শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় সম্মেলন

ট্রাম্পকে হটানোর অঙ্গীকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন সিনেটর শেখ রহমানের

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পকে হটানোর অঙ্গীকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন সিনেটর শেখ রহমানের

উইসকনসিন স্টেটে মিলওয়াকি সিটিতে ‘ইউনাইটিং আমেরিকা’ স্লোগানে ডেমক্র্যাটিক পার্টির ৪দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার দুপুরে মুসলিম নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী সকল ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের চলমান সংকট আলোকে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমেরিকার নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী আচরণে অভিবাসী সমাজ তথা মসলমানরাও যে কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দিনাতিপাত করছেন তা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপিত হয় বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণের বক্তব্যে। এতে বাংলাদেশি আমেরিকান শেখ রহমানও বক্তব্য দেন।

উল্লেখ্য, এই প্রথম ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় সম্মেলনে কোন বাংলাদেশি-আমেরিকান বক্তব্য প্রদান করেছেন। অর্থাৎ মার্কিন ধারার রাজনীতিতে বাংলাদেশিদের উত্থানের ইতিহাসে এ এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে।

চার বছর অন্তর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর নাম চূড়ান্তভাবে ঘোষণার উদ্দেশ্যে প্রধান দুই পার্টির জাতীয় সম্মেলন হয়ে থাকে। করোনা আতঙ্কে এবারই প্রথম ভার্চুয়াল সম্মেলন হচ্ছে।

আটলান্টা থেকে প্রদত্ত বক্তব্যে সিনেটর শেখ রহমান বলেন, আমি হচ্ছি জর্জিয়ায় প্রথম মুসলমান এবং এশিয়ান-আমেরিকান স্টেট সিনেটর তথা আইনপ্রণেতা। আমি এমন একটি এলাকার নির্বাচিত প্রতিনিধি যেখানে শতাধিক দেশের শতাধিক ভাষা-বর্ণ-ধর্ম-গোত্রের মানুষেরা বাস করেন। সবকটি স্টেটের লোকই রয়েছেন আমার এলাকায় এবং তারা সকলেই জর্জিয়াকে নিজের এলাকা ভাবেন। এজন্যে আমি নিজেকে অত্যন্ত ভাগ্যবান মনে করি কারণ, আমি সবসময় আমেরিকার সুন্দর ভবিষ্যতের প্রতিনিধিত্ব করতে চাই।

কিশোরগঞ্জের সন্তান ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নীতি-নির্ধারকদের অন্যতম শেখ রহমান উল্লেখ করেন, আজকের এই ভার্চুয়াল কনভেনশনে বক্তব্যের সুযোগ পেয়ে সম্মানিতবোধ করছি। শারীরিকভাবে আমরা কাছাকাছি আসতে না পারলেও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সকলেই ভিন্ন একটি চেতনায় আজ মিলওয়াকির কনভেনশনের স্লোগান ধারণ করছি। আমি আশা করছি, আপনারা সকলেই আমার মত অভিভূত, উদ্বেলিত, আনন্দিত জো-বাইডেন-কমলা হ্যারিসের মত যোগ্য প্রার্থী পেয়ে। আমি থামবো না কিংবা বিশ্রামেও যাবো না ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ২০ জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউজ থেকে বের না করে দেয়া পর্যন্ত। এটি আমার অঙ্গীকার সকলের সামনে। কারণ, এটি আমরা সকলেই জানি যে, ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পের ভরাডুবি হলেও দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত তিনি অভিবাসী, মুসলমান, কৃষ্ণাঙ্গ-বাদামি রংয়ের মানুষদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতেই থাকবেন। চলমান করোনা মহামারির মধ্যেও আমরা ট্রাম্পের কদর্য চেহারা দেখেছি। ট্রাম্পের এমন অমানবিক আচরণের বলি হয়েছে পৌণে দু’লাখের অধিক আমেরিকান। এ মানুষই নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে যেমন আমেরিকার জন্যে বিপদজনক ছিলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পরও একই মানসিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন এবং নির্বাচনে পরাজিত হলে মানবতা বিপন্ন হয় এমন কামড় দিতেই থাকবেন।

ট্রাম্পের অনাচার-মিথ্যাচারে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদা-নেতৃত্ব প্রশ্নের সম্মুখীন। এমন অবস্থার অবসান ঘটানোর অভিপ্রায়ে শেখ রহমান বলেন, সামনের নির্বাচনে শুধু জয়ী হলে চলবে না, বড় ধরনের ব্যবধানে বিজয় ছিনিয়ে নিতে হবে। সিনেটেও দখল নিতে হবে। তাহলেই আমেরিকার প্রকৃত চেহারা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। নাগরিক অধিকার, অভিবাসীদের মর্যাদা, কর্মজীবী-খেটে খাওয়া মানুষের ন্যায্য পারিশ্রমিক, বৈষম্যহীন-ন্যায় বিচার-সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে। একইসাথে সকলের জন্যে চিকিৎসা-সেবা নিশ্চিত, মানবাধিকার নেতা জন লুইসের প্রত্যাশার পরিপূরক ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠাও সম্ভব হবে হোয়াইট হাউজ এবং কংগ্রেসে ডেমক্র্যাটরা সংখাগরিষ্ঠতা অর্জনে সক্ষম হলে। মুসলিম নিষিদ্ধের আইন চিরতরে বিলুপ্তির পথও সুগম হবে। এদেশে প্রতিদিনই কিছু পুলিশের গুলিতে কৃষ্ণাঙ্গ-বাদামি রংয়ের মানুষের প্রাণ ঝরছে। সেসব হত্যায় জড়িতদেরকেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা যাবে ট্রাম্পের মত দুশ্চরিত্রের মানুষকে প্রশাসন থেকে হটিয়ে দিতে পারলে। এজন্যে আমি সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান রাখছি, আসুন একযোগে কাজ করি কোর্ট হাউজ থেকে স্টেট হাউজ হয়ে হোয়াইট হাউজে বিপুল বিজয় নিশ্চিতের জন্য। এ নিয়ে কালক্ষেপণের অবকাশ নেই।

শেখ রহমান বলেন, প্রিয় বন্ধুরা, থেমে থাকলে চলবে না। ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে সিটি, স্টেট, কংগ্রেস এবং হোয়াইট হাউজে যত স্বৈরাচার-দুর্নীতিবাজ রয়েছে সকলকে বিদায় জানানোর সংকল্প নিতে হবে এই কনভেনশন থেকে। আমি এ ব্যাপারে প্রচণ্ড আশাবাদী, ডেমক্র্যাটরা জয়ী হবেই। আর এজন্যেই  সকলকে মাঠে নামতে হবে। ভোট কেন্দ্রে যেতে হবে অথবা ডাকযোগে আগাম ভোটে অংশ নিতে হবে।

তৃণমূলের জনপ্রিয় এই ডেমোক্র্যাট আরও বলেন, আসুন আমরা জয়ী হই সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতকে হাতের মুঠোয় ধারণ করতে, আসুন পরবর্তী প্রজন্মের বাসো উপযোগী আমেরিকার স্বার্থেই আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি। আসুন আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনি আমাদের মতো মানুষের স্বার্থ সংহত করতে, যারা আমেরিকার সত্যিকারের কল্যাণ চায় তাদের কথা ভেবে। গণতন্ত্রের স্বার্থে আসুন আমেরিকার নীতি-নৈতিকতা সমুন্নত রাখার শপথ গ্রহণ করি।
  
সোমবার শুরু হওয়া ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ৪ দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন দুপুরে মুসলমান ডেলিগেটদের উদ্যোগে এ ভার্চুয়াল আলোচনায় আরও অংশ নেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় কমিটির চেয়ারপার্সন টম পেরেজ, সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স, কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসন, কংগ্রেসওম্যান রাশিদা তাইয়্যেব, কংগ্রেসওম্যান ইলহান ওমর, মিনেসোটা স্টেটের এটর্নি জেনারেল কীথ এলিসন, ফারুক মিথা, কানেকটিকাট স্টেট সিনেটর সউদ আনোয়ার, পেনসিলভেনিয়া স্টেট সিনেটর শরিফ স্টিট, ভার্জিনিয়া স্টেট সিনেটর গাজ্জালা হাশমী, লিন্ডা সারাসোর এবং গিলবার্টো হিনোজোসা। সকলেই ট্রাম্পের মুসলিম বিদ্বেষমূলক এবং বর্ণবাদী কাজকর্মের নিন্দা জানিয়ে ব্যালট যুদ্ধে এমন বাজে মানুষকে হটানোর সংকল্প ব্যক্ত করেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকার নেতৃত্ব পুনপ্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানবিকতায় পরিপুষ্ট একটি প্রশাসনিক কাঠামো হোয়াইট হাউজ ও ক্যাপিটল হিলে প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন সকলে।

এদিন সন্ধ্যায় সারা আমেরিকার ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধিরা দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়ায় অংশ নেন ভার্চুয়ালে। জো বাইডেন এবং বার্নি স্যান্ডার্স ছিলেন প্রার্থী। ২৩৭৪ ডেলিগেটের ভোট প্রয়োজন ছিল চূড়ান্ত মনোনয়নে। সে ক্ষেত্রে জো বাইডেন পেয়েছেন ৩৫৫৮ ভোট। স্যান্ডারসের প্রাপ্ত ডেলিগেট ভোট এক হাজারেরও কম। অর্থাৎ জো বাইডেনকে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ঘোষণা করা হলো আনুষ্ঠানিকভাবে। তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন, দেলওয়ারে স্টেটের নিজ বাসা থেকে। বাইডেন সম্মেলনের শেষ রাতে মনোনয়ন গ্রহণের বক্তব্য দেবেন।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে প্রাইম টাইমে কেন ট্রাম্পকে হোয়াইট থেকে সরানো জরুরী সে ব্যাপারে জোরালো যুক্তি-তর্কের অবতারণা করে বক্তব্য দেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও জিমি কার্টার, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, ইউএস সিনেটে সংখ্যালঘিষ্ট দলের নেতা সিনেটর চাক শ্যুমার, ট্রাম্পের মুসলিম নিষিদ্ধ আদেশের বিরোধিতা করায় চাকরি হারানো ইউএস এটর্নি  স্যালি ইয়াটস, জিলি বাইডেন, কংগ্রেসওম্যান আলেক্সান্দ্রিয়া অকাসিয়ো-করটেজ, ইউনাইটেড অটো ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সাবেক প্রেসিডেন্ট বব কিং, জর্জিয়া স্টেটের গভর্নর প্রার্থী স্ট্যাসি আব্রামস, রিপাবলিকান পার্টির নেতা ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল কলিন পাওয়েল, ক্যারোলিন কেনেডি, জ্যাক স্কলসবার্গ, কংগ্রেসওম্যান লিসা ব্লান্ট রচেস্টার। দিনের পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অভিনেত্রী ট্র্যাসি রোস। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মহাসড়কের দু’পাশের হাজারো অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
বাগেরহাটে মহাসড়কের দু’পাশের হাজারো অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে গুলিসহ হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে গুলিসহ হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ
মোংলা বন্দরে পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ দিনে ‘সিক্স প্যাক’ তৈরি নিয়ে যা বললেন অভিনেতা সুরিয়া
১০০ দিনে ‘সিক্স প্যাক’ তৈরি নিয়ে যা বললেন অভিনেতা সুরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে