শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৯, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

'স্লোভেনিয়ার মুসলমানদের জীবনে মাইলফলক এই মসজিদ'

রাকিব হাসান, স্লোভেনিয়া
অনলাইন ভার্সন
'স্লোভেনিয়ার মুসলমানদের জীবনে মাইলফলক এই মসজিদ'

প্রায় ৭৮২৭.৪ বর্গমাইল আয়তন বিশিষ্ট মধ্য ইউরোপের ছোট্টো দেশ স্লোভেনিয়াতে জনসংখ্যা বিশ লক্ষের কাছাকাছি। যাদের মধ্যে শতকরা তিন দশমিক সাত ভাগের মতো মানুষ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী। তবে এ সকল মুসলিম জনগোষ্ঠীর বেশীর ভাগ সদস্যই মূলত বসনিয়ান ও আলবেনিয়ান বংশোদ্ভূত। যদিও দেশটির দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম ইসলাম, কিন্তু এতো দিন দেশটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মসজিদ ছিলো না।

ভৌগোলিক শ্রেণি বিন্যাসের দিক থেকে স্লোভেনিয়া, সার্বিয়া, মন্টিনিগ্রো, ক্রোয়েশিয়া, বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, মেসিডোনিয়া, বুলগেরিয়া এ সকল দেশে বসবাসরত জাতিগোষ্ঠীর মানুষরা "সাউদার্ন স্লাভ" নামে পরিচিত। ভাষাগত এবং সাংস্কৃতিক সাদৃশ্যতার জন্য স্লোভেনিয়াতে অনেক আগের থেকেই আশেপাশের দেশ অর্থাৎ বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা, সার্বিয়া, ক্রোয়েশিয়া, মেসিডোনিয়া এ সকল দেশের অধিবাসীদের যাতায়াত রয়েছে। এছাড়াও যুগোস্লাভ যুদ্ধের সময় বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা এবং আলবেনিয়া (প্রকৃতপক্ষে কসোভো) থেকে একটা বড় অংশের মানুষ ইমিগ্র্যান্ট হিসেবে স্লোভেনিয়াতে পাড়ি জমান। এসকল বসনিয়ান এবং আলবেনিয়ান ইমিগ্র্যান্টের মাধ্যমেই দেশটিতে মূলত ইসলামের বিস্তার ঘটে। এছাড়াও বর্তমানে এশিয়া এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ থেকেও অনেকে স্লোভেনিয়াতে উচ্চশিক্ষা কিংবা অভিবাসনের আশায় অনেকে স্লোভেনিয়াতে পাড়ি জমাচ্ছেন যাদের একটি অংশের মানুষের ধর্ম ইসলাম। 

স্লোভেনিয়াতে প্রথম মসজিদ নির্মাণের কথা জানা যায় ১৯১৬ সালে এবং সে সময় দেশটি অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান শাসনের অধীনে ছিলো। অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান শাসকদের অধীনে কাজ করা একদল বসনিয়ান সৈন্য স্লোভেনিয়ার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত একটি ছোটো গ্রাম লগ পড ম্যানগারটোমেতে মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন যা "লগ পড ম্যানগারটোম মসজিদ" নামে পরিচিত। তবে এর চার বছর পর অর্থাৎ ১৯২০ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর এ মসজিদটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। 

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, মেসিডোনিয়া, মন্টিনিগ্রো, বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা মিলে যুগোস্লাভিয়া গঠন করে। যুগোস্লাভিয়ার মধ্যে আলবেনিয়ার একটি অংশ ছিলো যা আজকের দিনে “কসোভো” নামে পরিচিত। আসলে কসোভো হচ্ছে এক সময় সার্বিয়ার দখলে থাকা আলবেনীয় অংশ। স্বাভাবিকভাবে একই দেশের অংশ হওয়ায় এ সকল দেশের বিভিন্ন অংশের মানুষের মধ্যে পারস্পরিক যাতায়াত বিদ্যমান ছিলো। ১৯৬৯ সালে প্রথম স্লোভেনিয়ার তৎকালীন সময়ের স্থানীয় সরকারকে অনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানানো হয় দেশটির রাজধানী লুবলিয়ানাতে একটি মসজিদ নির্মাণের অনুমতি দেওয়ার জন্য যুগোস্লাভিয়ার অন্যান্য অংশ থেকে স্লোভেনিয়াতে আসা মুসলমাদের পক্ষ থেকে কিন্তু স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিদের বিরোধের মুখে সে প্রস্তাব আলোর মুখ দেখে নি। এরপর ১৯৯১ সালে যুগোস্লাভিয়ার পতন ঘটলে এবং যুগোস্লাভিয়া থেকে আলাদা হয়ে নতুন একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর নতুন রাষ্ট্রেও একটি মসজিদ বানানোর অনুমতি চেয়ে দেশটির সরকারের কাছে একটি প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয় কিন্তু স্লোভেনিয়ার সরকার সে সময় তাঁদের জাতীয়তাবাদের সাথে সংঘর্ষিকতার কথা বলে মসজিদ নির্মাণের অনুমতি প্রদান থেকে বিরত থাকে। দেশটির অতি ডানপন্থী কিছু রাজনৈতিক নেতাদের বিরোধিতার কারণে দীর্ঘ দিন তাদের এ প্রস্তাবনা আলোর মুখ দেখেনি। 

২০০৪ সালে প্রায় তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ইউরোর বিনিময়ে লুবলিয়ানাতে অবস্থিত সেস্টা ডিভেহ সেসারিয়েভ (Cesta dveh cesarjev) নামক জায়গায় স্লোভেনিয়াতে বসবাসরত মুসলিম কমিউনিটির পক্ষ থেকে সর্বপ্রথম দুই হাজার আটশত মিটার জমির বরাদ্দ চাওয়া হয় মসজিদ নির্মাণের লক্ষ্যে, পরবর্তীতে ২০০৬ সালে সেস্টা ডিভেহ সেসারিয়েভের পরিবর্তে কুরিলনিস্কা এবং পারমোভা নামক সড়কের মধ্যবর্তী স্থানে একটি প্লট বরাদ্দ চাওয়া হয় এ মসজিদটি নির্মাণ করতে কিন্তু দুই বারই স্থানীয় সিটি কর্পোরেশন কাউন্সিলের বিরোধিতার কারণে এ প্রস্তাবনা ঝুলে থাকতে আরম্ভ করে যদিও লুবলিয়ানার প্রাক্তন মেয়র জোরান জাঙ্কোভিচ বরাবরই মসজিদ নির্মাণের পক্ষে তাঁর মতামত প্রকাশ করে আসছিলেন। বিশেষ করে মসজিদের প্রাথমিক নকশায় ৪০ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট মিনার বা গম্বুজের কথা বলা হয়েছিলো যা দেশটির অনেক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ভালোভাবে নেয়নি। ২০১৩ সালে দেশটির জাতীয় সংসদে মসজিদ নির্মাণের অনুমতি দেওয়া নিয়ে এক বিতর্কের সূত্রপাত হয় যেখানে দেখা যায় দেশটিতে বামপন্থী এবং লিবারেল ফ্রন্ট নামে পরিচিত লিবারেল ডেমোক্রেসি অব স্লোভেনিয়া এবং জারেস সোশ্যাল লিবারেল পার্টির সদস্যরা এ প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন প্রধান করলেও অতি ডানপন্থী এবং রক্ষণশীল হিসেবে পরিচিত স্লোভেনিয়ান ন্যাশনাল পার্টির সদস্যরা এ দাবির বিপক্ষে অবস্থান নেয়। সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটস, ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অব পেনশোনারস অব স্লোভেনিয়া এবং স্লোভেনিয়ান ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধিরা সরাসরিভাবে প্রস্তাবের পক্ষে কিংবা বিপক্ষে প্রত্যক্ষভাবে কোনও মতামত উল্লেখ না করে এক ধরণের মধ্যপন্থা অবলম্বন করেছিলেন।

২০১৩ সালে এ মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু হলেও ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসের শেষের দিকে এসে এ নির্মাণকার্য শেষ হয়। মাঝখানে ২০১৭ সালে এসে আবারও মসজিদের নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারির দিকে এ মসজিদটি নামাজের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। মসজিদটি নির্মাণ করতে প্রায় পঁয়ত্রিশ মিলিয়ন ইউরোর খরচ হয়েছে যার মধ্যে প্রায় আটাশ মিলিয়ন ইউরোর মতো খরচ কাতার একাই বহন করেছে। মসজিদের ভেতরের নকশা করা হয়েছে হয়েছে তুরস্ক অথবা উসমানী খিলাফতের এক সময়কার রাজধানী হিসেবে পরিচিত ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত সুলতান আহমেদ মসজিদের অনুসরণে। একসাথে ১৪০০ মানুষ এ মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারবে। 
প্রাথমিকভাবে এ মসজিদটি "লুবলিয়ানা মসজিদ" নামেই  পরিচিত এবং এ মসজিদটির অবস্থান লুবলিয়ানার অধীনস্থ শিস্কাতে। মসজিদের পাশাপাশি এ স্থানে রয়েছে স্লোভেনিয়ার ইসলামিক কমিউনিটির প্রধান অফিস, লাইব্রেরি, জিম, রেস্টুরেন্ট, একটি ইসলামিক স্কুল এবং বসবাসের জন্য একটি রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্স। 

স্লোভেনিয়ান টাইমস পত্রিকায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্লোভেনিয়ার গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে পরিচিত নেদজাদ গ্রাবুস বলেছেন, এ মসজিদটি স্লোভেনিয়াতে বসবাসরত মুসলমানদের জীবনে একটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে এবং এখানে বসবাসরত মুসলিম জনগোষ্ঠীর মানুষের ধর্ম চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত
টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র
৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ
প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন