শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় সম্মেলন

ট্রাম্পকে হটানোর অঙ্গীকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন সিনেটর শেখ রহমানের

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পকে হটানোর অঙ্গীকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন সিনেটর শেখ রহমানের

উইসকনসিন স্টেটে মিলওয়াকি সিটিতে ‘ইউনাইটিং আমেরিকা’ স্লোগানে ডেমক্র্যাটিক পার্টির ৪দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার দুপুরে মুসলিম নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী সকল ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের চলমান সংকট আলোকে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমেরিকার নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী আচরণে অভিবাসী সমাজ তথা মসলমানরাও যে কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দিনাতিপাত করছেন তা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপিত হয় বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণের বক্তব্যে। এতে বাংলাদেশি আমেরিকান শেখ রহমানও বক্তব্য দেন।

উল্লেখ্য, এই প্রথম ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় সম্মেলনে কোন বাংলাদেশি-আমেরিকান বক্তব্য প্রদান করেছেন। অর্থাৎ মার্কিন ধারার রাজনীতিতে বাংলাদেশিদের উত্থানের ইতিহাসে এ এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে।

চার বছর অন্তর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর নাম চূড়ান্তভাবে ঘোষণার উদ্দেশ্যে প্রধান দুই পার্টির জাতীয় সম্মেলন হয়ে থাকে। করোনা আতঙ্কে এবারই প্রথম ভার্চুয়াল সম্মেলন হচ্ছে।

আটলান্টা থেকে প্রদত্ত বক্তব্যে সিনেটর শেখ রহমান বলেন, আমি হচ্ছি জর্জিয়ায় প্রথম মুসলমান এবং এশিয়ান-আমেরিকান স্টেট সিনেটর তথা আইনপ্রণেতা। আমি এমন একটি এলাকার নির্বাচিত প্রতিনিধি যেখানে শতাধিক দেশের শতাধিক ভাষা-বর্ণ-ধর্ম-গোত্রের মানুষেরা বাস করেন। সবকটি স্টেটের লোকই রয়েছেন আমার এলাকায় এবং তারা সকলেই জর্জিয়াকে নিজের এলাকা ভাবেন। এজন্যে আমি নিজেকে অত্যন্ত ভাগ্যবান মনে করি কারণ, আমি সবসময় আমেরিকার সুন্দর ভবিষ্যতের প্রতিনিধিত্ব করতে চাই।

কিশোরগঞ্জের সন্তান ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নীতি-নির্ধারকদের অন্যতম শেখ রহমান উল্লেখ করেন, আজকের এই ভার্চুয়াল কনভেনশনে বক্তব্যের সুযোগ পেয়ে সম্মানিতবোধ করছি। শারীরিকভাবে আমরা কাছাকাছি আসতে না পারলেও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সকলেই ভিন্ন একটি চেতনায় আজ মিলওয়াকির কনভেনশনের স্লোগান ধারণ করছি। আমি আশা করছি, আপনারা সকলেই আমার মত অভিভূত, উদ্বেলিত, আনন্দিত জো-বাইডেন-কমলা হ্যারিসের মত যোগ্য প্রার্থী পেয়ে। আমি থামবো না কিংবা বিশ্রামেও যাবো না ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ২০ জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউজ থেকে বের না করে দেয়া পর্যন্ত। এটি আমার অঙ্গীকার সকলের সামনে। কারণ, এটি আমরা সকলেই জানি যে, ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পের ভরাডুবি হলেও দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত তিনি অভিবাসী, মুসলমান, কৃষ্ণাঙ্গ-বাদামি রংয়ের মানুষদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতেই থাকবেন। চলমান করোনা মহামারির মধ্যেও আমরা ট্রাম্পের কদর্য চেহারা দেখেছি। ট্রাম্পের এমন অমানবিক আচরণের বলি হয়েছে পৌণে দু’লাখের অধিক আমেরিকান। এ মানুষই নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে যেমন আমেরিকার জন্যে বিপদজনক ছিলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পরও একই মানসিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন এবং নির্বাচনে পরাজিত হলে মানবতা বিপন্ন হয় এমন কামড় দিতেই থাকবেন।

ট্রাম্পের অনাচার-মিথ্যাচারে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদা-নেতৃত্ব প্রশ্নের সম্মুখীন। এমন অবস্থার অবসান ঘটানোর অভিপ্রায়ে শেখ রহমান বলেন, সামনের নির্বাচনে শুধু জয়ী হলে চলবে না, বড় ধরনের ব্যবধানে বিজয় ছিনিয়ে নিতে হবে। সিনেটেও দখল নিতে হবে। তাহলেই আমেরিকার প্রকৃত চেহারা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। নাগরিক অধিকার, অভিবাসীদের মর্যাদা, কর্মজীবী-খেটে খাওয়া মানুষের ন্যায্য পারিশ্রমিক, বৈষম্যহীন-ন্যায় বিচার-সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে। একইসাথে সকলের জন্যে চিকিৎসা-সেবা নিশ্চিত, মানবাধিকার নেতা জন লুইসের প্রত্যাশার পরিপূরক ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠাও সম্ভব হবে হোয়াইট হাউজ এবং কংগ্রেসে ডেমক্র্যাটরা সংখাগরিষ্ঠতা অর্জনে সক্ষম হলে। মুসলিম নিষিদ্ধের আইন চিরতরে বিলুপ্তির পথও সুগম হবে। এদেশে প্রতিদিনই কিছু পুলিশের গুলিতে কৃষ্ণাঙ্গ-বাদামি রংয়ের মানুষের প্রাণ ঝরছে। সেসব হত্যায় জড়িতদেরকেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা যাবে ট্রাম্পের মত দুশ্চরিত্রের মানুষকে প্রশাসন থেকে হটিয়ে দিতে পারলে। এজন্যে আমি সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান রাখছি, আসুন একযোগে কাজ করি কোর্ট হাউজ থেকে স্টেট হাউজ হয়ে হোয়াইট হাউজে বিপুল বিজয় নিশ্চিতের জন্য। এ নিয়ে কালক্ষেপণের অবকাশ নেই।

শেখ রহমান বলেন, প্রিয় বন্ধুরা, থেমে থাকলে চলবে না। ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে সিটি, স্টেট, কংগ্রেস এবং হোয়াইট হাউজে যত স্বৈরাচার-দুর্নীতিবাজ রয়েছে সকলকে বিদায় জানানোর সংকল্প নিতে হবে এই কনভেনশন থেকে। আমি এ ব্যাপারে প্রচণ্ড আশাবাদী, ডেমক্র্যাটরা জয়ী হবেই। আর এজন্যেই  সকলকে মাঠে নামতে হবে। ভোট কেন্দ্রে যেতে হবে অথবা ডাকযোগে আগাম ভোটে অংশ নিতে হবে।

তৃণমূলের জনপ্রিয় এই ডেমোক্র্যাট আরও বলেন, আসুন আমরা জয়ী হই সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতকে হাতের মুঠোয় ধারণ করতে, আসুন পরবর্তী প্রজন্মের বাসো উপযোগী আমেরিকার স্বার্থেই আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি। আসুন আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনি আমাদের মতো মানুষের স্বার্থ সংহত করতে, যারা আমেরিকার সত্যিকারের কল্যাণ চায় তাদের কথা ভেবে। গণতন্ত্রের স্বার্থে আসুন আমেরিকার নীতি-নৈতিকতা সমুন্নত রাখার শপথ গ্রহণ করি।
  
সোমবার শুরু হওয়া ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ৪ দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন দুপুরে মুসলমান ডেলিগেটদের উদ্যোগে এ ভার্চুয়াল আলোচনায় আরও অংশ নেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় কমিটির চেয়ারপার্সন টম পেরেজ, সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স, কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসন, কংগ্রেসওম্যান রাশিদা তাইয়্যেব, কংগ্রেসওম্যান ইলহান ওমর, মিনেসোটা স্টেটের এটর্নি জেনারেল কীথ এলিসন, ফারুক মিথা, কানেকটিকাট স্টেট সিনেটর সউদ আনোয়ার, পেনসিলভেনিয়া স্টেট সিনেটর শরিফ স্টিট, ভার্জিনিয়া স্টেট সিনেটর গাজ্জালা হাশমী, লিন্ডা সারাসোর এবং গিলবার্টো হিনোজোসা। সকলেই ট্রাম্পের মুসলিম বিদ্বেষমূলক এবং বর্ণবাদী কাজকর্মের নিন্দা জানিয়ে ব্যালট যুদ্ধে এমন বাজে মানুষকে হটানোর সংকল্প ব্যক্ত করেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকার নেতৃত্ব পুনপ্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানবিকতায় পরিপুষ্ট একটি প্রশাসনিক কাঠামো হোয়াইট হাউজ ও ক্যাপিটল হিলে প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন সকলে।

এদিন সন্ধ্যায় সারা আমেরিকার ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধিরা দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়ায় অংশ নেন ভার্চুয়ালে। জো বাইডেন এবং বার্নি স্যান্ডার্স ছিলেন প্রার্থী। ২৩৭৪ ডেলিগেটের ভোট প্রয়োজন ছিল চূড়ান্ত মনোনয়নে। সে ক্ষেত্রে জো বাইডেন পেয়েছেন ৩৫৫৮ ভোট। স্যান্ডারসের প্রাপ্ত ডেলিগেট ভোট এক হাজারেরও কম। অর্থাৎ জো বাইডেনকে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ঘোষণা করা হলো আনুষ্ঠানিকভাবে। তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন, দেলওয়ারে স্টেটের নিজ বাসা থেকে। বাইডেন সম্মেলনের শেষ রাতে মনোনয়ন গ্রহণের বক্তব্য দেবেন।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে প্রাইম টাইমে কেন ট্রাম্পকে হোয়াইট থেকে সরানো জরুরী সে ব্যাপারে জোরালো যুক্তি-তর্কের অবতারণা করে বক্তব্য দেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও জিমি কার্টার, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, ইউএস সিনেটে সংখ্যালঘিষ্ট দলের নেতা সিনেটর চাক শ্যুমার, ট্রাম্পের মুসলিম নিষিদ্ধ আদেশের বিরোধিতা করায় চাকরি হারানো ইউএস এটর্নি  স্যালি ইয়াটস, জিলি বাইডেন, কংগ্রেসওম্যান আলেক্সান্দ্রিয়া অকাসিয়ো-করটেজ, ইউনাইটেড অটো ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সাবেক প্রেসিডেন্ট বব কিং, জর্জিয়া স্টেটের গভর্নর প্রার্থী স্ট্যাসি আব্রামস, রিপাবলিকান পার্টির নেতা ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল কলিন পাওয়েল, ক্যারোলিন কেনেডি, জ্যাক স্কলসবার্গ, কংগ্রেসওম্যান লিসা ব্লান্ট রচেস্টার। দিনের পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অভিনেত্রী ট্র্যাসি রোস। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে