শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

তালেবানদের জয়ে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো পাকিস্তানিরই উৎফুল্ল হওয়ার কারণ ছিল না। বাংলাদেশে যারা জঙ্গিবাদী তারা কিছুটা উৎসাহিত বোধ করেছে হয়তো, ভাবছে তাদের সহযোদ্ধারা আফগানিস্তানে জিতেছে, ভবিষ্যতে তারাও জিতবে, বাংলাদেশে। এটা সত্য যে ২৫ বছর আগে মুজাহিদরা যখন রুশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়ছিল তখন নানা দেশ থেকে উগ্র ইসলামপন্থিদের কিছু কিছু সদস্য আফগানিস্তানে গিয়ে হাজির হয়, এবং যুদ্ধে অংশ নেয়। বাংলাদেশ থেকেও কিছু যুবক সেখানে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে তারা যুদ্ধ কতটা করেছিল কে জানে, তবে কেউ কেউ যে বোমা বানাবার ও মানুষ খুন করার বিদ্যা রপ্ত করে আসতে পেরেছিল, সেটা টের পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশের পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনেকটা এখন বদলে গেছে। জঙ্গিদের সাংগঠনিক শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে বলেই আশঙ্কা করা যাচ্ছে। সাংগঠনিকভাবে শক্তিমান হলেও এরা যে জনসমর্থন পাবে, এমন সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মমনস্ক এটা ঠিক, কিন্তু তারা ধর্ম ও রাজনীতিতে একসঙ্গে মেশাতে চায় না। সেজন্য দেখা যায় ধর্মভিত্তিক দলগুলো নির্বাচনে সুবিধা করতে পারে না। জঙ্গিদের জন্য সংগ্রহ-ক্ষেত্র ছিল মাদরাসায় শিক্ষিতরা। মাদরাসার ছাত্র ও মাদরাসায় শিক্ষিতদের বড় অংশটিকে এখন নিয়ে নিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। প্রথম দিকে হেফাজতের নেতাদের চোখ খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেয়ে জাগতিক সুবিধা আদায়ের প্রতিই অধিক নিবিষ্ট ছিল বলে মনে হয়। ভিতরে অবশ্য কট্টরপন্থিরাও ছিল, যাদের কারণে ১৩ দফা দাবিনামা দাঁড় করানো হয়, যাতে শরিয়া আইন ও ধর্মদ্রোহিতা আইন ইত্যাদি প্রবর্তনের দাবি ছিল। কিন্তু নেতৃত্ব ছিল আহমদ শফীর কাছে; যিনি কিছুটা আপসপন্থি ছিলেন। আপসপন্থায় সুফলও তাদের জন্য এসেছিল। তাঁর মৃত্যুর পর জুনায়েদ বাবুনগরী নেতৃত্বে আসেন; তিনি কট্টরপন্থি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু তিনিও মৃত্যুবরণ করেছেন, এবং নেতৃত্ব নিয়ে দলের ভিতর বিরোধ দেখা দিয়েছে। সংগঠনটির তরুণ এক নেতা খেলাফত প্রতিষ্ঠায় ভালো রকমেরই অঙ্গীকার করে চলেছেন, তিনি দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে সক্ষম কি না, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিগত সরকারের আমলে ছিলেন তিনি কারাগারে। মোদিবিরোধী হঠকারী কর্মসূচি নেওয়ার দরুন নেতাদের আরও কয়েকজনকে বন্দি করা হয়েছিল। হেফাজতের পক্ষে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিকশিত হওয়া সম্ভব হলেও, শক্তিশালী হওয়া কঠিন হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তা ছাড়া বিশ্বব্যাপীই দেখা যাচ্ছে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার সুযোগটা সংকুচিত হয়ে আসছে। করোনার আক্রমণ ধর্মের উপযোগিতাকে ক্ষুণ্ন করে দিয়েছে। মহামারির হাত থেকে ত্রাণ লাভের জন্য মানুষ উপাসনালয়ে গিয়ে যে যৌথভাবে প্রার্থনা করবে এমনটা ঘটেনি। উপাসনাগুলোর দরজাতেই বরং তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পাছে লোকসমাগমে সংক্রমণ বাড়ে। বার্ষিক ধর্মীয় সমাবেশ অনেক ক্ষেত্রেই বাদ পড়েছিল, যেখানে বাদ পড়েনি সেখানে তা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হয়েছে। করোনার এই আক্রমণ মানুষের জীবন বাঁচানোই প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, অধিকাংশ মানুষের জন্যই এসেছিল জীবিকার কঠিন সমস্যা; এ দুটির পরে স্থান অন্যান্য বিষয়ের, যাদের মধ্যে ধর্ম একটি।

পুঁজিবাদী দেশগুলোতে ধর্মের মূল্য ইতোমধ্যে কমেছে। সেখানে বরং বর্ণবাদ দেখা দিয়েছে। আগেও ছিল, এখন বেড়েছে। লোকে অস্থিরতা ও অসচ্ছলতার মধ্যে আছে; তারা শত্রু খোঁজে, এবং গাত্র বর্ণের ভিত্তিতে শত্রুকে চিহ্নিত করে ফেলে। খেলার মাঠেও সেটা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন ফুটবলে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের খেলাতে। জার্মানি ও ইংল্যান্ডের ফাইনাল খেলা চলছিল, খেলাতে কেউ গোল করতে পারেনি, সেজন্য দুদলকেই তিনটি করে পেনাল্টি শটের সুযোগ দেওয়া হয়। তাতেও ইংল্যান্ড কোনো গোল করতে পারল না, ফলে এক গোলে জয়ী হয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ হস্তগত করে নিল জার্মানি। ইংল্যান্ডের দলে অশ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়রা ছিলেন; ঘটনাক্রমে যে তিনজনকে পেনাল্টি শট করতে দেওয়া হয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন অশ্বেতাঙ্গ। শ্বেতাঙ্গ হলেও তারা নিন্দার পাত্র হতেন, কিন্তু অশ্বেতাঙ্গ হওয়ার দরুন তাদের ওপর যে পরিমাণ ধিক্কার ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ কটূক্তি ইত্যাদির ইষ্টক বর্ষিত হয়েছিল, তা ছিল সব হিসাবের বাইরে। ব্যাখ্যা ওই একটাই, ভিতরে বর্ণবিদ্বেষ। জার্মানিতে তো এই বিদ্বেষ একসময়ে মনুষ্যত্ববিনাশী হিংস্র বর্বরতার রূপ নিয়েছিল; এখনো যে তা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এমন নয়, থেকে থেকেই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে, বিশেষ করে বেকার যুবকদের মধ্যে।

জার্মানিপ্রবাসী আমাদের এক বন্ধু জানালেন সেখানে বর্ণবাদের চেয়েও অধিক দৃশ্যমান এখন ধর্মে অনীহা। গির্জায় প্রবীণরা তবু কিছু কিছু যান, কিন্তু তরুণদের পছন্দ বরং গির্জার সামনের মাঠে দলবেঁধে ফুটবল খেলা। রক্ষণাবেক্ষণের খরচ ওঠে না দেখে কোথাও কোথাও গির্জা বিক্রি হয়ে গেছে ও যাচ্ছে, এবং ব্যবহৃত হচ্ছে কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে। ইতিহাসের গতি ওই মুখোই।

তবু ধর্মরাজ্য প্রতিষ্ঠার ফ্যাসিবাদী চেষ্টা তো চলবেই। ধর্মীয় উত্তেজনায় মানুষকে বিভ্রান্ত করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলে রাখার জন্য যে তৎপরতা তার অবসান অত সহজে ঘটবে না। ইসরায়েল তো সেটা করে চলেছেই, ভারতে রামরাজ্যওয়ালারাও তা করছে, এবং করতে থাকবে। মানুষের চেয়ে গাভির মূল্য তারা অধিক ধার্য করেছে। ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদ ভেঙে ফেলে ভুয়া ও অনৈতিহাসিক তথ্য প্রচার করে তার ওপরে রামমন্দির বানিয়েছে। ‘আমরাই সবার আগে’, এই তত্ত্ব দাঁড় করাতে থাকবে। বলবে আধুনিক সার্জারি উদ্ভাবনের শত শত বছর আগে ভারতীয়রা এমন অত্যাশ্চর্য বিদ্যা অর্জন করে ফেলেছিল, যার সাহায্যে তারা হাতির মাথা মানুষের দেহে বসিয়ে দিতে পারত। প্রমাণ? কেন সিদ্ধিদাতা দেবতা গণেশ! ভারতীয়রা উড়োজাহাজ আবিষ্কার অনেক আগেই করেছিল। প্রমাণ হচ্ছে আকাশরথ।

পরাধীন ভারতে স্বাধীনতার জন্য মোপলা বিদ্রোহের স্থান একটি ইতিহাসস্বীকৃত সত্য। মোদিপন্থিরা বলছে ওদের নাম মুছে ফেলতে হবে, কারণ ওরা ছিল মুসলমান, তার মানে সাম্প্রদায়িক। তালেবান ও রামরাজ্যওয়ালারা পরস্পরের শত্রুপক্ষ; কিন্তু মিল আছে মূল জায়গাতে, সেটা ধর্মরাজ্য কায়েমের অভীপ্সা। আইএসওয়ালারাও একই পথের পথিক। আফগানিস্তানে আইএস ঢোকার চেষ্টা করেছিল; ইরাক-সিরিয়া থেকে তারা বিতাড়িত হওয়ার পর, তাদের নতুন ঘাঁটি চাই। ইতোমধ্যে তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে, তা বলা যাবে না।

কিন্তু ধর্মরাজ্য কায়েম করা ও তাকে রক্ষা করাটা আজকের পৃথিবীতে আর সম্ভব নয়। করতে গেলে তা কেবল অবাস্তব ও ভয়ংকরই নয়, হাস্যকরও হয়ে দাঁড়াবে। ইসরায়েল ধর্মরাজ্য এখন এক নম্বর সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তার প্রধানমন্ত্রী যখন দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হন এখন তো বোঝাই যায় সেখানকার কায়কারবার কোন ধরনের। সৌদি আরব পুরোনো পথ ছেড়ে এখন আধুনিক হওয়ার চেষ্টা করছে। মেয়েদের গাড়ি চালাতে এবং খেলার মাঠে দর্শক হিসেবে উপস্থিত হতে দিচ্ছে। এক যুগ আগে এসব অকল্পনীয় ছিল।

আর ধর্মচর্চা পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যে সর্বত্র অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছেন তা-ও নয়। রোমান ক্যাথলিক ধর্মব্যবস্থাপনায় পোপের পরেই স্থান যে কার্ডিনালদের তাঁদেরই একজন অভিযুক্ত হয়েছেন দুর্নীতির দায়ে। ওদিকে যাজকদের বিরুদ্ধে শিশুদের ওপর যৌন অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তো বেশ পুরোনোই। হিন্দু পুরোহিতরাও কম যাচ্ছেন না। দিল্লির উপকণ্ঠে শ্মশানের কাছে একজন পুরোহিত তাঁর তিনজন সহযোগীর সঙ্গে একত্রযোগে ৯ বছর বয়স্ক একটি বালিকাকে ধর্ষণ করেই নির্বৃত্ত হননি, তাকে পুড়িয়েও মেরেছেন। সাক্ষী রাখবেন না। ঠিক ওই সময়েই ঢাকার উপকণ্ঠে দক্ষিণখানের মসজিদের এক ইমাম যা করেছেন, তাও কম রোমহর্ষ নয়। ইনি কোরআন শিক্ষা দেওয়ার জন্য এক বাড়িতে যেতেন। নিজে বিবাহিত, সন্তানাদি রয়েছে, কিন্তু সুযোগ হাতছাড়া করেননি। বাড়ির গৃহিণীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। এবং পথের কাঁটা স্বামীটিকে মসজিদে ডেকে এনে প্রথমে ঘুমের ওষুধ মেশানো পানীয় দিয়ে আপ্যায়ন করেছেন, তারপরে ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে কেটে ছয় টুকরা করে নর্দমায় ফেলে দেন। ধরা পড়েছেন, কিন্তু ধরা পড়ার ভয়ে মোটেই কম্পিত ছিলেন না।

তালেবানরা ধর্মরাজ্য কায়েম করেছে। আইএস আসবে, আশ্রয় ও কর্মক্ষেত্রের খোঁজে। ইতোমধ্যে অন্য দেশের জঙ্গিরাও ভাববে ভূমি পাওয়া গেছে। তালেবানরা অবশ্য ঘোষণা করেছে যে আফগানিস্তানকে তারা ভিন্ন দেশের সন্ত্রাসের লালনক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার হতে দেবে না। কিন্তু আদর্শিক বন্ধুদের ঠেকানো কি সহজ হবে? তা ছাড়া দেশে ইসলামি আমিরাত কায়েম করাটা তো কঠিন হবেই। মেয়েদের ঘরে আটকে রাখার যে নীতির কারণে ইতঃপূর্বে তারা খ্যাতি অর্জন করেছিল, সে পথে যদি আবদ্ধ থাকতে চায় তবে দুর্বিপাকে পড়বে। মেয়েরা জনসংখ্যার অর্ধেক, তাদের দীর্ঘদিন গৃহবন্দি করে রাখলে বিপন্ন অর্থনীতির দুর্দশা বৃদ্ধি অনিবার্য। তা ছাড়া মেয়েরা সোভিয়েত আধিপত্যের সময়ে কিছুটা এবং গত ২৫ বছরে অনেকটা এগিয়েছিল। তারা প্রশাসনিক উচ্চপদে ছিল; উচ্চশিক্ষিত হয়েছিল; বুট-জার্সি পরে মাঠে খেলার সুযোগ পেয়েছিল। নারী ক্রিকেট দলও ছিল। অভিনয় করেছে চলচ্চিত্রে। তাদের ধমক দিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। খোদ সৌদি আরবই পারছে না। শরিয়া শাসন চালু হবে আশঙ্কা করে যে হাজার হাজার মানুষ আফগানিস্তান ছেড়ে চলে গেছে তারা সবাই শিক্ষিত ও দক্ষ, তাদের তাড়িয়ে দিয়ে অদক্ষদের ওপর ভর করে দেশ এগোবে এটা অসম্ভব। কিন্তু দেশত্যাগীরা তখনই ফেরত আসবে যখন দেখবে যে দেশে কাঠমোল্লাদের শাসন নেই।

তা ছাড়া অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো তো মোটেই সুখকর নয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতিতে সচল রাখা ও এগিয়ে নেওয়া সহজ হবে না। জঙ্গিরা তো ঢুকতে চাইবেই, বন্ধু সেজে নিজ নিজ মতলবে অন্য দেশও এগিয়ে আসবে। বাজার ও খনিজসম্পদের ওপর তাদের শকুন-চক্ষু খোলাই রয়েছে। বিনিয়োগ ও ঋণের প্রস্তাব নিয়ে আসবে, দখলদারত্বের অভিপ্রায় লুকিয়ে রেখে। ‘যুদ্ধজয়ী’ তালেবানদের নিজেদের ঐক্য ধরে রাখার সমস্যা তো যাত্রা শুরুতেই দেখা দিয়েছে। শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে একটা ঐক্য ছিল, আফগান জাতীয়তাবাদের আচ্ছাদনে। কিন্তু এখন তো সে আচ্ছাদনটা খসে পড়েছে, এখন দেখা যাবে যে সব আফগান এক নয়।

পখতুন অপখতুন আছে। পখতুনরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ, তারা শতকরা ৪২ জন, নেতৃত্ব তাদেরই; কিন্তু অন্য গোষ্ঠীগুলো তো তাদের হিস্যা দাবি করবে। ছাড়বে না। শিয়া-সুন্নি বিভাজনটাও যে হঠাৎ করে উবে যাবে এমন তো নয়। রাজনৈতিক ব্যাপারে নানা ধরনের আপস দরকার পড়বে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সর্বশেষ খবর
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা
শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার
কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা
রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি
নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২
স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা
সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে : চরমোনাই পীর
বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে : চরমোনাই পীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লুটোর বাইরে নতুন বামন গ্রহের সন্ধান
প্লুটোর বাইরে নতুন বামন গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৮ ছক্কায় ১৬ বলে ফিফটি, ডি ভিলিয়ার্সের পাশে ফোর্ড
৮ ছক্কায় ১৬ বলে ফিফটি, ডি ভিলিয়ার্সের পাশে ফোর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?
আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া মানবিক করিডোর নয়’
‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া মানবিক করিডোর নয়’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫০
কক্সবাজারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’
‘জনগণ দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পর প্রধান উপদেষ্টার মর্যাদাপূর্ণ বিদায় চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা