শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

তালেবানদের জয়ে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো পাকিস্তানিরই উৎফুল্ল হওয়ার কারণ ছিল না। বাংলাদেশে যারা জঙ্গিবাদী তারা কিছুটা উৎসাহিত বোধ করেছে হয়তো, ভাবছে তাদের সহযোদ্ধারা আফগানিস্তানে জিতেছে, ভবিষ্যতে তারাও জিতবে, বাংলাদেশে। এটা সত্য যে ২৫ বছর আগে মুজাহিদরা যখন রুশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়ছিল তখন নানা দেশ থেকে উগ্র ইসলামপন্থিদের কিছু কিছু সদস্য আফগানিস্তানে গিয়ে হাজির হয়, এবং যুদ্ধে অংশ নেয়। বাংলাদেশ থেকেও কিছু যুবক সেখানে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে তারা যুদ্ধ কতটা করেছিল কে জানে, তবে কেউ কেউ যে বোমা বানাবার ও মানুষ খুন করার বিদ্যা রপ্ত করে আসতে পেরেছিল, সেটা টের পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশের পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনেকটা এখন বদলে গেছে। জঙ্গিদের সাংগঠনিক শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে বলেই আশঙ্কা করা যাচ্ছে। সাংগঠনিকভাবে শক্তিমান হলেও এরা যে জনসমর্থন পাবে, এমন সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মমনস্ক এটা ঠিক, কিন্তু তারা ধর্ম ও রাজনীতিতে একসঙ্গে মেশাতে চায় না। সেজন্য দেখা যায় ধর্মভিত্তিক দলগুলো নির্বাচনে সুবিধা করতে পারে না। জঙ্গিদের জন্য সংগ্রহ-ক্ষেত্র ছিল মাদরাসায় শিক্ষিতরা। মাদরাসার ছাত্র ও মাদরাসায় শিক্ষিতদের বড় অংশটিকে এখন নিয়ে নিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। প্রথম দিকে হেফাজতের নেতাদের চোখ খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেয়ে জাগতিক সুবিধা আদায়ের প্রতিই অধিক নিবিষ্ট ছিল বলে মনে হয়। ভিতরে অবশ্য কট্টরপন্থিরাও ছিল, যাদের কারণে ১৩ দফা দাবিনামা দাঁড় করানো হয়, যাতে শরিয়া আইন ও ধর্মদ্রোহিতা আইন ইত্যাদি প্রবর্তনের দাবি ছিল। কিন্তু নেতৃত্ব ছিল আহমদ শফীর কাছে; যিনি কিছুটা আপসপন্থি ছিলেন। আপসপন্থায় সুফলও তাদের জন্য এসেছিল। তাঁর মৃত্যুর পর জুনায়েদ বাবুনগরী নেতৃত্বে আসেন; তিনি কট্টরপন্থি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু তিনিও মৃত্যুবরণ করেছেন, এবং নেতৃত্ব নিয়ে দলের ভিতর বিরোধ দেখা দিয়েছে। সংগঠনটির তরুণ এক নেতা খেলাফত প্রতিষ্ঠায় ভালো রকমেরই অঙ্গীকার করে চলেছেন, তিনি দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে সক্ষম কি না, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিগত সরকারের আমলে ছিলেন তিনি কারাগারে। মোদিবিরোধী হঠকারী কর্মসূচি নেওয়ার দরুন নেতাদের আরও কয়েকজনকে বন্দি করা হয়েছিল। হেফাজতের পক্ষে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিকশিত হওয়া সম্ভব হলেও, শক্তিশালী হওয়া কঠিন হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তা ছাড়া বিশ্বব্যাপীই দেখা যাচ্ছে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার সুযোগটা সংকুচিত হয়ে আসছে। করোনার আক্রমণ ধর্মের উপযোগিতাকে ক্ষুণ্ন করে দিয়েছে। মহামারির হাত থেকে ত্রাণ লাভের জন্য মানুষ উপাসনালয়ে গিয়ে যে যৌথভাবে প্রার্থনা করবে এমনটা ঘটেনি। উপাসনাগুলোর দরজাতেই বরং তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পাছে লোকসমাগমে সংক্রমণ বাড়ে। বার্ষিক ধর্মীয় সমাবেশ অনেক ক্ষেত্রেই বাদ পড়েছিল, যেখানে বাদ পড়েনি সেখানে তা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হয়েছে। করোনার এই আক্রমণ মানুষের জীবন বাঁচানোই প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, অধিকাংশ মানুষের জন্যই এসেছিল জীবিকার কঠিন সমস্যা; এ দুটির পরে স্থান অন্যান্য বিষয়ের, যাদের মধ্যে ধর্ম একটি।

পুঁজিবাদী দেশগুলোতে ধর্মের মূল্য ইতোমধ্যে কমেছে। সেখানে বরং বর্ণবাদ দেখা দিয়েছে। আগেও ছিল, এখন বেড়েছে। লোকে অস্থিরতা ও অসচ্ছলতার মধ্যে আছে; তারা শত্রু খোঁজে, এবং গাত্র বর্ণের ভিত্তিতে শত্রুকে চিহ্নিত করে ফেলে। খেলার মাঠেও সেটা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন ফুটবলে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের খেলাতে। জার্মানি ও ইংল্যান্ডের ফাইনাল খেলা চলছিল, খেলাতে কেউ গোল করতে পারেনি, সেজন্য দুদলকেই তিনটি করে পেনাল্টি শটের সুযোগ দেওয়া হয়। তাতেও ইংল্যান্ড কোনো গোল করতে পারল না, ফলে এক গোলে জয়ী হয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ হস্তগত করে নিল জার্মানি। ইংল্যান্ডের দলে অশ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়রা ছিলেন; ঘটনাক্রমে যে তিনজনকে পেনাল্টি শট করতে দেওয়া হয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন অশ্বেতাঙ্গ। শ্বেতাঙ্গ হলেও তারা নিন্দার পাত্র হতেন, কিন্তু অশ্বেতাঙ্গ হওয়ার দরুন তাদের ওপর যে পরিমাণ ধিক্কার ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ কটূক্তি ইত্যাদির ইষ্টক বর্ষিত হয়েছিল, তা ছিল সব হিসাবের বাইরে। ব্যাখ্যা ওই একটাই, ভিতরে বর্ণবিদ্বেষ। জার্মানিতে তো এই বিদ্বেষ একসময়ে মনুষ্যত্ববিনাশী হিংস্র বর্বরতার রূপ নিয়েছিল; এখনো যে তা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এমন নয়, থেকে থেকেই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, বিশেষ করে বেকার যুবকদের মধ্যে।

জার্মানিপ্রবাসী আমাদের এক বন্ধু জানালেন সেখানে বর্ণবাদের চেয়েও অধিক দৃশ্যমান এখন ধর্মে অনীহা। গির্জায় প্রবীণরা তবু কিছু কিছু যান, কিন্তু তরুণদের পছন্দ বরং গির্জার সামনের মাঠে দলবেঁধে ফুটবল খেলা। রক্ষণাবেক্ষণের খরচ ওঠে না দেখে কোথাও কোথাও গির্জা বিক্রি হয়ে গেছে ও যাচ্ছে, এবং ব্যবহৃত হচ্ছে কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে। ইতিহাসের গতি ওই মুখোই।

তবু ধর্মরাজ্য প্রতিষ্ঠার ফ্যাসিবাদী চেষ্টা তো চলবেই। ধর্মীয় উত্তেজনায় মানুষকে বিভ্রান্ত করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলে রাখার জন্য যে তৎপরতা তার অবসান অত সহজে ঘটবে না। ইসরায়েল তো সেটা করে চলেছেই, ভারতে রামরাজ্যওয়ালারাও তা করছে, এবং করতে থাকবে। মানুষের চেয়ে গাভির মূল্য তারা অধিক ধার্য করেছে। ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদ ভেঙে ফেলে ভুয়া ও অনৈতিহাসিক তথ্য প্রচার করে তার ওপরে রামমন্দির বানিয়েছে। ‘আমরাই সবার আগে’, এই তত্ত্ব দাঁড় করাতে থাকবে। বলবে আধুনিক সার্জারি উদ্ভাবনের শত শত বছর আগে ভারতীয়রা এমন অত্যাশ্চর্য বিদ্যা অর্জন করে ফেলেছিল, যার সাহায্যে তারা হাতির মাথা মানুষের দেহে বসিয়ে দিতে পারত। প্রমাণ? কেন সিদ্ধিদাতা দেবতা গণেশ! ভারতীয়রা উড়োজাহাজ আবিষ্কার অনেক আগেই করেছিল। প্রমাণ হচ্ছে আকাশরথ।

পরাধীন ভারতে স্বাধীনতার জন্য মোপলা বিদ্রোহের স্থান একটি ইতিহাসস্বীকৃত সত্য। মোদিপন্থিরা বলছে ওদের নাম মুছে ফেলতে হবে, কারণ ওরা ছিল মুসলমান, তার মানে সাম্প্রদায়িক। তালেবান ও রামরাজ্যওয়ালারা পরস্পরের শত্রুপক্ষ; কিন্তু মিল আছে মূল জায়গাতে, সেটা ধর্মরাজ্য কায়েমের অভীপ্সা। আইএসওয়ালারাও একই পথের পথিক। আফগানিস্তানে আইএস ঢোকার চেষ্টা করেছিল; ইরাক-সিরিয়া থেকে তারা বিতাড়িত হওয়ার পর, তাদের নতুন ঘাঁটি চাই। ইতোমধ্যে তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে, তা বলা যাবে না।

কিন্তু ধর্মরাজ্য কায়েম করা ও তাকে রক্ষা করাটা আজকের পৃথিবীতে আর সম্ভব নয়। করতে গেলে তা কেবল অবাস্তব ও ভয়ংকরই নয়, হাস্যকরও হয়ে দাঁড়াবে। ইসরায়েল ধর্মরাজ্য এখন এক নম্বর সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তার প্রধানমন্ত্রী যখন দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হন এখন তো বোঝাই যায় সেখানকার কায়কারবার কোন ধরনের। সৌদি আরব পুরোনো পথ ছেড়ে এখন আধুনিক হওয়ার চেষ্টা করছে। মেয়েদের গাড়ি চালাতে এবং খেলার মাঠে দর্শক হিসেবে উপস্থিত হতে দিচ্ছে। এক যুগ আগে এসব অকল্পনীয় ছিল।

আর ধর্মচর্চা পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যে সর্বত্র অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছেন তা-ও নয়। রোমান ক্যাথলিক ধর্মব্যবস্থাপনায় পোপের পরেই স্থান যে কার্ডিনালদের তাঁদেরই একজন অভিযুক্ত হয়েছেন দুর্নীতির দায়ে। ওদিকে যাজকদের বিরুদ্ধে শিশুদের ওপর যৌন অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তো বেশ পুরোনোই। হিন্দু পুরোহিতরাও কম যাচ্ছেন না। দিল্লির উপকণ্ঠে শ্মশানের কাছে একজন পুরোহিত তাঁর তিনজন সহযোগীর সঙ্গে একত্রযোগে ৯ বছর বয়স্ক একটি বালিকাকে ধর্ষণ করেই নির্বৃত্ত হননি, তাকে পুড়িয়েও মেরেছেন। সাক্ষী রাখবেন না। ঠিক ওই সময়েই ঢাকার উপকণ্ঠে দক্ষিণখানের মসজিদের এক ইমাম যা করেছেন, তাও কম রোমহর্ষ নয়। ইনি কোরআন শিক্ষা দেওয়ার জন্য এক বাড়িতে যেতেন। নিজে বিবাহিত, সন্তানাদি রয়েছে, কিন্তু সুযোগ হাতছাড়া করেননি। বাড়ির গৃহিণীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। এবং পথের কাঁটা স্বামীটিকে মসজিদে ডেকে এনে প্রথমে ঘুমের ওষুধ মেশানো পানীয় দিয়ে আপ্যায়ন করেছেন, তারপরে ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে কেটে ছয় টুকরা করে নর্দমায় ফেলে দেন। ধরা পড়েছেন, কিন্তু ধরা পড়ার ভয়ে মোটেই কম্পিত ছিলেন না।

তালেবানরা ধর্মরাজ্য কায়েম করেছে। আইএস আসবে, আশ্রয় ও কর্মক্ষেত্রের খোঁজে। ইতোমধ্যে অন্য দেশের জঙ্গিরাও ভাববে ভূমি পাওয়া গেছে। তালেবানরা অবশ্য ঘোষণা করেছে যে আফগানিস্তানকে তারা ভিন্ন দেশের সন্ত্রাসের লালনক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার হতে দেবে না। কিন্তু আদর্শিক বন্ধুদের ঠেকানো কি সহজ হবে? তা ছাড়া দেশে ইসলামি আমিরাত কায়েম করাটা তো কঠিন হবেই। মেয়েদের ঘরে আটকে রাখার যে নীতির কারণে ইতঃপূর্বে তারা খ্যাতি অর্জন করেছিল, সে পথে যদি আবদ্ধ থাকতে চায় তবে দুর্বিপাকে পড়বে। মেয়েরা জনসংখ্যার অর্ধেক, তাদের দীর্ঘদিন গৃহবন্দি করে রাখলে বিপন্ন অর্থনীতির দুর্দশা বৃদ্ধি অনিবার্য। তা ছাড়া মেয়েরা সোভিয়েত আধিপত্যের সময়ে কিছুটা এবং গত ২৫ বছরে অনেকটা এগিয়েছিল। তারা প্রশাসনিক উচ্চপদে ছিল; উচ্চশিক্ষিত হয়েছিল; বুট-জার্সি পরে মাঠে খেলার সুযোগ পেয়েছিল। নারী ক্রিকেট দলও ছিল। অভিনয় করেছে চলচ্চিত্রে। তাদের ধমক দিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। খোদ সৌদি আরবই পারছে না। শরিয়া শাসন চালু হবে আশঙ্কা করে যে হাজার হাজার মানুষ আফগানিস্তান ছেড়ে চলে গেছে তারা সবাই শিক্ষিত ও দক্ষ, তাদের তাড়িয়ে দিয়ে অদক্ষদের ওপর ভর করে দেশ এগোবে এটা অসম্ভব। কিন্তু দেশত্যাগীরা তখনই ফেরত আসবে যখন দেখবে যে দেশে কাঠমোল্লাদের শাসন নেই।

তা ছাড়া অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো তো মোটেই সুখকর নয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতিতে সচল রাখা ও এগিয়ে নেওয়া সহজ হবে না। জঙ্গিরা তো ঢুকতে চাইবেই, বন্ধু সেজে নিজ নিজ মতলবে অন্য দেশও এগিয়ে আসবে। বাজার ও খনিজসম্পদের ওপর তাদের শকুন-চক্ষু খোলাই রয়েছে। বিনিয়োগ ও ঋণের প্রস্তাব নিয়ে আসবে, দখলদারত্বের অভিপ্রায় লুকিয়ে রেখে। ‘যুদ্ধজয়ী’ তালেবানদের নিজেদের ঐক্য ধরে রাখার সমস্যা তো যাত্রা শুরুতেই দেখা দিয়েছে। শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে একটা ঐক্য ছিল, আফগান জাতীয়তাবাদের আচ্ছাদনে। কিন্তু এখন তো সে আচ্ছাদনটা খসে পড়েছে, এখন দেখা যাবে যে সব আফগান এক নয়।

পখতুন অপখতুন আছে। পখতুনরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ, তারা শতকরা ৪২ জন, নেতৃত্ব তাদেরই; কিন্তু অন্য গোষ্ঠীগুলো তো তাদের হিস্যা দাবি করবে। ছাড়বে না। শিয়া-সুন্নি বিভাজনটাও যে হঠাৎ করে উবে যাবে এমন তো নয়। রাজনৈতিক ব্যাপারে নানা ধরনের আপস দরকার পড়বে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল
উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি
গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ