শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

সৈয়দ আবদাল আহমদ
অনলাইন ভার্সন
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান। এক অনন্য নাম। এই নামটি গেঁথে আছে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়জুড়ে। আমাদের প্রিয় স্বদেশ স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাঁদের নাম উচ্চারিত হয়, সেই নামগুলোর অন্যতম নামই জিয়াউর রহমান।

দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রথম বাঙালি সৈনিক যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী ত্যাগ করে চট্টগ্রাম ষোলশহর ক্যান্টনমেন্টে ২৬ মার্চের সূচনায় ঘোষণা করেন ‘উই রিভোল্ট’, অর্থাৎ ‘আমরা বিদ্রোহ করলাম’। না, এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। ইয়াহিয়া-মুজিব আলোচনা ভেঙে যাওয়ার পর ২৫ মার্চের কালরাতে নিরীহ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি সৈন্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এ পরিস্থিতিতে পুরো জাতি ভীত, দিশাহারা এবং দিকনির্দেশনাহীন হয়ে পড়েছিল।

সে সময়ই ইথারে ভেসে আসে একটি কণ্ঠ, ‘আমি মেজর জিয়া বলছি।’ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পর তিনি চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শত্রুর মোকাবেলায় চট্টগ্রাম থেকেই শুরু করেন সশস্ত্র যুদ্ধ। জিয়াউর রহমানের অতুলনীয় ভূমিকায় সেদিন দিশাহারা মানুষ পেয়েছিল পথের দিশা।

তারা যে একা নয়, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে, তা উপলব্ধি করে মানুষ আশায় বুক বাঁধে। এ সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, ‘জিয়াউর রহমানের রেডিও ঘোষণাতেই আমি পরবর্তী দিকনির্দেশনা পেয়েছিলাম ২৭ মার্চ ফরিদপুর শহরে বসে।’ (সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন—রিয়াজউদ্দিন আহমেদ)। এভাবেই জিয়াউর রহমান একবার একাত্তরে এবং আরেকবার পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর দেশের কঠিন সংকটের সময় জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন। পরের ইতিহাস সবার জানা।

তিনি নির্মাণ করেন একটি আধুনিক বাংলাদেশ। দেশের ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’ অপবাদ ঘুচিয়ে দেন। কৃষি বিপ্লব সূচনা করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেন দেশকে। সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনরায় চালু করেন। একদলীয় শাসনের বদলে প্রবর্তন করেন বহুদলীয় ব্যবস্থা। বাকশালে খোদ আওয়ামী লীগও নিষিদ্ধ হয়েছিল। সেই আওয়ামী লীগকেও রেজিস্ট্রেশন করে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরুর ব্যবস্থা করে দেন। বাংলাদেশকে আত্মপরিচয় সংকট থেকে উদ্ধার করেন ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ দর্শন প্রদান করে। তিনি ফিরিয়ে দেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।

গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। এ কথাটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন জিয়াউর রহমান। গণমাধ্যম সম্পর্কে জন স্টুয়ার্ট কিংবা জেফারসনের মতো মনীষীরা যা ভাবতেন, রহমানের ভাবনার সঙ্গে তা হুবহু মিলে যায়। সেই গল্পটাই এখানে বলব :

পঁচাত্তরে শেখ মুজিবুর রহমানের একদলীয় শাসনব্যবস্থায় রাজনীতি শেষ হয়ে যায়, বহুমত প্রকাশের পথ রুদ্ধ হয়ে যায় এবং কণ্ঠরোধ হয় সংবাদপত্রের। পত্রিকা বন্ধ, পেশাচ্যুত ও বেকারত্বের কারণে তখন সাংবাদিকরা দিকনির্দেশনাহীন এক ছন্নছাড়া জীবন যাপন করছিলেন। তখন সাংবাদিকদেরও বাকশালে যোগদানে বাধ্য করা হয়েছিল। এমন অবস্থায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিকরাও আশান্বিত হয়ে ওঠেন। নভেম্বর বিপ্লবের পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান সব দিকেই নজর দিতে শুরু করেন। তিনি তখন উপপ্রধান সামরিক আইন প্রশাসক এবং তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল তাঁর দায়িত্বে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দকে তিনি সেনা সদরের অফিসে আমন্ত্রণ জানান। নির্মল সেন, কামাল লোহানী, গিয়াস কামাল চৌধুরী, রিয়াজউদ্দিন আহমেদসহ নেতারা গেলেন। সাংবাদিক নেতারা একটি দাবিনামা তৈরি করে নিয়ে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল বন্ধ পত্রপত্রিকা খুলে দেওয়া, পেশাচ্যুত সাংবাদিকদের পেশায় ফিরিয়ে আনা, বেতন বোর্ড পুনর্গঠন করা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া ইত্যাদি। বন্দি কয়েকজন সাংবাদিকের মুক্তির বিষয়ও ছিল দাবিনামায়। জেনারেল জিয়ার সঙ্গে বৈঠক শুরু হলে নির্মল সেন সাংবাদিকদের লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন। সাংবাদিকদের বক্তব্যকে জেনারেল জিয়া ইতিবাচক হিসেবে নেন। তিনি জানান, এসব দাবি পূরণ করা হবে। এর বাইরে তিনি সাংবাদিকদের জন্য একটি ইনসার্ভিস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট হওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন। সাংবাদিক নেতারা তাঁর সঙ্গে এ বিষয়ে একমত হন।

কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় সাংবাদিকদের দাবিগুলো পূরণ হতে শুরু করেছে। সংবাদপত্র কর্মচারী বেতন বোর্ড আইন সংশোধন হলো। বন্ধ সংবাদপত্র খুলতে লাগল। বেকার সাংবাদিকরা আবার পেশায় ফিরলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য তৎকালীন অবজারভার সম্পাদক ওবায়দুল হকের নেতৃত্বে কমিটি হলো। কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হলো ‘প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ’। সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের জন্য গড়ে ওঠা বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বহন করছে।

এবার আসি জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রসঙ্গে। জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালের ২০ অক্টোবর। ১৮ তোপখানা রোডের একটি লাল ভবনে সেদিন এর যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭৬ সালে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান প্রেস ক্লাব পরিদর্শনে এলে সাংবাদিকরা তাঁকে এ জায়গাটি ক্লাবের নামে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান।

পরবর্তীকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে শেরাটন হোটেলে এক ডিনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলো। এতে প্রধান অতিথি করা হয় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে। ওই অনুষ্ঠানে এসে তিনি জায়গাটি প্রেস ক্লাবকে বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন। প্রথমে অর্ধেক জায়গা (.৯৯ একর) প্রেস ক্লাবের নামে ৩৩ বছরের জন্য লিজ দলিল করে দেওয়া হয়। এই লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ২০০৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রেস ক্লাবের সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে এসে প্রেস ক্লাবের জমি স্থায়ী লিজের ঘোষণা দেন। সে অনুযায়ী আগের ০.৯৯ একর এবং ক্লাবের দখলে থাকা ১.১ একর অর্থাৎ মোট দুই একর জায়গা জাতীয় প্রেস ক্লাবের নামে এক লাখ এক টাকায় স্থায়ী লিজ (৯৯ বছরের) হিসেবে দলিল করে দেওয়া হয়।

শুধু প্রেস ইনস্টিটিউট, প্রেস ক্লাবই নয়, সাংবাদিকতার স্বাধীনতার জন্য প্রণীত আইনের বাস্তবায়ন করে প্রেসিডেন্ট জিয়া প্রতিষ্ঠা করে গেছেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল। সাংবাদিকদের বাসস্থান সমস্যা সমাধানেও এগিয়ে আসেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি মিরপুরের কালশীতে সাংবাদিক আবাসিক পল্লী নির্মাণের জন্য প্রায় ২৩ বিঘা জমি বরাদ্দ করেন। এ জমিতে এরই মধ্যে দেড় শতাধিক সাংবাদিকের আবাসিক ভবন নির্মিত হয়েছে। আবাসিক এলাকাটি এখন ঢাকা সাংবাদিক গৃহসংস্থান সমবায় সমিতি লিমিটেড নামে পরিচিত।

সংবাদপত্র বাতিল অধ্যাদেশ বলে ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন নিষিদ্ধঘোষিত সংবাদপত্রগুলোকে একে একে প্রকাশের অনুমতি প্রদান করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। ফলে ওই সময় নবলব্ধ গণতান্ত্রিক অধিকার মুদ্রিত মাধ্যমের জগতে নয়া বিপ্লবের সূচনা করে। সংবাদপত্র প্রকাশনায় সৃষ্টি হয় জোয়ার। বন্ধ ঘোষিত পত্রিকাগুলো প্রকাশের পাশাপাশি নতুন দৈনিক, সাপ্তাহিক, অর্ধসাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকা বের হতে থাকে। উত্তরাঞ্চলের জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবং প্রেসিডেন্ট জিয়ার বিশেষ আগ্রহে ‘দৈনিক বার্তা’ নামে একটি প্রথম শ্রেণির পত্রিকা প্রকাশিত হয় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়। এ পত্রিকায় বন্ধ ঘোষিত দৈনিক পূর্বদেশসহ অনেক পত্রিকার বেকার সাংবাদিকদের চাকরি দেওয়া হয়। শিশু-কিশোরদের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়ার আগ্রহেই প্রকাশিত হয় ‘কিশোর বাংলা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। পত্রিকাটি শিশু-কিশোরদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া ‘গণতন্ত্র’ নামে একটি রাজনৈতিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশেরও উদ্যোগ নেন। তাঁর ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় ১৯৭৯ সালের ১২ জুলাই প্রকাশিত হয়েছিল ‘দৈনিক দেশ’ পত্রিকা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেশব্যাপী পত্রিকাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অন্যায়, অবিচার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে পত্রিকাটি সোচ্চার ছিল। মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির খবরও পত্রিকাটিতে নিয়মিত প্রকাশিত হতো।

শুধু ঢাকা নয়, শহীদ জিয়ার আমলে বিভিন্ন জেলা এবং থানা সদর থেকেও অসংখ্য পত্রপত্রিকা বের হয়েছে। এসব পত্রিকার স্বার্থ রক্ষায় তখন বিজ্ঞাপন বণ্টনও শিথিল করা হয়েছিল। সরকারি বিজ্ঞাপনের ৪০ শতাংশ মফস্বল থেকে প্রকাশিত পত্রিকার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশে-বিদেশে সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাংবাদিকদের নিয়ে যেতেন। একান্তে তাদের সঙ্গে দেশের সমস্যা সংকট উত্তরণের উপায় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতেন। তাদের কাছ থেকে নানা সমস্যার কথা জেনে তা সমাধা করার চেষ্টা করতেন। সংবাদপত্রের যেকোনো সমালোচনা তিনি ইতিবাচকভাবে নিতেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের খোলামেলা জবাব দিতেন।

প্রিন্ট মাধ্যম ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমের উন্নয়নেও প্রেসিডেন্ট জিয়া ভূমিকা রাখেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনকে আকর্ষণীয় করার জন্য রঙিন মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়। সংসদ কার্যক্রম দেখানোর জন্য বিটিভির দ্বিতীয় চ্যানেল চালু করা হয়। অনুষ্ঠান এবং খবরে বৈচিত্র্য আনা হয়। একইভাবে বাংলাদেশ বেতারেও পরিবর্তন আনা হয়। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়ার বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল। মুক্তিযুদ্ধসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক ছবি তৈরিতে জিয়াউর রহমানের সরকার অনুদান প্রদান শুরু করে।

কিন্তু প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাহাদাতের পর গণতন্ত্রের পাশাপাশি গণমাধ্যমের ওপরও নেমে আসে খড়গ। স্বৈরাচারী এরশাদের আমলে গণমাধ্যম আবারও স্বাধীনতা হারায়। এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালে আবার গণতান্ত্রিক শাসন ফিরে এলে ‘শত ফুল ফোটার’ মতো গণমাধ্যম বিকশিত হয়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে দৈনিক বাংলা, বাংলাদেশ টাইমস, সাপ্তাহিক বিচিত্রা এবং পাক্ষিক আনন্দ বিচিত্রা বন্ধ করে দিয়ে শত শত সাংবাদিককে আবারও বেকার করে দেওয়া হয়। একমুখী সাংবাদিকতায় এ শিল্প আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই চলছে অস্থিরতা। সরকার দৈনিক আমার দেশ, চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভিসহ ভিন্নমতের সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেল আগেই বন্ধ করে দেয়। ওইসব প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকরা বেকারত্বের দুর্বিষহ জীবন যাপন করেছেন। এমনও মিডিয়া রয়েছে, যেখানে সর্বনিম্ন তিন মাস থেকে ষোলো মাস পর্যন্ত বেতন বকেয়া পড়েছে। গণমাধ্যমের এই দুরবস্থার সময়ে বেশি বেশি মনে পড়ছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে। যিনি ছিলেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমবান্ধব একজন রাষ্ট্রপতি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক আমার দেশ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
সর্বশেষ খবর
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা
৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা
এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা