শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

সৈয়দ আবদাল আহমদ
অনলাইন ভার্সন
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান। এক অনন্য নাম। এই নামটি গেঁথে আছে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়জুড়ে। আমাদের প্রিয় স্বদেশ স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাঁদের নাম উচ্চারিত হয়, সেই নামগুলোর অন্যতম নামই জিয়াউর রহমান।

দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রথম বাঙালি সৈনিক যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী ত্যাগ করে চট্টগ্রাম ষোলশহর ক্যান্টনমেন্টে ২৬ মার্চের সূচনায় ঘোষণা করেন ‘উই রিভোল্ট’, অর্থাৎ ‘আমরা বিদ্রোহ করলাম’। না, এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। ইয়াহিয়া-মুজিব আলোচনা ভেঙে যাওয়ার পর ২৫ মার্চের কালরাতে নিরীহ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি সৈন্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এ পরিস্থিতিতে পুরো জাতি ভীত, দিশাহারা এবং দিকনির্দেশনাহীন হয়ে পড়েছিল।

সে সময়ই ইথারে ভেসে আসে একটি কণ্ঠ, ‘আমি মেজর জিয়া বলছি।’ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পর তিনি চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শত্রুর মোকাবেলায় চট্টগ্রাম থেকেই শুরু করেন সশস্ত্র যুদ্ধ। জিয়াউর রহমানের অতুলনীয় ভূমিকায় সেদিন দিশাহারা মানুষ পেয়েছিল পথের দিশা।

তারা যে একা নয়, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে, তা উপলব্ধি করে মানুষ আশায় বুক বাঁধে। এ সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, ‘জিয়াউর রহমানের রেডিও ঘোষণাতেই আমি পরবর্তী দিকনির্দেশনা পেয়েছিলাম ২৭ মার্চ ফরিদপুর শহরে বসে।’ (সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন—রিয়াজউদ্দিন আহমেদ)। এভাবেই জিয়াউর রহমান একবার একাত্তরে এবং আরেকবার পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর দেশের কঠিন সংকটের সময় জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন। পরের ইতিহাস সবার জানা।

তিনি নির্মাণ করেন একটি আধুনিক বাংলাদেশ। দেশের ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’ অপবাদ ঘুচিয়ে দেন। কৃষি বিপ্লব সূচনা করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেন দেশকে। সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনরায় চালু করেন। একদলীয় শাসনের বদলে প্রবর্তন করেন বহুদলীয় ব্যবস্থা। বাকশালে খোদ আওয়ামী লীগও নিষিদ্ধ হয়েছিল। সেই আওয়ামী লীগকেও রেজিস্ট্রেশন করে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরুর ব্যবস্থা করে দেন। বাংলাদেশকে আত্মপরিচয় সংকট থেকে উদ্ধার করেন ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ দর্শন প্রদান করে। তিনি ফিরিয়ে দেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।

গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। এ কথাটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন জিয়াউর রহমান। গণমাধ্যম সম্পর্কে জন স্টুয়ার্ট কিংবা জেফারসনের মতো মনীষীরা যা ভাবতেন, রহমানের ভাবনার সঙ্গে তা হুবহু মিলে যায়। সেই গল্পটাই এখানে বলব :

পঁচাত্তরে শেখ মুজিবুর রহমানের একদলীয় শাসনব্যবস্থায় রাজনীতি শেষ হয়ে যায়, বহুমত প্রকাশের পথ রুদ্ধ হয়ে যায় এবং কণ্ঠরোধ হয় সংবাদপত্রের। পত্রিকা বন্ধ, পেশাচ্যুত ও বেকারত্বের কারণে তখন সাংবাদিকরা দিকনির্দেশনাহীন এক ছন্নছাড়া জীবন যাপন করছিলেন। তখন সাংবাদিকদেরও বাকশালে যোগদানে বাধ্য করা হয়েছিল। এমন অবস্থায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিকরাও আশান্বিত হয়ে ওঠেন। নভেম্বর বিপ্লবের পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান সব দিকেই নজর দিতে শুরু করেন। তিনি তখন উপপ্রধান সামরিক আইন প্রশাসক এবং তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল তাঁর দায়িত্বে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দকে তিনি সেনা সদরের অফিসে আমন্ত্রণ জানান। নির্মল সেন, কামাল লোহানী, গিয়াস কামাল চৌধুরী, রিয়াজউদ্দিন আহমেদসহ নেতারা গেলেন। সাংবাদিক নেতারা একটি দাবিনামা তৈরি করে নিয়ে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল বন্ধ পত্রপত্রিকা খুলে দেওয়া, পেশাচ্যুত সাংবাদিকদের পেশায় ফিরিয়ে আনা, বেতন বোর্ড পুনর্গঠন করা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া ইত্যাদি। বন্দি কয়েকজন সাংবাদিকের মুক্তির বিষয়ও ছিল দাবিনামায়। জেনারেল জিয়ার সঙ্গে বৈঠক শুরু হলে নির্মল সেন সাংবাদিকদের লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন। সাংবাদিকদের বক্তব্যকে জেনারেল জিয়া ইতিবাচক হিসেবে নেন। তিনি জানান, এসব দাবি পূরণ করা হবে। এর বাইরে তিনি সাংবাদিকদের জন্য একটি ইনসার্ভিস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট হওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন। সাংবাদিক নেতারা তাঁর সঙ্গে এ বিষয়ে একমত হন।

কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় সাংবাদিকদের দাবিগুলো পূরণ হতে শুরু করেছে। সংবাদপত্র কর্মচারী বেতন বোর্ড আইন সংশোধন হলো। বন্ধ সংবাদপত্র খুলতে লাগল। বেকার সাংবাদিকরা আবার পেশায় ফিরলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য তৎকালীন অবজারভার সম্পাদক ওবায়দুল হকের নেতৃত্বে কমিটি হলো। কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হলো ‘প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ’। সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের জন্য গড়ে ওঠা বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বহন করছে।

এবার আসি জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রসঙ্গে। জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালের ২০ অক্টোবর। ১৮ তোপখানা রোডের একটি লাল ভবনে সেদিন এর যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭৬ সালে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান প্রেস ক্লাব পরিদর্শনে এলে সাংবাদিকরা তাঁকে এ জায়গাটি ক্লাবের নামে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান।

পরবর্তীকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে শেরাটন হোটেলে এক ডিনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলো। এতে প্রধান অতিথি করা হয় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে। ওই অনুষ্ঠানে এসে তিনি জায়গাটি প্রেস ক্লাবকে বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন। প্রথমে অর্ধেক জায়গা (.৯৯ একর) প্রেস ক্লাবের নামে ৩৩ বছরের জন্য লিজ দলিল করে দেওয়া হয়। এই লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ২০০৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রেস ক্লাবের সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে এসে প্রেস ক্লাবের জমি স্থায়ী লিজের ঘোষণা দেন। সে অনুযায়ী আগের ০.৯৯ একর এবং ক্লাবের দখলে থাকা ১.১ একর অর্থাৎ মোট দুই একর জায়গা জাতীয় প্রেস ক্লাবের নামে এক লাখ এক টাকায় স্থায়ী লিজ (৯৯ বছরের) হিসেবে দলিল করে দেওয়া হয়।

শুধু প্রেস ইনস্টিটিউট, প্রেস ক্লাবই নয়, সাংবাদিকতার স্বাধীনতার জন্য প্রণীত আইনের বাস্তবায়ন করে প্রেসিডেন্ট জিয়া প্রতিষ্ঠা করে গেছেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল। সাংবাদিকদের বাসস্থান সমস্যা সমাধানেও এগিয়ে আসেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি মিরপুরের কালশীতে সাংবাদিক আবাসিক পল্লী নির্মাণের জন্য প্রায় ২৩ বিঘা জমি বরাদ্দ করেন। এ জমিতে এরই মধ্যে দেড় শতাধিক সাংবাদিকের আবাসিক ভবন নির্মিত হয়েছে। আবাসিক এলাকাটি এখন ঢাকা সাংবাদিক গৃহসংস্থান সমবায় সমিতি লিমিটেড নামে পরিচিত।

সংবাদপত্র বাতিল অধ্যাদেশ বলে ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন নিষিদ্ধঘোষিত সংবাদপত্রগুলোকে একে একে প্রকাশের অনুমতি প্রদান করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। ফলে ওই সময় নবলব্ধ গণতান্ত্রিক অধিকার মুদ্রিত মাধ্যমের জগতে নয়া বিপ্লবের সূচনা করে। সংবাদপত্র প্রকাশনায় সৃষ্টি হয় জোয়ার। বন্ধ ঘোষিত পত্রিকাগুলো প্রকাশের পাশাপাশি নতুন দৈনিক, সাপ্তাহিক, অর্ধসাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকা বের হতে থাকে। উত্তরাঞ্চলের জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবং প্রেসিডেন্ট জিয়ার বিশেষ আগ্রহে ‘দৈনিক বার্তা’ নামে একটি প্রথম শ্রেণির পত্রিকা প্রকাশিত হয় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়। এ পত্রিকায় বন্ধ ঘোষিত দৈনিক পূর্বদেশসহ অনেক পত্রিকার বেকার সাংবাদিকদের চাকরি দেওয়া হয়। শিশু-কিশোরদের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়ার আগ্রহেই প্রকাশিত হয় ‘কিশোর বাংলা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। পত্রিকাটি শিশু-কিশোরদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া ‘গণতন্ত্র’ নামে একটি রাজনৈতিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশেরও উদ্যোগ নেন। তাঁর ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় ১৯৭৯ সালের ১২ জুলাই প্রকাশিত হয়েছিল ‘দৈনিক দেশ’ পত্রিকা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেশব্যাপী পত্রিকাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অন্যায়, অবিচার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে পত্রিকাটি সোচ্চার ছিল। মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির খবরও পত্রিকাটিতে নিয়মিত প্রকাশিত হতো।

শুধু ঢাকা নয়, শহীদ জিয়ার আমলে বিভিন্ন জেলা এবং থানা সদর থেকেও অসংখ্য পত্রপত্রিকা বের হয়েছে। এসব পত্রিকার স্বার্থ রক্ষায় তখন বিজ্ঞাপন বণ্টনও শিথিল করা হয়েছিল। সরকারি বিজ্ঞাপনের ৪০ শতাংশ মফস্বল থেকে প্রকাশিত পত্রিকার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশে-বিদেশে সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাংবাদিকদের নিয়ে যেতেন। একান্তে তাদের সঙ্গে দেশের সমস্যা সংকট উত্তরণের উপায় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতেন। তাদের কাছ থেকে নানা সমস্যার কথা জেনে তা সমাধা করার চেষ্টা করতেন। সংবাদপত্রের যেকোনো সমালোচনা তিনি ইতিবাচকভাবে নিতেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের খোলামেলা জবাব দিতেন।

প্রিন্ট মাধ্যম ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমের উন্নয়নেও প্রেসিডেন্ট জিয়া ভূমিকা রাখেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনকে আকর্ষণীয় করার জন্য রঙিন মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়। সংসদ কার্যক্রম দেখানোর জন্য বিটিভির দ্বিতীয় চ্যানেল চালু করা হয়। অনুষ্ঠান এবং খবরে বৈচিত্র্য আনা হয়। একইভাবে বাংলাদেশ বেতারেও পরিবর্তন আনা হয়। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়ার বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল। মুক্তিযুদ্ধসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক ছবি তৈরিতে জিয়াউর রহমানের সরকার অনুদান প্রদান শুরু করে।

কিন্তু প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাহাদাতের পর গণতন্ত্রের পাশাপাশি গণমাধ্যমের ওপরও নেমে আসে খড়গ। স্বৈরাচারী এরশাদের আমলে গণমাধ্যম আবারও স্বাধীনতা হারায়। এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালে আবার গণতান্ত্রিক শাসন ফিরে এলে ‘শত ফুল ফোটার’ মতো গণমাধ্যম বিকশিত হয়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে দৈনিক বাংলা, বাংলাদেশ টাইমস, সাপ্তাহিক বিচিত্রা এবং পাক্ষিক আনন্দ বিচিত্রা বন্ধ করে দিয়ে শত শত সাংবাদিককে আবারও বেকার করে দেওয়া হয়। একমুখী সাংবাদিকতায় এ শিল্প আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই চলছে অস্থিরতা। সরকার দৈনিক আমার দেশ, চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভিসহ ভিন্নমতের সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেল আগেই বন্ধ করে দেয়। ওইসব প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকরা বেকারত্বের দুর্বিষহ জীবন যাপন করেছেন। এমনও মিডিয়া রয়েছে, যেখানে সর্বনিম্ন তিন মাস থেকে ষোলো মাস পর্যন্ত বেতন বকেয়া পড়েছে। গণমাধ্যমের এই দুরবস্থার সময়ে বেশি বেশি মনে পড়ছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে। যিনি ছিলেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমবান্ধব একজন রাষ্ট্রপতি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক আমার দেশ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গমন নিয়ম শিথিলে কাজ করছে ট্রাম্প প্রশাসন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবল খেলা নিয়ে বেলাবোতে সংঘর্ষে নিহত ১, পুলিশসহ আহত ২০
ফুটবল খেলা নিয়ে বেলাবোতে সংঘর্ষে নিহত ১, পুলিশসহ আহত ২০

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে মাতামুহুরী নদীতে মিলল পর্যটকের মরদেহ, নিখোঁজ ২
বান্দরবানে মাতামুহুরী নদীতে মিলল পর্যটকের মরদেহ, নিখোঁজ ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স
ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে: রুহিন হোসেন প্রিন্স

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি
রাজশাহীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.৩ ডিগ্রি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ
আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনা রোধকল্পে যাত্রী কল্যাণ সমিতির ১০ সুপারিশ
সড়ক দুর্ঘটনা রোধকল্পে যাত্রী কল্যাণ সমিতির ১০ সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
জয়পুরহাটে ছুটির দিনেও সেবা মিলছে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা
ভিভাটেকের আলোয় বাংলাদেশ, প্যারিসে প্রযুক্তির গর্বিত পদচারণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাবেক ছাত্রদল নেতার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন
মৌলভীবাজারে সীমান্ত দিয়ে একমাসে ৩৩৭ জনকে পুশইন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত অভিবাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে কসোভো?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন
প্রধান উপদেষ্টা আজ কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু
সীমিত পরিসরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞানে আউটডোর সেবা চালু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর
অতীতের সরকার নিজেদের স্বার্থে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করেছে: গাজী আতাউর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
জয়পুরহাটে ঢাকাগামী বাসে অভিযান, অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে চীন সফরে যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
সবুজবাগে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গকে বহিষ্কার করলো ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার
টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!
কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা