শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪২, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব

ইয়াও ওয়েন
অনলাইন ভার্সন
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব

চীন এবং অন্যান্য দেশের পণ্যের উপর একতরফাভাবে অযৌক্তিক শুল্ক আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসন পূর্বসূরি সরকারের বিভ্রান্তিকর নীতি অব্যাহত রেখেছে। এ ধরনের কার্যকলাপ সত্যকে বিকৃত করে, সাদা এবং কালোকে একসাথে মিশিয়ে দেয়, যা আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে আরও জটিল করে তোলে। এর পাশাপাশি, এটি একতরফা অর্থনৈতিক চাপ তৈরির একটি উদাহরণ। একটি দায়িত্বশীল বিশ্ব শক্তি হিসেবে, চীন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) এর বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে দৃঢ়ভাবে রক্ষা করে আসছে এবং সব ধরনের সুরক্ষাবাদী ও হেনস্তা করার কৌশলের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এসব পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক বহুপাক্ষিক নিয়ম এবং নীতিমালার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একতরফাভাবে শুল্ক আরোপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং বাণিজ্য ব্যবস্থাকে স্পষ্টভাবে চ্যালেঞ্জ করছে, বাজারনীতির ধারণা এবং মুক্ত বাণিজ্যের মূলমন্ত্রকে উপেক্ষা করছে এবং বিশ্বায়নের প্রবাহের বিপরীতে অবস্থান নিচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ অজুহাতে ‘লং- আর্ম জুরিসডিকশন’ এবং একতরফা নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে রাজনীতিকরণ, যন্ত্রায়ন এবং অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক ইস্যুগুলোকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। এই ধরনের পদক্ষেপ শুধু ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা’ এর বৈষম্যহীন নীতি লঙ্ঘন করে না, বরং ন্যায্য বাণিজ্যের মাধ্যমে উন্নয়ন অর্জনের পথে চলা উন্নয়নশীল দেশসমূহের অধিকারকেও নষ্ট করে।

চীন সবসময় আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী ও আদর্শের দৃঢ় সমর্থক এবং সংঘাতের পরিবর্তে আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে মতপার্থক্য সমাধানের পক্ষে অবস্থান করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একমাত্র কার্যকর উপায় হল বহুপাক্ষিকতা, এবং কোনো দেশেরই নিজেকে আন্তর্জাতিক নিয়মের ঊর্ধ্বে অবস্থান করানো উচিত নয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী শিল্প এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলেছে। শিল্প এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করা বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সব দেশের যৌথ স্বার্থে কাজ করে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বজায় রাখা, উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা উচিত। তবে, দুঃখজনকভাবে, কিছু মার্কিন নীতিনির্ধারক ‘শক্তির অবস্থান’ থেকে আধিপত্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, যা প্রযুক্তিগত বিনিময়ে বাধা সৃষ্টি করে, চীনের শিল্প উন্নয়নকে অবমূল্যায়ন করে এবং ‘অতিরিক্ত ক্ষমতার’ ভিত্তিহীন দাবি করে, সেই সঙ্গে ‘সরবরাহের’ উপর জোর দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ধরনের পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে গভীর উদ্বেগ এবং তীব্র বিরোধিতার জন্ম দিয়েছে, যা ‘মুক্ত প্রতিযোগিতা’ ধারণার বিপরীতে দাঁড়িয়েছে।

চীন ধারাবাহিকভাবে উন্মুক্ততার নীতিতে বিশ্বাস রেখে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা গ্রহণ করেছে এবং মানবজাতির জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ, আন্তরিক ও পারস্পরিক উপকারিতা ভিত্তিক সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠার পথে এগিয়ে চলেছে। এই নীতি বিশ্বব্যাপী শিল্প ও সরবরাহ চেইনের স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অন্যদিকে, নতুন মার্কিন প্রশাসনের কর্মক্রম এই দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীতে দাঁড়িয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

এই ধরনের দ্বিমুখী আচরণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্থিতিশীলতা এবং পারস্পরিক আস্থা গঠনের পক্ষে ক্ষতিকর। একদিকে চীনের সাথে উন্নত সম্পর্ক এবং বাস্তবসম্মত সহযোগিতার দাবি জানালেও, অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একতরফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা পারস্পরিক বিশ্বাসকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং বিশ্ব অর্থনীতির স্থিতিশীলতাকে বিপদে ফেলে।

চীন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক একে অপরের পরিপূরক। একপক্ষ সবসময় হারায় এবং অন্যপক্ষ লাভবান হয়, এমন কোন দৃশ্য নেই। তথ্য প্রমাণে স্পষ্ট যে, শুল্কের মাধ্যমে ‘প্রাচীর নির্মাণ’ বাজারের নীতিমালা পরিবর্তন করতে পারে না, এবং এটি সহযোগিতার গতিকে বাধাগ্রস্ত করতে সক্ষম নয়। ২০২৪ সালে চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ৬৮৮.২ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। চীনে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, মার্কিন সংস্থাগুলোর অর্ধেকেরও বেশি ২০২৫ সালে চীনে তাদের বিনিয়োগ বাড়ানোর আশা করছে। সহযোগিতাই চীন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র সঠিক পথ। যদি যুক্তরাষ্ট্র তার ভুল পথে অটল থাকে, তবে চীন সর্বদা যথাযথ প্রতিক্রিয়া জানাতে প্রস্তুত।

বিশ্ব আজ অস্থিরতা এবং ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের মুখোমুখি, তাই উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে জরুরি সংহতি ও সহযোগিতা অপরিহার্য। চীন এবং বাংলাদেশ, দুইটি দেশই বিশ্বায়নের সুবিধাভোগী ও অবদানকারী, এবং তাদের মধ্যে সহযোগিতার বিষয়ে ব্যাপক ঐকমত্য বিদ্যমান। গত বছর, উভয় দেশের নেতৃত্বের পরিচালনায় এবং জনগণের দৃঢ় সমর্থনে, চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জটিল চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা ও শক্তি প্রদর্শন করেছে, যা দক্ষিণ এশিয়া ও বিশ্বের স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধিতে আরও দৃঢ় ভূমিকা রেখেছে।

চীন ও বাংলাদেশ বিজয়ী সহযোগিতা ও মুক্ত বাণিজ্যের আদর্শ উদাহরণ হতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে, যেখানে চীন টানা ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে। চীনা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালে চীন-বাংলাদেশ বাণিজ্যের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বেড়েছে। এর পাশাপাশি, চলতি বছরের মে মাস থেকে বাংলাদেশ চীনে আম রপ্তানি শুরু করতে যাচ্ছে, যা দেশের ফল শিল্পের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও ভারসাম্যপূর্ণ করবে।

চীন বাংলাদেশের সঙ্গে বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী রাখতে, একতরফাবাদের বিরোধিতা করতে ও চীন-বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনাকে ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সহযোগিতায় বাস্তব অগ্রগতি অর্জনে চীন সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

আমি জানি, অনেক বাংলাদেশি চীনে ইলিশসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করতে আগ্রহী। চীন দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির কাঠামোর আওতায় এই প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করবে। আমরা বাংলাদেশের উচ্চমানের পণ্যকে স্বাগত জানাই, এবং চীনের বাজার ক্রমাগত আরও উন্মুক্ত ও সম্প্রসারিত হবে।

চীন এবং বাংলাদেশ শিল্প ও সরবরাহ শৃঙ্খলে সহযোগিতা জোরদার করতে এবং বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, যোগাযোগ, টেক্সটাইল, গার্মেন্টস এবং সবুজ অর্থনীতির মতো খাতে চীনের অভিজ্ঞতা ও সুবিধা বাংলাদেশের উন্নয়ন কৌশল, শিল্প কাঠামো এবং জনগণের চাহিদার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ফলে, চীন অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের জন্য এক অপরিহার্য অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

চীনের এন্টারপ্রাইজগুলো বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী এবং এখানকার বাজারে তাদের সম্পৃক্ততা আরও গভীর করতে আগ্রহী। চীনা পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশে চীন থেকে সঞ্চিত বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা চীনকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এফডিআই উৎসে পরিণত করেছে।

২০২৩ সালের আগস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তত ১৪টি চীনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ২৩ কোটি ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে। এসব বিনিয়োগ মূলত টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, ব্যাগেজ, পাদুকা, উইগসহ বিভিন্ন উৎপাদন খাতে প্রবাহিত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সর্বাধিক বিনিয়োগকারী দেশ হিসেবে চীনই শীর্ষে রয়েছে।

২০২৫ সালের বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন আগামী এপ্রিল মাসে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চীন এই সম্মেলনে আরও বেশি ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বকে উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং চীনা কোম্পানিগুলোকে এতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হবে। চীন-বাংলাদেশ বিনিয়োগ চুক্তিকে আরও কার্যকর করতে এবং উভয় দেশের উদ্যোগগুলোর জন্য নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ উন্মোচন করতে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে প্রস্তুত। অভিন্ন উন্নয়নের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও সুসংহত করার মাধ্যমে দুই দেশই অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করতে পারে।

রাজনৈতিক পারস্পরিক বিশ্বাস এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে চীন ও বাংলাদেশ একসাথে প্রকল্প সহযোগিতায় কাজ করতে পারে। প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয় রাজনৈতিক বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর থেকে, এটি বারবার চীনের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রকল্প এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, এবং চলমান ও নির্মাণাধীন প্রকল্প অপরিবর্তিত থাকবে, যার মধ্যে ইতিমধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলো কার্যকর হবে। এটি চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক এবং দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের প্রমাণ, যা ব্যাপক জনসমর্থন ও সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ করে। চীন ও বাংলাদেশের আন্তঃ-সরকারি সহযোগিতা প্রকল্প সফলভাবে এগিয়ে চলছে এবং বাধাহীনভাবে ত্বরান্বিত হচ্ছে। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ, ডাবল পাইপলাইন প্রকল্প এবং সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং স্থাপন কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট এবং ঢাকা উত্তর সিটিতে ডব্লিউটিই পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্পও সফলভাবে শুরু হয়েছে। চাইনিজ ইকোনমিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে, চীন বাংলাদেশের উন্নয়নে সহায়তার জন্য আরও যুগান্তকারী প্রকল্প এবং ‘ছোট ও সুন্দর’ জীবিকা প্রকল্প আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন থাকবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদার।

ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে যে প্রাচীর নির্মাণ শুধুমাত্র বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করে, অন্যদিকে খোলামেলা সম্পর্ক সমৃদ্ধি এবং সহযোগিতাকে উৎসাহিত করে। চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমর্থন বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন ও বাংলাদেশ একে অপরকে সমান হিসেবে গ্রহণ করে এবং একে অপরের সঙ্গে জয়-জিতের ভিত্তিতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। আমরা ডব্লিউটিও-এর মতো বহুপাক্ষিক কাঠামোতে সমন্বয় ও সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দুই দেশের শিল্প ও সরবরাহ চেইনের সমন্বিত উন্নয়নকে উৎসাহিত করব এবং চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও গভীর করব, যা উভয় দেশের জনগণের জন্য আরও বাস্তব সুবিধা বয়ে আনবে।

লেখক : বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত।

ভাষান্তর : জিসান আল যুবাইর।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে