শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রশ্নিবিদ্ধ করার মিশনে রাশিয়া-চীন-ইরান

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রশ্নিবিদ্ধ করার মিশনে রাশিয়া-চীন-ইরান

সবচেয়ে স্বচ্ছ এবং কার্যক্রর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনেও ভোটারের মতামতের সঠিক প্রতিফলন ঘটে না বলে অভিযোগ। ২০১৬ সালের নির্বাচনে রাশিয়া নেপথ্যে থেকে কলকাঠি নাড়ে বলে প্রশাসন থেকে নির্বাচন নিয়ে গবেষণারতরাও অভিযোগ করে আসছেন। বছর দেড়েক আগে থেকে রাশিয়ার সঙ্গে চীনের নামও উচ্চারিত হচ্ছে স্বয়ং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখে। সামনের ৩ নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে এই দুটি দেশের সঙ্গে সর্বশেষ যুক্ত হলো ইরানেও নামও। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারাও এমন আশঙ্কা করছেন। 

অর্থাৎ রাশিয়া, চীন আর ইরানের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে- এমন অভিমতের আলোকে ২১ আগস্ট ওয়াশিংটন পোস্ট চাঞ্চল্যকর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। আর এর ফলে সহজ-সরল ভোটারের মধ্যে গুঞ্জন উঠেছে যে, তাহলে করোনার ভয়াবহতার মধ্যে কেন্দ্রে গিয়ে কিংবা ডাকযোগে আগাম ভোট দেয়ার প্রয়োজন কোথায়? ফলাফল তো ওই তিন দেশের চালাচালিতেই নির্ধারিত হবে।
 
ওয়াশিংটন পোস্টের বিশ্লেষণে উল্লেখ করা হয়েছে, গত বছরের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় গোয়েন্দা-কর্মকর্তারা প্রকাশ্যেই আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে, ২০২০ সালের নির্বাচনেও তাদের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে অনলাইনে লাগাতার প্রচারণার পাশাপাশি অপছন্দের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারণা চালানো হবে। আর এমন অপপ্রচারণারের বাহন হিসেবে কখনও কখনও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের নামও ‘উদ্দেশ্যমূলকভাবে’ ব্যবহার করা হতে পারে।২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ঠিক আগ মুহূর্তে ট্রাম্পের বিপক্ষের প্রার্থী হিলারি-বাইডেনের বিরুদ্ধে যেমনটি করা হয়। প্রপাগান্ডা এমন কৌশলে চালানো হয়, যখন সেটির সত্য বা মিথ্যা যাচাইয়ের অবকাশ থাকে না। অর্থাৎ একটি নির্জলা মিথ্যাকে শত-সহস্রভাবে অনলাইনে ছড়িয়ে দেয়া হয়। 

আন্তর্জাতিক গতি-প্রকৃতির আলোকে যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট মহল গত বছর ‘ওয়ার্ল্ডওয়াইড থ্রেট এসেসমেন্ট’ শীর্ষক যে রিপোর্ট প্রকাশ করে সে অনুযায়ী নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই ঘটতে পারে সংঘবদ্ধ সেই অপপ্রচার। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন যে, সবচেয়ে বেশি তৎপর হবে রাশিয়া। তারা খুবই সংগঠিতভাবে পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে কূটকৌশল চালাবে। যেখানে ‘নির্বাচনী প্রচারণা সমাবেশের বক্তব্য’ হিসেবে অভিহিত করা হবে সেই উদ্দেশ্যমূলক মিথ্যাচারকে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে রাশিয়ার টার্গেটে ছিলেন যো বাইডেন। তাকে ধরাশায়ী করতে হিলারিকে ভিকটিম করা হয়। আর এবার বাইডেন নিজেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী। সুতরাং রাশিয়ার জন্যে লাগাতার মিথ্যাচারের পথ সুগম হয়েছে। 

প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে ডাকযোগে ভোটের বিরুদ্ধে সরব হন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ট্রাম্প। ডাকযোগে ভোটের নামে ডেমোক্র্যাটরা তার ফলাফল হাইজ্যাক করবে বলে প্রকাশ্যে অভিযোগ করছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প যদি গণনায় পরাজিত হন, তা হবে ভোট জালিয়াতির মাধ্যমে-এমন কথাও জোরেশোরে উচ্চারণ করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনেও ভোট জালিয়াতির অস্তিত্ব রয়েছে বলে আগে থেকেই সকলকে জানিয়ে রাখছেন। এ শঙ্কা থেকে ট্রাম্প ডাকবিভাগের নাজুক অবস্থা কাটিয়ে উঠতে ‘ফেডারেল তহবিল’ দিচ্ছেন না। এমনকি ডাক বিভাগ যাতে আগাম ব্যালট বিতরণে সক্ষম না হয় সে প্রক্রিয়াও অবলম্বন করেছেন ডাক বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তাকে দিয়ে। এ নিয়ে তোলকালাম কাণ্ড চলছে। 

গ্রীষ্মের অবকাশে থাকা কংগ্রেসের সব সদস্যকে ক্যাপিটাল হিলে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার। ইতোমধ্যেই সিনেটেও ডাক বিভাগের গতি-প্রকৃতির আলোকে একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনেই প্রতিনিধি পরিষদেও ডেমোক্র্যাটরা ডাক বিভাগের অর্থ সংকট কাটিয়ে উঠার লক্ষ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেবেন বলে স্পিকার ন্যান্সি পেলসি জানিয়েছেন। 

ডাকযোগে আগাম ভোট বাড়লে ট্রাম্পের বিজয় সম্ভব হবে না বলে ট্রাম্প নিজেই মনে করছেন। এ জন্য ডাক বিভাগকে স্থবির করতে চাচ্ছেন। কিন্তু করোনার কারণে সাধারণ ভোটারের সিংহভাগই আগাম ভোটে আগ্রহী অর্থাৎ তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেন্দ্রে যেতে অনাগ্রহী ভোটের  দিন।
 
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা ওয়াশিংটন পোস্টকে জানিয়েছেন যে, কেন্দ্রে গিয়ে যারা ভোট দেবেন, সে সংখ্যা গভীর রাতের মধ্যেই জানা সম্ভব হবে। এরপর অপেক্ষার পালা ডাকযোগে আসা ভোটের গণনায়। আর সে সময়েই ট্রাম্পের মনগড়া অভিযোগে পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে। এ জন্য সকলকে প্রস্তুত থাকতে হবে যে, ৩ নভেম্বরের ব্যালট-গণনাই শেষ কথা নয়, এরপরেও কদিন অপেক্ষা করতে হবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রেখে। ইউএস চেম্বার অব কমার্সের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে ‘অফিস অব দ্য ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স’র শীর্ষ কর্মকর্তা উইলিয়াম ইভানিনা এমন মন্তব্য করেন।
 
যুক্তরাষ্ট্রের ‘জার্মান মার্শাল ফান্ড’এ এলায়েন্স ফর দ্য সিকিউরিং ডেমক্র্যাসিতে উচ্চতর ডিগ্রিগ্রহণকারী ব্রেট শ্যাফার বলেন, এবারের নির্বাচনে অভ্যন্তরীণভাবেও নানা অপশক্তির প্রভাব ঘটতে পারে। এ ব্যাপারেও সংশ্লিষ্ট সকলকে সজাগ থাকার প্রয়োজন রয়েছে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের ইমেজ বিপন্ন হতে পারে এমন যে কোনো অপতৎপরতাকে ঠেকাতে হবে ঐক্যবদ্ধ থাকার মধ্য দিয়ে। বৃহস্পতিবার রাতে সমাপ্ত ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চার দিনের জাতীয় সম্মেলনের স্লোগান যেমন ছিল ‘ইউনাইটিং আমেরিকা’, ঠিক তেমনি দলীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী যো বাইডেনও একই আহ্বান জানিয়েছেন আমেরিকানদের প্রতি। অন্ধকার যুগ থেকে আলোর পথে প্রবেশের এ নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে বলেছেন বাইডেন। চেম্বার অব কমার্সের ভার্চুয়াল মিটিংয়ে নির্বাচন নিয়ে কর্মরত সংস্থাগুলোর গভীর উদ্বেগের অন্তত ২০টি তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলের অশুভ হস্তক্ষেপে ভোটারের মতামত ছিনতাইয়ের শঙ্কা প্রকাশিত হয়েছে। একে ঠেকানো সম্ভব না হলে যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা হতাশ হবেন এবং আন্তর্জাতিকভাবে আমেরিকার মান-মর্যাদা পুনরুজ্জীবিত করার সংকল্পও মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। 

উল্লেখ্য, এ মাসের শুরুতে কানেকটিকাটের ইউএস সিনেটর  (ডেমোক্র্যাট) রিচার্ড ব্লুমেন্থাল ওয়াশিংটন পোস্টে এক উপ-সম্পাদকীয়তে স্পস্টভাবে উল্লেখ করেন যে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন আক্রমণের মুখে’/সতর্কবার্তা উপেক্ষার অবকাশ নেই।
 
গত ৭ আগস্ট উইলিয়াম ইভানিনা প্রকাশ্যে বিবৃতি দেন যে, যো বাইডেনকে ‘এন্টি-রাশিয়ান এস্টাব্লিশমেন্ট’ হিসেবে বিবেচনা করছে রাশিয়া। অপরদিকে, চীন চাচ্ছে এমন একজনকে, যিনি হোয়াইট হাউজকে চীনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে না। চীন ট্রাম্পের পরাজয় দেখতে আগ্রহী বলে উল্লেখ করেন উইলিয়াম ইভানিনা। তবে চীন সরাসরি কোনো প্রার্থীর পক্ষে সরব হবে না। ইভানিনার ধারণা, ইরান কোনো প্রার্থীর পক্ষে না থেকে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চালাবে। সে আলোকে যতরকমের প্রপাগান্ডা দরকার তা অব্যাহত রাখবে ইরান। আন্তর্জাতিকভাবে প্রভাবশালী হতে আগ্রহী অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের জয়-পরাজয় নিয়ে মহাব্যস্ত। তারা প্রকাশ্য, অপ্রকাশ্যভাবে নিজ নিজ মতামত, মন্তব্য, প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন ইভানিনা। 

ইভানিনার মতে রাশিয়া, চীন এবং ইরানের কূটকৌশল কোনোভাবেই গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক নয়। তারা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রকে ট্রাম্পের মাধ্যমে হাস্যকর একটি প্রতিষ্ঠানে চিহ্নিত করতে চাচ্ছে। 

সোস্যাল মিডিয়া এবং প্রপাগান্ডা বিষয়ে ক্লিমসন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড্যারেন লিনভিল বলেছেন, ইরান, চীন এবং রাশিয়াকে এক্ষেত্রে একইমাপের বিবেচনা করা উচিত হবে না। কারণ, চীনের অধিকাংশ অপপ্রচারণাই  তাদের জন্যে আত্মরক্ষামূলক। তাদের সরকারের জন্য যেটি সহায়ক সে ধরনের মিথ্যাচারকে চীন প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কখনও কখনও নিজেদের পক্ষের লোকজনকে বিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করে ফায়দা হাসিলের প্রয়াস চালায় চীন। অর্থাৎ নিজেদের স্বার্থে প্রতিপক্ষকে বিভ্রান্ত করতেও তারা সিদ্ধহস্ত। 

ইরানকে অনেক সময়েই রাশিয়ার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে দেখা গেলেও কার্যত সেটি করা হয় নিজেদের স্বার্থেই। প্রকৃত অর্থে রাশিয়ার হাত ধরেই ইরান যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি-ধমকি থামিয়ে দিতে চায়-মন্তব্য লিনভিলের। ইতোমধ্যেই মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পর্যবেক্ষণেও ইরানের অবস্থান আলোকপাত করা হয়। ইরানের ওয়েবসাইটে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লাগাতার অপপ্রচারণা চালানো হচ্ছে। রাশিয়ার পক্ষেও চলছে প্রচারণা।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
নিউইয়র্কে তিনদিনব্যাপী ‘কৃষ্টি থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল’ শুরু ২৭ জুন
নিউইয়র্কে তিনদিনব্যাপী ‘কৃষ্টি থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল’ শুরু ২৭ জুন
কানাডায় প্রবাসীদের ঈদ উদযাপন
কানাডায় প্রবাসীদের ঈদ উদযাপন
সিডনিতে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল আজহা উদযাপন
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল আজহা উদযাপন
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
চাঁদরাতে জ্যাকসন হাইটসে উৎসবের ঝলক
চাঁদরাতে জ্যাকসন হাইটসে উৎসবের ঝলক
জার্মানিতে ঈদুল আজহা উদ্‌যাপিত
জার্মানিতে ঈদুল আজহা উদ্‌যাপিত
আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপন
আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপন
কানাডায় জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎবার্ষিকী পালন
কানাডায় জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎবার্ষিকী পালন
কানাডায় ঈদুল আজহা শুক্রবার
কানাডায় ঈদুল আজহা শুক্রবার
সর্বশেষ খবর
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন
স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু
ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ
ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া
মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী
জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক