শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৮, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:০১, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত

একটি রাষ্ট্র পরিচালনায় কিছু পদ ও প্রতিষ্ঠান থাকে- যেসব পদ আর প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হয়। এটাই রাষ্ট্র পরিচালনার শিষ্টাচার। যদি প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠান আর স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ পদকে বিতর্কিত করে ফেলা হয়, তাহলে শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রই দুর্বল হয়ে যায়। বাংলাদেশে এখন সেই প্রচেষ্টা চলছে কি না, তা ভেবে দেখার সময় হয়েছে। শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত মাস ধরে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনা করছে। নানা দোষত্রুটি আর ভালোমন্দ মিলিয়ে এই সরকার কাজ করছে। ১৫ বছরের জগদ্দল পাথরের মতো একটি সরকারকে সরানোর পর একটি ধ্বংসস্তূপের ভিতর দিয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ অনেক জটিল এবং কঠিন। সেই কাজটি ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার করার চেষ্টা করছে। নানা রকম জটিলতা এবং সমস্যার পরেও শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকার কারণে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে এই সরকারের ওপর আস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা শুধু বাংলাদেশেই নন, সারা বিশ্বে একজন শ্রদ্ধাভাজন হিসেবে পরিচিত। সৌভাগ্য যে তাঁর মতো একজন খ্যাতিসম্পন্ন এবং আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত ব্যক্তি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ফলত এখনো মানুষ নানা রকম টানাপোড়েনের পরেও এই সরকারের প্রতি আস্থাশীল। সেজন্যই তাঁর ওপর আমাদের আস্থা রাখতে হবে। তাঁকে কাজ করতে দিতে হবে। দেশের সামনে এখন প্রধান কাজ গণতান্ত্রিক উত্তরণ। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। মনে রাখতে হবে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কী রকম হবে, সেটা শুধু এ দেশের জনগণের বিষয় নয়, আন্তর্জাতিক মহল এই নিয়ে আগ্রহী এবং তাকিয়ে আছে। অস্বীকার করা যাবে না যে সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের পতনের পেছনে আন্তর্জাতিক মহলের সমর্থন এবং সহযোগিতা বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এ কারণেই বাংলাদেশ তার ইচ্ছামতো যখন খুশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারবে না। এই নির্বাচন করতে হবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য সময়ে ও পদ্ধতিতে। সেটি নিয়েই ড. মুহাম্মদ ইউনূস কাজ করছেন। ইতোমধ্যে তিনি ঘোষণা করেছেন যে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কোনো অবস্থাতেই পেছানো হবে না। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, সাম্প্রতিক সময়ে কিছু অতি উৎসাহী মহল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে, এমনকি সবশেষ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকেও প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। তাঁর বক্তব্যের সমালোচনা করছেন, প্রতিবাদে মাঠে নামছে। এ ধরনের প্রতিক্রিয়া অনভিপ্রেত। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সম্প্রতি সাক্ষাৎ করতে এসেছিল ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের ড. কমফোর্ট ইরোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। এই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দীর্ঘ বৈঠক হয়। মূলত ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন কী পদ্ধতিতে হবে, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের যাত্রাপথ কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে কথা বলার জন্যই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুটি বিষয়ে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করেন। প্রথমত তিনি বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। তিনি নির্বাচনের জন্য অতিপ্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চান। দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে ক্রাইসিস গ্রুপ জানতে চাইছিল যে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কিনা। অর্থাৎ সব রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কিনা। এই প্রশ্নে ক্রাইসিস গ্রুপ আরও সুনির্দিষ্ট করে জানতে চেয়েছিল যে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে কি না বা সরকার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করবে কি না। তার উত্তরে ড. ইউনূস বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। তিনি বলেছেন, ওই দলটির যেসব নেতার বিরুদ্ধে হত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তাদের বাংলাদেশের আদালতে বিচার হবে। উল্লেখ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই বক্তব্যটি এবারই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিক সাক্ষাৎকারে এবং বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় হয় তিনি একই রকম বক্তব্য রেখেছেন। আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তাঁর সুস্পষ্ট অবস্থান তিনটি। প্রথমত আওয়ামী লীগের ভিতর যেসব নেতা এবং ব্যক্তি গণহত্যা, দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত, তাঁদের বিচার হতে হবে। দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে কি করবে না, সেটা তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত। তৃতীয়ত আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করা বা না করা ইত্যাদি কাজ অন্তর্বর্তী সরকারের নয়। কিন্তু তাঁর এই বক্তব্যটিকে ঘিরে পানি ঘোলা করা হচ্ছে। এর ফলে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ-পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করা হয়। আওয়ামী লীগের অপরাধের বিচারের ধীরগতির ব্যাপারে নিন্দা জানানো হয় এবং আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে এখন অপ্রাসঙ্গিক বলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে ওই সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়। একটি রাজনৈতিক দল এ ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন করতেই পারে এবং সেখানে তাদের মতামত আসতে পারে। কিন্তু সেখানে প্রধান উপদেষ্টাকে সমালোচনা করা বা প্রশ্নবিদ্ধ করা এই নাজুক সময়ে কোনোভাবেই সমীচীন নয়। একইভাবে এই সময় আমরা দেখছি যে সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান সম্বন্ধেও অনভিপ্রেত, অনাকাক্সিক্ষত এবং উসকানিমূলক বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে। রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের প্রতীক এবং জনগণের আস্থার প্রতীক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করলে বা সেনাবাহিনীকে অবমাননা করে বক্তব্য দিলে রাষ্ট্রই দুর্বল হয়ে পড়ে। বিপন্ন হয় আমাদের সার্বভৌমত্ব। এই বোধ এবং উপলব্ধি আমাদের প্রত্যেকের থাকা উচিত। এখন যারা রাজনীতিতে সক্রিয় কিংবা ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে যারা সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাঁদের এখন দেশ গড়ার কাজে শামিল হতে হবে। মনে রাখতে হবে, ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর গত সাত মাসে বাংলাদেশকে ঘিরে নানা রকম ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। এখানে এই ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করার জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল, সচেতন এবং ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে। এখন কাদাছোড়াছুড়ির সময় নয়। দোষারোপের চর্চা করে পরিবেশদূষণ এখন কাম্য নয়।  প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর ছাত্রদের পক্ষ থেকে বেশ কিছু সংবেদনশীল এবং স্পর্শকাতর বক্তব্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। এর মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির অন্যতম নেতা এবং দক্ষিণাঞ্চলের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন ২০ মার্চ রাতে। ওই ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেন, ১১ মার্চ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁকে এবং তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজনকে ডেকে নিয়েছিলেন। সেখানে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অংশগ্রহণ এবং আসন ভাগাভাগি নিয়ে একটি দরকষাকষি করেন। সেখানে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনতেই হবে, এরকম একটি বক্তব্য দিয়ে তাঁরা রীতিমতো চাপ সৃষ্টি করেন।  হাসানাত আবদুল্লাহ এই স্ট্যাটাস ২০ মার্চ দিলেন কেন? ধারণা করা হয়, প্রধান উপদেষ্টা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সঙ্গে তাঁর বক্তব্যের পরপরই হাসনাত আবদুল্লাহ এই বক্তব্যটি দিয়েছেন। কিন্তু এ ধরনের বক্তব্য দেওয়াটা তাঁর কতটুকু সমীচীন হয়েছে, সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। কারণ হাসনাত আবদুল্লাহ এখন ৫ আগস্টের পূর্বের অবস্থায় নেই যে তিনি রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছেন। বরং তিনি এখন একটা দায়িত্বশীল অবস্থানে রয়েছেন। তিনি একজন গণ অভ্যুত্থানের নেতা। কাজেই গণ অভ্যুত্থানকে সফল করা, সংহত করা এবং একটি স্থিতিশীল অবস্থায় দেশকে রাখা তাঁর দায়িত্ব। তিনি যদি এখন আন্দোলনের ঢঙে বক্তব্য-বিবৃতি দেন, সেটা কতটুকু সমীচীন হবে তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। কারণ তাঁর এই বক্তব্যের পর কিছু কিছু মহল বুঝে না বুঝে সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধান সম্বন্ধে নানা রকম উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে। হাসনাত আবদুল্লাহ ২০ মার্চ বক্তব্যের পর গত শুক্রবার বলেছেন যে রাজনীতির বিষয়টি রাজনীতিবিদদেরই থাকা উচিত, সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়। তাঁর বক্তব্য যদি আমরা মেনে নিই তাহলে প্রশ্ন করতেই হয় যে ৫ আগস্ট দুপুর থেকে রাত সন্ধ্যা পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দল কেন সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে ছিল? বাংলাদেশে যে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ তা মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকার ওপর কেন ছাত্র-জনতা সবাই নির্ভর করেছিল? ছাত্রপ্রতিনিধি এবং গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী অনেকেই সেনাসদরে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। সেনাপ্রধানের মধ্যস্থতায় আসলে সেদিন অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা আরও দেখলাম আরেকজন সমন্বয়ক এবং বর্তমানে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূসকে নেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি করেছিলেন সেনাপ্রধান। একটি রাজনৈতিক সংকটের সময় নানা রকম বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এবং নানা রকম মতভিন্নতা সেই আলোচনায় থাকতেই পারে। তর্কবিতর্ক হতেই পারে। সেগুলো একান্তই গোপনীয় বিষয়। শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত হলো সেটাই প্রকাশ্যে আসে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিতর্ক সাত মাস পর একজন দায়িত্বশীল উপদেষ্টা কেন সামনে আনলেন? এ মুহূর্তে সেনাপ্রধানকে বিতর্কিত করলে দেশ অস্থিতিশীল অনিশ্চয়তার পথে যাত্রা করবে। সেই ঝুঁকি কেন নেওয়া হলো? আমরা যদি অতীত টেনে ধরে এত দিন পর এ ধরনের কথা বলে কাউকে অপরাধী বানানোর চেষ্টা করি বা ব্লেইম গেইম শুরু করি তাহলে দেশ অস্থিতিশীল হবে। গণতন্ত্র বিপন্ন হবে। আগামী দিনের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বাধাগ্রস্ত হবে। এই বোধটুকু নিশ্চয়ই সবার রয়েছে। যাঁরা এখন রাজপথে ক্রিয়াশীল এবং যাঁরা প্রধান উপদেষ্টা বা সেনাবাহিনী বা সেনাপ্রধান সম্পর্কে বিষোদগার করছেন, সমালোচনা করছেন তাঁদের একবার ভেবে দেখতে হবে যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার চলে যাওয়ার পর যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, সেখান থেকে উত্তরণের জন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী, সেনাপ্রধান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস কীভাবে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। তাঁরা দেশটিকে একটি অনিবার্য বিপর্যয়ের হাত থেকে উদ্ধার করেছেন। এখন তাঁরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মনোভাব এবং প্রত্যাশাগুলো সম্পর্কে তাঁরা জানেন। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় দরকার গণতান্ত্রিক উত্তরণ। সেই গণতান্ত্রিক উত্তরণের গ্রহণযোগ্য রোডম্যাপ ড. ইউনূস এবং সেনাপ্রধান সবচেয়ে ভালো জানেন। কাজেই সবার বুঝতে হবে, তাঁদের বক্তব্যের সুদূরপ্রসারী তাৎপর্য অনুধাবন না করেই উত্তেজনা ছড়ালে ক্ষতি হবে বিপ্লবের। অযাচিত, অপ্রয়োজনীয় এবং অপ্রাসঙ্গিক বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টায় বরং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যাত্রাপথ বাধাগ্রস্ত হবে। আমাদের বোঝা দরকার আমরা যদি অতিরিক্ত আবেগের বশবর্তী হই, তাতে নিজের ক্ষতি নিজেই করে ফেলার অবস্থা হতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
সর্বশেষ খবর
সিলেট টেস্ট: চতুর্থ দিনে উরোণ্ট শুরু জিম্বাবুয়ের
সিলেট টেস্ট: চতুর্থ দিনে উরোণ্ট শুরু জিম্বাবুয়ের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

১৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় আটকে পড়েছেন ৩২ বাংলাদেশি
তিউনিসিয়ায় আটকে পড়েছেন ৩২ বাংলাদেশি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টার্টআপ মানেই ঘাম-ঝরা পরিশ্রম: রেইড হফম্যান
স্টার্টআপ মানেই ঘাম-ঝরা পরিশ্রম: রেইড হফম্যান

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাস বর্জন খুবি শিক্ষার্থীদের, ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ব্লকেড ঘোষণা
ক্লাস বর্জন খুবি শিক্ষার্থীদের, ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ব্লকেড ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আলোচনার আহ্বান প্রত্যাখ্যান, অনশনে অনড় কুয়েট শিক্ষার্থীরা, অসুস্থ ৭
আলোচনার আহ্বান প্রত্যাখ্যান, অনশনে অনড় কুয়েট শিক্ষার্থীরা, অসুস্থ ৭

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাষা সৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নন্দ দুলাল সাহা আর নেই
ভাষা সৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নন্দ দুলাল সাহা আর নেই

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবিতে অনশনে বসছেন শাবির দুই শিক্ষার্থী
কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবিতে অনশনে বসছেন শাবির দুই শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লা লিগা: দাপট দেখিয়েও কষ্টার্জিত জয় বার্সেলোনার
লা লিগা: দাপট দেখিয়েও কষ্টার্জিত জয় বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় জাতীয়তাবাদী ফোরামের ঈদ পুনর্মিলনী
কানাডায় জাতীয়তাবাদী ফোরামের ঈদ পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিলেটের নিখোঁজ ৬ শ্রমিক কক্সবাজারে উদ্ধার
সিলেটের নিখোঁজ ৬ শ্রমিক কক্সবাজারে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পেকুয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে ৫ জনের কারাদণ্ড
আড়াইহাজারে মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানে ৫ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছর পর খোঁজ মিলল ছেলের, কিন্তু সম্পর্কের বন্ধন জোড়া লাগল না
২২ বছর পর খোঁজ মিলল ছেলের, কিন্তু সম্পর্কের বন্ধন জোড়া লাগল না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারায়ণগঞ্জে জুটের গোডাউনে আগুন
নারায়ণগঞ্জে জুটের গোডাউনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুততম পাঁচ হাজার রানের রেকর্ড রাহুলের দখলে
দ্রুততম পাঁচ হাজার রানের রেকর্ড রাহুলের দখলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় সিঙ্গাপুর প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
শৈলকূপায় সিঙ্গাপুর প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে সাইবারস্ক্যাম: এশীয় অপরাধ সিন্ডিকেটের ভয়াল বিস্তার
বিশ্বজুড়ে সাইবারস্ক্যাম: এশীয় অপরাধ সিন্ডিকেটের ভয়াল বিস্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস
আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলায় নিহত ৫, আহত অনেকে
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলায় নিহত ৫, আহত অনেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের বন্ধু অয়ন: উদ্ধার করেছেন ৩ শতাধিক সাপ
সাপের বন্ধু অয়ন: উদ্ধার করেছেন ৩ শতাধিক সাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!
অভিমানে আত্মহত্যা এমবিবিএস চিকিৎসকের!

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ থেকেই বিদেশের ইউনিভার্সিটির ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ ইউসিএসআইতে
দেশ থেকেই বিদেশের ইউনিভার্সিটির ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ ইউসিএসআইতে

বিশেষ আয়োজন

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়
সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা
সিলেটে ৩০০ রানের টার্গেট চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

উচ্চশিক্ষায় পথপ্রদর্শক ইউল্যাব
উচ্চশিক্ষায় পথপ্রদর্শক ইউল্যাব

বিশেষ আয়োজন

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণা ও আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে এগিয়ে যাচ্ছে উত্তরা ইউনিভার্সিটি
গবেষণা ও আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে এগিয়ে যাচ্ছে উত্তরা ইউনিভার্সিটি

বিশেষ আয়োজন

রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল
রোমাঞ্চ ছড়িয়েও শেষ হলো না ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো
সাবালেঙ্কাকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন ওস্তাপেঙ্কো

মাঠে ময়দানে

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন