শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় সম্মেলন

ট্রাম্পকে হটানোর অঙ্গীকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন সিনেটর শেখ রহমানের

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পকে হটানোর অঙ্গীকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন সিনেটর শেখ রহমানের

উইসকনসিন স্টেটে মিলওয়াকি সিটিতে ‘ইউনাইটিং আমেরিকা’ স্লোগানে ডেমক্র্যাটিক পার্টির ৪দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার দুপুরে মুসলিম নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী সকল ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের চলমান সংকট আলোকে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমেরিকার নীতি-নৈতিকতার পরিপন্থী আচরণে অভিবাসী সমাজ তথা মসলমানরাও যে কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দিনাতিপাত করছেন তা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপিত হয় বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণের বক্তব্যে। এতে বাংলাদেশি আমেরিকান শেখ রহমানও বক্তব্য দেন।

উল্লেখ্য, এই প্রথম ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় সম্মেলনে কোন বাংলাদেশি-আমেরিকান বক্তব্য প্রদান করেছেন। অর্থাৎ মার্কিন ধারার রাজনীতিতে বাংলাদেশিদের উত্থানের ইতিহাসে এ এক অনন্য নজির হয়ে থাকবে।

চার বছর অন্তর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর নাম চূড়ান্তভাবে ঘোষণার উদ্দেশ্যে প্রধান দুই পার্টির জাতীয় সম্মেলন হয়ে থাকে। করোনা আতঙ্কে এবারই প্রথম ভার্চুয়াল সম্মেলন হচ্ছে।

আটলান্টা থেকে প্রদত্ত বক্তব্যে সিনেটর শেখ রহমান বলেন, আমি হচ্ছি জর্জিয়ায় প্রথম মুসলমান এবং এশিয়ান-আমেরিকান স্টেট সিনেটর তথা আইনপ্রণেতা। আমি এমন একটি এলাকার নির্বাচিত প্রতিনিধি যেখানে শতাধিক দেশের শতাধিক ভাষা-বর্ণ-ধর্ম-গোত্রের মানুষেরা বাস করেন। সবকটি স্টেটের লোকই রয়েছেন আমার এলাকায় এবং তারা সকলেই জর্জিয়াকে নিজের এলাকা ভাবেন। এজন্যে আমি নিজেকে অত্যন্ত ভাগ্যবান মনে করি কারণ, আমি সবসময় আমেরিকার সুন্দর ভবিষ্যতের প্রতিনিধিত্ব করতে চাই।

কিশোরগঞ্জের সন্তান ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নীতি-নির্ধারকদের অন্যতম শেখ রহমান উল্লেখ করেন, আজকের এই ভার্চুয়াল কনভেনশনে বক্তব্যের সুযোগ পেয়ে সম্মানিতবোধ করছি। শারীরিকভাবে আমরা কাছাকাছি আসতে না পারলেও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সকলেই ভিন্ন একটি চেতনায় আজ মিলওয়াকির কনভেনশনের স্লোগান ধারণ করছি। আমি আশা করছি, আপনারা সকলেই আমার মত অভিভূত, উদ্বেলিত, আনন্দিত জো-বাইডেন-কমলা হ্যারিসের মত যোগ্য প্রার্থী পেয়ে। আমি থামবো না কিংবা বিশ্রামেও যাবো না ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ২০ জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউজ থেকে বের না করে দেয়া পর্যন্ত। এটি আমার অঙ্গীকার সকলের সামনে। কারণ, এটি আমরা সকলেই জানি যে, ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পের ভরাডুবি হলেও দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত তিনি অভিবাসী, মুসলমান, কৃষ্ণাঙ্গ-বাদামি রংয়ের মানুষদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতেই থাকবেন। চলমান করোনা মহামারির মধ্যেও আমরা ট্রাম্পের কদর্য চেহারা দেখেছি। ট্রাম্পের এমন অমানবিক আচরণের বলি হয়েছে পৌণে দু’লাখের অধিক আমেরিকান। এ মানুষই নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে যেমন আমেরিকার জন্যে বিপদজনক ছিলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পরও একই মানসিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন এবং নির্বাচনে পরাজিত হলে মানবতা বিপন্ন হয় এমন কামড় দিতেই থাকবেন।

ট্রাম্পের অনাচার-মিথ্যাচারে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদা-নেতৃত্ব প্রশ্নের সম্মুখীন। এমন অবস্থার অবসান ঘটানোর অভিপ্রায়ে শেখ রহমান বলেন, সামনের নির্বাচনে শুধু জয়ী হলে চলবে না, বড় ধরনের ব্যবধানে বিজয় ছিনিয়ে নিতে হবে। সিনেটেও দখল নিতে হবে। তাহলেই আমেরিকার প্রকৃত চেহারা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। নাগরিক অধিকার, অভিবাসীদের মর্যাদা, কর্মজীবী-খেটে খাওয়া মানুষের ন্যায্য পারিশ্রমিক, বৈষম্যহীন-ন্যায় বিচার-সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে। একইসাথে সকলের জন্যে চিকিৎসা-সেবা নিশ্চিত, মানবাধিকার নেতা জন লুইসের প্রত্যাশার পরিপূরক ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠাও সম্ভব হবে হোয়াইট হাউজ এবং কংগ্রেসে ডেমক্র্যাটরা সংখাগরিষ্ঠতা অর্জনে সক্ষম হলে। মুসলিম নিষিদ্ধের আইন চিরতরে বিলুপ্তির পথও সুগম হবে। এদেশে প্রতিদিনই কিছু পুলিশের গুলিতে কৃষ্ণাঙ্গ-বাদামি রংয়ের মানুষের প্রাণ ঝরছে। সেসব হত্যায় জড়িতদেরকেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা যাবে ট্রাম্পের মত দুশ্চরিত্রের মানুষকে প্রশাসন থেকে হটিয়ে দিতে পারলে। এজন্যে আমি সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান রাখছি, আসুন একযোগে কাজ করি কোর্ট হাউজ থেকে স্টেট হাউজ হয়ে হোয়াইট হাউজে বিপুল বিজয় নিশ্চিতের জন্য। এ নিয়ে কালক্ষেপণের অবকাশ নেই।

শেখ রহমান বলেন, প্রিয় বন্ধুরা, থেমে থাকলে চলবে না। ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ব্যালট বিপ্লব ঘটিয়ে সিটি, স্টেট, কংগ্রেস এবং হোয়াইট হাউজে যত স্বৈরাচার-দুর্নীতিবাজ রয়েছে সকলকে বিদায় জানানোর সংকল্প নিতে হবে এই কনভেনশন থেকে। আমি এ ব্যাপারে প্রচণ্ড আশাবাদী, ডেমক্র্যাটরা জয়ী হবেই। আর এজন্যেই  সকলকে মাঠে নামতে হবে। ভোট কেন্দ্রে যেতে হবে অথবা ডাকযোগে আগাম ভোটে অংশ নিতে হবে।

তৃণমূলের জনপ্রিয় এই ডেমোক্র্যাট আরও বলেন, আসুন আমরা জয়ী হই সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতকে হাতের মুঠোয় ধারণ করতে, আসুন পরবর্তী প্রজন্মের বাসো উপযোগী আমেরিকার স্বার্থেই আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি। আসুন আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনি আমাদের মতো মানুষের স্বার্থ সংহত করতে, যারা আমেরিকার সত্যিকারের কল্যাণ চায় তাদের কথা ভেবে। গণতন্ত্রের স্বার্থে আসুন আমেরিকার নীতি-নৈতিকতা সমুন্নত রাখার শপথ গ্রহণ করি।
  
সোমবার শুরু হওয়া ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ৪ দিনব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন দুপুরে মুসলমান ডেলিগেটদের উদ্যোগে এ ভার্চুয়াল আলোচনায় আরও অংশ নেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জাতীয় কমিটির চেয়ারপার্সন টম পেরেজ, সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স, কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসন, কংগ্রেসওম্যান রাশিদা তাইয়্যেব, কংগ্রেসওম্যান ইলহান ওমর, মিনেসোটা স্টেটের এটর্নি জেনারেল কীথ এলিসন, ফারুক মিথা, কানেকটিকাট স্টেট সিনেটর সউদ আনোয়ার, পেনসিলভেনিয়া স্টেট সিনেটর শরিফ স্টিট, ভার্জিনিয়া স্টেট সিনেটর গাজ্জালা হাশমী, লিন্ডা সারাসোর এবং গিলবার্টো হিনোজোসা। সকলেই ট্রাম্পের মুসলিম বিদ্বেষমূলক এবং বর্ণবাদী কাজকর্মের নিন্দা জানিয়ে ব্যালট যুদ্ধে এমন বাজে মানুষকে হটানোর সংকল্প ব্যক্ত করেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকার নেতৃত্ব পুনপ্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানবিকতায় পরিপুষ্ট একটি প্রশাসনিক কাঠামো হোয়াইট হাউজ ও ক্যাপিটল হিলে প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন সকলে।

এদিন সন্ধ্যায় সারা আমেরিকার ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতিনিধিরা দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন প্রক্রিয়ায় অংশ নেন ভার্চুয়ালে। জো বাইডেন এবং বার্নি স্যান্ডার্স ছিলেন প্রার্থী। ২৩৭৪ ডেলিগেটের ভোট প্রয়োজন ছিল চূড়ান্ত মনোনয়নে। সে ক্ষেত্রে জো বাইডেন পেয়েছেন ৩৫৫৮ ভোট। স্যান্ডারসের প্রাপ্ত ডেলিগেট ভোট এক হাজারেরও কম। অর্থাৎ জো বাইডেনকে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ঘোষণা করা হলো আনুষ্ঠানিকভাবে। তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় বাইডেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন, দেলওয়ারে স্টেটের নিজ বাসা থেকে। বাইডেন সম্মেলনের শেষ রাতে মনোনয়ন গ্রহণের বক্তব্য দেবেন।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে প্রাইম টাইমে কেন ট্রাম্পকে হোয়াইট থেকে সরানো জরুরী সে ব্যাপারে জোরালো যুক্তি-তর্কের অবতারণা করে বক্তব্য দেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও জিমি কার্টার, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি, ইউএস সিনেটে সংখ্যালঘিষ্ট দলের নেতা সিনেটর চাক শ্যুমার, ট্রাম্পের মুসলিম নিষিদ্ধ আদেশের বিরোধিতা করায় চাকরি হারানো ইউএস এটর্নি  স্যালি ইয়াটস, জিলি বাইডেন, কংগ্রেসওম্যান আলেক্সান্দ্রিয়া অকাসিয়ো-করটেজ, ইউনাইটেড অটো ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সাবেক প্রেসিডেন্ট বব কিং, জর্জিয়া স্টেটের গভর্নর প্রার্থী স্ট্যাসি আব্রামস, রিপাবলিকান পার্টির নেতা ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল কলিন পাওয়েল, ক্যারোলিন কেনেডি, জ্যাক স্কলসবার্গ, কংগ্রেসওম্যান লিসা ব্লান্ট রচেস্টার। দিনের পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অভিনেত্রী ট্র্যাসি রোস। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা
সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর
কাতারে আরও হামলার ইঙ্গিত ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে
রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেয়ে উচ্ছ্বসিত তরুণরা
১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেয়ে উচ্ছ্বসিত তরুণরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে জাল টাকাসহ কারবারি আটক
সিরাজগঞ্জে জাল টাকাসহ কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‍্যাঙ্কিংয়ে লিটন ও জাকেরের উন্নতি
টি-টোয়েন্টি র‍্যাঙ্কিংয়ে লিটন ও জাকেরের উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চালকদের বিক্ষোভ, যাত্রীদের ভোগান্তি
চাঁদপুরে চালকদের বিক্ষোভ, যাত্রীদের ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পুলিশের মতবিনিময় সভা
টাঙ্গাইলে পুলিশের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ৭ দফা বাস্তবায়নে মতবিনিময়
বগুড়ায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ৭ দফা বাস্তবায়নে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন