শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশন; বাংলাদেশের ‘কূটনৈতিক-সাফল্য’

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে :
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশন; বাংলাদেশের ‘কূটনৈতিক-সাফল্য’

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের এজেন্ডা নির্ধারণে সহায়তাকারি থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনে কখনোই চীন বা রাশিয়া পক্ষে ভোট দেয়নি। ভারতও প্রায় একইভাবে পক্ষে ভোট দেয়নি। ২০১১ সালে মিয়ানমার সংক্রান্ত এরকম রেজ্যুলেশনে ভারত বিপক্ষে ভোট দিয়েছিল। এবার তারা ভোট দানে বিরত থেকেছে। এটি অবশ্যই একটি ইতিবাচক দিক সামগ্রিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে।
২০১১ সালের রেজ্যুলেশনেও চীন এবং রাশিয়া পক্ষে ভোট দেয়নি। ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরই মিয়ানমারের ব্যাপারে এই থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশন গৃহিত হয়েছে কোন ভোট গ্রহণ ছাড়াই। ২০১৬ সালে মিয়ানমার নিয়ে কোন প্রস্তাব থার্ড কমিটিতে উঠেনি। এবার পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটায় ওআইসি (ইসলামিক সম্মেলন সংস্থা) এর পক্ষ থেকে এ রেজ্যুলেশনের প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল। আগের প্রস্তাব উঠেছিল ইউরোপিয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে।
স্মরণ করা যেতে পারে যে, মিয়ানমারে মানবাধিকার পরিস্থিতির আলোকে থার্ড কমিটিতে রেজ্যুশেনের প্রস্তাবটি বাংলাদেশের ছিল না। তবে, ২০১১ সালের তুলনায় এবার রেজ্যুলেশনটির পক্ষে ভোটের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। ২০১১ সালে তা ছিল ৯৮। এবার হয়েছে ১৩৫। একইভাবে এবার বিপক্ষে ভোট পড়েছে মাত্র ১০টি। ২০১১ সালে ছিল ২৫। ভোটদানে বিরত ছিল এবার ২৬টি দেশ। ২০১১ সালে ছিল ৬৩টি দেশ। ২০১১ সালে ভারত ‘নো’ ভোট দিলেও এবার ছিল ‘বিরত’।
শুধু মিয়ানমার কেন, অন্য যে কোন দেশের ব্যাপারেই রাশিয়া, চীন এবং ভারতের অবস্থান একই। যেমন, ২০১১ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত ইরানের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনে রাশিয়া, চীন এবং ভারত ‘না’ ভোট দেয়। সিরিয়ার মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনের ভোটে ২০১১ সালে এই ৩টি দেশ ‘বিরত’ থাকলেও ২০১২ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত রাশিয়া এবং চীন ‘নো’  ভোট দেয়।
অপরদিকে ভারত ভোটদানে ‘বিরত’ থেকেছে। কোরিয়ার ব্যাপারেও ২০১১ সালে রাশিয়া এবং চীন ‘নো’ ভোট দিলেও ভারত ‘বিরত’ থেকেছে। গত বছর এবং চলতি বছরও থার্ড কমিটিতে কোরিয়ার রেজ্যুলেশন হয়েছে কোন ভোট ছাড়াই। নির্দিষ্ট কোন রাষ্ট্রের ব্যাপারে রেজ্যুলেশন গ্রহণের ভোট প্রদানে রাশিয়া, চীন এবং ভারতের মনোভাব প্রায় একইরকম বিধায় এবার  মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশনের ভোট প্রদানেও একই মনোভাবের প্রকাশ ঘটেছে। চীন বা রাশিয়া ‘কান্ট্রি স্পেসিফিক’ কোনো রেজুলেশনে এ পর্যন্ত পক্ষে ভোট দেয়নি।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটির ভোট-বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবারই প্রথম কিউবা, ভেনিজুয়েলা, নিকারাগুয়া তাদের পজিশন চেঞ্জ করেছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশনের ক্ষেত্রে।
এবার থার্ড কমিটিতে নির্দিষ্ট কোন দেশের বিরুদ্ধে রেজ্যুলেশনের সময় সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে। একইভাবে সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে রেজ্যুলেশনের বিরুদ্ধে। সবকটি রেজ্যুলেশনের ভোট প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণে আরো দেখা যায় যে, মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ভোট প্রদানে বিরত থাকা রাষ্ট্রের সংখ্যাও খুবই কম। আর এর মধ্যদিয়েই মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে চলমান বর্বরতা নিয়ে সারাবিশ্বের উদ্বেগ-উৎকন্ঠার স্পষ্ট প্রকাশ ঘটেছে।
ওআইসি দেশসমূহের মধ্যে ইরান, উজবেকিস্তান, টার্কমেনিস্তান, চাদ এবং ক্যামেরুন সাধারণত: থার্ড কমিটির ভোটে ‘না’ কিংবা ‘বিরত’ থাকে। এবার এই রেজ্যুলেশনে তারা ছিল অনুপস্থিত। এরফলে রেজ্যুলেশনের বিপক্ষে ভোট সংখ্যা কমেছে। ওআইসিভুক্ত আলজেরিয়া, আযারবাইজান, ব্রুনাই, মিশর, উমান, সেনেগাল, সুদান, সিয়েরা লিয়োন, গীনিয়া এবং সোমালিয়া এর আগে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুশেনের ভোটে অনুপস্থিত থাকলেও এবার তারা পক্ষে ভোট দিয়েছে। সিরিয়ার ওআইসি সদস্য পদ সাসপেন্ড থাকায় এই রেজ্যুলেশনের স্পন্সরশীপে থাকতেও অনীহা প্রকাশ করে। যদিও তারা ভোট দিয়েছে বিপক্ষে।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রেজ্যুশেনের ভোটে আগে যারা বিরত থাকতো সে সব রাষ্ট্র এবার পক্ষে ভাট দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে এঙ্গোলা, বাহরাইন, বারবাডোস, বেনিন, ব্রাজিল, বারকিনা ফ্যাসো, কলম্বিয়া, কমরোস, ডিজিবুটি, গাম্বিয়া, গুয়াতেমালা, গায়ানা, ইন্দোনেশিয়া, জর্দান, কুয়েত, কিরগিস্তান, মাডাগাস্কার, মালাওয়ি, মালয়েশিয়া, মালি, মরিতানিয়া, মরক্কো, মুজাম্বিক, নাইজার, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, পাপুয়া নিউগিনী, কাতার, রুয়ান্ডা, সেইন্ট কিটস এ্যান্ড নেভিস, সউদি আরব, সাউথ সুদান, তাজিকিস্তান, উগান্ডা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইয়েমেন, জাম্বিয়া। এরমধ্যে ওআইসির সদস্যও রয়েছে ২৩টি।
আগে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ভোট দিলেও এবার বিরত ছিল মঙ্গোলিয়া, টগো, টঙ্গা, তাঞ্জানিয়া, জাপান এবং কিরিবটি। আগে ভোট দিলেও এবার অনুপস্থিত থাকা রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে আরমেনিয়া, সারবিয়া, সিসিলিস, সাও টমি এবং প্রিন্সিপি।
কিউবা, নিকারাগুয়া এবং ডিপিআরকে আগে বিপক্ষে ভোট দিলেও এবার অনুপস্থিত ছিল। ভারত, শ্রীলংকা, ভেনেজুয়েলাও আগে বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। তবে এবার বিরত ছিল।  আসিয়ান দেশসমূহের মধ্যেও এবার বিভক্তি ঘটেছে। ওআইসি মেম্বার মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ব্রুনাই রেজ্যুলেশনের পক্ষে ভোট দিলেও লাউস, কম্বোডিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার ‘নো’ ভোট দিয়েছে। থাইল্যান্ড এবং স্ঙ্গিাপুর ছিল বিরত। আগে বিরত থাকতো টার্কমেনিস্তান, ত্রিনিদাদ এ্যান্ড টবাগো। এবার তারা ছিল অনুপস্থিত। ইসরাইল রেজ্যুলেশনের পক্ষে ভোট দিয়েছে।
ভোটের এই গতি-প্রকৃতির জন্যে বাংলাদেশের কূটনৈতিক তৎপরতার প্রশংসা করা হচ্ছে বিভিন্ন মহলে। জাতিসংঘের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা ছাড়াও বাংলাদেশ এবং সমসাময়িক বিশ্ব নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করেন-এমন রাষ্ট্র ও সমাজবিজ্ঞানীরাও থার্ড কমিটির রেজ্যুলেশনে ভোটের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং না ভোটের সংখ্যা হ্রাসের কৃতিত্ব বাংলাদেশের ‘বিচক্ষণতাপূর্ণ কূটনৈতিক তৎপরতা’কে দিচ্ছেন।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ঢাকার নির্দেশ অনুযায়ী সম্মিলিত একটি তৎপরতার ফসল এটি। এভাবেই আমরা বাংলাদেশের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে একযোগে কাজ করছি। জাতিসংঘ সদর দফতরেও সকলের মধ্যে রোহিঙ্গা ইস্যুটি ব্যাপকভাবে নাড়া দিয়েছে।’
প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে, সাধারণ পরিষদের থার্ড কমিটিতে ১৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার পাস হওয়া এই প্রস্তাবে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে মিয়ানমার বিষয়ে একজন বিশেষ দূত নিয়োগ করতে বলা হয়েছে। রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর অভিযানের এখনি ইতি টানতে বলেছে জাতিসংঘ কমিটি। রোহিঙ্গাদের পূর্ণ অধিকার দিয়ে নাগরিকত্ব দেওয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছে পাস হওয়া প্রস্তাবে।
থার্ড কমিটি রাখাইনে জাতিসংঘ প্যানেলকে অবাধে কাজ করতে দিতেও মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
সাধারণ পরিষদের এজেন্ডা নির্ধারণী অন্যতম ফোরাম থার্ড কমিটি মানবাধিকার লঙ্ঘন, নারী ও শিশু সুরক্ষা, আদিবাসীদের অধিকার রক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সামরিক শাসনে থাকা মিয়ানমারে মানবাধিকার হরণের নিন্দা জানিয়ে গত দেড় দশক ধরে দেশটির বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণ করে আসছিল থার্ড কমিটি।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন