শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৮, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বিষমুক্ত খাদ্য : সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়

ড. মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
অনলাইন ভার্সন
বিষমুক্ত খাদ্য : সমাজ ও রাষ্ট্রের করণীয়

উদ্ভিদ ও প্রাণিজাত খাবার সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য অত্যাবশ্যক। আবার সেই খাবার উৎপাদন স্থান, উপকরণ, প্রক্রিয়াকরণ, বিতরণ, ভোগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পর্যন্ত যে সামগ্রিক প্রবাহ আছে, তা হবে জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব। কারণ কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম সচল ও স্থিতিশীল রাখাও অত্যাবশ্যক। এটা প্রতিষ্ঠিত যে খাদ্য হলো সব রোগের প্রতিষেধক।

আবার দেহে রোগ সৃষ্টির উৎস। এটা নির্ভর করছে তার পুষ্টি ও নিরাপত্তা গুণাগুণের ওপর। আমাদের জাতীয় চাহিদা হলো পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ খাবার এবং একটি স্থায়িত্বশীল কৃষির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জন। একটি প্রশ্ন প্রায়ই উচ্চারিত হয় যে আমরা যা খাচ্ছি তা কি সত্যিই কোনো উপকারে আসছে, নাকি শুধু উদরপূর্তির কাজ করছে? অংশীজনদের কেউই তা নিশ্চিত করতে পারছেন না।

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র খামারির দেশ এবং হাজার বছরের মিথস্ক্রিয়ায় ফসল-প্রাণী-মৎস্যসম্পদের প্রাচুর্যে একটি স্থায়িত্বশীল কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল, কখনো এমন আশঙ্কা ভোক্তা অনুভব করেনি। কিন্তু এটা অনভিপ্রেত যে বিগত তিন-চার দশকে  দেশের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থাসংক্রান্ত বিজ্ঞানভিত্তিক যেসব তথ্য-উপাত্ত প্রকাশিত হয়েছে, তাতে ইতিবাচকের চেয়ে নেতিবাচকের পাল্লাই ভারী। ফলে সামগ্রিকভাবে বলা যায়, বাংলাদেশের প্রচলিত কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা দেশের জনস্বাস্থ্য ও বাস্তুস্বাস্থ্যের ওপর গভীর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কারণ আমাদের কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তা মাঠ ও পাত পর্যন্ত কৃত্রিম রাসায়নিক সার ও বালাইনাশক নির্ভর, আবার প্রাণিসম্পদ ও মাছ চাষে অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ক্রমাগত বৃদ্ধি।

আইসিডিডিআরবির সূত্র মতে, বাংলাদেশের মোট মৃত্যুর প্রায় ৭০ শতাংশের জন্য অসংক্রামক রোগ দায়ী, আবার প্রতি ৫ জনে ১ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, প্রায় ১.৫ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছে এবং ২০২১ সালে ডায়াবেটিসের কারণে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ডাউনি সিনড্রোম, অটোইমিউন ডিজিজসহ অনেক অজানা রোগের তো সীমাই নেই এবং এর সবই কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার জন্য দায়ী।

জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রকাশিত জরিপে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সংস্থাটির হাসপাতালে যত পুরুষ রোগী ভর্তি হয়েছে, তাদের মধ্যে ৬৪ শতাংশই নানাভাবে কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত ছিল। আর নারী-পুরুষ মিলিয়ে যত ক্যান্সার রোগী ভর্তি হয়েছে, তাদের ৩৪ শতাংশই কৃষি পেশায় সম্পৃক্ত ছিল। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ২০৩০ সালে প্রতি ঘরে একজন ক্যান্সার রোগী বা ডিস-এবল শিশু থাকবে।

তাহলে উৎপাদক থেকে ভোক্তা কেউই বর্তমান কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার বিধ্বংসী নেতিবাচক প্রভাব থেকে কোনো অবস্থায়ই মুক্ত নয়। কৃষিক্ষেত্রে ব্যবহৃত কৃত্রিম রাসায়নিক সার ও কীটনাশক খাদ্যশৃঙ্খলে বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি ক্রমাগতভাবে বাড়িয়ে তুলছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক। কিছুদিন আগে এক বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে দেশে প্রধান খাবার ধানে ক্যাডমিয়াম নামক ভারী ধাতুর মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি। সম্প্রতি বাংলাদেশে প্রধান সবজি বেগুন ও তার জমিতে ভারী ধাতুর ক্ষতিকর উপস্থিতির বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বর্তমান ব্যবস্থার ভয়াবহতা আরেকবার প্রকাশ করছে।

এ ছাড়া কীটনাশক হিসেবে বিভিন্ন কার্বামেট, পাইরেথ্রয়েড ও নিওনিকোটিনাইডের এন্ডোক্রাইনের কার্যকলাপ ব্যাহত করে এবং প্রাণী ও মানুষের প্রজননের ওপর নেতিবাচক প্রভাবের প্রমাণ আছে। আবার কীটনাশক ক্লোরপাইরিফস, ফসফামিডন, ম্যালাথিয়ন, ফেন্থিয়ন, মিথাইল ফসফরোথিওয়েট, প্যারাথিয়ন, ক্লোরফ্লুজাউরন, সাইপারমেথ্রিন বা ফক্সিমিন জমিতে প্রস্তাবিত ঘনত্বে মাটি ও রাইজোস্ফিয়ার মাইক্রোবায়োটার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে আসছে। ভেষজনাশক গ্লাইফোসেট মাটির রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীবের তুলনায় অনেক কম ঘনত্বে মাটি, উদ্ভিদ ও অন্ত্রের উপকারী জীবাণুকে বাধা দেয়। সামগ্রিকভাবে মাটি, উদ্ভিদ ও মানব জীবাণুর ওপর গ্লাইফোসেটের এই পরোক্ষ প্রভাবসমূহ মানুষ ও বাস্তুস্বাস্থ্যকে অস্বাভাবিকভাবে প্রভাবিত করছে।

বিগত দুই দশকে রাসায়নিক সারের ব্যবহার ৪.৫ গুণ বেড়েছে। বাড়তি রাসায়নিক সারের চাহিদার জোগান দিতে গিয়ে গত দুই বছর দেশে ইউরিয়া, টিএসপি ও এমপি সারে ভর্তুকির জন্য প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত খরচ করা হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, আগামী বছরগুলোতে সেই খরচ আরো বাড়বে। বালাইনাশক ব্যবহার ছলচাতুরি (ওজনে বেশি দানাদার কমেছে কিন্তু ওজনে কম তরল) করে কম দেখানো হচ্ছে। তার প্রমাণ হলো, গত দুই দশকে বছরে ১৫০ গুণ বেশি আগাছানাশক ব্যবহার করা হচ্ছে। কৃষক কী বালাইনাশক প্রয়োগ করবেন তার সিদ্ধান্ত দেন স্থানীয় বালাই ব্যবসায়ী। কারণ এই ব্যবসায়ী প্রায় সব কৃষককে বাকি চক্রে আবদ্ধ করেছেন।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, কৃষকরা এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। বালাইনাশকের অপব্যবহার রোধে সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন একটি কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। বিশেষত নারী ও যুবসমাজ এই পরিবর্তনের উপযুক্ত হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। নারীরা পারিবারিক ও সামাজিক দায়িত্বের মাধ্যমে তাঁদের সঙ্গী এবং আশপাশের মানুষদের বালাইনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করতে পারেন। এ জন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে তাঁরা নৈতিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন এবং বালাইনাশকের ব্যবহার হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। একই সঙ্গে যাঁরা বালাইনাশক ব্যবহার করতে বাধ্য, তাঁদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী, যেমন—গ্লাভস, মাস্ক এবং প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণে নৈতিকভাবে উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে। যুবসমাজ এই পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হতে পারে।

বর্তমানের এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থা সংস্কারে একটি আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। এই সংস্কার শুধু নীতিগত পরিবর্তন নয়, বরং চর্চায়ও পরিবর্তন আনতে হবে। পাশাপাশি নীতি প্রণয়নের দৃষ্টিভঙ্গি কী সেটা পরিষ্কার করা দরকার; যেমন—এটা রূপান্তর, না পুনরুজ্জীবনমূলক। কৃষি রূপান্তর বর্তমানে বৈশ্বিক নীতিনির্ধারকদের একটি প্রিয় উদ্যোগ, যা সবুজ বিপ্লবের ধারাবাহিকতা হিসেবে পরিচিত। সবুজ বিপ্লবের মূল লক্ষ্য ছিল ফসলের প্রজনন বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন ও কৃত্রিম রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা। তবে এর ফলে মনোকালচারের প্রচলন ঘটে, যা কৃষি জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে নব নব উদ্ভাবনার জিন কৌশল আবিষ্কার করে তার প্রয়োগ খাদ্য ব্যবস্থার প্রবর্তন হচ্ছে, জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অর্গানিজম (জিএমও) প্রযুক্তি এর অন্যতম জলজ্যান্ত উদাহরণ।

অন্যদিকে পুনরুজ্জীবন কৃষি একটি টেকসই কৃষি পদ্ধতি, যা শুধু ফসলের উৎপাদন নয়, বরং বাস্তুসংস্থানের স্বাস্থ্যকেও সমান গুরুত্ব দেয়। এই পদ্ধতিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় স্থানীয় ফসলের গুরুত্ব বাড়ানো হয় এবং খাদ্য সার্বভৌমত্বকে সম্মান জানানো হয়। পুনরুজ্জীবন কৃষি প্রকৃতিবান্ধব এবং পরিবেশ রক্ষা করার মাধ্যমে কৃষিব্যবস্থাকে দীর্ঘস্থায়ী করে। এটি প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ, জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং মাটির স্বাস্থ্য উন্নত করার ওপর জোর দেয়, যা মনোকালচারনির্ভর কৃষির বিপরীতে অবস্থান করে। কৃষি রূপান্তর এবং পুনরুজ্জীবন কৃষি—দুটিই কৃষিব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে কাজ করে। তবে কৃষি রূপান্তর যেখানে প্রজনন প্রযুক্তি ও উৎপাদনশীলতাকে প্রধান্য দেয়, পুনরুজ্জীবন কৃষি সেখানে বাস্তুসংস্থানের ভারসাম্য ও টেকসইতায় গুরুত্বারোপ করে। ভবিষ্যতের কৃষিব্যবস্থায় প্রকৃতি, মানুষ এবং প্রজননের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করাই হবে মূল চ্যালেঞ্জ।

কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা সচল রাখতে শুধু কৃষি বা খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পৃক্ত নয়, এখানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, পরিবেশ, ভূমি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জড়িত। এসব মন্ত্রণালয়েরও কৃষি-খাদ্যের জন্য নানা নীতি-চর্চা রয়েছে, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই একে অন্যের জন্য বৈরী। এ জন্য একটি সমন্বিত নীতি থাকা দরকার। জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থা গড়তে কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ, পানি ও পরিবেশ একীভূত করার সময় এসেছে। পৃথিবীর অনেক দেশে (জাপান, কোরিয়া, জামানি, ভিয়েতনাম) এমন ব্যবস্থা আছে, যা দারুণ কাজ করছে।

চর্চার ক্ষেত্রে প্রথমত, কৃষিকাজে বিষমুক্ত পদ্ধতির প্রসার ঘটাতে হবে। জৈবিক কৃষি, সঠিক চাষাবাদ পদ্ধতি এবং স্থানীয় জাতের ফসল, প্রাণী, মাছ চাষকে উত্সাহিত করতে হবে, যা পরিবেশবান্ধব এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ। দ্বিতীয়ত, খাদ্য উৎপাদন ও বিতরণ ব্যবস্থার প্রতিটি ধাপে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশগত স্থায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সুরক্ষিত খাদ্য উৎপাদন এবং ভোক্তার কাছে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে নীতিমালা ও বিধি-নিষেধকে পুনর্বিবেচনা করা জরুরি। রাসায়নিক সারের ভর্তুকি কমিয়ে তা জৈব সারে দিতে হবে; পাশাপাশি প্রকৃত কৃষকদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সহায়তা বৃদ্ধি করতে হবে, যাতে তাঁরা পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যসম্মত পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন করতে সক্ষম হন। কৃষিকাজ সম্মানজনক পেশা নয়, তাই প্রতিটি কৃষকের জন্য সম্মানজনক জীবনপদ্ধতির ব্যবস্থা করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বছরে একবার দূরপাল্লার ভ্রমণে অর্ধভাড়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

পারিবারিক কৃষিকে উত্সাহিত করার জন্য প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে। এই আমূল সংস্কারের জন্য সরকারকে অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে। সরকারকে নীতি নির্ধারণে এমন পরিবর্তন আনতে হবে, যা জনস্বাস্থ্য ও বাস্তুস্বাস্থ্যের উন্নয়নকে প্রাধান্য দেয়। কৃষি নীতিমালা ও শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবেশগত ও স্বাস্থ্যগত বিষয়গুলো সুনির্দিষ্টভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ক্ষতিকর কৃষি-প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারকে জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কৃষি গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে, যাতে নতুন ও উন্নত প্রযুক্তি ও প্রথা বিকশিত হয়, যা পরিবেশবান্ধব ও স্বাস্থ্যসম্মত। জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে ভোক্তারা স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিবেশবান্ধব খাদ্য গ্রহণে উত্সাহিত হয়। নিশ্চয়ই সরকার জনবাস্তুস্বাস্থ্যবান্ধব কৃষি-খাদ্য ব্যবস্থার নীতি-চর্চার পুনরুদ্ধার কাজে হৃদয়গ্রাহী হবে।

লেখক:  প্রাবন্ধিক ও গবেষক, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), গাজীপুর

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা