শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪০, বুধবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

বিদেশে গিয়ে অনেক নারী যা করতে বাধ্য হচ্ছেন (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে গিয়ে অনেক নারী যা করতে বাধ্য হচ্ছেন (ভিডিও)

লোভনীয় কাজের প্রস্তাবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে প্রায়ই গৃহকর্মী হিসেবে বাংলাদেশি নারীদের নিয়ে যাওয়া হয়। এদের মধ্যে কেউ কেউ ভালো অবস্থায়, কেউ আবার দুর্ভাগ্যে জড়িয়ে পড়েন। বিদেশের মাটিতে কি হয়, কীভাবে তারা বেঁচে থাকেন, তা হয়তো আমরা কেউই আঁচ করতে পারি না। তবে এসব দেশে যাওয়ার পর অনেক নারীদের ওপর যে মধ্যযুগীয় বর্বরতা চালানো হয়, তার একটি চিত্র ফুটে উঠেছে সেখান থেকে দেশে ফেরা নির্যাতনের শিকার এক নারীর বক্তব্যে। ইতিমধ্যে তার এ বক্তব্যটি একটি নাটিকা আকারে প্রকাশিত হয়েছে ইউটিউবে। মূলত বিদেশগামী নারীদের সচেতনতা বাড়াতে প্রকাশিত হয়েছে ভিডিওটি। এরপরই তোলপাড় শুরু হয়েছে ফেসবুকসহ সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

ভিডিওতে দেখা যায়, এক বাংলাদেশি নারী মধ্যপ্রাচ্যের কোনো এক দেশে (ভিডিওতে উল্লেখ নেই)কাজের সন্ধানে যায়। তাদের বিদেশে যেতে সহায়তা করে বর্তমান মধ্যপ্রাচ্যের সেই দেশটিতে বাস করা নাজমা নামের এক নারী। এরপর ওই নারীকে নাজমা কাজের কথা বলে এক বাসিন্দার কাছে দুই লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয়। যদিও সেটা বুঝতে পারেনি নির্যাতিতা ওই নারী। তখন নাজমা ওই নারীকে বলে, তাকে বাড়িতে লোকটির ছেলে-মেয়ে স্কুলে নিয়ে আসা ও তার বৃদ্ধ বাবাকে দেখাশুনা করা। এরপর গাড়িতে করে লোকটি তাকে নিয়ে যায়।

ওই দেশের মানুষ গৃহকর্মীদের সামনে বসতে দেয় না। কিন্তু মানুষরূপী নরপশুটি তাকে সামনে বসিয়ে তার ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে। ওই লোকটির বাসায় গিয়ে দেখা যায় কেউ নেই, মেয়েটি জিজ্ঞাসা করলেও উত্তরে লোকটি জানায় তার ছেলে-মেয়ে কিংবা বাবা কেউ নেই। তিনি একাই বাসায় থাকেন। এরপর তার জামাকাপড় খোলা শুরু করে লোকটি। কিন্তু মেয়েটি রাজি না হওয়ায় তাকে মেরে বিছানায় ফেলে দেয়। জ্ঞান ফিরে মেয়েটি দেখতে পান লোকটি তার পাশে শুয়ে আছে, আর তার গায়ে কোনো পোশাক নেই। তখন কী ঘটেছিল মেয়েটি কিছুটা আঁচ করতে পারে। পরে তাকে ছোট ছোট পোশাক পরিধান করতে বলা হয়, তা পরার পর আবারও শুরু হয় নির্যাতন। নরপশুর হাত থেকে বাঁচতে মেয়েটি জুব্বা পরিহিত লোকটির পা পর্যন্ত ধরে, তবে তার মন গলাতে পারেননি।

একদিকে নির্যাতন, অন্যদিকে মেয়েটিকে খেতে দিতো না লোকটি। এভাবে থাকতে থাকতে একদিন জ্বরে আক্রান্ত হয় মেয়েটি। এরপরও তার দিকে সহানুভূতির হাত বাড়ায়নি লোকটি। উল্টো সে সময় তার আরও দুই সহযোগীকে বাড়িতে নিয়ে এসে মেয়েটির নির্যাতন চালায়। এতে মেয়েটির লিপস্টিক লোকটির মুখমণ্ডলসহ সারা জুব্বায় লেগে যায়। তখন সে ওয়াসরুমে গেলে, মেয়েটি ছুরি নিয়ে হাত কাটতে শুরু করে, এটা বুঝতে পেরে লোকটি তাড়াতাড়ি এসে তার হাত থেকে ছুরিটা কেড়ে নেয় এবং হাতে ব্যান্ডেস করে দেয়। অতঃপর একজনকে ফোন করে, মেয়েটিকে আর তার ফ্ল্যাটে রাখা যাবে না বলে জানিয়ে সেখানে পাঠিয়ে দেয় লোকটি। সেখানকার যুবকটিকে হাত-পা জড়িয়ে ধরে বাঁচার আকুতি জানালে অনেকক্ষণ পর সম্মতি দেন তিনি। তারপর মেয়েটিকে ওই ছেলেটি একটি জিন্স ও গেঞ্জি পরতে দিয়ে গোসল করতে বলেন। এরপর সুযোগ পেয়ে ছাদ থেকে লাফ দেওয়ার চেষ্টা করে মেয়েটি। কিন্তু ছেলেটি তাকে লাফ দেওয়ার আগেই থাবা দিয়ে ছাদে ফেলে দেয়। এর কয়েকদিন পর আবারও জ্বরে আক্রান্ত হয় মেয়েটি। তারপর তাকে নাজমার কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানের নাজমার এক বোনও ছিল। একই সঙ্গে তাদের ঘরে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ থেকে আনা কয়েকজন নারীও ছিল। তখন নাজমা ওই মেয়েটির পরিবারের কাছে ভালো থাকার জন্য তা বাড়িতে ফোন করে বাজে কথা বলে। নাজমা তার মাকে বলে, ''আপনার মেয়েতো বড় খারাপ কাজ করছে, তার পেটে বাচ্চা।'' এমন কথা শুনে মেয়েটির মা বলে, ''সে বিদেশে আছে, বিদেশে থাক। সে যেন বাড়িতে না আসে। এখানে আমার মান সম্মান আছে।''

এরপর যেকয়েকটা দিন সেখানে ছিল মেয়েগুলো, তাদের ঠিকমতো খেতে দিত না। তাদের দিয়ে বাড়ির সব কাজ করানো হতো, এমনকি তাদের দিয়ে পা টিপেও নেওয়া হতো ঠিকমতো খেতে দেওয়া হতো না। এক চামচ ভাতের সঙ্গে পঁচা তরকারি দেওয়া হতো। মাঝে মধ্যে নাজমা বাড়িতে যুবক ছেলেদের নিয়ে এনে মদ পান করতো। তাদের একজনকে একদিন ঘটনা খুলে বলে মেয়েটি। এরপর নাজমা তাদের বেদম প্রহার করে এবং মেয়েটির মাকে ফোন করে তার আত্মচিৎকার শুনিয়ে এক লাখ ২০ হাজার টাকা দাবি করে। কিন্তু মেয়েটির মা বলে, দেখুন, আমি গরিব মানুষ, বাসা-বাড়িতে কাজ করে খাই। তখন ৮০ টাকা দাবি করে, না দিলে মেয়েটিকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। কিন্তু মেয়েটির মা ৪০ টাকা দিতে চাইলেও নাজমা রাজি হয়নি।

কয়েকদিন পর মেয়েগুলোকে ১০ জন লোকের কাছে বিক্রি করে দেয় নাজমা। যেদিন রাতে তাদের নিয়ে ওই যুবকদের আসার কথা, সেইদিন নাজমা বোনকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হলে তারা কৌশলে তালা ভেঙে বাড়ি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশি এক স্কুলের অধ্যক্ষের কাছে যায়। তার কাছে ঘটনা খুলে বলার পর, তিনি ওই স্কুলে দুই দিন থাকার ব্যবস্থা করে দেন। এরপর বাড়ি পাঠানোর জন্য বিমানের টিকিটও কেটে দেন। কিন্তু পাসপোর্ট না থাকায় তাদের বাড়ি পাঠানো সম্ভব হচ্ছিল না। তখন ওই মেয়েদের কাছ থেকে মোবাইল নম্বর নিয়ে নাজমার বাসায় যান অধ্যক্ষ। প্রথমে রাজি না হলেও পুলিশের কথা বলতেই তারা পাসপোর্ট বের করে দেয়। এরপর তারা দেশে ফেরেন। সবশেষে মেয়েটির একটিই কথা, ভিক্ষা করে খেলেও যেন দালালের মাধ্যমে যেন কোনো নারী বিদেশ না যান।

বি. দ্র: বাংলাদেশ থেকে লাখ লাখ নারী শ্রমিক বিদেশে গিয়ে নিজেদের ভাগ্য উন্নোয়ন করছেন। এই ঘটনাটি শুধুমাত্র গুটিকয়েক দুর্ভাগা নারী শ্রমিকের চিত্র বহন করছে। মূলত, বিদেশগামী নারীদের সচেতনতা বাড়াতে প্রকাশিত হয়েছে ভিডিওটি।

ভিডিওটি সংগৃহীত

বিডি-প্রতিদিন/০২ নভেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক
কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার
রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট
বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ