শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক

শফিক রেহমান
অনলাইন ভার্সন
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক

২৫ মার্চ ১৯৭১-এর রাতে যখন পশ্চিম পাকিস্তানের সেনাবাহিনী তদানীন্তন পূর্বপাকিস্তানে নিরস্ত্র বাঙালি জনগণকে আক্রমণ করে, তখন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন তরুণ অফিসার। একজন মেজর।

পরবর্তী বছরে ২৬ মার্চ ১৯৭২-এ জিয়াউর রহমান সরকারি পত্রিকা দৈনিক বাংলার স্বাধীনতা দিবস সংখ্যায় একটি প্রবন্ধে সেই রাতের বিপদ বর্ণনা দিয়ে লেখেন। এই প্রবন্ধে জিয়াউর রহমান জানান যে ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে রাত ১টা থেকে রাত সোয়া ২টার মধ্যে চট্টগ্রামের বন্দর এলাকায় কী ঘটেছিল।

জিয়া লেখেন, পাকিস্তানি কমান্ড অফিসারের আদেশ এসেছিল এমভি সোয়াত নামের একটি জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাস করতে হবে। তিনি তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেন সেই আদেশ অমান্য করতে। তিনি তাঁর জুনিয়র অফিসারদের বলেন, উই রিভোল্ট (We revolt)। আমরা বিদ্রোহ করলাম।

এই দুঃসাহসিক ঘোষণার পর চট্টগ্রামের কালুরঘাট ট্রান্সমিটিং স্টেশন থেকে অন্ততপক্ষে দুবার স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। প্রথমবার তিনি নিজের নামে এবং দ্বিতীয়বার শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ঘোষণা দেন।

তিনি যে নামেই সেই ঘোষণা দেন না কেন এবং যেদিনই দেন না কেন, এটা সত্য যে ২৫ মার্চ ১৯৭১-এ দিবাগত রাতেই অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য। তাঁর এসব ঘোষণা বাংলাদেশের হতবিহ্বল মানুষকে প্রচণ্ড অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল তখন। মানুষ তখন দেখেছিল পৃথিবীর অন্যান্য বিপ্লবী, গ্যারিবন্ডি, ম্যাজিনি বা কাস্ত্রোর মতো যুদ্ধক্ষেত্রে উপস্থিত থেকে শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্ব দেননি। বরং বহুজনের উপদেশ উপেক্ষা করে তিনি আত্মসমর্পণ করেন পাকিস্তানি সেনাদের কাছে। বস্তুত ২৫-২৬ মার্চ রাত ১টার দিকে যখন ঢাকায় শেখ মুজিব আত্মসমর্পণ করেছিলেন, প্রায় ঠিক সেই সময়েই জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন।

শেখ মুজিবুর রহমান চলে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। সেখানে তিনি প্রায় সাড়ে ৯ মাস বন্দি ছিলেন। আর জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের জেড ফোর্সের অধিনায়ক রূপে। নিয়তির কি অবাক পরিহাস। আওয়ামী লীগ নিয়তই প্রচার করেছিল একজন ছিলেন জাতির জনক এবং আরেকজন ছিলেন ছদ্মবেশে পাকিস্তানের গুপ্তচর!

সে জন্যই জিয়াউর রহমানের ওপর এ ধরনের একটি লেখা প্রকাশ জরুরি হয়ে পড়েছিল। তরুণ প্রজন্মের জানা দরকার কখন জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন, কিভাবে তিনি মুক্তিযুদ্ধে এবং তারপরে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী গঠন করেন, রাজনৈতিক মতাদর্শে একটি বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার দিকে এগিয়ে যান, দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর করেন, ভারতের আধিপত্যবাদ ঠেকিয়ে একটি নতুন পররাষ্ট্রনীতি গড়ে তোলেন, নারীদের দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করেন ও সর্বোপরি যুবসমাজকে অনুপ্রাণিত করেন।

চরম দুর্ভাগ্যের বিষয়, ৩০ মে ১৯৮১-তে চট্টগ্রামে সার্কিট হাউসে একদল উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্যের গুলিতে তাঁর অকালমৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল মাত্র পঁয়তাল্লিশ। জিয়া প্রায় ছয় বছর শাসনকালে তাঁর সরকারে বহু মতাদর্শের বহু জ্ঞানী ও গুণী ব্যক্তিদের নিয়ে এসেছিলেন। বলা যায়, এক ধরনের টেকনোক্র্যাট সরকার তিনি চালু করেছিলেন, যেমনটা আছে যুক্তরাষ্ট্রে।

জিয়াউর রহমান চলে গেলেও তাঁর আদর্শ ও প্রেরণা রয়ে গেছে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত পার্টি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, বাংলাদেশের দুটি বৃহৎ দলের অন্যতম রূপে একাধিকবার ক্ষমতায় এসেছে এবং এই মুহূর্তে অনেকের ধারণা, পরবর্তী নির্বাচনে আবারও ক্ষমতায় আসবে। জিয়ার রেখে যাওয়া বিএনপিকে উজ্জীবিত রেখেছেন তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ছেলে তারেক রহমান। জিয়া যে রকম একটি বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন, তাঁরা সেই একই আদর্শ পথে ছিলেন এবং থাকবেন।

তবে বাংলাদেশের মানুষ এটাও আশা করে যে তাঁদের ভবিষ্যৎ সরকার হবে ঠিক জিয়া সরকারের মতোই দক্ষ ও কর্মতৎপর, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির ঊর্ধ্বে। তাঁদেরকে জিয়াউর রহমানের সাংগঠনিক শক্তি, কর্মক্ষমতা, সততা এবং মেধাবী, শিক্ষিত ও সৎ মানুষকে কাছে টানার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করতে হবে।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক যায়যায়দিন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১
চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা
অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা