব্যাপক অবদান রাখবে।

লেখক: ডেপুটি প্রজেক্ট লিডার, অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ (এসিআইএআর), ইউনির্ভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা